কেমিক্যাল ঝুঁকি প্রতিরোধের করনীয়
ডিজেল ব্যবহার ও সংরক্ষনে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা
নিয়মিত বৈদ্যুতিক ডিভাইজ গুলি ক্রটিমুক্ত আছে কিনা পরীক্ষা
করা ।
জেনারেটর কক্ষে প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত করা ।
জেনারেটর কক্ষকে অবস্যই চিহ্নিত করে দেয়া।
জেনারেটর কক্ষে বিপদ জনক নোটিশ লাগানো ।
জেনারেটর কক্ষে কর্মরত কর্মীদের সর্বদা ইয়ার প্লাগ/ ইয়ার মাফ
ব্যবহার নিশ্চিত করা ।
কেমিক্যাল দ্বারা যাবতীয় কাজ করার সময় হাত মোজা, এপ্রোন, মুখোশ, চশমা ইত্যাদি আতœরক্ষামুলক সরআমাদি সার্বক্ষনিক ব্যবহার করা ।
সর্বদা (গঝউঝ) দেখে কাজ করা।
ঝুকিগুলো সম্পর্কে সতর্কমুলক পোষ্টার লাগানো।
কাজ করার পূর্বে বৈদ্যুতিক ডিভাইজ গুলি ভাল ভাবে পরীক্ষা করা।
সর্বদা রাবার ম্যাটের উপর দাড়িয়ে কাজ করা।
আয়রন সেকশনে কর্মরত সকল কর্মীদের নির্দেশাবলী অনুসরন করা।
স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সম্পর্কিত প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করা।
কেমিক্যাল ঝুঁকি প্রতিরোধের করনীয় বিসয় সমূহ যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে
বিপদ/ক্ষতির সম্ভাবনা
শ্রবন শক্তি হ্্রাস
অগ্নি কান্ডের সম্ভাবনা
বিস্ফোরনের সম্ভাবনা
অগ্নি দ্বগ্ধ ও প্রানহানী ঘটতে পারে ।
মালামালের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে।
চর্ম রোগ
মস্তিকে সমস্যা
শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা
ফুসফুসে ক্যান্সার
দৃষ্টিজনিত সমস্যা
পাকস্থলির সমস্যা
ত্বক পুরে যেতে পারে।
বৈদ্যুতিক শর্ট লাগতে পারে।
ঝুঁকির কারন
ডিজেল ,
বৈদ্যুতিক
গোলযোগ এবং
শর্ট সার্কিট
কেমিক্যাল ব্যবহারের ফলে
আয়রন ও স্টীম
জীব বৈচিত্র ও প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে উৎপাদন প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখছে। বিশ্বায়নের যুগে মানুষ তার জৈবিক চাহিদা মেটানোর জন্য একদিকে প্রাকৃতিক পরিবেশকে ধ্বংস করছে অন্য দিকে শিল্প কারখানায় বিভিন্ন প্রকার মারাত্মক রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করে ইকো-সিস্টেমকে করে তুলছে বিপন্ন। রাাসায়সিক পদার্থের নিয়ন্ত্রনহীন ব্যবহারের ফলে মানুষের মধ্যে নানা প্রকার জটিল রোগব্যাধি যেমন- ত্বকের নানারকম রোগ, হাত পা ফোলা, চোখ ও ত্বকে প্রদাহ, লাঞ্চ ক্যান্সার, প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস, এলার্জি বা চুলকানি ইত্যাদি রোগ সৃষ্টি হচ্ছে এবং জলাশয় (নদীনালা , খালবিল) এর বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ- প্রাণী ধ্বংস হচ্ছে । তাই এই নীতিমালা ও পদ্ধতির মৌলিক ও মুখ্য উদ্দেশ্য হল প্রতিষ্ঠানের জন্য রাসায়ানিক দ্রব্য ক্রয়, ব্যবহার, সংরক্ষণ, এবং অপসারণ সংক্রান্ত নিয়মাবলী ও দায়িত্ব ও কর্তব্য বিস্তারিত বর্ণনা ও বাস্তবায়নের জন্য নির্দেশনা দেয়া যাতে সুরক্ষিতভাবে রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের একটি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয় ।
ঝুঁকিপুর্ন এলাকা
জেনারেটর কক্ষ
কেমিক্যাল কক্ষ
আয়রন সেকশন