হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড ব্যাবহারের নিয়ম গুলো কি কি

হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড ব্যাবহারের নিয়ম গুলো কি কি ?

হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড

রংহীন তরল তিতা স্বাদের

গিলে ফেললে বা শ্বাসের সাথে গ্রহন করলে ক্ষতি হবে এর কারণে ত্বক এবং চোখে জ্বালাতন হতে পারে এবং বিচ্ছিন্নভাবে মিউকাস মেমব্রেনে ও জ্বালা হতে পারে।শ্বাসন করলে ঐ এলাকাটি সম্ভবত বিচ্ছিন্নভাবে জ্বালাতন করতে পারে। শক্তিশালী অক্সিডাইজার অন্যান্য দ্রব্যের সংষ্পর্শে আসলে আগুন লাগতে পারে। উচ্চ তাপমাত্রায়  পাত্রাটি তীব্র ভাবে ভেঙ্গে যেতে পারে বষ্প/ ধোয়া পিশ্চাসের সাথে নেওয়া যাবে না। চোখে, ত্বকে বা কাপড়ে লাগানো যাবেনা তাপ এবং ধোয়া থেকে দূরে রাখতে হবে কাপড় এবং অন্যান্য দাহ্য বস্থু  সংষ্পর্শ থেকে দূরে রাখতে হবে দাহ্য পদার্থ থেকে দূরে জমা রাখতে হবে পাত্রের মুখ শক্ত করে বন্ধ করতে হবে।ব্যবহারের পর হাত ভাল ভাবে ধূতে হবে। পর্যাপ্ত বায়ু চলাচল স্থানে ব্যবহার করতে হবে সতর্কতার সাথে পরিচালনা/ব্যবহার করতে হবে।

স্বাস্থ্যের উপযুক্ত কার্যকর প্রভাব:

শ্বসণ

স্বল্প মেয়াদী ফলাফল ঃ শ্বাসের সাথে গ্রহন করলে তা ক্ষতিকর সম্ভবত বিচ্ছিন্ন ভাবে জ্বালাতন করতে পারে। আরও হতে পারে বমি, ডায়রিয়া, শ্বসকষ্ট, মাথাব্যাথা,মাথা ঝিমঝিম করা, অবশ ঝাকি দেওয়া, ফুসফুস সংকুচিত হওয়া, কম্পণ, মানসিক আঘাত।

দীর্ঘমেয়াদী ফলাফল: সল্প মেয়াদী ফলাফল গুলোই প্রকট হতে পারে ফলাফল গুলো ভয়ঙ্গর রুপ নিতে পারে।

ত্বক স্পর্শ ঃ

স্বল্প মেয়াদী ফলাফল : সম্ভবত বিচ্ছিন্নভাবে জ্বালাতন করতে পারে।

দীর্ঘ মেয়াদী ফলাফল ঃ স্বল্প মেয়াদী ফলাফল গুলোর প্রকট প্রভাবই পড়তে পারে।

চোখ স্পর্শঃ

স্বল্প মেয়াদী প্রভাব জ্বালাতদন করতে পারে। ফলাফলগুলো ভয়ঙ্কর রুপ নিতে পারে আবার অন্ধত্বের কারন ও হতে পারে।

দীর্ঘ মেয়াদী প্রভাব স্বল্পমেয়াদী ফলাফল গুলোই প্রকট হতে পরবর্তীতে এর ফলে চোখ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

পাকস্থলী ঃ

স্বলমেয়াদী প্রভাবঃ গিলে ফেললে ক্ষতি হতে পারে। জ্বলাতন করতে পারে। পরবর্তীতে এর ফলে জ্বর এর বুকে ব্যাথা হতে পারে। দীর্ঘ মেয়াদী ফলাফল স্বল্পমেয়াদী ফলাফল গুলোই প্রকট হতে পারে এবং এর ফলে কিডনী নষ্ট হয়ে যেতে পারে এর ফলে টিউমার ও হতে পারে।

অংশ – ৩ ঃ  প্রাথমিক চিকিৎসা ব্যবস্থা

শ্বসনঃ

প্রাথমিক চিকিৎসা দ্রুত প্রকাশিত ক্ষেত্রে থেকে সেিয় বিশদ্ধ বাতাসে নিয়ে যেতে হবে। যদি প্রয়োজস হয় তবে কৃত্রিম শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যবস্থা করতে হবে। বায়ু চলাচল রক্তাচাপ এবং শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যবস্থা চালু করতে হবে। বিশ্রাম এবং উষ্ণ পরিবেশে থাকতে হবে লক্ষন এবং সমর্থন অনুযায়ী চিকিৎসা করতে হবে দ্রুত চিকিৎসা নিতে হবে। যোগ্য চিকিৎসা কর্মী অবশ্যই অক্সিজেনের ব্যবস্থা করবে।

ত্বক স্পর্শ ঃ

প্রাথমিক চিকিৎসা দ্রুত দূষিত কাপড় ও জুতাগুলো খুলে ফেলতে হবে। প্রচুর পানি সাবান এর জন্য পরিষ্কারক দিয়ে ধুতে হবে। যতক্ষন পর্যন্ত কোন রাসায়নিক চিহ্ন না থেকে যায়। (কমপক্ষে ১৫-২০ মিনিট) যদি জ্বলে তবে লক্ষ্যনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে ঃ আক্রান্ত জায়গায় জীবানুমুক্ত নিরাপদ শুষ্ক এর ঢিলেঢালা পোশাক দিয়ে ঢাকতে হবে। লক্ষন এবং সমার্থন অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে। দ্রুত চিকিৎসা পরামর্শ নিতে হবে।

চোখ স্পর্শ ঃ

প্রাথমিক চিকিৎসা ঃ দ্রুত প্রচুর পানি দিয়ে চোখ ধুতে হবে। কখন ও কখন চোখ টিপতে হবে। রাসায়নিক পদার্থর কোন চিহ্ন যতক্ষন পর্যন্ত না যায় (কম পক্ষে১৫-২০ মিনিট ) সাধারণ লবন পানিতে চোখ ধুয়ে যেতে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত না চোখ সাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে (৩০-৬০মিনিট) জীবানুমুক্ত ব্যন্ডেজ দিয়ে ঢাকতে হবে। দ্রুত চিকিৎসা নিতে হবে।

পাকস্থলী ঃ

প্রাথমিক চিকিৎসা ব্যক্তির্নি যদি সজ্ঞানে থাকে এবং কাপুনি না হয়। তবে তাকে ২-৪ গ্লাস পানি পান করাতে হবে যাতে রাসায়নিক পদার্থটি অধিকতর পাতলা হয়ে যায়। গ্যাসট্রিক টিউব ব্যবহার করা যেতে পারে ঐ চাপ থেকে মুক্ত হতে হলে কারণ সেটা অক্সিজেনে পূর্ণ থাকে (ড্রিসব্যাচ, বিষসংক্রান্ত সারগ্রন্থ ১২ তম সংস্করণ ) লক্ষণ এবং সমর্থন অনুযায়ী চিকিৎসা দিতে হবে। যোগ্য চিকিৎসা কর্মী অবশ্যই টিউব এর ব্যবস্থা করতে, দ্রুত চিকিৎসা পরামর্শ নিতে হবে।

চিকিৎসকদের মন্তব্য

 ঔষধ ঃ কোন সুনির্দিষ্ট ঔষধ নেই। লক্ষন ও সমর্থন অনুযায়ী চিকিৎসা দিতে হবে।

অংশ- ৪  ঃ  দূৃর্ঘটনা থেকে বাচার উপায়

স্বাভাবিক পতণ ঃ

দাহ্য পদার্থটি রাখতে হবে ( কাঠ, কাগজ, তৈল ইত্যাদি ) পড়ে যাওয়া উপাদান থেকে দূরে রাখতে হবে। পড়ে যাওয়া দ্রব্য স্পর্শ করা যাবে না। ছিদ্রটা বন্ধ করে দিতে হবে যদি কোন ঝুকি না থাকে পানি ছিটিয়ে ধোয়া হ্রাস করতে হবে। পাত্রের ভিতরে পানি দেওয়া যাবে না। অল্প শুকè পড়ে যাওয়া দ্রব্য বেলচা দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। পাত্রটি মুছতে হবে। পাত্রটি ঐ জায়গা থেকে সরিয়ে ফেলতে হবে। অল্প পড়ে যাওয়া তরল দ্রব্য প্রচুর পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। বেশি পরিমান দ্রব্য পড়ে গেলে তা থেকে কিছুটা অগ্রসর হয়। সে খানে গর্ত করে পড়ে যাওয়া দ্রব্য সেকানে বিন্যস্ত করতে হবে অপ্রয়োজনীয় লোকদের দূরে রাকতে হবে ঝুকিপূর্ণ এলাকা পৃথক করতে হবে এবং প্রবেশাধিকার নিষেধ করতে হবে উল্লেখিত পরিমান ( আর কিউ ) ঃ পাউন্ড  দি সুপারফান্ড এমেন্ডমেন্টস এন্ড রিঅথোরাই জেমন আইন (———)শাখা ৩০৪-এ বলা হয়েছে যে দ্রব্যের প্রকৃতি যদি উল্লেখিত পরিমানের চেয়ে বেশি বা সমান হয়। তবে দ্রুত স্থানীয় পরিকল্পনা কমিটিকে জানাতে হবে। এবং তারা তা ইমার্জেন্সি রেসপন্স কমিশনকে জানাবে (৪০———-৩৫৫.৪০) মক্ত দ্রব্যের প্রকৃতি যদি কেরেকলা  শাখা ১০৩ এর কম হয় তবে ন্যাশনাল রেসপন্স সেন্টার অবশ্যই তা লক্ষ করবে এবং দ্রুত মেট্রোপলিটক ওয়াশিংটর এর (৮০০). ৪২৪-৮০০২ অথবা (২০২) ৪২৪-২৬৭৫. এলাকায় জানাতে হবে (৪০ সি. এফ. আর. ৩০২.৬)

অংশ – ৫  ঃ  একটি নিয়ন্ত্রন, ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষা

বায়ুরন্ধ্র ঃ অবরুদু প্রকৃয়ার অবাধে বায়ু চলাচলের যোগান দিতে হবে। প্রকট সীমা প্রকাশিত হতে হবে।

চোখ প্রতিরক্ষা ঃ

কর্মীদের অবশ্যই তরল পদার্থ প্রতিরোধক অথবা ধূলা বালি প্রতিরোধক নিরাপদ চশমা এবং একটি মুখ রক্ষক পরিধান করতে হবে যা কিনা পদার্থের সংস্পর্শ থেকে প্রতিরোধ করে।

জরুরী ধৌতকরণ সুবিধা ঃ

যদি কমীদের চোখ অথবা ত্বকে পদার্থটির সংস্পর্শের কোন সম্ভাবনা থাকে তবে কর্মীর উচিত চোখ ধৌতকরণ যন্ত্র এবং দ্রুত প্রচুর পানির ঝাপটার যোগান রাখা। যা কিনা দ্রুত কাজ করা এলাকার জরুরী ভিক্তিতে ব্যবহার করা যায়।

পোশাক পরিচ্ছেদ ঃ

কমীদের উচিত যথোপ যুক্ত প্রতিরক্ষামূল পোশাক এবং যন্ত্র পরিধান করা যদি পদার্থটি ত্বকে লাগার কোন প্রকার সম্ভাবনা থাকে।

দস্তানা ঃ

পদার্থটির সংস্পর্শ প্রতিরোধ করার জন্য যথোপযুক্ত প্রতিরক্ষামূলক দস্তানা কর্মীদের পরিধান করতে হবে।

বায়ুশোধক ঃ

ইউ.এস ডিপার্টমেন্ট অব হেলথ এন্ড হিউম্যান সার্ভি স এন.আই.এস.এইচ পকেট গাইড টু কেমিক্যাল হ্যাজার্ডস, এন.আই.ও.এস.এইচ ক্রাইটেরিয়া এর তত্ত্বাবধানে সর্বাধিক ব্যবহৃত বায়ুশোধকটি উল্লেখিত। সুনির্দিষ্ট বায়ুশোধকটি নির্বাচন করা হয় কারখানার দূষিত লেভেলের উপর ভিত্তি করে এবং অবশ্যই কর্মসীমা অতিক্রম করা ঠিক নয় এবং এটি প্রমানিত ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট ফর ওকাপেশনাল সেইফটি এন্ড হেলথ এবং দি মাইন সেইফটি এন্ড হেলথ এডমিনিসট্রেশন দ্বারা প্রমানিত।

হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড

১০ পি.পি.এম-       যে কোন বায়ু সরবরাহকারী বায়ুশোধক।

২৫ পি.পি.এম-     যে কোন বায়ু সরবরাহকারী বায়ুশোধক যা সক্রিয়ভাবে লাগাতার প্রবাহিত হয়।

৫০ পি.পি.এম-      যে কোন স্বয়ং সম্পূর্ণ নিঃশ্বাসের যন্ত্রের সাথে সংযুক্ত ফেসপিস। যে কোন বায়ু সরবরাহকারী বায়ুশোধক ফেসপিস সংযুক্ত।

৭৫ পি.পি.এম-      যে কোন বায়ু  সরবরাহকারী বায়ুশোধক যা কিনা ফেসপিস ভর্তি এবং সক্রিয়ভাবে চাহিদা অনুযায়ী চাপ এবং অন্যান্য পজেটিভ চাপের ধরণ অনুযায়ী হয়ে থাকে।

মুক্তি ঃ যে কোন বায়ু বিশুদ্ধকরণ, সম্পূর্ণ ফেসপিস, শ্বসন (গ্যাসীয় নল) চিবুক স্টাইল সামনে অথবা পেছনে স্থাপন করে পেটী প্রতিরক্ষার যোগান দিতে হবে এই যৌগিক এর বিরুদ্ধে।

যে কোন যথোপযুক্ত মুক্তি ঃ ধরণ, স্বয়ংসম্পূর্ণ শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্র।

অগ্নিকান্ড এবং অন্যান্য দ্রুত অবস্থা যা কিনা জীবন ও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ঃ যে কোন স্বয়ংসম্পূর্ণ শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্র যা কিনা ফেসপিস ভর্তি এবং সক্রিয়ভাবে চাহিদা অনুযায়ী চাপ এবং অন্যান্য পজেটিভ চাপের ধরণ অনুযায়ী হয়ে থাকে।

যে কোন বায়ু সরবরাহকারী বায়ু শোধক যা কিনা ফেসপিস ভর্তি এবং সক্রিয়ভাবে ্চাপ এবং অন্যান্য পজেটিভ চাপের ধরণ অনুযায়ী হয়ে থাকে এবং যুক্ত আছে সহায়ক স্বয়ং সম্পূর্ণ শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্র সক্রিয়ভাবে চাহিদা অনুযায়ী চাপ এবং অন্যান্য পজেটিভ ধরণ অনুযায়ী হয়ে থাকে।

অংশ- ৬ ঃ বিষবিজ্ঞানগত তথ্য

বিষসংক্রান্ত তথ্য ঃ

৯০% ২ গ্রাম / এম ৩/৪ ঘন্টা ইনহেলেশন রেট এলসি ৫০;২২৭ পিপিএম ইনহেলেশন মাউথ এলসিএল ও ৫০০ কেজি /মিলিগ্রাম স্কিন-র‌্যাবিট এলডিএলও; ৪০৬০ কেজি, স্কিন র‌্যাট এল, ডি ৫০; ২ গ্রাম /কেজি স্কিন পিগ।

ক্যান্সার সম্ভাবনার অবস্থা ঃ এনিমেল লিমিটেড প্রমানপত্র (আইএআর সি শ্রেণী- ৩) আমাদের পড়াশোনা দিকনির্দেশনা করে যে হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড এর টিউমার হওয়ার কার্যকারিতা নেই।

স্থানীয় কার্যকারিতা ঃ ধীর ধ্বংসাত্মক শ্বাসগ্রহণ, ত্বক, চোখ, ইনজেকশন।

তীব্র বিষ বিজ্ঞান স্তর ঃ বিষ দ্বারা শ্বাস গ্রহণ এবং ইনজেকশন দেওয়া হয়। তুচ্ছ বিষক্রিয়াও শোষণ করে।

কাঙ্খিত কার্যকরী তথ্য ঃ তথ্য পর্যাপ্ত নয়।

বিস্ফোরনের ফলে ঝুঁকি বৃদ্ধি ঃ ফুসফুস, চোখ অথবা ত্বকের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি।

স্বাস্থ্য পরিণতি ঃ শ্বাসগ্রহণ ঃ ক্ষয়িষ্ঞু / বিষ

৭৫ পিপিএম দ্রুত বিপদ হতে পারে জীবন অথবা স্বাস্থ্যের।

তীব্র শ্বাস প্রতিক্রিয়া ঃ বাস্প অথবা কুয়াশায় সম্ভবত শ্বাস-প্রশ্বাস প্রক্রিয়ায় প্রচন্ড অস্বস্তির সৃষ্টি করে। ১০% এর কারণে গলায় লালচে ভাব, কাঁশি এবং শ্বাস কষ্ট হয়। ৩০% এর উপরে শ্বাস প্রশ্বাস সংকুচিত হয়। প্রচন্ড নিয়ন্ত্রিত বিষক্রিয়ার ফলাফল হতে পারে মাথা ব্যাথা, বমি ভাব, ডাইরিয়া, টিউমার, ইরিটেবিলিটি, ইনোসোমনিয়া, হাইপার রিফ্লেক্রিয়া, নাম্বপেস, কনভালসান, অসতর্কতা, আঘাত এবং মৃত্যু। শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষতিকর মাত্রা সম্ভবত অল্প ব্রঙ্কাইটিস থেকে ফুসফুসে ইউমা এবং প্রতিক্রিয়াটি সম্ভবত  কয়েক ঘন্টা বিলম্বিত হয়।

দীর্ঘকাল ব্যাপী প্রতিক্রিয়া ঃ কুকুরদের যদি দ্রবণের ৯০% থেকে পিপিএম দিনে ৬ ঘন্টা, সপ্তাহে ৫দিন, ৬ মাসের জন্য হয় তাহলে কোন প্রতিক্রিয়া দেখা যাবে না প্রথম ২৩ সপ্তাহে। পরে ২৩ সপ্তাহ কাঁশি, লেফরিমেশন এবং বিবর্ণ চুল দেখা যেতে পারে। কোন চুলের বীজকোষ ধ্বংস না করে এবং ফুসফুস উত্তেজিত করে ত্বকের পুরুত্ব দেখায়। খরগোশকে ৩ মাস ২২ পিপিএম দিলে বিবর্ণ চুল এবং নাকের চারপাশে উত্তেজনা দেখা যায়।

ত্বকের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঃ   ক্ষয়িষ্ঞু

তীব্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঃ

বাস্প অথবা কুয়াশা ত্বকের জন্য ক্ষতিকারক। ৬% মিশ্রন দূর্বল ক্ষতিকারক। অল্প মিশ্রিত তরলের সাথে সংযোগের ফলে ত্বকের স্নায়ু উত্তেজনা এবং সাদাভাব হয়। যদি না যায় তাহলে এরিথমা অথবা ভেসিকাল প্রক্রিয়া হতে পারে। আলসারের সাথে উচ্চ মিশ্রণ বেশী পোড়ায়। এখানে মানব জাগড়নের অসমাপ্ত অথবা অসংলগ্ন প্রতিবেদন আছে।

দীর্ঘদিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঃ

কার্যক্ষমতা নির্ভর করে মিশ্রন এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সময়ের উপর। ধীর ক্ষতিকারক উপাদানের সাথে পর্যায়ক্রমে সংস্পর্শের ফলে টিউমারটিটিস অথবা একই রকম তীব্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়।

চোখের সংস্পর্শ ঃ ক্ষয়িষ্ঞু

তীব্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ

বাস্প সম্ভাব্য কারণ হতে পারে। লালচে ভাব, প্রচন্ড তীব্রতা এবং অস্পষ্টতা। তরল তীব্র আলসারের কারণে সম্ভবত ফলাফল হচ্ছে অন্ধত্ব। সম্ভবত কার্যকারিতা স্থগিত। খরগোশের চোখে করনিয়া ইপিথিলিয়াম সমস্যা হচ্ছে ০.৫% যা স্বাভাবিক হয় ২৪ ঘন্টায়। তীব্র করনিয়া ইডিমা কেঁপে কেঁপে জ্বলে ৫%। অত্যন্ত কাছাকাছি করনিয়ার আইরিশ এবং রক্তনালী ৪ থেকে ৫ মাসে অল্প উন্নতি হয়। ৫ থেকে ৩০% করনিয়াল অন্ধত্ব্য যা দৃঢ়ভাবে মনোযোগ দিতে হবে > ১০%।

দীর্ঘকাল ব্যাপী প্রতিক্রিয়া ঃ পরিণতি নির্ভর করে দ্রবণ এবং কার্যকারিতার সময়ের উপর। পূণরাবৃত্ত প্রতিক্রিয়া ধীরক্ষতিকারক উপাদানের সম্ভবত কারণ সংযোজনকারী অথবা পরিণতি তীব্র প্রতিক্রিয়ার। খরগোশকে ১০ সপ্তাহে ৭ পিপিএম দিলে কোন করনিয়াল ক্ষতি দেখা যায় না।

পাকস্থলী ঃ ক্ষয়িষ্ঞু/বিষ/এনিম্যাল লিমিটেড কারসিনোজেন

তীব্র প্রতিক্রিয়া ঃ মুখে এবং গলায় প্রচন্ড অস্বস্তি এবং আঘাতের কারণ হতে পারে। কন্ঠনালী এবং পেট প্রসারিত করে এবং আভ্যন্তরীন রক্তক্ষরন হয়। ৫ জন মানুষ যারা ৫০ এমএল ইনজেকশন নেয় ৩৫% দ্রবন থেকে তারা উপলব্ধি করে পেট এবং বুকের ব্যাথা, নিঃশ্বাস ধারণ করে মুখে ফেনা হয়। এবং জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। তারা পরবর্তীতে মোটর এবং সংবেদনশীল অক্ষমতা, জড় মাইক্রোহেমোরেইজ এবং উন্নত লিউকোসাইটোসিসেস উন্নতি করেছে। ১ পেপিউমোনিয়ার উন্নতি। সব ঠিক তহয়ে যায় ২-৩ সপ্তাহে। প্রানঘাতি প্রতিবেদনে ইঁদুর ছিল ৭৫ এমজি/কেজি ৭৫% দ্রবনে।

দীর্ঘকালব্যাপী প্রতিক্রিয়া ঃ

প্যাথলজিক্যাল পরিবর্তন পিরিওজেনটিয়াম সময়ে দেখা যায় যে পুরু ইঁদুর ৮ সপ্তাহে গ্রহণ করে ১.৫% হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড তরল হিসেবে পান করে। ৩৫ সপ্তাহে ইঁদুরের চিকিৎসার জন্য ০.১৫% হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড এর ফলাফল হল জল চিকিৎসার অধঃপতিত প্রাণীর যকৃত এবং বৃক্ক নালা করে ইপিথিলিয়াল টিস্যু, পঁচনরূপী ব্যাধী, দাহ্যতা, অনিয়মিত টিস্যুর গঠন, পাকস্থলীর প্রাচীর এবং হাইপারথেফিলথিকা সংক্রান্ত টিস্যুর ছোট আভ্যন্তরীন প্রাচীর; ১% কেন্দ্রীভূত অপসারনের ফলে শরীরের ওজন কমবে এটা সুস্পষ্ট এবং ২ সপ্তাহের মধ্যে মারা যাবে। পূণরায় ইঁদুরের উপর প্রয়োগ করা হলে গ্রহণীতে এজিনোমাস এবং কর্কটনামক একপ্রকার রোগ হয়।


Posted

in

by

Comments

Leave a Reply