by Mashiur | Dec 8, 2017 | শ্রমিক নিয়োগ
নিয়োগ নীতিমালা
সকল ধরনের নিয়োগ হবে যথাযথ নির্বাচন পদ্ধতির মাধ্যমে। কোম্পানীর কর্মী নিয়োগ ক্ষেত্রে কোন ধরনের বৈষম্য এবং স্বজন প্রীতির আশ্রয় নেয়া হবে না। পরিচালকবৃন্দের সুপারিশ/অনুমোদন ব্যতীত কোন ব্যক্তিগত অনুরোধ/সুপারিশের ভিত্তিতে পার্সোনেল সেকশন কাউকে নিয়োগ দিতে পারবে না। কম্পোজিট মিলস লি: কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে নিুবর্নিত নীতিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করা হবে।
- সকল ধরনের কর্মী নিয়োগের দায়িত্ব থাকবে ফ্যাক্টরীর পার্সোনেল সেকশনের উপর। পার্সোনেল সেকশন ভিন্ন অন্য কোন ব্যক্তি বা সেকশন বা বিভাগ কর্তৃক ফ্যাক্টরীর কোন কর্মী নিয়োগ করা যাবে না/করা হবে না।
- কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে পার্সোনেল সেকশন কোম্পানীর অনুমোদিত সংগঠন কাঠামো যথাযথভাবে অনুসরণ করবে। পার্সোনেল সেকশন ফ্যাক্টরীর কাজের জন্য প্রয়োজনীয় মানবশক্তি বজায় রাখবে এবং একই সাথে সংগঠন কাঠামোতে নির্ধারিত মানব শক্তির অধিক কর্মী যেন কোনভাবেই নিয়োগ করা না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখবে। কোন বিশেষ কারণে অনুমোদনের অতিরিক্ত কর্মী নিয়োগ করতে হলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিতে হবে।
- কোন সেকশন/বিভাগে কর্মী নিয়োগের প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট বিভাগ/সেকশনকে পার্সোনেল সেকশনে নিয়োগ চাহিদা পাঠাতে হবে। পার্সোনেল সেকশন অনুমোদিত সংগঠন কাঠামোর সাথে চাহিদা মিলিয়ে দেখবে এবং উক্ত চাহিদার বিপরীত কোন পদ শূন্য থাকলে শূন্য পদের বিপরীতে লোক নিয়োগ করবে। চাহিদার বিপরীতে শূন্য পদ না থাকলে পার্সোনেল সেকশন সংশ্লিষ্ট সেকশন প্রধানকে তা অবহিত করবে। শূন্য পদ অবশিষ্ট না থাকার পরেও সংশ্লিষ্ট সেকশন যদি অতিরিক্ত লোক নিয়োগের প্রয়োজন অনুভব করে তাহলে পার্সোনেল সেকশন নির্ধারিত রিকুইজিশন ফরমে সংশ্লিষ্ট সেকশন কর্তৃক চাহিদাকৃত লোকবল, চাহিদার কারণ, সময়সীমা ইত্যাদি উল্লেখ পূর্বক কোম্পানীর ব্যবস্থাপনা পরিচালকের নিকট প্রেরণ করবে। ব্যবস্থাপনা পরিচালক চাহিদার প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে লোক নিয়োগের চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রদান করবেন।
- পরিচালক বৃন্দের সুপারিশ/অনুমোদন ব্যতীত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারীর ঘনিষ্ঠ আত্মীয় স্বজনকে প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ করা যাবে না।
- গ্র“পের কোন কোম্পানী থেকে চাকুরিচ্যুত হয়েছে কিংবা চাকরী ত্যাগ করেছে এমন ব্যক্তিকে ফ্যাক্টরীতে নিয়োগ দিতে হলে পরিচালক বৃন্দের সুপারিশ বা অনুমোদন প্রয়োজন হবে।
- নিয়োগ চাহিদার উপর ভিত্তি করে পার্সোনেল সেকশন দৈনন্দিন নিয়োগের একটি সমন্বিত তালিকা প্রস্তুত করবে। তালিকা তৈরীতে ৩ নং ধারায় বর্নিত নিয়ম অনুসরণ করা হবে। প্রস্তুতকৃত তালিকার ভিত্তিতে কর্মী নিয়োগ নির্ধারণ করা হবে।
- নিয়োগ তালিকা প্রস্তুতির পর পার্সোনেল সেকশন প্রাথমিক নির্বাচনের জন্য চাহিদার ভিত্তিতে সাক্ষাৎ প্রার্থীদের পদ নির্ধারন করবেন, প্রাথমিক নির্বাচনে নির্বাচিত প্রার্থীর প্রত্যক্ষ দক্ষতা এবং সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট লাইন বা সেকশনে প্ররিত হবে। সংশ্লিষ্ট লাইন বা সেকশন থেকে নির্বাচিত প্রার্থীদের প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা সমপন্ন করার জন্য পুনরায় প্রাথমিক নির্বাচন কক্ষে (কাউন্সিলিং রুমে) ফিরিয়ে আনা হবে। অযোগ্য প্রার্থীদেরকে নিয়োগ দেয়া হবে না।
- সংশ্লিষ্ট সেকশন থেকে নির্বাচিত প্রার্থীদেরকে কোম্পানীর নিয়ম এবং নীতিমালা সম্পর্কে অবহিত করা হবে এবং একই সময়ে প্রার্থীদের বেতন এবং যোগদান তারিখ নির্ধারণ করা হবে। এই সময় প্রার্থীর প্রয়োজনীয় দলিলাদী তৈরী করা হবে এবং প্রয়োজনীয় স্বাক্ষর গস্খহণ করা হবে।
- প্রার্থীর কাজে যোগদানের সাথে সাথে তাকে পারিচয়পত্র এবং পাঞ্চকার্ড প্রদান করা হবে। একই সাথে তার নামে একটি ফাইল তৈরী করা হবে যাতে তার সমস্ত দলিলাদী সংরক্ষিত থাকবে। কর্মী নির্বাচন নীতিমালা ২০০৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে কার্যকরী হবে। সংশ্লিষ্ট সকলকে এই নীতিমালা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। স্মর্তব্য যে কোম্পানীর তৈরীর সময় বিভাগীয় প্রধানদের মতামতকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছিলো। অতএব, এটা আশা করা যায় বিভাগীয় প্রধান লোক নিয়োগের সময় নূন্যতম লোক নিয়োগের মাধ্যমে কর্তৃপক্ষে নির্ধারিত অর্গানোগ্রামকে প্রাধান্য দেবে।
by Mashiur | Dec 8, 2017 | শ্রমিক নিয়োগ
নিয়োগ নীতিমালা
পলিসির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য: গ্র“প একটি রপ্তানীমূখী পোশাক উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। কোম্পানী ও শ্রম আইনানুসারে ব্যবসায় পরিচালনা ও দেশের বেকার সমস্যার সমাধান করা অত্র কোম্পানীর সকল ইউনিটের প্রধান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। এই উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন কল্পে অত্র কোম্পানী একটি সুনির্দ্দিষ্ট নিয়োগ নীতি অনুসরণ করে থাকে। অপ্রাপ্ত বয়¯ক (১৮ বছরের নীচে) কোন শ্রমিক নিয়োগ করা হয় না। নিয়োগের ক্ষেত্রে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ ইত্যাদি বিবেচনা না করে শুধুমাত্র যোগ্যতা অনুসারে নিয়োগ করা হয়। কোম্পানীতে শ্রমিক নিয়োগ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্যএকটি নিয়োগ নীতিমালা প্রনোয়ণ করা হয়েছে।
কার্যকরী পরিষদ ঃ
কর্মসংস্থানের জন্য আগত প্রার্থীদের সকলের প্রতি কোন প্রকার বৈষম্যমূলক আচরন বা স্বজনপ্রীতি না করে জাতি ,ধর্ম, বর্ণ, নির্বিশেষে সকলের নিয়োগের ক্ষেত্রে তাদের যোগ্যতাকে প্রাধান্য দেওযা হয় ।আর এই নিয়োগ সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যাবলী সদা নিয়ন্ত্রন এবং সুষ্ঠু ও সঠিকভাবে সম্পাদনের নিমিত্তে একটি নিয়োগ কমিটি কার্যকরী আছে যা নিম্নরূপঃ
০১। পরিচালক ও জি,এম এডমিন- সভাপতি ও সহ: সভাপতি (সার্বিক তত্বাবধায়ক)
০২। আই.ই কর্মকর্তা ও শাখা ব্যবস্থাপক গ্রেড নির্ধারন অতপর জেনারেল ম্যানেজার, উৎপাদন- সদস্য (গ্রেডিং চেক এর চুড়ান্ত অনুমোদন)
০৩। আই.ই কর্মকর্তা গ্রেড নির্ধারন অতপর সহকারী জেনারেল ম্যানেজার- সদস্য (গ্রেডিং চেক এর চুড়ান্ত অনুমোদন)
০৪। এ,জি,এম -এইচ আর এন্ড কমপ্লাইন্স ও একাউন্স চীফ – সদস্য (নিয়োগ, মজুরী নির্ধারণ ও পর্যবেক্ষন)
০৫। সহকারী ম্যানেজার, এইচ আর এন্ড কমপ্লাইন্স ও সি: এইচ আর এন্ড কমপ্লাইন্স – সদস্য (নিয়োগ, মজুরী নির্ধারণ)
০৬। শমিক কল্যাণ কর্মকর্তা – সদস্য (নিয়োগ কার্যক্রম)
০৭। কোম্পানী ডাক্তার/নার্স – সদস্য (নিয়োগ কার্যক্রম) (বয়স নিরুপনের জন্য)
০৮। ব্যবস্থাপক – কাটিং ,সুইং, ফিনিশিং,ওয়াশিং,এক্সেসরিজ ও কোয়ালিটি- সদস্য (গ্রেড নির্ধারণ) ।
০৯। এইচ আর এন্ড কমপ্লাইন্স অফিসারবৃন্ধ- নিয়োগ পত্র বিতরন ও আই.ডি কার্ড বিতরন নিশ্চিতকরন।
১০। নিরাপত্তা কর্মী – সদস্য, অপ্যায়ন ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা।
পরিশিষ্ঠ : ষ্টাফ নিয়োগ এর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ঠ সেকশন প্রধানের উপস্থিতিতে বোর্ড গঠন করা হয়ে থাকে এবং নিয়োগ এর চুড়ান্ত অনুমোদন নির্বাহী পরিচালক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
কার্যসূচী ঃ
এই নিয়োগ কার্যক্রমের সাথে সংশ্লিস্ট সকলেই সব কিছুর উর্ধ্বে থেকে নিয়োগ নীতিমালা অনুষরন করে নিয়োগ কার্যক্রম সুষ্ঠু ও সুন্দর ভাবে পরিচালনার জন্য সদা তৎপর হবেন।
ঞযব ৎড়ঁঃরহবং ড়ৎ ঢ়ৎড়পবফঁৎব ভড়ৎ রসঢ়ষবসবহঃধঃরড়হ ড়ভ ঃযব ঢ়ড়ষরপু
সুষ্ঠু ও সঠিকভাবে শ্রমিক/কর্মচারী নিয়োগের জন্য অত্র কোম্পানীর অনুসৃত নীতিমালা নিন্মে উল্লেখ করা হল ঃ
১। নিয়োগের শ্রেনীবিভাগ।
২। চাকুরীর যোগ্যতা।
৩। নিয়োগ প্রক্রিয়া।
নিয়োগের শ্রেনী বিভাগ ঃ
গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ২০০৬ এর শ্রম আইনে বর্ণিত গেজেট অনুযায়ী অত্র কোম্পানীতে শ্রমিক নিয়োগ করা হয় এবং ২০১০ ইং সনের সরকার ঘোষিত গেজেট অনুযায়ী বেতন/মজুরী কাঠামো অনুযায়ী তাদের বেতন প্রদান করা হয়।
চাকুরীর যোগ্যতা ঃ
অত্র কোম্পানীতে শ্রমিক/কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত বিষয়গুলির প্রতি লক্ষ্য রাখা হয়ঃ
১) শিক্ষাগত যোগ্যতা
২) বয়স
৩) শারীরিক সক্ষমতা
৪) কর্মদক্ষতা
৫) পূর্ববর্তী চাকুরীর রেকর্ড
অত্র কোম্পানীতে অপ্রাপ্ত বয়¯ক কোন শ্রমিক নিয়োগ করা হয় না। বয়স নিরূপনের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয় পত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ এবং চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কমিশনারের সার্টিফিকেট এর ফটোকপি সত্যায়িত প্রযোজ্য। এছাড়া কোম্পানীর মেডিকেল অফিসার শ্রমিকদের বয়স নিরূপন করে সার্টিফিকেট প্রদান করেন। সার্টিফিকেট সমূহ শ্রমিকদের ব্যাক্তিগত (চবৎংড়হধষ) ফাইলে সংরক্ষন করা হয়।
নিয়োগ প্রক্রিয়া ঃ
কারখানায় শ্রমিক/কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে কেবলমাত্র বাংলাদেশী নাগরিকদের নিয়োগ দেয়া হয়। নিয়োগের ক্ষেত্রে কোন বর্ণ বৈষম্য নেই এবং জাতি, ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ নির্বিশেষে সকলকে যোগ্যতা অনুসারে নিয়োগ করা হয়। বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এ বর্ণিত গেজেট অনুযায়ী অত্র কোম্পানীতে শ্রমিকদের কর্মে নিয়োগ করা হয় এবং বেতন/মজুরী কাঠামো অনুুয়ায়ী প্রদান করা হয়। শ্রমিক/কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা, বয়স, শারীরিক সক্ষমতা, কর্মদক্ষতা, পূর্ববর্তী চাকুরীর রেকর্ড ইত্যাদি বিষয়গুলির প্রতি লক্ষ্য রাখা হয়। অপ্রাপ্ত বয়স্ক কোন শ্রমিক নিয়োগ করা হয় না এবং বয়স নিরূপনের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয় পত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট এবং চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কমিশনারের সার্টিফিকেট প্রযোজ্য।
”ক” পরিচ্ছেদ – ২০১০ইং সনের সরকার ঘোষিত গেজেট অনুসারে
শ্রমিক পদবিন্যাস
মূল মজুরী(টাকা) – বাড়ীভাড়া ভাতা (৪০%হারে) (টাকা) – চিকিৎসা ভাতা (টাকা) – মোট মজুরী (টাকা)
১ ২ ৩ ৪ ৫
গ্রেড-১ ঃ ৬,৫০০/- ২,৬০০/- ২০০/- ৯,৩০০/-
(১) প্যাটার্ন মাস্টার
(২) চীফ কোয়ালিটি কন্ট্রোলার;
(৩) চীফ কাটিং মাস্টার/কাটিং চীফ;ও
(৪) চীফ মেকানিক।
গ্রেড- ২ ৫,০০০/- ২,০০০/- ২০০/- ৭২০০/-
(১) মেকানিক/ইলেকট্রিশিয়ান
গ্রেড-৩ ২,৮৭০/- ১,১৪৮/- ২০০/- ৪,২১৮/-
(২) কাটিং মাস্টার
(১) স্যাম্পল মেশিনিস্ট
(২) মেকানিক
(৩) সিনিয়র সেলাই মেশিন অপারেটর
(৪) সিনিয়র উইনডিং মেশিন অপারেটর
(৫) সিনিয়র নিটিং মেশিন অপারেটর
(৬) সিনিয়র লিঙ্কিং মেশিন অপারেটর
(৭) সিনিয়র কাটার;
(৮) সিনিয়র কোয়ালিটি ইন্সপেক্টও;
(৯) সিনিযর মার্কার/সিনিযর ড্রইংম্যান/সিনিয়র ড্রইংওম্যান
(১০) সিনিয়র লাইন লিডার;
(১১) সিনিয়র ওভারলক মেশিন অপারেটর;
(১২) সিনিয়র বাটন মেশিন অপারেটর;ও
(১৩) সিনিয়র কাঞ্চাই মেশিন অপারেটর।
গ্রেড-৪ ২,৬১৫/- ১,০৪৬/- ২০০/- ৩,৮৬১/-
(১) সেলাই মেশিন অপারেটর
(২) নিটিং মেশিন অপারেটর
(৩) লিঙ্কিং মেশিন অপারেটর
(৪) উইনডিং মেশিন অপারেটর
(৫) মার্কার/ড্রইংম্যান/ড্রইংওম্যান
(৬) কাটার;
(৭) মেন্ডিং অপারেটর
(৮) প্রেসিংম্যান/প্রেসিংওম্যান/ফিনিশিং আয়রনম্যান/ফিনিশিং আয়রনওম্যান;
(৯) ফোল্ডার (ফিনিশিং সেকশন)
(১০) প্যাকার;
(১১) কোয়ালিটি ইন্সপেক্টর
(১২) ওভারলক মেশিন অপারেটর;
(১৩) বাটন মেশিন অপারেটর;
(১৪) কাঞ্চাই মেশিন অপারেটর;
(১৫) পলিম্যান/পলিওম্যান
(১৬) প্যাকিংম্যান/প্যাকিংওম্যান; ও
(১৭) লাইন লিডার।
শ্রমিক পদবিন্যাস ২
মূল মজুরী(টাকা) – বাড়ীভাড়া ভাতা (৪০%হারে) (টাকা) – চিকিৎসা ভাতা (টাকা) – মোট মজুরী (টাকা)
গ্রেড-৫ ২,৩৯৫/- ৯৫৮/- ২০০/- ৩,৫৫৩/-
(১) জুনিয়র সেলাই মেশিন অপারেটর
(২) জুনিয়র উইনডিং মেশিন অপারেটর
(৩) জুনিয়র নিটিং মেশিন অপারেটর
(৪) জুনিয়র লিঙ্কিং মেশিন অপারেটর
(৫) জুনিযর মার্কার/ জুনিয়র ড্রইং ম্যান/ জুনিয়র ড্রইং ওম্যান;
(৬) জুনিয়র কার্টার;
(৭) জুনিয়র মেন্ডিং অপারেটর;
(৮) জুনিয়র প্রেসিংম্যান/জুনিয়র প্রেসিংওম্যান/জুনিয়র ফিনিশিং আয়রণম্যান/জুনিয়র ফিনিশিং আয়রন ওম্যান;
(৯) ফোল্ডার (ফিনিশিং সেকশন);
(১০) জুনিয়র ইলেকট্রিশিয়ান;
(১১) জুনিয়র প্যাকার;
(১২) জুনিয়র ওভারলক মেশিন অপারেটর;
(১৩) জুনিয়র বাটন মেশিন অপারেটর;ও
(১৪) জুনিয়র কাঞ্চাই মেশিন অপারেটর।
গ্রেড-৬ ২,২৩০/- ৮৯২/- ২০০/- ৩,৩২২/-
(১) সাধারন সেলাই মেশিন অপারেটর
(২) সাধারন উইনডিং মেশিন অপারেটর
(৩) সাধারন নিটিং মেশিন অপারেটর
(৪) সাধারন লিঙ্কিং মেশিন অপারেটর
(৫) সাধারন মেন্ডিং অপারেটর;
(৬) সাধারন ফিউজিং মেশিন অপারেটর;
(৭) সাধারন কালার টার্নিং মেশিন অপারেটর;
(৮) সাধারন ওভারলক মেশিন অপারেটর;
(৯) সাধারন বাটন মেশিন অপারেটর,ও
(১০) সাধারন কাঞ্চাই মেশিন অপারেটর।
গ্রেড-৭ ২,০০০/- ৮০০/- ২০০/- ৩,০০০/-
(১) সহকারী সেলাই মেশিন অপারেটর;
(২) সহকারী উইনডিং মেশিন অপারেটর
(৩) সহকারী নিটিং মেশিন অপারেটর
(৪) সহকারী লিঙ্কিং মেশিন অপারেটর;
(৫) সহকারী মেন্ডিং অপারেটর;
(৬) সহকারী কাটার;
(৭) সহকারী মার্কার/সহকারী ড্রইংম্যান/সহকারী ড্রইংওম্যান;
(৮) পকেট ক্রিজিং মেশিন অপরেটর/ক্রিজিং ম্যান/ক্রিজিং ওম্যান;
(৯) লাইন আয়রণম্যান/লাইন আয়রন ওম্যান;
(১০) সহকারী ড্রাই ওয়াশিং ম্যান/সহকারী ড্রাই ওয়াশিং ওম্যান;
(১১) ওভারলক মেশিন সহকারী;
(১২) বাটন মেশিন সহকারী;
(১৩) কাঞ্চাই মেশিন সহকারী ও
(১৪) ফিনিশিং সহকারী।
শিক্ষানবিশ/ট্রেইনী ঃ
শিক্ষানবীশ/ট্রেইনীগন মাসে ২,৫০০/-(দুই হাজার পাঁচশত) টাকা প্রশিক্ষন ভাতা পাইবেন। তাহাদের শিক্ষানবীশ কাল হইতে ৩ (তিন) মাস। তবে শর্ত থাকে যে, একজন শ্রমিকের ক্ষেত্রে তাহার শিক্ষানবীশ কাল আরও ৩ (িিতন) মাস বৃদ্ধি করা যাইবে যদি কোন কারণে প্রথম ৩ (তিন) মাস শিক্ষানবীশ কালে তাহার কাজের মান নির্নয় করা সম্ভব না হয়। শিক্ষানবীশকাল শেষে উক্ত শিক্ষানবীশ /ট্রেইনীগণ সংশ্লিষ্ট গ্রেডের শ্রমিক হিসেবে নিযুক্ত হইবেন। উল্লেখ্য যে অত্র গ্র“পের কোন ইউনিটে ট্রেইনি নিয়োগ করা হয় না।
”খ” পরিচ্ছেদ
কর্মচারী পদবিন্যাস ও শ্রেনীবিভাগ মূল মজুরী
(মূল মজুরী(টাকা) – বাড়ীভাড়া ভাতা (৪০%হারে) (টাকা) – চিকিৎসা ভাতা (টাকা) – মোট মজুরী (টাকা)
৪,৫০০/- ১,৮০০/- ২০০/- ৬,৫০০/-
গ্রেড-১ ঃ
(১) স্টোর কিপার
৩,৫০০/- ১,৪০০/- ২০০/- ৫,১০০/-
গ্রেড-২ ঃ
(১) হিসাব সহকারী
(২) স্টোর সহকারী
(৩) ক্যাশিয়ার;
(৪) ইমপোর্ট সহকারী/এক্্রপোর্ট সহকারী; ও
(৫) কম্পিউটার অপারেটর।
৩,০০০/- ১,২০০/- ২০০/- ৪,৪০০/-
গ্রেড-৩ ঃ
(১) টাইপিস্ট;
(২) ক্লার্ক/অফিস সহাকারী;
(৩) টেলিফোন অপারেটর;
(৪) টাইম কিপার;
(৫) কেয়ার টেকার;
(৬) সিকিউরিটি গার্ড;
(৭) ড্রইভার;ও
(৮) ক্যাম সহকারী।
২,২০০/- ৮৮০/- ২০০/- ৩,২৮০/-
গ্রেড-৪ ঃ
(১) পিয়ন;
(২) দারোয়ান/চেকার;
(৩) কুক;ও
(৪) সুইপার।
২। এই প্রজ্ঞাপনে উল্লেখিত মজুরী হার ১৭ কার্তিক ১৪১৭ বঙ্গাব্দ/০১ নভেম্বর ২০১০ খ্রিস্টাব্দ তারিখে কার্যকর হইবে।
নিয়োগপত্র প্রদান : নিন্মে উল্লেখীত নিয়োগ পত্রের নমুনা কপি, যাহা নিয়োগ নিশ্চিত হওয়ার সাথে সাথে প্রদান করা হয় এবং নিয়োগপত্র বিতরন এর রেজিষ্টার মেইন্টেইন করা হয়। সাউন্ড সিষ্টেমে এ ব্যপারে প্রচার করা ও হয়ে থাকে এমনকি নেটিশবোর্ডে
ও এ ব্যপারে অবহিত করন করা হয় যে “ কেউ যদি নিয়োগ পত্র না পেয়ে থাকেন তাহলে অফিস চলাকালীন সময়ে এইচ.আর.ডি বিভাগে যোগাযোগ করে আপনার নিয়োগ পত্র সংগ্রহ করতে পারেন”।
তারিখ ঃ কার্ড নং ঃ
নাম ঃ
পিতা/স্বামীর নাম ঃ
গ্রাম ঃ পোষ্ট ঃ
থানা ঃ জেলা ঃ
বিষয় ঃ নিয়োগপত্র।
কর্তৃপক্ষ অত্যন্ত আনন্দের সহিত আপনাকে নিম্নলিখিত র্কু সাপেক্ষে অত্র কারখানার ——-সেকশনে——পদে প্রবেশনারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহন করিয়াছেন, যাহা ——–হইতে কার্যকরী হবে ।
১। আপনার কর্মঘন্ট্ াসকাল ৮টা হইতে বিকেল ৫টা পর্যন্ত (মধ্যহ্ণ বিরতি ১ ঘন্টা, দুপুর ১ টা হতে ২ টা পর্যন্ত)
২। চাকুরীর শিক্ষানবীশ কাল হবে ৩ (তিন) মাস।
৩। প্রবেশনারী পিরিয়ডে আপনাকে প্রতি মাসে সর্বসাকুল্যে বেতন —– টাকা দেওয়া হইবে। যাহার মধ্যে ক) মূল (বেসিক) বেতন ——- টাকা খ) বাড়ী ভাড়া ( মুল বেতনের ৪০%) ——- টাকা গ) চিকিৎসা ভাতা-২০০ /=টাকা অন্তর্ভূক্ত এবং বিনা খরচে চিকিৎস সুবিধা প্রদান করা হইবে।
৪। অতিরিক্ত সময় ঃ ইহা মুল বেতনের দুই গুণ। (মূল বেতন * ২ /২০৮* মোট অতিরিক্ত ঘন্টা)
৫। সাধারণ ছুটি ঃ ক) উৎসব ছুটি ঃ ১১ দিন (পূর্ন বেতনে)
খ) নৈমিত্তিক ছুটি ঃ ১০ কর্মে যোগদানের পর হইতে এ ছুটি প্রযোজ্য হইবে।
গ) বার্ষিক ছুািট ঃ ০১ (এক) বৎসর এই ফ্যাক্টরীতে চাকুরী করার পর আপনি প্রতি ১৮ কর্ম দিবসের জন্য ০১ (এক) দিন করে পূর্ন বেতনে বার্ষিক ছুটি ভোগ করিতে পারিবেন।
ঘ) চিকিৎসা ছুুটি ঃ অসুস্থতা জনিত কারণে আপনি সর্বোচ্চ ১৪ দিন পূর্ন বেতনে ছুটি কাটাইতে পারিবেন।
ঙ) শ্রম আইন অনুযায়ী গর্ভবতি মহিলা শ্রমিকব্ন্দৃ সকল সুবিধা ভোগ করিবেন। (ছুটির মেয়াদ ১৬ সপ্তাহ)
৬। পরিচয়পত্র ঃ আপনাকে পরিচয় পত্র দেওয়া হইবে। আপনি কারখানায় প্রবেশের পূর্বে এবং বের হইবার সময় পরিচয় ঈল্ফ ইলেক্ট্রনিক্স হাজিরা মেশিনে পাঞ্চ করিতে হইবে এবং উক্ত পাঞ্চ মেশিন হইতে আপনার মাসিক হাজিরা এবং অতিরিক্ত কাজের সময় নির্ধারণ করা হইবে ।
৭। প্রবেশন পিরিয়ডে কোম্পানী যে কোন সময় কোন প্রকার বারণ দর্শানো ব্যতিরেকে বিনা নোটিশে আপনার চাকুরী অবসান করিতে পারিবেন অথবা আপনিও চাকুরী হইতে ইস্তফা দিতে পারিবেন।
৮। চাকুরী স্থায়ী হইকার পর আপনি স্বেচ্ছায় চাকুরী হইতে পদত্যাগ করিতে চাহিলে কর্তৃপক্ষকে ৩০(ত্রিশ) দিন পূর্বে লিখিতভাবে নোটিশ দিয়ে অবগত করিতে হইবে।
৯। চাকুরী স্থায়ী হইবার পর কর্তৃপক্ষ আপনার চাকুরী অবসান করিতে চাইলে ১২০ (একশত বিশ ) দিনের লিখিত নোটিশ অথবা নোটিশের পরিবর্তে ১২০(একশত বিশ) দিনের মজুরী প্রদান করিবেন।
১০। আপনার চাকুরী কোম্পানী কর্তৃক জারীকৃত বিধিবিধান ও বাংলাদেশের প্রচলিত শ্রম আইন দ্বারা পরিচালিত হইবে।
১১। কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনবোধে এই প্রতিষ্ঠানে যে কোন বিভাগে অথবা বাংলাদেশে অবস্থিত প্রতিষ্ঠানের যে কোন কারখানায়/অফিসে বদলি করিতে পারিবেন।
১২। কোম্পানীতে যাবতীয় নিয়ম কানুন পরিবর্তনযোগ্য এবং আপনি পরিবর্তিত নিয়ম কানুুন সর্বদা মানিয়া চলিতে বাধ্য থাকিবেন।
১৩. আপনারা আপনাদের প্রয়োজন অনুযায়ী অতিরিক্ত কর্মঘন্টা প্রত্যাক্ষান করিতেন পারিবেন। টয়লেট ব্যবহারের ব্যাপারে কোন ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ নেই এবং আপনাদের স্বাভাবিক চলাচলের উপর কোন ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয় না। আপনাদের যে কোন ধরনের সমস্যা অতি সহজেই কমপ্লা¬াইন্স বিভাগের মাধ্যমে সমাধা করিতে পারিবেন। কোম্পানী ও শ্রম আইনের দ্বারা স্বীকৃত সকল ছুটি সমূহ আপনারা প্রয়োজন অনুযায়ী ভোগ করিতে পারিবেন।
১৪. নিয়োগের সময় শ্রমিকদের নিকট থেকে কোন প্রকার জামানত নেয়া হয় না এবং নিয়োগের ক্ষেত্রে কোন শ্রমিকদের নিকট থেকে মৃল সনদ পত্র নেওয়া হয় না।
( বিঃদ্রঃ- প্রবেশনারী পিরিয়ডে শেষ হইলে পুনরায় আর কোন নিয়োগপত্র কোম্পানীর পক্ষ হইতে প্রদান করা হইবে না। উক্ত নিয়োগ পত্রই কার্যকরী হইবে। )
ধন্যবাদান্তে
অনুলিপি ঃ ১। সংশ্লিষ্ট ব্যবস্থাপক
২। হিসাব বিভাগ
৩। ব্যাক্তিগত নথি
নির্বাহী কর্মী / প্রশাসন
(আমি অত্র নিয়োগ পত্র স^জ্ঞানে পাঠ করিয়া এবং ইহাতে বর্র্ণিত শর্তাদি সম্পুর্ন অবগত হইয়া নিয়োগ পত্র বুঝিয়া পাইয়া স্বাক্ষর করিলাম )
অত্র কোম্পানীতে নতুন শ্রমিক নিয়োগের প্রাক্কালে কর্মীর শারীরিক যোগ্যতা কোম্পানীর দায়িত্ব প্রাপ্ত মেডিকেল অফিসার, মেডিকেল এ্যসিসট্যান্ট ও নার্স যাচাই বাছাই করেন। এরপর কমীর কর্ম দক্ষতা, অভিঞ্জতা ও শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমানপত্র সমূহ যাচাই করা হয়। কর্মীর নিয়োগ নিশ্চিত করা হলে কোম্পানীর এইচ আর এন্ড কমপ্লাইন্স এর উদ্যোগে নিয়োগ প্রাপ্ত নতুন শ্রমিকদের নিয়োগ পত্র প্রদান করা হয় ও অরিন্টেশন প্রোগ্রামে যোগদান করতে হয় যার মাধ্যমে সকলকে কোম্পানীর নিয়ম নীতি সম্পর্কে সম্যক ধারনা দেওয়া হয়। নতুন শ্রমিক নিয়োগ দেওয়ার পর যত দ্রুত সম্ভব তাদেরকে আইডি কার্ড প্রদান করা হয়।
চাকুরীর বয়স তিন মাস পর্যন্ত শ্রমিককের শিক্ষানবীশকাল হিসেবে গননা করা হয়। এই সময়ের মধ্যে শ্রমিক কোন কারন উল্লেখ ব্যতীত চাকুরী থেকে রিজাইন্ দিতে পারে। আবার কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শিক্ষানবীশ শ্রমিকের চাকুরীর অবসানের ক্ষেত্রে কোন আইনী বাধা নেই। তিন মাস অতিবাহিত হবার পর উক্ত শ্রমিকের চাকুরীর অবসানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শ্রম আইন মান্য করা হয়।
by Mashiur | Dec 8, 2017 | শ্রমিক নিয়োগ
শিশু শ্রমিক নীতিমালা:
স্বাধীনতার পর পরই মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে প্রবর্তন করা হয়েছে শিশু আইন ১৯৭৪, জাতীয় শিশু নীতি ১৯৯৪ এবং গ্রহন করা হয়েছে শিশুদের জন্য জাতীয় কর্ম পরিকল্পনা ২০০৫-২০১০ সহ বহুবিধ উন্নয়ন প্রকল্প। শিশু শ্রমিকদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য কর্মঘন্টা, মজুরী, উপযুক্ত কর্মপরিবেশ এবং তাদের ভাবিষ্যতের কথা চিন্তা করে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ ও জাতির শিশুশ্রম নিরসন নীতি ২০০৮ অনুসরণ করে কর্তৃপক্ষ একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রনয়ন করে।
শিশু শ্রমিক নিয়োগ নীতি
গ্র“প শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স অনুসরন করে থাকে। অর্থাৎ ১৮ বৎসরের কম বয়সের কোন শ্রমিক নিয়োগ করা হয় না। যদি কোন নিয়োগ প্রাপ্ত শ্রমিকের বয়স সন্দেহ জনক মনে হয় তবে কোম্পানীর নিয়োগকৃত ডাক্তারের পরীক্ষার রিপোর্ট এর ভিত্তিতে তা সঠিকভাবে নিরূপন করা হবে।শ্রমিকের বয়স ১৪ বছর থেকে ১৮ বছরের মধ্যে বলে গন্য হলে উক্ত শ্রমিকের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত নীতিমালা গ্রহণ করা হবে।
১) শিশু শ্রমিক দিয়ে কারখানায় প্রতিদিন ৫ ঘন্টার বেশী কাজ করানো যাবে না।
২) শিশু শ্রমিক দের কখনও সন্ধ্যা ৭ টা থেকে ভোর ৭ টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে কাজ করানো হবে না।
৩) স্থানীয় ইন্সপেক্টর কর্তৃক তার শারিরীক যোগ্যতা বা সক্ষমতার প্রত্যয়ন পত্র গ্রহণ করা হবে।
৪) কাজে নিয়োজিত থাকার সময় উক্ত শ্রমিকদের সংগে উপরোক্ত প্রত্যয়ন পত্রের স্মারক টোকেন এর ব্যবস্থা করা হবে।
৫) শিশু শ্রমিক এর পিতা মাতার লিখিত সম্মতিপত্র গ্রহণ করা হবে ।
৬) শিশু শ্রমিক নিয়োগ হলে তাদের ক্ষেত্রে পৃথক রেজিষ্টার সংরক্ষন করা হবে।
৭) শিশু বা কিশোর শ্রমিককে কোন ঝুঁকিপূর্ন বা চলমান মেশিনে কাজ করতে দেয়া হবে না।
৮) প্রতি ১৫ কর্মদিবসে ১দিন অর্জিত ছুটি হিসাবে গন্য করা হবে।
৯) শিশু ও কিশোর শ্রমিকের বেলায় দেশের প্রচলিত কারখানা আইনের ৫২ ধারার বিধানসমূহ সঠিকভাবে অনুসরন করা হবে।ভুল বশতঃ যদি কোন শিশু শ্রমিক নিয়োগ করা হয়ে থাকে তাহলে কোম্পানী দ্রুত তার অব্যাহতির ব্যবস্থা করে তার শিক্ষার যাবতীয় ব্যয়ভার বহন করবে। কোম্পানী আরো নিশ্চয়তা প্রদান করে যে তার শিক্ষা সমাপ্ত হলে এবং তার বয়স ১৮ বৎসর পূর্ণ হলে তাকে কোম্পানীতে চাকুরীর ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
শিশু শ্রমের কারণ ঃ
বাংলাদেশ শিশুশ্রমের প্রথম এবং প্রধান কারণ হচ্ছে অর্থনৈতিক। তাছাড়া বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা, পারিবারিক ভাঙ্গন, গ্রামে কাজের সুযোগ না থাকা, সামাজিক অনিশ্চয়তা, মৌলিক চাহিদা পূরনের অভাব এবং পিতামাতার স্বল্প শিক্ষা এবং অসচেতনতা ও শিশুশ্রমের কারণ।
শিশুশ্রম নিরসন নীতির লক্ষ্যসমূহঃ
(ক) শিশুশ্রম প্রতিরোধ ও নিরসন করার কৌশলগত কাঠামো নির্ধারণ।
(খ) আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক সেক্টরে কর্মরত শিশুদের জন্য ঝুকিপূর্ন এবং নিকৃষ্ট ধরনের শিশুশ্রম নির্মূল করার নিমিত্ত সময় ভিত্তিক স্বল্পমেয়াদী পদক্ষেপ গ্রহন।
(গ) চুড়ান্তভাবে সকল শেনীর শিশুশ্রম নিরসনকল্পে দীর্ঘমেয়াদী পদক্ষেপ গ্রহন।
শ্রমজীবি শিশুর সংজ্ঞা ও বয়স ঃ বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ (২০০৬ সনের ৪২ নং আইন )-এ শিশু ও কিশোর এর সংজ্ঞা ও বযসভিত্তিক। এ আইনের ২(৮) নং ধারায় চৌদ্দ বৎসর পূর্ন করিয়াছে কিন্তু আঠারো বৎসর হয় নাই ’ এমন কোন ব্যাক্তি ”কিশোর” হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। তবে ’শিশুশ্রম” বা ”শিশুশ্রমিক” এর কোন সংজ্ঞা সরকারি-বেসরকারি কোন দলিলে পরিলক্ষিত হয় না। এমতাবস্থায়, শিশুশ্রম সংক্রান্ত যাবতীয় আলোচনায় ”শিশু” ও ”কিশোর” এর সংজ্ঞা নির্ধারনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ (২০০৬ সনের ৪২ নং আইন)-এ শিশু ও কিশোর এর বয়স ভিত্তিক সংজ্ঞাটি অনুসরনীয়।
শিশুশ্রম ও শ্রমজীবি শিশুর শ্রেনীবিভাগ ঃ
বিদ্যমান আইনে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বা কর্মে শিশুরা সাধারণত ছয় ভাবে নিয়োজিত থাকে ঃ
১। প্রশিক্ষনার্থী
২। বদলী
৩।নৈমিত্তিক
৪। শিক্ষানবীশ
৫। সাময়িক এবং
৬। স্থাায়ী কর্মী।
(ক) শিশুর সামর্থ্য অনুযায়ী ঝুঁকিবিহীন কাজ ঃ
শিশুকে আইনের দ্বারা কর্মে নিয়োগের নির্ধারিত বয়স অনুযায়ী কাজে নিযুক্ত করা এবং ১৪ বছরের কম বয়সী শিশুকে সার্বক্ষনিক কর্মী হিসেবে নিয়োগ না করা।
শারীরিক মানসিক ও যৌন নির্যাতন না করা।
(খ) কাজের শর্ত ঃ
বিধিমোতাবেক শিশুদেরকে কাজে নিয়োগের পূর্বে শিশু এবং শিশুর অভিভাবকের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে কাজের সুস্পষ্ট শর্ত তৈরী করা। শর্ত গুলো নিম্নরূপ ঃ
ঝুঁকিপূর্ন কাজে নিয়োগ থেকে বিরত থাকা
দৈনিক কর্মতালিকা থাকা
দৈনিক কর্মঘন্টার উল্লেখ
সপ্তাহে কমপক্ষে একদিন ছুটির ব্যবস্থা
লেখাপড়া ও দক্ষতা বৃদ্ধি বিষয়ক প্রশিক্ষনের সুযোগ
নির্দিষ্ট হারে বেতন প্রদান
চাকুরীচ্যুতির কমপক্ষে এক মাস পূর্বে অবহিত করা, ইত্যাদি।
গ) কর্মস্থলের পরিবেশ ঃ
কর্মস্থলের পরিবেশ অবশ্যই শিশুর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যর অনুকুল হতে হবে।
কর্মস্থলের কখনোই এমন হবে না, যা শিশুকে অসামাজিক কাজে লিপ্ত হতে বাধ্য করে অথবা উৎসাহিত করে
অমর্যাদাকর যা মানহানিকর কোন কাজে শিশুকে নিয়োগ বা লিপ্ত করা যাবে না;
(ঘ) শিক্ষা ও বিনোদন ঃ
যেহেতু শিক্ষা ও বিনোদন শিশুর মৌলিক অধিকার, সে কারণে কর্মঘন্টার অর্থাৎ দৈনিক পাঁচ ঘন্টার পর একটি নির্দিষ্ট সময় ( কমপক্ষে ত্রিশ মিনিট হতে এক ঘন্টা) বিরতি দিয়ে যথাযথ শিক্ষা/বিনোদনের সুযোগ ও সুব্যবস্থা রাখা;
শিশুরা যে কাজেই নিযুক্ত থাকুক না কেন, কর্মঘন্টা অতিক্রান্ত হওয়ার পর উক্ত শিশুর যথাযথ শিক্ষা ও বিনোদনের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ ও ব্যবস্থা গ্রহন নিশ্চিত করা।
(ঙ) চিকিৎসা ঃ
কর্মকালীন সময়ে শিশু শ্রমিক কোন দূর্ঘটনায় পতিত হলে অথবা অসুস্থ হলে যথোপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা;
অসুস্থতার সময় শিশুদের পরিবারের সাথে নিয়মিত সাক্ষাতের বিশেষ ব্যবস্থা করা।
(চ) পরিবারের সাথে সাক্ষতের সুযোগ ঃ
প্রতি মাসে কমপক্ষে একবার পিতা-মাতা বা আতœীয়-স্বজনের সাথে মিলিত হওয়ার সুযোগ প্রদান করা।
(ছ) শিশুর ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার ব্যবস্থা ঃ
কোন শিশু ক্রমাগত ছয় মাস কাজ করলে সাধ্যানুযায়ী শিশুর ভবিষ্যত আর্থিক নিরাপত্তার বিষয়ে নেওয়া, যেমন : বীমা, সঞ্চয়, ইত্যাদি;
শিশুরা সহজেই কারিগরি বিষয় রপ্ত করতে পারে। শ্রমে নিয়োজিত শিশুদের প্রচলিত আইনের আলোকে উন্নততর প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করতে হবে যেন আগামী দিনে তারা বিশ্বের প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশে নিজেদেরকে দক্ষ মানব সম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে পারে।
কর্মমেয়াদ শেষে এককালীন আর্থিক সুবিধা প্রদান করা।
সুস্থ ও স্বাভাবিক শৈশবের নিশ্চয়তা সকল শিশুর জন্মগত অধিকার। শিশুর অধিকার থেকে আমাদের দেশের বহু শিশুই আজও বঞ্চিত। দরিদ্র পরিবারের শিশুরা জীবিকার্জনের তাগিদে বাধ্য হয়ে ঝুঁকিপূর্ন বা নিকৃষ্ট ধরনের শ্রমে নিয়োজিত হয় যা শিশুদেরকে ঠেলে দেয় এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য অত্র কোম্পানী ’জাতীয় শিশুশ্রম নিরসন নীতি ২০০৮’ বাস্তবায়নে সম্পূর্ন একমত। যদি শিশু ও শিশুশ্রম সংক্রান্ত বিরাজমান আইন ও আইনের বিধি-বিধানগুলোর পুনর্বিন্যাস এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা প্রনয়ন ও বাস্তবায়ন করা য্য়া তবে আমাদের
বিশেষ দ্রষ্টব্য ঃ ্ গ্র“প এর কোন ইউনিটে অপ্রাপ্ত বয়স্ক কোন শ্রমিক নিয়োগ করে না।
নিয়োগ সংক্রান্ত তথ্যাবলী গুলো কি কি ?
১) কারখানার অন্তর্গত সংশ্লিষ্ট শাখা গুলোতে শ্রমিক/কর্মচারী নিয়োগ করার প্রয়োজন হলে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন, পোষ্টার, ব্যানার, বিজ্ঞপ্তি ও ব্যক্তিগত আমন্ত্রনের মাধ্যমে প্রার্থীদের আহবান করা হয় এবং প্রবাহ চিত্র অনুসরন করে নিয়োগ সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করা হয়।
২) যে ফ্লোরের শ্রমিক/কর্মচারী নিয়োগ করার প্রয়োজন হবে সে ফ্লোরের যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনকৃত অঁঃযড়ৎরংবফ সধহঢ়ড়বিৎ অনুযায়ী নিয়োগের ০৩ (তিন) দিন পূর্বে গধহঢ়ড়বিৎ জবয়ঁরংরঃরড়হ নিয়োগ কমিটির নিকট জমা দিতে হবে। ৩) নিয়োগ কমিটি গধহঢ়ড়বিৎ জবয়ঁরংরঃরড়হ যাচাই-বাছাই সাপেক্ষে নিয়োগের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবেন।
৪) সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রয়োজন অনুসারে মানব সম্পদ ও প্রশাসনিক বিভাগ শ্রমিক/কর্মচারীদের কাগজ পত্র পরীক্ষা করে প্রাথমিক বাছাই সম্পন্ন করবে। উল্লেখ্য যে, প্রার্থীকে অবশ্যই তার পদের জন্য কোম্পানীর নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। চাকুরী প্রার্থীদেরকে প্রথমে অত্র কোম্পানীর অভ্যন্তরে একটি নির্দিষ্ট স্থানে একত্রিত করে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র অর্থাৎ নাগরিকত্ব সনদপত্র, জাতীয় পরিচয় পত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র, পাসপোর্ট সাইজের ছবি আছে কিনা তা যাচাই করে পৃথক করতে হবে এবং যাদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকবে না তাদের পরবর্তীতে উক্ত কাগজ পত্র নিয়ে যোগোযোগ করতে হবে।
৫) প্রাথমিক বাছাইকৃত নিয়োগ প্রাথীদরে সকলকে কারখানার মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট/নার্স কর্তৃক প্রাথমিকভাবে শারীরিক যোগ্যতা যাচাই করতে হবে। নিয়োগের ক্ষেত্রে কোন ধরনের বৈষম্য করা হবে না।
৬) প্রাথমিক বাছাইকৃত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে তাদের পূর্ববর্তী কারখানার চাকুরী সংক্রান্ত রেকর্ড ( যদি থাকে) যেমন- সার্ভিস বুক/নিয়োগপত্র/আই.ডি কার্ড/পে- স্লিপ/ছাড়পত্র ইত্যাদি যাচাই করতে হবে।
৭) অতপর প্রাথমিক ভাবে বাছাইকৃত প্রার্থীদের নির্দিষ্ট নিয়োগ রেজিস্টারে নাম লিপিবদ্ধ করতঃ প্রত্যেককে ” শ্রমিক/কর্মচারী নিয়োগের প্রাথমিক পরীক্ষা পত্র” ফরম পূরণ করতে হবে।
৮) কোম্পানরি নিয়ম অনুযায়ী অত্র ফ্যাক্টরীতে শুধুমাত্র প্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিক/কর্মচারী নিয়োগ করা হয়।
৯) শ্রমিক/কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে সে নৈতিক চরিত্রের অধিকারী কিনা এবং রাষ্ট্র বিরোধী কোন কর্মকান্ডের সহিত জড়িত কিনা তা সনাক্ত করার জন্য স্থানীয় চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কমিশনার কর্তৃক প্রদত্ত চারিত্রিক সনদপত্র যাচাই পূর্বক উক্ত সনদপত্রের ফটোকপি জমা নেয়া হয়। এছাড়াও যদি কারো জাতীয় পরিচয় পত্র থাকে তবে তার ফটোকপি জমা নেয়া হয়।
১০) সকল প্রার্থীদের চুড়ান্ত নিয়োগের পূর্বে তার ব্যাক্তিগত তথ্যাদি যাচাই করতে হবে এবং সিকিউরিটি, ষ্টোর ও প্যাকিং সেকশনে কর্মরত শ্রমিক কর্মচারীদের নির্দিষ্ট সময় অন্তত বা ৬ মাস পর পুনরায় তার তথাাদি যাচাই করতে হবে। মানব সম্পদ ও প্রশাসনিক বিভাগ গুরুত্বপূর্ন সেকশনে কর্মরত সকল শ্রমিক/কর্মচারীদের পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্ট সংরক্ষন করবেন।
১১) সকল প্রার্থীদেরকে কারখানার মেডিকেল অফিসার কতর্ৃৃক চুড়ান্তভাবে শারীরিক যোগ্যাতা যাচাই করে ” বয়স নিরুপন পত্র” সংরক্ষন করতে হবে।
পাতা-১০
১২) সকল প্রার্থীদেরকে কারখানার মেডিকেল অফিসার কর্তৃক চুড়ান্ত ভাবে শারীরিক যোগ্যতা যাচাই করে উক্ত প্রার্থীদের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে লিখিত/ব্যবহারিক পরীক্ষা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) নিতে হবেএবং উত্তীর্ণ প্রার্থীদের যোগ্যতা অনুযায়ী মাসিক বেতন/মজুরী চুড়ান্ত করতঃ যাবতীয় কাগজপত্র নথিবদ্ধ করে ”নিয়োগ পত্র” দিতে হবে।
১৩) নিয়োগের সময় যে সকল প্রশ্ন করা যাবে না: কোন মহিলা শ্রমিককে ব্যক্তিগত কোন ধরনের প্রশ্ন যেমন তার বৈবাহিক অবস্থা, সন্তান সর্ম্পকিত কোন প্রশ্ন, গর্ভাবস্থা ইত্যাদি করা যাবে না যাতে তার অধিকার খর্ব হয়। আরো শর্ত আছে যে, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা ( আই এল ও) সম্মেলন ২০০০ মোতাবেক নিয়োগের ক্ষেত্রে কোন মহিলা শ্রমিক কর্মচারীর কাছে তার গর্ভাবস্থা বা গর্ভাবস্থার পরীক্ষা বা কোন সত্যায়ন পত্র দাবী করা যাবে না।
১৪) লোক নিয়োগের সময় নিয়োগ কমিটির সদস্য ব্যতীত অন্য কেউ নিয়োগ সংক্রান্ত কাজে জড়িত থাকতে পারবে না।
১৫) অত্র কোম্পানীতে কোন প্রকার খন্ডকালীন, অস্থায়ী এবং চুক্তিভিত্তিক শ্রমিক নিয়োগ করা হয় না কিন্তু যদি কোন কারণে উক্ত প্রকার শ্রমিক নিয়োগের প্রয়োজন হয় তাহলে তাদের ক্ষেত্রেও এই নীতিমালা প্রযোজ্য হবে।
অত্র কোম্পানীতে নতুন শ্রমিক নিয়োগের প্রাক্কালে কর্মীর শারীরিক যোগ্যতা কোম্পানীর দায়িত্ব প্রাপ্ত মেডিকেল অফিসার, মেডিকেল এ্যসিসট্যান্ট ও নার্স যাচাই বাছাই করেন। এরপর কমীর কর্ম দক্ষতা, অভিঞ্জতা ও শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমানপত্র সমূহ যাচাই করা হয়। কর্মীর নিয়োগ নিশ্চিত করা হলে কোম্পানীর এইচ আর এন্ড কমপ্লাইন্স এর উদ্যোগে নিয়োগ প্রাপ্ত নতুন শ্রমিকদের নিয়োগ পত্র প্রদান করা হয় ও অরিন্টেশন প্রোগ্রামে যোগদান করতে হয় যার মাধ্যমে সকলকে কোম্পানীর নিয়ম নীতি সম্পর্কে সম্যক ধারনা দেওয়া হয়। নতুন শ্রমিক নিয়োগ দেওয়ার পর যত দ্রুত সম্ভব তাদেরকে আইডি কার্ড প্রদান করা হয়।
চাকুরীর বয়স তিন মাস পর্যন্ত শ্রমিককের শিক্ষানবীশকাল হিসেবে গননা করা হয়। এই সময়ের মধ্যে শ্রমিক কোন কারন উল্লেখ ব্যতীত চাকুরী থেকে রিজাইন্ দিতে পারে। আবার কর্তৃপক্ষ কর্তৃক শিক্ষানবীশ শ্রমিকের চাকুরীর অবসানের ক্ষেত্রে কোন আইনী বাধা নেই। তিন মাস অতিবাহিত হবার পর উক্ত শ্রমিকের চাকুরীর অবসানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শ্রম আইন মান্য করা হয়।
নীতিমালা সম্পর্কে অবহিত করন/ যোগাযোগঃ
এই পলিসি যাতে কারখানার সকল কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিক বা কর্মপ্রত্যাশী মানুষ সকলেই যাতে অবগত হতে পারেন তার জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রদান,পোস্টার, ব্যানার, মাইকিং, মিটিং, ট্রেনিং ও ব্যক্তিগত যোগাযোগের মাধ্যমে অবহিত করা হয়।
ফিডব্যাক ও কন্ট্রোল ঃ
এই পলিসি কারখানায় বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে কর্তৃপক্ষ সর্বদা সচেতন এবং সার্বিক ব্যাবস্থা গ্রহন করে। এর পরও যদি পলিসি বাস্তবায়ন না হয় বা বাস্তবায়নের পথে কোন বাধাঁর সস্মুখীন হয়, তবে সদা নিয়ন্ত্রন করার জন্য কার্যকরী পরিষদ ও নির্বাহী পরিচালক ব্যাবস্থা গ্রহন করবেন। এমনকি মাননীয় ব্যাবস্থাপনা পরিচালকের হস্তক্ষেপ অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
পরিশিষ্ঠ ঃ
শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে কোম্পানীর প্রচলিত বিধি বিধান ও বাংলাদেশ শ্রম আইন -২০০৬ইং ও বাংলাদেশের গেজেট এর প্রতি সম্পূর্ন শ্রদ্ধাশীল থেকে, কোন প্রকার বৈষম্য, স্বজনপ্রীতি এবং কোন প্রকার আর্থিক লেনদেন ব্যতীত শুধুমাত্র দক্ষতা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে শ্রমিক নিয়োগে গ্রুপ অঙ্গীকারাবদ্ধ ।
by Mashiur | Dec 7, 2017 | শ্রমিক নিয়োগ
বেতন ভাতা অথবা মজুরী সংক্রান্ত নীতিমালা
গ্র“পভুক্ত সকল শিল্প প্রতিষ্ঠান পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব এবং সুষ্ঠ বিতরণের স্বার্থে বেতন ভাতাদী প্রদানের ক্ষেত্রে নিুলিখিত নীতিমালা অনুসরণ করবেন।
সাধারণ মাসিক বেতন ঃ কারখানায় কর্মরত নিয়মিত শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের সাধারণ মাসিক বেতন পরবর্তী মাসের ০৭ (সাত) কর্ম দিবসের মধ্যে পরিশোধ করা হবে।
সাময়িক অ-বিতরণকৃত বেতন ঃ যে সকল শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তা নিয়মিত মাসিক বেতনের সীট এর অন্তর্ভূক্ত আছেন কিন্তু বেতন প্রদানের দিন অনুপস্থিতির জন্য বেতন উত্তোলন করতে পারেননি তাদের ‘‘সাময়িক অ-বিতরণকৃত বেতন’’ শ্রেনীভূক্ত করা হবে এবং একই মাসের ২০ তারিখে বেতন উত্তোলনের সুযোগ প্রদান করা হবে (যদি ২০ তারিখ কোন বন্ধ থাকে তবে পরবর্তী কার্যদিবসে উক্ত বেতন প্রদান করা হবে।)।
রিজাইন স্যালারী ঃ যে সকল শ্রমিক, কর্মচারী শ্রম আইনানুযায়ী পদত্যাগ করবেন তাদের নাম রিজাইন সেলারী শীটে অন্তর্ভূক্ত হবে। এই শ্রেনীভুক্ত ব্যক্তিগণের বেতন যে মাসে পদত্যাগ করেছেন তার পরবর্তী মাসের ২০ তারিখে প্রদান করা হবে (যদি ২০ তারিখ কোন বন্ধ থাকে তবে পরবর্তী কার্যদিবসে উক্ত বেতন প্রদান করা হবে।)।
টারমিনেট স্যালারী ঃ দীর্ঘ অনুপস্থিতি বা অন্য যেকোন কারণে বরখাস্তকৃত ব্যাক্তিগণ এক্সেল শীটে অন্তর্ভূক্ত হবেন কিন্তু উক্ত শীটটি প্রিন্ট করা হবে না। এই শ্রেনীভুক্ত ব্যাক্তিগণ যদি তার পাওনাদি নিতে আসেন তাহলে চাকুরীর শর্তাবলী পূরণ করে উক্ত ব্যাক্তিগণের বেতন চাকুরী অবসান বা বরখাস্ত হবার পরবর্তী দ্বিতীয় মাসের ২০ তারিখে প্রদান করা হবে (যদি ২০ তারিখ কোন বন্ধ থাকে তবে পরবর্তী কার্যদিবসে উক্ত বেতন প্রদান করা হবে।)
স্থায়ী অ-বিতরণকৃত বেতন ঃ যে সকল বরখাস্তকৃত শ্রমিক তাদের বেতন উত্তোলনের নির্ধারিত দিনসমুহের মধ্যে উত্তোলন করবেন না, তারা ‘‘অ-বিতরণকৃত বেতন’’ শ্রেনীভুক্ত হবেন। এই শ্রেনীভুক্ত শ্রমিক/কর্মচারীদের বেতন প্রদানের ক্ষেত্রে স্থানীয় শ্রম আইনে বর্ণিত প্রক্রিয়া যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।
অন্য কোন ব্যক্তির মাধ্যমে বেতন উত্তোলন/বেতন হস্থান্তর ঃ যদি কোন শ্রমিক/কর্মচারী যে কোন কারণে স্বশরীরে কারখানায় হাজির হয়ে বেতন উত্তোলন করতে না পারেন তবে সংশ্লিষ্ট শ্রমিক/কর্মচারী তার মনোনীত এবং কারখানায় কর্মরত অন্য কোন ব্যক্তি মারফত বেতন উত্তোলন করতে পারবেন বা বেতন হস্তান্তর করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে শর্ত থাকে যে, বেতন প্রদানের তারিখের কমপক্ষে সাত দিন পূর্বে কারখানার নির্ধারিত ফরমে এবং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আবেদন করে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের অনুমোদন নিতে হবে।
ক) বেতন গ্রেড ঃ গ্র“প এর সকল কারখানার শ্রমিক ও কর্মচারীদের মূল বেতনের ৩০% বাড়ী ভাড়া ও ২০০/- টাকা চিকিৎসা ভাতা ধরে সর্বমোট বেতন নিুে বর্ণিত গ্রেড সমূহে প্রদান করে ঃ
গ্রেড মজুরী বাসা ভাড়া ভাতা চিকিৎসা ভাতা সর্বমোট
১ ৩৮০০.০০ ১১৪০.০০ ২০০ ৫১৪০.০০
২ ২৮০০.০০ ৮৪০.০০ ২০০ ৩৮৪০.০০
৩ ১৭৩০.০০ ৫১৯.০০ ২০০ ২৪৪৯.০০
৪ ১৫৭৭.০০ ৪৭৩.০০ ২০০ ২২৫০.০০
৫ ১৪২০.০০ ৪২৬.০০ ২০০ ২০৪৬.০০
৬ ১২৭০.০০ ৩৮১.০০ ২০০ ১৮৫১.০০
৭ ১১২৫.০০ ৩৩৮.০০ ২০০ ১৬৬৩.০০
সর্বমোট বেতন ঃ মূল বেতন + বাড়ী ভাড়া ৩০% + চিকিৎসা ভাতা ২০০.০০ টাকা।
খ) ওভার টাইম ঃ স্বাভাবিক কর্মঘন্টার অতিরিক্ত কাজ করলে শ্রমিকদের ওভারটাইম মজুরী নিুে বর্ণিত হিসাব মত দেওয়া হয় ঃ
ওভারটাইম প্রতি ঘন্টা ঃ
গ) টিফিন ভাতা ঃ ১০ টাকা।
ঘ) বেতন ও ভাতা পরিশোধ ঃ গ্র“প এর সকল শ্রমিককে পরবর্তী ৭ম কর্মদিবসের মধ্যে বেতন ও ভাতা পরিশোধ করা হয়। বেতন ও ভাতাদি প্রদানের পূর্বে কর্তৃপক্ষ প্রত্যেক শ্রমিকের বেতনের হিসাব লিপিবদ্ধ কওে বাংলায় পে-¯¬ীপ প্রদান করে থাকেন।
২। অন্যান্য সুবিধাদি ঃ
ক) ৫৫% হারে বোনাস বৎসরে ২টি (নূন্যতম ১ বৎসরে চাকুরী করা সাপেক্ষে )।
খ) যোগ্য কর্মীকে বাৎসরিক বেতন বৃদ্ধি ও পদোন্নতি করা হয়।
গ) উপস্থিতি বোনাস ঃ মাসের সকল কর্মদিবসে উপস্থিত থাকলে শ্রমিক তার হাজিরা বোনাস পাবেন। বর্তমানে প্রতিমাসে ১৫০/- টাকা হাজিরা বোনাস প্রদান করা হচ্ছে।
ঘ) প্রভিডেন্ট ফান্ড ঃ চাকুরী স্থায়ীকরণের পর শ্রমিককে কন্ট্রিবিউটরি প্রভিডেন্ট ফান্ডের সুবিধা প্রদান করা হবে।
ঙ) শ্রমিকদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের বাইরেও তাদেরই চিত্তবিনোদনের জন্য কোম্পানী নিজ খরচে বাৎসরিক বনভোজনের আয়োজন করে থাকে।
by Mashiur | Nov 28, 2017 | শ্রমিক নিয়োগ
নিয়োগের নীতিমালা
গ্র“প তার নিয়োগকৃত শ্রমিক ও কর্মচারীদের মৌলিক মানবিক অধিকার সংরক্ষণ করে ও সমুন্নত রাখে। ওয়াক্ফি নিয়োগের বা বেতনের বা প্রশিক্ষণের বা পদোন্নতির বা চাকুরীচ্যুতির ক্ষেত্রে জাতি, ধর্ম, গোত্র, বর্ণ, জাতীয়তা, প্রতিবন্ধিত, লিঙ্গ, যৌণমুখিতা, সংগঠনের সদস্য অথবা রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ততা কোন বিষয়েই বৈষম্যতা করে না এবং মহিলাদের সন্তান সম্বাবনার পরিক্ষা করা হয় না । যে কোন ব্যক্তি যে কোন পদের জন্য আবেদন করতে পারেন। সংশ্লিষ্ট পদের জন্য প্রযোজ্য মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান করা হয়।
দৈনিক পত্রিকা, ফ্যাক্টরীর নোটিশ বোর্ড, মূল গেটের সামনে, স্থানীয় এলাকায় বা ফ্যাক্টরীতে কর্মরতদের মাধ্যমে কর্ম খালির বিজ্ঞাপন প্রচার করা হয়।
শুধু প্রাপ্তবয়স্ক তথা ১৮ বছরের অধিক বয়সের ব্যক্তিদেরকে গ্র“প নিয়োগ প্রদান করা হয়।শিক্ষা, অভিজ্ঞতা, প্রদর্শিত দক্ষতা, সামর্থ (নিয়োগের সময় পরীক্ষণ বাধ্যতামূলক), বয়সের প্রমাণপত্র এবং শারিরীক ও মানসিক সুস্থতার উপর ভিত্তি করে নিয়োগ প্রদান করা হয়ে থাকে।
এইচ.আর. অফিসার ও সংশ্লিষ্ট সুপারভাইজার/লাইন চীফ নিয়োগ প্রার্থীর বয়স অনুমান করার চেষ্টা করবে যে ১৮ বছরের কাছাকাছি কিনা। প্রার্থীর বয়স ১৮ বছরের অনেক কম মনে হলে তাকে ইন্টারভিউ বা নিযোগের জন্য পরবর্তী কোন পদক্ষেপ নেয়া যাবে না। যে সকল প্রার্থীদের বয়স ১৮ বছরের কাছাকাছি মনে হয় তাদেরকে কর্তব্যরত ডাক্তারের কাছে বয়স নিরূপনের জন্য নিতে হবে।
সকল ক্ষেত্রে, সকল প্রার্থকে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে বয়স নিরূপণ ও সক্ষমতা প্রত্যয়নের জন্য নিতে হবে।
যদি ডাক্তারেরও কোন সন্দেহের উদ্রেক হয় যে, ব্যক্তির বয়স ১৮ বছর বা তার বেশি কিনা, তবে কোম্পানী তাকে নিয়োগে বিরত থাকবে।
কোন অবস্থাতেই কোন পদবীর জন্যই ১৮ বছরের নীচের বয়সের কোন ব্যক্তিকে নিয়োগের প্রস্তাব দেয়া যাবে না।
ডাক্তার দ্বারা বয়স নিরূপণ ও সক্ষমতা প্রত্যয়নের পর, এইচ.আর. অফিসার ও সংশ্লিষ্ট সুপারভাইজার/লাইন চীফ প্রার্থীর প্রাথমিক ইন্টাভিউ নিবেন এবং তা “নিয়োগের তথ্যাবলী” ফরমে লিপিবদ্ধ করবে।
ইন্টারভিউয়ের সময় প্রার্থী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেমন বয়স প্রমানের জন্য এস.এস.সি/এইচ.এস.সি/জাতীয় পর্যায়ের পরীক্ষার সনদপত্র বা নিবন্ধপত্র অথবা স্কুলের প্রত্যয়ণপত্র বা নাগরিকতা সনদপত্র বা চেয়ারম্যানের সনদপত্র।
এরপর প্রার্থীকে ব্যবহারিক দক্ষতা পরীক্ষার জন্য নির্দিষ্ট সেকশনে নিয়ে যাবে। ব্যবহারিক পরীক্ষার ফলাফলও উপরোক্ত ফরমে ফিপিবদ্ধ করতে হবে। উক্ত ফরমে সংশ্লিষ্ট সুপারভাইজার/লাইন চীফ প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করবেন।
চুড়ান্তভাবে বেতন ধার্য করবেন পি.এম এবং/বা ফ্যাক্টরী প্রধান। সর্বসাকুল্যে ধার্যকৃত বেতন উক্ত ফরমেই উল্লেখ করতে হবে।
বেতনের বিভিন্ন অংশ “নিয়োগ পত্রে” উল্লেখ করিয়া নিয়োগকর্তা উহাতে স্বাক্ষর করবেন। নতুন নিয়োগকৃত ব্যক্তিকে নিয়োগ পত্রে উল্লেখিত সকল শর্তাবলী পড়তে বলতে হবে অথবা সে পড়তে অপারগ হলে তাকে সকল শর্তাবলী পড়ে শুনাতে হবে। সে সর্ম্পূণভাবে বোঝার পর নিয়োগ পত্রে স্বাক্ষর করবে। নিয়োগ পত্রের এক কপি তাকে প্রদান করতে হবে।
নিয়োগ চুড়ান্ত হওয়ার পর, নতুন নিয়োগকৃত ব্যক্তিকে তার নিয়োগের প্রথম দিনেই সাময়িক আই.ডি কার্ড প্রদান করতে হবে। পরবর্তী ৩-৫ দিনের মধ্যে তাকে ছবিসহ স্থায়ী আই.ডি. কার্ড প্রদান করতে হবে।
চাকুরী সমাপ্তির ক্ষেত্রে, নিয়োগপত্রে স্বাক্ষরকারী কর্তৃপক্ষই চাকুরী অবসান পত্রে স্বাক্ষর করবেন।
চাকুরীর নিয়োগ নীতিমালাচাকুরীর নিয়োগ নীতিমালা
(শ্রমিক/কর্মচারী নিয়োগ লিখিত নীতিমালা ও যথাযথ বাছাই এর প্রক্রিয়া)
১. সকল শ্রমিক/ কর্মচারী অথবা যে কোন ব্যক্তির নিয়োগ পার্সোন্যাল বিভাগ থেকে করা হয়। ২. সংশ্লি®ট বিভাগ থেকে শ্রমিক/কর্মচারী নিয়োগের নীতিমালা অনুমোদিত রিকুইজিশন এবং প্রাপ্তি সাপেক্ষে সকল নিয়োগ পার্সোন্যাল বিভাগ থেকে করা হয়।৩. সংশ্লি®ট বিভাগের প্রয়োজন অনুসারে পার্সোন্যাল বিভাগ শ্রমিক/কর্মচারীদের কাগজপত্র প্রাথমিক পরীক্ষা করে প্রাথমিক বাছাই সম্পন্ন করে। ৪. প্রাথমিক বাছাই এর পরে শ্রমিকদেরকে ডাক্তারী পরীক্ষা ও বয়স যাচাই এর জন্য কোম্পানীর মেডিকেল সেন্টার এ রেজিঃ ডাক্তারের নিকট পাঠানো হয় । ৫. ফ্যাশনস লিঃ, কোম্পানী নীতিমালা অনুযায়ী শুধুমাত্র প্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিক (র্সবনি¤ন ১৮ বছর) নিয়োগ করা হয় ।৬. মেডিকেল যোগ্যতা সম্পন্ন প্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিককে যথাযথ সেকশনে দক্ষতা যাচাই এর জন্য প্রেরণ করা হয়। ৭. দক্ষতা যাচাই এর পর পার্সোন্যাল বিভাগ সকল কাগজ পত্র যাচাই করে। ৮. শ্রমিক/কর্মচারী রাষ্ট্রবিরোধী কোন কর্মকান্ডের সহিত জড়িত কিনা তাহা সনাক্ত করার জন্য স্থানীয় চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত চারিত্রিক সনদপত্র জমা নেওয়া হয়। এই সনদপত্র আরো প্রত্যয়ন করবে যে, সে নৈতিক চরিত্রের অধিকারী কি না। ৯. পার্সোন্যাল বিভাগ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শ্রমিকদের বাছাইকালীন সময়ে অপরাধ জনিত কর্মকান্ডের সহিত জড়িত বলে সন্দেহ হলে স্থানীয় থানা থেকে পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্ট জমা দিতে হয়। উল্লেখ্য সিকিউরিটি ও প্যাকিং শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে এই বিষয়ে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হয়। ১০. কোম্পানীর পরিচালক (এইচ.আর.ডি) এবং সিএফও কর্তৃক বেতন ধার্য ও অনুমোদন করা হয়। ১১. শ্রমিকের সকল কাগজ পত্র ব্যক্তিগত ফাইলে সংরক্ষন করা হয়। নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত শ্রমিক/কর্মচারীকে নিয়োগ পত্র এবং শ্রমিক সহায়িকা দেওয়া হয়। তাকে ছবি সম্বলিত একটি পরিচয় পত্র দেওয়া হয়, যাহা কারখানায় প্রবেশের সময় নিরাপত্তা প্রহরীকে দেখাতে হয় এবং গলায় ঝুলিয়ে পরতে হয়।
by Mashiur | Nov 17, 2017 | শ্রমিক নিয়োগ
কর্মচারী নিয়োগ লিখিত নীতিমালা
১. সকল শ্রমিক/ কর্মচারী অথবা যে কোন ব্যক্তির নিয়োগ পার্সোন্যাল বিভাগ থেকে করা হয়।
২. সংশ্লি®ট বিভাগ থেকে শ্রমিক/কর্মচারী নিয়োগের অনুমোদিত রিকুইজিশন এবং প্রাপ্তি সাপেক্ষে সকল নিয়োগ পার্সোন্যাল বিভাগ থেকে করা হয়।
৩. সংশ্লি®ট বিভাগের প্রয়োজন অনুসারে পার্সোন্যাল বিভাগ শ্রমিক/কর্মচারীদের কাগজপত্র প্রাথমিক পরীক্ষা করে প্রাথমিক বাছাই সম্পন্ন করে।
৪. প্রাথমিক বাছাই এর পরে শ্রমিকদেরকে ডাক্তারী পরীক্ষা ও বয়স যাচাই এর জন্য কোম্পানীর মেডিকেল সেন্টার এ রেজিঃ ডাক্তারের নিকট পাঠানো হয় ।
৫. ফ্যাশনস লিঃ, কোম্পানী নীতিমালা অনুযায়ী শুধুমাত্র প্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিক (র্সবনি¤ন ১৮ বছর) নিয়োগ করা হয় ।
৬. মেডিকেল যোগ্যতা সম্পন্ন প্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিককে যথাযথ সেকশনে দক্ষতা যাচাই এর জন্য প্রেরণ করা হয়।
৭. দক্ষতা যাচাই এর পর পার্সোন্যাল বিভাগ সকল কাগজ পত্র যাচাই করে।
৮. শ্রমিক/কর্মচারী রাষ্ট্রবিরোধী কোন কর্মকান্ডের সহিত জড়িত কিনা তাহা সনাক্ত করার জন্য স্থানীয় চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত চারিত্রিক সনদপত্র জমা নেওয়া হয়। এই সনদপত্র আরো প্রত্যয়ন করবে যে, সে নৈতিক চরিত্রের অধিকারী কি না।
৯. পার্সোন্যাল বিভাগ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শ্রমিকদের বাছাইকালীন সময়ে অপরাধ জনিত কর্মকান্ডের সহিত জড়িত বলে সন্দেহ হলে স্থানীয় থানা থেকে পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্ট জমা দিতে হয়। উল্লেখ্য সিকিউরিটি ও প্যাকিং শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে এই বিষয়ে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হয়।
১০. কোম্পানীর পরিচালক (এইচ.আর.ডি) এবং সিএফও কর্তৃক বেতন ধার্য ও অনুমোদন করা হয়।
১১. শ্রমিকের সকল কাগজ পত্র ব্যক্তিগত ফাইলে সংরক্ষন করা হয়। নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত শ্রমিক/কর্মচারীকে নিয়োগ পত্র এবং শ্রমিক সহায়িকা দেওয়া হয়। তাকে ছবি সম্বলিত একটি পরিচয় পত্র দেওয়া হয়, যাহা কারখানায় প্রবেশের সময় নিরাপত্তা প্রহরীকে দেখাতে হয় এবং গলায় ঝুলিয়ে পরতে হয়।
কর্মী নিয়োগ পদ্ধতি – ২
১। কারখানায় কর্মীর প্রয়োজন হলে সংবাদপত্র বা পোষ্টারের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়।
২। শুধুমাত্র ১৮ বৎসর বা তদুর্ধ্ব বয়সের কর্মীদের নিয়োগ দেওয়া হয়।
৩। প্রথমে গেইট থেকে চাকুরী প্রত্যাশী কর্মী সংগ্রহ করে কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত কমিটি তাদের সমস্ত
কাগজপত্র সঠিক কিনা ভালোভাবে পর্যবেক্ষন করেন । কাগজপত্র ঠিক থাকলে তাকে ভিতরে
প্রবেশ করানো হয়।
৪। প্রথমে কমপ্লায়েন্স, প্রশাসন, এবং ওয়েলফেয়ার এর মাধ্যমে কর্মীর বয়স যাচাই করা হয়।
৫। পরবর্তীতে প্রাথমিক ভাবে উত্তীর্ণ চাকুরী প্রত্যাশীদের বয়স এবং শারীরিক সক্ষমতা
যাচাইয়ের জন্য কারখানায় কর্তব্যরত ডাক্তারের মাধ্যমে সকল পরীক্ষা সম্পন্ন করা হয়।
৬। শুধুমাত্র ডাক্তার কর্তৃক উত্তীর্ণ প্রার্থীদের দক্ষতা যাচাই করার জন্য পরীক্ষা নেওয়া হয়।
৭। দক্ষতা , যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা যাচাইয়ের পর বেতন কাঠামো নির্ধারণ করা হয়।
৮। নিয়োগের ক্ষেত্রে কখনো জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, লিঙ্গ ইত্যাদি ভেদাভেদ করা হয় না।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (যা সাথে আনতে হবে)
১. বয়স প্রমানের জন্য জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি।
২. শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের ফটোকপি
(যদি থাকে প্রয়োজনে সার্টিফিকেটের মূল কপি দেখাতে হবে) ।
৩. ২/৩ কপি পাসপোর্ট এবং ১ কপি স্ট্যাম্প সাইজ ছবি প্রদান করা বাধ্যতামুলক।
৪. জাতীয় পরিচয় পত্রের মুল কপি দেখাতে হবে ।