Select Page
বয়লার রুমের ঝুকি প্রতিরোধে করনীয় ব্যবস্থা গুলো কি কি?

বয়লার রুমের ঝুকি প্রতিরোধে করনীয় ব্যবস্থা গুলো কি কি?

বয়লার রূম

বৈদ্যুতিক ডিভাইজ ও স্টিম প্রেসার পাইপ  ব্যবহারের ফলে

Read in English

বয়লার রুমের ঝুকির মাত্রা

  • বিপদ/ক্ষতির সম্ভাবনা
  • উচ্চঅগ্নিকান্ডের সম্ভবনা
  • প্রানহানী ঘটতে পারে।
  • মালামাল এর ব্যপক ক্ষতি সাধন।
  • বয়লার অপারেটরর এয়ার প্লাগ ব্যবহার না করার ফলে শ্রবন শক্তি হ্রাস হতে পারে।

ঝুকি প্রতিরোধে করনীয় ব্যবস্থা

  • বৈদ্যুতিক ডিভাইজ গুলি ত্র“টিমুক্ত আছে কিনা নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে।
  • সেফটি গার্ড ঠিকমত কাজ করছে কিনা নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে।
  • বয়লারের স্টিম প্রেসার ঠিক আছে কিনা সার্বক্ষনিক নজরদারি করতে হবে।
  • গ্যাস লাইস ঠিক আছে কিনা নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে।
  • বয়লার কক্ষকে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত কওে প্রবেশধিকার সংরক্ষিত করতে হবে।
  • বয়লার রূম অবশ্যই লকেবল হতে হবে।
  • নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থে জরুরী বহিঃগমনের পথ সব সময় ফ্রি রাখুন।
  • স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কর্মস্থল পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন।
  • টয়লেটের পানি পান করবেন না।
  • কোম্পানীর নিয়ম-শৃংখলা মেনে চলুন।

বয়লার রুমের ঝুকি সমূহ

  • বয়লার বিস্ফোরণে অগ্নিকান্ডের সম্ভাবনা
  • বয়লার বিষ্ফোরণে ব্যাপক প্রানহানী ও মালামালের ক্ষতিসাধনের সম্ভাবনা
  • বয়লারের শব্দে কানের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা
  • বয়লারের শব্দে মাথা ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা
  • বহিরাগতদের দ্বারা বয়লার রুমে অগ্নি কান্ড ও দূর্ঘটনা হবার সম্ভাবনা
  • প্রশিক্ষন প্রাপ্ত বয়লার অপারেটর না থাকার ঝুকি

ঝুঁকি প্রভাব

  • বয়লার বিস্ফোরণে অগ্নিকান্ডের সুত্রপাত এবং কারখানায় অগ্নিকান্ড সংঘঠিত হতে পারে।
  • বয়লার বিষ্ফোরণে ব্যাপক প্রানহানী ও মালামালের ক্ষতিসাধন হতে পারে।
  • বয়লারের শব্দে কানের ক্ষতি হতে পারে এবং বধির হতে পারে এবং সৃত্মি শক্তি কমে যেতে পারে।
  • বয়লারের শব্দে মাথা ব্যথা হতে পারে এবং মস্তিষ্কে বিকৃতি দেখা দিতে পারে।
  • বহিরাগতদের দ্বারা বয়লার রুমে যেকোন ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
  • বয়লার অপারেটর এর প্রশিক্ষন সার্টিফিকেট না থাকলে বয়লার অপারেটিং করায় ভুল করতে পারে, ফলে মারাত্মক দুর্ঘনা ঘটতে পারে

কারখানা কর্তৃপক্ষ দ্বারা নিম্নোক্ত ব্যবস্থা সমূহ গ্রহন করা হয়েছে কি না?

  • বৈদ্যুতিক ডিভাইজ সঠিক ভাবে আছে কি না তা নিয়মিত পরীক্ষা করা হয়ে থাকে। বয়লারের ষ্টিম পাইপ এর প্রেসার ঠিক আছে কি না তা নিয়মিত পরীক্ষা করা হয়।
  • বয়লারের গ্যাস লাইন ঠিক আছে কি না তা নিয়মিত পরীক্ষা করা হয় এবং ব্যাপক প্রানহানী ও জানমালের ক্ষতি সম্পর্কে সচেতনা বৃদ্ধি করা হয়।
  • বয়লার অপারেটরকে প্রয়োজনীয় এয়ার প¬াগ দেয়া হয়েছে এবং তা ব্যবহার করতে পরামর্শ দেয়া হয়েছে। বয়লার অপারেটর নিয়মিত ভাবে এয়ারপ¬াগ ব্যবহার করে থাকে।
  • বয়লারের শব্দে মাথা ব্যাথা দেখা দিলে সাথে কারখানার ডাক্তার দ্বারা চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
  • বয়লার রুমকে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করে বহিরাগতদের প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত করা হয়েছে।
  • প্রশিক্ষন প্রাপ্ত বয়লার অপারেটর নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

ব্বব্ব =tkl   -, ফফফফ =format  সসসস =short, ডার্ড, পি.এন. কম্পোজিট            আল-মুসলিম     আল মুসলিম  রিও  এন  মিনার    কলম্বিয়া    ওপেক্স  সিন্হা  স্ক্যনডেক্স   ক্যাসিওপিয়া    ব্যাবিলন   শোভন  লেনী  হান্নান   তারাসিমা  রিও ফ্য্যলা ফর্টিস ইন্টারফ্যাব  জায়েন্ট  নেক্সট  ঝুমা  Palmal danger লিজ  Southern  FORTIS  , ofma camp, Interfab

জেনারেটর চালু করার পূর্বে প্রস্তুতিমূলক সতর্কতা গুলো কি কি?

জেনারেটর চালু করার পূর্বে প্রস্তুতিমূলক সতর্কতা গুলো কি কি?

জেনারেটর চালু করার পূর্বে প্রস্তুতিমূলক সতর্কতা

সকল প্রকার জেনারেটর চালু করার পূর্বে প্রস্তুতিমূলক সতর্কতা গুলো ও উৎপীড়ন মুক্ত একটি প্রতিষ্ঠান এটা কারখানায় কর্মরত সকলের উদ্দেশ্যে অবহিত করনের জন্য কারখানার নোটিশ বোর্ডে এই নীতিমালা টানানো আছে। বিভিন্ন প্রকার মাটিভেশনাল ট্রেনিং, মিটিং ও সাউন্ড সিস্টেমের মাধ্যমে অবহিত করা হয়।।এছাড়াও অভিযোগ ও পরামর্শ বক্স, শ্রমিক অংমগ্রহনকারী কমিটি ও এইচ আর এন্ড কমপ্লাইন্স বিভাগ এ ব্যাপারে সার্বিক দায়িত্ব পালন করে থাকে।

১. সার্কিট ব্রেকার বা অন্য কোন পাওয়ার কানেকশন থাকলে তা বন্ধ কিনা নিশ্চিত হতে হবে।
২. ইঞ্জিনের উপরে বা ভিতরে কোন যন্ত্রপাতি বা অন্য কিছু থাকলে তা সরিয়ে ফেলতে হবে।
৩. ইঞ্জিনের বেল্টগুলো পরীক্ষা করতে হবে এবং প্রয়োজনে যথাযথ টাইট টিতে হবে ও গ্রিজ পয়েন্টে গ্রিজ দিতে হবে।
৪. সার্জ ট্যাংকে পানি আছে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে। প্রয়োজনে পরিষ্কার পানি দিতে হবে।
৫. পানি, মবিল ও গ্যাস লাইনে কোন লিকেজ আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে।

জেনারেটর চালু করার নিয়মাবলী

১. ইগনিশন সুইচ অন করতে হবে এবং ম্যানুয়াল সাট ডাউন লিভার ওপেন পজিশনে রাখতে হবে।
২. কন্ট্রোন প্যানেল থেকে স্টার্ট সুইচ অন করতে হবে।
৩. ইঞ্জিন চালু হলে এয়ার ষ্টার্টারের ভাল্ব বন্ধ করতে হবে।
৪. ভোর্টেজ ও ফ্রিকোসন্সী ঠিক আছে কিনা নিশ্চিত হতে হবে। না থাকলে এডজাস্টিং নব দ্বারা এডজাস্ট করতে হবে।
৫. মেইন সার্কিট ব্রেকার অন করতে হবে এবং ধীরে ধীরে লোড দিতে হবে।

জেনারেটর চালু অবস্থায় সতর্কতা

১. মেইন গ্যাস ভাল্ব এবং গ্যাস প্রেসার গেজে কোন লিকেজ আছে কিনা।
২. জ্যাকেট ওয়াটার পাম্পে কোন লিকেজ আছে কিনা।
৩. ইঞ্জিনের কোথাও কোন লিকেজ আছে কিনা।
৪. প্রতিটি মিটার গেজের মিটার রিডিং ঠিক আছে কিনা।

জেনারেটর বন্ধ করার নিয়মাবলী

১. ধীরে ধীরে লোড কমাতে হবে এবং মেইন সার্কিট ব্রেকার বন্ধ করতে হবে।
২. পাচঁ মিনিট বিনা লোডে ইঞ্জিনচালু রাখতে হবে যাতে ইঞ্জিন ধীরে ধীরে ঠান্ডা হতে পারে।
৩. কন্ট্রোল প্যানেল হতে ইঞ্জিন বন্ধ করতে হবে।
৪. ম্যানুয়াল গ্যাস ভাল্ব বন্ধ করতে হবে।
৫. কুলিং টাওয়ারের পাম্প ও ফ্যান বন্ধ করতে হবে।
সম্ভাব্য দুর্ঘটনাসমূহ

১. ইলেকট্রিক লাইনে সর্ট সার্কিট।
২. ইঞ্জিনে ব্যাক ফায়ার।

জেনারেটর- এর কাজ হল মেগনেটিক ফ্লাক্স এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করাএবং সেই বিদ্যুৎ ফেক্টরিতে সাপ্লাই করা। যখন আর ই বি চলে যাবে তখন জেনারেটর র্স্টাট করার ২-৩মিঃ এর মধ্যে বিদ্যুৎ ফেক্টরিতে সাপ্লাই করে দিবে। ডিজেল জেনারেটর এর বিদ্যুৎ ক্যাপাসিটি হল ৬৩৫ কেভিএ(কিলো ভোল্ট এ্যম্পিয়ার)। জেনারেটর ট্যাংকিতে ডিজেল ক্যাপাসিটি ১,০০০লিটার।

 

*১২৫০ কেভিএ(কিলো ভোল্ট এ্যম্পিয়ার) =  ১ মেগা ওয়াট

*১০০০ কিলো ওয়াট           =  ১ মেগা ওয়াট

*৬৩৫কেভিএ =৫০৮কিলোওয়াট*২=১.০১৬ কিলো ওয়াট

*১.০১৬ কিলোওয়াট/১০০০ = ১.০০১০১৬ মেগা ওয়াট

*১কেভিএ*০.৮ = ৮০০কিলো ওয়াট

*৬৩৫কেভিএ*.৮= ৫০৮ কিলো ওয়াট প্রতিটি জেনারেটরের ক্ষেত্রে।