Select Page
Sub Contact সাব কন্টাক্ট নেয়া হয় Garments Order এর জন্য

Sub Contact সাব কন্টাক্ট নেয়া হয় Garments Order এর জন্য

আমরা Garments Order এর জন্য সাব কন্টাক্ট নেই ও দেই । বাংলাদেশের স্বনামধন্য অনেক রেডিমেট পোশাক শিল্পের সাথে আমরা কাজ করি। তাই আপনি আপনার পছন্দের কারখানায় Sub Contact দিতে পারবেন। সাব কন্টাক্ট এর জন্য নিচে Leave a Reply এ গিয়ে কমেন্টস Comments করুন

অতিরিক্ত কাজ এর নীতিমালা জরুরী প্রয়োজনের সময়

অতিরিক্ত কাজ এর নীতিমালা জরুরী প্রয়োজনের সময়

অতিরিক্ত কাজ এর নীতিমালা

অতিরিক্ত কাজ এর নীতিমালা অটো গার্মেন্টস লিঃ একটি ১০০% রপ্তানীমুখী পোষাক শিল্প প্রতিষ্ঠান। উক্ত প্রতিষ্ঠানে পোষাক প্রস্তুত ক্ষমতা অনুযায়ী অর্ডার গ্রহন করা হয়। সাধারনত  গার্মেন্টস লিঃ শ্রমিকদের দ্বারা অতিরিক্ত কাজ করানোতে বিশ্বাস করে না। তবে জরুরী প্রয়োজনে সঠিক সময়ে পোষাক শিপমেন্ট এর জন্য পরিস্থিতি অনুযায়ী কাজ করাতে বাধ্য হতে হয়। যে সমস্ত পরিস্থিতে জরুরী কাজের প্রয়োজন হয় যেমন- গ্যাস ও বিদ্যুতের অভাব, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, শ্রমিক অসন্তোষ, রাজনৈতিক ও সামাজিক অসন্তোষের কারণে হতে পারে।নিæে বিস্তারিত ভাবে দেখানো হইলঃ-

  • প্রাকৃতিক দুর্যোগ এক বড় সমস্যা। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্যা, ঝড়, জলোচ্ছাস ইত্যাদি কারণে শ্রমিকরা কারখানায় আসতে পারে না, বিদ্যুৎ ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ে ফলে কারখানার স্বাভাবিক কাজ কর্মের বিঘœ ঘটে। ইহা পূরণের জন্য জরুরী কাজের প্রযোজন হয়। পোষাক কারখানায় গ্যাসের প্রয়োজন অতীব জরুরী। গ্যসের সরবরাহ ছাড়া কারখানা চলতে পারে না। গ্যাস জেনারেটর ও বয়লারকে চালু রাখে। সুতারং গ্যাসের সমস্যার কারনে জরুরী কাজের প্রয়োজন হতে পারে।
  • বিদ্যুৎ কারখানার জন্য বিশেষ প্রয়োজন। বিদ্যুৎ ছাড়া কারখানার কোন সুইং মেশিন, আলো বা যে কোন  ধরনের মেশিন চলতে পারে না। বিদ্যুত ঘাটতির কারণে জরুরী কাজের প্রয়োজন হতে পারে।
  • শ্রমিক অসন্তোষ একটি বড় ব্যাধি। শ্রমিক অসন্তোষ হলে কারখানা বন্ধ রাখা হয়। ফলে জরুরী কাজের মাধ্যমে শিপমেন্টের ব্যবস্থা করা হয়।
  • প্রাকৃতিক দুর্যোগ এক বড় সমস্যা। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্যা, ঝড়, জলোচ্ছাস ইত্যাদি কারণে শ্রমিকরা কারখানায় আসতে পারে না, বিদ্যুৎ ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ে ফলে কারখানার স্বাভাবিক কাজ কর্মের বিঘœ ঘটে। ইহা পূরণের জন্য জরুরী কাজের প্রযোজন হয়।
  • সামাজিক ও রাজনৈতিক অসন্তোষ কারখানার জন্য একটি বড় হুমকি। সামাজিক ও রাজনৈতিক অসন্তোষের কারণে যানবাহন চলাচল ও মানুষের চলাচলের বিঘœ ঘটে। এমনকি রাজনৈতিক অসন্তোষের কারনে বিরোধী পক্ষ কারখানা বাধ্যতামুলকভাবে বন্ধ করে দেয় সমস্যা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত। ফলে এই ঘাটতি পুরনে জরুরী কাজের প্রয়োজন হয়।
  • জরুরী কাজ আমরা করব আমাদের পিছনের ফেলে আসা দিন গুলোর স্বাভাবিক কাজ কর্ম ব্যাহতের কারনে এবং শ্রমিকদের সকল সুবিধা আইন অনুযায়ী প্রদান করে। জরুরী প্রয়োজনে শ্রমিকদের দিয়ে আমরা সাপ্তাহিক ছুটির দিন গুলোতে কাজ করিয়ে বায়ারের চাহিদা পূরণে সফলতা অর্জন করতে পারি। 
  • কাঁচা মাল সরবর কমে গেলে বা কোন কারণে সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হলে সেক্ষেত্রে পুর্বনির্ধারিত সময়ের মধ্যে শিপমেন্ট নিশ্চিত করার জন্য সকলের সম্মতিক্রমে পরবর্তী সাপ্তাহিক বন্ধের দিন গুলোতে কাজ করানো হয়।
  • দুর্যোগপুর্ণ /গোলযোগপুর্ণ পরিস্থিতির কারণে কারখানা যদি বন্ধ রাখতে হয় সে ক্ষেত্রে শ্রমিকদের সম্মতিক্রমে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন গুলোতে কাজ করানো যেতে পারে।
  • সরকারী কোন বিশেষ নির্দেশে যদি কারখানা বন্ধ রাখতে হয় তাহলে শ্রমিকদের সম্মতিক্রমে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন গুলোতে কাজ করানো যেতে পারে।
  • পানি ,বিদ্যুৎ, গ্যাস এর মত জরুরী উপাদানের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলে বা সরবরাহে সমস্যা হলে  সে ক্ষেত্রে শ্রমিকদের সম্মতিক্রমে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন গুলোতে কাজ করানো যেতে পারে।

সারসংক্ষেপ

গার্মেন্টস লিঃ আর্ন্তজাতিক ভাবে স্বীকৃত সোসাইল কম্প­াইয়েন্স নীতিমালার প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আমাদের কোম্পানীর নীতিমালা হলো, আমরা নিজেরা এবং আমাদের সাথে সংশ্লিষ্ট সাব-কন্ট্রাক ফ্যাক্টরী সহ সকল পর্যায়ে সোসাইল কম্প­াইয়েন্স-এর নীতিমালা সমুহ প্রতিপালনে বদ্ধপরিকর।তবে নিন্মোক্ত বিশেষ কারণে পুর্বনির্ধারিত সময়ের মধ্যে শিপমেন্ট নিশ্চিত করার জন্য অতিরিক্ত সময় কাজ করানোর প্রয়োজন হলে  নিন্মোক্ত নীতিমালা অনুসরণ করে থাকে।

উপরোক্ত বিশেষ অতিরিক্ত কাজ এর নীতিমালা সমস্যাগুলোর ক্ষেত্রে পুর্বনির্ধারিত সময়ের মধ্যে শিপমেন্ট নিশ্চিত করার জন্য সকলের সম্মতিক্রমে পরবর্তী সাপ্তাহিক বন্ধের দিন গুলোতে কাজ করানো হয় এবং শ্রম আইন অনুযায়ী তাদের অতিরিক্ত সময়ের মজুরী প্রদান সহ যত দ্রুতসম্ভব একটি বিকল্প ছুটি দেওয়া হয়।

লীন ম্যানুফ্যাকচারিং Lean Manufacturing এর মৌলিক ধারনা

লীন ম্যানুফ্যাকচারিং Lean Manufacturing এর মৌলিক ধারনা

লীন ম্যানুফ্যাকচারিং

সংজ্ঞাঃ লীন ম্যানুফ্যাকচারিং হচ্ছে অপচয় সনাক্তকরণ এবং দূরীকরণের মাধ্যমে ক্রমাগত উন্নয়নের  একটি সুশৃঙ্খল নিয়মনীতি।

লীন ম্যানুফ্যাকচারিং বৃহৎ পরিবর্তনের চেয়ে সহজ, ক্ষুদ্র এবং ক্রমাগত উন্নতির দিকে জোর দেয়। লীন ম্যানুফ্যাকচারিং হচ্ছে কখনই শেষ না ক্রমাগত উন্নতি।

এর প্রধান সুবিধা হচ্ছে উৎপাদন খরচ কমানো, উৎপাদনের পরিমাণ বাড়ানো, উৎপাদনের সময় কমিয়ে আনা এবং পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়ানো।

লীন মানুফ্যাকচারিং এর ইতিহাস

১৮৯৪: সাকিচি টয়োডা, নিজস্ব দক্ষতায় প্রচলিত তাঁতের অধিক কার্যকর তাঁত উদ্ভাবন করেন।

১৯১৮: সাকিচি টয়োটা স্পিনিং ও উইভিং কোম্পানিচালু করেন। পরবর্তীতে তাকে জাপানের বিনিয়োগের রাজা (Japan’s king of Investor) উপাধিতে ভূষিত করা হয়। 

১৯২৬: সাকিচি টয়োডা স্বয়ংক্রিয় মেশিনের মাধ্যমে তাঁতের কাজ শুরু করেছিলেন।

১৯২৯:সাকিচির ভুল সংশোধক তাঁতের (সুতা ছিঁড়ে গেলে মেশিন বন্ধ হয়ে যায়) পেটেন্ট তার ছেলে কিচিরো টয়োডার মাধ্যমে ইংল্যান্ডে ৫০০,০০০ ডলারে বিক্রি করেন।

১৯৩৩:  টয়োডা ব্যবসার উন্নতির জন্য অটোমোবাইল ডিপার্টমেন্ট প্রতিষ্ঠা করেন এবং মোটরগাড়ির পরীক্ষামূলক উৎপাদন শুরু করেন।

১৯৩৭:  কোম্পানির নাম পরিবর্তন করে টয়োডা মোটর কোম্পানি রাখা হয়।

১৯৫০:  এই দশকের শুরু থেকে বিশেষায়িত পণ্যের (customizes) চাহিদা বেড়ে যাওয়ায়, উৎপাদন কমে যেতে থাকে, ফলে পণ্যের দাম বেড়ে যায়।

১৯৫০-১৯৫৬:  সাধারণ ধারনা হচ্ছে, বিক্রয় মূল্য = খরচ + লাভ। কিন্তু টয়োডা ভাবল, খরচ যদি কমানো যায় তাহলে কম মূল্য পণ্য বিক্রি করে সমান লাভ করা যাবে। তাই তিনি তাঁর সমস্ত চিন্তা-ভাবনা খরচ অর্থাৎ অপচয় কমানোর দিকে কেন্দ্রীভূত করেছিলেন। লাভ = বিক্রয় মূল্য খরচ।

১৯৮০:  ইউরোপ, আমেরিকার অনেক কোম্পানি, টয়োডার কাছে ধাক্কা খাচ্ছিল এবং মার্কেট শেয়ার হারাতে শুরু করেছিল। এই সময় মার্কেটে টিকে থাকার জন্য পুরাতন ব্যাচ পদ্ধতি বাদ দিয়ে টয়োডার জাস্ট ইন টাইম (JIT) মানুফ্যাকচারিং জনপ্রিয়তা লাভ করে।

 ১৯৯০ জেমস ওমেকের ÒThe Machine That Change The WorldÓ বা “যে যন্ত্র পৃথিবীকে পরিবর্তিত করে দিয়েছে” বইয়ে প্রথম লীন মানুফ্যাকচারিং শব্দটি ব্যবহার করা হয়।

তাইচি ওহনো (Taiichi Ohno) টয়োটার উৎপাদন পদ্ধতিতে যে সমস্ত  Tool & Technique প্রয়োগ করেছিল, তা   টয়োটা উৎপাদন পদ্ধতি (Toyota Production System) নামে পরিচিত। পরবর্তীতে তা লীন ম্যানুফ্যাকচারিং নামে পরিচিতি লাভ করে।

তাইচি ওহনো (Taiichi Ohno)-কেই Lean Manufacturing-এর জনক বলা হয়।  

বর্তমানে 27 টি দেশে টয়োটার 52 টি প্লান্টে, দুই লাখ নব্বই হাজার লোক কাজ করে।

ভ্যালু ও ওয়েস্ট (Value & Waste-মূল্য ও অপচয় )

Never surrender to never ending waste.

কখনই শেষ না হওয়া অপচয়ের কাছে কখনই আত্মসমর্পণ না করা।

Value লীন মানুফ্যাকচারিং এ কোন পণ্য বা সেবার value  ক্রেতার দৃষ্টিভঙ্গিতে নির্ধারিত হয়। কত কঠোর পরিশ্রম করে বা কোন প্রযুক্তি ব্যবহার করে তা তৈরি হল তা ক্রেতার বিবেচনার বিষয় নয়।  ক্রেতার বিবেচনার বিষয় হচ্ছে ঐ পণ্য বা সেবা তার চাহিদা কতটুকু পূরণ করছে।

লাইনের কোয়ালিটি ডিফেক্ট সারানোর জন্য যে খরচ হয়, বা ফ্যাক্টরির অতিরিক্ত মাথাপিছু খরচের জন্য ক্রেতাকে কোন মূল্য পরিশোধ করে না। তাদের চাহিদা পূরণের ভিত্তিতে, তারা পণ্যের মূল্য পরিশোধ করে।

Waste- লীন মানুফ্যাকচারিং এ waste হচ্ছে সেই সব কাজ, যা প্রডাক্টে কোন মূল্য যোগ করে না, কিন্তু খরচ বাড়ায়। যেমন- সাইড সিমের আগে ওপেনিং টাক, কারণ এটি উৎপাদনের খরচ বাড়ায়কিন্তু পণ্যের মূল্য বাড়ায় না।

লীন মানুফ্যাকচারিং এ পণ্যের মূল্য (value) নির্ধারিত হয়, কাস্টমার কি চায় তার ভিত্তিতে। উৎপাদনের সাথে সম্পর্কিত কাজ গুলোকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

মূল্য যোগ করে এমন কাজ (Value added work) : শুধু সেই সব কাজ বা তথ্য যা কাস্টমারের চাহিদা অনুযায়ী কাঁচামালকে পণ্যে পরিণত করে। অর্থাৎ সেই সব কাজ যা পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি করে।

মূল্য যোগ করে না এমন কাজ (Non value added) : যে সব কাজ বা তথ্য পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি করেনা শুধু খরচ বাড়ায়। মূল্য যোগ করে না এমন যে কোন কাজই অপচয়। অপচয় বোঝার অন্য উপায় হচ্ছে, যে বস্তু বা কাজের জন্য কাস্টমার মূল্য প্রদান করে না। কোয়ালিটি চেকও অপচয় হিসাবে বিবেচনা করা হয় কেননা কোয়ালিটি চেকের জন্য কাস্টমার কোন অতিরিক্ত মূল্য পরিশোধ করেনা। আমরা যদি উৎপাদন প্রক্রিয়ার উন্নতির মাধ্যমে ত্রুটিমুক্ত/ ডিফেক্ট ছাড়া উৎপাদন করতে পারি, তাহলে কোয়ালিটি চেকের দরকার হবে না।

মূল্য যোগ করে না এমন প্রয়োজনীয় কাজ (Non value added but necessary): যে সব কাজ বা তথ্য পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি করেনা কিন্তু পণ্য উৎপাদনের জন্য অপরিহার্য। এই সব কাজ উন্নতির মাধ্যমে দীর্ঘ সময় দূর করা যেতেও পারে আবার নাও যেতে পারে। যেমনঃ নিরাপদ মজুদ (Buffer Stock).

আটটি অপচয় (8 wastages)

১. অতিরিক্ত উৎপাদন (Over Production): অতিরিক্ত উৎপাদন হচ্ছে অপ্রয়োজনীভাবে চাহিদার চেয়ে বেশী বা যে গতিতে দরকার তার চেয়ে বেশী গতিতে অথবা প্রয়োজনের আগেই উৎপাদন করে রাখা।

টয়োটাতে (Toyota) অতিরিক্ত উৎপাদনকে মূল অপচয় হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে,  যেহেতু এটা অন্যান্য অপচয়ের মূল কারণ। উৎপাদন প্রক্রিয়ার কোন একটি কাজে গ্রাহকের চাহিদার বেশি উৎপাদন করলে মজুদের সৃষ্টি করবে। অতিরিক্ত মজুদ প্রেরনাকে কমিয়ে ফেলবে, ফলে ক্রমাগত উন্নতি এবং সমস্যা বের করা সম্ভব হবে না।

২. অতিরিক্ত মজুদ (Inventory): মজুদ জনিত অপচয় বলতে অপ্রয়োজনীয় অনেক পরিমান কাঁচামাল (WIP), এবং সম্পূর্নকৃত বস্তু বুঝায়। অতিরিক্ত মজুদ, খরচ বাড়ায়। অতিরিক্ত কাঁচামাল (WIP) এবং তৈরিকৃত পণ্য দীর্ঘ  লীড টাইম (Lead Time) এর সৃষ্টি করে, পন্য নষ্ট করে। পরিবহন মজুদ খরচ বাড়ায় এবং দেরি করে। অতিরিক্ত মজুদ উৎপাদন সামঞ্জসহীনতা, দেরি করে প্রদান, যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যাওয়া এবং দীর্ঘ সেট আপ (set up) সময়কে লুকিয়ে রাখে।

৩. ডিফেক্টস (Rework/Defects) : সমস্যা জনিত পণ্য উৎপাদন করা, পুনরায় প্রক্রিয়া করণ, ব্যবহার অনুপযোগী জিনিস তৈরি করা, ভুল তথ্য প্রদান বা দেরি করে প্রদান করা ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে। এটা একটা অপচয় কারণ পুনরায় প্রক্রিয়াকরণে পণ্য উৎপাদনের দ্বিগুণ সময় লাগে।

৪. অপ্রয়োজনীয় পরিবহন (Transportation) : বস্তুর যে কোন ধরনের পরিবহন যেগুলো কোন মূল্য সংযোজন করে না, যেমন: WIP অনেক দূরে পরিবহন করা , অযথার্থ পরিবহন তৈরি করা, অথবা কাজের মাঝে বস্তু, অংশ, সম্পূর্ণ জিনিস গুদাম থেকে বাইরে নিয়ে যাওয়া বা বাইরে থেকে সেখানে নিয়ে যাওয়া ।

উৎপাদনের বিভিন্ন ধাপের মধ্যে বস্তুর পরিবহনের দূরত্ব কম হওয়া উচিত এবং একটি প্রক্রিয়ার আউটপুট (output) অন্য প্রক্রিয়ায় ইনপুট (Input) কাছাকাছি থাকা। প্রক্রিয়ার ধাপের মধ্যে অনেক বেশি পরিবহন  শ্রমিকের ও জায়গার অদক্ষ ব্যবহারের (Inefficient utilization) জন্ম দেয় এবং উৎপাদনের ছোট ছোট প্রতিবন্ধকতার জন্ম দেয়।

৫. অতিরিক্ত প্রক্রিয়াকরণ (Over processing) : প্রক্রিয়াকরণের ক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় ধাপ অবলম্বন করা, খারাপ যন্ত্রের কারণে অদক্ষ প্রক্রিয়াকরণ, অদক্ষ প্রডাক্ট ডিজাইন (Product design ) এবং প্রয়োজনের চেয়ে বেশি মানের (কোয়ালিটি) বস্তু উৎপাদনের জন্যও এ ধরনের অপচয়ের সৃষ্টি হয়। এটা শুধুমাত্র শ্রমিক এবং যন্ত্রপাতির অদক্ষ ব্যবহারের জন্যই সৃষ্টি হয়না বরং অতিরিক্ত প্রক্রিয়াকরণের সাথে জড়িত বিষয়গুলো ব্যবস্থাপনার সময় এবং কারখানার ওভারহেড (Overhead ) খরচ বৃদ্ধি করে। 

৬. অপেক্ষা করা (Waiting) : অপেক্ষা হচ্ছে শ্রমিক বা মেশিনের অলস সময় যা কিনা পরবর্তী কাজের ধাপ, যন্ত্রপাতি পার্টস অংশ এর জন্য অথবা মজুদ শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে লট (Lot) প্রক্রিয়ায় দেরি করার কারণে, মেশিন নষ্ট হয়ে যাওয়ার কারণে, ক্যাপাসিটি বটলনেক (bottle neck) এর কারণে, কারখানায় যথাযথ ভাবে উৎপাদন না হলে। দুটি এককের মধ্যে সামান্য দেরিও অপেক্ষার অন্তর্গত। অপেক্ষার জন্য খরচের পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়।

৭. অপ্রয়োজনীয় মোশন (নড়াচড়া) (Movement) : অপ্রয়োজনীয় নড়াচড়া মধ্যে আছে অপ্রয়োজনীয় শারীরিক নড়াচড়া বা হাঁটাচলা সেটা তাদের আসল প্রক্রিয়াকরণ কাজ থেকে দূরে সরিয়ে নেয়। উদাহরণ- যে কোন মেশিন অপারেটরের কাজের সময়ের দুটি অংশ, একটি হ্যান্ডলিং মোশনের (Handling Motion) সময়, অন্যটি মেশিনিং/সুইং-এর সময় (Sewing Time)। সাধারণত হ্যান্ডলিং মোশনের সময় মোট কাজের ৭০ থেকে ৮০% হয়ে থাকে। অপারেটরের হ্যান্ডলিং মোশন ঠিক না থাকলে বা কোন অপ্রয়োজনীয় মোশন থাকলে, কাজ শেষ করতে বেশী সময় লাগে; ফলে তার ক্যাপাসিটি কমে যায়। এমনকি হাঁটাও একটা অপচয়।

৮. কর্মচারীদের অব্যবহৃত সৃজনশীলতা (Unused employee creativity) : শ্রমিক ও কর্মচারীদের বুদ্ধি, দক্ষতা, উন্নতি, এবং বিভিন্ন কাজে যুক্ত না করে, শেখার সুযোগ না দেওয়া এবং শ্রমিকদের আইডিয়া না শোনা।

লীন ম্যানুফ্যাকচারিং প্রয়োগের ধাপ

লীন ম্যানুফ্যাকচারিং এর  ভিত্তি হচ্ছে অপচয় সনাক্তকরণ এবং দূরীকরণ। লীন ম্যানুফ্যাকচারিং প্রয়োগের ধাপ

গুলো হলঃ

১। এই সত্য আনুধাবন করা যে, ফ্যাক্টরিতে দূরীকরণযোগ্য অপচয় আছে।

২। অপচয় বিশ্লেষনের মাধ্যমে, অপচয়ের মূল কারন খুঁজে বের করা।

৩। অপচয়ের মূল কারনের সমাধান খুঁজে বের করা।

৪। প্রাপ্ত সমাধান প্রয়োগের মাধ্যমে লক্ষ্য অর্জন করা।

যখন এই ধাপগুলো শেষ হবে, তখন আবার প্রথম ধাপে ফিরে গিয়ে আবার চক্রাকারে ধাপগুলো আবার প্রয়োগ করতে হবে।

লীন ম্যানুফ্যাকচারিং-এর টুলস (Tools)

১। কাইজেন (KAIZEN)

কাইজেন (kaizen) = কাই অর্থ পরিবর্তন (change) + জেন অর্থ ভাল (better)। অর্থাৎ ভালোর জন্য পরিবর্তন, অন্যভাবে বলা যায় “ক্রমাগত উন্নতি” (Continuous improvement)।

সংজ্ঞাঃ ১। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পরিবর্তনের মাধ্যমে কোন অপারেশনের বা পদ্ধতির বা সিস্টেমের ক্রমাগত উন্নতি সাধন করা।

সংজ্ঞাঃ ২। কাইজেন হচ্ছে এমন এক বা একাধিক পদ্ধতি বা উপায়, যার দ্বারা কোন নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জিত হয়।

সংজ্ঞাঃ ৩। বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার মধ্যে সংশোধনমূলক ব্যবস্থা।

কাইজেনের ধাপঃ ১। বাদ দেয়া (Eleminate) > ২। কমানো (Reduce) > ৩। পরির্বতন করা (Change)

যেমন- ১। সাইড সিমের আগে ওপেনিং টাকের অপারেশন বাদ দেয়া, কাইজেনের প্রথম ধাপের একটি উদাহরণ।

৩। Zara-607 স্টাইলে ফ্রিল জয়েন্টের ক্ষেত্রে সিংগেল নিডিল ফ্লাটলক মেশিনের পরিবর্তে মাল্টি নিডিল চেইন স্টিচ মেশিন (MCM) ব্যবহার করে প্রোডাকটিভিটি (productivity) বাড়ানো পরির্বতনের একটি উদাহরণ।

বাদ দেয়া– কাটারম্যানের সাথের হেল্পার বাদ দেয়া

কমানো– লেম্যানের সংখ্যা ১০ জন থেকে ৮ জনে কমানো

পরির্বতন করা– ম্যানুয়াল বান্ডেল কার্ডের বদলে কম্পিউটারে প্রিন্ট দেয়া বান্ডেল কার্ড ব্যাবহার করে ম্যানপাওয়ার সাত জনের স্থলে চার জন লাগে। এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে, আগে বান্ডিল কার্ডের জন্য অতিরিক্ত OT হত, এখন যেটা হবে না।

6S (৬ টি এস)

6S হচ্ছে ৫ টা (৫+১) জাপানি শব্দের প্রথম অক্ষর। ৬ এস ব্যবহার করা হয় কাজের জায়গা সংগঠিত (Work place organization) করার জন্য, যার মাধ্যমে প্রত্যেকেই তার কাজে সর্বোচ্চ দক্ষতা অর্জন করতে পারে।

১। S- সি-য়েরি Sei-ri (Sort)

২। S- সেই-টন Sei-ton (Set in Order)

৩। S- সেই-সো Sei-so (Shine/ clealiness)

৪। S- সেই-ক্যা-টসু Sei-ke-tsu (Standardization)

৫। S- সিট-সুকে Shi-tsu-ke (Sustain)

৬। S- সেফটি এন্ড সিকিউরিটি Safety & Security

1.S- সি-য়েরি Sei-ri (Sort) (বাছাই করা): সর্ট হচ্ছে প্রয়োজনীয় এবং অপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলোকে আলাদা করা যেন প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো কাছাকাছি থাকে এবং সহজেই খুঁজে পেতে পারি। যে জিনিসগুলো কম ব্যবহৃত হয় বা একেবারেই ব্যবহৃত হয়, তা সরিয়ে ফেলা উচিত বা ফেলে দেয়া উচিত। অপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো চিহ্নিত করার একটি কার্যকরী পদ্ধতি হচ্ছে রেড ট্যাগ (Red Tag)  কৌশল যার মাধ্যমে কার্যক্ষেত্রে প্রত্যেকটি জিনিস থাকার প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করে। কাজের জন্য প্রয়োজনীয় নয় বা সঠিক স্থানে বা সংখ্যার নেই এমন সব জিনিসগুলোতে রেড ট্যাগ সংযুক্ত করা হয়।

Key words: 1. Necessary & unnecessary things 2. Red tag movement

২। S- সেই-টন Sei-ton (Set in Order) (ক্রমানুসারে সাজানো ) : প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো এমন ভাবে সাজাতে হবে, যাতে সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়। কাজ করার সময় শ্রমিকের অপ্রয়োজনীয় নাড়াচাড়া  বা চলাচল করানই হচ্ছে এর উদ্দেশ্য ।উদাহরণ- একটি যন্ত্রের বাক্সে যদি প্রত্যেকটি যন্ত্র একটি নির্দিষ্ট স্থানে সাজানোর ব্যবস্থা থাকে তাহলে

Key words: 1. Design an efficient layout 2. Eliminate search (less search)

৩। S- সেই-সো Sei-so (Shine/ clealiness) (পরিচ্ছন্ন রাখা): মেশিন ও কাজের ক্ষেত্রের চার পাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। যাতে অপরিচ্ছন্নতার কারণে সৃষ্ট সমস্যা হতে দুরে থাকা যায়। অনেক কারখানায় বাতাসে ধুলা থাকে যার ফলে পণ্যের সার্ফেস ফিনিশ খারাপ হয় ও কালার কন্টামিনেশন হয়।

Key words: 1. Keep things clean, 2. Caring attitude

৪। S- সেই-ক্যা-টসু Sei-ke-tsu (Standardization) (আদর্শীকরণ): শ্রেনীবিন্যাসকরণ (Sort) ক্রমান্বয়ে সাজানো (Setin order) ও পরিষ্কার রাখা (Shine) এই তিনটির প্রয়োগের জন্য স্পষ্ট নীতিমালা তৈরির মাধ্যমে নিয়মিত অনুশীলন করা।

Key words: 1. Define an ideal state   2. Standardize the solution (6S standardization)

৫। S- সিত-সুকে Shi-tsu-ke (Sustain) (সবসময় টিকিয়ে/ ধরে রাখা): কারখানাতে কর্পোরেট সংস্কৃতি (corporate culture) এর অংশ হিসাবে সিক্স এস কে (6S) এ পরিচিত করাতে হবে এবং এ ব্যাপারে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। কারখানার বর্তমান কর্মীদের নিয়ে একটি বিশেষ দল গঠন করা যেতে পারে যারা সিক্স এস (6S) কে রক্ষণাবেক্ষণ এর দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে।

Key words: habit formation (make it a habit), 2. Create a disciplined workplace

৬। S- সেফটি এন্ড সিকিউরিটি (Safety & Security) (নিরাপত্তা): শ্রমিকের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যে কোন কোম্পানির প্রথম অগ্রাধিকার। যেমন- আমরা প্রোডাকশনের শ্রমিকের নিরাপত্তার জন্য নিডেল গার্ড, আই গার্ড; কাটিং ম্যানের নিরাপত্তার জন্য মেটাল গ্লোভস ব্যাবহার করি।

6S এর সুবিধাসমূহ:

  • নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়ন
  • উন্নত কাজের পরিবেশ
  • জায়গার (work place) ব্যবহার উল্লেখজনক ভাবে কমায়
  • বস্তু,তথ্য ও যন্ত্র সহজেই খুঁজে বের করা সম্ভবপর হয়
  • কোয়ালিটি সম্পর্কিত সমস্যা দূর করে/ কমিয়ে দেয়
  • খরচ কমায়
  • গ্রাহকের সন্তুষ্টি বৃদ্ধি করে এবং
  • কাজের ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনে।

৬ টি এস (6S) চেক করার একটি স্ট্যান্ডার্ড উদাহরণ

1. কর্মস্থল থেকে অপ্রয়োজনীয় মালামাল সরিয়ে ফেলা

2. যন্ত্রপাতির সংরক্ষণ (যন্ত্রপাতির নাম লিখে তা সাজিয়ে রাখুন )

3. পূর্বনির্ধারিত টার্গেট অনুযায়ী নির্দিষ্ট WIP(ওয়ার্ক ইন প্রসেস) রাখা ।

4. নির্ধারিত মার্কিং জায়গায় জিনিসপত্র সঠিকভাবে রাখা ।

5. সমস্ত টুলস/যন্ত্রাংশগুলি দৃশ্যমান বোর্ডে রাখা ।

6. কর্মস্থলের বাতাস প্রবাহের লাইন বা যন্ত্রাংশগুলিকে  সঠিকভাবে ও আলাদা স্থানে নিরাপদে রাখা ।

7. পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জিনিস পত্র নির্ধারিত জায়গায় রাখা ।

8. ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র  ময়লা ও আর্বজনা থেকে কর্মস্থল পরিষ্কার রাখা ।

9. যন্ত্রপাতি  পরিষ্কার ও কার্যকর রাখা ।

10. বর্তমান কাজের প্রয়োজনে কাগজপত্র ভালোভাবে রাখা ।

11. সকল  6S রিজেক্ট দ্রব্য সমূহ নির্ধারিত স্থানে  রাখা ।

12. কোন জায়গায় কোন জিনিস যখনই বিপদজনক অবস্থায় থাকে, তাহলে তা  যত তাড়াতাড়ি সম্ভব যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে।

গার্মেন্টস পরিচালনা এর জন্য যেসব পদ্ধতি জেনে রাখা দরকার।

গার্মেন্টস পরিচালনা এর জন্য যেসব পদ্ধতি জেনে রাখা দরকার।

গার্মেন্টস পরিচালনা পদ্ধতি

গার্মেন্টস পরিচালনা  -অদ্য বিকেল ২.৩০ মিনিটে ফ্যাশনস  লিমিটেড এর কনফারেন্স কক্ষে বায়ার  উৎপাদন প্রক্রিয়া নিয়ে এক জরূরী সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন ফ্যাশনস লিঃ এর মাননীয় মহাব্যবস্থাপক জনাব হানিউর   । যে সকল বিষযগুলো সভায় আলোচনা করা হয় তা  নিম্নে তুলে ধরা হলো ঃ

  • স্টোর ইনভেন্টরি ঃ স্টোরের ইনভেন্টরি ১০০% সঠিক থাকতে হবে। ফেব্রিক্স, এক্সেসোরিস সবকিছু প্রযোজনমত আছে কিনা তা খেয়াল রাখতে হবে এবং অন্যান্য সেকশনের সকল ইনচার্জ যথাসময়ে রিপোর্ট করতে হবে।
  • স্টোরের রির্পোটের সাথে সাথে কাটিং প্রোডাকশন, স্যাম্পল সবার একই রির্পোট হতে হবে। কোন প্রকার এলোমেলো রির্পোট হওয়া চলবে না।
  • প্রোডাকশনের স্বার্থে সবাইকে সবদিকে ১০০% সচেতন থাকতে হবে। কোন প্রকার গাফলতী গ্রহন করা হবে না। তবে কোন ধরনের গালিগালজ, ভয়ভীতি, ইত্যাদি করা যাবে না। শ্রমিকদের বুঝিয়ে তাদের কাছ থেকে কাজ আদায় করে নিতে হবে।
  • উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ঃ প্রোডাকশনের স্বার্থে সবাইকে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের মানসিকতা গড়ে তুলতে হবে। ইনপুট সঠিকভাবে এবং ধারাবাহিক ভাবে হচ্ছে কিনা তা খেয়াল রাখতে হবে। আগামীকাল কি কি ইনপুট হবে তা আগের দিনই কাটিং সেকশন কে অবহিত করতে হবে। যাতে উৎপাদনের ব্যঘাত না ঘটে। এবং যথাসময়ে যাতে শিপমেন্ট দিতে পারি সে ব্যাপারে সবাইকে সমন্বিত প্রচেষ্টা গ্রহণ করতে হবে।
  • কোয়ালিটি ঃ উৎপাদনের সময় উৎপাদিত পণ্যের সঠিক মান যাতে বজায় থাকে সে ব্যাপারে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। যেহেতু কমটেক্র আমাদের প্রথম বায়ার সেহেতু তাদের পণ্যের মান ভালো থাকলে ভবিষ্যতে আরো বেশি বেশি অর্ডার পাওয়া যাবে
  • পরিশেষে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে ফ্যাক্টরীর জেনারেল ম্যানেজার সভার সমাপ্তি ঘোষনা করেন।
একটি গার্মেন্টস কোম্পানির পরিচালনার শর্তাবলী গুলো কি কি

একটি গার্মেন্টস কোম্পানির পরিচালনার শর্তাবলী গুলো কি কি

একটি গার্মেন্টস কোম্পানির পরিচালনার শর্তাবলী

 গার্মেন্টস সার্ভিসেস লিঃ নিুলিখিত বিষয়ের প্রতি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ঃ

পৃথিবীর যে কোন স্থানে  প্রতিটি ব্যবসায় চরম উৎকৃষ্টতার পরিচয় দেওয়া ;

নীতিগত এবং দায়িত্বপূর্ণভাবে  সকল কাজ স¤পন্ন  করা ;

সকল মানুষের অধিকারের উপর সম্মান প্রদর্শন করা ;

পারিপার্শিকতার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা ;

শিশু শ্রমঃ গার্মেন্টস সার্ভিসেস লিঃ কোন ক্রমেই শিশু শ্রম ব্যবহার করবে না।

অনিচ্ছুক শ্রমিকঃ গার্মেন্টস সার্ভিসেস লিঃ কোন অবস্থায় অনিচ্ছুক শ্রমিক জোরপূর্বক ব্যবহার করবে না। যেমন জেলের বন্দী, অথবা যারা জেলের বাইরে আছেন কিন্তু আদালতের সাথে চুক্তিবদ্ধ, অথবা চুক্তিপত্রে আবদ্ধ বা অন্য কোন প্রকারে অনিচছুক শ্রমিক ব্যবহার করবে না।

দমননীতি ও হয়রানি ঃ গার্মেন্টস সার্ভিসেস লিঃ সব কর্মীদের প্রতি সম্মান ও উপযুক্ত মর্যাদা প্রদর্শন করবে এবং কোনরকম শারীরিক অত্যাচার, ভীতি প্রদর্শন, উগ্রতা অথবা যে কোনরকম শারীরিক, যৌনতা, মানসিক অথবা মৌলিক হয়রানি থেকে বিরত থাকবে।

নিরপেক্ষতাঃ গার্মেন্টস সার্ভিসেস লিঃ চাকুরিতে নিয়োগের ব্যাপারে এবং কাজে নিয়োজিত অবস্থায়, যেমন পারিশ্রমিক, সুযোগ – সুবিধা, চাকুরীতে উন্নতি, শৃংখলা, চাকুরী থেকে বরখা¯ত করা অথবা অবসর গ্রহনের ব্যাপারে কর্মীদের জাতি, ধর্ম, বয়স, জাতীয়তা, সামাজিক মর্যাদা, পুরুষ বা মহিলা,রাজনৈতিক মতবাদ কিংবা বিকলাঙ্গ, এর যে কোনটির উপর পক্ষপাতিত্ব করবে না।

স¦াস্থ্য এবং নিরাপত্তাঃ গার্মেন্টস সার্ভিসেস লিঃ তাদের কর্মীদের জন্য কারখানার আইন  অনুযায়ী অবশ্যই স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ এবং নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবে। কর্মীদের জন্য বিশুদ্ধ খাবার পানি এবং স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানার ব্যবস্থা ছাড়াও আগুন থেকে নিরাপত্তা, প্রচুর আলো বাতাস পর্ণ কাজের জায়গার ব্যবস্থা করবে।

পারিশ্রমিকঃ গার্মেন্টস সার্ভিসেস লিঃ সব সময় খেয়াল রাখবে যেন কর্মীদের পারিশ্রমিক তাদের দৈনন্দিন মৌলিক চাহিদা মেটাতে পারে। সুতরাং GARMENTS সার্ভিসেস লিঃ অবশ্যই কমপক্ষে তাদের নির্ধারিত পারিশ্রমিক তাদের কাজের ঘন্টা হিসাবে যেটা আইনগত ন্যায্য তা দিতে বাধ্য থাকবে।

পরিবেশ রক্ষাঃ গার্মেন্টস সার্ভিসেস লিঃ পারিপার্শ্বিক পরিবেশ রক্ষার্থে বিধি বা আইন মেনে চলবে।

গার্মেন্টস সার্ভিসেস লিমিটেড এর শ্রমিক/কর্মচারীদের চাকুরীর সাধারণ নিয়মাবলী ও সুবিধাদি

চাকুরীতে যোগদান ঃ  চাকুরীতে যোগদানের ৭(সাত) দিনের মধ্যে নিুোক্ত কাগজপত্রসহ নির্ধারিত ফরম পূরণ করে কারখানা অফিসে জমা দিতে হবে ।

  • ২ (দুই) কপি ছবি
  • চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিকতা সনদ
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার  সনদ বা স্কুল  পাশের সার্টিফিকেট
  • রক্তের গ্রুপ
  • মেডিকেল চেকআপ রিপোর্ট (ঞঈ, উঈ, ঊঝজ, ঢ-জঅণ, ঈঐঊঝঞ চঅ ঠওঊড)

চাকুরী ছাড়বার নিয়ম ঃ

(ক)         চাকুরী ছাড়তে হলে চাকুরী ছাড়ার ১৪ দিন আগে কর্তৃপক্ষকে লিখিত নোটিশ প্রদান করতে হবে।নোটিশ প্রদান না করলে ১৪ দিনের মজুরী/বেতন কাটা যাবে ।

(খ)         অসুস্থতার কারনে  চাকুরী ছেড়ে দিতে হলে মেডিকেল সার্টিফিকেট দাখিল করতে

হবে । সে ক্ষেত্রে নোটিশ প্রযোজ্য নয়।

(গ)         চাকুরী ছাড়ার পর কো¤পানীর প্রদত্ত মালামাল অর্থাৎ ড্রেস,কাটার,টেপ,ববিন ইত্যাদি দায়িত্ব

প্রাপ্ত লোকের কাছে জমা দিয়ে কারখানা থেকে ক্লিয়ারেন্স নিতে হবে।

সুবিধাদি ঃ

(ক)         চাকুরীতে যোগদানের ৬ (ছয়) মাস পর থেকে ১০% হারে কন্ট্রিভিউটারী প্রভিডেন্ট ফান্ড

প্রদান করা হয় এবং চাকুরীর মেয়াদ একটানা ৪(চার) বছর পূর্ণ হলে লভ্যাংশ সহ ফান্ডের

পুরো টাকা প্রদান করা হয়।

(খ)          একটানা ৭ (সাত) বছর বা তদুর্ধে চাকুরী করলে প্রতি বছরের জন্য এক মাসের মূল বেতনের

সমপরিমান অর্থ গ্রাচ্যূইটি হিসাবে প্রদান করা হয়।

(গ)         বিনামূল্যে সব শ্রেনীর শ্রমিক / কর্মচারীদের জন্য সবধরনের চিকিৎসার সুবিধাদি প্রদান করা হয়।

(ঘ)          বর্তমানে বছরে দুইটি উৎসব বোনাস প্রদান করা হয়।

(ঙ)         প্রতিমাসে পূর্ণ হাজিরার জন্য ৩০০/- টাকা হারে হাজিরা বোনাস  প্রদান করা হয়।

(চ)          বছরে একটি টার্গেট বোনাস প্রদান করা হয়।

(ছ)          কোন শ্রমিক / কর্মচারীর যদি কর্তব্যরত অবস্থায় মৃত্যু বা অংগহানী ঘটে তবে GARMENTS সার্ভিসেস লিঃ নিু লিখিত হারে ক্ষতিপূরণ প্রদান করিবে:

             মৃত্যু                                     ……………                             ১,০০,০০০/- টাকা (এক লক্ষ টাকা)

             দুই হাত                                 ……………                            ১,০০,০০০/- টাকা                  “

             দুই পা                   ……………                            ১,০০,০০০/- টাকা                  “

             দুই চোখ                               ……………                            ১,০০,০০০/- টাকা                  “

             এক হাত,এক পা                              ……………                            ১,০০,০০০/- টাকা                  “

             এক হাত,এক চোখ               ………….                         ১,০০,০০০/- টাকা                  “

             এক পা,এক চোখ                              ……………                           ১,০০,০০০/- টাকা                  “

             এক হাত                                 ………….                             ৫০,০০০/-    টাকা (পঞ্চাশ হাজার টাকা)

             এক পা                    ………….                             ৫০,০০০/-    টাকা                   “

             এক চোখ                               …………                                           ৫০,০০০/-    টাকা           “

ছুটি

অসুস্থতাজনিত ছুটি ঃ

বছরে শ্রমিকদের অর্ধ বেতনসহ ১৪ দিন এবং  প্রশাসনিক কর্মচারীদের জন্য পূর্ণ বেতনসহ ১৪দিনের ছুটি প্রদান করা হয়। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র অফিসে জমা দিতে হবে।

অর্জিত ছুটি ঃ

প্রতি ১৮(আঠার) দিন কাজের জন্য ১(এক) দিন হারে অর্জিত ছুটি প্রদান করা হয়। এ ক্ষেত্রে শ্রমিক / কর্মচারীদের নুন্যতম এক বছর চাকুরী করতে হবে। কোন কারনে অগ্রীম প্রদান করা হলে পরবর্তীতে তা সমন্বয় করা হয়। ছুটি ভোগ না করলে যে কোন সময় তা ঊঘঈঅঝঐ করা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে শুধুমাত্র মূল বেতন ও মহার্ঘ ভাতা (যদি থাকে) প্রদান করা হয়।

মাতৃত্বকালীন ছুটি ঃ

১৬ (ষোল) সপ্তাহের পূর্ণ বেতন / মজুরী সহ মাতৃত্বকালীন ছুটি প্রদান করা হয়। তবে এ ক্ষেত্রে নুন্যতম ৯ (নয়) মাস একটানা চাকুরী করতে হবে। তবে চাকুরীরত অবস্থায় কোন শ্রমিক দুই বারের বেশী মাতৃত্বকালীন ছুটি ভোগ করতে পারবে না।

নৈমিত্তিক ছুটি ঃ

বছরে ১০ দিনের পূর্ণ বেতনসহ নৈমিত্তিক ছুটি প্রদান করা হয়।

পর্ব/উৎসব ছুটি ঃ

বছরে ১১ দিনের পূর্ণ বেতনসহ উৎসব ছুটি প্রদান করা হয়।

সাব কনট্রাক্ট ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি

সাব কনট্রাক্ট ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি

সাব কনট্রাক্ট ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি

সাব কনট্রাক্ট ব্যবস্থাপনা বাহিরে যে কোন ধরনের সাব কন্ট্রাক কাজ করিলে নিটিং /ডাইং /গামেন্টর্স/প্রিন্টিং/এমব্রোডারী/ এক্্রসেসরিজ সব বিষয় এ চুক্তি পত্র করতে হবে এবং চুক্তি পত্রের কপি অডিট ও হিসাব শাখায় জমা দিতে হবে। ক্রয়কৃত যে কোন মালামাল ফ্যাক্টরীতে প্রবেশ করিলে অডিট কমিটি তাহা বুঝিয়া নিবে। …

সংগঠনরে দায়ত্ত্বি

কোন পার্টির সাব কন্ট্রাক করতে হলে তার সংগে মূল্য এবং টাকার বিল পরিশোধের নিয়ম কানুন উলে­খ্য পূর্বক উভয় পক্ষ একটি চুক্তি পত্রে স্বাক্ষর করতে হবে। যাহার কপি চেয়ারম্যান সাহেব সহ অডিট কমিটি ও হিসাব শাখায় জমা দিতে হবে। কোন পার্টি যে পরিমান কাজ করিবে তার ২৫% টাকা বাকী রাখিয়া মাল সরবরাহ করা যাবে। তবে যে পরিমান টাকা বাকী থাকবে সে পরিমান টাকার চেক অথবা তার দেড় গুন পরিমান টাকার ফেব্রিক/সূতা জামিন হিসাবে ফ্যাক্টরীতে রাখতে হবে।

প্লানংি ম্যানজোরঃ

কোন অনবর্িায কারনে (টি এন এ,রাজনতৈকি বশিৃংখলা,শ্রমকি অসন্তোষ ইত্যাদ) ==  সাব কনট্রাক্ট কাজরে প্রয়োজনে প্লানংি ম্যানজোর পরচিালকরে প্রাথমকি অনুমোদন গ্রহন করবনে।

প্লানংি ম্যানজোর প্রোডাকশন ইনর্চাজ কে সাব কনট্রাক্টরে পরমিান, সময়সীমা নর্ধিারনরে অনুরোধ জানাবনে এবং কোয়ালটিি ইনর্চাজ সাব কন্ট্রাক্ট কৃত প্রোডাক্টরে গুনগত মান নশ্চিতি করার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নশ্চিতি করবনে।

প্রোডাকশন ইনর্চাজ এবং কোয়ালটিি ইনর্চাজঃ

ক). প্রডাকশন ইনর্চাজ সাব কনট্রাক্ট কাজরে ভলউিম এবং সময়সীমা নর্ধিারণ করবনে এবং প্লানংি ইনর্চাজ কে জানাবনে। ।

খ). কোয়ালটিি ইনর্চাজ সাব কনট্রাক্ট কৃত প্রোডাক্টরে গুনগত মান নশ্চিতি করার জন্য প্রয়োজনীয় কৌশল নর্ধিারণ এবং জনবল পরচিালনা করবনে। এবং প্লানংি ইনর্চাজ কে অবহতি করবনে।

কমপ্লায়ন্সে ইনর্চাজঃ

প্রস্তাবতি সাব কনট্রাক্ট ফ্যাক্টররি সোস্যাল কমপ্লায়ন্সে স্ট্যার্ন্ডাড এবং কোয়ালটিি স্ট্যার্ন্ডাড র্পযবক্ষেনরে জন্য কমপ্লায়ন্সে ইনর্চাজ একটি দক্ষ অডটি টমি এর দ্বারা একটি সমন্বতি চকেলস্টি অনুসরণ করে ফ্যাক্টরি অডটি করবনে এবং অডটি প্রতবিদেন  পশে করবনে। কমপ্লায়ন্সে ইনর্চাজ অডটি রজোল্ট উল্লখের্পুবক উক্ত প্রতবিদেন র্মাচন্ডোইজংি ম্যানজোরকে প্রদান করবনে।

র্মাচন্ডোইজংি  ম্যানজোরঃ

* প্রোডাকশন ম্যানজোর কত্তৃক প্রস্তাবতি প্রোডাকশন পরকিল্পনা,র্পযালোচনা এবং পরার্মশ/সুপারশি

* কোয়ালটিি ইনর্চাজ কত্তৃক প্রস্তাবতি কোয়ালটিি পরকিল্পনা,র্পযালোচনা এবং পরার্মশ/সুপারশি

* কমপ্লায়ন্সে অডটি রজোল্ট র্পযালোচনা এবং পরার্মশ/সুপারশি

* নর্বিাচতি সাব কনট্রাক্ট সাথে মূল্য, শডিউিল, কোয়ালটিি এবং অন্যান্য বষিয়রে ববিচেনায় একটি  বস্তিারতি চুক্তপিত্র তরৈী করা।

ক্রতোর প্রতনিধিি র্মাচন্টোইজার ঃ

ডাইরক্টেররে চুড়ান্ত অনুমোদন  সাপক্ষেে ফ্যাক্টররি র্মাচন্ডোইজংি  ইনর্চাজ ক্রতোর প্রতনিধিি র্মাচন্টোইজার এর অনুমোদন গ্রহন করে সাব কনট্রাক্ট প্রক্রয়িা শুরু করবনে ।

র্কাযসূচী ও পদ্ধতি

১। বাস্তবায়ন র্কাযসূচি (ওসঢ়ষবসবহঃধঃরড়হ জবংঢ়বপঃরাব)

সাব কনট্রাক্ট পলসিি বাস্তবায়নে নম্নিোক্ত ব্যক্তগিণ দায়ত্ত্বি  পালন করবনে-

  • প্লানংি ম্যানজোর
  • প্রোডাকশন ইনর্চাজ এবং কোয়ালটিি ইনর্চাজ
  • কমপ্লায়ন্সে ইনর্চাজ
  • র্মাচন্ডোইজংি  ম্যানজোর
  • ডাইরক্টের

দায়ত্ত্বি

  • সাব কনট্রাক্ট অনবর্িায প্রয়োজন হলে প্লানংি ম্যানজোর প্রয়োজনীয় অনুমোদন সাপক্ষেে বায়ার নর্ধিারতি বধিি আইনানুগ র্পযবক্ষেন করে সাব কন্ট্রাক্ট বাস্তবায়ন করা হবে ।
  • দায়ত্ত্বি প্রাপ্ত ব্যাক্তগিণ সাব কনট্রাক্ট এর প্রয়োজনীয়তা উপলব্দি করে প্রয়োজনীয় সময় নর্ধিারণ করবনে এবং নর্ধিারতি সময়রে মধ্যইে সাব কন্টাকন্টাক্ট কাজ বাস্তবায়ন করবনে ।

বাস্তবায়নরে সময় পদ্ধতঃি

  • কোন অনবর্িায কারনে (টি এন এ,রাজনতৈকি বশিৃংখলা,শ্রমকি অসন্তোষ ইত্যাদ) সাব কনট্রাক্ট কাজরে প্রয়োজনে প্লানংি ম্যানজোর পরচিালকরে প্রাথমকি অনুমোদন গ্রহণ করবনে ।
  • প্লানংি ম্যানজোর প্রোডাকশন ইনর্চাজ কে সাব কনট্রাক্টরে পরমিান, সময়সীমা নর্ধিারনরে অনুরোধ জানাবনে এবং কোয়ালটিি ইনর্চাজ সাব কনট্রাক্ট কৃত প্রোডাক্টরে গুনগত মান নশ্চিতি করার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নশ্চিতি করবনে ।
  • প্রোডাকশন ইনর্চাজ সাব কনট্রাক্ট কাজরে ভলউিম এবং সময়সীমা নর্ধিারণ করবনে ।
  • কোয়ালটিি ইনর্চাজ সাব কন্ট্রাক্ট কৃত প্রোডাক্টরে গুনগত মান নশ্চিতি করার জন্য প্রয়োজনীয় কৌশল নর্ধিারণ এবং জনবল পরচিালনা করবনে ।
  • প্রস্তাবতি সাব কনট্রাক্ট ফ্যাক্টররি সোস্যাল কমপ্লায়ন্সে স্ট্যার্ন্ডাড এবং কোয়ালটিি স্ট্যার্ন্ডাড র্পযবক্ষেনরে জন্য কমপ্লায়ন্সে ইনর্চাজ একটি দক্ষ অডটি টমি একটি সমন্বতি চকেলস্টি অনুসরণ করে ফ্যাক্টরি অডটি করবনে এবং অডটি প্রতবিদেন  পশে করবনে। কমপ্লায়ন্সে ইনর্চাজ অডটি রজোল্ট উল্লখের্পুবক উক্ত প্রতবিদেন র্মাচন্ডোইজংি ম্যানজোরকে প্রদান করবনে।
  • প্রোডাকশন ম্যানজোর কত্তৃক প্রস্তাবতি প্রোডাকশন পরকিল্পনা,র্পযালোচনা এবং পরার্মশ/সুপারশি
  • কোয়ালটিি ইনর্চাজ কত্তৃক প্রস্তাবতি কোয়ালটিি পরকিল্পনা,র্পযালোচনা এবং পরার্মশ/সুপারশি
  • কমপ্লায়ন্সে অডটি রজোল্ট র্পযালোচনা এবং পরার্মশ/সুপারশি
  • পোটনেশয়িাল সাব কনট্রাক্টর  নর্ধিারন।
  • চূড়ান্ত অনুমোদন

যোগাযোগ র্কাযসূচীঃ

র্মাচন্ডোইজংি ম্যানজোর সাব কন্ট্রাক্ট পলসিি এবং পদ্ধতি সংশ্লষ্টি সকলকে জানাবনে। পলসিি কমউিনকিশ্নেরে জন্য প্রতি চার মাস পর পর ম্যানজেমন্টে মটিংি এর ব্যবস্থা থাকব।ে সংশ্লষ্টি ব্যাক্তি গনরে উপস্থতিতিে উক্ত মটিংিয়ে সাব কন্ট্রাক্ট পলসিি এবং সাব কন্ট্রাক্ট র্কাযক্রম, পরার্মশ, পরর্বিতন, পরর্বিধন ইত্ত্যাদি সর্ম্পকে আলোচনা করা হব।ে উক্ত মটিংি এর আলোচনা  এবং সন্ধিান্তরে লখিতি রর্কেড সংরক্ষণ করা হব।ে এছাড়াও ই-মইেলরে মাধ্যমে সংশ্লষ্টি ব্যাক্তি গনকে এই নীতমিালা অবহতি করা হব।ে

ফডি ব্যাক নয়িন্ত্রন র্কমসূচঃি

*ফডিব্যাক নয়িন্ত্রন র্কমসূচতিে র্মাকটেংি ম্যানজোর প্রত্যক্ষ ভূমকিা পালন করবনে। চর্তুমাসকি সভায় প্রাপ্ত পরার্মশ /মতামত লখিতি ভাবে পরচিালক বরাবর ম্যানজেমন্টে রভিউি এর জন্য প্ররেণ করা হব।ে

সাব কনট্রাক্ট ব্যবস্থাপনা মনোনতি সাব কন্ট্রাক্ট ফ্যাক্টররি কমপ্লায়ন্সে র্কাযক্রম র্পযবক্ষেনরে জন্য কমপ্লায়ন্সে টমি একটি সমন্বতি চকেলস্টি অনুসরণ করে ফ্যাক্টরি অডটি পরচিালনা করব।ে অডটি রপর্িোট সংশ্লষ্টি ফ্যাক্টররি কতৃপক্ষরে সাক্ষরসহ র্মাকটেংি ম্যানজোর কে পাঠানো হব।ে র্মাকটেংি ম্যানজোর রপর্িোট র্পযালোচনা করে প্রয়োজনীয় নর্দিশেনা প্রদান করবনে।