বেপজা আইনের ১-এর ৮৯ ধারা ১৫ মোতাবেক যে কোন শ্রমিক চাকুরীচ্যূত হতে পারেন
১. (ক) ইচ্ছাকৃতভাবে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার আদেশ না মানা , একক বা দলগতভাবে ঊর্ধ্বতনের আইনসঙ্গত আদেশ লংঘন করা।
(খ) চুরি , প্রতারনা কিংবা অসাধু পন্থা অবলম্ভন করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি করা।
(গ) প্রতিষ্ঠানের মালামাল/সম্পদের অনিষ্ট সাধন করা।
(ঘ)বেপজা আইন এ ঘুষ দেওয়া বা গ্রহন করা দন্ডনিয় অপরাদ
(চ) সন্তোষজনক কোন কারন কিংবা অনুমোদিত কোন ছুটি ছাড়া পর পর ১০দিন অনুপস্থিত থাকা।
(ছ) সচরাচর যে কোন আদেশ-নিষেধ না মানা বা আইন ভঙ্গ করা।
(জ)প্রায়ই কাজে অবহেলা করা।
(ঝ)ইচ্ছাকৃতভাবে নিজে কিংবা দলগতভাবে কাজে বিরত থাকা।
(ঞ)বেপজা আইন এ মদ্যপান,মারামারি কিংবা হিংসাত্বক কার্যকলাপ বা চরম অশোভনীয় ব্যাবহার করা সম্পুর্ন নিশেদ
(ট)ফ্যাক্টরীর গন্ডীর মধ্যে কোন নাশকতামূলক কাজ লিপ্ত থাকা বা কোন সন্দেহভাজন ব্যাক্তিতে পরিনত হওয়া ।
(ঠ) কর্তৃপক্ষের দ্বারা অনুমোদিত নয় এমন কোন ব্যাপারে ফ্যাক্টরীর মধ্যে চাঁদা আদায় বা চাঁদা তোলার ব্যাপারে প্রচারণা চালানো।
(ড) ফ্যাক্টরীর মধ্যে ধুমপান করা।
(ঢ) ফ্যাক্টরীর মধ্যে বেআইনি কোন হ্যান্ডবিল বিতরন বা পোষ্টারিং করা ।
(ণ) বিনাঅনুমতিতে ফ্যাক্টরীর মধ্যে সমাবেশ বা মিটিং করা।
(ত) ফ্যাক্টরীর মধ্যে জুয়া খেলা ।
(থ) আইন শৃঙ্খলার পরিপন্থী কাজ বার বার করা।
(দ) বিনা অনুমতিতে কর্মস্থল ত্যাগ করা।
(ধ) কর্মকালীন সময়ে ঘুমিয়ে থাকা।
(ন) ফ্যাক্টরী কিংবা বেপজার অভ্যন্তরে চুরি করা।
(প) ভুল তথ্য – যেমন ঃ নিজের নাম,বয়স,অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সঠিক ভাবে প্রদান না করা।
(ফ) ফ্যাক্টরীর অভ্যন্তরে টাকার লগ্নি বা ধারের ব্যবসা করা।
(ব) ফ্যাক্টরীর মালামাল বা স্টোরের জিনিষপত্র অযথা নস্ট করা বা এ ব্যপারে অর্ন্তঘাতে লিপ্ত থাকা।
(ভ) ব্যক্তিগত ভাবে কাজে ফাকি দেওয়া বা ইচ্ছাকৃত ভাবে কাজের গতি কমিয়ে দেওয়া।
(ম) কোন আইন আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত হওয়া।
(য) যদি ফ্যক্টরীতে কোন ইউনিফর্মের প্রচলন থাকে তবে তার সঠিক ব্যবহার না করা এবং নিরাপত্তাজনিত কোন দ্রব্যের সঠিক ব্যবহার না করা।
২. টার্মিনেশন ঃ
বেপজা আইনের ১৩ নং ধারা মোতাবেক কর্তৃপক্ষ কোন কারন দর্শানো ব্যতিরেকে যে কোন শ্রমিক/কর্মচারী/কর্মকর্তাকে নির্ধারিত পাওনাদি পরিশোধ সাপেক্ষে চাকুরীচ্যুত করার ক্ষমতা রাখে।