বহন যোগ্য রাসায়নিক অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র এর সহজ বর্ণনা

অগ্নি নির্বাপন এর প্রধান প্রধান ঝুঁকি সমূহ কি কি
অগ্নি নির্বাপন এর প্রধান প্রধান ঝুঁকি সমূহ কি কি

বহন যোগ্য রাসায়নিক অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র

পোশাক শিল্প কারখানায় প্রাথমিক পর্যায়ের আগুন নির্বাপনের জন্য রাসায়নিক অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। আগুনের সূত্রপাতেই এ যন্ত্র ব্যবহার করতে পারলে সাথে সাথে আগুন নিভে যায়। প্রাথমিক চিকিৎসা দলের ছবি প্রদর্শনের পাশাপাশি প্রত্যেক সদস্যকে সহজেই চিহ্নিত করনের সুবিধার্থে প্রাথমিক চিকিৎসা ব্যাজ প্রদান করতে হবে। মেডিকেল রুমে পর্যাপ্ত ঔষধ ও চিকিৎসা উপকরন থাকতে হবে। সকল প্রকার গুরুতর আঘাত বা জটিল অসুস্থতার ক্ষেত্রে কোন প্রকার ঝুকি গ্রহন ব্যতিরেখে কারখানায় নিয়োজিত পেরামেডিক্স রোগীকে নিকটবর্তী হাসপাতাল/ক্লিনিকে প্রেরনের ব্যবস্থা গ্রহন করবেন। …

সংজ্ঞা ঃ যে অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র একস্থান থেকে অন্য স্থানে বহন করে নিয়ে গিয়ে আগুন নির্বাপন করা যায় তাকে বহনযোগ্য রাসায়নিক অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র বলে। একটি বহনযোগ্য অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রের ওজন (কেমিক্যাল সহ) সর্বোচ্চ ২৩ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে।

প্রকারভেদ ঃফায়ার বেলের শব্দ শুনার সাথে সাথেই সকল কর্মীবৃন্দ পূর্বের পরিকল্পনা অনুযায়ী তাদের স্ব-স্ব কর্মস্থলে কর্মরত থাকবেন এবং সকল লোকজন নিরাপদ স্থানে বের হয়ে যাওয়ার পর এই দলের লোকজন  নিরাপদ স্থানে জমায়েত হবেন। পার্সোনেল ইনচার্জ ও স্থানান্তর দলের দলাধিনায়ক কর্তৃক প্রদত্ত প্রতিবেদন মিলিয়ে দিনের হাজিরা অনুযায়ী সকলের সঠিকতা বিষয়ে নিশ্চিত হবেন। আপদ কালিন সময়ে বের হওয়ার সময় যাতে কোন ভীতি বা হুড়োহুড়ির সৃষ্টি না হয় তা নিশ্চিত করন ও বাইরে জন গননা করার সময় শৃংখলা রক্ষা এই দলের দ্বায়িত্বেও অন্তভুক্ত। বর্তমানে বিভিন্ন ধরণের অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র পাওয়া যায়। এখানে পোশাক শিল্প কারখানার ব্যবহৃত দাহ্যবস্তু বা জ্বালানীর আগুন নির্বাপনের জন্য যে সকল অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র ব্যবহার করা হয় শুধু সেগুলো নিয়েই আলোচনা করা হলো ঃ

অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রে ব্যবহৃত কেমিক্যালের উপর ভিত্তি করে কারখানায় সাধারণত ঃ চার ধরনের অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র রাখা হয়। যেমন ঃ

  • ড্রাই কেমিক্যাল পাউডার বা ডিসিপি  টাইপ
  • কার্বন-ডাই-অক্সাইড বা সিওটু  টাইপ
  • ফোম ) টাইপ
  • ওয়াটার  টাইপ

ড্রাই কেমিক্যাল পাউডার বা ডিসিপি  টাইপ ঃএ অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রের মধ্যে অগ্নি নির্বাপনী এজেন্ট হিসেবে পাউডার থাকে। পাউডারে ধর্ম ও বৈশিষ্ট্য অনুসারে এ অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রকে প্রধানতঃ তিন ভাগে বিভক্ত করা হয়, যেমন ঃ

বিসি টাইপ

এবিসি টাইপ

ডি টাইপ (

এবিসি টাইপ (অইঈ ঞুঢ়ব) ঃ এ অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র দুই ধরণের যথা ঃ

ষ্টোরড প্রেসার টাইপ

কার্টিজ টাইপ

জরুরী উদ্ধার জরুরী উদ্ধার

নিয়োজিত পেরামেডিক্সগন মেডিকেল রুমে সর্বদা একটি চিকিৎসা রেজিষ্টার সংরক্ষন করবেন এবং প্রতিটি চিকিৎসা প্রদানের পর অবশ্যই প্রদত্ত চিকিৎসার বিবরন উক্ত রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করবেন। প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে সংযুক্ত তালিকা বহির্ভূত কোন প্রকার বেদনা নাশক টেবলেট, এন্টিবায়োটিক বা অন্য যে কোন প্রকার সংবেদনশীল ঔষধ রাখা সম্পুর্ন নিষিদ্ধ। নিয়োজিত পেরামেডিক্স কোন প্রকার এন্টিবায়োটিক বা অন্য যে কোন প্রকার সংবেদনশীল ঔষধ যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ আবশ্যক, তা রোগীকে প্রদানে বিরত থাকবেন।  অগ্নি দূর্ঘটনা বা অন্য যে কোন দূর্ঘটনায় কোন শ্রমিক/কর্মচারী আহত হলে তাকে দূর্ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। রোগী সাচেতন থাকলে এবং হাটতে সক্ষম হলে তাকে উদ্ধার করতে তেমন সমস্যা হয় না। কিন্তু রোগী অসচেতন থাকলে এবং হাটার ক্ষমতা না থাকলে তাকে উদ্ধার করতে অনেক বেগ পেতে হয়। এ ধরণের আহত রোগীকে সাধারণতঃ স্ট্রেচারের সাহায্যে উদ্ধার করা হয়। কিন্তু স্ট্রেচার পাওয়া না গেলে তাকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় উদ্ধার করা হয়। নিম্নে কয়েকটি প্রক্রিয়া উল্লেখ করা হলো ঃ
(০১) উদ্ধারকারী যদিএকজন হয়, তবে নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে উদ্ধার করা হয়-
(ক) হিউম্যান ক্র্যাচ মেথোড  (খ) পিক এ ব্যাগ মেথোড  (গ) ফায়ারম্যান লিফট ( (ঘ) ক্রেডল ক্যারী ( (ঙ) ফায়ারম্যান  (চ) রিমোভ্যাল ডাউন ষ্টেয়ার (
(০২) উদ্ধারকারী যদিদুইজন হয়, তবে নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে উদ্ধার করা হয়-
(ক) টু হ্যান্ডেড সীট ( (খ) থ্রি হ্যান্ডেড সীট ( (গ) ফোর হ্যান্ডেড সীট ( (ঘ) ফোর এ্যান্ড আর্ট মেথোড (

By Mashiur

He is Top Class Digital Marketing Expert in bd based on Google Yahoo Alexa Moz analytics reports.. He is certified IT Professional from Aptech, NCC, New Horizons & Post Graduated from London Metropolitan University (External) in ICT. Cell# +880 1792525354. যোগাযোগ এর জন্য নিম্নে Leave a Reply এ গিয়ে কমেন্টস Comments করুন

Leave a Reply