by Mashiur | Sep 1, 2018 | এইচ আর এ্যাডমিন
শ্রমিক কর্মচারীবৃন্দের ব্যাক গ্রাউন্ড
- অটো গার্মেন্টস সার্ভিসেস লিমিটেড প্রতিটি শ্রমিক/ কর্মচারী নিয়োগের পূবে তার ব্যাকগ্রউন্ড চেক করতে হবে।
- শ্রমিক/ কর্মচারীর তার পূর্ববর্তী কর্মস্থলের কতৃপক্ষের সাথে সরাসরি অথবা টেলিফোনে যোগাযোগ করে তার সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।অতঃপর তাকে নিয়োগ দেয়া যেতে পারে।
- কর্তৃক পূরন করা।
- তথ্য ও ঠিকানা সংক্রান্ত ফরম যাচাইয়ের জন্য কারখানায় উক্ত শ্রমিক/কর্মচারীর পরিচিত এবং বসাবাসকারী পার্শ্ববর্তী শ্রমিকের থেকে তথ্য নেওয়া এবং মিলাইয়া দেখা।
- স্থানীয় জনপ্রতিনিধি/ইউনিয়ন পরিষদের চেয়্যারম্যান কর্তৃক জাতীয়তা সনদ পদ্র সংগ্রহ রাখা।
- নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ভোটার আইটি কার্ড/জাতীয় পরিচয় পত্র (ফটোকপি) সংগ্রহ করা।
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের (যদি থাকে) ফটোকপি সংগ্রহ করা।
- সরকার কর্তৃক জন্ম নিবন্ধন সনদের (যদি থাকে) ফটোকপি সংগ্রহ করা।
- পাসর্পোট (যদি থাকে) এর ফটোকপি সংগ্রহ করা।
- বিশেষ প্রয়োজনে শ্রমিক/কর্মচারীর স্থায়ী/অস্থায়ী ঠিকানায় চিঠি প্রেরন করে খোঁজ খবর নেওয়া।
- শ্রমিকের স্থানীয় আভিবাবক/বাসার মালিকের নিকট হতে খোঁজ খবর নেওয়া।
- শ্রমিক/ কর্মচারীর কাছে যদি আয়বর্হিভুর্ত মুল্যবান জিনিসপত্র যেমন দামী মোবাইল , দামী ঘড়ি , স্বর্নালংকার , দামী পোশাক ,বিলাসবহুল জীবন যাপন ইত্যাদি পরিলক্ষিত হয় তাহা হইলে গোপনে তার আয়ের উৎস সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে ।
- দক্ষ/অদক্ষ কোন শ্রমিক যদি অন্য কারখানা হইতে চাকুরী ইস্তফা দিয়ে আমাদের কারখানায় চাকুরীর জন্য আসে তাহা হইলে তার পূর্ববর্তী কোম্পনীর সার্ভিস বুক ( যদি থাকে) সংগ্রহে রাখতে হবে ।
- চেকিং পলিসির বর্ননা অনুযায়ী ব্যাক গ্রাউন্ড মিলিয়ে দেখতে হবে ।আপনি আরও পরতে পারেন
Employee Background Verification Report
১) নাম ঃ
২) পিতা/ স্বামীর নাম ও পেশা ঃ
৩) বর্তমান ঠিকানা ঃ
৪) স্থায়ী ঠিকানা ঃ
৫) শিক্ষাগত যোগ্যতা ঃ
৬) সর্বশেষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা ও অধ্যায়ন কাল ঃ
৭) দেওয়ানী বা ফৌজদারী মামলায় অভিযুক্ত কি না ঃ হ্যাঁ না
৮) দেওয়ানী বা ফৌজদারী মামলায় কখনো সাজা হয়েছে কি না ঃ হ্যাঁ না
৯) সরকারী চাকুরীতে নিয়োজিত (যদি থাকে) এমন নিকট আতœীয়ের নাম, পদবী ও কার্যালয় ঃ
১০) অভিজ্ঞতা ঃ
১১) সর্বশেষ চাকুরীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে কি না ঃ হ্যাঁ না
১২) চারিত্রিক বা নাগরিকত্বের সনদপত্র গ্রহন করা হয়েছে কি না ঃ হ্যাঁ না
১৩) প্রার্থী সম্পর্কে তথ্য দিতে পারে নিকট আতœীয় নয় এমন দুজন বিশিষ্ট ব্যক্তির নাম ও ঠিকানা ঃ
নিয়োগ কর্মকর্তার স্বাক্ষর ও তারিখ
ব্যাক গ্রাউন্ড চেক
১. নাম ঃ ………………………………………………………………………………………………………………………
২. পদবী ঃ …………………………………………… ৩. চাকুরীতে যোগদানের তারিখ ঃ ……………………………..
৪. পিতা / স্বামীর নাম ঃ ………………………………………………………………………………………………………
৫. জন্ম তারিখ / বয়স ঃ …………………………………. ৬. বৈবাহিক অবস্থা ঃ …………………………………………..
৭. স্থায়ী ঠিকানা – গ্রাম ঃ …………………………………………. ডাকঘর ঃ ……………………………………………….
উপজেলা ঃ……………………………………………. জেলা ঃ ………………………………………………
৮. বর্তমান ঠিকানা ঃ …………………………………………………………………………………………………………..
……………………………………………………………………………………………………………
৯. স্থানীয় অভিভাবকের নাম ঃ ……………………………………………… ফোন ঃ ……………………………………….
ঠিকানা ঃ …………………………………………………………………………………………………………………..
১০. জাতীয়তা ঃ ………………………………… ১১. জাতীয় পরিচয় পত্র নং ঃ…………………………………………..
১২. পুর্ব নিয়োগকর্তার নাম ঃ ………………………………………… ফোন ঃ……………………………………………..
ঠিকানা ঃ ……………………………………………………………………………………………………………………
১৩. পূর্ববর্তী চাকুরী ছাড়ার কারণ ঃ …………………………………………………………………………………………….
তারিখঃ …………………………….
উপরে বর্ণিত তথ্যাদি সত্য ও সঠিক এবং আমার বিরুদ্ধে অপরাধমূলক কোন রেকর্ড থানা বা আদালতে নেই।
………………….. …………………..
কর্মীর টিপসই কর্মীর স্বাক্ষর
০২ (দুই ) জন সনাক্তকারীর নাম ও ঠিকানা ঃ
১. নাম ঃ………………………………………. ২. নাম ঃ……………………………………………..
ঠিকানা ঃ ……………………………………… ঠিকানা ঃ …………………………………………..
……………………………………… …………………………………………..
ফোন ঃ ……………………………………… ফোন ঃ …………………………………………..
সনাক্তকারীর সাথে সম্পর্ক ঃ ……………………… সনাক্তকারীর সাথে সম্পর্ক ঃ ……………………….
BACKGROUND VERIFICATION FORM
ক. ব্যক্তিগত তথ্য (চবৎংড়হধষ ওহভড়ৎসধঃরড়হ):
১. কর্মীর আই.ডি. : ………………. পদবী: …………….. সেকশন : …………….যোগদানের তারিখ:……………..
২. পূর্ণ নাম (বাংলায়) : ………………………………………………………………………
৩. পূর্ণ নাম (ইংরেজীতে): ………………………………………………………………………
৪. স্বামী/ পিতার নাম : ……………………………………………. মাতার নাম : ……………………………………..
৫. স্থায়ী ঠিকানা : বাড়ীর নাম: …………………………. গ্রাম: ……………………… ডাকঘর: ………………….
থানা: ……………………………….. জেলা: ……………………………………………………
৬. বর্তমান ঠিকানা : জমিদারের নাম: ……………………………….. বাসা নং: …………. রাস্তা নং:………………..
ওয়ার্ড নং: ……………..ডাকঘর:…………………. থানা:………………… জেলা:……………..
৭. জাতীয় পরিচিতি নাম্বার:
(দ্রষ্টব্য: কোন ঠিকানা পরিবর্তিত হলে কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে।)
খ. দুজন পরিচিত ব্যক্তির তথ্য (ওহভড়ৎসধঃরড়হ ড়ভ ঞড়ি জবভবৎববং):
১. ব্যক্তির নাম:
ঠিকানা: …………………………………………………………………………………………………………………….
ফোন নম্বর: ………………………. সম্পর্ক: ………………………. মন্তব্য: ………………………………………… …………………………………………………………………………………………………. স্বাক্ষর: ………………..
২. ব্যক্তির নাম:
ঠিকানা: ……………………………………………………………………………………………………………………
ফোন নম্বর: ………………………. সম্পর্ক: ………………………. মন্তব্য: ………………………………………… …………………………………………………………………………………………………. স্বাক্ষর: ………………..
গ. পূর্বের চাকুরী সম্পর্কীয় তথ্য (যদি থাকে) (ওহভড়ৎসধঃরড়হ ড়ভ চৎবারড়ঁং ঊসঢ়ষড়ুসবহঃ):
প্রতিষ্ঠানের নাম: …………………………………………………………………………………………………………..
ঠিকানা: ……………………………………………………………………………………………………………………
পদবী: ……………………………….. চাকুরীতে যোগদান এবং ছাড়ার তারিখ: …………………………………
সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের একজন পরিচিত ব্যক্তির নাম: ………………………………………………………………………..
ঘ. তথ্য যাচাইকারী (ওহভড়ৎসধঃরড়হ ঠল্কৎরভরবৎ):
১. ব্যক্তির নাম : স্বাক্ষর :
পদবী : তারিখ :
২. ব্যক্তির নাম : স্বাক্ষর :
পদবী : তারিখ :
যাচাইকারী অফিসারের মন্তব্য: উপরোক্ত কর্মীর আবেদন পত্রে প্রদত্ত তথ্য সমূহ, রেফারেন্স হিসেবে উল্লিখিত ব্যক্তিদ্বয়ের মাধ্যমে যথাযথ ভাবে যাচাই করিয়া তথ্যের সত্যতা পাওয়া গিয়েছে / পাওয়া যায় নাই।
by Mashiur | Nov 17, 2017 | শ্রমিক নিয়োগ
কর্মচারী নিয়োগ লিখিত নীতিমালা
১. সকল শ্রমিক/ কর্মচারী অথবা যে কোন ব্যক্তির নিয়োগ পার্সোন্যাল বিভাগ থেকে করা হয়।
২. সংশ্লি®ট বিভাগ থেকে শ্রমিক/কর্মচারী নিয়োগের অনুমোদিত রিকুইজিশন এবং প্রাপ্তি সাপেক্ষে সকল নিয়োগ পার্সোন্যাল বিভাগ থেকে করা হয়।
৩. সংশ্লি®ট বিভাগের প্রয়োজন অনুসারে পার্সোন্যাল বিভাগ শ্রমিক/কর্মচারীদের কাগজপত্র প্রাথমিক পরীক্ষা করে প্রাথমিক বাছাই সম্পন্ন করে।
৪. প্রাথমিক বাছাই এর পরে শ্রমিকদেরকে ডাক্তারী পরীক্ষা ও বয়স যাচাই এর জন্য কোম্পানীর মেডিকেল সেন্টার এ রেজিঃ ডাক্তারের নিকট পাঠানো হয় ।
৫. ফ্যাশনস লিঃ, কোম্পানী নীতিমালা অনুযায়ী শুধুমাত্র প্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিক (র্সবনি¤ন ১৮ বছর) নিয়োগ করা হয় ।
৬. মেডিকেল যোগ্যতা সম্পন্ন প্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিককে যথাযথ সেকশনে দক্ষতা যাচাই এর জন্য প্রেরণ করা হয়।
৭. দক্ষতা যাচাই এর পর পার্সোন্যাল বিভাগ সকল কাগজ পত্র যাচাই করে।
৮. শ্রমিক/কর্মচারী রাষ্ট্রবিরোধী কোন কর্মকান্ডের সহিত জড়িত কিনা তাহা সনাক্ত করার জন্য স্থানীয় চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত চারিত্রিক সনদপত্র জমা নেওয়া হয়। এই সনদপত্র আরো প্রত্যয়ন করবে যে, সে নৈতিক চরিত্রের অধিকারী কি না।
৯. পার্সোন্যাল বিভাগ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শ্রমিকদের বাছাইকালীন সময়ে অপরাধ জনিত কর্মকান্ডের সহিত জড়িত বলে সন্দেহ হলে স্থানীয় থানা থেকে পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্ট জমা দিতে হয়। উল্লেখ্য সিকিউরিটি ও প্যাকিং শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে এই বিষয়ে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হয়।
১০. কোম্পানীর পরিচালক (এইচ.আর.ডি) এবং সিএফও কর্তৃক বেতন ধার্য ও অনুমোদন করা হয়।
১১. শ্রমিকের সকল কাগজ পত্র ব্যক্তিগত ফাইলে সংরক্ষন করা হয়। নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত শ্রমিক/কর্মচারীকে নিয়োগ পত্র এবং শ্রমিক সহায়িকা দেওয়া হয়। তাকে ছবি সম্বলিত একটি পরিচয় পত্র দেওয়া হয়, যাহা কারখানায় প্রবেশের সময় নিরাপত্তা প্রহরীকে দেখাতে হয় এবং গলায় ঝুলিয়ে পরতে হয়।
কর্মী নিয়োগ পদ্ধতি – ২
১। কারখানায় কর্মীর প্রয়োজন হলে সংবাদপত্র বা পোষ্টারের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়।
২। শুধুমাত্র ১৮ বৎসর বা তদুর্ধ্ব বয়সের কর্মীদের নিয়োগ দেওয়া হয়।
৩। প্রথমে গেইট থেকে চাকুরী প্রত্যাশী কর্মী সংগ্রহ করে কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত কমিটি তাদের সমস্ত
কাগজপত্র সঠিক কিনা ভালোভাবে পর্যবেক্ষন করেন । কাগজপত্র ঠিক থাকলে তাকে ভিতরে
প্রবেশ করানো হয়।
৪। প্রথমে কমপ্লায়েন্স, প্রশাসন, এবং ওয়েলফেয়ার এর মাধ্যমে কর্মীর বয়স যাচাই করা হয়।
৫। পরবর্তীতে প্রাথমিক ভাবে উত্তীর্ণ চাকুরী প্রত্যাশীদের বয়স এবং শারীরিক সক্ষমতা
যাচাইয়ের জন্য কারখানায় কর্তব্যরত ডাক্তারের মাধ্যমে সকল পরীক্ষা সম্পন্ন করা হয়।
৬। শুধুমাত্র ডাক্তার কর্তৃক উত্তীর্ণ প্রার্থীদের দক্ষতা যাচাই করার জন্য পরীক্ষা নেওয়া হয়।
৭। দক্ষতা , যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা যাচাইয়ের পর বেতন কাঠামো নির্ধারণ করা হয়।
৮। নিয়োগের ক্ষেত্রে কখনো জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, লিঙ্গ ইত্যাদি ভেদাভেদ করা হয় না।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (যা সাথে আনতে হবে)
১. বয়স প্রমানের জন্য জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি।
২. শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের ফটোকপি
(যদি থাকে প্রয়োজনে সার্টিফিকেটের মূল কপি দেখাতে হবে) ।
৩. ২/৩ কপি পাসপোর্ট এবং ১ কপি স্ট্যাম্প সাইজ ছবি প্রদান করা বাধ্যতামুলক।
৪. জাতীয় পরিচয় পত্রের মুল কপি দেখাতে হবে ।
by Mashiur | Nov 6, 2017 | ওয়েলফেয়ার
শ্রমিক ফোরাম কি ও কেন ?
শ্রমিক সংঘের উদ্দেশ্য ঃ শ্রমিকদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ও অভাব ,অভিযোগ মালিক পক্ষের নিকট পৌঁছে দেওয়ার জন্য শ্রমিকদের প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করা শ্রমিক সংঘের মূল উদ্দেশ্য। এ ছাড়া শ্রমিক ও ব্যবস্থাপনার স্বার্থ সংরক্ষণ এবং এদের মধ্যে সৌহার্দপূর্ণ ও আন্তরিক সম্পর্ক বাজায় রাখা, এবং সুস্থ সুন্দর, সুশৃঙ্খল কর্ম পরিবেশ গড়ে তোলার নামই হচ্ছে শ্রমিক ফোরাম।
নির্বাচিত ফোরাম সদস্য ঃ যেহেতু নির্বাচিত শ্রমিক ফোরামের সদস্যরা হবেন শ্রমিকদের প্রতিনিধি, তাই কারখানার সকল কর্মীর মতামত ও পছন্দের ভিত্তিতে শ্রমিক ফোরাম এর সদস্যরা নির্বাচিত হবেন। ফোরামের সদস্যরা সকল কর্মীদৈর হাত ভোটের মাধ্যমে নির্বচিত হবেন।
ফোরামের সদস্য সংখ্যা ঃ এই ফোরাম এর সদস্য সংখ্যা হবে ১৫ জন। প্রত্যেক বিভাগ থেকে ফোরামের সদস্যগন নির্বাচিত হবেন।
কার্যকাল বা মেয়াদ ঃ নির্বাচিত ফোরামের সদস্যদের কার্যকাল হবে এক বৎসর।
নির্বাচন পদ্ধতি ঃ ফোরামের সদস্যগন এক বৎসরের জন্য নির্বাচিত হবেন। প্রত্যেক বিভাগ থেকে নির্বাচিত কর্মীরা তাদের নিজ নিজ ফ্লোরের শ্রমিকদের হাতভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হবেন।
কর্মপদ্ধতি ঃ কারখানায় কর্মরত কর্মীদের সমস্যাবলী কিংবা উপদেশ ফোরামের সদস্যরা তাদের মাসিক সভায় নিজেদের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে সম্মিলিত ভাবে কর্তৃপক্ষের কাছে তুলে ধরবেন।
মাসিক সভা ঃ প্রতি মাসের শেষ রোববার বিকেল ৪টা থেকে ৪.৩০ মিনিট পর্যন্ত ফোরামের সদস্যদের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হবে। প্রয়োজনে সভার সময়সীমা পরিবর্তিত হতে পারে।
প্রতিবেদন কপি ব্যবস্থাপনার কাছে পৌঁছানো ঃ সদস্যদের সভা শেষে সভার মূল আলোচ্যসূচী দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়েলফেয়ার অফিসারের কাছে জমা দিবে।ওয়েলফেয়ার অফিসার কর্তৃপক্ষকে তা জানাবে,এবং কর্মীসংঘের মাসিক সাধারন সভায় আয়োজন করবেন। উক্ত সভায় সদস্যদের মূল আলোচ্যসূচী উত্থাপন করা হবে , এবং বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহীত ও বাস্তবায়ন করার পদক্ষেপ নেয়া হয়।
সভায় অংশগ্রহণ ঃ প্রত্যেক মাসের শেষ সোমবার কর্মী সংঘের সাধারন মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত সভায় সকল সদস্যরা সঠিক সময়ে এবং সত্বঃফ’র্তভাবে অংশগ্রহন করবে।
বিশেষ সর্তকতা ঃ কারখানার জন্য প্রযোজ্য দেশের প্রচলিত নিয়ম নীতির বর্হিভূত কোন কার্যকলাপ সম্পূর্ণভাবে অবৈধ। সর্বপরি কোন প্রকার মিথ্যা কিংবা বানোয়াট তথ্য পরিবেশন করা যাবে না। এইরূপ প্রমানিত হলে কর্তৃপক্ষ আইনানুগ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বাধ্য থাকবে।
হাজিরা বোনাস
নিম্নের নিয়মে একজন শ্রমিক হাজিরা বোনাস পাওয়ার অধিকারী হবেন ঃ
১) যদি কেউ কোন মাসে দেরী বা অনুপস্থিত না করে পুরো মাস কর্মস্থলে সঠিকভাবে উপস্থিত থাকেন, তবে তিনি ঐ মাসে হাজিরা বোনাস পাবেন।
২) হাজিরা বোনাস হিসাবে প্রত্যেক অপারেটর ১৫০ টাকা এবং হেলপারগন ১০০ টাকা করে পাবেন।
টয়লেট ব্যবহারে নিয়ম ঃ
ক্স ব্যবহারের পর কল বন্ধ করুন।
ক্স বাথরুম সব সময় শুকনা রাখতে চেষ্টা করুন।
ক্স ময়লা ( টিস্যু পেপার, কাপড়, ন্যাপকিন) নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলুন।
ক্স বাথরুমের পরে পানি ব্যবহার করুন।
ক্স যেখানে সেখানে থুথু ফেলবেন না।
ক্স কোন সমস্যা থাকলে বুয়াকে বলুন।
ক্স বাথরুম ব্যবহারের পর ভিজা হাত (ঐধহফ ফৎুবৎ) হাত শুকানো মেশিনে শুকিয়ে নিন।
ক্স বাথরুম ব্যবহারের পর সাবান ব্যবহার করুন।
হাত শুকানোর মেশিন
☞ ভিজা হাত মেশিন এর ৩” নিচে স্থাপন করুন।
☞ হাত স্থাপন এর সাথে সাথে মেশিন অটো চালু হবে এবং হালকা গরম বাতাস বের হবে।
☞ গরম বাতাসে কিছুক্ষণ রেখে হাত শুকিয়ে নিন।
☞ শুকানোর পর হাত মেশিন এর কাছ থেকে সরিয়ে ফেলুন।
☞ মেশিন নিজ থেকে বন্ধ হয়ে যাবে।
ফ্লোরে চলা-ফেরার পথ খোলা রাখা ঃ
১। ফ্লোরে দু‘টি হলুদ লাইন ও তার মাঝখানে লাল তীর চিহ্ন দ্বারা পথ নির্দেশ করা আছে। আগুন লাগলে বা অন্য কোন বিপদের সময় ঐ পথ ধরে ফ্লোর থেকে দ্রুুত বের হোন।
২। ফ্লোর থেকে বের হবার পথ নির্দেশকারী ঐ দুই হলুদ লাইনের মাঝে টুল, টেবিল, ট্রে বা অন্য কিছু রেখে পথ বন্ধ করবেন না।
৩। প্রত্যেক কর্মী তার কাজের সময় ডান বা বামে টুল, টেবিল ট্রে বা অন্য কিছু রেখে সহজে বের হবার পথ বন্ধ করবেন না।