Select Page
ওভারলক মেশিন কি? ওভারলক মেশিন ঝুঁকি সমুহ কি কি?

ওভারলক মেশিন কি? ওভারলক মেশিন ঝুঁকি সমুহ কি কি?

ওভারলক মেশিন

ওভারলক মেশিনে ঝুঁকি কি কি?

ওভারলক মেশিন এর ঝুঁকি সমূহ নিম্নে আলোচনা করা হলো ঃ

আইগার্ড ঃ আইগার্ড না থাকিলে যে কোন মূহুর্তে নিডেল ভেঙ্গে চোখসহ শরীরের যে কোন অঙ্গে আঘাত করতে পারে । ইহা ছাড়া নিডেলের ভাংগা অংশ হারিয়েও যেতে পারে ।ওভারলক মেশিন ব্যবহারের পদ্ধতি এবং সম্ভাব্য দুর্ঘটনার জন্য সতর্কতা …

ওভারলক মেশিন এর কাজ শুরু করার পূর্বে লক্ষ্যণীয়ঃ

বেল কভার ঃ মেশিনে বেল কভার না থাকলে যে কোন সময় বেল্টের সাথে সুতা/পরনের কাপড় পেঁচিয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

পুলি কভার ঃ মটরে পুলি কভার না থাকলে যে কোন সময় পরিধেয় কাপড় (মেয়েদের ক্ষেত্রে) পেঁচিয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

তৈল ঃ মেশিনের মধ্যে অপরিস্কার তৈল মেশিনের কার্যক্ষমতা কমায়। তাই সময়মত মেশিনের তৈল পরিস্কার করতে হবে।

জোড়া তার ঃ মেশিনে জোড়া তার থাকলে যে কোন সময় মেশিন বিদ্যুৎতায়িত হয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

সুইচ ঃ মেশিনে সুইচ নড়েবড়ে অবস্থায় থাকলে যে কোন সময় মেশিন মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। প্রতিদিন কাজ শেষে অপারেটররা অবশ্যই মেশিন পরিস্কার করিবেন এবং কাজ ছেড়ে কোথাও গেলে মেশিনের সুইচ অবশ্যই বন্ধ করে যাবেন।

AUTO  গার্মেন্টস লিমিটেড

নিয়ম-কানুনঃ- সকলকেই জানাচ্ছি  “AUTO  গার্মেন্টস লিমিটেড”  এর পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন। আপনারা অবশ্যই অবগত আছেন সকল কারখানাতে কিছু নিা কিছু নিয়ম-কানুন আছে। ঠিক তেমনি আমাদের কারখানাতেও বেশ কিছু নিয়ম-কানুন আছে। আর কারখানাতে কাজ করতে হলে এই সকল নিয়ম-কানুন  অবশ্যই মেনে চলতে হবে। যেমনঃ- মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবেনা। ফ্লোরের ভিতরে কোনও কিছু খাবার খাওয়া যাবেনা। যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলা যাবেনা। জানালা দিয়ে থু থু ফেলা যাবেনা। নির্দিষ্টি স্থানে থু থু ফেলতে হবে। প্রত্যেককে অবশ্যই আইডি কার্ড পড়ে  কাজ করতে হবে। কোম্পানীর দেয়া জিনিস পত্র ব্যবহার করতে হবে। যেমনঃ- মাস্ক, ক্যাপ, স্ক্যাপ পড়ে কাজ করতে হবে। যে সকল শ্রমিক সিজার, কাটার দিয়ে কাজ করে সে সকল শ্রমিক কে সিজার কাটার বেধেঁ কাজ করতে হবে।

দায়িত্ব ও কর্তব্যঃ- মেশিনে বসার সময় লক্ষ্য করুন মেশিন পরিস্কার আছে কিনা, না থাকলে সর্ব প্রথম মেশিন পরিস্কার করুন। প্রতিটা কারখানার যেমন নিয়ম-কানুন আছে  নিজেদেরও কিছু দায়িত্ব এবং কর্তব্য আছে, ঠিক তেমনি আমাদের কারখানাতে বেশ কিছু নিয়ম-কানুন আছে। আর এই নিয়ম-কানুন মেনে চলাটাই নিজ নিজ দায়িত্ব ও কর্তব্য। যেমনঃ- বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার সাথে সাথে মেশিনের সূইচ অফ করতে হবে এবং ছুটি হলে মেশিনের সূইচ অফ করে যেতে হবে। যে স্থানে বসে কাজ করবেন সেই স্থান ও মেশিন পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন করে রাখবেন।  ফ্লোরের ভিতরে উচ্চস্বরে কোনও কথা বলা যাবেনা। কোন সমস্যাযুক্ত মেশিনে বসে কাজ করা যাবেনা। এক সেকশন থেকে আর এক সেকশনে যেতে হলে সেকশন প্রধানের অনুমতি নিয়ে যেতে হবে। ফ্লোরের ভিতরে কোনও রকম মারামারি, ঝগড়াঝাটি করা যাবেনা কোনও সমস্যা হলে নিজ নিজ সুপারভাইজার, লাইনচিফ এমনকি এডমিন সেকশনে যোগাযোগ করতে হবে। কোনও ধরনের বিশৃঙ্গ্খলা করা যাবেনা । মেশিনে কোন ইলেকট্রিক তার ছেড়া বা খোলা আছে কিনা তা লক্ষ্য করুন যদি থাকে তাহলে মেকানিককে অবহিত করুন।

সুযোগ- সুবিধাঃ- মেশিনের আই গার্ড, বেল্ট কভার, মোটর কভার ঠিক আছে কিনা তা লক্ষ্য করুন। আমাদের কারখানাতে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে যেমনঃ-আমাদের কারখানাতে হাজিরা বোনাসের ব্যবস্থা আছে, ঈদ বোনাসের ব্যবস্থা আছে, বাৎসরিক বোনাসের ব্যবস্থা  আছে,শিশু পরিচর্যা কক্ষ  আছে, প্রতিটা ফ্লোরে প্রাাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে ডাক্তার -নার্সের ব্যবস্থা আছে, পুরুষদের জন্য আলাদা টয়লেটের ব্যবস্থা আছে, মহিলাদের জন্য আলাদা টয়লেটের ব্যবস্থা আছে  হাসপাতালের সুবিধা আছে তাছাড়া আমাদের এখানে প্রতি বছর বিনোদন যেমন ঃ- পিকনিক এর ব্যবস্থা আছে। কাটার- সিজার সঠিকভাবে ওয়ার্ক স্টেশনের সাথে বেধে কাজ করুন।

নিম্ন লিখিত বিষয়গুলো অবশ্যই মনে রাখতে হবেঃ-

১.            আমাদের কারখানাতে শ্রমিক শিশু নিয়োগ করা হয়না।

২.           জোরপূর্বক কোনও কাজ করানো হয়না।

৩.           বৈষম্য করা হয়না।

৪.         মহিলা শ্রমিকগন মাথায় স্কার্ফ ব্যবহার করুণ।  হয়রানী করা হয়না।

৫.           প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা প্রদান করা হয়।

৬.           নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামাদির ব্যবহারে গুরুত্ব দেওয়া হয়।

৭.           শ্রমিকের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়।

৮.         সকল শ্রমিকগন মুখে মাস্ক ব্যবহার করুণ।  মূল মজুরীর দ্বিগুনহারে ২ ঘন্টা অভার টাইমের হার পরিশোধ করা হয়।

৯.           নিয়মতান্ত্রিকভাবে ছুটি প্রদান করা হয়।

১০.         নিয়ম ভঙ্গ করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা ও চুড়ান্ত নিষ্পত্তির ব্যবস্থা আছে।

১১.         এইডস সম্পর্কে  ধারণা।

ওভারলক মেশিন কি? ওভারলক মেশিন ঝুঁকি সমুহ কি কি?

প্লেন মেশিন কি? প্লেন মেশিনের প্রধান ঝুঁকি সমুহ কি কি?

প্লেন মেশিন ঝুঁকি কি কি?

প্লেন মেশিন ঝুঁকিসমূহু ঃ নিডেলগার্ড,বেল্ট কভার, পুলি কভার,প্যাডেল ম্যাট, জোড়া তার,তৈল ইত্যাদি। মেশিনে বসার সময় লক্ষ্য করুন মেশিন পরিস্কার আছে কিনা, না থাকলে সর্ব প্রথম মেশিন পরিস্কার করুন। প্লইন মেশিন ব্যবহারের পদ্ধতি এবং সম্ভাব্য দুর্ঘটনার জন্য সতর্কতা. প্লেইন মেশিনে কাজ শুরু করার পূর্বে লক্ষ্যণীয়ঃ …

নিডেল গার্ড ঃ মেশিনে কোন ইলেকট্রিক তার ছেড়া বা খোলা আছে কিনা তা লক্ষ্য করুন যদি থাকে তাহলে মেকানিককে অবহিত করুন। প্লেন মেশিনে নিডেলগার্ড অবশ্যই থাকতে হবে। না থাকিলে যে কোন মূহুর্তে নিডেল ভেঙ্গে চোখসহ শরীরের যে কোন অঙ্গে আঘাত করতে পারে এবং আঙ্গুলে নিডেল মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। ইহা ছাড়া নিডেলের ভাংগা অংশ হারিয়েও যেতে পারে।

বেল্ট কভার ঃ মেশিনের নিডেল গার্ড, বেল্ট কভার, মোটর কভার, পুলি কভার ঠিক আছে কিনা তা লক্ষ্য করুন। মেশিনে বেল্ট কভার না থাকলে বেল্টের সাথে সুতা/পরনের কাপড় পেঁচিয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

পুলি কভার ঃলাইন সুপারভাইজার থেকে প্রসেজ বুঝে কাজ শুরু করতে হবে।মটরে পুলি কভার না থাকলে যে কোন সময় পরিধেয় কাপড় (মেয়েদের ক্ষেত্রে) পেঁচিয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। 

প্যাডেল ম্যাট ঃ মেশিনে প্যাডেল ম্যাট না থাকিলে মেশিন বিদ্যুৎতায়িত হয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
তৈল ঃ মেশিনের মধ্যে অপরিস্কার তৈল মেশিনের কার্যক্ষমতা কমায়। তাই সময়মত মেশিনের তৈল পরিস্কার করতে হবে।

জোড়া তার ঃ মেশিনে জোড়া তার থাকলে যে কোন সময় মেশিন বিদ্যুৎতায়িত হয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। পাদানীর উপর পা রাখুন এবং গোড়ালীর দিকে চাপ রাখুন।

সুইচ ঃ মেশিনে সুইচ নড়েবড়ে অবস্থায় থাকলে যে কোন সময় মেশিনে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। প্রতিদিন কাজ শেষে অপারেটররা অবশ্যই মেশিন পরিস্কার করিবেন এবং কাজ ছেড়ে কোথাও গেলে মেশিনের সুইচ অবশ্যই বন্ধ করে যাবেন।

প্রতিরোধ/ প্রতিকার ঃ প্লেন মেশিনে নিডেল গার্ড,বেল্ট কভার,পুলি কভার,প্যাডেল ম্যাট, অবশ্যই থাকতে হবে। উপরোক্ত জিনিস না থাকলে অপারেটরগন ওভারলক মেশিন ব্যবহার করবেনা। ওভারলক মেশিন নিয়মিত সার্ভিসিং করতে হবে।

সুইংমেশিনঃ মেশিনের সুতা লাগানো ঠিক আছে কিনা তা লক্ষ্য করতে হবে, না থাকলে সুতা লাগানোর সঠিক নিয়ম অনুযায়ী সুতা লাগাতে হবে। সুইং মেশিন এর ক্ষেত্রে প্রতি ১৫ দিন পর পর চেক করতে হবে এবং সমস্যা থাকলে তা পরিবর্তন/মেরামত করতে হবে।

ওভার-লক মেশিন ঃ ওভার-লক মেশিন এর ক্ষেত্রে প্রতি ১৫ দিন পর পর চেক করতে হবে এবং সমস্যা থাকলে তা পরিবর্তন/মেরামত করতে হবে।

বার্টেক মেশিনঃ বার্টেক মেশিন এর ক্ষেত্রে প্রতি ১৫দিন পর পর চেক করতে হবে এবং সমস্যা থাকলে তা পরিবর্তন/মেরামত করতে হবে। নেক পেড চাপ দিয়ে প্রেসার ফিট উপরে উঠিয়ে বডি ফিটের নিচে দিয়ে নেক পেড ছেড়ে দিতে হবে। 

বাটন মেশিনঃ বাটন মেশিন এর ক্ষেত্রে প্রতি ১৫দিন পর পর চেক করতে হবে এবং সমস্যা থাকলে তা পরিবর্তন/মেরামত করতে হবে।

বাটন হোল মেশিনঃ বাটন হোল মেশিন এর ক্ষেত্রে প্রতি ১৫দিন পর পর চেক করতে হবে এবং সমস্যা থাকলে তা পরিবর্তন/মেরামত করতে হবে। ডান হাত মেশিনের সইচের উপর রাখুন এবং সবুজ রং এর বোতাম চাপ দিন।

আইলেট মেশিনঃমটর সম্পূর্ন চালূ হলে পওে আপনার কাজ শুরু করুন। আইলেট মেশিন এর ক্ষেত্রে প্রতি ১৫দিন পর পর চেক করতে হবে এবং সমস্যা থাকলে তা পরিবর্তন/মেরামত করতে হবে। মেশিনের ওয়েল লেভেল ঠিক আছে কিনা তা লক্ষ্য করুন।

বয়লার মেশিনঃ বয়লার মেশিন এর ক্ষেত্রে প্রতি সপ্তাহে চেক করতে হবে এবং সমস্যা থাকলে তা পরিবর্তন/মেরামত করতে হবে।

কাটিং মেশিনঃ কাটার- সিজার সঠিকভাবে ওয়ার্ক স্টেশনের সাথে বেধে কাজ করুন। কাটিং মেশিন প্রতিদিনি বৈদ্যুতিক কানেকশন এবং কাটিং নাইফ, ওয়েল পরীক্ষা করে কাজ শুরু করতে হবে। সপ্তাহে অন্তত একদিন কাটিং মেশিন চেক করতে হবে এবং কোন প্রকার সমস্যা দেখাদিলে তা পরিবর্তন ও মেরামত করতে হবে।

কাজ শেষে লক্ষণীয়ঃ

 প্লেন মেশিন বন্ধ করার সময় লাল রংয়ের বাটন চাপ দিন, এবং মেশিন ভালভাবে পরিস্কার করে কভার দিয়ে ঢেকে কর্মস্থল ত্যাগ করতে হবে। মেশিনের মটর চালু রেখে বাথরুমে যাবেন না বা অন্য কারও সাথে গল্প পেডেলের সামনের দিকে চাপ দিয়ে সেলাই করতে হব্

সুইং সেকশনের শ্রমিকগন কি কি নীতিমালার ভিত্তিতে কার্য সম্পাদন করিবেন

সুইং সেকশনের শ্রমিকগন কি কি নীতিমালার ভিত্তিতে কার্য সম্পাদন করিবেন

সুইং সেকশনের

সুইং সেকশনের  সকল শ্রমিকগন  নিন্মলিখিত নীতিমালার ভিত্তিতে কার্য সম্পাদন করিবেন। নিডেল ভাঙ্গলে ভাঙ্গা নিডেল পূনাঙ্গ সংগ্রহ করে  সুপারভাইজার এর মাধ্যমে ভাঙ্গা নিডেলের স¤পূর্ণ অংশ স্টোর  জমা    দিয়ে নতুন নিডেল সংগ্রহ করতে হব .প্রতিদিন নিজ কর্মস্থলে কারখানার নির্দিষ্ট সময়ে উপস্থিত হতে হবে। মেশিনে কাজ শুরু করার পূর্বে বৈদ্যুতিক সংযোগ সঠিক মতে আছে কিনা তা পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে কাজ করতে হবে।মেশিন চালনার পূর্বে মেশিন ভালো ভাবে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে কাজ শুরু করতে হবে।

  • মেশিনের মধ্যে পুলি কভার, নির্ডেল গার্ড, আই গার্ড আছে কিনা তা নিশ্চিত হয়ে কাজ করতে হবে।
  • মেশিন ত্যাগ করার পূর্বে মেশিনের সুইচ বন্দ করে মেশিন থেকে উঠতে হবে।
  • নিডেলের ভাঙ্গা অংশ কোন ভাবেই মেশিনের তৈলের মধ্যে রাখা যাবে না।
  • মেশিন সংশ্লিষ্ট সকল প্রকার ব্যক্তি গত নিরাপত্তা ব্যবহার করে কাজ করতে হবে।
  • সিজার,কাটার শক্ত রশি দিয়ে বেঁধে কাজ করতে হবে।
  • কর্মকালীন সময়ে সকল শ্রমিককে আইডি কার্ড প্রদর্শিত অবস্থায় কাজ করতে হবে।
  • টয়লেটের মধ্যে অযথা গল্প গুজব করে সময় নন্ট করা যাবে না।
  • শ্রমিকগন কর্মকালীন সময়ে এক বিভাগ হতে অন্য বিভাগে অযথা চলাফেরা করতে পারবেন না।
  • সর্বদা শৃংখলা বদ্ধ হয়ে কারখানার নিয়ম মেনে কর্ম সম্পাদন করতে হবে।
  • কোন প্রকার অভিযোগ অনূযোগ থাকলে তাহা রক্ষিত অভিযোগ বাক্সে ফেলতে পারবে,অথবা সরাসরি কমপ্লায়েন্স   অফিসারের নিকট অভিযোগ করতে পারবে।
  • শ্রমিকগন এমন কোন উশৃংখল আচরন করতে পারবেন না যাহা কারখানার শৃংখলাহানী ও উৎপাদন কাজে  ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
  • সকল সমস্যা  অংশগ্রহন কমিটির মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।

ওয়ার্ক শপ সেকশনের  সকল শ্রমিকগন  নিন্মলিখিত নীতিমালার ভিত্তিতে কার্য সম্পাদন করিবেন

  • মেশিনে কাজ শুরুকরার পূর্বে বৈদ্যুতিক সংযোগ সঠিক মতে আছে কিনা তা পরীক্ষা করে নিনিশ্চত হয়ে কাজ        করতে হবে।
  • মেশিন চালনার পূর্বে মেশিন ভালো ভাবে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে কাজ শুরু করতে হবে।
  • মেশিনের মধ্যে পুলি কভার, নির্ডেল গার্ড, আছে কিনা তা নিশ্চিত হয়ে কাজ করতে হবে।
  • মেশিন ত্যাগ করার পূর্বে নিডেল গার্ড লাগিয়ে মেশিন থেকে উঠতে হবে।
  • কর্মকালীন সময়ে সকল শ্রমিককে আইডি কার্ড প্রদর্শিত অবস্থায় কাজ করতে হবে।
  • মেশিন সংশ্লিষ্ট সকল প্রকার ব্যক্তি গত নিরাপত্তা ব্যবহার করে কাজ করতে হবে।
  • নিডেল ভাঙ্গলে ভাঙ্গা নিডেল পূনাঙ্গ সংগ্রহ করে  সুপারভাইজার এর মাধ্যমে স্টোর হতে নতুন নিডেল সংগ্রহ        করতে হবে।
  • শ্রমিকগন কর্মকালীন সময়ে এক বিভাগ হতে অন্য বিভাগে অযথা চলাফেরা করতে পারবেন না।
  • সর্বদা শৃংখলা বদ্ধ হয়ে কারখানার নিয়ম মেনে কর্ম সম্পাদন করতে হবে।
  • কোন প্রকার অভিযোগ অনূযোগ থাকলে তাহা রক্ষিত অভিযোগ বাক্সে ফেলতে পারবে, অথবা সরাসরি  কমপ্লায়েন্স অফিসারের নিকট অভিযোগ করতে পারবে।
সলভি এবং মেশিন অয়েল সংক্রান্ত নীতিমালা বিস্তারিত বর্ণনা

সলভি এবং মেশিন অয়েল সংক্রান্ত নীতিমালা বিস্তারিত বর্ণনা

সলভি এবং মেশিন অয়েল সংক্রান্ত নীতিমালা

ব্যবহার বিধি। সলভি এবং মেশিন অয়েলের ড্রামগুলি কোন সুনির্দিষ্ট ও সুরক্ষিত স্থানে যথাযথ লেভেলিং ও সনাক্তকরণ চিহ্ন সহকারে সংরক্ষন করতে হবে। সলভি এবং মেশিন অয়েল একটি ঝুঁকিপূর্ণ রাসায়নিক দ্রব্য। ইহার ব্যবহার ও রক্ষনাবেক্ষনের ক্ষেত্রে যথেষ্ট সর্তকতা অবলম্বন করতে হয়। যে পদ্ধতি গুলি অবলম্বন করতে হয় তা নিুরূপ ঃ

  • সলভি এবং মেশিন অয়েলের সংরক্ষন এলাকায় ধুমপান করা এবং অন্যান্য সমজাতীয় বস্তু যেমন- ম্যাচ বাক্স, ওয়েল্ডিং মেশিন ইত্যাদি পরিবহন ও সংরক্ষন সম্পূর্ন নিষিদ্ধ।
  • সলভি এবং মেশিন অয়েলের ড্রামটিকে ঘিরে এমন ভাবে একটি বেস্টনি দিতে হবে যেন এর ভিতরে কমপক্ষে দুই ফুট পরিমাণ খালি জায়গা থাকে এবং এই বেস্টনির ভিতরে কেবল মাত্র দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি প্রবেশ করতে পারবে।
  • সলভি এবং মেশিন অয়েল ব্যবহার এবং রিফিল করার সময় অবশ্যই হ্যান্ড গ্লাভ্স, প্রতিরোধ মূলক চশমা এবং এ্যাপ্রন প্রভৃতি পরিধান করতে হবে।
  • সলভি এবং মেশিন অয়েল রিফিল করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন, কোনভাবেই এটি হস্তচালিত পাম্প হতে বের না হয়ে আসে বা ছোট কন্টেইনার হতে উপচে নীচে না পড়ে।
  • কেবল মাত্র ছোট কন্টেইনারের গায়ে লাল কালি চিহ্নিত দাগ পর্যন্ত রিফিল করা যাবে।
  • সলভি এবং মেশিন অয়েল রিফিল করার পরে অবশ্যই শুকনো স্পন্স বা শুকনো কাপড় দ্বারা ড্রামের গায়ে লেগে থাকা বা মেঝে পড়ে যাওয়া থিনার বা মেশিন অয়েল মুছে ফেলতে হবে।
  • সলতি এবং মেশিন অয়েল মুছার জন্য ব্যবহৃত কাপড় বা স্পন্স একটি পৃথক স্থানে ঢাকনা য্ক্তু বাক্সে সংরক্ষন করতে হবে এবং প্রয়োজনবোধে ফেলে দেওয়ার সময় যথাযথ নিরাপত্তা বিধি মেনে চলতে হবে।
  • সলভি এবং মেশিন অয়েলের কন্টেইনারটি অবশ্যই একটি বালি ভর্তি ড্রামে নির্দিষ্ট স্থানে সংরক্ষন করতে হবে এবং ঐ স্থানটি ভাল ভাবে চিহ্নিত করতে হবে।
  • সলবি এবং মেশিন অয়েলের ড্রামটি কোন কারনেই কাটা যাবে না।
  • সলতি এবং মেশিন অয়েলের খালি কন্টেইনারগুলো অন্য কোন কাজে কারখানায় ব্যবহার করা যাবে না এবং কর্মীদেরও দেওয়া যাবেনা।
  • প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত এবং দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তি ব্যতিত অন্য কারও সলতি এবং মেশিন অয়েল হ্যান্ডল করা সম্পূর্ন নিষিদ্ধ।
  • ফ্যাক্টরীর সকলকে অবশ্যই  মেশিন অয়েলের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে অবহিত করতে হবে।
ভাঙ্গা ও ব্যবহৃত নিডেল নীতিমালা গুলো কি কি?

ভাঙ্গা ও ব্যবহৃত নিডেল নীতিমালা গুলো কি কি?

ভাঙ্গা ও ব্যবহৃত নিডেল নীতিমালা

নীতিমালাটি প্রণয়নের ক্ষেত্রে এবং এর ব্যবহার বিধি ভিন্ন প্রকৃতির হওয়ায় এ নীতিমালা দুটি অংশে বিভক্ত। অংশ দুটি হলোঃ

ক) ভাঙ্গা নিডেল সংক্রান্ত নীতিমালা।
খ) ব্যবহৃত নিডেল সংরক্ষন সংক্রান্ত নীতিমালা।

ভাঙ্গা নিডেল সংক্রান্ত নীতিমালা ঃ আমাদের উৎপাদিত পোষাক শিল্প ব্যবহারকারীদের জন্য আমরা পরিপূর্ণ (করার) জন্য ভাঙ্গা নিডেল নীতিমালা অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে অনুসরন করি। পোশাক সেলাই করার সময় যদি কোন মেশিনের নিডেল ভেঙ্গে যায় সেক্ষেত্রে নিু বর্ণিত নীতিমালা অনুসরন আবশ্যক ঃ-

ক) কোন নিডেল ভেঙ্গে গেলে অপারেটর সাথে সাথে লাইন সুপারভাইজারকে জানাবে। অপারেটর সম্পূর্ণ ভাঙ্গা নিডেলের অংশ নিডেল সরবরাহকারীর নিকট অবশ্যই জমা করবে।
খ) নিডেল সরবরাহকারী তার নিকট রক্ষিত সব ধরনের নিডেলের নমুনার সাথে মিলিয়ে নিশ্চিত হবে যে, ভাঙ্গা নিডেলের সব অংশ, মাপ এবং ধরন সঠিক আছে।

অপারেটর ভাঙ্গা নিডেলের সব অংশ জমা দিতে ব্যর্থ হলে সেক্ষেত্রে নিু বর্ণিত নীতিমালা অনুসৃত হবে ঃ

ক) কোন ভাঙ্গা নিডেলের অংশ কোন বডিতে বা বান্ডিলে চলে গেলে বা সন্দেহ হলে সাথে সাথে সংশ্লিষ্ট অপারেটর লাইন সুপারভাইজারকে জানাবে। নিডেল ভাঙ্গার সাথে সাথেই উক্ত অপারেটরের তৈরীকৃত পোষাকের অংশ অন্য প্রসেস-এ সেলাই এর উদ্দেশ্যে প্রদান বন্ধ রাখা।
খ) যে তৈরী পোষাকের অংশ সেলাই করার সময় নিডেল ভাঙ্গে ঐ পোষাকের বা তার অংশ সাথে সাথে মার্ক করে রাখা।

গ) মেটাল চেক টেবিলে কোয়ালিটি ইন্সপেকটর তার রেজিষ্টারে বডি বা বান্ডিলটি রেকর্ড করবেন। রেকর্ড কিপিং এর পর ভাঙ্গা নিডেলের অংশ চেক করবেন এবং রেকর্ড রেজিষ্টার বুকে রেজাল্ট লিখে রাখবেন।
ঘ) সুপারভাইজার উক্ত তৈরী পোশাকের সম্পূর্ণ বান্ডিল বা উক্ত পোশাকের অংশ নিডেল ডিটেক্টর মেশিনে পরীক্ষার জন্য প্রেরণ করা।
ঙ) যে মেশিনের নিডেল ভেঙ্গেছে তার আশ-পাশের এলাকা রোলিং চুম্বক/হ্যান্ড মেটাল ডিটেক্টর দ্বারা পরীক্ষা করা হয়। কমপক্ষে চারবার গার্মেন্টস চেক করবেন।
চ) তৈরী পোশাকের সংশ্লিষ্ট অংশ প্রথমে পরীক্ষা করে ভাঙ্গা নিডেল পাওয়া না গেলে সম্পূর্ণ বান্ডেল নিডেল ডিটেক্টর মেশিন দ্বারা পরীক্ষা করা হয়।
ছ) চেক করার পরও যদি ভাঙ্গা নিডেলের অংশ পাওয়া না যায় তখন সেই বডি বা বান্ডিলটি মেটাল চেক মেশিন দ্বারা চেক করতে হবে। যে পোশাকের উপর নিডেল ভেঙ্গেছে তা নির্দিষ্ট স্থানে সংরক্ষন করা হয়।

ব্যবহৃত নিডেল সংরক্ষন সংক্রান্ত নীতিমালা ঃ একই নিডেল দ্বারা দীর্ঘ সময় কাজ করলে নিডেল এর সার্পনেস (ধার/তিক্ষèতা) কমে যায় কিংবা নিডেলের মাথার অংশ বেঁকে যেতে পারে। এ ঘটনার ক্ষেত্রে নিু বর্ণিত কারণগুলো ঘটতে পারে।

ক) কাপড়ের সুতা কেটে যেতে পারে যার ফলে ওয়াশের (ধোয়ার) পর ছিদ্র হয়ে যেতে পারে।
খ) দীর্ঘদিন ধরে একই নিডেল ব্যবহার করলে পোশাকে নিডেলের মাথা ভোতা বা মোটা হয়ে যাওয়ায় মার্ক থেকে যেতে পারে। যা ওয়াশের (ধোয়ার) পর তৈরী পোশাকে রিজেক্ট হওয়ার কারন হয়ে দাড়াতে পারে।

অব্যবহৃত অংশ ভাঙ্গা নিডেল সম্পর্কিত নির্দেশিকা

সুপারভাইজার ভাঙ্গা নিডেলের সম্পূর্ন অংশ গুলো অবশ্যই সংগ্রহ করে নির্দিষ্ট পাত্র/কৌটা করে অপারেটরের নাম, কার্ড নম্বর, লাইন, অর্ডার নাম্বার সহ রক্ষনাবেক্ষন বিভাগে গিয়ে জমা দিবেন।
সুপারভাইজার সেই বডি বা বান্ডিলটি একটি লাল ফিতা দ্বারা বেধে সতর্ক ভাবে মেটাল চেক টেবিলে গিয়ে জমা দিবেন।
১. চেক করার সময় যদি মেশিনটি কোন প্রকার সংকেত দেয় তখন সেই বডি বা বান্ডিলটি নির্দিষ্ট তালা বন্ধ বাক্সে নির্দিষ্ট স্থানে রেজিষ্টার বুকে রেকর্ড করতে হবে অথবা সংকেত যদি না দেয় তখন ওকে বডিগুলো রেজিষ্টার বুকে রেকর্ড করে কোয়ালিটি কন্ট্রোল ম্যানেজার এর দ্বারা নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছে দিবেন।
২. তালা বন্ধ বাক্সে মালের পরিমান বেশি হয়ে গেলে সেই বডি গুলো সাবধানতার সাথে ফ্যাক্টরীর বাহিরে নির্দিষ্ট স্থানে নিয়ে পুড়ে ফেলতে হবে।
৩. উপরোক্ত বিষয় বুঝতে কোন প্রকার অসুবিধা হলে বা সমস্যা হলে সাথে সাথে কর্তৃপক্ষের সাহায্য নিতে হবে।

সুইং মেশিন কি? সুইং মেশিন ব্যবহারের নির্দেশাবলী গুলো কি কি?

সুইং মেশিন কি? সুইং মেশিন ব্যবহারের নির্দেশাবলী গুলো কি কি?

সুইং মেশিন ব্যবহারের নির্দেশাবলী

সুইং মেশিনে কাজ শুরু করার পূর্বে লক্ষ্যণীয় ঃ

  • মেশিনে বসার সময় লক্ষ্য করুন মেশিন পরিষ্কার আছে কিনা। না থাকলে সর্বপ্রথম মেশিন পরিষ্কার করুন।
  • মেশিনে কোন ছেড়া বা খোলা তার আছে কিনা তা লক্ষ্য করুন। থাকলে মেকানিককে তা ঠিক করতে বলুন।
  • মেশিনের আই গার্ড, নিডেল গার্ড, বেল্ট আভার, পুলি কাভার, মোটর কাভার, ফিংগার গার্ড ইত্যাদি ঠিক আছে কিনা তা লক্ষ্য করুন।
  • কাটার-সিজার সঠিকভাবে মেশিনের হূকের সাথে বেধেঁ নিন।
  • মহিলা শ্রমিকগন মাথায় স্কার্ফ ব্যবহার করুন।
  • সকল শ্রমিকগন মুখে মাস্ক ব্যবহান করুন।

সুইং মেশিনে চেক লিস্ট

  • সকল খোলা এবং ব্লক মুক্ত অবস্থায় আছে কি না ?
  • সকল সিঁড়ি বাঁধা মুক্ত অবস্থায় আছে কিনা ?
  • সকল রাস্তা বা হলুদ দাগ বাঁধা মুক্ত অবস্থায় আছে কিনা ?
  • সিজর, কার্টার বাঁধা আছে কিনা ?
  • আই গার্ড / নিডিল গার্ড ব্যবহার করে কিনা ?
  • সকল মেশিনের নিরাপত্তা গার্ড লাগানো আছে কিনা ?
  • শ্রমিকরা তাদের আই ডি র্কাড পরিধান করে কিনা ?
  • শ্রমিকরা ইউনির্ফম পরিধান করে কিনা ?
  • সকল শ্রমিক মাক্স পরিধান করে কিনা ?
  • গুলো ব্লক মুক্ত অবস্থায় আছে কিনা ?
  • সঠিক অবস্থায় আছে কিনা ?
  • জ্বলে কিনা ?
  • সকল শ্রমিক বাঁধা মুক্ত অবস্থায় আছে কিনা ?
  • ইলেকট্রিক বোর্ড পরিষ্কার ও ব্লক মুক্ত আছে কিনা ?
  • ইলেকট্রিক তার, চ্যানেল অথবা কানেকশন নিরাপদ আছে কিনা ?
  • সুইচ ঠিক আছে কিনা ?
  • অবমুক্ত আছে কিনা ?
  • ফ্লোর পরিষ্কার পরিছন্ন আছে কিনা ?
  • দেয়াল, সিড়ি ও সিলিং পরিস্কার ও মাকড়সার জাল মুক্ত আছে কিনা ?
  • পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ খাবার পানির সরবরাহ আছে কিনা ?
  • টয়লেট পরিস্কার, দূর্গন্ধমুক্ত এবং সাবান দেয়া আছে কিনা ?
  • পর্যাপ্ত আলোতে শ্রমিকরা কাজ করছে কিনা ?
  • কোন গামেন্টস অথবা ফেব্রিক মাটিতে রাখা আছে কিনা ?
  • নোটিশ বোর্ডে প্রয়োজনীয় নোটিশ টানানো আছে কিনা ?
  • সচল আছে কিনা ?
  • ফায়ার এবং ফাষ্ট এইড ব্যাজ পরিধান করা আছে কিনা ?

সুইং মেশিনে কাজ শুরু করার নিয়মাবলী ঃ

  • পাদানীর উপর পা রাখুন এবং গোড়ালীর দিকে চাপ রাখুন।
  • ডান হাত মেশিনের সুইচের উপর রাখুন এবং সবুজ রঙয়ের বোতাম চাপ দিন।
  • মটর সম্পূর্ন চালু হলে পরে আপনার কাজ আরম্ভ করুন।

কাজ শেষে লক্ষণীয় ঃ

  • ছুটির সময় লাল রংয়ের বাটন চাপ দিন এবং মেশিন ভালভাবে পরিষ্কার করে কর্মস্থল ত্যাগ করুন।
  • সুইং মেশিন এর মটর চালু রেখে বাথরুমে যাবেন না বা অন্য কারও সাথে গল্প করবেন না।

সম্ভাব্য দুর্ঘটনাসমূহ ঃ

  • মেশিনের কোন ছেড়া বা খোলা তার থাকলে ইলেকট্রিক শক হতে পারে।
  • ফিংগার গার্ড ব্যবহার না করলে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।