স্পিন্ডল অয়েল ক্যামিক্যাল ব্যবহারে সতর্কতা
স্পিন্ডল অয়েল ঃ এই স্পিন্ডল লুব্রিকেন্ট অয়েল শুধুমাত্র সুইং মেশিন ছাড়া অন্য কোন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে না। যে কোন ধরনের দাহ্য কেমিক্যাল যেমনঃ থিনার, পেট্রোল, কেরোসিন প্রভৃতি জাতীয় পদার্থের সঙ্গে এই অয়েল মিশ্রিত করা যাবে না। আগুনের উৎস হতে সর্বদা এটাকে নিরাপদ দুরত্বে সংরক্ষন করতে হবে।
- যে কোন ধরনের ক্যামিক্যাল ব্যবহারের আগে নিশ্চিত হতে হবে যে সঠিক কাজে সঠিক ক্যামিক্যাল ব্যবহৃত হচ্ছে।
- এই স্পিন্ডল লুব্রিকেন্ট অয়েল শুধুমাত্র সুইং মেশিন ছাড়া অন্য কোন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে না।
- যে কোন ধরনের দাহ্য কেমিক্যাল যেমনঃ থিনার, পেট্রোল, কেরোসিন প্রভৃতি জাতীয় পদার্থের সঙ্গে এই অয়েল মিশ্রিত করা যাবে না।
- আগুনের উৎস হতে সর্বদা এটাকে নিরাপদ দুরত্বে সংরক্ষন করতে হবে।
- ক্যামিক্যাল ব্যবহারের পর শুন্য কন্টেইনার অন্য কোন উদ্দেশ্যে যেন ব্যবহৃত না হয় সে জন্য নির্দেশিত নিরাপদ স্থানে সঠিক পদ্ধতিতে সংরক্ষন করতে হবে।
- লেবেলে বর্ণিত মেয়াদ উত্তীর্ণ তারিখের পর এই অয়েল ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ।
- এই লুব্রিকেন্ট অয়েল ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই এর প্রকৃত রং যাচাই করে নিতে হবে এবং রঙের কোন তারতম্য হলে সে অয়েল ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।
- ব্যবহৃত লুব্রিকেন্ট অয়েল কখনোই নতুন অয়েলের সাথে মিশ্রিত করে পূনরায় ব্যবহার করা যাবে না।
- ক্যামিক্যালের ব্যবহার বিধি ও সতর্কতামূলক নির্দেশ সম্পর্কে জানতে হবে।
- নির্দেশিত সব ধরনের প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট ব্যবহার করতে হবে।
- এই অয়েল সংরক্ষনের স্থান ও সংরক্ষিত কনটেইনার সবসময় তৈলমুক্ত ও শুকনো রাখতে হবে।
- ব্যবহারের সময় চোখ বা অন্যান্য স্পর্শকাতর স্থানের সংস্পর্শে আসলে সাথে সাথে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহন করতে হবে।
- নির্দেশিত স্থান ও পদ্ধতি ব্যতিরেকে কোন ক্যামিক্যাল সংরক্ষন ও ব্যবহার করা যাবে না।
- অনুমোদিত ব্যক্তি ছাড়া অন্য কেউ ক্যামিক্যাল স্পর্শ বা ব্যবহার করতে পারবে না।
বিপদাপন্ন মানুষটিকে বাঁচানোর জন্য আপনি যতটুকু পারেন তাই করুন এবং সম্ভব হলে কোন পেশাজীবীকে ডাকুন। শ্বাস যন্ত্রে যদি কোনো বস্তু আটকে গিয়ে থাকে তা সাবধানতার সংগে বের করে আনার চেষ্টা করুন।
শ্বাস যন্ত্র খোলা থাকে লক্ষ্য করুন লোকটি নিজে নিজে শ্বাস টানতে পারছে কিনা। যদি না হয় তবে কৃত্রিমভাবে তার শ্বাস প্রশ্বাস চালু রাখার ব্যবস্থা করুন। বৈদ্যুতিক শক্,ঔষধ এর অতিরিক্ত মাত্রা, রাসায়নিক ধোঁয়ার মধ্যে নিঃশ্বাস গ্রহণ, পানিতে ডুবে যাওয়া, ইত্যাদি কারণে এমনটা হতে পারে। মুখে মুখে যদি আপনি না করতে চান তবে বায়ু পরিবাহী কোনো টিউব ব্যবহার করুন কিংবা লোকটিকে উপুড় কওে শরীরে চাপ দিন। মনে রাখতে হবে অক্সিজেন ছাড়া যে কোনো মানুষের মস্তিস্কে ৪/৫ মিনিটের মধ্যে চিরদিনের মতো ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে। তবে যে কোনো অবস্থায় হাল ছাড়বেন না।
তৃতীয় কাজটি হলো লোকটির রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়ার দিকে দৃষ্টি দেওয়া। সেটা হৃদযন্ত্রেও ক্রিয়া বন্ধ, কেমিক্যাল, ড্রাগ বা অন্য কোনো কারণে থেমে গেছে কিনা। দেহের কোন অঙ্গ থেকে রক্ত ঝরতে থাকলে তা বন্ধ করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এজন্য ক্ষতস্থানটি পরিষ্কার কাপড় অথবা তুলা দিয়ে চেপে উপরের দিকে তুলে রাখতে হবে। তা না হলে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে লোকটি শীঘ্রই মরে যেতে পারে।