Select Page
কর্মচারীদের উপার্জনের সহিত চলাফেরা অসামঞ্জস্যতা হইলে কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব ও কর্তব্য

কর্মচারীদের উপার্জনের সহিত চলাফেরা অসামঞ্জস্যতা হইলে কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব ও কর্তব্য

কর্মচারীদের উপার্জনের সহিত চলাফেরা/ জীবনযাত্রা ইত্যাদি সহিত অসামঞ্জস্যতা

হইলে কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব ও কর্তব্য

১। আয়ের সহিত সংগতি না থাকা সত্ত্বেও ঃ

ক) অভিজাত এলাকায় বাস করা।

খ) উচ্চমূল্যে বাসা ভাড়া দেওয়া।

উদাহরন ঃ কোন কর্মচারীর আয় যদি মাসে ১০,০০০ টাক হয় এবং উক্ত কর্মচারী যদি কোন অভিজাত এলাকায় বাস করে এবং বাসা ভাড়া ৭,০০০ টাকা দেয় তা হলে উক্ত কর্মচারী কিভাবে আয়ের সহিত ব্যয় সমন্বয় করে ?

২। আয়ের সহিত মিল না থাকা সত্বেওঃ

ক) জায়গায় মালিক হওয়া।

খ) শিল্প কারখানার মালিক হওয়া।

গ) শহরে বাড়ির মালিক হওয়া।

ঘ) গাড়ির মালিক হওয়া।

ঙ) দোকানের মালিক হওয়া।

উদাহরন ঃ কোন কর্মচারীর আয় যদি মাসে ২০,০০০ টাকা হয় এবং উক্ত কর্মচারী যদি জায়গায় মালিক, শিল্প কারখানার মালিক, শহরে বাড়ির মালিক, গাড়ির মালিক, এবং দোকানের মালিক হয় তাহলে তা হলে উক্ত কর্মচারী কিভাবে উক্ত আয় দিয়ে এতগুলো সম্পদের মালিক হয় ?

৩। আয়ের সহিত মিল না থাকা সত্বেও উন্নত জীবন যাপন করা ঃ

ক) দামী পোষাক পরিচ্ছেদ পরিধান করা।

খ) সন্তানদেরকে উন্নত জীবন যাপনে সাহায্য করা।

উদাহরন ঃ কোন কর্মচারীর আয় যদি মাসে ১০,০০০ টাকা হয় এবং উক্ত কর্মচারী যদি নিজের এবং পরিবারের পোষাক পরিচ্ছদে এবং জীবন যাপনে যদি ব্যয় হয় ৫,০০০ টাকা হয় তাহলে আয়ের সহিত ব্যয়ের হিসাব কিভাবে সমন্বয় করবে ?

৪। আচার আচরন / চলাফেরা হঠাৎ পরিবর্তন ঃ

ক) পূর্বের আচার আচরন থেকে বর্তমান আচার আচরনের পরিবর্তন।

খ) পূর্বের সাধারন চলাফেরা থেকে বর্তমানের চলাফেরা পরিবর্তন।

উদাহরন ঃ পূর্বে কোন কর্মচারী আয়ের সহিত সামঞ্জস্য রেখে যে ধরনের ও আচার আচরন করত কিন্তু বর্তমানে তার আয়ের সহিত ব্যয়ের সামঞ্জস্যের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এতে বুঝা যায় যে আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে।

৫। বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান করা ঃ

ক) বড় ধরনের সামাজিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা।

খ) বড় ধরনের পারিবারিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা।

উদাহরন ঃ কোন কর্মচারীর আয় যদি মাসে ২০,০০০ টাকা হয় এবং উক্ত কর্মচারী যদি বড় ধরনের সামাজিক বা পারিবারিক অনুষ্ঠানের আয়োজন  করে ১৫,০০০ টাকা ব্যয় করে তাহলে উক্ত আয়ের সহিত ব্যয়ের গরমিল কিভাবে সামাল দেয়।

৬। বিভিন্ন ধরনের সৌখিন দ্রব্যের ব্যবহার ঃ

ক) দামি মোবাইল ব্যবহার করা।

খ) রিক্সার পরিবর্তে টেক্সী ব্যবহার করা।

উদাহরন ঃ কোন কর্মচারীর আয় যদি মাসে ৫,০০০ টাকা হয় এবং উক্ত কর্মচারী যদি ২,০০০ টাকা দামের মোবাইল এবং যাতায়াতের জন্য টেক্সি ব্যবহার করে তা হলে আয়ের সহিত ব্যয়ের সমন্বয় কিভাবে করে।

পাঞ্চ কার্ড হারানো / নষ্ট /চুরি এবং নতুন করে পাওয়ার পদ্ধতি

পাঞ্চ কার্ড হারানো / নষ্ট /চুরি এবং নতুন করে পাওয়ার পদ্ধতি

পাঞ্চ কার্ড হারানো / নষ্ট /চুরি এবং নতুন করে পাওয়ার পদ্ধতি

  • আইডি কার্ড/পাঞ্চ কার্ড হারানো /নষ্ট হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সুপার ভাইজার / মানব সম্পদ বিভাগ /ওয়েল ফেয়ার অফিসারকে লিখিত অথবা মৌখিক ভাবে অবগত করতে হবে।
  • মানব সম্পদ বিভাগ নিরাপত্তা বিভাগকে উক্ত শ্রমিকের আইডি কার্ড/ হারানো/ নষ্ট /চুরি সম্পর্কে অবহিত করবে।
  • মানব সম্পদ বিভাগ অবহিত হওয়ার পর সংশ্লিষ্ট শ্রমিক থেকে উক্ত আইডি কার্ড /পাঞ্চ কার্ড হারানো /নষ্ট/ চুরি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করবে।
  • সমস্ত তথ্য অবগত হওয়ার পর কম্পিউটার সেকশান থেকে উক্ত আইডি কার্ড /পাঞ্চ কার্ড এর নাম্বার ডিলেট করে দিবে।
  • মানব সম্পদ বিভাগ সম্পূর্ন নতুন নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড/পাঞ্চ কার্ড ইস্যু করবে।
  • আইডি কার্ড /পাঞ্চ কার্ড নষ্ট হয়ে গেলে উক্ত আইডি কার্ড/ পাঞ্চ কার্ড জমা দিয়ে নতুন আইডি কার্ড/পাঞ্চ কার্ড সংগ্রহ করবে।
  • নষ্ট হওয়া আইডি কার্ড / পাঞ্চ কার্ড সম্পকির্ত রেজিষ্টার মেইনটেইন করবে।
  • আইডি কার্ড/ পাঞ্চ কার্ড সম্পর্কিত রেজিষ্টার মেইনটেইন করবে।

রপ্তানীকৃত কার্গো সীল পলিসি

  • কার্গো অবশ্যই বোল্ট সীল করা হয়।
  • বোল্ট সীল নাম্বার গুলি নিরাপদ জায়গায় তালা মেরে রাখা হয় এবং উহা ষ্টোর ইনচার্জ এর তত্ত্বাবধানে থাকে।
  • রপ্তানীকৃত কার্গো লোডিং হওয়ার পর ষ্টোর ইনচার্জ ও সিকিউরিটি ইনচার্জ যৌথ ভাবে কার্র্গো সীল করে থাকে।
  • কার্গো সীল করার পদ্ধতি রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করা হয়।
  • কার্গো সীল করার পদ্ধতি রেজি নাম্বার সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠানকে জানিয়ে দেওয়া হয়।
  • কার্গো সীল করার পর সীল নাম্বার সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠানকে জানিয়ে দেওয়া হয়।
  • কার্গো কারখানা হইতে বন্দরে পোঁছার পর সীল নাম্বার অপরিবর্তিত আছে কিনা তাহা যাচাই করা হয়।

নিরাপত্তা

  • ফ্লোরের কোন অগ্নি নিরাপত্তা সরঞ্জাম যেমনঃ ফায়ার ইক্টসটিংগুইসার, ফায়ার এলার্ম, ফায়ার হোস পাইপ, ফায়ার হোস ক্যাবিনেট ইত্যাদি যেন কোন কিছু দ্বারা ব্লক করা না থাকে। এগুলো সবসময় সবরকম বাঁধা থেকে  মুক্ত রাখতে হবে যাতে যে কোন জরূরী প্রয়োজনে আমরা এগুলো সহজেই ব্যবহার করতে পারি।
  • যারা  অগ্নি নিরাপত্তা সরঞ্জামাদির দায়িত্বে আছেন তারা প্রতিদিন প্রত্যেকটি অগ্নি নিরাপত্তা সরঞ্জাম ভালোভাবে চেক করে চেক লিস্টে স্বাক্ষর করবেন এবং প্রত্যেকটি চেক লিস্ট  নিয়মিত আপডেট করবেন।
  • অগ্নি নিরাপত্তার জন্য কোন এক্রিট গেট যেন বন্ধ না থাকে এবং ইনপুটের মালামাল, আইডল মেশিন, টুল, টেবিল, বক্স  বা অন্য কিছু দ্বারা যেন ব্লক করা না থাকে সেটি অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে।
  • অগ্নি নিরাপত্তার পরেই রয়েছে আমাদের বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা। আর বৈদ্যুতিক নিরাপত্তার সাথে যারা জড়িত আছেন সকল ইলেক্ট্রিক্যাল ইনচার্জ এবং ইলেকট্রিশিয়ান- আপনারা আপনাদের বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট কাজগুলো অত্যন্ত দায়িত্বশীলতার সাথে পর্যবেক্ষণ ও সম্পাদন করবেন। বৈদ্যুতিক নিরাপত্তার জন্যঃ
  • প্রতিদিন আপনারা ইলেক্ট্রিক্যাল  সার্কিট বোর্ডগুলো অবশ্যই পরীক্ষা করবেন।
  • ত্যেকটি ডিবি বোর্ডের নীচে রাবার ম্যাট নিশ্চিত করতে হবে।
  • ফ্লোরের ডিবি বোর্ডগুলো যাতে কোন কিছু দিয়ে ব্লক করা না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
  • সুপ্রিয় শ্রমিক ভাই ও বোনেরা এবং সম্মানিত স্টাফগণ, ডিবি বোর্ড-এর উপরে, নীচে ও আশেপাশে কোন গার্মেন্টস, পানির বোতল, খাবারের বাটি ইত্যাদি কিছুতেই রাখা যাবে না।
  • কারন ডিবি বোর্ড একটি বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম। এটা থেকে যে কোন মুহূর্তে বৈদ্যুতিক শক সার্কিট হতে পারে এবং আপনি বিদ্যুতায়িত হতে পারেন। ডিবি বোর্ড-এর নীচে কোন গার্মেন্টস রাখলে বৈদ্যুতিক শক সার্কিট থেকে গার্মেন্টস-এ আগুন লেগে যেতে পারে যা আমাদের কাম্য নয়।
  • ত্রুটিপূর্ণ বৈদ্যুতিক তার বা সুইচ কারখানায় অগ্নিকান্ডের মূল কারন। তাই যে কোন ভাঙ্গা সুইচ এবং ত্রুটিপূর্ণ বা ঝুলন্ত তার দ্রুত পরিবর্তন করতে হবে এবং মাঝে মাঝে পরীক্ষা করতে হবে।
শ্রমিক কর্মচারীবৃন্দ এর ব্যাক গ্রাউন্ড চেক পলিসি এর বর্ণনা

শ্রমিক কর্মচারীবৃন্দ এর ব্যাক গ্রাউন্ড চেক পলিসি এর বর্ণনা

শ্রমিক কর্মচারীবৃন্দের ব্যাক গ্রাউন্ড

  • অটো গার্মেন্টস সার্ভিসেস লিমিটেড প্রতিটি শ্রমিক/ কর্মচারী নিয়োগের পূবে তার ব্যাকগ্রউন্ড চেক করতে হবে।
  • শ্রমিক/ কর্মচারীর তার পূর্ববর্তী কর্মস্থলের কতৃপক্ষের সাথে সরাসরি অথবা টেলিফোনে যোগাযোগ করে তার সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।অতঃপর তাকে নিয়োগ দেয়া যেতে পারে।
  • কর্তৃক পূরন করা।
  • তথ্য ও ঠিকানা সংক্রান্ত ফরম যাচাইয়ের জন্য কারখানায় উক্ত শ্রমিক/কর্মচারীর পরিচিত এবং বসাবাসকারী পার্শ্ববর্তী শ্রমিকের থেকে তথ্য নেওয়া এবং মিলাইয়া দেখা।
  • স্থানীয় জনপ্রতিনিধি/ইউনিয়ন পরিষদের চেয়্যারম্যান কর্তৃক জাতীয়তা সনদ পদ্র সংগ্রহ রাখা।
  • নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ভোটার আইটি কার্ড/জাতীয় পরিচয় পত্র (ফটোকপি) সংগ্রহ করা।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের (যদি থাকে) ফটোকপি সংগ্রহ করা।
  • সরকার কর্তৃক জন্ম নিবন্ধন সনদের (যদি থাকে) ফটোকপি সংগ্রহ করা।
  • পাসর্পোট (যদি থাকে) এর ফটোকপি সংগ্রহ করা।
  • বিশেষ প্রয়োজনে শ্রমিক/কর্মচারীর স্থায়ী/অস্থায়ী ঠিকানায় চিঠি প্রেরন করে খোঁজ খবর নেওয়া।
  • শ্রমিকের স্থানীয় আভিবাবক/বাসার মালিকের নিকট হতে খোঁজ খবর নেওয়া।
  • শ্রমিক/ কর্মচারীর কাছে যদি আয়বর্হিভুর্ত মুল্যবান জিনিসপত্র যেমন দামী মোবাইল , দামী ঘড়ি , স্বর্নালংকার , দামী পোশাক ,বিলাসবহুল জীবন যাপন ইত্যাদি পরিলক্ষিত হয় তাহা হইলে গোপনে তার আয়ের উৎস সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে ।
  • দক্ষ/অদক্ষ কোন শ্রমিক যদি অন্য কারখানা হইতে চাকুরী ইস্তফা দিয়ে আমাদের কারখানায় চাকুরীর জন্য আসে তাহা হইলে তার পূর্ববর্তী কোম্পনীর সার্ভিস বুক ( যদি থাকে) সংগ্রহে রাখতে হবে ।
  • চেকিং পলিসির বর্ননা অনুযায়ী ব্যাক গ্রাউন্ড মিলিয়ে দেখতে হবে ।আপনি আরও পরতে পারেন

    গুরুত্বপূর্ণ তথ্য টেলিফোন নাম্বার এবং লেটার চেকিং পলিসি

Employee Background Verification Report

১) নাম ঃ
২) পিতা/ স্বামীর নাম ও পেশা ঃ
৩) বর্তমান ঠিকানা ঃ
৪) স্থায়ী ঠিকানা ঃ
৫) শিক্ষাগত যোগ্যতা ঃ
৬) সর্বশেষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা ও অধ্যায়ন কাল ঃ
৭) দেওয়ানী বা ফৌজদারী মামলায় অভিযুক্ত কি না ঃ হ্যাঁ না
৮) দেওয়ানী বা ফৌজদারী মামলায় কখনো সাজা হয়েছে কি না ঃ হ্যাঁ না
৯) সরকারী চাকুরীতে নিয়োজিত (যদি থাকে) এমন নিকট আতœীয়ের নাম, পদবী ও কার্যালয় ঃ
১০) অভিজ্ঞতা ঃ
১১) সর্বশেষ চাকুরীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে কি না ঃ হ্যাঁ না

১২) চারিত্রিক বা নাগরিকত্বের সনদপত্র গ্রহন করা হয়েছে কি না ঃ হ্যাঁ না
১৩) প্রার্থী সম্পর্কে তথ্য দিতে পারে নিকট আতœীয় নয় এমন দুজন বিশিষ্ট ব্যক্তির নাম ও ঠিকানা ঃ

নিয়োগ কর্মকর্তার স্বাক্ষর ও তারিখ

ব্যাক গ্রাউন্ড চেক

১. নাম ঃ ………………………………………………………………………………………………………………………
২. পদবী ঃ …………………………………………… ৩. চাকুরীতে যোগদানের তারিখ ঃ ……………………………..
৪. পিতা / স্বামীর নাম ঃ ………………………………………………………………………………………………………
৫. জন্ম তারিখ / বয়স ঃ …………………………………. ৬. বৈবাহিক অবস্থা ঃ …………………………………………..
৭. স্থায়ী ঠিকানা – গ্রাম ঃ …………………………………………. ডাকঘর ঃ ……………………………………………….
উপজেলা ঃ……………………………………………. জেলা ঃ ………………………………………………
৮. বর্তমান ঠিকানা ঃ …………………………………………………………………………………………………………..
……………………………………………………………………………………………………………
৯. স্থানীয় অভিভাবকের নাম ঃ ……………………………………………… ফোন ঃ ……………………………………….
ঠিকানা ঃ …………………………………………………………………………………………………………………..
১০. জাতীয়তা ঃ ………………………………… ১১. জাতীয় পরিচয় পত্র নং ঃ…………………………………………..
১২. পুর্ব নিয়োগকর্তার নাম ঃ ………………………………………… ফোন ঃ……………………………………………..
ঠিকানা ঃ ……………………………………………………………………………………………………………………
১৩. পূর্ববর্তী চাকুরী ছাড়ার কারণ ঃ …………………………………………………………………………………………….
তারিখঃ …………………………….
উপরে বর্ণিত তথ্যাদি সত্য ও সঠিক এবং আমার বিরুদ্ধে অপরাধমূলক কোন রেকর্ড থানা বা আদালতে নেই।

………………….. …………………..
কর্মীর টিপসই কর্মীর স্বাক্ষর

০২ (দুই ) জন সনাক্তকারীর নাম ও ঠিকানা ঃ
১. নাম ঃ………………………………………. ২. নাম ঃ……………………………………………..
ঠিকানা ঃ ……………………………………… ঠিকানা ঃ …………………………………………..
……………………………………… …………………………………………..
ফোন ঃ ……………………………………… ফোন ঃ …………………………………………..
সনাক্তকারীর সাথে সম্পর্ক ঃ ……………………… সনাক্তকারীর সাথে সম্পর্ক ঃ ……………………….

BACKGROUND VERIFICATION FORM

ক. ব্যক্তিগত তথ্য (চবৎংড়হধষ ওহভড়ৎসধঃরড়হ):

১. কর্মীর আই.ডি. : ………………. পদবী: …………….. সেকশন : …………….যোগদানের তারিখ:……………..
২. পূর্ণ নাম (বাংলায়) : ………………………………………………………………………
৩. পূর্ণ নাম (ইংরেজীতে): ………………………………………………………………………
৪. স্বামী/ পিতার নাম : ……………………………………………. মাতার নাম : ……………………………………..
৫. স্থায়ী ঠিকানা : বাড়ীর নাম: …………………………. গ্রাম: ……………………… ডাকঘর: ………………….
থানা: ……………………………….. জেলা: ……………………………………………………
৬. বর্তমান ঠিকানা : জমিদারের নাম: ……………………………….. বাসা নং: …………. রাস্তা নং:………………..
ওয়ার্ড নং: ……………..ডাকঘর:…………………. থানা:………………… জেলা:……………..
৭. জাতীয় পরিচিতি নাম্বার:
(দ্রষ্টব্য: কোন ঠিকানা পরিবর্তিত হলে কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে।)

খ. দুজন পরিচিত ব্যক্তির তথ্য (ওহভড়ৎসধঃরড়হ ড়ভ ঞড়ি জবভবৎববং):
১. ব্যক্তির নাম:
ঠিকানা: …………………………………………………………………………………………………………………….
ফোন নম্বর: ………………………. সম্পর্ক: ………………………. মন্তব্য: ………………………………………… …………………………………………………………………………………………………. স্বাক্ষর: ………………..
২. ব্যক্তির নাম:
ঠিকানা: ……………………………………………………………………………………………………………………
ফোন নম্বর: ………………………. সম্পর্ক: ………………………. মন্তব্য: ………………………………………… …………………………………………………………………………………………………. স্বাক্ষর: ………………..

গ. পূর্বের চাকুরী সম্পর্কীয় তথ্য (যদি থাকে) (ওহভড়ৎসধঃরড়হ ড়ভ চৎবারড়ঁং ঊসঢ়ষড়ুসবহঃ):
প্রতিষ্ঠানের নাম: …………………………………………………………………………………………………………..
ঠিকানা: ……………………………………………………………………………………………………………………
পদবী: ……………………………….. চাকুরীতে যোগদান এবং ছাড়ার তারিখ: …………………………………
সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের একজন পরিচিত ব্যক্তির নাম: ………………………………………………………………………..

ঘ. তথ্য যাচাইকারী (ওহভড়ৎসধঃরড়হ ঠল্কৎরভরবৎ):
১. ব্যক্তির নাম : স্বাক্ষর :
পদবী : তারিখ :

২. ব্যক্তির নাম : স্বাক্ষর :
পদবী : তারিখ :

যাচাইকারী অফিসারের মন্তব্য: উপরোক্ত কর্মীর আবেদন পত্রে প্রদত্ত তথ্য সমূহ, রেফারেন্স হিসেবে উল্লিখিত ব্যক্তিদ্বয়ের মাধ্যমে যথাযথ ভাবে যাচাই করিয়া তথ্যের সত্যতা পাওয়া গিয়েছে / পাওয়া যায় নাই।

সতর্কীকরণ পত্র লেখার নিয়ম উদাহরনসহ উল্লেখ করা হল

সতর্কীকরণ পত্র লেখার নিয়ম উদাহরনসহ উল্লেখ করা হল

সতর্কীকরণ পত্র লেখার নিয়ম

সুত্রঃ এডমিন/০০২/মি/২২৫                                                           তারিখঃ ১০/০২/১৮

প্রতি,

মোঃ  এনামুল হক তালুকদার

পদবিঃ  অপারেটর

পিন নং ঃ৫৫৪

বিসয়ঃ  সতর্কীকরণ পত্র

জনাব,

আপনাকে গত ২২/১২/২০১১ ইং তারিখ অনুপস্থিতির কারন উল্লেখ করে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়। যাহার জবাব আপনি গত ০৪/০১/২০১২ ইং তারিখ প্রদান করেন। আপনার জবাব কর্তৃপ্‌ক্েষর সন্তুষ্টি অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। আপনার মত একজন দায়িত্বশীল অপারেটরের নিকট থেকে এ ধরনের অনুমতিহীন অনুপস্থিতি একান্তই অমার্জনীয় অপরাধ।

কর্তৃপক্ষ একান্তই মানবিক দিক বিবেচনা করে আপনাকে শেষ বারের মত ক্ষমা করে দিচ্ছে, সাথে সাথে আপনাকে চরমভাবে সতর্ক করা যাচ্ছে যে, ভবিষ্যতে এ ধরনের অপরাধের পুনরাবৃত্তি ঘটলে আপনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ মোতাবেক শাস্তিযোগ্য ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

মোঃ নাজমুজল ইসলাম,

ম্যানেজার, এডমিন

অনুলিপিঃ

১. জিএম

২. অফিস ফাইল

৩. ব্যাক্তিগত ফাইল

উদাহরন ১

আপনাকে গত ২২/১২/২০১১ ইং তারিখ কর্মরত অবস্থায় ঘুমানোর জন্য কারন উল্লেখ করে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়। যাহার জবাব আপনি গত ২৯/১২/২০১১ ইং তারিখ প্রদান করেন। আপনার জবাব কর্তৃপ্‌ক্েষর সন্তুষ্টি অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। আপনার মত একজন দায়িত্বশীল অপারেটরের নিকট থেকে এ ধরনের অনুমতিহীন অনুপস্থিতি একান্তই অমার্জনীয় অপরাধ।

কর্তৃপক্ষ একান্তই মানবিক দিক বিবেচনা করে আপনাকে সতর্ক করা যাচ্ছে যে, ভবিষ্যতে এ ধরনের অপরাধের পুনরাবৃত্তি ঘটলে আপনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ মোতাবেক শাস্তিযোগ্য ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

উদাহরন ২

আপনাকে গত ১৮/০১/২০১২ ইং তারিখ কারন দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়। যাহার জবাব আপনি গত ১৯/০১/২০১২ইং তারিখ প্রদান করেন। আপনার জবাব কর্তৃপ্‌ক্েষর সন্তুষ্টি অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। আপনার মত একজন দায়িত্বশীল ইন্সপেকটরের নিকট থেকে এ ধরনের কর্মে অবহেলা ও গাফেলতি একান্তই অমার্জনীয় অপরাধ। তবুও কর্তৃপক্ষ একান্তই মানবিক দিক বিবেচনা করে আপনাকে এবারের মত সতর্ক করে দিচ্ছে যে, ভবিষ্যতে এ ধরনের অপরাধের পুনরাবৃত্তি ঘটলে আপনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ মোতাবেক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

উদাহরন ৩

গত ০৫/০৫/২০১২ ইং তারিখ নির্দ্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে আপনাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়। গত ১৪/০৫/২০১২ ইং তারিখ তার জবাব প্রদান করেন। আপনার জবাব কর্তৃপক্ষের কাছে যথার্থ বলে মনে হয়নি। কর্তৃপক্ষ ইচ্ছা করলে আইনানুগ ব্যবš’া গ্রহন করতে পারতেন কিš- একাš- মানবিক দিক বিবেচনা করে আপনাকে এবারের মত ক্ষমা করা হল।আপনাকে এ মর্মে সতর্ক করা যাচ্ছে যে, ভবিষ্যতে এ ধরনের ভুলের পনরাবৃত্তি ঘটলে আপনার ব্যাপারে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ মোতাবেক যথাযথ ব্যব¯’া গ্রহন করা হবে।

তাই যথেষ্ট সতর্কতার সাথে কাজ করার জন্য নির্দেশ দেয়া গেল।

উদাহরন ৪

গত ১৬/০৪/২০১৩ইং তারিখে আপনাকে কারন দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়। আপনি নিজের দোষ স্বীকার করে গত ১৬/০৪/২০১৩ইং তারিখে জবাব প্রদান করেন। আপনাকে এবারের মত ক্ষমা করা হলো। আপনাকে এ মর্মে কঠোরভাবে সতর্ক করা যাচ্ছে যে, ভবিষ্যতে এ ধরনের ভুলের পূনরাবৃত্তি ঘটলে আপনার ব্যাপারে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

তাই আপনাকে যথেষ্ট সতর্কতার সাথে কাজ করার জন্য নির্দেশ দেয়া গেল।

উদাহরন ৫

গত ১৩/০২/২০১৪ইং তারিখে আপনাকে দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়। গত ০৮ (আট) দিন অতিবাহিত হয় এবং গত ২২/০২/২০১৪ইং তারিখ পর্যন্ত যার কোন জবাব প্রদান করেন নি। যা প্রতিষ্ঠানের ও শ্রম আইনের নিয়মনীতি ভঙ্গের সামিল তাই আপনাকে এ মর্মে কঠোরভাবে সতর্ক করা যাচ্ছে যে, ভবিষ্যতে এ ধরনের ভুলের পূনরাবৃত্তি ঘটলে আপনার ব্যাপারে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

তাই আপনাকে যথেষ্ট সতর্কতার সাথে কাজ করার জন্য নির্দেশ দেয়া গেল।আছারা আপনি আরো পরতে পারেন

শৃংখলা মূলক ব্যবস্থার Disciplinary Practice নীতিমালা

টাইম ক্লক নির্দেশিকা এবং পাঞ্চ কার্ড পলিসি সমুহের চমৎকার বর্ণনা এবং নীতিমালা সম্পর্কে অবহিত করন

টাইম ক্লক নির্দেশিকা এবং পাঞ্চ কার্ড পলিসি সমুহের চমৎকার বর্ণনা এবং নীতিমালা সম্পর্কে অবহিত করন

টাইম ক্লক নির্দেশিকা এবং পাঞ্চ কার্ড পলিসি

লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ঃ

টাইম ক্লক নির্দেশিকা এবং পাঞ্চ কার্ড পলিসি প্রতিটি কারখানার কিছু সু-নির্দিষ্ট নিয়ম কানুন রয়েছে। অটো  গ্র“পে কর্মরত সকল কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকদের সে সকল নিয়ম কানুন মেনে চলতে হয়। কেননা সুশৃঙ্খলতাই যে কোন কর্মপরিবেশকে কর্মপোযোগী করে তুলতে সহায়তা করে। কোম্পানীতে প্রবেশের সময় থেকেই কোম্পানীর নিয়ম শৃঙ্খলা অনুসরন করার জন্য সকল শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের উৎসাহিত করা হয়ে থাকে। অত্র কোম্পানীর শ্রমিক, কর্মচারী থেকে শুরু করে উর্ধ্বতন পর্যায় পর্যন্ত সকলকেই প্রবেশ কার্ড- সোয়াইপ কার্ড, টাচ কার্ড ফিংগার টাচ নির্দেশক মেশিনে নিয়ম অনুযায়ী পাঞ্চ করে ফ্যাক্টরীতে প্রবেশ করতে হবে। ফ্যাক্টরী ত্যাগ করার সময় ও একই নিয়ম অনুসরন করতে হবে। কারখানায় কর্মরত সকল শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন, ওভার টাইম (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) সুষ্ঠুভাবে প্রদান করার লক্ষ্যে এ পলিসি প্রণোয়ণ করা হয়েছে।

নীতিমালা প্রয়োগ ও মূল্যায়ণ পদ্ধতি/প্রকৃয়া ঃ অত্র কোম্পানীতে তিন ধরনের প্রবেশ কার্ড রয়েছে-

১.            সোয়াইপ কার্ড

২.           টাচ কার্ড

৩.           আঙ্গুলের ছাপ

প্রত্যেক শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ফ্যাক্টরীতে প্রবেশ ও বাহির হবার সময় নিম্নলিখিত নিয়মগুলো অনুসরন করতে হবে

  • প্রত্যেকের নিজ নিজ প্রবেশ কার্ড সঙ্গে রাখতে হবে এবং ফ্যাক্টরীতে প্রবেশ এবং বাহির হবার সময় নির্দেশক মেশিনে পাঞ্চ করে ঢুকবে।
  • পাঞ্চ করার সময় প্রত্যেককে নিয়ম মেনে লাইন ধরে কার্ড পাঞ্চ করতে হবে। যার জন্য যেই নির্দিষ্ট মেশিন তাকে ঐ মেশিনে পাঞ্চ করতে হবে।
  • কার্ডটিকে পাঞ্চ করার জন্য লম্বালম্বি করে ধরতে হবে যাতে করে বারকোডটি পিছনে থাকে। মেশিনের ডানপাশে যে লম্বা ফাকা লাইন আছে তার উপর থেকে নীচ পর্যন্ত কার্ডটিকে টান দিতে হবে। কার্ড টান দেয়ার পর যদি টি-টিট শব্দ হয় তাহলে
  • বুঝতে হবে সঠিকভাবে পাঞ্চ হয়েছে। একবার সঠিক ভাবে পাঞ্চ হলে কেউ দ্বিতীয়বার পাঞ্চ করবে না। টি-টিট শব্দ না পাওয়া গেলে পুনরায় পাঞ্চ করতে হবে।
  • কার্ড পাঞ্চ করার পর অবশ্যই স্ক্রিনে কাডর্ নাম্বার দেখায় কিনা তা লক্ষ্য করতে হবে। স্ক্রিনে কার্ড নাম্বার দেখালে বুঝতে হবে যে কার্ডটি সঠিকভাবে পাঞ্চ হয়েছে।
  • পাঞ্চ করার সময় কেউ তাড়াহুড়া বা ধাক্কা-ধাক্কি করবে না । পাঞ্চ করা হয়ে গেলে কেউ মেশিনের সামনে দাড়িয়ে ভীড় করবে না।
  • একজনের কার্ড অন্যজনে পাঞ্চ করবে না।
  • মেশিনের উপরের কোন নাম্বার বাটনে অথবা মেশিনের গায়ে অন্য কোথাও কেউ হাত লাগাবে না।
  • কোন শ্রমিক ছুটির সময় যদি সন্ধ্যা ৭.১৫ ঘটিকার পর অথ্যৎ ৭:১৬ অথবা এর পর কার্ড পাঞ্চ করে সেক্ষেত্রে তার উক্ত দিনের অতিরিক্ত কর্মঘন্টা ২:৩০ ঘন্টা গন্য করা হবে। কিন্তু ৭:১৫ ঘটিকা বা এর আগে কার্ড পাঞ্চ করলে তার উক্ত দিনের অতিরিক্ত কাজের সময় ২ ঘন্টা ধরা হবে এবং এই অনুসারে মজুরী প্রদান করা হবে।
  • ফ্যাক্টরীর কর্মঘন্টা শুরু হয় সকাল ৮ ঘটিকায়। যদি কোন শ্রমিক অভ্যাসগত ভাবে সকালে ফ্যাক্টরীতে প্রবেশ করতে দেরী করে অথ্যাৎ সকাল ৮ ঘটিকার পর কার্ড পাঞ্চ করে সেক্ষেত্রে এইচ আর এন্ড কমপ্লাইন্স ওয়েলফেয়ার অফিসারগন তাদের মিটিং, ট্রেনিং ও মোটিভেশনের মাধ্যমে সঠিক সময়ে ফ্যাক্টরীতে প্রবেশের ব্যাপারে উৎসাহিত করে থাকে। বিলম্বে পাঞ্চ করার কারনে মজুরী কর্তন করা হয় না।
  • নতুন শ্রমিক বা কর্মচারী কোম্পানীতে যোগদানের পর থেকে যত দ্রুত সম্ভভব এইচ আর এন্ড কমপ্লাইন্স বিভাগ থেকে তাদের প্রবেশ কার্ড প্রদান করা হয়।

নীতিমালা সম্পর্কে অবহিত করন/ যোগাযোগ ঃ

টাইম ক্লক নির্দেশিকা কারখানার সকল শ্রমিক, কর্মচারী থেকে শুরু করে উর্ধ্বতন কর্মকর্তা সকলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তাই এই পলিসি সম্পর্কে যাতে কারখানার সকল কর্মকর্তা, কর্মচারীকে অবগত হতে পারে সেলক্ষ্যে কারখানার সাউন্ড সিস্টেম, শ্রমিক প্রতিনিধি, নোটিশ বোর্ড, মিটিং, ট্রেনিং এর প্রচারনা চালানো হয়।

দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ও ওয়েলফেয়ার অফিসার ও এইচ আর এন্ড কমপ্লাইন্স অফিসারগন এই পলিসি অবহিতকরনে ও যোগাযোগ এর ক্ষেত্রে অগ্রগন্য ভূমিকা পালন করে থাকে।

ফিডব্যাক ও কন্ট্রোল ঃ

টাইম ক্লক নির্দেশিকা পলিসিটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ সর্বদা  সচেতন এবং সার্বিক ব্যাবস্থা গ্রহন করে। এই পলিসি বাস্তবায়নের পথে যদি কোম্পানী কোন বাধার সম্মুখীন হয় সেক্ষেত্রে প্রয়োজনে মাননীয় ব্যাবস্থাপনা পরিচালকের হস্তক্ষেপও অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

পরিচয় পত্র পলিসি ID Card Policy সমুহের চমৎকার বর্ণনা

পরিচয় পত্র পলিসি ID Card Policy সমুহের চমৎকার বর্ণনা

পরিচয় পত্র পলিসি

নীতিমালা প্রনয়নের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য:

অটো গ্র“প একটি রপ্তানীমূখী তৈরী পোশাক কারখানা যা বাংলাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য নাম। অটো গ্র“পে বর্তমানে একটি বিরাট জনগোষ্ঠী কর্মরত রয়েছে। কর্মস্থলে তাদের সকলের নিরাপত্তা প্রনোয়ণ করা কোম্পানীর দায়িত্ব। এ লক্ষ্যে কোম্পানীতে কর্মরত সকল শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণকে কোম্পানী থেকে একটি পরিচয় পত্র বা আইডি কার্ড প্রদান করা হয়। কোম্পানীতে আইডি কার্ড বিতরন ও তার ব্যবহার বিধি উল্লেখ পূর্বক একটি নীতিমালা রয়েছে। Similar Article in English

ণীতিমালাটি নিুরূপ:

কোম্পানীতে যে সমস্ত শ্রমিক যোগদান করবে তাদেরকে যোগদানের তারিখ থেকে একমাসের মধ্যে যত দ্রুত সম্ভভব তাদের নিজ নিজ আই.ডি.কার্ড কোম্পানীর খরচে সরবরাহ করা হবে। তবে উলে¬খ্য যে, আই.ডি. কার্ড না পাওয়া পর্যন্ত এক মাসের বেতন ম্যানুয়াল কার্ডে প্রদান করা হবে।

আইডি কার্ড ব্যবহার বিধি:

  • কোম্পানীতে কর্মরত সকল শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী সকলেই ফ্যাক্টরীতে প্রবেশ ও বাহির হবার সময় অবশ্যই আইডি কার্ডটি প্রদর্শন করবেন।
  • ফ্যাক্টরীতে অবস্থানকালীন সময়ে আইডি কার্ডটি সকলের গলায় প্রদর্শিত অবস্থায় থাকতে হবে।
  • চাকুরী হতে অব্যহতির সময়ে আইডি কার্ডটি এইচ আর এন্ড কমপ্লাইন্স বিভাগে জমা দিতে হবে।

কার্যকরী পরিষদঃ

কোম্পানীতে কর্মরত শ্রমিকদের সহজেই চিহ্নিত করা যাবে এ লক্ষ্যে সকলকে আইডি কার্ড প্রদান করা হয়। কোম্পনীর নিরাপত্তার স্বার্থে সকলকেই আইডি কার্ড সাথে রাখতে হবে। আইডি কার্ড পলিসিটি বাস্তবায়নে একটি পরিষদ রয়েছে, যারা পলিসি বাস্তবায়নে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে।

কার্যকরী প্রকৃয়া ও অনুমোদন ঃ উল্লেখিত নীতিমালা নিয়মতান্ত্রিকভাবে কার্যকরী রাখার ক্ষমতা উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত। উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে উল্লেখিত পর্ষদ এই নীতিমালা প্রয়োগ ও চলমান রাখতে নীতিগতভাবে দায়বদ্ধ।

নীতিমালা সম্পর্কে অবহিত করন/ যোগাযোগ ঃ

এই পলিসি যাতে কারখানার সব জায়গায় ও সকল কর্মকর্তা, কর্মচারীকে কারখানার সাউন্ড সিস্টেম, শ্রমিক প্রতিনিধি, নোটিশ বোর্ড, মিটিং, ট্রেনিং এর মাধ্যমে অবহিত করা হয়। এছাড়াও দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ও এইচ আর এন্ড কমপ্লাইন্স অফিসারগরেন মাধ্যমে অবহিত করা হয় এবং এই নীতিমালার যাবতীয় কার্যক্রম নথিভূক্ত করা হয়।

ফিডব্যাক ও কন্ট্রোল ঃ

কারখানায় কর্মরত শ্রমিক কর্মচারীর নিরাপত্তার স্বার্থে কোম্পানীতে কর্মরত সকল শ্রমিককে আইডি কার্ড প্রদান করা হয়। এই নীতিমালা ফ্যাক্টরীর স্বাভাবিকতা রক্ষা করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

এই পলিসি কারখানায় বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে কর্তৃপক্ষ সর্বদা সচেতন এবং সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহন করে।

পরিশেষে কারখানায় সকল শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী সহ সার্বিক সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা অব্যহত রাখার জন্য এই পলিসি প্রনোয়ন করা হয়।