Select Page
সিকিউরিটি ইনচার্জ এর দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো কি কি?

সিকিউরিটি ইনচার্জ এর দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো কি কি?

সিকিউরিটি ইনচার্জ এর দায়িত্ব

সিকিউরিটি ইনচার্জ এর দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো- লোডিং পয়েন্টে এর কার্যক্রম সম্পর্কে পূববর্তী গার্ড হতে যথাযথ ব্রিফ নেয়া যাতে কোন কর্মকতা তা জানতে চাইলে বলতে পারা যায়। দায়িত্ব গ্রহন/ ত্যাগের সময় লোডিং পয়েন্টে রাখা গামেন্টস/ দ্রব্য সামগ্রী রেজিষ্ট্রার মোতাবেক সঠিকভাবে বুঝে দেয়া/ নেয়া। …

  • বহিরাগতদের/ অনাকাঙ্খিত সাক্ষাত প্রাথীদের অপ্রয়োজর্নীয় আগমন নিয়ন্ত্রন করা।পুরো ফ্যাক্টরির নিরাপত্তা । ফ্যাক্টরির সার্বিক নিরাপত্তা ও রক্ষনাবেক্ষন নিশ্চিত করা। এডমিন ম্যানেজার।
  • কারখানায় কর্মরর্ত সকল কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকদের প্রবেশ কালে নিম্নবণির্ত দায়িত্ব কর্তব্য পালন । একজন সিকিউরিটি ইনচার্জ হিসেবে সার্বিক নিরাপত্তা দায়িত্ব পালন করা।
  • সংশ্লিষ্ট নয় এমন কাউকে লোডিং এরিয়াতে প্রবেশ করতে না দেয়া। লোডিং আনলোডিং এর সময় কারো আচরন সন্দেহজনক হলে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।
  • নিরাপত্তা কর্মীরা তাদের দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করছে কিনা তা মনিটরিং করা ।
  • ফ্যাক্টরীর প্রবেশ ,বাহির থেকে শুরু করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ২৪ ঘন্টা নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার নিশ্চিত করা।
  • ফ্যাক্টরী চলাকালীন সময়ে কাউকে পাস ব্যতীত বাহিরে যেতে না দেয়া। নিরাপত্তা কমীদের টহল দল প্রতি রাতে ফ্যাশনস্ লি: এর বিভিন্ন স্থাপনায় নিরাপত্তা পরিদর্শন করছে কিনা তা নিশ্চিত করা।
  • মেইন গেইটে অনাকংঙ্খিত প্রবেশ বন্ধ করা তথা বিভিন্ন আগন্তুক এর প্রবেশ নিয়ন্ত্রন কল্পে দর্শনার্থী রেজিষ্টার সংরক্ষন করা হয়।
  • বিভিন্ন সময় ফ্যাক্টরী থেকে ঝযরঢ়সবহঃ এর মালামাল বের হওয়ার সময় প্রয়োজনীয় গেইটপাশ , চালান চেক ও নথিভুক্ত সঠিক ভাবে হচেছ কিনা তা নিশ্চিত করা ।
  • কোন নিরাপত্তা কর্মী শৃঙ্খলা বর্হির্ভূত কাজে লিপ্ত হলে ফ্যাক্টরীর আইন অনুযায়ী শাস্তি প্রদান করা এবং তাদের প্রহরা দেওয়ার স্থান পরিবর্তন করা হয়।
  • কেবলমাত্র অনুমোদিত ব্যক্তিবর্গকে চিহ্নিত করার মাধ্যমে ফ্যাক্টরীতে ঢুকতে দেওয়া হয়।
  • এক্সপোর্ট / ইমপোর্ট / লোডিং / আনলোডিং এর সময় সন্দেহজনক কোন কিছু পেলে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।
  • শ্রমিক কর্মচারীদের প্রবেশকালে সকলকে চেক করে ব্যক্তিগত ব্যবহার্য দ্রব্যাদি (লাঞ্চ ক্যারিয়ার/হাত ব্যাগ)       ব্যতিরেকে অপ্রয়োজনীয় কোন দ্রব্য সঙ্গে নিতে না দেয়া। কোম্পানির সকল রকম নিরাপত্তা এবং রক্ষনাবেক্ষন তত্বাবধানের জন্য একজন
  • কারখানায় প্রবেশ কালে আইডি কার্ড চেক করে নিশ্চিত হতে হবে। ।সিকিউরিটি ইনচার্জ কোম্পানির কাছে দাদ্ধ।

পরিশেষ

সিকিউরিটি ইনচার্জ এর দায়িত্ব – এক্রপোর্টের মালামাল/ কার্টুন যথাযথভাবে লোড হচ্ছে কিনা তা পর্যবেক্ষন করা ও মালামাল/ কার্টনের সংখ্যা গননা করা।

এডমিন ম্যানেজার এর দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো কি কি ?

এডমিন ম্যানেজার এর দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো কি কি ?

এডমিন ম্যানেজার এর দায়িত্ব

  • ফ্যাক্টরির সার্বিক নিরাপত্তা, পরিচ্ছন্নতা ও রক্ষনাবেক্ষন নিশ্চিত করা।
  • পুরো ফ্যাক্টরির প্রশাসন ।
  • প্রতিদিন প্রশাসনের কাজ মনিটরিং করা ।
  • পরিকল্পনা এবং কারখানার নিরাপত্তা সিস্টেম বজায় রাখা।
  • প্রতিদিনের জনবলের হিসাব রাখা।
  • সকল স্টাফ / শ্রমিক নিয়োগ / অব্যহতি / বরখাস্ত সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া।
  • ফ্লোরে পানির ব্যবস্থা, পানির পাম্প, বৈদ্যুতিক মেইন সুইচ, লাইট, ফ্যান ইত্যাদি অন / অফ নিশ্চিত করা।
  • ফ্যাক্টরির সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে সিকিউরিটি সেকশনের কার্যক্রম ক পর্যবেক্ষনের আওতায় রাখা।
  • দর্শনার্থী বা হঠাৎ আগমনকারীর পরিচয় জানা ও তাকে সঠিক নির্দেশনা দেয়া।
  • পুরো ফ্যাক্টরির পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা।
  • ফ্যাক্টরি বন্ধকালীণ সময়ে ফ্লোরে কোথাও কেউ আটকা পড়েছে কিনা তা নিশ্চিত করা।
  • ফ্যাক্টরির রক্ষনাবেক্ষন সব রকম ঠিকভাবে হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করা।
  • লোডার, ড্রাইভার, ক্লিনার ও সিকিউরিটি সেকশনের সকল কর্মকর্তা, কর্মচারীর কার্যক্রম পর্যবেক্ষন করা।
  • গাড়ীর রক্ষনাবেক্ষন এবং গাড়ীর জ্বালানীর ব্যবহার নিয়ন্ত্রন করা।
  • প্রয়োজন অনুযায়ী সভা আহবান করা।
  • সব ধরনের লজিষ্টিক সহায়তা সুনিশ্চিত করা।
  • কারখানার সার্বিক নিরপত্তার নিশ্চিত করা।
  • নিরাপত্তা সেকশনের সকল আইনগত নথিপত্র সঠিক আছে কিনা মনিটরিং করা ।
  • কোম্পানির সকল রকম রক্ষনাবেক্ষন তত্ত্বাবধানের জন্য একজন এডমিন ম্যানেজার কোম্পানির কাছে দায়বদ্ধ।
অ্যাকাউনটেন্ট এর কাজের দায়িত্ব ও কতর্ব্য গুলো কি কি ?

অ্যাকাউনটেন্ট এর কাজের দায়িত্ব ও কতর্ব্য গুলো কি কি ?

অ্যাকাউনটেন্ট এর কাজের দায়িত্ব

  • অ্যাকাউনটেন্ট কোম্পানির সকল প্রকার আর্থিক কর্মকান্ড সম্পাদন করে থাকেন।
  • কোম্পানির সকল প্রকার আর্থিক লেনদেন ও অর্থ সংক্রান্ত সকল কর্মকান্ড সম্পাদন করা।
  • মাসের ০২ তারিখের মধ্যে শ্রমিক / কর্মচারী / কর্মকর্তাদের বেতন /
  • ওভারটাইম শীট তৈরী হওয়ার পর উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে রিপোর্ট করা।
  • উৎপাদনের প্রয়োজনে কোন কিছু ক্রয় করার দরকার হলে বা ক্রয় করলে উক্ত পন্যের মান ও মুল্য পরীক্ষা করে তা যথাযথ প্রক্রিয়ায় সেটেলম্যান করা।
  • যে সকল পন্য / মাল ক্রয় করতে হেড অফিসের অনুমোদন লাগে সেক্ষেত্রে ঐ সকল পন্যের কোটেশন এবং নোট শীট পৌছালে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হেড অফিসের অনুমোদন আনতে সহযোগীতা করা।
  • ভাউচার, ক্যাশবুকসহ অ্যাকাউন্টস এর সাথে জড়িত সকল কাগজপত্র প্রতিনিয়ত আপডেট রাখা।
  • কোথাও কোন আর্থিক বিচ্যুতি ঘটলে সাথে সাথে ম্যানেজার বা জেনারেল ম্যানেজারকে অবহিত করা।
  • ব্যবসায়িক দিক থেকে প্রতিষ্ঠান কোন অবস্থানে (লাভ / ক্ষতি) আছে তা মাসিক কস্টিং এর মাধ্যমে প্রকাশ করা এবং প্রতিদিন কস্টিং রির্পোট করা।
  • সঠিক সময়ে সব ধরনের পাওনা প্রদান করা এবং সেটেলম্যান করা।
অ্যাকাউনটেন্ট এর কাজের দায়িত্ব ও কতর্ব্য গুলো কি কি ?

অ্যাকাউন্স অফিসার এর দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলি কি কি?

অ্যাকাউন্স অফিসার এর দায়িত্ব

  • কোম্পানির সকল প্রকার আর্থিক কর্মকান্ড।
  • ফ্যাক্টরির প্রতিদিনের আর্থিক লেনদেন করা এবং প্রতিদিনের খরচের হিসাব রাখা।
  • বিভিন্ন বিলের অনুমোদন হেড অফিস থেকে গ্রহন করা এবং দ্রুততার সাথে সব রকম পাওনা পরিশোধ করা।
  • ওভারটাইম ভাতা, বিভিন্ন বিল ও প্রতিদিনের যাবতীয় খরচ এর ব্যপারে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জানানো।
  • অ্যাকাউন্টস ম্যানেজারের পরামর্শ ও নির্দেশ অনুযায়ী সকল দায়িত্ব সমাধা করা।
  • অ্যাকাউন্স অফিসার অ্যাকাউন্টস সম্পর্কিত সকল হিসাব ও রেকর্ড প্রতিদিন আপডিট করে থাকেন।

অ্যাকাউনটেন্ট এর কাজের দায়িত্ব ও কতর্ব্য গুলো কি কি ?

অ্যাকাউন্স ম্যানেজার এর কাজের দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো কি কি ?

  • কোম্পানির সকল প্রকার আর্থিক ও ট্যাক্স সংক্রান্ত কর্মকান্ড সম্পাদন করা অ্যাকাউন্স ম্যানেজার এর গুরুত্ব পুর্ন কাজ।
  • অ্যাকাউন্স ম্যানেজার কোম্পানির সকল প্রকার আর্থিক লেনদেন ও অর্থ সংক্রান্ত সকল কর্মকান্ড পরিচালনা করেন ও প্রয়োজনীয় ট্যাক্স সংক্রান্ত কার্যক্রম সম্পাদন করেন।
  • টাকা ও টাকায় পরিমাপযোগ্য সকল বিষয়ের মনিটরিং করে স্বল্প ব্যয়ে সর্বোচ্চ উৎপাদন নিশ্চিত ও নিয়ন্ত্রন করা।
  • ভাউচার, ক্যাশবুকসহ অ্যাকাউন্টস এর সাথে জড়িত সকল কাগজপত্র প্রতিনিয়ত চেক করা ।
  • কোথাও কোন আর্থিক বিচ্যুতি ঘটলে সাথে সাথে পরিচালককে অবহিত করা।
  • ব্যবসায়িক দিক থেকে প্রতিষ্ঠান কোন অবস্থানে (লাভ / ক্ষতি) আছে তা মাসিক কস্টিং এর মাধ্যমে প্রকাশ করা এবং প্রতিদিন কস্টিং রির্পোট চেক করা।
  • অধীনস্থদের সঠিক নির্দেশনার মাধ্যমে কর্মপরিবেশকে শৃংখলাযুক্ত রাখা।
  • পুরো হিসাব সেকশনে কর্মরত সকলের কর্মদক্ষতা ও কর্মক্ষমতা ব্যবহার করে কাজ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে একজন হিসাব ম্যানেজার কোম্পানির কাছে দায়বদ্ধ।
  • অ্যাকাউন্স অফিসারের দায়িত্ব ও কর্তব্য
চাকুরী থেকে বরখাস্তকরণ এবং চাকুরী হতে অব্যাহতি গ্রহণের নিয়ম

চাকুরী থেকে বরখাস্তকরণ এবং চাকুরী হতে অব্যাহতি গ্রহণের নিয়ম

চাকুরী থেকে বরখাস্তকরণ

কোন স্থায়ী শ্রমিককে চাকুরী থেকে বরখাস্ত করার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট আইনানুগ পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। শ্রম আইনে বর্ণিত অসদাচারণের দায়ে একজন শ্রমিককে বরখাস্ত করা যায়। নিুলিখিত কাজ অসদাচরণ বলে গন্য হবে-

  • উপরস্থের কোন আইন সংগত বা যুক্তিসংগত আদেশ মানার ক্ষেত্রে এককভাবে বা অন্যের সংগে সংঘবদ্ধ হইয়া ইচ্ছাকৃতভাবে অবাধ্যতা।
  • মালিকের, প্রতিষ্ঠানের কিংবা ব্যবসার সম্পদ চুরি, মিথ্যাচার, প্রতারণা বা অসাধুতার কারনে চাকুরী থেকে বরখাস্তকরণ হতে পারে।
  • মালিকের অধীনে নিজের বা অন্য কোন শ্রমিকের চাকুরী সংক্রান্ত ব্যাপারে ঘুষ বা বেআইনী কোন পারিতোষিক গ্রহণ বা প্রদান।
  • ছুটি ব্যতিরেকে অভ্যাসগতভাবে কাজে অনুপস্থিতি বা ছুটি ব্যতিরেকে ১০ (দশ) দিনের বেশী অনুপস্থিতি।
  • অভ্যাসগতভাবে বিলম্বে কাজে উপস্থিতি।
  • প্রতিষ্ঠানে প্রযোজ্য কোন আইন, বিধি বা প্রবিধানের অভ্যাসগত লংঘন।
  • প্রতিষ্ঠানে উচ্ছৃংখল বা দাংগা হাঙ্গামামূলক আচরণসহ, অথবা শৃংখলা হানিকর কোন কর্ম।
  • কাজে কর্মে অভ্যাসগত গাফিলতি ।
  • প্রধান পরিদর্শক কর্তৃক অনুমোদিত চাকরী সংক্রান্ত, শৃংখলা বা আচরণসহ, যে কোন বিধির অভ্যাসগত লংঘন।
  • মালিকের অফিসিয়াল রেকর্ডের রদবদল, জালকরণ, অন্যায় পরিবর্তন, উহার ক্ষতিকরণ বা উহা হারাইয়া ফেলা।

উপরোল্লিখিত গুরুতর অপরাধের দায়ে কোন শ্রমিককে বরখাস্ত করার জন্য প্রথমে  প্রাথমিক তদন্ত করা হয় এবং পরবর্তীতে লিখিতভাবে অভিযোগ উত্থাপন করা হয় এবং ৭ দিনের মধ্যে তাকে ব্যাখ্যা ও কারণ দর্শনোর  জন্য নির্দেশ দেওয়া হয় প্রয়োজনে তদন্ত কমিটির সামনে স্বাক্ষীসহ উপস্থিত হয়ে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেয়া হয়। তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাকে গুরুতর শাস্তি হিসাবে বরখাস্ত করা হয় বা লঘু শাস্তি হিসেবে পদাবনতি, পদোন্নতি বন্ধ, সাময়িক চাকুরী থেকে অপসারণ করা হয়। এ ব্যাপারে সকল সময় সুবিচারের নীতি অবলম্বন করা হয়।

উপরেল্লিখিত কারণ ব্যতিরেকে কোন শ্রমিককে চাকুরীর অবসানের ক্ষেত্রে নিুলিখিত নীতিগুলো মানা হয় ঃ।

  • যদি ১২০ দিনের বা ৬০ দিনের নোটিশ না দেয়া হয় তবে স্থায়ী শ্রমিকদের ক্ষেত্রে ১২০ দিনের এবং অস্থায়ী শ্রমিকদের ক্ষেত্রে ৬০ দিনের মজুরী প্রদান করা হয়। এক্ষেত্রে আইন সম্মত তার অন্যান্য পাওনাদি (যদি থাকে) পরিশোধ করা হয়।

চাকুরী হতে অব্যাহতি গ্রহণের নিয়ম

  • কোন স্থায়ী শ্রমিক স্বেচ্ছায় চাকুরী থেকে অব্যাহতি নিতে চাইলে তাকে ৬০ দিন পূর্বে কর্তৃপক্ষকে লিখিত নোটিশ দিতে হয়।
  • যদি কোন শ্রমিক বিনা নোটিশে চাকরী থেকে অব্যাহতি দেন তবে উক্ত শ্রমিক বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর নিয়োগ ও চাকরী শর্তাবলী আইনের ২৭ এর ৩ উপধারা অনুযায়ী নোটিশ মেয়াদের মজুরীর সমপরিমান টাকা প্রদান করতে হয়।
  • অসুস্থতাজনিত কারণে কোন শ্রমিক চাকুরী থেকে অব্যাহতি নিতে চাইলে তাকে কর্তৃপক্ষের নিকট শারীরিক অসুস্থতার বিষয়ে একটি ডাক্তারী সার্টিফিকেট জমা দিতে হয় এবং এ ক্ষেত্রে পূর্ব নোটিশের প্রয়োজন হয় না, ডাক্তারের পরামর্শই চুড়ান্ত।
  • অব্যাহতি প্রাপ্ত শ্রমিককে কোম্পানী কর্তৃক তাকে প্রদত্ত ড্রেস, টেপ কাটার, ববিন সহ অন্যান্য অফিস/কারখানা সংক্রান্ত জিনিসপত্র জমা দিয়ে ফ্লোর ইনচার্জের কাছ থেকে ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নিয়ে অফিসে জমা দিতে হয়।
  • সার্ভিস বেনিফিট দিতে হবে