কিভাবে একজন স্টোর মান কে পরিচালনা করতে হয়?

কিভাবে একজন স্টোর ম্যান কে পরিচালনা করতে হয়?

স্টোর ম্যান পরিচালনা প্রক্রিয়া

ক-আনলোডিং

সম্পাদনাকারী: স্টোর কিপার
রিপোর্ট করতে হবে: স্টোর ম্যানেজার

আনলোডিং এর আগে ই-মেইল এর মাধ্যমে কমার্শিয়াল ম্যানেজারের নিকট থেকে প্রেরিত যাবতীয় ডকুমেন্ট স্টোর এর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা চেক করবেন ও প্রস্তুত রাখবেন। তারপর স্টোর ম্যানেজার ই-মেইল এর মাধ্যমে তাদের রেফারেন্সের জন্য জি.এম.এ./জি.এম.পি. কে অবহিত করবেন।
প্যাকিং তালিকা
ইনভয়েস
চালান
যদি উপরের ডকুমেন্টগুলি সঠিক পাওয়া যায় তবে স্টোর ম্যানেজার আনলোডিং এরিয়ায় (কোয়ারান্টাইন এরিয়া) সেগুলি আনলোড করতে দিবেন এবং স্টোর ম্যান কাপড় ও ট্রিম পরীক্ষা করার জন্য কিউ.এ. ম্যানেজারকে অবহিত করবেন।
স্টোর ম্যানেজার
সিনিয়র ইনচার্জ
সিকিউরিটি অফিসার
স্টোর ইনচার্জ/সিকিউরিটি অফিসার প্যাকিং তালিকা মোতাবেক গণনা করবেন এবং নিশ্চিত করবেন যে কমার্শিয়াল অফিসারের প্রদত্ত প্যাকিং তালিকার সাথে মিল রয়েছে কিনা। যদি কোন প্রকার ঘাটতি থাকে তবে স্টোর ম্যানেজার ই-মেইল এর মাধ্যমে পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য কমার্শিয়াল ম্যানেজার/জি.এম.এ. ও জি.এম.পি. কে অবহিত করবেন।

খ-কাপড় পরীক্ষা

সম্পাদনাকারী: কাপড় ইন্সপেক্টর
রিপোর্ট করতে হবে: কিউ.এ. ম্যানেজার

উদ্দেশ্য:
এই প্রক্রিয়ার উদ্দেশ্য হল ক্রেতার চাহিদা মোতাবেক কাপড় এর মান পরীক্ষা করা এবং কোন প্রকার অন্যথা হলে প্রয়োজনীয় সংশোধনমূলক ও প্রতিরোধমূলক ব্যাবস্থা গ্রহন করা।
পরিধি:
এই প্রক্রিয়া গার্মেন্টস এ উৎপাদনের জন্য যাবতীয় কাপড় এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
দায়িত্ব:
কাপড় ইন্সপেক্টর কোয়ালিটি ম্যানেজারের তদারকীর অধীনে ৪ পয়েন্ট সিস্টেম মোতাবেক কাপড় পরীক্ষা করবেন। নমুনা নির্ধারন শ্রেনী হবে বৃহৎ লট ভিত্তিক ১০% চেক করণ।
প্রক্রিয়া:
১) কাপড় ইন্সপেক্টর অবশ্যই লট ভিত্তিক গৃহীত পরিমান থেকে ১০% চেক করবেন।
২) কাপড় এর রোল খুলতে হবে এবং পরিদর্শন মেশিনে রাখতে হবে।
৩) পরীক্ষার সময় পরীক্ষার মেশিনে কাপড় এর রং ও মান নিশ্চিত করতে হবে।
৪) বায়ারের অনুমোদিত নমুনা ফ্যাক্টরিতে না থাকলে পরিদর্শন মেশিনে ফ্যাক্টরির জি.এম. অনুমোদিত নমুনা থাকবে।
৫) নমুনা মানে নিচের বিষয়গুলি থাকবে।
কাস্টমার
মৌসুম
রং এর নাম
শেড গ্রুপ

৬) সরবরাহ পরিদর্শন রিপোর্টের বিপরীতে অবশ্যই চেক করতে হবে।
১) পরীক্ষার সময় কাপড় এর ফেস/টপ সাইড নিশ্চিত কওে কাপড় মেশিনে চেক করতে হবে।
২) সরবরাহকারীর রোল ট্যাগে বর্নিত পরিমানের বিপরীতে কাপড় কতখানি লম্বা তা চেক করতে হবে। কোন প্রকার বৈপরীত্য দেখলে তা মার্চেন্ডাইজারের মাধ্যমে সরবরাহকারীকে জানাতে হবে।
৩) কাপড় পরীক্ষার সময় প্রশস্ততা নিশ্চিত করার জন্য ৩-৫ বার ভিন্ন জায়গায় চেক করতে হবে এবং ক্রয়কৃত প্রশস্ততার বিপরীতে তুলনা করতে হবে। যদি প্রশস্ততা ক্রয়কৃত প্রশস্ততার কম হয় তবে প্রমানসহ কাপড় সরবরাহকারীকে অবহিত করতে হবে। বর্ধিত ব্যাবহারের জন্য সরবরাহকারী তার কাপড় পরিবর্তন করবেন।
৪) তিনটি ভিন্ন জায়গায় কাপড় এর ওজন পরিমাপ করতে হবে। তিনটি এলাকার গড়পড়তা হবে বর্নিত ওজনের +-৫% এর মধ্যে।
৫) ৪ পয়েন্ট সিস্টেম মোতাবেক কাপড় এর ত্রুটি চেক করতে হবে এবং ত্রুটি প্রদর্শন করে তা চিহ্নিত করতে হবে। কোন অনুমোদনের প্রয়োজন হলে অনুমোদনের জন্য ত্রুটিপুর্ন নমুনা রাখতে হবে এবং পিপি মিটিং এর আগে অনুমোদন নিতে হবে।
৬) কাপড় এ কোন প্রকার ত্রুটি, কাটাছেড়া ও ঢিলা ইত্যাদি রয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করতে হবে।
৭) রোলের মধ্যে রং শেডিং শুরুতে, মধ্যখানে ও রোলের প্রান্তে চেক করতে হবে। যদি কোন প্রকার সমস্যা দেখা যায় তবে পুরো প্রশস্ত স্ট্রাইপ ( মোটামুটি ৬” প্রশস্ত) শুরু থেকে টিউব করতে হবে। রোলের মধ্য ও প্রান্ত ভাগ নিতে হবে এবং রং শেডিং নিশ্চিত করার জন্য একটি কম্বল করতে হবে।
৮) পরীক্ষার রিপোর্টে উপরোক্ত বিষয় রিপোর্ট করতে হবে। কোন বড় ত্রুটির জন্য নমুনা প্রমান হিসেবে রাখতে হবে। পয়েন্ট ১০০ বর্গ গজ এবং উপরোক্ত তথ্যের ভিত্তিতে হিসেব করতে হবে।
৯) যদি প্রতি ১০০ বর্গ গজে গণনা পয়েন্ট ২৮ এর বেশী হয় তবে ব্যাচের অন্য ১০% পরীক্ষা করতে হবে। এখনো পয়েন্ট যদি প্রতি ১০০ বর্গে ২৮ এর বেশী হয় তবে পণ্য ১০০% চেক করতে হবে।
১০) যদি ১০০% পরীক্ষায় সমস্যা পাওয়া যায় তবে তা মার্চেন্ডাইজারকে অবহিত করতে হবে এবং কাপড় প্রত্যাখ্যান হবে এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।
১১) প্রত্যাখ্যান পণ্যের নমুনা বায়ার থেকে অনুমোদনের জন্য মার্চেন্ডাইজারের নিকট প্রদান করতে হবে।
১২) এন.আর.সি. এর উপর ভিত্তি করে নন কনফরমিটি রিপোর্ট করতে হবে এবং প্রত্যাখ্যাত মাল আলাদা প্রত্যাখ্যান এলাকায় মার্ক করে স্পষ্ট চিহ্ন দিয়ে রাখতে হবে।
১৩) তারপর স্টোর ম্যানেজার সঠিক প্রত্যাখ্যাত পরিমান উল্লেখ করে ই-মেইল এর মাধ্যমে মার্চেন্ডাইজারকে অবহিত করবে ।
১৪) মার্চেন্ডাইজার থেকে নিশ্চিত হওয়ার পর প্রত্যাখ্যত মালামাল চালানের মাধ্যমে সরবরাহকারীকে ফেরত পাঠাতে হবে।
১৫) কাপড় ফেরত প্রদান বিষয়ে স্টোর ম্যানেজার অবশ্যই কাপড় এর অবস্থা দেখবেন এবং সেই মোতাবেক রেকর্ড হালনাগাদ করবেন।
১৬) পরিবর্তিত যে কাপড় আসবে তার ১০০% পরীক্ষা করতে হবে।

খ-০১: শেড ব্যান্ড প্রক্রিয়া
১) প্রত্যেক রোল থেকে ৮” বাই ৮” পরিমাপের ৫ পিস ব্লাংকেট কাটতে হবে।
২) তারপর রোল ভিত্তিক ব্লাংকেট ১ ইয়ার্ড বাই ১ ইয়ার্ড ৫ সেট করে তা ওয়াশিং প্লান্টে পাঠাতে হবে।
৩) তারপর এটা ৩ সেট ওয়াশ করা ও ২ সেট ওয়াশ না করা আলাদা রেখে শেড ব্যান্ড করতে হবে।
৪) এক সেট ওয়াশ করা ব্লাংকেট ওয়াশিং প্লান্টে দিতে হবে এবং অন্য সেট রেফারেন্সের জন্য ফ্যাক্টরিতে রাখতে হবে ।

৫) ওয়াশ না করা ব্লাংকেটটি ওয়াশিং প্লান্টে দিতে হবে এবং একটি গার্মেন্টস এ রেফারেন্সের জন্য রাখতে হবে।
৬) একটি ওয়াশ করা ব্লাংকেট কাটতে হবে এবং শেড গ্রুপ আলাদা করে রিপোর্ট করতে হবে।
৭) যদি শেড আওতার মধ্যে না থাকে তবে ব্লাংকেট পুন:ওয়াশ করতে হবে এবং সেই মোতাবেক মার্চেন্ডাইজারের অনুমোদন নিতে হবে।
খ-০২ সংকোচন পরীক্ষা
সংকোচন উদ্দেশ্যে প্রত্যেক রোল থেকে কাপড় কেটে তা নিচের মোতাবেক পাঠাতে হবে:
৪০ সিএম

৭০ সিএম

১) উপরে দেখানো মতে কাপড় ইন্সপেক্টর প্রত্যেক রোল থেকে কাপড় কাটবেন এবং স্থায়ী মার্কার পেন দিয়ে ৩০ সিএম বাই ৩০ সিএম (৪০ সিএম এর জন্য) ৫০ সিএম বাই ৫০ (৭০ সিএম এর জন্য) সিএম মার্ক করবেন।
২) পরিমাপের পর মার্ক ওয়াশের জন্য ওয়াশিং প্লান্টে পাঠাতে হবে।
৩) সংকোচনের জন্য সংকোচন পিসগুলি ওয়াশ করতে হবে এবং সংকোচন মোতাবেক রোল আলাদা করতে হবে।
৪) একই ইন্সপেক্টর তা ফরম্যাটে হালনাগাদ করবে এবং সব বিভাগে (স্টোর/কাটিং/উৎপাদন/কোয়ালিটি) তার কপি প্রদান করবে।
৪ পয়েন্ট সিস্টেম:
লম্বা ও প্রশস্ততায় ০-৩” পর্যন্ত ত্রুটি = ০১ পয়েন্ট
লম্বা ও প্রশস্ততায় ৩-৬” পর্যন্ত ত্রুটি = ০২ পয়েন্ট
লম্বা ও প্রশস্ততায় ৬-৯” পর্যন্ত ত্রুটি = ০৩ পয়েন্ট
লম্বা ও প্রশস্ততায় ৯-১ গজ পর্যন্ত ত্রুটি = ০৪ পয়েন্ট

গ- ট্রিম পরীক্ষা

সম্পাদনাকারী : ট্রিম অডিটর
রিপোর্ট করতে হবে: কিউএএম

উদ্দেশ্য:
বায়ারের শর্ত মোতাবেক ট্রিমের মান পরীক্ষা করা এবং ত্রুটি দূরীকরনার্থে প্রয়োজনীয় সংশোধনমুলক/ প্রতিরোধমুলক ব্যবস্থা গ্রহন করা।

প্রক্রিয়া:
১) পরীক্ষা শুরু করার আগে ট্রিম ইন্সপেক্টরের নিকট মার্চেন্ডাইজারের অনুমোদিত ট্রিম কার্ড থাকবে।

২) পরীক্ষা শুরু করার আগে কোন ত্রুটি আছে কিনা তা পরীক্ষা করার জন্য ধাতব পরীক্ষা মেশিনে পাশ করতে হবে। যদি কোন প্রকার ধাতব পদার্থ থাকে তবে তা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের জন্য কিউএএম কে অবহিত করতে হবে।
৩) বিস্তারিত স্টাইল/ পণ্য গ্রহন তারিখ/পরিমান/পরীক্ষা তথ্য (পাশ/ফেল) সহ বিস্তারিত রেজিস্টারে বর্নিত থাকতে হবে।
৪) অর্ডার পরিমান থেকে ১০% পরীক্ষা করতে হবে। একিউএল নমুনা চার্ট মোতাবেক ইচ্ছামত নমুনা নির্বাচন করতে হবে।
৫) পরীক্ষা ফেল করলে সেক্ষেত্রে কিউএএম এর মাধ্যমে অনুমোদিত হয়ে পুন: পরীক্ষা করতে হবে।
৬) বায়ার থেকে অনুমোদনের জন্য সংশ্লিষ্ট মার্চেন্ডাইজারের নিকট প্রত্যাখ্যাত নমুনা প্রদান করতে হবে।
৭) এন.আর.সি. এর উপর ভিত্তি করে নন কনফরমিটি রিপোর্ট করতে হবে এবং প্রত্যাখ্যাত মাল আলাদা প্রত্যাখ্যান এলাকায় মার্ক করে স্পষ্ট চিহ্ন দিয়ে রাখতে হবে।
৮) তারপর স্টোর ম্যানেজার সঠিক প্রত্যাখ্যাত পরিমান উল্লেখ করে মার্চেন্ডাইজারকে অবহিত করবে ইমেইল মাধ্যমে ট্রিম পরীক্ষা রিপোর্ট এর মাধ্যমে।
৯) মার্চেন্ডাইজার থেকে নিশ্চিত হওয়ার পর প্রত্যাখ্যাত মালামাল চালান এর মাধ্যমে সরবরাহকারীকে ফেরত পাঠাতে হবে।

১০) ট্রিম ফেরত প্রদান বিষয়ে স্টোর ম্যানেজার অবশ্যই ট্রিম এর অবস্থা দেখবেন এবং সেই মোতাবেক রেকর্ড হালনাগাদ করবেন।
১১) পরিবর্তিত যে ট্রিম আসবে তার ১০০% পরীক্ষা করতে হবে।
ঘ-কাপড় ও ট্রিম স্টোরকরন:
সম্পাদনাকারী: স্টোর কিপার
রিপোর্ট করতে হবে: স্টোর ইনচার্জ
১) কাপড় পরীক্ষা পাশের পর বায়ারের মতামত মোতাবেক স্টোর করতে হবে এবং সেই মোতাবেক স্টোর কিপারের তদারকীর মাধ্যমে বিন কার্ড হালনাগাদ করতে হবে এবং একই সময়ে অবশ্যই রেজিস্টার হালনাগাদ করতে হবে।

ঙ-কাপড় কাটিং এ প্রদান

সম্পাদনাকারী: স্টোর কিপার
রিপোর্ট করতে হবে: স্টোর ইনচার্জ
১) এই প্রক্রিয়া শুরু করার আগে স্টোর কিপার অবশ্যই কাপড় পরীক্ষা রিপোর্ট/সংকোচন/শেড রিপোর্ট হাতে রাখবেন।
২) কাটিং ম্যানেজার স্টোর চালান প্রস্তুত করবেন এবং মেড/ সংকোচন/ প্রশস্ততা ও লট মোতাবেক প্রয়োজনীয় কাপড় এর চাহিদা কাটিং সারভিসার এর মাধ্যমে স্টোরে পাঠাবেন।

৩) সারভিসার স্টোর ম্যানেজারের নিকট স্টোর এস.আর. প্রদান করে অনুমোদন গ্রহন করবেন।
৪) তারপর কাটিং সারভিসার স্টোর কিপারের নিকট এস.আর. দিবেন এবং স্টোর কিপার এস. আর. মোতাবেক কাপড় প্রদান করবেন।
৫) প্রদানের পর স্টোর ম্যান অবশ্যই প্রদানকৃত পরিমান মোতাবেক এস.আর. অনুযায়ী রেজিস্টার এবং বিন কার্ড হালনাগাদ করবেন।
৬) যদি কোন কাপড় কাটিং শেষে অতিরিক্ত হয় তবে কাটিং ম্যানেজার ম্যাটেরিয়াল রিটার্ন চালান এর মাধ্যমে অতিরিক্ত মালামাল স্টোর ম্যানেজারের নিকট পাঠাবেন।

চ- ট্রিম উৎপাদন লাইনে প্রদান

সম্পাদনাকারী : স্টোর কিপার
রিপোর্ট করতে হবে : স্টোর ইনচার্জ

১) এই প্রক্রিয়া সম্পাদনের আগে স্টোর ম্যান এর  নিকট অবশ্যই অনুমোদিত ট্রিম কার্ড থাকবে।
২) ইনপুট পরিমান মোতাবেক সুইং সার্ভিসার স্টোর রিকুইজিশন ফরম প্রস্তুত করবে এবং উৎপাদন ম্যানেজারের স্বাক্ষরের পর স্টোর কিপারের নিকট জমা দিবেন।

৩) স্টোর ম্যান অবশ্যই কাটিং রিপোর্টের সাথে ক্রস চেক করবেন যাতে নির্ধারিত পরিমান ও আকার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায় এবং তারপর স্টোর ম্যানেজার থেকে অনুমোদন নিবেন।
৪) যদি এটা মিলে যায় তবে স্টোর কিপার এস.আর. মোতাবেক ট্রিম প্রদান করবেন এবং এস.আর. অনুযায়ী রেজিস্টার এবং বিন কার্ড হালনাগাদ করবেন।
৫) যদি কোন ট্রিম কাজের শেষে অতিরিক্ত হয় তবে উৎপাদন ম্যানেজার ম্যাটেরিয়াল রিটার্ন চালান এর মাধ্যমে অতিরিক্ত মালামাল স্টোর ম্যানেজারের নিকট পাঠাবেন। স্টোর ম্যানেজার তা গ্রহন করবেন।

ছ-মাসিক শিপমেন্ট অবস্থা প্রস্তুতকরন:

সম্পাদনাকারী : স্টোর ম্যানেজার
রিপোর্ট করতে হবে : জি.এম.এ
১) শিপমেন্ট কমার্শিয়াল হতে প্রাপ্ত ইনভয়েস এবং প্যাকিং তালিকা মোতাবেক স্টোর ম্যানেজার/ ফিনিশিং ম্যানেজার/ সিকিউরিটি ইনচার্জ এর তদারকীর মাধ্যমে পাঠাতে হবে
২) মালামাল পাঠানোর পর স্টোরম্যানেজার অবশ্যই শিপমেন্ট অবস্থা হালনাগাদ করবেন।
৩) মাসের শেষে স্টোর ম্যানেজার অবশ্যই শিপমেন্ট অবস্থা হালনাগাদ করবেন।

৪) এই রিপোর্ট চেক করতে হবে এবং তা সংশ্লিষ্ট হিসাব ও অর্থ বিভাগে জি.এম.এ. এর অনুমোদনের পর প্রেরণ করতে হবে।

জ-স্টাইল রিকনসিলিয়েশন রিপোর্ট

সম্পাদনাকারী : স্টোর কিপার
রিপোর্ট করতে হবে : স্টোর ম্যানেজার

১) ফিনিশিং ম্যানেজার ফিনিশিং রিকনসিলিয়েশন রিপোর্ট প্রস্তুত করবে এবং স্টাইল রিকনসিলিয়েশন রিপোর্ট প্রস্তুত করার জন্য স্টোর বিভাগে প্রেরন করবে।
২) স্টোর ম্যান রিকনসিলিয়েশন রিপোর্ট প্রস্তুত করবে এবং আরো চেক করার জন্য ও স্বাক্ষর করার জন্য স্টোর ম্যানেজারের নিকট প্রেরন করবেন।
৩) রিপোর্ট সম্পন্ন হওয়ার পর মার্চেন্ডাইজিং বিভাগ/ আইই প্রধান / জি.এম.পি./ জি.এম.এ. এর স্বাক্ষরের পর স্টোর ম্যানেজার তা সংশ্লিষ্ট সকলের নিকট হস্তান্তর করবেন।

ঝ-পরিত্যাক্ত স্টক রিপোর্ট

সম্পাদনাকারী : স্টোর কিপার
রিপোর্ট প্রদান করতে হবে : স্টোর ম্যানেজার

১) শিপমেন্ট সম্পন্ন হওয়ার পর স্টোর কিপার পরিত্যাক্ত স্টক রিপোর্ট প্রস্তুত করবেন।
২) রিপোর্ট চেক করার পর এবং স্টোর ম্যানেজার ও জি.এম.এ. তা স্বাক্ষর করবেন।
৩) জি.এম.এ. এই রিপোর্ট ব্যাবস্থাপনা পরিচালকের সাথে শেয়ার করবেন।
৪) স্টোর ম্যান পরিত্যাক্ত পোশাকের ল্যাবেল অপসারন করবেন এবং সব পরিত্যাক্ত পোশাক মূল স্টোর এর বাইরে পা

ফরম্যাট

কাপড় পরীক্ষা
শেড ব্যান্ড
কাপড় সংকোচন
১/১৬ পাউন্ড কাপর পরীক্ষা
লাইট পরীক্ষার ধন্টা ভিত্তিক রিপোর্ট
এক্সেসরিস পরীক্ষা
ধাতব সনাক্তকরন রিপোর্টিং
কাপড় ইনভেন্টরি রিপোর্ট
বিন কার্ড
এক্সেসরি ইনভেন্টরি রিপোর্ট
কাপড় রিকুইজিশন ফরম
উপাদান ফেরত চালান
কাপড় রিকুইজিশন ফরম
উপাদান ফেরত চালান
মাসিক শিপমেন্ট রিপোর্ট
স্টাইল মিলানো রিপোর্ট
পরিত্যাক্ত স্টক রিপোর্ট
ব্যবহত সুচ বিন্যাস লগ
ব্যবহত /ভাঙ্গা সুচ কন্ট্রোর লগ
হ্যান্ড সুইং ট্যাগ গান সুচ
হ্যান্ড সুইং পরিসংখ্যান লগ
সুচ পরিসংখ্যান লগ
নতুন সুচ রিকুইজিশন
বারকোড স্ক্যানিং রিপোর্ট


Posted

in

by

Comments

3 responses to “কিভাবে একজন স্টোর ম্যান কে পরিচালনা করতে হয়?”

Leave a Reply