Select Page

প্রদেয় পাওনা এবং সুযোগ-সুবিধা

কম্পোজিট লিমিটেড এর কর্তৃপক্ষ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। প্রচলিত আইন সমূহ এবং নীতিমালা  কার্যকর করার লক্ষ্যে কর্তৃপক্ষ দূঢ় প্রতিজ্ঞ এবং আইনানুযায়ী অত্র কারখানা পরিচালিত এবং সকলের জন্য প্রযোজ্য। সকল অত্যাবশ্যক বেতনাদি, ছুটি সুযোগ-সুবিধাদি এবং অতিরিক্ত পাওনাদিসহ অন্ততপক্ষে স্থানীয় আইন কর্তৃক অত্যাবশ্যকীয় নুন্যতম সর্বমোট পাওনাদি প্রদান করবেন।

কোম্পানীর নীতিসমূহ

মুজুরী ও বেতন

  • সকল অত্যাবশ্যকীয় মজুরী, সুযোগ-সুবিধাদি এবং অতিরিক্ত পাওনাদিসহ অন্ততপক্ষে স্থানীয় আইন কর্তৃক আবশ্যকীয় নুন্যতম প্রদেয় পাওনা প্রদান করবে।
  • তাদের চাকুরীর শর্তানুযায়ী মাসিক ভিওিতে মজুরী প্রদান করবে এবং মজুরী প্রদানের সময় কর্মীদের মজুরী রশিদ দিবেন,যা মজুরীর প্রত্যেকটি উপাদানকে অন্তর্ভূক্ত করবে।
  • অতিরিক্ত কাজের ঘন্টার প্রদেয় পাওনা/মজুরী আইন অনুযায়ী মূল বেতনের ২০০% প্রদান করবে।
  • অতিরিক্ত কাজ সহ পাওনাদির সহায়ক হিসেবে বেতনাদি প্রাপকদের তালিকা প্রস্তুত এবং সংরক্ষণ করেন অর্থাৎ বেতনাদি প্রাপকদের তালিকা, টাইম কার্ড, উপস্থিতির বিবরণী এবং সকল নথিপত্র সমূহ সময়কাল সংরক্ষণ করবে।
  • ফ্যাক্টরীর শ্রমিকদের এবং ব্যবস্থাপনার ব্যক্তিদের কথ্য ভাষায় আইনতঃ অত্যাবশ্যকীয় অতিরিক্ত কাজের পাওনার/মজুরীর হারের গণনা পদ্ধতি এবং সুযোগ – সুবিধাদির নীতিসমূহ সংক্রান্ত তথ্য লক্ষ্যনীয় স্থানে লাগাবে।

মজুরী ঃ

  • সরকারী নিয়ম অনুসারে প্রত্যেক শ্রমিকের মাসিক ২০৮ ঘন্টা শ্রমকে তার মূল মজুরী হিসাবে ধরা হয়।
  • বাংলাদেশ সরকারের নির্ধারিত সর্ব-নিু মজুরীর নিয়ম কাঠামো মেনে মজুরী প্রদান করা হয়।

মজুরীর তিনটি অংশ :-

ক) মূল মজুরী

খ) মেডিকেল ২০০ টাকা ও

গ) বাড়ি ভাড়া (মূল মজুরীর ৪০%)।

মজুরী নীতি ঃ

মজুরীঃ মজুরী দু’ভাবে প্রদান করা হয়ঃ

১। মাসিক মজুরী ভিত্তিতে ঃ

মাসিক মজুরী প্রাপ্ত শ্রমিদেরকে পরবর্তী মাসের ৭ তারিখের মধ্যে মজুরী এবং ওভারটাইমের টাকা একসাথে প্রদান করা হয়।

২। পিস্রেট বা ফুরন ভিত্তিক মজুরী (যদি প্রয়োজন হয়)ঃ

(ক) গার্মেন্টস এর অপারেশন বিবেচনা করে কর্তৃপক্ষ ও শ্রমিক প্রতিনিধিদের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে নির্ধারিত রেটে সপ্তাহে বিল পরিশোধ করা হয়

(খ) যদি কোন পিস্রেট শ্রমিক কোন মাসে তার নির্ধারিত গ্রেডের চাইতে কম টাকা আয় করেন তবে কোম্পানী তাকে যত টাকা কম আয় হয় তা ভর্তুকি হিসাবে প্রদান করবেন।

মজুরী বৃদ্ধি  ঃ

এক বছর চাকরী পূর্ণ হলে পরবর্তী বছর প্রত্যেক শ্রমিককের মজুরী বৃদ্ধি করার ব্যবস্থা আছে যা তাদের জ্যেষ্ঠতা, যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে করা হয়।

কার্যঘন্টা ঃ

সাধারন কার্যকালীন সময় দৈনিক সকাল ৮.০০ টা হতে ৫.০০ টা পর্যন্ত।

সাপ্তাহিক কাজের সময় :

দৈনিক ৮ ঘন্টা +ওভারটাইম ২ ঘন্টা। সপ্তাহে ৪৮ ঘন্টা + ওভারটাইম ১২ ঘন্টা সপ্তাহে ওভার টাইমসহ সর্বোচ্চ মোট ৬০ ঘন্টা এবং বৎসরে গড়ে ৫৬ ঘন্টা।

বিশ্রাম ঃ

প্রতি কর্মদিবসে মধ্যাহ্ন ভোজ ও বিশ্রামের জন্য বিরতি দেয়া হয়।

ওভারটাইম

কোন শ্রমিক দৈনিক নির্ধারিত ৮ ঘন্টার পর অতিরিক্ত কাজ করলে তা ওভারটাইম হিসেবে গণ্য করা হয়। সর্বমোট কার্যকাল ওভারটাইমসহ দৈনিক ১০ ঘন্টা এবং সপ্তাহে ৬০ ঘন্টা এবং তা বৎসরে প্রতি সপ্তাহে গড়ে ৫৬ ঘন্টা।

ওভারটাইম হার ঃ

অতিরিক্ত কাজের জন্য একজন শ্রমিকের প্রাপ্য মূল মজুরীর দ্বিগুণ হারে ওভারটাইম হিসাব করা হয়।

মাসিক মূল মজুরী

ওভারটাইম =                                  ী ২ ী  অতিরিক্ত কাজের ঘন্টা

২০৮

ওভার টাইম পলিসিঃ

ওভারটাইম সম্পূর্ণ ঐচ্ছিক। যেদিন ওভারটাইম হবে সেদিন দিনের শুরুতে অথবা লাঞ্চ বিরতির পর শ্রমিকের সাথে পারস্পারিক আলোচনা সাপেক্ষে ওভার টাইম কার্যঘন্টা নির্ধারন করা হয়। উল্লেখ্য যে, এ বিষয়টি শ্রমিক-মালিক কল্যাণ কমিটির (ডচঈ) সাথেও আলোচনা করা হয়। নির্ধারিত কাজের সময়ের পরে ওভারটাইম কাজের ক্ষেত্রে কেউ কাজ করতে না চাইলে তাকে ছুটি প্রদান করা হয়।

সার্ভিস বেনিফিট ঃ  সার্ভিস বেনিফিট বলতে বুুঝায় একজন শ্রমিক/কর্মচারী/কর্মকর্তা তার চাকুরীর অবসানের পরবর্তি যে সকল আর্থিক সুবিধাদী কোম্পানী কর্তৃক প্রদত্ব হয়।

চাকুরীর অবসান নীতিমালায় (ধারা-২৬ও২৭, ২০০৬) আওতায় একজন শ্রমিক/কর্মচারী/কর্মকর্তা স্বেচ্ছায় চাকুরী হইতে অবসর গ্রহণ করুক বা মালিক কর্তৃক চাকুরীর অবসান হউক,  উভয় ক্ষেত্রেই নিম্ন বর্ণিত হারে সার্ভিস বেনিফিট প্রদত্ব হইবে। যথাঃ

১.     যদি কোন স্থায়ী শ্রমিক চাকুরী হইতে ইস্তফা দেন সে ক্ষেত্রে মালিক উক্ত শ্রমিককে ক্ষতিপূরণ হিসেবে তাহার প্রত্যেক সম্পূর্ণ বৎসরের চাকুরীর জন্য –

ক) যদি চাকুরীর মেয়াদ পাচঁ (০৫) বৎসর বা তার অধিক কিন্তু দশ (১০) বৎসের কম মেয়াদে অবিছিন্ন ভাবে মালিকের অধিনে চাকুরী করিয়া থাকেন তাহা হইলে চৌদ্দ (১৪) দিনের মজুরী ;

২.     উল্লেখ্য, মালিক কর্তৃক কোন শ্রমিক/কর্মচারী/কর্মকর্তার চাকুরীর অবসান ঘটিলে প্রত্যেক সম্পূর্ণ বৎসরের চাকুরীর জন্য ত্রিশ (৩০) দিনের মজুরী প্রদেয় হবে।

ছুটি সমূহ ঃ

শ্রম আইন অনুসারে সকল প্রকার ছুটির সুবিধা প্রদান করা হয়।

সাপ্তাহিক ছুটি ঃ

প্রত্যেক শ্রমিককে সপ্তাহে ১ (এক) দিন (প্রতি শুক্রবার) সাপ্তাহিক ছুটি প্রদান করা হয়।

মজুরীসহ বার্ষিক বা অর্জিত ছুটি ঃ

কারখানায় কোন শ্রমিক অবিচ্ছিন্নভাবে চাকুরীর মেয়াদ এক বছর পূর্ণ করলে তিনি পরবর্তী বার মাস সময়ে তাহার পূর্ববর্তী বার মাসের কাজের জন্য মজুরীসহ প্রতি ১৮ (আঠার) দিনে একদিন ছুটি অর্জন করবেন। যদি বার মাসের মধ্যে আংশিক বা সম্পূর্ণ ছুটি ভোগ না করে থাকেন, তবে পরবর্তী বার মাসের পাওনা ছুটির সঙ্গে তা যোগ হয়। এই অর্জিত ছুটির পরিমাণ ৪০ (চল্লিশ) দিন পর্যন্ত জমা হয়।

পর্ব / উৎসব ছুটি  : ১১দিন

  • ঈদ-উল- ফিতর ০৩ দিন।
  • ঈদ-উল- আযহা ০৩ দিন।
  • ২১ শে ফেব্রুয়ারী ০১ দিন।
  • ২৬ শে মার্চ ০১ দিন।
  • ১লা মে ০১ দিন।
  • ১৬ ডিসেম্বর ০১ দিন।
  • পহেলা বৈশাখ ০১ দিন।

প্রত্যেক শ্রমিককে বছরে অন্ততঃ ১১ (এগার) দিন পর্ব উপলক্ষ্যে মজুরীসহ ছুটি মঞ্জুর করা হয়। অনুরূপ পর্বের দিন ও তারিখ কারখানার কর্তৃপক্ষ নির্ধারণ করে দেন এবং তা নোটিশ বোর্ডে ঝুলিয়ে দেয়া হয়।

নৈমিত্তিক ছুটি ঃ

প্রত্যেক শ্রমিক বছরে পূর্ণ মজুরীসহ ১০ (দশ) দিন নৈমিত্তিক ছুটি ভোগ করতে পারবেন।

অসুস্থতার ছুটি  ঃ

প্রত্যেক শ্রমিক বছরে পূর্ণ মজুরীসহ ১৪ দিন অসুস্থতার ছুটি ভোগ করতে পারবেন। উল্লেখ্য  যে, প্রাপ্য নৈমিত্তিক ও অসুস্থতার ছুটি জমা রেখে পরবর্তী বছরে ভোগ করা যায় না।

মাতৃত্বকালীন ছুটি ঃ

কোন মহিলা শ্রমিক যিনি ছয় (৬) মাস কাজ করবেন তিনি মাতৃত্বকালীন ছুটির জন্য উপযুক্ত হিসেবে বিবেচিত হবেন। মাতৃত্বকালীন ছুটির মোট সময় ১৬ সপ্তাহ (১১২ দিন), যা দুই ভাগে ভোগ করা হয়। সন্তান প্রসবের পূর্বে ৮ সপ্তাহ ও সন্তান প্রসবের পরে ৮ সপ্তাহ এই মোট ১৬ সপ্তাহ পূর্ণ বেতনে ছুটি ভোগ করতে পারবেন। সন্তান প্রসবের পূর্বে ৮ সপ্তাহের টাকা এবং সন্তান প্রসবের পরে অবশিষ্ট ৮ সপ্তাহের টাকা প্রদান করা হয়।

ছুটি কাটানোর  পদ্ধতি / নীতি :

  • ছুটি পাবার ক্ষেত্রে যে কোন শ্রমিককে নিন্মলিখিত আনুষ্ঠানিকতা অবশ্যই সম্পন্ন করতে হয়। অন্যথায় ঐ ছুটি সাধারণতঃ গ্রহণযোগ্য হয় না। তবে অসুস্থতা, দুর্ঘটনা বা অতীব জরুরী প্রয়োজনে ছুটির অব্যবহিত পরেও অনুমোদন নেয়া যেতে পারে।
  • কোন শ্রমিক ছুটি নিতে আগ্রহী হলে তাকে অবশ্যই কোম্পানীর নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হয়।
  • ছুটির আবেদন পত্র সংশ্লিষ্ট সুপারভাইজার/ইনচার্জ/কর্মকর্তা অনুমোদন দিলেই কেবলমাত্র কোন শ্রমিক ছুটি ভোগ করতে পারেন।
  • ছুটিতে যাবার পূর্বে অবশ্যই কার্য-দায়িত্ব যথাযোগ্য ব্যক্তিকে বুঝিয়ে দিতে হয় যেন কাজে কোন ব্যাঘাত না ঘটে।
  • যে কোন অনুমোদিত ছুটি কর্তৃপক্ষ যে কোন সময় বাতিল করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন।

নিয়োগ কার্যকরী কাল ঃ

চাকরীতে যোগদানের তারিখ থেকে প্রত্যেক শ্রমিকেরই ৩ (তিন) মাস অবেক্ষকাল হিসেবে গণ্য হবে। অবেক্ষকাল চলাকালে কর্তৃপক্ষ বিনা কারণে ও কোন রকম নোটিশ ছাড়া যে কোন শ্রমিককে চাকরী হতে অব্যাহতি দিতে পারবেন। অবেক্ষকাল এবং শিক্ষনবীসকাল শেষ হওয়ার পর একজন শ্রমিক স্বাভাবিকভাবে স্থায়ী শ্রমিকে পরিনত হবেন, যদি কর্তৃপক্ষ চিঠি দিয়ে তার অবেক্ষকালের সময় বৃদ্ধি না করেন।

মেডিকেয়ার সেন্টার ঃ

শ্রমিকদের স্বাস্থ্য-সেবা ও কর্মকালীন র্দূঘটনার তাৎক্ষনিক সেবা প্রদান করার অঙ্গীকার নিয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে নিজস্ব স্বাস্থসেবা কেন্দ্র বা হেল্থকেয়ার (মেডিকেল) সেন্টার। হেল্থকেয়ার সেন্টারের দায়িত্বে আছেন একজন অভিজ্ঞ এমবিবিএস ডাক্তার। হেল্থকেয়ার সেন্টারের মাধ্যমে শ্রমিকদের বিনামূল্যে চিকিৎসা-সুবিধা (ঔষধসহ) প্রদান করা হয় সারা বছর। এছাড়াও কার্যকালীন অবস্থায় আহতদের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ব্যয়ভার কোম্পানী বহন করে। চিকিৎসার ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ উভয়েই সমান অধিকার প্রাপ্য।

শিশু পালন কেন্দ্র ঃ

কর্মজীবি মায়েদের জন্য তাদের ছয় বছরের কম বয়সী সন্তানদের লালন-পালনের জন্য রয়েছে ডে-কেয়ার সেন্টারের সুবিধা। এই সেন্টারে বাচ্চাদের বিভিন্ন রকমের  খেলনা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ করা হয়। শিশুদের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ব্যাপারে কোম্পানীর ডাক্তার সার্বক্ষণিক পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

উৎসব বোনাস :

দুই ঈদে দুটি উৎসব বোনাস প্রদান করা হয়। শ্রমিক/কর্মচারী যাদের চাকুরী ন্যুনতম ছয় মাস পূর্ণ হয়েছে, কেবল তারাই এ বোনাস পেয়ে থাকেন।

ট্রেনিং পলিসি ঃ

ফ্যাক্টরীর প্রত্যেক শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের দক্ষ মানব সম্পদে পরিনত করতে বদ্ধপরিকর। এ জন্য এখানে শুরু করা হয়েছে সারা বছর ব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসূচী। সকলকে সচেতন, মানসিক উন্নয়ণ, কাজে অধিতর দক্ষ ও গতিশীল, কোম্পানীর প্রতি একাত্মবোধ সৃষ্টি করাই ট্রেনিং এর মূল উদ্দেশ্য। ট্রেনিং কর্মসূচীতে প্রথমে প্রশিক্ষণ দেয়া হয় সকল সুপারভাইজার, ইনচার্জ ও ম্যানেজারদের। যারা পরবর্তীতে প্রশিক্ষিত করেন তাদের তদারকিতে থাকা শ্রমিকগণকে এবং পরবর্তীতে উক্ত শ্রমিকগণকে আবার মূল প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হয়ে থাকে।

প্রশিক্ষণ / ট্রেনিং বিষয়বস্তু ঃ

প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শ্রমিকদেরকে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো  সম্বন্ধে অবগত করা হয়।

  • দেশীয় আইন ও কর্মস্থল সংক্রান্ত বিধি নিষেধ।
  • শিশু শ্রম।
  • কার্যঘন্টা।
  • জোরপূর্বক শ্রম বা কাজ।
  • ষম্য।
  • হয়রানী ও নির্যাতন।
  • পেশাগত দায়িত্ববোধ।
  • পেশাগত স্বাস্থ্য ও অগ্নি নিরাপত্তা।
  • হাউস কিপিং।
  • ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও গুরুত্ব।
  • মজুরী ও ওভারটাইম।
  • চাকুরী হতে অব্যাহতি ও বরখাস্ত।
  • অভিযোগ পদ্ধতি ও পরামর্শ।
  • শ্রমিক অংশগ্রহন কমিটি ।
  • সকল প্রকার ছুটি।

খাবার রুম বা লাঞ্চ রুম ঃ

শ্রমিকদের খাবারের জন্য রয়েছে  লাঞ্চ রুমের ব্যবস্থা।

নামাজের রুম ঃ

ধর্মপ্রান মুসলমান শ্রমিক কর্মচারীদের রয়েছে নামাজের রুমের ব্যবস্থা।

প্রাথমিক চিকিৎসা দানকারী ঃ

কারখানার প্রতিটি বিভাগে আছে প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স এবং বাক্সগুলোর দায়িত্বে আছেন দুইজন প্রশিক্ষিত প্রাথমিক চিকিৎসা দানকারী।

খাবার পানি ঃ

শ্রমিকদের পান করার জন্য রয়েছে বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা।

টয়লেট ঃ

কারখানার পুরুষ ও মহিলা শ্রমিকদের জন্য রয়েছে পৃথক পৃথক পর্যাপ্ত পরিমান টয়লেটের ব্যবস্থা।

প্রযোজ্য আইন এবং নীতি সমূহ

আইনসমূহ এবং নীতিসমূহের উৎসঃ

  • নুন্যতম মজুরী বিধিমালা ১৯৬১
  • শ্রমিক নিয়োগ(স্থায়ী আদেশ) বিধিমালা ১৯৬৮
  • বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬
  • বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০১০
  • বাংলাদেশ সরকার গেজেট

কোম্পানীর পদ্ধতিসমূহ

১.     আইন অনুযায়ী শ্রমিকদের প্রদেয় পাওনা/মজুরী এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাদি প্রদানের চর্চাসমূহ যোগাযোগ, বিস্তার এবং দেখাশোনা করার জন্য একজন যোগ্য ব্যক্তিকে নিয়োগ করে কোম্পানীর যাবতীয় নীতিসমূহের বাস্তবায়ন করা।

২.     প্রদেয় পাওনা/মজুরী এবং সুযোগ-সুবিধাদি হিসাবের জন্য নিয়োজিত সকল ব্যক্তি সহ সংশ্লিষ্ট সকল ব্যক্তিকে নুন্যতম মজুরি, অতিরিক্ত কাজের পাওনা, মাতৃত্বকালীন সুযোগ-সুবিধা, ছুটি এবং অতিরিক্ত প্রদেয় সংক্রান্ত ফ্যাক্টরীর নীতিসমূহ এবং পদ্ধতিসমূহের উপর প্রশিক্ষণ প্রদান করা।