Select Page

করোনা ভাইরাস

করোনা ভাইরাস – ঘরে বসেই জানা যাবে কোনও ব্যক্তি নভেল করোনা ভাইরাস এ আক্রান্ত কী না? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই নভেল করোনা ভাইরাস এ কেউ আক্রান্ত হলে তার দেহে এর চিহ্ন বা লক্ষণ খুঁজে পেতে অনেকদিন সময় লেগে যায়। সাধারণত নভেল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে জ্বর বা কাশি নিয়ে হাসপাতালে যাওয়ার আগেই তার ফুসফুসের ৫০% ফাইব্রোসিস (সূক্ষ্ম অংশুসমূহের বৃদ্ধি) তৈরি হয়ে যায়, যার মানে অনেক দেরি হয়ে গেছে।

তাইওয়ানের বিশেষজ্ঞরা কেউ নভেল করোনা ভাইরাস এ আক্রান্ত হয়েছেন কি না, সেটা নিজে নিজেই পরীক্ষা করার একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন, যেটা কেউ প্রতিদিন সকালে উঠেই কয়েক সেকেন্ডে একবার পরীক্ষা করে নিশ্চিন্ত হতে পারেন। পরীক্ষাটা হলো:

রোগ মুক্ত থাকা ও রোগ নিরাময় এর জন্য দোয়া

কুরআন ও হাদিসের আলোকে চিকিৎসা ৫০০ টির অধিক হাদিস

হাদিস-১ঃ সহিহ আবু দাউদ -১৫৫৪ (তাহকিক নাসিরুদ্দিন্ন আলবানি)

আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এই দোয়া করতেন।

اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْبَرَصِ وَالْجُنُونِ وَالْجُذَامِ وَمِنْ سَيِّئِ الأَسْقَامِ

উচ্চারনঃ ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল বারসি ওয়াল জুনুনি ওয়াল জুজামি ওয়া মিন ছাইয়্যি ইল আসকম’

অর্থ: হে আল্লাহ অবশ্যই আমি তোমার নিকট ধবল, উন্মাদ,কুষ্ঠরোগ এবং সকল প্রকার মারাত্নক ব্যাধি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।

হাদিস-২ তিরমিজি ২/১৭৬ :

হজরত ওসমান বিন আফফান (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যা তিনবার এই দোয়া পড়বে, আল্লাহ তাআলা তাকে সব প্রকার বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা করবেন। অন্য বর্ণনায় আছে, আল্লাহ তাআলা তাকে সব প্রকার রোগব্যাধি থেকে হেফাজত করবেন।

Hadis Dua
আবু দাউদ:৫০৯০,তিরমিজি: ৩৩৮৮,ইবনে মাজাহ:৩৮৬৯

উচ্চারণ : ‘বিসমিল্লাহিল্লাজি লা ইয়াদুররু মাআসমিহি শাইউং ফিল আরদি ওয়ালা ফিস সামা-ই ওয়া হুয়াস সামিউল আলিম’

অর্থ : আল্লাহ তাআলার নামে যাঁর নামের বরকতে আকাশ ও মাটির কোনো কিছুই কোনো অনিষ্ট করতে পারে না। তিনি সর্বশ্রোতা, সৎবজ্ঞানী।

কভিড ১৯ বা কভিড ২০ বা লাসা করোনা ভাইরাস এর পরিক্ষা

পরিচ্ছন্ন পরিবেশে লম্বা একটা শ্বাস নিয়ে সেটাকে দশ সেকেন্ড সময় বা একটু বেশি সময় ধরে আটকে রাখুন। যদি এই দম ধরে রাখার সময়ে আপনার কোনো কাশি না আসে, বুকে ব্যথা অথবা চাপ অনুভব না হয়, মানে কোনো প্রকার অস্বস্তি বা সমসা না লাগে, তার মানে আপনার ফুসফুসে কোনো ফাইব্রোসিস তৈরি হয়নি অর্থাৎ কোনো ইনফেকশন হয়নি, আপনি সম্পূর্ণ ঝুঁকিমুক্ত আছেন।

জাপানের ডাক্তাররা আরেকটি অনেক ভালো উপদেশ দিয়েছেন যে, সবাই চেষ্টা করবেন যেন আপনার গলা এবং মুখের ভেতরটা কখনো শুকনো না হয়ে যায়, অর্থাৎ ভেজা ভেজা থাকে। তাই প্রতি পনেরো বিশ মিনিট অন্তর একচুমুক হলেও পানি পান করুন।

কারণ, কোনোভাবে ভাইরাসটি আপনার মুখের ভিতর দিয়ে শরীরে প্রবেশ করলেও সেটি পানির সাথে পাকস্থলীতে চলে যাবে এবং পাকস্থলীর এসিড মুহূর্তেই সেই ভাইরাসকে মেরে ফেলবে।