Select Page

নিরাপত্তা কর্মীদের কার্যাদেশ

১. প্রত্যেক নিরাপত্তা প্রহরী ইউনিফর্ম পরিধান করে কাজ শুরু করার নির্ধারিত সময়ের ১৫ মিনিট পূর্বে শিফ্ট ইনচার্জের নিকট হাজিরা দিবে।

২. শিফ্ট শুরু হওয়ার আগে কোন নতুন নির্দেশিকা থাকলে ভালভাবে বুঝে নিবে।
৩. নির্ধারিত চৌকিতে অবশ্যই পাঁচ মিনিট পূর্বে উপস্থিত হয়ে পূর্বের প্রহরীর নিকট থেকে চৌকির যাবতীয় দায়িত্ব বুঝে নিবে। নিরাপত্তা কর্মীদের কার্যাদেশ ভালোভাবে বুঝে কাজ করতে হবে

৪. যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ব্যতীত কাউকে কারখানায় ভিতরে প্রবেশ বা বাহিরে নিতে দেয়া যাবে না।

৫. গেট পাশে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ব্যতীত কোন ধরনের মালামাল বাহিরে যেতে দেয়া হবে না।

৬. উৎপাদনের ব্যপারে কোন ধরনের মন্তব্য করা যাবে না । কারণ ইহা নিরাপত্তা বিভাগের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না।

৭. সকল অবস্থায় উর্ধ্বতনকে দাঁড়িয়ে যথাযথ সম্মান প্রর্দশন করতে হবে।

৮. উর্ধ্বতনদেরকে সামনাসামনি / টেলিফোনে অবশ্যই সালাম দিয়ে কথা বলতে হবে।

৯. শ্রমিকদেরকেও সম্মান দিয়ে কথা বলতে হবে। যে কোন পরিস্থিতিতে সর্বোচ্চ সংযম প্রর্দশন করতে হবে।

১০. শ্রমিকদের মধ্যে কেউ চুরি বা অন্য কোন অপরাধে অপরাধী হলে তাহার গায়ে হাত তোলা যাবে না বা তাকে গালিগালাজ করা যাবে না। তাকে প্রশাসন বিভাগের নিকট হস্তান্তর করতে হবে। প্রশাসন বিভাগ প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নিবে।

১১. যে কোন কাজে/ সমস্যায় “নিরাপত্তা বিধিমালা” অনুসরন করতে হবে।

১২. নিরাপত্তা বিধিমালার ব্যপারে কোন অস্পষ্টতা দেখা দিলে ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) এর সহায়তা নিতে হবে। তাহার অনুপস্থিতিতে প্রশাসন বিভাগের অন্যদের সহায়তায় সমস্যার সমাধান করতে হবে।

১৩. নিরাপত্তা বিভাগের প্রত্যেককে “ঈযধরহ ড়ভ ঈড়সসধহফ” মেনে চলবে।

১৪. কোন কর্মীকে তাহার আচরনে সন্দেহ হলে তাৎক্ষনিকভাবে প্রশাসন বিভাগে জানাবে।

১৫. দায়িত্ব পালনকালে নিরাপত্তা বিভাগের প্রত্যেক সদস্যকে চোখ, কান খোলা রেখে বুদ্ধিমত্তার সাথে তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করবে।

১৬. নিরাপত্তা কর্মীগন সন্দেহ হলে কারখানা এলাকার যে কোন স্থানে যে কোন শ্রমিক কর্মচারী,কর্মকর্তাদের ব্যাগ তল­াশী করতে পারবে। তবে এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অনুমতি নিয়ে ও সম্মানের সহিত করতে হবে।