Select Page
C-TPAT  নিরাপত্তা তথ্য সর্ম্পকে   ট্টেনিংকালীন সময়ে যা বলতে হবে

C-TPAT নিরাপত্তা তথ্য সর্ম্পকে ট্টেনিংকালীন সময়ে যা বলতে হবে

নিরাপত্তারক্ষীকে ট্টেনিংকালীন সময়ে যা বলতে হবে

  • প্রত্যেক  C-TPAT  নিরাপত্তা রক্ষীর পার্সোনাল ফাইল মানব সম্পদ বিভাগে থাকতে হবে।
  • কোম্পানী কর্তৃক নিজস্ব ফটো আইডি বেজ প্রদর্শিত অবস্থায় থাকতে হবে।
  • রোস্টার ডিউটি মেইনটেইন করতে হবে এবং রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করতে হবে।
  • বাহির থেকে আগত ব্যক্তি / দর্শনার্থীদের প্রবেশ ও কারখানার অভ্যন্তরে চলাফেরা করতে হবে।
  • প্রত্যেক গাড়ীর প্রবেশাধীকার নিয়ন্ত্রন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
  • কারখানায় আসা যাওয়া মালামালের প্রবেশ / বাহির নিয়ন্ত্রন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
  • কারখানায় আসা যাওয়া মেইন/পার্শ্বেল প্রবেশ/বাহির নিয়ন্ত্রন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
  • ভিজিটর রেজিষ্টার মেইনটেইন করতে হবে।
  • ভিহিকল রেজিষ্টার মেইনটেইন করতে হবে।
  • মেইন/পার্শ্বেল রেজিষ্টার মেইনটেইন করতে হবে।
  • নিয়মিত ও সার্বক্ষনিক প্রহরার মাধ্যমে কারখানার চর্তুপার্শ্বে সীমার প্রাচীরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
  • কারখানা খোলা ও বন্ধের সময় দরজা/জানালা/গেট প্রভৃতি চেক করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে এবং রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করবে।
  • কারখানার অভ্যন্তর শ্রমিক/কর্মচারীদের প্রবেশ নিরাপত্তা ও চলাফেরা নিয়ন্ত্রন করতে হবে।
  • কারখানায় প্রবেশ কালে সকল শ্রমিক/কর্মচারী/দর্শনাথী ও অন্যান্য সরবরাহকারীদের আইডি বেজ আছে কিনা তাহা নিশ্চিত করবে।
  • আইডি বেজ ছাড়া কাহাকে ও ঢুকতে দেয়া যাবে না।
  • বাহিরের আগত দর্শনার্থীরা আসলে প্রশাসনিক অফিসারের নিকট অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করাতে হবে।
  • প্রয়োজনে পাহারা দিয়ে কাঙ্খিত ব্যক্তির নিকট পৌঁছে দিতে হবে।
  • প্রয়োজনে দর্শনার্থীদের সঙ্গে সঙ্গে থাকতে হবে।
  • কারখানায় মালামাল লোড এবং আনলোডিং এর নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
  • প্যাকিং সেকশান / এরিয়ার প্রবশাধীকার নিয়ন্ত্রন, নিরাপত্তা করতে হবে।
  • ফিনিশড গুদামের প্রবেশাধীকার নিয়ন্ত্রন, নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
  • কারখানার অভ্যন্তরিন সম্পদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
  • জরুরী টেলিফোন নিরাপত্তা পোস্টে রাখা নিশ্চিত করতে হবে।
  • নিয়োগের জন্য আসা সকল শ্রমিকের চলাফেরা নিয়ন্ত্রন করবে।
  • দূর্ঘটনা, চুরি, ক্ষতিসাধান, অনুনমোদিত ব্যক্তির সংরক্ষিত এলাকায় প্রবেশ, নাশকতামূলক কার্যক্রম প্রভৃতির নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
  • কারখানা এলাকায় অনুনমোদিত ব্যক্তির প্রবেশ/চলাফেরা ইত্যাদি নিয়ন্ত্রন করবে।
  • পাহারাকালীন সময়ে কাহাকে ও সন্দেহ হলে বা অস্বাভাবিক আচরণ করলে চ্যালেঞ্জ করতে হবে।
  • কারখানায় প্রবেশের সময় কোন জিনিসের প্রতি সন্দেহ হলে চেক করতে হবে।
  • চাকুরীচ্যুত/বরখাস্তকৃত/স্বেচ্ছায় চাকুরী হইতে অব্যাহতি প্রাপ্ত শ্রমিক/কর্মচারীদের কর্ম এলাকায় দেখলে চ্যালেঞ্জ করতে হবে।
  • চাকুরীচ্যুত/বরখাস্তকৃত/স্বেচ্ছায় চাকুরী হইতে অব্যাহতি প্রাপ্ত শ্রমিকের তালিকা সংগ্রহে রাখতে হবে।
  • কারখানা এলাকায় কোন কারণ ছাড়াই একাধিক লোক দেখলে/নাশকতামূলক কাজ দেখলে/ঝগড়া বা কলহ সৃষ্টির অপচেষ্টা করতে
  • দেখলে তাহাদেরকে চ্যালেঞ্জ করতে হবে এবং প্রয়োজনে প্রশাসনিক অফিসারকে অবহিত করতে হবে।
  • কারখানার নিরাপত্তা বিঘিœত হতে পারে এমন সব কর্মকান্ড দেখা মাত্র নিয়ন্ত্রন এবং প্রয়োজনে প্রশাসনিক অফিসারকে অবহিত করবে।
  • তালা চাবি নিয়ন্ত্রন করবে এবং নিরাপত্তা বিধান করবে।
  • ফটোসহ আইডি বেজ প্রদর্শিত অবস্থায় থাকতে হবে।
  • সার্বক্ষনিক চোখ কান খোলা রেখে কারখানার নিরাপত্তা, মালামালের নিরাপত্তা এবং সম্পদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
  • প্রত্যেক দর্শনার্থীর / কণ্ট্রাক্টর লেবার / নিজস্ব লেবার প্রভৃতির আভ্যন্তরীন চলাফেরা করবে।
  • কোন অনুনোমোদিত ব্যক্তিকে দেখামাত্রই সংশ্লিষ্ট বিভাগ অর্থ্যৎ প্রশাসনিক অফিসারকে অবহিত করবে।
  • যে কোন ঘটনা/দূর্ঘটনা হলে নিয়ন্ত্রন করবে এবং প্রশাসনিক অফিসারকে অবহিত করবে।
  • সংরক্ষিত এলাকা সমূহ যেমন প্যাকিং এরিয়া/লোডিং-আনলোডিং এরিয়া/ফিনিশিড গুডস এরিয়ার পত্তা নিশ্চিত করবে।
  • কাজের সহিত সংশ্লিষ্ট নয় এমন কোন দ্রব্য / পেকেট সন্দেহ হলে চ্যালেঞ্জ করবে।
  • কাহকে সন্দেহ হলে / অস্বাভাবিক আচরন করলে / ঝগড়া  বিবাদে লিপ্ত হলে তাহা নিয়ন্ত্রন করবে।
  • C-TPAT নিরাপত্তা রক্ষী নিয়মিত ও সার্বক্ষণিক প্রহরার মাধ্যমে কারখানার চুর্তপার্শ্বের নিরাপত্তা, সম্পদের নিরাপত্তা ও মালামালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
  • রপ্তানীযোগ্য মালামালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
  • প্রশাসনিক অফিসারের মাধ্যমে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রক্ষা করবে।
  • শ্রমিক/কর্মচারীদের আসা যাওয়া/আভ্যন্তরীন চলাফেরা/ ব্যক্তিগত ব্যবহার্য জিনিস প্রভৃতি নিয়ন্ত্রন পূর্বক নিরপত্তা বিধান করবে।
  • কারখানার নিরাপত্তা /মালামালের নিরাপত্তা/শ্রমিক কর্মচারীর নিরাপত্তা বিঘিœত হতে পারে এমন সব কর্মকান্ড দেখা মাত্রই নিয়ন্ত্রন করবে প্রয়োজনে প্রশাসনিক অফিসারকে অবহিত করবে।
নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা ও সিটিপ্যাট C-TPAT বিস্তারিত বর্ণনা

নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা ও সিটিপ্যাট C-TPAT বিস্তারিত বর্ণনা

নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা ও সিটিপ্যাট

নিরাপত্তাঃ

অটো গ্র“প এর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা তথা সিটি প্যাট  ব্যবস্থার কার্যকারীতার মাধ্যমে অননুমোদিত ব্যক্তিবর্গের প্রবেশ এবং বিভিন্ন সরঞ্জামাদির নিরাপত্তা মূলক ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়। নির্ধারিত সিকিউরিটি অফিসারের নেতৃত্বে ২৪ ঘন্টা সময়কাল অটো গ্র“পের নিরাপত্তা সচল রাখা হয়। নিম্নে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা সংক্রান্ত নীতিমালাগুলো প্রদান করা হলঃ

  • একজন অফিসার ইনচার্জ সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করেন।
  • নিরাপত্তা কর্মকর্তার অধীনে প্রয়োজনীয় গার্ড কমান্ডারের নেতৃত্বে নিরাপত্তা কর্মীরা কর্তব্য পালন করে।
  • ফ্যাক্টরীর প্রবেশ বাহির থেকে শুরু করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন স্থানে ২৪ ঘন্টা নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার থাকে।
  • গার্ড কমান্ডারের এবং সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তার নেতৃত্বে একটি টহল দল প্রতিরাতে অটো গ্র“পের বিভিন্ন স্থাপনার নিরাপত্তা কর্তব্য পরিদর্শন করে।
  • মেইন গেইটে অনাকাংখিত ব্যক্তিবর্গের প্রবেশ বন্ধ করা তথা বিভিন্ন আগন্তুক এর প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ কল্পে দর্শনার্থি রেজিষ্টার সংরক্ষণ করা হয়।
  • বিভিন্ন সময় ফ্যাক্টরী থেকে ঝযরঢ়সবহঃ এর মালামাল বের হওয়ার সময় প্রয়োজনীয় গেইটপাশ এবং চালান চেক করা হয় ও নথিভুক্ত করা হয়।
  • ফ্যাক্টরীর নিয়ম অনুসারে নিরাপত্তা প্রহরীদের বেতন-ভাতা ছুটি ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধাদি দেয়া হয়।
  • কোন নিরাপত্তা কর্মী শৃংখলা বহির্ভূত কাজে লিপ্ত হলে তাকে ফ্যাক্টরীর আইন অনুযায়ী শাস্তি প্রদান করা হয় এবং তাদের প্রহরা দেওয়ার স্থান পরিবর্তন করা হয়।
  • কেবলমাত্র অনুমোদিত ব্যক্তিবর্গকে চিহ্নিত করার মাধ্যমে ফ্যাক্টরীতে ঢুকতে দেওয়া হয়।

সি-টি প্যাটঃ

যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বুরে‌্যার একটি সংস্থা যারা শুল্ক এবং সীমানার নিরাপত্তা রক্ষার্থে পৃথিবী জুড়ে সরবরাহ পদ্ধতিকে সন্ত্রাসী তৎপরতা থেকে মুক্ত রাখার জন্য ঈ-ঞ চঅঞ ব্যবস্থাকে কার্যকরী করার পদক্ষেপ নিয়েছে। অটো গ্র“প সম্প্রতি এই নীতিমালার আওতায় আসার পদক্ষেপ নিয়েছে। নীচে এই নীতিমালার বিশেষ দিক গুলো তুলে ধরা হয়েছে।

বেষ্টনি সংক্রান্ত নিরাপত্তা। প্রতিটি বেষ্টনি মজবুতভাবে নির্মান করতে হবে যাতে সন্ত্রাসী তৎপরতা থেকে মুক্ত থাকা যায়। এর জন্য নিম্ন বর্ণিত ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবেঃ

  • ভেতর,বাহির হওয়ার দরজা জানালায় তালা চাবির ব্যবস্থা করা।
  • অধিক গুরুত্বপূর্ণ, বিপদজনক সামগ্রী এবং অন্যান্য সামগ্রীগুলোকে আলাদা করতে হবে এবং চিহ্নিত করা। গ। পার্কিং এলাকার ভিতরে ও বাইরে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা থাকা।
  • ব্যক্তিগত গাড়ী এবং মালামাল বহন কারী গাড়ীর জন্য আলাদা পার্কিং এর ব্যবস্থা থাকা।
  • কোন নিরাপত্তা বর্হিভূত ঘটনা ঘটলে তৎক্ষনাৎ স্থানীয় নিরাপত্তা সংস্থাকে জানানো জন্য প্রয়োজনীয় যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকা।

প্রবেশ নিয়ন্ত্রণঃ

  • সকল কর্মকর্তা, কর্মচারী, পরিদর্শক এবং মালিকদের চিহ্নিত করতে হবে।
  • অনঅনুমোদিত ব্যক্তিবর্গকে চ্যালেঞ্জ করার পদ্ধতি থাকতে হবে।

পদ্ধতিগত নিরাপত্তাঃ

  • একজন নির্ধারিত নিরাপত্তা অফিসার থাকবে মালামাল ভিতরে ঢুকানো এবং বাহির করার দায়িত্বে।
  • সঠিকভাবে মালামাল চিহ্নিত করন, গননা ও ওজন করতে হবে লিষ্ট অনুযায়ী।
  • কনটেইনার এর সীল যাচাই করার পদ্ধতি থাকতে হবে।
  • মালামাল কম অথবা বেশী হলে তা চিহ্নিত করতে হবে এবং রিপোর্ট দিতে হবে।
  • প্যাকিং এবং লোডিং এলাকায় কেবল মাত্র বিশেষ পোষাক পরিহিত অনুমোদিত ব্যক্তিবর্গকে কাজ করার অনুমতি দিতে হবে।

জনবলের নিরাপত্তা। সঠিকভাবে এবং বিস্তারিত ভাবে সাক্ষাতকারের মাধ্যমে কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ করতে হবে। নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর নিয়োগের আবেদনপত্রের মাধ্যমে সকলের পূর্ব পরিচিতি যাচাই করতে হবে।

শিক্ষা এবং প্রশিক্ষন। একটি নিরাপত্তা মূলক প্রশিক্ষন সূচী তৈরী করতে হবে এবং কর্মকর্তা ও কর্মচারীদেরকে    ঈ-ঞ চঅঞ সংক্রান্ত সকল নিয়মনীতি সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে। অটো গ্র“পের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে সঠিকভাবে কার্যকরী করার জন্য ঈ-ঞচঅঞ এর নীতিমালা সঠিক ভাবে মেনে চলতে হবে।