রাসায়নিক দ্রব্যের মজুদকরণ

রাসায়নিক দ্রব্যের মজুদকরণ, চালনা ও পরিবহন নীতি সম্পর্কিত নীতিমালা

রাসায়নিক দ্রব্যের মজুদকরণ, চালনা ও পরিবহন নীতি

ভূমিকা

ফ্যাশন ওয়্যার লিঃ ১০০% কমপ−ায়েন্স ও গার্মেন্টস্ পোশাক প্রস্তুতকারী স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকবৃন্দ সীমিত সামর্থের মধ্যে কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ রক্ষার প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ। আসুন আমরা সবাই মিলে বেঁচে থাকার জন্য একটি পরিস্কার এবং পরিচ্ছন্ন পরিবেশ গড়ে তুলি। দেশের অন্যতম বৃহৎ বস্ত্র উৎপাদক ও রপ্তানীকারক প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানের খ্যাতি ভাবেও স্বীকৃত। এ প্রতিষ্ঠানে বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিক কর্মরত রয়েছেন। প্রতিষ্ঠানের সকল স্তরের কর্মচারী ও শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে বদ্ধপরিকর।রাসায়নিক দ্রব্যের মজুদকরণ,  প্রশিক্ষণ শ্রমিক, কর্মচারীদের সচেতনতা বৃদ্ধি করে ও সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে এবং শ্রমিক, কর্মচারীদের আচরণ পরিবর্তিত হয়। নীটওয়্যার লিঃ, টেক্সটাইল লিঃ, ওয়াশিং লিঃ, ট্রিমস লিঃ কারনখানায় কর্মরতদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে। তাই জীবনের নিরাপত্তা বিধান, ঝুঁকি হ্রাস ও দূর্ঘটনা রোধ করার জন্য নতুন এবং পুরাতন শ্রমিক, কর্মচারীদের স্বাস্থ্য রক্ষায় বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসুচি গ্রহন করা হয়েছে এবং তাদের সু-চিকিৎসার ব্যবস্থা করার বিষয়টি ট্রিমস লিঃ তার নৈতিক দায়িত্ব হিসাবে গ্রহণ করে।

উদ্দেশ্য

কর্তৃপক্ষ কাঁচামাল ব্যবহার, পন্য উৎপাদনের সময় পরিবেশ রক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহনের মাধ্যমে কারখানার অভ্যন্তরে ও বাহিরে এনভায়রনমেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ঊহারৎড়হসবহঃ গধহধমবসবহঃ ঝুংঃবস (ঊগঝ) বা পরিবেশ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি নিশ্চিত করার উপর জোর দেন। কর্তৃপক্ষ কারখানার অভ্যন্তরে এবং চারদিকে পরিবেশ সহায়ক অবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষে সকল নীতি প্রয়োগে বদ্ধ পরিকর। প্রতিদিনের উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনায় আমাদের ঝুঁকিপূর্ণ অনেক কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্যের পরিবহণ, মজুদকরণ, মিশ্রণ ও ব্যবহার করতে হয়। কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্যের সুষ্ঠ ব্যবহার, অপচয় রোধ, পরিবেশগত ঝুঁকি, শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করাই হচ্ছে এই প্রশিক্ষণ পাঠ্যসূচীর উদ্দেশ্য।

রাসায়নিক দ্রব্য

রাসায়নিক দ্রব্য বলতে রাসায়নিক বস্তু ও পণ্যকে বোঝায়। যেমন- লুব্রিক্যান্ট অয়েল, ডিজেল, গ্লু, ল্যাকার, সলভেন্ট, পেইন্ট, রঙ  স্টেইন, হার্ডেনার, মোম, এসিড, লবণ, অ্যাডিটিভ্স, গ্যাস, থিনার এবং লিফটার-৮৩৩ ইত্যাদি।

রাসায়নিক দ্রব্যের প্রকারভেদ

প্রতিদিনের উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনায় সাধারণত দুই ধরনের রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার হয়। যেমন ঃ বিপজ্জনক ও অ-বিপজ্জনক  রাসায়নিক দ্রব্য।

বিপদজনক রাসায়নিক দ্রব্য

প্রতিদিনের উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনায় যে সকল রাসায়নিক দ্রব্যে অপেক্ষাকৃত / তুলনামূলকভাবে বেশি বিষাক্ততা ও ক্ষয়কারক বস্তু বিদ্যমান থাকে সেগুলো বিপদজনক রাসায়নিক দ্রব্য। যেমন ঃ এসিড, কাস্টিক সোডা, হাইড্রোজেন পার অক্সাইড ইত্যাদি। এগুলো মানুষ ও পরিবেশ উভয়ের জন্য ক্ষতিকর। এসব রাসায়নিক দ্রব্যের যে সকল ঝুঁকি রয়েছে সে সম্পর্কে জানতে হবে এবং রাসায়নিক দ্রব্য আনা – নেওয়া, মজুদকরণ, পরিবহন ও সঠিকভাবে অপসারণ করার সময় ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামাদি অবশ্যই পরিধান করতে হবে।

অ-বিপদজনক রাসায়নিক দ্রব্য

প্রতিদিনের উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনায় যে সকল রাসায়নিক দ্রব্যে অপেক্ষাকৃত / তুলনামূলকভাবে কম বিষাক্ততা ও কম ক্ষয়কারক বস্তু বিদ্যমান থাকে সেগুলো অ-বিপদজনক রাসায়নিক দ্রব্য। যেমন ঃ লবন, ইউরিয়া, নারিকেল তেল ইত্যাদি। এগুলো মানুষ ও পরিবেশের জন্য অপেক্ষাকৃত / তুলনামূলকভাবে কম ক্ষতি করে। এসব রাসায়নিক দ্রব্যের যে সকল ঝুঁকি রয়েছে সে সম্পর্কে জানতে হবে এবং রাসায়নিক দ্রব্য আনা – নেওয়া, মজুদকরণ, পরিবহন ও সঠিকভাবে অপসারণ করার সময় ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামাদি অবশ্যই পরিধান করতে হবে।

ম্যাটেরিয়াল সেফটি ডাটা শিট সম্পর্কে ধারণা

গধঃবৎরধষ ঝধভবঃু উধঃধ ঝযববঃ (গঝউঝ) এমন একটি দলিল বা নথিপত্র যেটি আমাদের কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সম্পর্কিত বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী দেয়। একটি ম্যাটেরিয়াল সেফটি ডাটা শিট থেকে প্রায় ১৫/১৬টি তথ্য পাওয়া যায়। যেমন রাসায়নিক দ্রব্যের নাম ও ক্ষতিকর বিষয়গুলো, কোম্পানীর নাম, বিপদ সংকেত, প্রাথমিক চিকিৎসা, অগ্নি নিরাপত্তা, ব্যবহার পরিবহন ও সংরক্ষণ বিধি, পরিবেশ দূষণ সংক্রান্ত ইত্যাদি। কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার, মজুদ, মিশ্রন ও পরিবহনের আগে এর নিরাপত্তা তথ্য ও নির্দেশাবলী ভালভাবে পড়তে হবে এবং তা মেনে কাজ করতে হবে।

সনাক্তকরণ ও লেবেলিং

স্থায়ী ও অস্থায়ী সকল রাসায়নিক দ্রব্যের কনটেইনার / ড্রামে যথাযথভাবে রাসায়নিক দ্রব্যের নাম, বিপদ সংকেত, উৎপাদক ও সরবরাহকারীর নাম-ঠিকানা সম্বলিত লেবেল লাগাতে হবে। কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার, মজুদ, মিশ্রন ও পরিবহনের আগে এর নিরাপত্তা তথ্য ও নির্দেশাবলী ভালভাবে পড়তে হবে এবং তা মেনে কাজ করলে সম্ভাব্য ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব হবে।

রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার

কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার, মজুদ, মিশ্রন ও পরিবহনের আগে এর নিরাপত্তা তথ্য ও নির্দেশাবলী ভালভাবে পড়তে হবে। অনেক রাসায়নিক দ্রব্য আছে যেগুলো পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর এবং শরীরের সংস্পর্শে আসলে ত্বকের বিভিন্ন রোগ হতে পারে এবং চোখের সংস্পর্শে আসলে চোখের ক্ষতি হতে পারে। তাই রাসায়নিক দ্রব্যের পাত্রে বিদ্যমান বিপদ সংকেত সম্বলিত স্টিকার যেমন ঃ দাহ্য , বিস্ফোরক, জারক , যন্ত্রনাদায়ক, ক্ষয়কারক (ঈড়ৎৎড়ংরাব), ক্ষতিকর (ঐধৎসভঁষ), বিষাক্ত (ঞড়ীরপ), পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর (ঊহারৎড়হসবহঃ যধুধৎফ), নিরাপত্তা ও নির্দেশনা তথ্যাবলী (গঝউঝ) ভালভাবে পড়তে হবে এবং তা মেনে কাজ করলে সম্ভাব্য ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব হবে।

ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামাদির ব্যবহার

ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামাদি বলতে আমরা বুঝি এমন কোন পোশাক পরিচ্ছদ, যন্ত্রপাতি বা বস্তু যা কোন ব্যক্তিকে দূর্ঘটনা ও অসুস্থতার ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে। কাজের ধরণ অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের পি পি ই ব্যবহৃত হয় যেমন ধুলাবালি থেকে রক্ষার জন্য কটন মাস্ক (ঈড়ঃঃড়হ গধংশ) ব্যবহৃত হয়। শ্রবনশক্তি রক্ষার জন্য ইয়ার

প্লাগ  ও ইয়ার মাফ , মুখ, চোখ ও মাথার সুরক্ষার জন্য গগলস , ফেইস শীলড  ও হেলমেট  পরিধান করতে হয়। আবার যারা কেমিক্যাল ব্যবহার, পরিবহণ ও সংরক্ষণের কাজে নিয়োজিত তাদেরকে পরিধান করতে হয় রেসপিরেটরি মাস্ক , এ্যাপরোন, হ্যান্ড গ্লোভস , গাম বুট  কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তাগত ঝুঁকি এড়ানোর জন্য কাজ শুরু করার পূর্বে যথাযথ ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জামাদি পরিধান করতে হবে। এক্ষেত্রে (ঝধভবঃু ভরৎংঃ) সবার আগে নিজের সুরক্ষা নীতি অবশ্যই মানতে হবে। কারখানার সকল সেকশনে পর্যাপ্ত সংখ্যক নিরাপত্তা সরঞ্জামাদি প্রদান করা হয়েছে। কর্মস্থলে কখনো কোন ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জামাদি না থাকলে সাথে সাথে সংশ্লিষ্ট সেকশনের সুপারভাইজার বা কমপ্লায়েন্স বিভাগে জানাতে হবে। কোনভাবেই ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জামাদি ছাড়া কাজ করা যাবে না। ব্যক্তিগত নিরাপত্তার জন্য সকল মেশিনেই সেইফটি ডিভাইস রয়েছে। কোন মেশিনে সেইফটি ডিভাইস না থাকলে তা অবশ্যই মেকানিক্যাল বিভাগকে অবহিত করতে হবে।

অপচয় রোধ

প্রশিক্ষণের আরেকটি উদ্দেশ্য হলো অপচয় হ্রাস করা। সঠিক প্রশিক্ষণ পেলে শ্রমিকরা কাঁচামালের সুষ্ঠু ব্যবহার ও অপচয় রোধে সহায়তা করে ফলে উৎপাদন ব্যয় নূন্যতম মাত্রায় আনা সম্ভব হয়।

গুদামজাতকরণ

পরিবেশগত ঝুঁকি এবং শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিধান নিশ্চিত সাপেক্ষে কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্যের মজুদ, সংরক্ষণ ও ব্যবহার করতে হবে। রাসায়নিক দ্রব্য মজুদ রাখার স্থানে নিরাপত্তা তথ্য ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জামাদির  ব্যবহার সম্বলিত সাইন বিদ্যমান থাকতে হবে। বিপজ্জনক ও অবিপজ্জনক কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্যের শ্রেনীবিন্যাস অনুযায়ী পৃথকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে এবং প্রতিটি কন্টেইনার বা ড্রামে কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্যের নাম ও ক্ষতিকর বিপদ সংকেত সহ লেবেলিং করতে হবে। লেবেল বিহীন কোন কন্টেইনার বা ড্রাম মজুদ বা সংরক্ষণ করা যাবে না।

কেমিক্যাল ব্যবহার পদ্ধতি (সলভি)ঃ

কর্তৃপক্ষ কারখানায় ঝঢ়ড়ঃ জড়ড়স এর ব্যবস্থা করেছেন যাতে করে রাসায়নিক ও কেমিক্যাল জাতীয় পদার্থ ব্যবহারের ফলে কারখানায় বা এর আশেপাশের এলাকার কোন ক্ষতি না হয়। অনেক কেমিক্যাল আছে যেগুলো ত্বক ও ফুসফুসের ক্ষতি করে, পরিবেশ দুষন করে এবং চোখের ক্ষতি করে সেসব রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার ও পরিচালনা নীতি জানতে হবে এবং তা মেনে কাজ করতে হবে। কাজ শেষে অতি দ্রুত দূষিত কাপড় খুলে ফেলতে হবে এবং হাত ও মুখ ভালভাবে ধৌত করতে হবে।কর্তৃপক্ষ কমিক্যাল ব্যবহর সংশি−ষ্ট সম্ভাব্য দুর্ঘটনার ঝুকি কমাতে একটি নির্দেশিকা তৈরী করেছেন। কারখানাতে কাপড়ের দাগ দুর করার জন্য ডিটারজেন্ট পাউডার ও স্পট লিফ্টার (৮.৩৩) নামক একটি দাহ্য তরল পদার্থ ব্যবহার করা হয়। এই দাহ্য তরল পদার্থটির ব্যবহারের সময় যে কোন সম্ভাব্য ঝুকি এড়াতে যথাযথ প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেয়া জরুরী। স্পট লিপ্টার ব্যবহারের সময় পালনীয় বিধি গুলি নিম্নরূপঃ

  • স্পট লিফ্টারের কন্টেইনার গুলি কোন সুনির্দিষ্ট ও সুরক্ষিত স্থানে যথাযথ লেভেলিং ও সনাক্তকরন চিহ্ন সহকারে সংরক্ষন করতে হবে।
  • ধুমপান এবং অন্যান্য সমজাতীয় বস্তু যেমন ম্যাচ বাক্স, ওয়েল্ডিং মেশিন ইত্যাদি স্পট লিপ্টার সংরক্ষন এলাকায় পরিবহন সম্পুর্ন ভাবে নিষিদ্ধ।
  • স্পট লিফ্টার ব্যবহার করার সময় অবশ্যই হ্যান্ড গ−াভস, প্রতিরোধ মূলক চশমা এবং এ্যাপ্রোন প্রভৃতি পরিধান করতে হবে।
  • স্পট লিফ্টার এর সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন হস্ত চালিত পাম্পটি সাবধানে পরিচালিত হয় এবং কোনভাবেই অতিরিক্ত গরম না হয়।
  • স্পট লিফ্টার ব্যবহৃত খালি কন্টেইনার গুলি একটি পৃথক স্থানে ঢাকনা যুক্ত বাক্সে সংরক্ষন করা হয় এবং প্রয়োজনবোধে যথাযথ নিরাপত্তা বিধি মেনে তা ফেলে দেয়া হয়।
  • স্পট লিফ্টারের কন্টেইনার কোন কারনেই কাটা যাবে না।
  • স্পট লিফ্টারের খালি কন্টেইনারগুলো অন্য কোন কাজে ফ্যাক্টরীতে ব্যবহার করা যাবে না এবং কর্মীদেরও দেয়া যাবে না।
  • প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত এবং দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কেহ স্পট লিফ্টার হ্যান্ডল করা সম্পূর্ন নিষিদ্ধ।
  • ফ্যাক্টরীর সকলকে স্পট লিফ্টারের এর ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে অবহিত করা হয়।

Posted

in

by

Comments

3 responses to “রাসায়নিক দ্রব্যের মজুদকরণ, চালনা ও পরিবহন নীতি সম্পর্কিত নীতিমালা”

Leave a Reply