Select Page

ওভারলক মেশিন ব্যবহারের নির্দেশাবলী

ওভারলক মেশিন ব্যবহার – বিশ্রাম বা আহারের বিরতি: বাংলাদেশ শ্রম আইন এর ১০১ ধারা অনুযায়ী, কোন প্রতিষ্ঠানে কোন শ্রমিক দৈনিক ছয় ঘন্টার অধিক কাজ করালে তাকে বিশ্রাম বা আহারের জন্য ১ ঘন্টা বিরতি দেয়া হয়। ওভারলক মেশিনে কাজ শুরু করার নিয়মাবলীঃ Interval for rest or meal: As per section 101 of the Bangladesh Labor Law 2006, Any worker in any establishment shall not be liable to work either for more than six hours in any day unless he has been allowed to take meal or rest…

ওভারলক মেশিনে কাজ শুরু করার পূর্বে লক্ষ্যণীয় ঃ

  • পাদানীর উপর পা রাখুন এবং গোড়ালীর দিকে চাপ রাখুন। মেশিনে বসার সময় লক্ষ্য করুন মেশিন পরিষ্কার আছে কিনা। না থাকলে সর্বপ্রথম মেশিন পরিষ্কার করুন।
  • ডান হাত মেশিনের সইচের উপর রাখুন এবং সবুজ রং এর বোতাম চাপ দিন।মেশিনে কোন ছেড়া বা খোলা তার আছে কিনা তা লক্ষ্য করুন। থাকলে মেকানিককে তা ঠিক করতে বলুন।
  • মটর সম্পূর্ন চালূ হলে পওে আপনার কাজ শুরু করুন। মেশিনের আই গার্ড, নিডেল গার্ড, বেল্ট আভার, পুলি কাভার, মোটর কাভার, ফিংগার গার্ড ইত্যাদি ঠিক আছে কিনা তা লক্ষ্য করুন।
  • কাটার-সিজার সঠিকভাবে মেশিনের হূকের সাথে বেধেঁ নিন।
  • মহিলা শ্রমিকগন মাথায় স্কার্ফ ব্যবহার করুন।
  • মেশিন বন্ধ করার সময় লাল রংয়ের বাটন চাপ দিন, এবং মেশিন ভালভাবে পরিস্কার করে কভার দিয়ে ঢেকে কর্মস্থল ত্যাগ করতে হবে। সকল শ্রমিকগন মুখে মাস্ক ব্যবহান করুন।

ওভারলক কাজ শুরু করার নিয়মাবলী ঃ

  • মেশিনের মটর চালু রেখে বাথরুমে যাবেন না বা অন্য কারও সাথে গল্প করবেন না।পাদানীর উপর পা রাখুন এবং গোড়ালীর দিকে চাপ রাখুন।
  • ডান হাত মেশিনের সুইচের উপর রাখুন এবং সবুজ রঙয়ের বোতাম চাপ দিন।
  • মটর সম্পূর্ন চালু হলে পরে আপনার কাজ আরম্ভ করুন।

কাজ শেষে লক্ষণীয় ঃ

  • ছুটির সময় লাল রংয়ের বাটন চাপ দিন এবং মেশিন ভালভাবে পরিষ্কার করে কর্মস্থল ত্যাগ করুন।
  • মেশিনের মটর চালু রেখে বাথরুমে যাবেন না বা অন্য কারও সাথে গল্প করবেন না।

সম্ভাব্য দুর্ঘটনাসমূহ ঃ

  • মেশিনের কোন ছেড়া বা খোলা তার থাকলে ইলেকট্রিক শক হতে পারে। মেশিনের কোন ছেড়া বা খোলা তার থাকলে ইলেকট্রিক শক হতে পারে।
  • আই গার্ড ব্যবহার না করলে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আই গার্ড ব্যবহার না করলে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

এই পলিসি কারখানায় বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে কর্তৃপক্ষ সর্বদা সচেতন এবং সার্বিক ব্যাবস্থা গ্রহন করে। এর পরও যদি পলিসি বাস্তবায়ন না হয় বা বাস্তবায়নের পথে কোন বাধাঁর সস্মুখীন হয়, তবে সদা নিয়ন্ত্রন করার জন্য কার্যকরী পরিষদ ও নির্বাহী পরিচালক ব্যাবস্থা গ্রহন করবেন। এমনকি মাননীয় ব্যাবস্থাপনা পরিচালকের হস্তক্ষেপ অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।