Select Page

বিভিন্ন সেকশনের দূর্ঘটনার কারন ও প্রতিকার

কারখানায় বা কারখানার কাজে নিয়োজিত কর্তব্যকালীন সময়ে কেউ যদি দূঘটনার স্বীকার হয় যেমন ঃ চলাফেরার সময় পরে যাওয়া, মেশিন পরিচালনার সময় আঘাত পাওয়া, রাস্তায় গাড়ী এক্সিডেন্ট করা, কেমিক্যাল ব্যবহার থেকে ইত্যাদি তাহলে কর্তৃপক্ষ আইনানুযায়ী যথাযত ব্যবস্থা গ্রহন করবেন।বন্যা ঃ বাংলাদেশের একটি নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার। কখন কোথায় কোন এলাকা বন্যা কবলিত হবে তা বলা মুশকিল। তাই বন্যা কবলিত অথবা বন্যাত্তোর পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যেগ গ্রহন করা প্রয়োজন। বিশেষ করে কারখানা ও কারখানার শ্রমিকদের জানমাল ও সম্পদ রক্ষার জন্য ফ্যাক্টরীর নির্বার্হী কর্মকর্তার নেতৃত্বে তিনটি কমিটি গঠন করতে হবে। কমিটি কারখানার সমুদয় সম্পদ ও বন্যা কবলিত শ্রমিকদেরকে নিম্নোক্ত উপায়ে সাহায্য সহযোগিতা করবে। ক) কারখানার সকল সম্পদ নিরাপদ স্থানে  স্থানান্তর করা। (খ) ক্ষতিগ্রস্থ শ্রমিকদের অস্থায়ী বাসস্থানের ব্যবস্থা করা। (গ) যথাসম্ভব আর্থিক সাহায্য সহযোগিতা করা। (ঘ) রোগব্যধি মহামারি আকারে বিস্তার রোধ কল্পে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা।

  • ফ্যাক্টরীর ভিতরে কোন দুঘর্টনা ঘটার সাথে সাথে তার নিকটবর্তী প্রাথমিক চিকিৎসায় প্রশিক্ষন প্রাপ্ত স্বাস্থ্যকর্মী এবং নিরাপত্তা প্রহরী সেখানে পৌঁছবে।
  • দুঘর্টনায় কেহ সামান্য আহত হলে প্রশিক্ষন প্রাপ্ত স্বাস্থ্যকর্মী প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করবে।
  • দুঘর্টনায় কেহ বেশী আহত হলে, প্রশিক্ষন প্রাপ্ত স্বাস্থ্যকর্মী কোম্পানীর আবাসিক মেডিকেল অফিসারকে অবহিত করলে তিনি তৎক্ষনাৎ সেখানে হাজির হয়ে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা প্রদান করার ব্যবস্থা গ্রহন করবেন।
  • দুঘর্টনায় কেহ গুরুতর আহত হলে কোম্পানীর আবাসিক মেডিকেল অফিসার প্রয়োজন অনুসারে কোম্পানীর গাড়ীতে অথবা নিকটস্থ ক্লিনিক বা হাসপাতালের এ্যাম্বুলেন্স এর মাধ্যমে চুক্তিবদ্ধ হাসপাতাল বা ক্লিনিকে নিয়ে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা প্রদান নিশ্চিত করবেন।
  • দূঘর্টনায় আহত ব্যক্তির চিকিৎসার যাবতীয় ব্যয় কোম্পানী বহন করবে।

দূর্ঘটনার সংজ্ঞা ঃ

দূর্ঘটনা শুধু হঠাৎ করে ঘটে যাওয়া কোন দূভার্গ্যজনক ঘটনা নহে। ইহার পেছনে কোন না কোন কারণ অবশ্যই আছে। ভাগ্যকে দোষারোপ করা শুধু বৃথাই নয় ভুলও বটে। একজন সেফটি ইঞ্জিনিয়ারের দৃষ্টিকোণ হতে বলা যায় যে, দূর্ঘটনা হল সঠিক পরিকল্পনা, প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, বৈজ্ঞানিক কার্য পদ্ধতি এবং সংশ্লিষ্ট জ্ঞানের অভাবে ঘটিত অনাকাংখিত দুখঃজনক ও ক্ষয়ক্ষতিমূলক ঘটনা।

 কর্মস্থলে দূর্ঘটনার কারন সমূহ ঃ

  • সাধারনত যে কোন ফ্যাক্টরীতে নিম্নলিখিত কারনে ধূর্ঘটনা ঘটতে পারে
  • যথাযথ যন্ত্রপাতি ও নির্দেশিকার অভাব
  • কর্মস্থলের পরিবেশ সংক্রান্ত ঃ বিশৃংখলা, উচ্চ শব্দ,উচ্চ তাপমাত্রা, পর্যাপ্ত বায়ু ও আলোর অভাব

কর্মী সংক্রান্ত ঃ

  • দক্ষতার অভাব
  • নির্দেশিকা সংক্রান্ত জ্ঞানের অভাব
  • কর্ম, যন্ত্রপাতি বা কর্ম পদ্বতি সংক্রান্ত উদাসীনতা
  • বয়স ও দৈহিক সামর্থ্যের অভাব।

প্রতিরক্ষাকল্পে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাদী ঃ

  • বিষাক্ত দ্রব্যের ব্যবহার পরিহার করা।
  • ব্যক্তিগত নিরাপত্তা / আত্মরক্ষামূলক সরঞ্জামাদি ব্যবহার করা।
  • নির্ধারিত কাজের জন্য উপযোগী ব্যক্তিগত নিরাপত্তা / আত্মরক্ষামূলক সরঞ্জামাদি ব্যবহার করা।
  • নির্ধারিত কাজের জন্য উপযোগী ব্যক্তিগত নিরাপত্তা / আত্মরক্ষামূলক সরঞ্জামাদি ব্যবহার সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকা।
  • পর্যাপ্ত টেনিং ব্যবস্থা।
  • ব্যক্তিগত সচেতনতা গড়ে তোলা।
  • সুশৃঙ্খল কর্মস্থল ও কর্ম পরিবেশ নিশ্চিত করা।

বৈদ্যুতিক কারন ঃ বৈদ্যুতিক শক, শর্ট সার্কিট হওয়া ও আগুন লাগা।

সমাধান ঃ

  • ইলেকট্রিক প্যানেল বোর্ড ষ্টিলের বক্স দিয়ে ঢেকে দেওয়া।
  • শিল্প কারখানা ভবনে উন্নত মানের ইনসুলেটেড বৈদ্যুতিক তার ব্যবহার করা।
  • ইলেকট্রিক প্যানেল বোর্ড প্রতিদিন চেক করা এবং রেকর্ড রাখা।
  • কারখানার অভ্যন্তরে কিংবা ফ্লোরের কোন জায়গায় খোলা, কাপড়/টেপ দিয়ে মোড়ানো এবং ঝুলানো তার রাখা যাবেনা।
  • সাবধানে মেশিনের সুইচ চালু করা এবং কাজ শেষের পর পুনরায় মেশিনের সুইচ বন্ধ করা।
  • মাঝে মাঝে বৈদ্যুতিক তার পরীক্ষা করা এবং পুরাতন বা ক্রুটিপূর্ন তার বদলে ফেলা।
  • বৈদুতিক চ্যানেলগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করা।
  • সর্ট সার্কিট এড়াতে সঠিক মান ও পরিমাপের তার ব্যবহার করা।
  • বন্ডেড ওয়্যার হাউস / ষ্টোরে বৈদ্যুতিক ওয়ারিং না রাখা।
  • ইলেকট্রিক প্যানেল বোর্ডের নিচে কিংবা সামনে কোন মালামাল রাখা যাবেনা।
  • ইলেকট্রিক প্যানেল বোর্ডের নিচে রাবার ম্যাট ব্যবহার করতে হবে।
  • সচেতন মূলক বিপদজনক ইলেকট্রিক চিহ্ন প্রদর্শন করা।
  • নির্ধারিত ব্যক্তি ব্যতীত ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতিতে হাত দেওয়া যাবেনা।
  • ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারের ক্ষেত্রে আত্মরক্ষামূলক সরঞ্জামাদি অবশ্যই ব্যবহার করা। (যেমন ঃ রাবার সেন্ডেল/সু, ম্যাট, রাবার গ্লাভস ইত্যাদী)

শ্রমিক অসন্তোষ ঃ

শ্রমিক অসন্তোাষ অনেক ক্ষেত্রে শ্রমিক আন্দোলনে রুপ নেয় যদি উহা সমাধানে যথা সময়ে সঠিক পদক্ষেপ না নেওয়া হয়। কাজেই পি.এন. কম্পোজিট লিঃ ঃ খুব গুরুত্ব সহকারে বিষয়টি  অনুধাবন করে। প্রথমে শ্রমিকদের মধ্যে যাতে কোন প্রকার আন্দোলন দানা বাধঁতে না পারে সে জন্য শুরুতেই শ্রমিকদের সমস্যা গুলো অনুধাবন করে এগুলো প্রাথমিক পর্যায়ে সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। শ্রমিকদের অসন্তোষ দানা বেধেঁ ওঠার আগে উহা মিটানোর কল্পে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ এর ওয়েল ফেয়ার কমিটি নিয়মিত শ্রমিকদের অসুবিধাগুলো পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করবে।

  • এছাড়া ভিতরের অথবা বাহিরের কোন আন্দোলনকে নিয়ন্ত্রনে আনার জন্য নিবার্হী কর্মকর্তার নেতৃত্বে নিম্নোক্ত পদক্ষেপ সমুহ গ্রহন করতে হবে।
  • ভিতরের বা বাহিরের আন্দোলনকে স্থিমিত করার জন্য নিয়োজিত সিকিউরিটি সহ স্থানীয় পুলিশ র‌্যারে সহায়তা নেওয়া।
  • পরবর্তীতে সমস্যাগুলো অনুধাবন করে উহার সমাধানের জন্য চেষ্টা করা।
  • যদি তাৎক্ষনিকভাবে সমাধান করা সম্ভব না হয় তবে তদন্ত পরিষদের মাধ্যমে সমাধান করা এবং ভবিষ্যতে যাতে এরুপ সমস্যার সন্মুখিন হতে না হয় সে জন্য প্রয়োজনীয় সুপারিশ মালা পেশ করা।
  • বাহিরের শ্রমিক অসন্তোষ যাতে আভ্যন্তরীন শ্রমিক অসন্তোষে পরিনত না হয় বা বাহিরের শ্রমিক অসন্তোষ বা আন্দোলন ফ্যক্টরীর কোন ক্ষতি করতে না পারে সে লক্ষ্যে স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের সহিত সুসম্পর্ক বজায় রেখে সার্বক্ষনিক ভাবে যোগাযেগ রক্ষা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।

মেশিন জনিত কারন ঃ মেশিন জনিত দুর্ঘটনার কারনগুলি নিম্নরুপ ঃ

  • মেশিনে সেফটি গার্ডের ব্যবস্থা না থাকা।
  • কর্মরত ব্যক্তি মেশিন চালানো সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকলে।
  • কর্মরত ব্যক্তির অবহেলা ও অসচেতনতা।
  • আত্মরক্ষামূলক সরঞ্জামাদি ব্যবহার না করা।
  • পর্যাপ্ত রক্ষনাবেক্ষনের অভাব।
  • ক্রুটিপূর্ণ সুচঁ / বেল্ট /যন্ত্রপাতি ব্যবহার
  • ক্রুটিপূর্ণ মেশিন সেটিং
  • নিয়মিত মেশিন মেইনটেন্যান্স এবং রেকর্ড সংরক্ষন না করা।

মেশিনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে করনীয় ঃ

  • ইলেকট্রিক জেনারেটর, মোটর এবং যেকোন যন্ত্রপাতির প্রতিটি বিপদজনক অংশ নিরাপদভাবে রাখা।
  • যন্ত্র চালনার কাজে অথবা চলমান যন্ত্রের  উপরে বা কাছে কাজ করার সময় ঢোলাঢালা কাপড় ব্যবহার করে কাউকে কাজ করতে দেয়া যাবেনা।
  • কেবল মাত্র প্রশিক্ষন প্রাপ্ত ব্যক্তি দ্বারাই মেশিন চালাতে হবে।
  • কোন মেশিন / যন্ত্র চালু অবস্থায় রেখে কোন প্রকার চেক / পরিচর্যা  পরিষ্কার / মেরামত কিংবা তৈল লাগানো যাবেনা।
  • বিভিন ধরনের মেশিনের নিয়মিত মেইনটেন্যান্স করা।

ভুমিকম্প ঃ

ভুমিকম্প অনুভূত হইলে সাথে সাথে সাইরেন বাজাতে হবে এবং ঊসবৎমবহপু ঊাধপঁধঃরড়হ চষধহ অনুসারে কারখানার সকল লোক স্বল্পতম সময়ে বাহিরে নিরাপদ স্থানে চলে আসবে। এছাড়া প্রত্যেক ইউনিটের জন্য উদ্ধারকারী দল কর্তৃপক্ষের নেতৃত্বে কাজ করবে। যদি ভূ-কম্পের মাত্রা বেশী থাকে এবং এর ফলে দালান কোটা ভেঙ্গে ভিতরে লোকজন আটকা পড়ে সেই ক্ষেত্রে ফায়ার ব্রিগেড ও বাহিরের অন্যান্য উদ্ধারকারী দলকে সাহায্য সহযোগিতা করবে।

দূর্ঘটনার রুপ ঃ

কর্মস্থলে যে কোন দূর্ঘটনা কাজে অংশগ্রহনকারীর উপর বিরুপ প্রভাব বিস্তার করে যা কার্য ক্ষেত্রে উৎসাহ উদ্দীপনা কমিয়ে দেয়। দূর্ঘটনা বিভিন্নরুপে প্রকাশ পায় তা হলো নিম্নরুপ ঃ

  • পুড়েঁ যাওয়া
  • ঝলছে যাওয়া
  • বিস্ফোরন
  • আঘাত পাওয়া
  • আটকে পড়া
  • বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়া
  • বিদ্যুতায়িত হওয়া
  • দূষিত বাতাস বা গ্যাসের মধ্যে আটকে পড়া
  • নিডল ইনজুরী
  • আই ইনজুরী (সুই ও রাসয়নিক কারনে)
  • অন্যান্য

 দূর্ঘটনার ফলে প্রধান ঝুকিঁ সমুহ ঃ

  • স্বাস্থ্যগত ঝুকিঁ
  • আগুনের ঝুকিঁ
  • পরিবেশগত ঝুকিঁ
  • মানসিক ঝুকিঁ
  • আর্থিক ঝুকিঁ

মানব দেহে ঝুকিঁপূর্ণ অঙ্গসমুহ ঃ

হাত , পা, নাক, কান, মুখ, চোখ, ফুসফুস, পেট, চর্ম ইত্যাদী

ক্ষতি সমুহ ঃ

  • জীবন ও সম্পদের ক্ষতি
  • অর্থের ক্ষতি
  • উৎপাদনের ক্ষতি
  • সুনামের ক্ষতি

স্বাস্থ্যগত ঝুঁিক

কর্ম ক্ষেত্রে যে সকল কারনে শ্রমিকগন বিভিন্ন রকমের অসুস্থতা ও দূর্ঘটনার শিকার হয়ে থাকে সে সকল সমস্যা হচ্ছে

স্বাস্থ্যগত ঝুঁিকর কারন কিকি ?

  • দূষিত পানি
  • অস্বাস্থ্যকর টয়লেট ও ধৌতালয়
  • অপর্যাপ্ত সেনিটারী ব্যবস্থা
  • কর্মস্থলে অত্যধিক লোক
  • অপর্যাপ্ত স্বাস্থ্য সেবা
  • গরম ও আদ্র আবহাওয়া
  • অপরিচ্ছন্ন ওজন উত্তোলন

উক্ত ঝুঁকির কারনে সৃষ্ট রোগ সমুহ

  • ডায়রিয়া / পাতলা পায়খানা
  • জন্ডিস
  • চোখের রোগ
  • চর্ম রোগ
  • স্ত্রী রোগ
  • ঘাড় ও মেরুদন্ডে ব্যাথাসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা

রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ঃ

আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা অধিক। সরকার পরিবর্তন কিংবা রাজিৈনতিক   অশন্তোষ এর কারনে স্বাভাবিক জীবন যাত্রা ব্যহত হয় এবং কারখানার মালিক ও শ্রমিক উভয়ই সংকট এর সম্মূখীন হয়। এই সংকট পূর্ণ সময়ে কারখানা ও কারখানা নিয়োজিত সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব। যেমন ঃ

  • তথ্য প্রবাহের মাধ্যমে বর্তমান পরিস্থিতি সর্ম্পকে সকলকে অবগত করা।
  • যাতায়াতের জন্য গাড়ী সরবরাহ করা।
  • প্রয়োজনে স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা গ্রহন করা।

উল্লেখিত বিষয় সমূহ সফল ভাবে বাস্তবানের জন্য কর্তৃপক্ষ আরো কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন করেছেন যেমন ঃ

  • বিভিন্ন প্রকার প্রশিক্ষনের মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধি করন।
  • প্রতিমাসে নূন্যতম একবার জরুরী বর্হি গমনের উপর প্রশিক্ষন প্রদান।
  • জরুরী অবস্থা মোকাবেলার জন্য প্রয়োজানানুশারে কার্যকরী কমিটি গঠন।
  • কার্যকরী কমিটি সদস্যদের দায়িত্ব সম্পর্কে অবগত করা।
  • প্রতিমাসে একবার কমিটির সদস্যদের নিয়ে মিটিং করা।
  • মিটিং ও প্রশিক্ষনে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা।
  • জরুরী মূহুর্তে ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রাদী সরবরাহ করা।
  • প্রয়োজানানুশারে জরুরী প্লান এর সংযোজন ও বিয়োজন করা।

সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও ঐকান্তিক চেষ্টা থাকলে যে কোন সমস্য সমাধান করা সম্ভব। আর এরই ফলশ্র“তিতে বিরাট ক্ষতি / বিশৃংঙ্খলা থেকে পরিত্রান পাওয়া সম্ভব।