Select Page

C-TPAT Incident পলিসি কি

১.         Incident কি ?

C-TPAT Incident পলিসি যে কোন ঘটনা যাহা উৎপাদন কার্যক্রমকে ব্যাহত করে এবং করিতে পারে বা কোন ঘটনা যাহা কারখানা বা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমকে ব্যহত করে বা করিতে পারে তাহাই Incident.

২.        Incident এর প্রকার ভেদ ঃ

  • শ্রমিকের সাথে শ্রমিকের দ্বন্ধ।
  • শ্রমিকের সাথে সুপারভাইজার এর দ্বন্ধ।
  • শ্রমিকের সাথে ব্যবস্থাপকের দ্বন্ধ।
  • শ্রমিকের সাথে মালিকের দ্বন্ধ।
  • শ্রমিকের সাথে বহিরাগত লোকের দ্বন্ধ।
  • সুপারভাইজারের সাথে বাহিরাগত লোকের দ্বন্ধ।
  • ব্যবস্থাপকের সাথে বহিরাগত লোকের দ্বন্ধ।
  • মালিকের সাথে বহিরাগত লোকের দ্বন্ধ।

৩.        কি কি নিয়ে ঘটনা হতে পারে ঃ

  • স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে শ্রমিকের সাথে শ্রমিকের দ্বন্ধ হতে পারে।
  • কাজ নিয়ে শ্রমিকের সাথে সুপারভাইজার এর দ্বন্ধ হতে পারে।
  • মজুরী ও অন্যান্য আইনগত অধিকার নিয়ে শ্রমিকের সাথে মালিকের ব্যবস্থাপকের দ্বন্ধ হতে পারে।
  • মালিকের সম্পত্তির ক্ষতি নিয়ে শ্রমিকের সাথে মালিকের দ্বন্ধ হতে পারে।
  • কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট নয় এমন কিছু বিষয় নিয়ে শ্রমিকের সাথে বহিরাগত, মালিকের সাথে বহিরাগত লোকের দ্বন্ধ হতে পারে।

৪.         ঘটনা বা দ্বন্ধ এর ফলে কি ক্ষতি হতে পারে ঃ

  • কোন ঘটনা যাহার দ্বারা কোন শ্রমিক অথবা শ্রমিকগনের দায়িত্ব পালনে বাধার সৃষ্টি করে, কোন ঘটনা যাহার দ্বারা কোন শ্রমিক অথবা শ্রমিকগনের স্বার্থ / নিরাপত্তা ইত্যাদি ক্ষুন্ন করে, কোন ঘটনা যাহার দ্বারা কোন শ্রমিক অথবা শ্রমিকগনের অধিকার খর্ব করে।
  • কোন ঘটনা যাহার দ্বারা কোন কর্মচারী অথবা কর্মচারী গনের দায়িত্ব পালনে বাধার সৃষ্টি করে, কোন ঘটনা যাহার দ্বারা কোন শ্রমিক অথবা শ্রমিকগনের স্বার্থে /নিরাপত্তা ইত্যাদি ক্ষুন্ন করে, কোন ঘটনা যাহার দ্বারা কোন কর্মচারীগনের অধিকার খর্ব করে।
  • কোন ঘটনা যাহার দ্বারা কোন ব্যবস্থাপক অথবা ব্যবস্থাপকগনের দায়িত্ব পালনে বাধার সৃষ্টি করে, কোন ঘটনা যাহার দ্বারা কোন ব্যবস্থাপক অথবা ব্যবস্থাপকগনের স্বার্থ / নিরাপত্তা ইত্যাদি ক্ষুন্ন করে, কোন ঘটনা যাহার দ্বারা কোন ব্যবস্থাপক অথবা ব্যবস্থাপকগনের অধিকার খর্ব করে।
  • কোন ঘটনা যাহার দ্বারা কোন মালিক অথবা মালিকপক্ষের দায়িত্ব পালনে বাধার সৃষ্টি করে, কোন ঘটনা যাহার দ্বারা কোন মালিকপক্ষের স্বার্থ/নিরাপত্তা ইত্যাদি ক্ষুন্ন করে, কোন ঘটনা যাহার দ্বারা কোন মালিকপক্ষের অধিকার খর্ব করে।

৫.        ঘটনার রির্পোটিং পদ্ধতি ঃ

  • ঘটনা দেখা বা সংগঠিত হওয়া মাত্রই কারখানার উৎপাদন কাজে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট সুপারভাইজার/লাইন চিফ প্রভৃতি ব্যক্তিগন কারখানার ওয়েলফেয়ার / মানব সম্পদ অফিসার / প্রশাসনিক অফিসার প্রভৃতি ব্যক্তিকে মৌখিক বা লিখিত ভাবে রিপোর্ট করতে হবে / করা হয়।
  • বাহিরের কোন ঘটনা যদি কারখানা বা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমকে ব্যহত করে তাহাও রিপোর্ট পদ্ধতিতে আনা হয়।
  • মৌখিক রির্পোট রেজিষ্টারে নথিভূক্ত করা হয় / করতে হবে।
  • লিখিত রিপোর্ট রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করার পর ফাইল করে রাখা হয় বা রাখতে হবে।
  • ঘটনার সহিত জড়িত ব্যক্তিরাও একে অপরের বিরুদ্ধে রির্পোট করে /করতে হবে।
  • যে কোন ঘটনা যে কেউ অবগত হওয়ার সাথে সাথে অবগত করা হয় / করতে হবে।

৬.        ঘটনার তদন্ত পদ্ধতি ঃ

  • রিপোর্ট পাওয়ার পর ওয়েলফেয়ার / মানব সম্পদ অফিসার / প্রশাসনিক অফিসার এর নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয় /করতে হবে।
  • তদন্ত কমিটি সরজমিনে তদন্ত করার পর একটি লিখিত রির্পোট কারখানা ব্যবস্থাপকের নিকট পেশ করা হয় বা করতে হবে।
  • কারখানা ব্যবস্থাপক উক্ত তদন্ত রির্পোটের উপর বিবেচনা করে উক্ত দোষী ব্যক্তিদের শাস্তি / মওকুফ সুপারিশ করে কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের নিকট পেশ করা হয় বা করতে হবে।
  • কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত বলিয়া বিবেচনা করা হয়।

৭.         রেকর্ড ঃ

  • প্রতি ঘটনার রেকর্ড রেজিষ্টারের মাধ্যমে রেকর্ড করা হয়।
  • লিখিত রির্পোট গুলি ফাইন আকারে সংরক্ষন করা হয়।

১.         বাস্তবায়ন ঃ

  • প্রতিটি ঘটনা ব্যস্তাবয়নের জন্য সংশ্লিষ্ট ঘটনার দুই পক্ষ কে আলোচনার জন্য ডাকা হয়।
  • আলোচনা ফলপ্রসূ হওয়ার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়।

২.        ট্টেনিং ঃ

  •  যে কোন ঘটনা দেখা মাত্রই কি করতে হবে সেই ব্যাপারে শ্রমিক / কর্মচারীগনকে ট্টেনিং দেয়া হয়।
  • ঘটনা যাতে না হয় সেই ব্যাপারে ট্টেনিং দেয়া হয়।
  • ঘটনার পরে কাকে কাকে অবহিত করতে হবে সেই ব্যাপারেও ট্টেনিং দেয়া হয়।