ওয়াল্ড ওয়াইড রেসপনসিবল এ্যাক্রেডিয়েটেড প্রোডাকশন (র‌্যাপ)

ওয়াল্ড ওয়াইড রেসপনসিবল এ্যাক্রেডিয়েটেড প্রোডাকশন (র‌্যাপ) নীতিমালা

ওয়াল্ড ওয়াইড রেসপনসিবল এ্যাক্রেডিয়েটেড প্রোডাকশন (র‌্যাপ) নীতিমালা

ওয়াল্ড ওয়াইড রেসপনসিবল এ্যাক্রেডিয়েটেড প্রোডাকশন (র‌্যাপ) নীতিমালা হচেছ র‌্যাপ সনদ প্রার্প্তি ক্ষে্েত্র কিছু বিশেষ মানদন্ড। পোশাক শিল্প কারখানার একজন কর্মচারী বা শ্রমিক হিসাবে আপনার, দেশের প্রচলিত শ্রম আইন, শিল্প আইন এবং আমাদের প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব আইন জানার অধিকার রয়েছে। মূলত এই ব্যাপারটি সামনে রেখে এই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আপনারা সকলেই যদি আমাদের প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব আইন জানতে পারেন, যা দেশের প্রচলিত আইনের উপর ভিত্তি করে রচিত, তাহলে আপনার যেমন উপকার হবে তেমনি কোম্পানিও অহেতুক হয়রানি হতে রেহাই পাবে। কারণ এর মাধ্যমে আপনি একজন কর্মচারী বা শ্রমিক কিভাবে নিয়োগ পেতে পারে তা থেকে শুরু করে কি করলে চাকুরি হতে বরখাস্ত হতে পারে সবই জানতে পারবেন। আমাদের কোম্পানি পলিসি পাঠ করলে আপনার একটি ধারণা তৈরি হবে এবং বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করলে সকলেরই মঙ্গল হবে। তাই আশা করি এটা গুরুত্ব সহকারে পাঠ করবেন। এই কর্মসূচীর মূল লক্ষ্য হচ্ছে সেলাইজাত দ্রব্যের উৎপাদন কার্যক্রমে বিশ্বমান এর কমপ্লায়েন্স সঠিকভাবে অনুসৃত হচ্ছে কিনা তা স্বাধীন এবং নিরপেক্ষভাবে পর্যবেক্ষণ করা। উৎপাদন কার্যক্রমের সময় সংশ্লিষ্ট  আইন, মানবিক দিকসমুহ এবং বিরাজমান নৈতিক অবস্থা পর্যবেক্ষণই হচ্ছে এই কার্যক্রমের লক্ষ্য। অংশগ্রহনকারী সকল কোম্পানি এবং তাদের চুক্তিবদ্ধ কন্ট্রাকটরগন যারাই এই কার্যক্রমে সংশ্লিষ্ট হবেন, ধরে নেয়া হবে তারা স্বতঃ¯ফুর্তভাবে র‌্যাপের সার্টিফিকেশন কর্মসূচী এর মানসমূহ অনুসরন এবং মান্য করবেন।

আইন এবং কর্মসংস্থানের বিধি বিধান: কাপড়জাত  সামগ্র্রীর সকল উৎপাদকগন যে এলাকায় ব্যবসা পরিচালনা করবেন সে সকল এলাকার আইন এবং বিধিবিধান সমূহ মান্য করবেন।

জোরপূর্বক শ্রমের  নিষিদ্ধকরন: উৎপাদকগন কখনই জোরপূর্বক অথবা হুমকির মাধ্যমে শ্রমিক নিয়োগ করবেন না। তা চুক্তিভিত্তিক বা পারিশ্রমিকের মাধ্যমে যাই হোক না কেন।

শিশুশ্রম নিষিদ্ধকরন: উৎপাদকগন কখনই এমন শ্রমিক নিয়োগ করবেন না যার বয়স ১৪ বছরের নিচে অথবা এমন বয়সের যে বয়সে স্কুলে যাওয়ার কথা অথবা আইনে উল্লেখিত বয়সের নিচে।

হয়রানি এবং নিগ্রহ নিষিদ্ধকরন: উৎপাদকগন কারখানায় এমন একটি পরিবেশ সৃষ্টি করবেন যা সর্বাবস্থায়, সকল ধরনের হয়রানি, গ্লানি, নিগ্রহ এবং হুমকিমুক্ত থাকবে।

ক্ষতিপূরন ও আর্থিক সুবিধাদি: উৎপাদকগন শ্রমিকদের আইন অনুযায়ী তাদের প্রাপ্য সব ধরনের ক্ষতিপূরণ, বেতন এবং ভাতাদি প্রদান করবেন।

কর্মঘন্টা: উৎপাদকগন আইন প্রদেয় কর্মঘন্টার মধ্যে দৈনিক অথবা সাপ্তাহিক উৎপাদন কার্যক্রম সীমিত রাখবেন। প্রতি সপ্তাহে একদিন সাপ্তাহিক ছুটি প্রদান করবেন। অবশ্য উৎপাদনের চাপ থাকিলে আইনানুযায়ী কর্মঘন্টার বিন্যাস ঘটানো যাবে।

বৈষম্যের পরিহারকরন: উৎপাদকগন লিঙ্গ,ধর্ম,বর্ণ,ও গোত্র নির্বিশেষে সকলকে মেধা, যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা এবং সর্বোপরি পারদর্শিতার উপর ভিত্তি করে শ্রমিক নিয়োগ করবেন। ব্যক্তিগত পছন্দ, ধর্ম অথবা লিঙ্গের ভিত্তিতে নিয়োগ করা যাবে না।

স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা: উৎপাদকগন একটি সুন্দর স্বাস্থ্যসম্মত এবং পূর্ন নিরাপদ বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করবেন যেখানে শ্রমিকগন নির্বিঘেœ কাজে মনোনিবেশ করবেন। যে সকল কারখানায় আবাসনের ব্যবস্থা রয়েছে সেখানে স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা বিধান করতে হবে।

সংঘ করার স্বাধীনতা এবং সম্মিলিত দর কষাকষি:  উৎপাদকগন কারখানায় নিয়োজিত শ্রমিকদের আইনসম্মতভাবে  সংঘ করার স্বাধীনতা  এবং সম্মিলিত দর কষাকষির অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হবেন।

পরিবেশ: উৎপাদকগন পরিবেশ সংক্রান্ত সকল আইন কানুন, বিধি ব্যবস্থা এবং নীতিমালা সমুহ মান্য করবেন এবং কারখানার পরিবেশ সংক্রান্ত সকল ধরনের নিয়ম কানুন অনুসরন করবেন।

শুল্কে¬র আইন অনুসরন: উৎপাদকগন শুল্ক আইনের সকল আদেশ , নির্দেশ অনুসরন এবং মান্য করবেন। বিশেষকরে বেআইনি ট্রানসশিপমেন্ট সংক্রান্ত সকল আইন এবং বিধি সমুহ মান্য করবেন।

আমাদের শ্রমিক নিয়োগ পদ্ধতি নিম্নরুপ ঃ

গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, শ্রম ও জনশক্তি মন্ত্রাণালয়, ২২শে অক্টোবর ২০০৬ সালের গেজেট অনুযায়ী, শাখা-১০ কর্তৃক বিঞ্জপ্তি ১২ জানুয়ারী ১৯৯৪ সালের সর্বনিম্ন মজুরী (শ্রম ও শিল্পআইন সহায়ক পুস্তিকা- বিজিএমইএ), ১৯৬৫ সালের শ্রমিক নিয়োগ (স্টান্ডিং অর্ডার), ১৯৩৬ সালের মজুরী প্রদান, ১৯৩৯ সালের মাতৃত্বকালীন সুবিধা এবং আই, এল, ও ও অন্যান্য ফোরামের ১৯৪৮ সালের ইউনিভার্সেল ডিক্লারেশন অব হিউম্যান রাইটস ১৯৬৬ ইন্টারন্যাশণাল কনভিনেন্ট অন ইকনিমিক, সোসাল এন্ড ক্যালচারাল রাইটস অনুসারে অঁঃড় কহরঃঃরহমং খঃফ বাংলাদেশের আইন আনুযায়ী কর্মচারীদের নিয়োগের শর্ত অনুসারে অন্তত সর্বনিম্ন মোট ক্ষতিপুরন সংযুক্ত আইনের আদেশ অনুসারে মজুরী , সুুবিধাসমুহ ও অতিরিক্ত প্রদেয় মাসিক ভিত্তিতে প্রদান করে।
মাসিক বেতন অর্জিত সময়ের ৭ কর্ম দিবসের মধ্যে প্রদান করা হয়। প্রদানে পদ্ধতী নগদ । প্রত্যেক অতিরিক্ত কার্য ঘন্টার নিয়মিত ঘন্টা প্রদেয় এর ২০০% হারে প্রদান করা হয় । মাতৃত্বকালীন সুবিধা এক শত বার দিন(১১২) ছৃটির পুর্বে ৫০% এবং ৫০% সšান প্রসবের পরে প্রদান করা হয়। উৎসব ভাতা নিয়ম অনুসারে প্রদান করা হয়। এই সুবিধাসমুহ নগদ পদ্ধতীতে প্রদান করা হয়।

  • আমরা আমাদের শ্রমিকদের মুল্যায়ন করি এবং শ্রদ্ধা, সম্মানের প্রদর্শনপূর্বক সকলের সাথে ব্যবহার করি। পণ্যে উৎপাদনে শ্রমিকদের জন্য হয়রানী, গালিগালাজ অথবা শারীরিক নির্যাতন শাস্তিমুক্ত একটি পরিবেশ নিশ্চিত করি।
  • ২২শে অক্টোবর ২০০৬ সালের গেজেট অনুযায়ী, ইউনিভর্সেল ডিকলারেশন অফ হিউম্যান রাইটস ১৯৪৮ এবং ইনটারন্যাশনাল কনভিনেন্ট অন ইকনিমিক, সোসাল এন্ড কালচারাল রাইটস ১৯৬৬. অনুযায়ী . সকল প্রকার হয়রানী মুক্ত, গালিগালাজ বিহীন বা সর্বনিম্নপদস্থ শাস্তি মুক্ত কার্য পরিবেশ নিশ্চিত করে । প্রত্যেক কর্মচারীর প্রতি মনোযোগ এবং মর্যাদা প্রদান করা হয়। কোন কর্মচারীকে শারীরিক, যৌন, মানসিক বা বাচনিক হযরানী বা গালাগালি করা হয় না।
  • আমাদের কারখানায় শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে একটি সুনিদির্ষ্ট কর্ম পদ্ধতি ব্যবহার করি। আমরা প্রধানত রাষ্ট্রীয় আইন মেনে চলি তবে অনেক ক্ষেত্রে ক্রেতার আচরন বিধি মানা হয়ে থাকে যদি তা প্রচলিত স্থানীয় আইনের পরিপন্থী না হয়।
  • কারখানার প্রধানকে নিয়োগ কমিটির প্রধান হিসেবে নির্বাচিত করে শ্রমিক নিয়োগ কমিটি পরিচালনা করা হয়।
  • কোন সেকশন যথা : স্যুইং, কাটিং, ফিনিশিং, কোয়ালিটি, ডাইং, নিটিং প্রভৃতি সেকশনে কোন লোকের চাহিদা থাকলে সংশ্লিষ্ট শাখার ইনচার্জ তা ফ্যাক্টরীর এইচ আর বিভাগকে অবহিত করবেন।
  • ফ্যাক্টরীর এইচ আর অফিসার উক্ত চাহিদা ফ্যাক্টরী প্রধান /এফ,এম/পি-এম এর সহিত আলোচনা পূর্বক লোক নিয়োগের জন্য  সংবাদপত্র, পোষ্টার বা অন্য কোন উপায়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবেন।
  • বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর ভর্তি ইচ্ছুক শ্রমিক ফ্যাক্টরীতে আসলে সিকিউরিটির মাধ্যমে তাকে ফ্যাক্টরীর এইচ আর অফিসার এর  নিকট উপস্থাপন করতে হবে এবং এইচআর অফিসার তাদের প্রাথমিক বাছাই পূর্বক সংশ্লিষ্ট শাখায় যোগ্যতা যাচাইয়ের জন্য  প্রেরন করবেন। যোগ্যতা যাচাই পরীক্ষায় উত্তীর্ন শ্রমিকদের ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য ফ্যাক্টরীর মেডিকেল অফিসারের নিকট প্রেরন করবেন। শুধু মাত্র ডাক্তারী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শ্রমিকদেরকেই ফ্যাক্টরীতে নিয়োগ করা যাবে।
  • কোম্পানীর নির্ধারিত “চাকুরীর আবেদন পত্র” সংগ্রহ করে সেটি পূরণ করতে হবে।
  • আমরা কখনও জাতি, ধর্ম, বর্ণ, নারী/পুরুষ, কালো/ফর্সা, যুবক/বৃদ্ধ, আত্মীয়/অনাত্মীয়, ভেদাভেদ না করে সমতা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ দান করি।
  • আমরা কাউকে জোর করে কাজে বাধ্য করিনা। কোন প্রকার জামিন বা দায়বদ্ধকে আমরা নিয়োগ করিনা।
  • প্রার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক, শারীরিক, ও মানসিক ভাবে কর্মক্ষম ও সু -স্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হবে। প্রয়োজন অনুযায়ী শিক্ষাগত ও পেশাগত যোগ্যতা এবং প্রাপ্ত বয়স্ক হতে হবে। অত্র কারখানায় কোন শিশু শ্রমিক নিয়োগ দেয়া হয়না ।
  • আমরা নিজস্ব ডাক্তার দ্বারা বয়স নিরুপন ও আমাদের ফ্যাক্টরীর কাজের উপযুক্ততা যাচাই করি।
  • উৎপাদন ব্যবস্থাপক কর্তৃক সাক্ষাৎ কার গ্রহন পূর্বক সংশ্লিষ্ট সকল লোকের যোগ্যতার ভিত্তিতে বেতন নির্ধারন করা হয়। নিয়োগ নিশ্চিত হবার পর আমরা অবশ্যই শ্রমিককে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত নুন্যতম বেতন স্কেল ও নিয়োগ পত্র দেই।
  • নিয়োগের প্রাক্কালে প্রেগনেন্সি বা গর্ভ জনিত বিষয়ে কোন প্রকার প্রশ্ন করা হয় না ।
  • নিয়োগদানের ব্যাপারে কোন রকম টাকা পয়সা গ্রহন করা হয় না।

বিঃদ্রঃ-নিয়োগদানের ব্যাপারে কেহ টাকা পয়সা গ্রহন বা কোন প্রকার অসদুপায় অবলম্বন করলে তা কর্তৃপক্ষকে অবহিত করার জন্য অনুরোধ করা হলো।

যোগদানের পদ্ধতি ঃ প্রাথমিকভাবে মনোনীত প্রার্থী কাজে যোগ দেয়ার সময় নিম্ন লিখিত কাগজ পত্র জমা দিতে হয়।

  • আবেদন পত্র (অত্র কারখানার নির্ধারিত ফর্মে) ।
  • ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজ এবং ১ কপি স্ট্যাম্প সাইজ ছবি।
  • বয়স ও শারিরীক যোগ্যতার সনদপত্র (কারখানা ডাক্তার কর্তৃক)।
  • স্থানীয় চেয়ারম্যান /পৌর কমিশনার কর্তৃক নাগরিকত্ব / চারিত্রিক সনদপত্র/জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ পত্র (যদি থাকে)।

শিশু শ্রমিক নীতিমালা

ফ্যাশনস লিঃ শ্রমিক নিয়োগ সংক্রান্ত ব্যপারে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আসছে। ফ্যাশনস লিঃ বিশ্বাস করে যে, সুষ্ঠ কর্ম পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিক নিয়োগের কোন বিকল্প নেই। কোন শিশু শ্রমিক যাতে নিয়োগ না হতে পারে সে জন্য ব্যাবিলন গ্রুপ নি¤েœাক্ত নিয়োগ পদ্ধতি অনুসরন করে থাকে।

  • লোক নিয়োগের দিন কারখানার প্রধান গেটে মানব সম্পদ বিভাগের একজন এক্রিকিউটিভ এবং টাইম সেকশনের সহায়তায় কাক্সিক্ষত শ্রমিককে খুজে বের করেন, যার বয়স ১৮ বৎসর এর উপরে মনে করা হয়।
  • মানব সম্পদ বিভাগের এক্রিকিউটিভ এবং কমপ্লায়েন্স এক্রিকিউটিভ প্রাথমিক নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে থাকেন, যেখানে তার অভিজ্ঞতা, দক্ষতা, পরিচিতি ইত্যাদি জিজ্ঞাসা করা হয়।
  • প্রাথমিক নির্বাচনের পর তাকে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য কারখানার মেডিকেল অফিসারের কাছে পাঠানো হয়।
  • যাদের এস,এস,সি পরীক্ষার সনদ পত্র থাকে তাদের ক্ষেত্রে সনদ পত্র দেখে বয়স নিরুপন করা হয়। স্কুল সার্টিফিকেট না থাকলে মেডিকেল
  • অফিসার তাকে বিভিন্ন প্রশ্ন করে তার বয়স সম্পর্কে ধারনা  নেন এবং তা বয়স নির্ধারনী ফর্মে লিপিবদ্ধ করেন।
  • যাদের বয়স ১৮ বৎসর এর উপর হয় একমাত্র তাদেরকেই চুড়ান্ত নির্বাচনী পরীক্ষার জন্য পাঠানো  হয়।
  • আবেদনকারীর সকল নথিপত্র যেমন – জন্মগত সনদ, শিক্ষাগত সনদ, ইউ.পি চেয়ারম্যান কর্তৃক নাগরিকত্ব  এবং অভিজ্ঞতার  সনদ মানব
  • সম্পদ ও প্রশাসন বিভাগ সর্তকতার সহিত যাচাই বাছাই করে নিয়োগ প্রদান করে হয়।
  • বয়স নির্ধারনের ক্ষেত্রে আমরা কোন স্বজন-প্রীতি বা পক্ষপাতিত্ব করি না।

শশিু শ্রমকি নীতমিালা

ফ্যাশনস লঃি শ্রমকি নয়িোগ সংক্রান্ত ব্যপারে বশিষে গুরুত্ব দয়িে আসছ।ে ফ্যাশনস লঃি বশ্বিাস করে য,ে সুষ্ঠ র্কম পরবিশে সৃষ্টরি লক্ষ্যে প্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমকি নয়িোগরে কোন বকিল্প নইে। কোন শশিু শ্রমকি যাতে নয়িোগ না হতে পারে সে জন্য ব্যাবলিন গ্রুপ ন¤িœোক্ত নয়িোগ পদ্ধতি অনুসরন করে থাক।ে

  • লোক নয়িোগরে দনি কারখানার প্রধান গটেে মানব সম্পদ বভিাগরে একজন এক্রকিউিটভি এবং টাইম সকেশনরে সহায়তায় কাক্সক্ষিত শ্রমকিকে খুজে বরে করনে, যার বয়স ১৮ বৎসর এর উপরে মনে করা হয়।
  • মানব সম্পদ বভিাগরে এক্রকিউিটভি এবং কমপ্লায়ন্সে এক্রকিউিটভি প্রাথমকি নর্বিাচনী পরীক্ষা নয়িে থাকনে, যখোনে তার অভজ্ঞিতা, দক্ষতা, পরচিতিি ইত্যাদি জজ্ঞিাসা করা হয়।
  • প্রাথমকি নর্বিাচনরে পর তাকে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য কারখানার মডেকিলে অফসিাররে কাছে পাঠানো হয়।
  • যাদরে এস,এস,সি পরীক্ষার সনদ পত্র থাকে তাদরে ক্ষত্রেে সনদ পত্র দখেে বয়স নরিুপন করা হয়। স্কুল র্সাটফিকিটে না থাকলে মডেকিলে
  • অফসিার তাকে বভিন্নি প্রশ্ন করে তার বয়স সর্ম্পকে ধারনা  ননে এবং তা বয়স নর্ধিারনী র্ফমে লপিবিদ্ধ করনে।
  • যাদরে বয়স ১৮ বৎসর এর উপর হয় একমাত্র তাদরেকইে চুড়ান্ত নর্বিাচনী পরীক্ষার জন্য পাঠানো  হয়।
  • আবদেনকারীর সকল নথপিত্র যমেন – জন্মগত সনদ, শক্ষিাগত সনদ, ইউ.পি চয়োরম্যান র্কতৃক নাগরকিত্ব  এবং অভজ্ঞিতার  সনদ মানব
  • সম্পদ ও প্রশাসন বভিাগ র্সতকতার সহতি যাচাই বাছাই করে নয়িোগ প্রদান করে হয়।
  • বয়স নর্ধিারনরে ক্ষত্রেে আমরা কোন স্বজন-প্রীতি বা পক্ষপাতত্বি করি না।
  • যে কোন শ্রমিক কর্ম ক্ষেত্রে তার যে কোন সমস্যা/অভিযোগ তার উপরস্থ সুপারভাইজার/লাইনচীফ/ইনচার্জ /প্রোডাকশন অফিসার/প্রোডাকশন ম্যানেজারকে অবহিত করবেন।
  • অভিযোগটি কাগজে লিখে প্রত্যেক পুরুষ/মহিলা টয়লেটে রক্ষিত অভিযোগ বক্সে ফেলতে পারে। অভিযোগপত্রে অভিযোগকারীর নাম, কার্ড নং ইত্যাদি লেখার প্রয়োজন নেই।
  • অথবা কল্যান কমিটির মাধ্যমে অভিযোগটি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে পারে।
  • কর্ম ক্ষেত্রে যেকোন প্রকারের হয়রানি বা অসদাচরন সম্পূর্ণ রূপে নিষিদ্ধ। ব্যাবিলন গ্রুপ অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে হয়রানি ও খারাপ আচরনের নীতিমালা অনুসরন করে থাকে। কর্মক্ষেত্রে যেকোন প্রকারের হয়রানি বা অসদাচরন সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। ব্যাবিলন গ্রুপ অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে হয়রানি ও খারাপ আচরনের নীতিমালা অনুসরন করে থাকে। এর ফলশ্রুতিতে নিম্নোক্ত কমিটির মাধ্যমে সমস্যার প্রকৃতি নিয়ে আলোচনা ও সমস্যার সমাধান করা হয়।
  • যদি কোন শ্রমিক চাকুরীর আবেদনের ক্ষেত্রে,কর্ম ক্ষেত্রে শ্রমিক/কর্মচারী ও কর্মকর্তা, ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ, জাতি, রাজনৈতিক মতবাদ, বয়স, আত্মীয়করন ইত্যাদি যে কোন কারনে কোন রকম হয়রানীমূলক আচরন অথবা ষড়যন্ত্রমূলক, ব্যক্তিগত আক্রোশ, ক্ষমতার অপব্যবহার ইত্যাদির স্বীকার হলে করনীয়ঃ

কর্মঘন্টা

  • প্রতিদিনের কর্মঘন্টা ও সাপ্তাহিক কর্মঘন্টা দেশের প্রচলিত বৈধ সময়সীমা অতিক্রম করে না। আমরা প্রতি ৭(সাত) দিনে ১(এক) দিন কর্মবিরতি/ছুটি প্রদান করি। তবে, জরুরী ব্যবসায়িক প্রয়োজনের সময় এর ব্যতিক্রম হতে পারবে। ২২শে অক্টোবর ২০০৬ সালের গেজেট অনুযায়ী, ১৯৬৫ সালের ফ্যাক্টরী আক্ট’ সেকশন (৫০-৫৮), ১৯৭৯ সালের ফ্যাক্টরী রোলস (সেকশন- ৬৫, ৭০-৮১), ১৯১৯ সালের আওয়ার্স অব ওয়ার্ক (ইন্ডাষ্ট্র্রী) কনভেনসন, ১ নং এবং আই, এল, ও ও অন্যান্য ফোরামের ১৯২১ সালের উইকলি রেস্ট (ইনডাষ্ট্রী) কনভেনশন (১৪ নং) অনুসারে প্রতি দিনের এবং সপ্তাহের দিনের কার্য ঘন্টা নিশ্চিত করে, স্থানীয় আইন দ্বারা নির্ধারিত কার্য ঘন্টার বেশী নয়।
    প্রত্যেক সাতদিনে একদিন বন্ধ, ব্যবসায়ী বিশেষ প্রয়োজন ব্যতীত।
    প্রয়োগকৃত নিয়মিত কাজ দিনে ৮ ঘন্টা।
    নিয়মিত কাজ শুরু হয় সকাল ৮ টায় এবং শেষ হয় বিকেল ৫ টায় (১ ঘন্টা দুপুরের খাওয়ার এবং নামাজ পড়ার সময় সহ) ।
    নিয়মিত অতিরিক্ত কাজ নির্ধারিত প্রতিদিন ২ ঘন্টা।প্রত্যেক শ্রমিক ও চুক্তিবদ্ধ শ্রমিকদের সকল সময় আইনসম্মত বিশ্রাম, বিরতি এবং সুনির্দ্দিষ্ট সুবিধা প্রদান করা হয়।
    নির্ধারিত নিয়মিত কাজ সপ্তাহে ৬ দিন এবং সপ্তাহে শনি থেকে বৃহস্পতিবার।
    শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি।
    গেজেটেড ছুটিগুলি কেলেন্ডার অনুসারে।

অÑপক্ষপাতিত্ব মূলক নীতি/বৈষম্যহীনতা

রাষ্ট্র কর্তৃক ঘোষিত নীতিমালায় জন্ম, বর্ণ, গোত্র, ধর্ম ইত্যাদি বিষয়গুলি অটো ফ্যাশনস লিঃ কারখানা পরিচালনার ক্ষেত্রে কখনো বিবেচনায় আনে না। রিপাবলিক কর্তৃক ঘোষিত নীতিমালায় নিয়োগের ক্ষেত্রে পুরুষ কিংবা মহিলা বিষয়টি বিভাজন করে না। নিয়োগের ক্ষেত্রে অত্র কারখানা দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, নম্রতা, শৃংখলাবোধ বিষয়গুলিকে অধিক মূল্যায়ন ভিত্তিক নিয়োগ দান করে থাকেন। প্রত্যেক শ্রমিকের যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা ভিত্তিক পদোন্নতি দিয়ে থাকেন।আমরা আমাদের শ্রমিকদের কাজের সক্ষমতা অনুযায়ী নিয়োগ, বেতন, পদোন্নতি দিয়ে থাকি এবং চাকুরীচ্যুত করণের সিদ্ধান্ত নেই, ব্যক্তিগত পছন্দ বা ধর্মবিশ্বাসের উপর নির্ভর করে নহে। আই, এল, ও এবং অন্যান্য ফোরামের অনুসারে আমান নিটিংস্ লিমিটেড শ্রমিকদের তাদের কার্য ক্ষমতা অধিকতর ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্য বা বিশ্বাস এর উপর ভিত্তি করে নিয়োগ, প্রদান, পদমর্যাদা বাড়ানো এবং কর্মচ্যুত করে। ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্য বা বিশ্বাস গুলি নিন্মরূপ তবে তা সীমাবদ্ধ নয়:

  • লিঙ্গ, জাতি, ধর্ম, জাতীয়তা, রাজনৈতিক মতামত, সামজ বা বংশ
  • নিয়োগের ক্ষেত্রে সকলকে সমান অধিকার প্রদান করা হয়।
  • সম কার্যে সকলকে সমান অধিকার প্রদান করা হয়।
  • যেকোন প্রকার সুবিধা সকলকে সমানভাবে প্রদান করা হয়।
  • চাকুরীতে নিয়োগের ব্যাপারে ধর্ম বর্ণ পক্ষপাতমূলক আচরন করা হয় না।

নিুলিখিত নিয়মগুলো স্পষ্টভাবে নিষিদ্ধঃ

  • নিয়োগের সময় কর্মচারীদের গর্ভধারন পরীক্ষা।
  • একবছরের বয়সী শিশুদের বহনকারী কর্মচারীদের নিয়োগ দিতে অমত করা।
  • গর্ভবতী শ্রমিকদের গর্ভকালীন সময়ে অধিক শ্রমযুক্ত কাজে স্থানান্তরিত করা।
  • গর্ভবতী শ্রমিকদের ডাক্তারের সঙ্গে সাক্ষাতে অমত করা।

Posted

in

by

Comments

2 responses to “ওয়াল্ড ওয়াইড রেসপনসিবল এ্যাক্রেডিয়েটেড প্রোডাকশন (র‌্যাপ) নীতিমালা”

Leave a Reply