by Nazmul Islam | May 30, 2018 | কর্ম পরিবেশ, রাসায়নিক
রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের
- রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহারের পর কোন রাসায়নিক দ্রব্য ত্বকের সংস্পর্শে আসলে পরিস্কার পানি দিয়ে অনবরত ধৌত করতে হবে ।
- রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহারের সময় শ্রমিকদের যাতে কোন সমস্যা না হয় সেজন্য প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ নিম্নলিখিত বিষয় গুলি সম্পর্কে সুস্পষ্ঠভাবে অবহিত করেছেঃ
- সকল রাসায়নিক দ্রব্যকে আলাদাভাবে নাম লিখে উপযুক্ত স্থানে সংরক্ষন …
করে রাখা উচিৎ।
- ব্যক্তিগত সুরক্ষণ যন্ত্রপাতি ব্যবহার না করে কোন প্রকার রাসায়নিক দ্রব্য ধরা এবং ব্যবহার করা সম্পূর্ণ নিষেধ।
- সকল রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহারের পর নিরাপদ দূরত্বে চিহ্নিত করে রাখা দরকার।
রাসায়নিক দ্রব্য রাখার স্থানে ধুমপান এবং যে কোন ধরণের অগ্নি উৎস হতে
সর্বদা দূরে থাকতে হবে।
- কোন রাসায়নিক দ্রব্য চোখের সংস্পর্শে আসলে পরিস্কার পানি দিয়ে অনবরত ধৌত করতে হবে এবং চিকিৎসকের শরনাপন্ন হতে হবে ।
- রাসায়নিক দ্রব্যের নিকটবর্তি স্থানে অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র রাখা আবশ্যক।
- রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই আত্নরক্ষামুলক হাত মোজা, চশমা
এবং মুখোশ ব্যবহার করতে হবে।
- কোন রাসায়নিক দ্রব্য মুখে প্রবেশ করলে পরিস্কার পানি দিয়ে কুলিকাচা করতে হবে এবং যতসম্ভব পানি পান করতে হবে ।
- রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের সময় যাহাতে কোন রাসায়নিক বাইরে পড়ে না
থাকে সেদিকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
- রাসায়নিক বর্জ্য অপসারনের জন্য অবশ্যই হপার, ডিসপেনসারস, স্কুপ ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে ।
- তরল রাসায়নিক ব্যবহারের পর ফ্লোর/মেঝে এবং পাত্রের উপরিভাগে উচ্ছিষ্ঠ
রাসায়নিক শুকনো স্পঞ্জ/ শুকনো কাপড় দিয়ে দ্রুত পরিস্কার করতে হবে।
শুন্য রাসায়নিক কন্টেইনার / কার্টুন কে নিক্ষিপ্ত অবশিষ্টাংশ ও অন্য যে কোন
কারনের জন্য কাটা যাবে না।
- রাসায়নিক দ্রব্য রাখার জন্য ব্যবহৃত ড্রাম ও বাক্স সমুহ স্থানান্তরের জন্য অবশ্যই ট্রলি ব্যবহার করতে হবে ।
- কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রশিক্ষিত ব্যক্তি ছাড়া রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার সম্পূর্ণরুপে
নিষিদ্ধ।
- রাসায়নিক ব্যবহার ও সংরক্ষণ এলাকায় এ ব্যাপারে সতর্কবাণী প্রদর্শিত
আছে।
- এম,এস,ডি,এস এর ব্যাপারে সকল শ্রমিকগণকে প্রশিক্ষন দিতে হবে।
- প্রতিষ্ঠানের রাসায়নিক নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ রাসায়নিক এবং এর বিপদজনক পরিণতি সম্পর্কে শ্রমিকদেরকে সচেতন করতে হবে।
- কেমিকেল ব্যবহারকারীগনের অবশ্যই কেমিকেল ব্যবহার করার পূর্বে সংশ্লিষ্ট কেমিকেল সম্বন্ধে পরিস্কার ধারনা থাকতে হবে।
- তুন কোন কেমিকেল হলে উক্ত কেমিকেল ব্যবহার করার উপর প্রশিক্ষন দিতে হবে।
কেমিক্যাল ব্যবহারকারীদের করণীয়ঃ
সমভাব্য মাটিদূষণ পরিহারের ব্যবস্থা করতে হবে ।খ) সেকেনডারী কনটেইনমেন্টের ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে ।গ) দাহ্য পদার্থসমুহ স্পার্ক হতে পারে এমন স্থান থেকে অবশ্যই পৃথক রাখতে হবে ।ঘ) রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের স্থানের কাছাকাছি অবশ্যই এর ব্যবস্থা থাকতে হবে ।ঙ) অবশ্যই পিপিই ব্যবহার করতে হবে ।চ) এস ডি এস অবশ্যই প্রদর্শন করতে হবে ।ছ) সবধরনের রাসায়নিক দ্রব্যের জন্য অবশ্যই লেবেল থাকতে হবে ।
যন্ত্রপাতি ও কর্মপ্রক্রিয়া সংক্রান্ত ব্যবস্থাপনা ঃ
- যন্ত্রপাতি স্থাপনা সংক্রান্ত দিকসমূহ পরীক্ষা।
- যন্ত্রপাতি পরিচালনা পদ্ধতি যাচাই,
- ক্রুটিপূর্ণ পরিচালনার ক্ষেত্রে করণীয় নির্ধারণ।
- শ্রমিকদের ব্যক্তিগত নিরাপওা সামগ্রী ও সুরক্ষা ব্যবস্থা পরীক্ষা এবং
- ক্রুটিপূর্ণ পরিচালনার দায়-দায়িত্ব নিরুপণ ও প্রস্তাবনা বা সুপারিশ।
বিপজ্জনক ধোঁয়া, বিস্ফোরক ও দাহ্য পদার্থের ব্যবস্থাপনাঃ
- বিস্ফোরক ও দাহ্য পদার্থের প্রকৃতি নিরুপণ
- রক্ষণাবেক্ষণ ব্যবস্থা
- ব্যবহারিক ও প্রক্রিয়াগত ক্রুটি নিরুপণ
- ব্যক্তিগত সুরক্ষা ব্যবস্থা পরীক্ষা
- পরিবেশগত ঝূঁকি বিবেচনা এবং
- নির্দেশনা ও পরামর্শ।
অগ্নিকান্ডজনিত ব্যবস্থাপনা ঃ
- অগ্নিকান্ডের সম্ভাব্য উৎস নির্ণয়
- প্রতিরোধ ব্যবস্থা
- অগ্নি মোকাবিলায় দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গের তালিকা প্রণয়ন ও দক্ষতার মান যাচাই।
- জরুরী বহির্গমন ব্যবস্থাবলী পরীক্ষা ও বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা নিরুপন
- তাৎক্ষণিকভাবে প্রতিবন্ধকতা দুর করিবার ক্ষেত্রে গৃহীত পদক্ষেপ
- অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জামাদির মান পরীক্ষা
- প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা বা মহড়া এবং
- প্রস্তাব বা পরামর্শ।
by Nazmul Islam | May 21, 2018 | রাসায়নিক
Chemical Hazard
- Spot removing এর জন্য একমাত্র Solveকে Chemical হিসাবে ব্যবহার করা হয় যা শরীরের জন্য কম ক্ষতিকারক। Solve Use এর ক্ষেত্রে নিন্মলিখিত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
- Floor এর একটি Spot remover এর জন্য আলাদাভাবে একটি room তৈরী করা হয়েছে।
- সকল কেমিক্যাল Container এর গায়ে লেবেলিং করে তালাবদ্ধ অবস্থায় রাখা হয় Authorised person ছাড়া অন্য কাউকেই তা ব্যবহার করতে দেওয়া হয় না।
- উক্ত রুমে যথেষ্ট সংখ্যক Exhaust fan লাগানো রয়েছে।
- এছাড়া Spot remover এর জন্য Air sucking/Exhaust Machine Setup করা হয়েছে।
- Chemical Hazard ব্যবহারকারীদের কর্মসময় Rotation wise এমনভাবে ভাগ করা হয়েছে যাতে সকলে একসপ্তাহ পর পর একসপ্তাহ করে Rest পায়।
অন্যান্য হাজারড
- কাজ শেষে কোন মেশিন বা গার্মেন্টস খোলা অবস্থায় রাখা যাবে না। কাজ শেষে অবশ্যই সকল মেশিন ও গার্মেন্টস কাপড় বা পর্দা দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে।
- ফ্লোরের মধ্যে কোন আইডল মেশিন যত্রতত্র রাখা যাবে না। সকল আইডল মেশিন যথাস্থানে রাখতে হবে এবং কাপড় বা পর্দা দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। আইডল মেশিনে কোন নিডল থাকতে পারবে না।
- আপনারা কর্মস্থলে যে কোন ধরনের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন এবং কথামুক্ত ও শান্তিপূর্ণ কর্মপরিবেশ বজায় রাখবেন।
- ফ্লোরের পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার দায়িত্বে যারা নিয়োজিত আছেন-সকল ক্লিনিং সুপারভাইজর এবং ক্লিনার- ফ্লোরের পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই আপনারা আরও তৎপর হয়ে, অত্যন্ত দায়িত্বশীলতার সাথে আপনাদের কাজ করবেন।
- ফ্লোরের সকল লাইনের সব জায়গা ভালোমত পরিস্কার করতে হবে।
- ফ্লোরের সব জায়গা যেন সারাক্ষণ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
- ফ্লোরের কোথাও কোন অপরিচ্ছন্নতা লক্ষ্য করলে সঙ্গে সঙ্গে সেটা পরিস্কার করতে হবে।
- ফ্লোরের সকল সিঁড়ি, নামাজের রুম, সকল টয়লেট নিয়মিত পরিস্কার করতে হবে।
- সকল পানির ড্রাম ভালোভাবে পরিস্কার করে পানি সরবরাহ করতে হবে। প্রতিদিন পানির ড্রামের চেক লিস্টে সই করতে হবে।
- সকল পানির ফিল্টারের নীচে ও আশেপাশে নিয়মিত পরিস্কার করতে হবে।
- ফ্লোরে যে সকল ডাস্টবিন রয়েছে সেগুলোও নিয়মিত পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করতে হবে।
- যারা কেমিক্যাল সেকশনে কাজ করেন যেমন কেমিক্যাল স্টোর, স্পট রিমুভিং রুম, রেজিন স্প্রে রুম, ওয়েট প্রসেস ইত্যাদি, তাদের অনেক ধরনের ক্ষতিকর কেমিক্যাল নিয়ে কাজ করতে হয়। এগুলো একদিকে যেমন শরীরের জন্য ক্ষতিকর অন্যদিকে তেমনি স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ন। এসব ক্ষতিকর কেমিক্যাল শরীরে প্রবেশ করলে অনেক ধরনের জটিল রোগ হতে পারে। তাই এসব কেমিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মুক্ত থাকার জন্য আপনারা অবশ্যই এন৯৫ মাস্ক, এ্যাপ্রোন, হ্যান্ড গ্লোভস, গগলস, গাম বুটস ও টুপি পরিধান করে কাজ করবেন।
- যারা স্টোরের দায়িত্বে আছেন-আপনারা অবশ্যই স্টোরের প্রত্যেকটি এক্্েরসরিজের কাভার বিন নিশ্চিত করবেন।
- স্টোরের প্রত্যেকটি ফেবিক্র রোল নিয়ম অনুযায়ী সাজিয়ে গুছিয়ে রাখতে হবে।
- স্টোরের সব এক্্িরট রাস্তা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ও ব্লক থেকে মুক্ত রাখতে হবে।
- স্টোরের কোথাও যেন ধুলাবালি ও ময়লা না থাকে এবং সর্বক্ষণ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকে সেটি নিশ্চিত করতে হবে।
- স্টোরের র্যাম গেটটি সব সময় ব্লকমুক্ত ও পরিস্কার রাখতে হবে।
by Mashiur | Dec 19, 2017 | রাসায়নিক
থিনার এবং মেশিন অয়েল
ব্যবহার বিধি ঃ থিনার এবং মেশিন অয়েল একটি ঝুঁকিপূর্ণ রাসায়নিক দ্রব্য। ইহার ব্যবহার ও রক্ষনাবেক্ষনের ক্ষেত্রে যথেষ্ঠ। থিনার এবং মেশিন অয়েলের সংরক্ষন এলাকায় ধূমপান করা এবং অন্যান্য সমজাতীয় বস্তু যেমন- ম্যাচ বক্স, ওয়েল্ডিং মেশিন ইত্যাদি পরিবহন ও সংরক্ষন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। থিনার এবং মেশিন অয়েলের ড্রামটিকে ঘিরে এমনভাবে একটি বেষ্টনি দিতে হবে যেন এর ভিতরে কমপক্ষে দুই ফুট পরিমান খালি জায়গা থাকে এবং এই বেষ্টনির ভিতরে কেবলমাত্র দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি প্রবেশ করতে পারবে। …
সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। যে পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করতে হয় তার পদ্ধতিগুলো নিুরূপ ঃ
কোন অবস্থাতেই থিনার আগুন বা আগুন জাতীয় পদার্থের সংস্পর্শে অথবা ইলেকট্রিক সুইচ বা ইলেকট্রিক তারের সংযোগের কাছাকাছি আনবেন না। কোন তৈল জাতীয় পদার্থ বা কেমিক্যালের সঙ্গে থিনার মিশাবেন না। বিশেষ অগ্নি নির্বাপন নীতি বা পদ্ধতি ঃ আগুন হতে নিরাপদ থাকার জন্য সকল সরঞ্জাম এবং “ন্যাশনাল ইনিষ্টিটিউট ফর অকপেশনাল সেফটি এন্ড হেলথ” কর্তৃক অনুমোদিত নিজস্ব শ্বাসপ্রশ্বাস ধারণকৃত যন্ত্রপাতি সমুহ মুখে পরিধার করুন।
- থিনার এবং মেশিন অয়েলের ড্রামগুলো কোন সুনির্দিষ্ট স্থানে যথাযথ লেভেলিং ও সনাক্তকরন চিহ্ন সহকারে সংরক্ষন করতে হবে।
- থিনার এবং মেশিন অয়েল ব্যবহার এবং রিফিল করার সময় অবশ্যই হ্যান্ড গ¬াভস, প্রতিরোধ মূলক চশমা এবং এপ্রোন প্রভৃতি পরিধান করতে হবে।
- থিনার এবং মেশিন অয়েল রিফিল করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন কোনভাবেই এটি হস্তচালিত পাম্প হতে বের না হয়ে আসে বা ছোট কন্টেইনার হতে উপচে নিচে না পড়ে।
- কেবলমাত্র ছোট কন্টেইনারের গায়ে নীল কালি চিহ্নিত দাগ পর্যন্ত রিফিল করা যাবে।
- থিনার এবং মেশিন অয়েল রিফিল করার পরে অবশ্যই শুকনো স্পঞ্জ একটি পৃথক স্থানে ঢাকনা যুক্ত বাক্সে সংরক্ষন করতে হবে এবং প্রয়োজনবোধে ফেলে দেওয়ার সময় যথাযথ নিরাপত্তা বিধি মেনে চলতে হবে।
- কোন অবস্থাতেই থিনার আগুন বা আগুন জাতীয় পদার্থের সংস্পর্শে আনা যাবে না।
- কোন ইলেকট্রিক সুইচ বা ইলেকট্রিক তারের সংযোগের কাছাকাছি থিনার সংরক্ষন করা যাবে না।
- ক্যামিক্যাল ব্যবহারের স্থানে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
- থিনার এবং মেশিনে অয়েল মুছার জন্য ব্যবহৃত কাপড় বা স্পঞ্জ একটি পৃথক স্থানে ঢাকনা যুক্ত বাক্সে সংরক্ষন করতে হবে এবং প্রয়োজনবোধে ফেলে দেওয়ার সময় যথাযথ নিরাপত্তা বিধি মেনে চলতে হবে।
- থিনার এবং মেশিন অয়েলের কন্টেইনারটি অবশ্যই একটি বালি ভর্তি ড্রামে নির্দিষ্ট স্থানে সংরক্ষন করতে হবে এবং ঐ স্থানটি ভালভাবে চিহ্নিত করতে হবে।
- থিনার এবং মেশিন অয়েলের ড্রামটি কোন কারনেই কাটা যাবে না।
- চোখে থিনার পড়লে সাথে সাথে পরিষ্কার পানি দিয়ে কমপক্ষে ১৫মিনিট যাবৎ চোখ পরিষ্কার করতে হবে এবং চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
- থিনারের ড্রাম ও কনটেইনার সকল সময় ঠান্ডা স্থানে সংরক্ষন করতে হবে।
- বেশীক্ষন সূর্যের নীচে এই কেমিক্যাল রাখা যাবে না।
- কোন তৈল জাতীয় পদার্থ বা কেমিক্যালের সঙ্গে থিনার মিশ্রিত করা যাবে না।
- থিনার এবং মেশিন অয়েলের খালি কন্টেইনারগুলো অন্য কোন কাজে কারখানায় ব্যবহার করা যাবে না এবং কর্মীদেরও দেয়া যাবে না।
- প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত এবং দায়িত্ব নিয়োজিত ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কারো থিনার এবং মেশিন অয়েল হ্যান্ডল করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
- ফ্যাক্টরীর সকলকে অবশ্যই থিনার এবং মেশিন অয়েলের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে অবহিত করতে হবে।
মেশিন মেশিন অয়েল সংক্রান্ত নীতিমালা
অটো নীটওয়্যার লিঃ তার শ্রমিকদের কার্য ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার ব্যপারে সর্বোচ্চ সাবধানতা অবলম্বন করে। মেশিন অয়েল একটি ঝুঁকিপূর্ণ রসায়নিক দ্রব্য। ইহার ব্যবহার ও রক্ষণাবেক্ষনের ক্ষেত্রে যথেষ্ঠ সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। ইহা ব্যবহারে নিম্ন লিখিত সতর্ক তাগুলো অবশ্যই অনুসরন করতে হবে ঃ
সর্তকতাঃ
- মেশিন অয়েল শুধু মাত্র সুইং / নিটিং মেশিন ছাড়া অন্য কোন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে না।
- যে কোন ধরনের দাহ্য কেমিক্যাল যেমনঃ থিনার, পেট্রে াল, কেরোসিন প্রভৃতি জাতীয় পদার্থের সংগে এই লুব্রিকেন্ট অয়েল মিশ্রিত করা যাবে না।
- এই লুব্রিকেন্ট অয়েল সব সময় আগুনের উৎস হতে নিরাপদ দুরত্বে সংরক্ষন করতে হবে।
- লেবেলে বর্ণিত মেয়াদ উত্তীর্ণ তারিখের পর এই লুব্রিকেন্ট অয়েল ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
- এই লুব্রিকেন্ট অয়েল ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই এর প্রকৃত রং যাচাই করে নিন এবং রংএর কোন তারতম্য লক্ষ্য করা গেলে ব্যবহার থেকে বিরত থাকু ন।
- ব্যবহৃত এই লুব্রিকেন্ট অয়েল কখনোই নতুন অয়েলের সাথে মিশ্রিত করে পুনরায় ব্যবহার করা যাবে না।
- এই লুব্রিকেন্ট অয়েল সংরক্ষনের স্থান ও সংরক্ষনের কনটেইনার সবসময় তৈলমুক্ত ও শুকনো রাখুন।
- ব্যবহারের সময়এই লুব্রিকেন্ট অয়েল চোখ বা অন্যান্য স্পর্শ কাতর স্থানের সংস্পর্শে আসলে সাথে সাথে পরিস্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।
সারাংস
থিনার এবং মেশিন অয়েল সংক্রান্ত আগুন হতে দৃষিত বাষ্প বা বিষাক্ত গ্যাস নির্গত হতে দিন। বিপদ জনক অব্যবহৃত আগুন এবং বিস্ফোরক ঃ প্রজ্জলিত আগুন বা বিস্ফোরক হতে বের হওয়া তাপ ধোয়া এবং রাসায়নিক পদার্থ বাতাসের মিশ্রতি হয়। বন্ধ কন্টেইনার প্রচন্ড তাপের ফলে বিস্ফোরন ঘটে বা শব্দে ফেটে যায়। ধোঁয়া বাতাস থেকেও প্রচন্ডতর হল মাটির কাছে ঘোর পাক খাবে। আগুন জ্বলার স্থান হতে কিছুটা দূরে মটির কাছাকাছি আগুনের প্রজ্জলন হতে থাকবে।
by Engr Kh Mashiur Rahman | Dec 16, 2017 | রাসায়নিক
রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার নীতিমালা
রাসায়নিক দ্রব্য আমাদের জীবনমানকে উন্নত করেছে ঠিকই তবে এর অপব্যবহারে বা অসবাধানতার সাথে ব্যবহারের কারনে আমাদের জীবনের ওপর মারাত্বক ক্ষতি বা মৃত্যু উভয়ই হতে পারে। ওয়াশিং প্লান্টে গার্মেন্টসকে বিভিন্ন প্রকারের ধোয়ার জন্য নানা রকম কেমিক্যাল ব্যবহৃত হয়ে থাকে যেগুলোর বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা একান্ত প্রয়োজন। রাসায়নিক দ্রব্য অপব্যবহারে যে সকল ক্ষতি হতে পারে। রাসায়নিক দ্রব্যের অপব্যবহারে অগ্নিকান্ড, বিষ্ফোরণ, পরিবেশ বিষয়ক ইত্যাদির মত ব্যাপক ঘটনা সংঘটিত হতে পারে যার প্রেক্ষিতে প্রধানত ব্যক্তি ও বস্তুর ক্ষতি সাধিত হয়। ওয়াশিং প্লান্টে ব্যবহৃত রাসায়নিক দ্রব্যের মাধ্যমে নিম্নলিখিত ক্ষতির কারন হতে পারেঃ …
- নির্দিষ্ট মাত্রার অধিক রাসায়নিক দ্রব্য শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে দেহে প্রবেশ করতে পারে যার প্রেক্ষিতে শরীরের অভ্যন্তরে অসহনীয় অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে।
- ড্রাই কেমিক্যাল পাউডার এক্সটিংগুইশার, ফোম টাইম এক্সটিংগুইশার, কার্বন ডাই অক্রাইড টাইপ এক্সটিংগুইশার।
- খাদ্য বা পানীয়র সাথে মিশে শরীরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে শরীরের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করতে পারে।
- সংবেদনশীল স্থান যেমন চোখ, মূখ, নাক ইত্যাদির সংস্পর্শে এসে মারাত্বক জখম, যন্ত্রনা সৃষ্টি এমনকি চিরতরে পঙ্গু হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- প্রত্যেক অগ্নি নির্বাপক কর্মীকে সুবিধাজনক গ্লাভস, বুট ও অগ্নি প্রতিরোধক পোশাক পরিধান করতে হবে।
- ওয়াশিং প্লান্টে ব্যবহৃত কেমিক্যালের অধিকাংশ অম্ল অথবা ক্ষার জাতীয় দ্রব্য হওয়ায় মানব শরীরের ত্বকে ফুসকুরি ওঠা অথবা পুড়ে যাওয়া সহ ব্যাপক ক্ষতি সাধন করতে পারে।
- ব্যবহারে পর্যাপ্ত সাবধানতা অবলম্ভন না করলে মারাত্বক দূর্ঘটনার মাধ্যমে বাষ্প/গ্যাস ইত্যাদি সৃষ্টি হয়ে শ্বাস প্রশ্বাসে বিঘœ ঘটিয়ে মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
নিরাপদ গুদামজাত
কমিকেল ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামাদির ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। কেমিকেল স্টোর, রং বা কেমিকেল মিক্সিং এরিয়া, প্রিন্টিং মেশিন এরিয়া, ওয়াশ এরিয়া, ডাইং মেশিন এরিয়া, হিট ট্রান্সফার মেশিন এরিয়া, ল্যাবরেটরি, ইমেজ সেটার এরিয়া, প্লেট মেকিং এরিয়া, অফসেট প্রিন্টিং মেশিন এরিয়া ইত্যাদি সেকশনে কেমিকেল ব্যবহারের ধরন অনুযায়ী ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামাদীর পরিধান করতে হবে। প্রতিটি সেকশনে পর্যাপ্ত পরিমান পি পি ই যেমন- মাস্ক, হ্যান্ড গ্লোভস, গগ্লস, গাম বুট সরবরাহ করা আছে।রাসায়নিক দ্রব্য সামগ্রী গুদামজাত করনের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবেঃ
- যদি কোন কারণে কেমিক্যাল রুমে অগ্নি দূর্ঘটনা ঘটে তবে নি¤েœাক্ত উপায়ে অগ্নি নির্বাপন করতে হবে।
- অনুপযোগী বস্তু একত্রে গুদামজাত করা যাবে না।
- অনুপযোগী রসায়নশালা প্রক্রিয়া এড়িয়ে চলা।
- অবশ্যই কেমিক্যালের কন্টেনার ফুটা, মরিচা এবং ক্ষতিযুক্ত হবেনা। ইহা অবশ্যই সচল হবে।
- পর্যাপ্ত আলো বাতাসের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে যাহা ঝুঁকির কারণ নির্মূল করতে পারে।
- ঠান্ডা এবং পর্যাপ্ত আলো বাতাস যুক্ত জায়গায় রসায়ন বস্তু রাখতে হবে।
- পানীয় পানির উৎস, প্লান্ট এবং বসবাসের জায়গা হতে রসায়ন শালা পৃথক রাখতে হবে।
- অগ্নি নিবারন গাড়ী প্রবেশের পথ থাকতে হবে।
- দৈব দূর্ঘটনা থেকে বৈদ্যুতিক সার্কিট, সুইচ বক্স এবং ফিকচার রক্ষার ব্যবস্থা রাখতে হবে।
- অগ্নি শিখা, ঝালাই, ধোঁয়া এবং তাপ বিকিরণ নিষিদ্ধ করা উচিত।
- শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় কাজকর্ম গুদামে ও প্লান্টে করা উচিত।
বিষক্রিয়া
ক্যামিকেল রাস্ট ও অন্য যে কোন ভাবে উৎপন্ন রাসায়নিক উচ্ছিষ্ট ক্যামিকেল ইটিপিতে সংযোগ চৌবাচ্চায় ফেলতে হবে। উক্ত ক্যামিকেল সমূহ ইটিপিতে পরিশোধন হয়ে নির্গমণ হবে।বিষক্রিয়া হতে রক্ষার্থে রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারে নিম্নোক্ত সাবধানতা অবলম্বন করতে হবেঃ
- যতদুর সম্ভব রসায়ন সম্পর্কে অবগত থাকা যাতে ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব হয়।
- কেমিক্যালস নিয়ে মেশিনে কাজ করার সময় সঠিক সরঞ্জামাদি বেছে নিতে হবে।
- জ্ঞানের অভাবে যাতে দূর্ঘটনা সংঘটিত না হয় সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা।
- মেশিন/সরঞ্জামাদি কর্মস্থলে মেরামতের সময় নিয়ন্ত্রণকারী যথাযথ নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহন করবে।
শুধুমাত্র কেমিক্যাল সংশ্লিষ্ট নির্ধারিত প্রশিক্ষিত ব্যক্তিগণই/কর্মী উপরোক্ত কেমিক্যাল সমুহ ব্যবহার করে থাকে এবং যথাযথ ভাবে রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করা হয়। উৎপাদন কাজে ব্যবহৃত কেমিক্যাল ব্যবহারকারী অপারেটরদের কেমিক্যাল ব্যবহারের নিয়মাবলী (ঝ.উ.ঝ ্ চ.চ.ঊ. ঞৎধরহরহম) এর মাধ্যমে কর্মীদের ব্যবহৃত সকল
কেমিক্যালের পরিচয়, কি কি উপাদান দিয়ে তৈরী, এদের ব্যবহার বিধি, ক্ষতিকর দিকসমূহ ছাড়াও এগুলো মানব দেহের জন্য কতটুক ু ক্ষতিকর এইসব বিষয়ে কর্মীদের সম্যক ধারনা দেয়া হয়। নিয়োজিত শ্রমিকদের জন্য কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব হচ্ছে শ্রমিকদের কাজে সহযোগিতা করা, নিয়ম-কানুন সম্পর্কে অবগত করা এবং তাদের কর্মস্থলে কেমিক্যাল ব্যবহারে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সম্পর্কে সচেতন করা। শ্রমিকদের উচিত ঝুঁকি সম্পর্কে নিজেকে সতর্ক রাখা এবং অন্যদেরকে এ ব্যাপারে অবগত করা। সুস্থ পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নিম্নোক্ত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে ঃ
- সমস্ত সরঞ্জামাদির যথাযথ ব্যবহার করণ যাহা নিজেকে এবং অন্যদেরকেও ক্ষতি হতে রক্ষা করে।
- কাজ আরম্ভের পূর্বে সরঞ্জামাদির যথাযথ পরীক্ষা করা এবং যে কোন জরুরী ভিত্তিতে পরিদর্শককে অবহিত করা।
- রসায়ন ব্যবহারে যে বিপদ সংঘঠিত হতে পারে সে ব্যাপারে যথেষ্ট মনযোগী হওয়া।
- ক্ষতি বা রোগ ভোগের সময় তাকে সঠিক চিকিৎসা ও ক্ষতিপুরন দেয়া।
ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জাম
ওয়াশিং প্লান্টে কাজে নিয়োজিত সকলের নিরাপত্তার স্বার্থে নিম্নলিখিত ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামের অবশ্যই ব্যবস্থা রাখতে হবেঃ
- নোজ মাস্ক
- প্রটেকটিভ গ্লাভস
- এপ্রন (ওয়াশের জন্য)
- রেক্সিন এপ্রন (স্যান্ড ব্লাস্টের জন্য)
- রাবারের তৈরী গাম বুট/শর্ট বুট
- আই প্রটেকটর
- তাৎক্ষনিক চক্ষু ধৌত করার ব্যবস্থা।
এছাড়া কেমিক্যাল পড়ে গেলে (ঝঢ়রষষ/খবধশধমব) স্বল্প সময়ের মধ্যে তা কিভাবে অপসারন বা উত্তোলন করা হবে তা হাতে কলমে প্রশিক্ষন দেয়া হয়। কেমিক্যাল ব্যবহারের প্রতিটি স্থানেই পড়ে যাওয়া কেমিক্যাল অপসারন করার জন্য ঈযবসরপধষ ঝঢ়রষষ করঃ দেওয়া আছে। কেমিক্যাল ব্যবহারের জায়গায় ঝ.উ.ঝ, চ.চ.ঊ (ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সামগ্রী) ব্যবহার না করলে কি কি ক্ষতি হতে পারে তার পোষ্টার দেয়া হয়েছে। আমাদের কারখানায় ব্যবহৃত কেমিক্যাল নির্দিষ্ট স্থানে সাধারন কর্মীদের নাগালের বাইরে কেমিক্যাল স্টোরে সংরক্ষিত স্থানে রাখা হয়, যেন কোন অবস্থাতেই সাধারন কর্মীরা কেমিক্যাল এর সংস্পর্শে আসতে না পারে। প্রশিক্ষণ এবং শিক্ষা। রসায়নের ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ করতে প্রশিক্ষণ ও শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। যারা কেমিক্যাল নিয়ে কাজ করে তাদের সম্ভাব্য শিক্ষা দেয়া উচিত। কেমিক্যাল দ্বারা ঝুঁকি ঘটলে আতœরক্ষামূলক সরঞ্জামাদি ব্যবহার করবে এবং জরুরী ভিত্তিতে প্রাথমিক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। শ্রমিকরা প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হলে ঝুঁকিপূর্ণ রসায়ন ব্যবহারে ঝুঁকি এড়ানো সহজ হবে বিধায় এব্যাপারে শ্রমিকদেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যবস্থা থাকতে হবে।
by Mashiur | Dec 7, 2017 | রাসায়নিক
অ্যালকাইল অ্যামাইড এন্ড পলিঅক্সাইথিনাইল অ্যালকাইল ইথার
অনুচ্ছেদ ০২. উপাদানের গঠণ তথ্য
১. পণ্যের রাসায়নিক নাম : অ্যালকাইল অ্যামাইড এন্ড পলিঅক্সাইথিনাইল অ্যালকাইল ইথার
২. সিএএস নং : ১২৪-২৬-৫
৩. কার্যকারিতা (%) : ১৮.০%
অনুচ্ছেদ ০৩. ঝুঁকিপূর্ণ বৈশিষ্ট্য/পরিচিতি
১. শ্বাস-প্রশ্বাস সংস্পর্শ : বিশেষ কোন ফলাফল জানা যায়নি।
২. ত্বকের সংস্পর্শ : দীর্ঘ সংষ্পর্শে ত্বক জ্বালাপোড়া করতে পারে।
৩. চোখের সংস্পর্শ : কর্ণিয়া সামান্য জ্বালাপোড়া করতে পারে।
৪. গিলে ফেললে : অস্বস্তি বোধ হতে পারে।
অনুচ্ছেদ ০৪. প্রাথমিক চিকিৎসা পদ্ধতি
১. ত্বক আক্রান্ত হলে: অ্যালকাইল অ্যামাইড কাপরে লাগকে পরিধানকৃত কাপড় খুলে ফেলতে হবে। আক্রান্ত স্থান পানি, সাবান দ্বারা দ্রুত ধৌত করতে হবে।
২. চোখ আক্রান্ত হলে: আক্রান্ত চোখ অন্তত ১০ মিনিট পানি দিয়ে চোখ খোলা রেখে ধৌত করতে হবে এবং চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
৩. শ্বাস-প্রশ্বাস আক্রান্ত হলে: আক্রান্ত ব্যক্তিকে দ্রুত খোলা বাতাসে নিতে হবে। তারপরেও অবস্থার উন্নতি না হলে চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হতে হবে।
৪. গিলে ফেললে: পানি এবং দুধ পান করতে হবে। বমি করা যাবে না। চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হতে হবে।
পাতা-১
অনুচ্ছেদ- ০৫. অগ্নি প্রতিরোধ পদ্ধতি
১. অগ্নি এবং বিস্ফোরন ঝুঁকি: জানা নেই।
২. বাতাস এবং বাস্পে বিস্ফোরন সীমা: জানা নেই।
৩. বাতাস এবং চূর্ণে বিস্ফোরন সীমা: জানা নেই।
৪. উপযুক্ত নির্বাপন মাধ্যম: কার্বন ডাই অক্সাইড, পাউডার, ফেনা, পানির বর্ষন ।
৫. বিশেষ অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা: অগ্নি নির্বাপন কর্মীকে অবশ্যই শ্বাস-প্রশ্বাস সুরক্ষা সরঞ্জাম ব্যবহার করতে হবে। কন্টেইনারের উপর পানির বর্ষন করতে হবে।
অনুচ্ছেদ- ০৬. আকস্মিক দুর্ঘটনা প্রতিরোধ পদ্ধতিঃ
১. পণ্য অবমুক্ত হয়ে ছিদ্র হয়ে পড়ে গেলে করণীয় ব্যবস্থা :
শোষনকারী উপাদান দিয়ে পণ্য শুষে নিতে হবে।
উপযুক্ত কন্টেইনারে ভরে অপসারন করতে হবে।
অনুচ্ছেদ-০৭. সংরক্ষণ এবং ব্যবহার পদ্ধতি:
১. ব্যবহার : চোখ এবং দেহের অন্যান্য অংশের সাথে সংস্পর্শ এড়াতে হবে।
২. পণ্যের চূর্ণ, বাস্প এবং ¯েপ্রতে শ্বাস গ্রহণ করা যাবে না, কাজের শেষে মুখ এবং হাত প্রচুর পরিমাণে পানি দ্বারা ধৌত করতে হবে।
৩. সংরক্ষন : কন্টেইনারের মুখ শক্তভাবে বন্ধ অবস্থায় শুস্ক এবং ঠান্ডা স্থানে রাখতে হবে।
অনুচ্ছেদ- ০৮. অনাবৃত নিয়ন্ত্রণ এবং ব্যক্তিগত সুরক্ষা
১. ব্যক্তিগত সুরক্ষা ব্যবস্থা: উপযুক্ত সুরক্ষা হাত মোজা এবং চশমা পরিধান করতে হবে।
২. বিশেষ সুরক্ষা ব্যবস্থা : বিশেষ কোন সুরক্ষা ব্যবস্থা নেই।
০৯. রাসায়নিক পণ্যের ভৌতগত বিবরণ
১. গঠণগত অবস্থা ঃ ঘন তরল
২. রং ঃ হলুদ
৩. গন্ধ ঃ নেই
৪. গলনাঙ্ক ঃ ৭০০ সে.-এ
৫. স্ফুটনাঙ্ক ঃ ১০০০ সে.-এ
৬. পানিতে দ্রবনীয় ঃ দ্রবীভূত
৭. ক্ষারীয় মান ঃ প্রযোজ্য নয়
৮. নির্দিষ্ট গুরুত্ব ঃ প্রযোজ্য নয়
অনুচ্ছেদ ১০. তেজস্ক্রিয়তা /প্রতিক্রিয়া এবং স্থায়ীত্ব ঃ
১. ঝুঁকিপূর্ণ প্রতিক্রিয়া : স্বাভাবিক ব্যবহারে কোন ঝুঁকিপূর্ণ প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
২. ঝুঁকিপূর্ণ বিশ্লেষিত পণ্য : কার্বন ডাই অক্সাইড।
৩. স্থায়ীত্ব : স্থায়ী।
৪. অসামঞ্জস্যতা (উপাদান এড়ানো): প্রযোজ্য নয়।
অনুচ্ছেদ- ১১. বিষক্রিয়াগত তথ্য
১. জ্বালাপোড়া করা : কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
২. এলার্জি এবং সংবেদনশীল প্রভাব : কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
৩. তীক্ষè বিষক্রিয়া : কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
৪. মিউটাজেনিক প্রভাব : কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
৫. কারসিনোজেনসিটি : তালিকাবদ্ধ নয় (উপাদান অনুযায়ী)।
৬. আইআরসি এর তালিকাবদ্ধ নয় (উপাদান অনুযায়ী)।
৭. ওএসএইচএ এর তালিকাবদ্ধ নয় (উপাদান অনুযায়ী)।
অনুচ্ছেদ- ১২. বাস্তুসংস্থানগত তথ্য
১. বায়োডিগ্রেটিবিলিটি : অংশীভূত বায়োডিগ্রেবল।
২. বিওডি ৫ (মিগ্রা ০২/এমজি) : জানা নেই।
৩. সিওডি ৫ (মিগ্রা ০২/এমজি) : জানা নেই।
৪. এওএক্স ধারণ : জানা নেই।
৫. বাস্তু বিষক্রিয়া : জানা নেই।
৬. নাইট্রোবিষক্রিয়া : জানা নেই।
অনুচ্ছেদ- ১৩. স্থাপন ব্যবস্থা বিবেচনা /বর্জ্য অপসারন
পণ্যের বর্জ্য অপসারণ পদ্ধতি : দূষিত পানি ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট।
অনুচ্ছেদ- ১৪. পরিবহন তথ্য ঃ
১. আরটিএমডিআর- এডিআর : তালিকাবদ্ধ নয়।
২. আরআইডি : তালিকাবদ্ধ নয়।
৩. আইএমডিজি/আইএমসিও : তালিকাবদ্ধ নয়।
৪. আইএটিএ : তালিকাবদ্ধ নয়।
অনুচ্ছেদ- ১৫. নিয়মতান্ত্রিক তথ্য
যার যার দেশীয় এবং
আপনার দেশের আইন অনুসরণ করুন।
অনুচ্ছেদ- ১৬. অন্যান্য তথ্য ঃ
এই তথ্যাবলী আমাদের বর্তমান জ্ঞান অনুযায়ী উপস্থাপন করা হয়েছে। এই পণ্য নিরীক্ষণ করে এর এবং পূর্ব সর্তকতা বর্ণনা করা হয়েছে। এই তথ্যাবলী পরিপূর্ণ এটা আমরা নিশ্চিতভাবে বলতে পারি না। গ্রহীতা অবশ্যই আমাদের পণ্য নিজ দায়িত্বে এবং পর্যবেক্ষিত আইন অনুসারে গ্রহণ করবেন।
by Mashiur | Nov 17, 2017 | রাসায়নিক
নিরাপদ রাসায়নিক তথ্য তালিকা
০১. সনাক্তকরণ প্রকৃতি/প্রস্তুতি এবং কোম্পানী / উদ্যোগ নেওয়া
পণ্যের বানিজ্যিক নাম জেনেকর বিএফ ১৬০০ এল
রাসায়নিক নাম ক্যালিওল্যাসি এনজাইম
সমার্থক নাম প্রযোজ্য নয়
অনুগত পদ্ধতি প্রযোজ্য নয়
নিরাপদ রাসায়নিক তথ্য উপদানের প্রস্তুতি এই পণ্য তরল এনজাইমে প্রস্তুতকৃত
প্রস্তুতকৃত উপাদানের ব্যবহার টেক্সটাইল কোম্পানীতে ব্যবহৃত
কোম্পানীর পরিচিতি জেনেকর ইন্টারন্যাশনাল বি.ভি
আরচিমেডসুইগ ৩০
২৩৩৩ সিএন লাইডেন, দি নেদারল্যান্ডস
টেলি + ৩১ ৭১ ৫ ৬৮ ৬১ ৬৮, ফ্যাক্স + ৩১ ৭১ ৫৬৮ ৬১ ৬৯
জরুরী টেলিফোন + ৩২ ৫০ ৪৪ ৯১ ৭৩
০২. উপাদানের গঠন/তথ্য
রাসায়নিক নাম সিএএস নং ইআ্ইএনইসিএস নং আইইউবি নং শ্রেণীকরণ আর-বৈশিষ্ট্য %
ক্যালিওল্যাসি ৯০১২-৫৪-৮ ২৩২৭৩৪৪ ৩.২.১.৪ এক্স ৪২ ৯-১৪
০৩. ঝুঁকিপূর্ণ সনাক্তকরণ
ঝুঁকির বৈশিষ্ট্য : আর ৪২ : শ্বাস-প্রশ্বাস আক্রান্ত হলে সংবেদনশীলতার কারণ
গঠণগত/রাসায়নিক ঝুঁকি : এই বিবরণী কোন গঠণগত রাসায়নিক ঝুঁকি বর্ণনা করে না।
পরিবেশগত ঝুঁকি : এই বিবরণী কোন গঠণগত পরিবেশগত ঝুঁকি বর্ণনা করে না।
মানবদেহে ঝুঁকি : ত্বকে জ্বালাপোড়ন হয়, শ্বাস-প্রশ্বাস আক্রান্ত হলে সংবেদনশীল।
০৪. প্রাথমিক চিকিৎসা ব্যবস্থা
শ্বাস গ্রহণ
পরিণতি শ্বাস আক্রান্ত হলে এলার্জি হতে পারে এবং নানা উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
উপসর্গ শ্বাস কষ্ট হতে পারে, ঘন ঘন শ্বাস গ্রহণ।
প্রাথমিক চিকিৎসা আক্রান্ত ব্যক্তিকে দ্রুত খোলা বাতাসে নিতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
১/৫
ত্বক স্পর্শ
পরিণতি জ্বালাপোড়া হতে পারে
উপসর্গ লাল হয়ে যাওয়া
প্রাথমিক চিকিৎসা আক্রান্ত ব্যক্তিকে দ্রুত খোলা বাতাসে নিতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
চোখ স্পর্শ
পরিণতি জ্বালাপোড়া হতে পারে
উপসর্গ লাল হয়ে যাওয়া
প্রাথমিক চিকিৎসা দ্রুত পর্যাপ্ত পানি দিয়ে কমপক্ষে ১০ মিনিট আলতোভাবে ধুতে হবে। চিকিৎসা নিতে হবে।
গিলে ফেললে
পরিণতি জ্বালাপোড়া হতে পারে
উপসর্গ উপসর্গ জানা নেই
প্রাথমিক চিকিৎসা প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে এবং ডাক্তারের স্মরণাপন্ন হতে হবে।
০৫. অগ্নি নিরোধক ব্যবস্থা নিরাপদ রাসায়নিক তথ্য
উপযুক্ত নির্বাপন মাধ্যম : পানি, ফেনা
উপযুক্ত নয় : জানা নেই
উপাদানের উত্তাপীয় মিশ্রণ:
সুরক্ষা যন্ত্রাশং : স্বয়ংক্রিয় শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্রপাতি
নির্দিষ্ট ঝুঁকি : শ্বাস-প্রশ্বাস আক্রান্ত হলে সংবেদনশীল। উপাদানের স্পর্শ এড়াতে হবে।
০৬. আকস্মিক দূর্ঘটনা ব্যবস্থা
ব্যক্তিগত পূর্ব সতর্কতা আটসাঁট ভাবে বন্ধ করে রেখে সতকর্তার সহিত ব্যবহার করতে হবে। উপযুক্ত আলো বাতাসের ব্যবস্থা করতে হবে। এবং সকল প্রকার তরল পদার্থের স্পর্শ এড়াতে হবে।
পরিবেশগত পূর্ব সতর্কতা প্রতিরোধক উপাদানগুলো ড্রেনের মাধ্যমে ভূ-গর্ভে পৌঁছায়। মাটির তলদেশে এবং পানিতে বর্জ্য ফেলা গ্রহণযোগ্য নয়।
পরিস্কারের পদ্ধতি স্থানীয় আইন এবং জাতীয় আইন অনুযায়ী পরিস্কার করতে হবে।
০৭. ব্যবহার এবং সংরক্ষণ
ব্যবহার পাকস্থলী, শ্বাস, ত্বক ও চোখ থেকে দূরে রাখতে হবে। এবং পর্যাপ্ত আলো বাতাসের ব্যবস্থা করতে হবে।
সংরক্ষণ ঠান্ডা, শুস্ক এবং পর্যাপ্ত বায়ু চলাচলের সুবিধাজনক স্থানে রাখতে হবে।
২/৫
০৮. অনাবৃত নিয়ন্ত্রন এবং ব্যক্তিগত সুরক্ষা ঃ
একটি সীমার মান
পেশাগত প্রকট উপাদান জাতীয় আইন সীমা দেখতে হবে।
প্রকট নিয়ন্ত্রন
পেশাগত প্রকট নিয়ন্ত্রন
সাধারন ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষা আটসাটভাবে নিরাপদ চশমা পড়তে হবে। রাসায়নিক প্রতিরোধ প্রতিরক্ষামূলক দস্তানা (ই.এন৩৭৪)
দস্তানা উৎপাদনকারী নির্দেশনা পর্যবেক্ষন অপ্রতিরক্ষামূলক ব্যক্তিদের দূরে রাখতে হবে।
০৯. পদার্থগত এবং রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য ঃ
অবস্থা ঃ তরল
রং ঃ গাঢ় বাদামী
গন্ধ ঃ সামান্য পঁচা গন্ধ
পিএইচ ঃ ৪-৭
পানিতে দ্রবনীয় ঃ দ্রবীভূত হয়
১০. স্থায়ীত্ব এবং সক্রিয়তা
সাধারনত স্থায়ী সংরক্ষণ ব্যবস্থায় ( অনুচ্ছেদ ৭ দেখতে হবে)
এড়িয়ে যাওয়া শর্ত কোন বিপদজনক প্রতিক্রিয়া জানা নেই।
এড়িয়ে যাওয়া উপাদান নেই
ঝুঁকিপূর্ণ দ্রব্যের গঠন জানা নেই
১১. বিষবিজ্ঞানগত তথ্য
জ্বালাপোড়া
চোখ : জ্বালাপোড়া হতে পারে
ত্বক : জ্বালাপোড়া হতে পারে
শ্বাস গ্রহণ: জ্বালাপোড়া হতে পারে
তীক্ষè বিষক্রিয়া
মুখে : এলডি ৫০ ইঁদুর:>৫০০০ মিগ্রা/কেজি
ডারমাল : প্রযোজ্য নহে
শ্বাস-প্রশ্বাস: প্রযোজ্য নহে
করনিক বিষক্রিয়া
মুখে : প্রযোজ্য নহে
ডারমাল : প্রযোজ্য নহে
শ্বাস-প্রশ্বাস: প্রযোজ্য নহে
৩/৫
১২. বাস্তু সংস্থান সংক্রান্ত তথ্য
এই প্রস্তুতিটি পরিবেশের জন্য বিপদজনক নয় বলে বিবেচিত। বিদ্যমান অবস্থা
দ্রুত পরিবর্তনশীল এবং প্রাণীদেহে ও বাস্তুসংস্থানে তীক্ষè বিষক্রিয়াশীল।
১৩. অবমুক্ত বিবেচনা ব্যবস্থা১৪. পরিবহন তথ্য
বিশেষ পূর্ব সতর্কতা জানা নেই
উপযুক্ত পরিবহনকৃত নাম পরিবহন আইন অনুযায়ী কোন বিশেষ ক্ষতির উল্লেখ নেই
জাতীয় পরিবহন আইন জাতীয় আইন অনুযায়ী বিশেষ কোন তথ্য নেই
১৫. নিয়মতান্ত্রিক তথ্য
ই.ইউ নির্দেশাবলী ১৯৯৯/৪৫/ই.জি অনুযায়ী
প্রতীকি : এক্সএন
ঝুঁকির বৈশিষ্ট্য : আর ৪২ : শ্বাস প্রশ্বাসের সংস্পর্শে জ্বালাপোড়া হতে পাওে
নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য : এস ২২ : ধুলাবালি এড়াতে হবে
এস ২৩ : পানির বর্ষন করা যাবে না
এস ২৪ : ত্বকের সংস্পর্শ এড়াতে হবে
এস ৩৬/৩৭: উপযুক্ত সুরক্ষা কাপড় এবং হাতমোজা পরিধান করতে হবে
৪/৫
১৬. অন্যান্য তথ্য ঃ
এই তথ্যাবলী আমাদের বর্তমান জ্ঞান অনুযায়ী উপস্থাপন করা হয়েছে। এই পণ্য নিরীক্ষণ করে এর এবং পূর্ব সর্তকতা বর্ণনা করা হয়েছে। এই তথ্যাবলী পরিপূর্ণ এটা আমরা নিশ্চিতভাবে বলতে পারি না। গ্রহীতা অবশ্যই আমাদের পণ্য নিজ দায়িত্বে এবং পর্যবেক্ষিত আইন অনুসারে গ্রহণ করবেন।
বিবৃতি নং ঃ ইএন ০৯
পূর্বগত বিবৃতি ঃ ২০০১/৫৮/ইসি। লেবেলিং এবং পরিবহন শ্রেণীকরণ পরিবর্তন হয়নি
পরিবর্তনীয় এমএসডিএস
তারিখ ঃ ২৯ জানুয়ারী ২০০৩
এমএসডিসি প্রস্তুত ঃ এম. ল্উরা
রেগুলারেটরী এসোসিয়েশন
যোগাযোগ ঃ ডাঃ কুয়াং বুই
ডিরেক্টর, টক্সিকোলজি
জেনেকর ইন্টারন্যাশনাল
ফোন : ৬৫০.৮৪৬.৭৫০০