কারখানায় আগুন লাগলে আপনার দায়িত্ব কি?

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর সাথে জরুরী অগ্নি নিরাপত্তা

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর সাথে জরুরী অগ্নি নিরাপত্তা. অগ্নি র্দূঘটনার সময় অগ্নি নর্বিাপক সরঞ্জানাদরি ব্যবহার করে প্রাথমকি অবস্থাতইে আগুন নভোনোর কাজে ফ্যাক্টরী থকেে বরে হতে সাহায্য করা, উদ্ধার তৎপরতা, প্রাথমকি চকিৎিসা র্কাযক্রম অগ্নি নর্বিাপক দলরে কাজ। ফায়ার এলার্ম ” বাজার / শোনার সাথে সাথে কারখানার বৈদ্যুতিক বিভাগের লোকজন বৈদ্যুতিক মেইন সুইচ বন্ধ করে দিবে। বৈদ্যুতিক মেইন সুইচ বন্ধ করার জন্য মেইনটেন্যান্স টিমের যারা দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত আছেন কেবল তারাই বৈদ্যুতিক মেইন সুইচ অফ করবেন।কর্তৃপক্ষ শ্রমিক / কর্মচারীদের নিরাপত্তার জন্য খুবই আন্তরিক ও সচেতন। যাতে শ্রমিক / কর্মচারীরা নিরাপদে কাজ করতে পারে। তাই কর্তৃপক্ষ যে কোন বিপদকালীন সময়ে কিছু জরুরী নীতিমালা অবলম্বন করে থাকেন। এর মধ্যে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর সাথে জরূরী অগ্নি নিরাপত্তা পূর্ব পরিকল্পনা অন্যতম। জরূরী অগ্নি নিরাপত্তা পূর্ব পরিকল্পনা  সমুহ নিম্নোক্ত ভাবে গ্রহন করা হয়েছে।   …

অগ্নি কালীন সময়ে ফায়ার সাইরেন বাজাবে ঃ

আগুন লাগার সাইরনে/ফায়ার এর্লাম শোনা মাত্র নজিরে গাড়ী মইেন গটেরে বাইরে নয়িে যতেে হব।ে রাস্তার উপরে গাড়ী দাড় করে রাখা যাবনো। ফায়ার র্সাভসিরে চলাচলরে জন্য রাস্তা ফাকা রাখতে হব গাড়ী র্পাকংিয়রে সময় খয়োল রাখতে হবে যনে গাড়ীর সম্মুখরে অংশ বাহরি মুখী থাক।ে আগুন লাগার সাথে সাথে / আগুন দেখার সাথে সাথে নিকটবর্তী “ফায়ার এলার্ম সুইচ”  টিপে ফায়ার এলার্ম বাজাতে হবে। তবে আগুন লেগেছে কিনা তা নিশ্চিত হয়ে ফায়ার সাইরেন বা বেল বাজাতে হবে। যে প্রথমে আগুন দেখবেন সে ই নিকটস্থ ফায়ার এলার্ম সুইচ বাজাবেন।

পি এ সিস্টেমের মাধ্যমে ঘোষনা ঃ

অকজেো গাড়ী এমন জায়গায় রাখতে হবে যাতে অগ্নী র্দুঘটনায় কোন প্রতবিন্ধকতার সৃষ্ট না কর।ে ফায়ার ফাইটংি অফসিার – ফায়ার সেইফটি টিম ফায়ার এলার্ম বাজার সাথে সাথে ফায়ার ডিটেকশন কন্ট্রোল প্যানেল মনিটর পর্যবেক্ষন করবেন। ফায়ার ডিটেকশন কন্ট্রোল প্যানেল মনিটরের স্ক্রিনে দেখানো  নটিফিকেশন অনুযায়ী আগুন লেগেছে কিনা তা নিশ্চিত হবেন এবং আগুনের অবস্থান সম্পর্কে পি এ সিস্টেমের মাধ্যমের জরুরী ঘোষনা দিয়ে কারখানার সবাইকে অবহিত করবেন এবং যে বিল্ডিং বা সেকশনে আগুন লেগেছে সেই বিল্ডিং এর ফ্লোর ভিত্তিক সবাইকে নিরাপদে বের হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করবেন।

ফায়ার ফাইটারদের করনীয় ঃ

উপরে র্বণতি সকল টমিরে পরচিালনার কাজে নয়িোজতি থাকবনে এবং প্রয়োজনে র্উধতন র্কতৃপক্ষরে সাথে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবনে। ফায়ার ফাইটাররা প্রতি সেকশনের দলনেতার নির্দেশনা অনুযায়ী যার যার দ্বায়িত্ব সততা, সাহসিকতা এবং নিষ্ঠার সংগে পালন করবে। আগুনের ধরন অনুযায়ী অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র ব্যবহার করতে হবে। অর্থাৎ যেখানে যে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র প্রয়োজন সেখানে সে ধরনের অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র ব্যবহার করতে হবে।

উদ্ধারকারী দলের করনীয় ঃ

দায়িত্ব-সংগঠনে বর্নিত কার্যধারাক্রম এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণ অগ্নি নিরাপত্তা নীতিমালা বাস্তবায়নে ভূমিকা পালন করবেন। অগ্নি র্দুঘটনায় করনীয়উদ্ধারকারী দল ( জবংপঁব ঞবধস) সদস্য গন র্দূঘটনা এরানোর জন্য প্রয়োজনীয় উদ্ধারকারী সরঞ্জাম নিয়ে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে পর্যায়ক্রমে শারীরিকভাবে দূর্বল ও অক্ষম শ্রমিকদের নিরাপদে বাহির হওয়ার ব্যবস্থা করবেন। যদি কারখানায় আহত ও আটকে পরা শ্রমিক থাকে তাহলে তাদের দ্রত নিরাপদে উদ্ধারের ব্যবস্থা করবেন।

যে সেকশনে আগুন লেগেছে প্রথমে সেই সেকশন বা ফ্লোর অনুযায়ী শ্রমিকদের বের হতে সহায়তা করবেন।

অগ্নিকান্ডের সময় শ্রমিক / কর্মচারীদের বাহির হওয়ার ব্যবস্থা করার জন্য নিয়োজিত ব্যক্তিরা অর্থাৎ ফ্লোর উদ্ধারকারীর দ্বায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিরা নিজ নিজ এরিয়ার মধ্যে প্রতিটি রুম / টয়লেট / এবং প্রতিটি স্থান  চেক করে দেখবে যে কোথাও কোন লোক আটকা পড়ে আছে কিনা।

প্রতিটি সিঁড়ির নিকটে ভিড় বা জটলা হলে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে তা নিয়ন্ত্রনে আনার চেষ্টআ করুন।

সিঁড়িতে কেউ আহত হলে বা পড়ে গেলে তাকে দ্রুত উদ্ধার করুন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসার জন্য প্রাথমিক চিকিৎসকদের নিকট প্রেরন করুন।

উদ্ধার শেষে সবাই বের হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য ফায়ার এসেম্বলী পয়েন্টে সারিবদ্ধভাবে দাড়ানো শ্রমিকদের গননা করুন।

প্রাথমিক চিকিৎসকদের করনীয় ঃ

অগ্নি প্রতিরোধ: প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ শ্রেয়। কর্মস্থলে অগ্নি দুর্ঘটনা যাতে না ঘটতে পারে সেই লক্ষ্যে সম্ভাব্য সকল ব্যবস্থা গ্রহন অগ্নি প্রতিরোধের প্রধান শর্ত। অগ্নি কান্ডের সময় বা ফ্লোর থেকে তাড়াহুড়া করে নামতে গিতে যদি কোন শ্রমিক / কর্মচারী আহত হয় তাহলে তাকে কারখানার প্রাথমিক চিকিৎসাকারী দল প্রাথমিক চিকিৎসা দান করবেন। উদ্ধারকারী দল আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য প্রাথমিক চিকিৎসাকারী দলের নিকট হস্তান্তর করবেন এবং প্রাথমিক চিকিৎসাকারী দল প্রয়োজনমত চিকিৎসা দিবেন।

শ্রমিকদের বের হওয়ার জন্য শৃঙ্খলা বজায় রাখা ঃ

প্রতেিরাধমূলক ব্যবস্থা গ্রহনের পরেও কর্ম ক্ষেত্রে কোন ধরনের অগ্নি র্দুঘটনা ঘটলে সর্বাতœক প্রচেষ্টার মাধ্যমে প্রাথমিক অবস্থাতেই অগ্নি নিবার্পন কওে জানমালের যথাসম্ভব নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই প্রতিকারের উদ্দেশ্য। শৃঙ্খলা বজায় রাখার কাজে নিয়োজিত  যারা অর্থাৎ প্রতি ফ্লোরের সেকশন অফিসার বা ইনচার্জদের দায়িত্ব হলো শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং শৃঙ্খলার সাথে বের হতে সাহায্য করা। কারখানার চলাচলের পথ পরিস্কার রাখা যাতে শ্রমিকরা সহজে বিপদ কালীন সময়ে নিরাপদ স্থানে যেতে পারে এবং কারাখানা অভ্যন্তরে  কোন ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয়।

ফায়ার সার্ভিস বিভাগের সাথে কারখানার ফায়ার ফাইটার, উদ্ধার কর্মী ও প্রাথমিক চিকিৎসকদের যৌথ দল গঠন ঃ

র্কাযসূচি বাস্তবায়ন একটি চলমান প্রক্রয়িা । পলসিি ঘোষণার সাথে সাথে র্কাযসূচী বাস্তবায়নরে কাজ শুরু হব।ে সময় সময় ফায়ার সার্ভিস এর কর্মীরা দূর্ঘটনা স্থলে পৌছালে নিরাপত্তা রক্ষীরা তাদের কারখানা অভ্যন্তরে প্রবেশে সাহায্য করবে। ফায়ার সার্ভিস বিভাগ কারখানার প্রধান গেইটে অবস্থিত ফায়ার ব্রিগেড কানেকশন  এবং কারখানার বিভিন্ন পয়েন্ট রক্ষিত ফায়ার হাইড্রেন্ট পয়েন্ট ব্যবহার করে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনার চেষ্টা করবে। সাথে সাথে ফায়ার ফাইটার, উদ্ধার কর্মী ও প্রাথমিক চিকিৎসকরা তিনটি ভাগে বিভক্ত হয়ে ফায়ার সার্ভিসের নির্দেশনা অনুযায়ী নিজ নিজ দ্বায়ীত্ব পালন করবে।

নিরাপত্ত্বা কর্ডন ঃ

নম্নিরূপ র্কম প্রক্রয়িা অবলম্বনে র্কমসুচী বাস্তবায়ন করা হবে  জরুরী পরিস্থিতে কারখানার নিরাপত্ত্বা বিভাগকে সচেতন হতে হবে। আগুন লাগলে নিরাপত্ত্বা বিভাগ নিরাপত্ত্বা বেষ্টনী তৈরী করবে যাতে বাহিরের কেউ কারখানার অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে না পারে। এছাড়াও ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর গাড়ী কারখানায় প্রবেশে সহায়তা করবে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর সাথে জরূরী অগ্নি নিরাপত্তা পূর্ব পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে


Posted

in

by

Comments

3 responses to “ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর সাথে জরুরী অগ্নি নিরাপত্তা”

Leave a Reply