by Mashiur | Nov 18, 2018 | সক্তি
জেনারেটরে ঝুঁকি কি কি?
অতিরিক্ত আওয়াজ,শব্দ দুষন হয়। ফলে জেনারেটর অপারেটরের কানের শ্রবন শক্তি লোপ পায়। .. ফফফফ
ডিজেল ঃ ডিজেল একটি দাহ্য পদার্থ। তাই এ থেকে যে কোন সময়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
প্রতিরোধ ঃ জেনারেটর অপারেটর জেনারেটরটি ষ্টার্ট করার পূর্বে অবশ্যই ইয়ার মাফ ব্যবহার করিবেন। ফলে তিনি শব্দ দুষন থেকে রক্ষা পাবেন। জেনারেটরে ডিজেল ভরার সময় অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করিবেন। যাহাতে ডিজেল ছড়িয়ে না পরে। ডিজেল নির্দিষ্ট স্থানে ও ব্যারেলে মওজুদ রাখিতে হইবে। জেনারেটর নিয়মিত সার্ভিসিং করিতে হইবে। জেনারেটর রুম সবসময় ধুমপান মুক্ত রাখিতে হইবে।
বয়লারের ঝুঁকি কি কি?
বয়লার মেশিন চালানোর ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করে থাকেন। বয়লার মেশিন চালানোর ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগকে দায়িত্ব প্রদান করিয়াছেন। এক্ষেত্রে রক্ষণাবেক্ষণ ব্যবস্থাপক রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগের বয়লার চালানোর সাথে সম্পৃক্তদেরকে এই পদ্ধতি সম্পর্কে অবহিত করে থাকেন।
১. মেইন গ্যাস বাল্ব আস্তে আস্তে খুলতে হবে।
২. গ্যাস প্রেসার ঠিক আছে কিনা তা প্রেসার গ্যাজ মিটারে চেক করে দেখতে হবে।
৩. বয়লারে পানি পরিমাণ মত আছে কিনা তা দেখে নিতে হবে। অর্থাৎ ডধঃবৎ খবাবষ ঈড়হঃৎড়ষষবৎ ঠিক মত কাজ করে কিনা চেক করতে হবে।
৪. সব কিছু ঠিক থাকলে বয়লার সুইচ দিয়ে চালু করতে হবে।
৫. ৮(আট) কেজি প্রেসার উঠার পর বয়লার অটোমেটিক বার্নার বন্ধ হয় কিনা তা দেখে নিতে হবে।
৬. বয়লার বন্ধ করার পর গ্যাস লাইনের মেইন বাল্ব বন্ধ করে রাখতে হবে।
৭. বয়লারের ভিতরের পানি এবং স্টীম কখনো একেবারে খালি করা যাবে না।
বয়লারের ঝুঁকি সমুহ-
আওয়াজ ঃ অতিরিক্ত আওয়াজে শব্দ দুষন হয়। ফলে বয়লার অপারেটরের কানের শ্রবন শক্তি লোপ পায়।
প্রতিরোধ ঃ বয়লার অপারেটর বয়লারটি ষ্টার্ট করার পূর্বে অবশ্যই ইয়ার মাফ ব্যবহার করিবেন। ফলে তিনি শব্দ দুষন থেকে রক্ষা পাবেন।
ফেটে যাওয়া ঃ অতিরিক্ত লোডের ফলে বয়লার যে কোন মূহুর্তে ফেটে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই অতিরিক্ত লোড যেন না হয় সে দিকে দৃষ্টি রাখিতে হইবে।
প্রতিরোধ ঃ বয়লার নিয়মিত সার্ভিসিং করিতে হইবে। অতিরিক্ত লোড না দেওয়া,বয়লার অপারেটর সকল কর্মসময়ে নির্ধারিত পোষাক পরিধান এবং অবশ্যই ইয়ার মাফ ব্যবহার করা।
থ্রেড সাকার মেশিন
থ্রেড সাকার মেশিন ঝুঁকি কি কি?
আওয়াজ ঃ অতিরিক্ত আওয়াজে শব্দ দুষন হয়। ফলে থ্রেড সাকার মেশিন অপারেটরের কানের শ্রবন শক্তি লোপ পায়। আওয়াজ ৯০ডেসিবল এর উপরে থাকলে অবশ্যই ইয়ার মাফ ব্যবহার করিবেন
জোড়া তার ঃ মেশিনে জোড়া তার থাকলে যে কোন সময় মেশিন বিদ্যুৎতায়িত হয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
সুইচ ঃ মেশিনে সুইচ নড়েবড়ে অবস্থায় থাকলে যে কোন সময় মেশিন মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। প্রতিদিন কাজ শেষে অপারেটররা অবশ্যই মেশিন পরিস্কার করবেন। তাছাড়া কাজ ছেড়ে কোথাও গেলে মেশিনের সুইচ অবশ্যই বন্ধ করে যাবেন।
প্রতিরোধ ঃ অপারেটর থ্রেড সাকার মেশিন চালু করিবার সময় অবশ্যই ইয়ার মাফ ব্যবহার করিবেন এবং পাশের শ্রমিকগনকেও ইয়ার মাফ/ইয়ার প্লাগ ব্যবহার করিতে হইবে। থ্রেড সাকার মেশিন নিয়মিত সার্ভিসিং করিবেন।
by Mashiur | Sep 4, 2018 | সক্তি
এয়ার কম্প্রেসর মেশিন চালনা পদ্ধতি
এয়ার কম্প্রেসর মেশিন চালানোর সময় শ্রমিক ও কর্মস্থলের নিরাপত্তার জন্য নিম্ন লিখিত ঝুঁকিগুলোর প্রতি সতর্ক থাকতে হবে। এর কাজ হল মেশিনের প্রেসার, ভলিয়ম বৃদ্ধি করা এবং মেশিনের পার্স গুলো রিকিউরমেন্ট করার জন্য এইর কমপ্রেসার প্রয়োজন হয়। এইর কমপ্রেসার বি বিল্ডিং এর ফোকাস মেশিন, কাটিং মেশিন, রোটারি মেশিন ার্থাৎ ষকল মেশিনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। এইর কমপ্রেসার এর ক্যাপাসিটি ৫০৭৮মি. কিউব মিনিট; প্রেসার ১০ব্ার; জার্মানি কাউন্টিং সিস্টেম।…
মেশিন চালানোর প্রদ্ধতি:
মেশিনে কোন ইলেকট্রিক তার ছেড়া বা খোলা আছে কিনা তা লক্ষ্য করুন যদি থাকে তাহলে ইলেট্রিশিয়ানকে অবহিত করুন।মেশিনের ইলেট্রিক লাইন ঠিক আছে কিনা তা লক্ষ্য করুন।
- ঢাকনা খোলার পূর্বে উচ্চ চাপ দেখে নিতে হবে। এয়ার কম্প্রেসার মেশিন চালানোর ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত পদ্ধতিগুলি লক্ষ্য রাখতে হবে।
- ঘূর্নায়মান অংশের নিকটে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- ওয়েল লেভেল ঠিক আছে কি না চেক করতে হবে। কম থাকলে ওয়েল দিতে হবে।
- ওয়েল লেভেল ঠিক না থাকালে বডিতে তাপমাত্রা বৃদ্ধি হয়ে ত্বকের জন্য ক্ষতিকারক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সে জন্য অবশ্যই ওয়েল লেভেল ঠিক আছে কিনা দেখে নিয়ে তারপর কাজ করতে হবে।
- এয়ার কম্প্রেসর মেশিন চলন্ত অবস্থায় বেল্ট কভার এবং চেইন খোলা যাবে না।
- যে কোন কাজের পূর্বে মেশিনের তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর নীচে আছে কিনা দেখে নিতে হবে। এয়ার ফিল্টার, ফিল্টার ম্যাট, পরিষ্কার করতে হবে।
- এয়ার ফিল্টার, ফিল্টার ম্যাট, পরিষ্কার না থাকলে বিশূদ্ধ বাতাস সঞ্চালিত হবে না, মেশিন চলা অবস্থায় এক ঘন্টা পর পর তাপ মাত্রার রিডিং দেখতে হবে।
- মেশিনের যে কোন প্রকার সমস্যা দেখা দিলে তাৎক্ষণিক মেইন্টেন্যান্স বিভাগকে জানাতে হবে।
নিরাপত্তা প্রনালী :
সার্কিট ব্রেকার এবং মেশিন সুইচ অন করুন।কমপ্রেসার মেশিন চালু থাকা অবস্থায় সতর্কতা মেশিনের প্রেসার গেজ মিটারে মিটারে প্রেসার শো করে কিনা লক্ষ্য করুন।এয়ার লাইনের বাল্ব অফ করতে হবে।শেনের আশেপাশের সকল ফেব্রিক্স সড়িয়ে ফেলতে হবে।
- যে কোন বৈদ্যুতিক র্দূঘটনা এড়ানোর জন্য দক্ষ ইলেকট্রিশিয়ান দ্বারা মটর নিয়ন্ত্রন প্যানেল এবং অনান্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি মেরামত ও চেক করতে হবে। যে কোন দূর্ঘটনা ঘটলে মেশিনের মেইন সুইচ বন্ধ করে দিতে হবে।
- হঠাৎ আগুন লাগলে দত মেশিনের সুইচ বন্ধ করে অগ্ননির্বাপন যন্ত্র দ্ধারা আগুন নেভানোর চেষ্টা করা।
- অতিরিক্ত বায়ুচাপ নিয়ন্ত্রনের জন্য দক্ষ ব্যক্তিকে নিয়োজিত করতে হবে।
দূর্ঘটনা এড়াতে কাজের সময় ঢিলে-ঢালা পোষাক পরিধান না করা।পাওয়ার প্ল্যান্ট
- এবং সাব-স্টেশন- বিদ্যুৎ ক্যাপাসিটি অফ আর ই বি (রুরাল ইলেক্ট্রিক্যাল বোর্ড)ঃ ১৬০০ কেভিএ (কিলো ভোল্ট এ্যম্পিয়ার)। আর ই বি -এর কাজ হল বিদ্যুৎ সাপ্লাই দেওয়া।
সারাংশ
এয়ার কম্প্রেসর মেশিন অপারেটরের অবশ্যই ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জামাদি ব্যবহার করতে হবে এবং কমপ্রেসার মেশিন কক্ষের দরজা বন্ধ রাখতে হবে। আর ই বি এর উপওে একটি সার্কিট ব্রেকার আছে যা অফ কওে দিলে বিদ্যুৎ সাপ্লাই বন্ধ হয়ে যাবে এবং অন কওে দিলে বিদ্যুৎ সাপ্লাই হবে। সাব-স্টেশন গ্রাউন্ড ট্যাংকিতে ডিজেল ক্যাপাসিটি ১০,০০০লিটার। মেশিন বন্ধ করার সময় পওয়ার সুইচ বন্ধ করুন, এবং মেশিন ভালভাবে পরিস্কার করুন।
by Mashiur | Sep 4, 2018 | সক্তি
জেনারেটর রক্ষনাবেক্ষন ও সতর্কতা
ইঞ্জিন চালু করার পূর্বে ঃ
- জেনারেটর রক্ষনাবেক্ষন এ জেনারেটরের বেসমেন্ট যাতে তেল পড়ে ভিজা না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। চারপাশ পরিস্কার পরিছন্ন রাখতে হবে। শুকনো কাপড় দিয়ে বহিরাবন মুছে ধুলাবালি মুক্ত রাখতে হবে। অভ্যন্তরে যাতে কোন ভাবেই পানি প্রবেশ না করে সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের জন্য দরজা জানালা খুলে দিতে হব্
- প্রতিদিন ইঞ্জিনে তেল,পেট্রোল/ডিজেল,মবিল এবং রেডিমেটের পরিমানমত পানি আছে কি-না এর পরিমান চেক করতে হবে। পেট্রোল টাংকির মুখ ভালোভাবে বন্ধ রাখতে হবে।
- মবিল এর ভিসকোসিটি বা আঠালোতা মবিল গেজের মাধ্যমে পরীক্ষা করতে হবে। মবিল কালো বা ময়লা যুক্ত হলে তাৎক্ষনিক মবিল পরিবর্তন করতে হবে।
- ব্যাটারির তার সমূহে মরিচা থাকলে পরিস্কার করতে হবে ব্যাটারির ফ্লুইড/পানি নিচে নেমে গেলে ঘাটতি পুনর করতে (ডিসটিভ ওয়াটার দিয়ে)।
- ডিজেল পাইপ,পানির পাইপ বা মবিল লাইনে লিকেজ আছে কি-না দেখতে হবে।
- যে কোন ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষার জন্য জেনরেটর রুমের ভিতরে প্রবেশ থেকে সকলকে বিরত রাখতে হবে। কেবল মাএ নির্দিষ্ট মনোনীত ব্যক্তিই জেনারেটর অপারেট করবে। কোন অবস্থাতেই সংশ্লিষ্ট ম্যানেজারের নির্দেশের বাহিরে কেহ অপারেট করবে না।
- সাইলেন্সার এ কোন বাধা থাকলে তা অপসারন করুন। সেফটি ডিভাইজ-এর বাতি সমূহ পরীক্ষা করতে হবে।
ইঞ্জিন চালুর পরে ঃ
- ইঞ্জিনের শব্দ পর্যবেক্ষণ করতে হবে। কন্ট্রোল প্যানেলের প্রতি মিটারের কার্যকলাপ স্বাভাবিক কি-না তা লক্ষ্য রাখতে হবে।
- ইঞ্জিনের মবিল প্রেসার দেখতে হবে। ভোল্টেজ এবং ফ্রিকোয়েন্সি দেখতে হবে। পানির তাপমাএা দেখতে হবে।ধীরে ধীরে জেনারেটর লোড দিতে হবে।
- প্রতি ঘন্টায় মিটারসমুহের ডাটা খাতায় লিপিবদ্ধ করতে হবে। জ্বালানী তেল ব্যবহারের হিসাব এবং ব্যবহারের সময় লিপিবদ্ধ রাখার জন্য নির্ধারিত রেজিষ্টার ছকে লিপিবদ্ধ করতে হবে।
ইঞ্জিন বন্ধ করার সময় ঃ
- ধীরে ধীরে ইঞ্জিনের লোড কমাতে হবে। কোন লোড ছাড়া ইঞ্জিন অন্ততপক্ষে ৩-৪ মিনিট চালাতে হবে।
- সুইচ দ্বারা ইঞ্জিন বন্ধ করতে হবে। সেল্ফ ষ্টার্ট জেনারেটরের ক্ষেএে রাতে প্রয়োজন ন থাকলে জেনারেটরের মেইন সুইচ বন্ধ রাখতে হবে।
ফিল্টার সমূহ রক্ষনাবেক্ষণ এর সময়সূচী ঃ
- প্রতি ১০০ ঘন্টা চলার পর নিয়মিত সার্ভিসিং নিশ্চত করতে হবে। কোন ভাবেই যেন ১০০ ঘন্টার বেশী না হয়।(এয়ার ফিল্টার সার্ভিসিং এবং মবিল ফিল্টার পরিবর্তন)
- প্রতি ১৫০ ঘন্টা চলার পর এয়ার ফিল্টার পরিবর্তন করতে হবে।
- প্রতি ১০০ ঘন্টা চলার পর মবিল এবং অয়েল ফিল্টার পরিবর্তন করতে হবে।
সর্তকতা ঃ
- জেনারেটর এর মাধ্যমে ওয়েল্ডিং এর কাজ করা যাবে না। জেনারেটর সেট এ অতিরিক্ত লোড দেওয়া যাবে না।
- জেনারেটরের সম্পূর্ণ ক্যাপাসিটি থেকে কিছু কম লোডে চালালে জেনারেটরের আয়ুকাল বৃদ্ধি পাবে। সে ক্ষেএে অপ্রয়োজনীয় কিছু কম লোডে জেনারেটরের আয়ুকাল বৃদ্ধি পাবে। মোট নির্ধারিত লোডের ৮০% এর বেশী চালানো উচিৎ হবে না।
- জেনারেটর মেডের বাহিরে প্লেট ঝুলিয়ে সর্তকতামূলক সংতেক দেওয়া যেতে পারে। যেখানে জ্বালানী থাকবে সেই স্থানে কোন অবস্থায় দাহ্য কোন পদার্থ বহন করা যাবে না বা ধুমপান, দিয়াশলাই ইথ্যাদি বহন করা যাবে না। সার্বিক নিরাপওা বিষয়টি প্রশাসন / ফ্লোর ইন চার্জ এবং সিকিউরিটি সেকশনের দ্বায়িত্বে থাকবে। সংশ্লিষ্ট ফ্লোর ইন চার্জ এবং প্রশাসন কর্মকর্তাগন জেনারেটর ব্যবহারের উপরিউক্ত অপারেটিং ও সঠিক রক্ষনাবেক্ষন করনীয় বিষয় সমূহ সরাসরি তত্ত্বাবধান করবে এবং দৈনিক পর্যবেক্ষণ রিপোর্ট লিপিবদ্ধ করবেন। এ ব্যাপারে সকলের সহযোগিতা এবং দক্ষ ব্যবস্থাপনা একান্ত কম্য।
by Mashiur | Sep 4, 2018 | সক্তি
বয়লার পরিচালনার জন্য করনীয় কি
বইলার – এর কাজ হল স্টিম মানে বাষ্প তৈরী করা। এই বাষ্প ডাইং মেশিনে পাইপ এর মাধ্যমে যায় এবং ডাইং মেশিন এ বাষ্প দিয়ে লেভ্লে ওয়াস করে।বয়লার গ্যাস এবং ডিজেল এই ২টা জ্বালানি দিয়ে চলে। এর ডিজেল ট্যাংকির ক্যাপাসিটি ২৫০লিটার। বইলার এর প্রেসার ৮ ব্ার, তাপমাত্রা ১৫০ ডিগ্রি সে. এবং ইহা ঘন্টায় ২০ লিটার ডিজেল নেয়। ইহা ঘন্টায় ২৪ মিটার কিউব গ্যাস নেয়। ইহা বাষ্প তৈরীর ক্যাপাসিটি ৫০০ কেজি এবং ডাইং মেশিনে ব্যবহার হয় ম্যাক্সিম্াম ২০০-৩০০কেজি .. ফফফফ
বয়লার চালু করার পূর্বে করনীয় ঃ
০১) বয়লার রুমের দরজা জানালা খোলা থাকতে হবে যাতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত বাতাস চলাচল করতে পার্।ে
০২) ফিড ওয়াটার ট্যাংক এ পর্যপ্ত পানি থাকতে হবে।
০৩) ফিড ওয়াটার এর পানির কাঠিন্য (ঐঅজউঘঊঝঝ) চয স্বাভাবিকমাত্রায় থাকতে হবে।
০৪) বিদ্যুৎ সরবরাহ (লাইন ও ভোল্টেজ ) ঠিক থাকতে হবে।
০৫) বয়লারের পানির লেবেল ঠিক থাকতে হবে।
০৬) গ্যাস প্রেসার ঠিক থাকতে হবে অথবা জ্বলানীর (ফার্নেস ওয়েল/ ডিজেল) মজুদ সঠিক পর্যায় থাকতে হবে।
০৭) বয়লারের সমস্ত ভাল্ব গুলি পরিক্ষণ করতে হবে।
বয়লার চালু করার জন্য সুইচ অন করার পর লক্ষণীয় ঃ
০১) বয়লারের সুইচ”অন” করার পর বয়লার সমপূর্ন চালু না হওয়া পর্যন্ত ”অফ”সুইচের নিকট থেকে নিম্নলিখিত নির্দেশনাবলীর প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে।
০২) বয়লার চালুর শ্রেনী গত ( ঝঃবঢ় নু ঝঃবঢ় ) হচ্ছে কিনা লক্ষ্য রাখতে হবে।
০৩) কোন প্রকার অসমজাস্যপুর্ন শব্দ হচ্ছে কিনা তাহা লক্ষ্য রাখতে হবে।
০৪) পাইলট ফায়ার এর ফুল ফায়ার না হওয়া পর্যন্ত সর্বোচ্চ সর্তক থাকতে হবে।
০৫) এই সময় যে কোন ধরনের আগন্তুক কে বয়লার রুমে প্রবেশ করতে দেওয়া যাবেনা।
বয়লার চালু হওয়ার পর করণীয় ঃ
০১) সমস্ত বয়লার পুনরায় পরিদর্শন করে কোন প্রকার ত্রুটি বিচ্চ্যুতি হয় নাই তাহা নিশ্চিত করতে হবে।
০২) ষ্টিম হ্যাডারের ও ষ্টিম লাইনের ষ্টিম ট্রাপ এর বাইপাস লাইন খুলে রাখতে হবে।
০৩) উচ্চ নির্ধারিত চাপে ষ্টিম উঠার পর নির্র্দিষ্ট সময় নিয়ে মেইন ভাল্ব খুলতে হবে।
০৪)বয়লার পরিচালনার জন্য করনীয় কি
০৫) পর্যায় ক্রমে (নির্দিষ্ট সময় নিয়ে) বা ধীরে ধীরে ষ্টিম লাইনে ষ্টিম ছাড়তে হবে।
০৬) ষ্টিম ছাড়ার পর ষ্টিম লাইনের ষ্টিম ট্রাপ ঠিকমত কাজ করে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে এবং বাইপাস লাইন বন্ধ করতে হবে।
০৭) সফ্টনার (ঝড়ভঃহবৎ) থেকে ফিডওয়াটার ট্যাংকে পানি ঠিকমত যাচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে।
স্টীম বয়লার রক্ষণাবেক্ষণ শিডিউল
প্রতিদিন
০১) বয়লারে উচ্চ চাপে (নির্ধারিত) ষ্টিম রেখে প্রতি ২ ঘন্টা ৩০ মিনিট হইতে ০৪ ঘন্টা (প্রোয়জন অনুযায়ী)
০১ মিনিট হইতে ০২ মিনিট ব্লো-ডাউন করতে হবে।
০২) গেজ গ্লাসের ষ্টিম ও পানি ছেড়ে পানির লেবেল কাজ করার উপুযুক্ত রাখতে হবে।
০৩) প্রতি ২৪ ঘন্টা/৪৮ঘন্টা (প্রয়োজন অনুয়াযী) সফ্টনার (ঝড়ভঃবহবৎ) ব্যাক ওয়াশ করে কার্যকারিতা নিশ্চিত রাখতে হবে।
০৪) কোথাও কোন ক্রটি দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে প্রোয়জনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।বয়লার চালু করার পূর্বে পানি সফ্ট আছে কিনা পরীক্ষা করা।
কাজ শেষে বয়লার বন্ধ করা এবং বয়লারে স্টীম প্রেসার ১৫ পি, এস, আই থাকা অবস্থায় ব্লোডাউন করা।
প্রতিমাসে
সপ্তাহে নির্দিষ্ট দিনে উচ্চ চাপে (নির্ধরিত) স্টিম রেখে বয়লারের বার্নার বন্ধ করে সেফটি ভাল্ব চালু করে ০১ হইতে ০২ মিনিট পর্যন্ত প্রোয়জন অনুযায়ী রাখতে হবে। যাতে করে সেফটি ভাল্ব সর্বদা কাজের উপযোগী থাকে।
ক) সেফটি ভাল্ব পরীক্ষা এবং প্রয়োজনানুসারে সঠিক করা।
খ) ওয়াটার লেভেল কন্ট্রোলার পরীক্ষা এবং প্রয়োজনানুসারে সঠিক করা।
গ) সিকোয়েন্স কন্ট্রোলার পরীক্ষা এবং প্রয়োজনানুসারে সঠিক করা।
ঘ) সেফ্টি সার্কিট পরীক্ষা করা এবং ঠিক করা।
ঙ) অস্বাভাবিক শব্দ যদি পরিলক্ষিত হয় সঠিক করা।
চ) ষ্টীম উৎপাদন পরিমাণ পরীক্ষা করা এবং যদি কম হয় তবে বার্নার এডজাষ্ট করা।
প্রতি তিন মাসে
ক) ফ্লেম ইলেকট্রোড পরীক্ষা / পরিস্কার করা।
খ) ইগনিশন ইলেকট্রোড পরীক্ষা / পরিস্কার করা।
গ) ওয়াটার লেভেল ইলেকট্রোড (যদি থাকে) পরীক্ষা / পরিস্কার করা।
ঘ) ইগ্নিশন স্পার্ক সঠিক কিনা পরীক্ষা করা।
ঙ) গ্যাস লাইন স্ট্রেইনার পরিস্কার করা।
চ) গ্যাস সলেনয়েড ভাল্ব পরীক্ষা করা এবং প্রয়োজানানুসারে সঠিক করা।
প্রতি বার মাসে
উপরোক্ত কার্যাদির অতিরিক্তঃ
ক) বয়লার অভ্যন্তরে স্কেলের পরিমাণ নির্ধারণ করা এবং প্রয়োজন বোধে মূল্য বিনিময়ের মাধ্যমে পরিস্কার করা।
খ) বয়লার অভ্যন্তরে ফ্লু সাইড পরিস্কার করা।
গ) লিকেজ এবং কোন ভাল্ব সঠিক কাজ করে কিনা উহা পরীক্ষা ও সঠিক করা।
ঘ) প্রয়োজনানুসারে পরিস্কার ও রং করা।
by Mashiur | Jan 18, 2018 | সক্তি
কনজারভেশন নীতিমালা (পানি ও শক্তি)
উদ্দেশ্য ঃ
পানি ও শক্তির যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে উৎপাদনের সকল নিয়ামক শক্তিকে কাজে প্রয়োগ করে রপ্তানীর অগ্রগতিকে সহজতর করা ও জাতীয় অর্থনিতীতে অবদানের অগ্রনি ভূমকা পালন করা।
ওয়াটার টাইপ চিলার- এর কাজ হল পানিকে ঠা-া করা। এর কার্যপ্রনালী হল চিলার পানিকে উত্তোলন করে কুলিং টাওয়ারে প্রেরণ করে। কুলিং টাওয়ার পানিকে ঠা-া করে পাইপএর মাধ্যমে এ এইচ উ মেশিনে প্রেরণ করে। এ এইচ উ মেশিনের ভিতরে টিউব পাইপ আছে এবং এই ঠা-া পানি টিউবে প্রবেশ করে এবং এ এইচ উ মেশিন থেকে ব্লোয়ার মেশিনের মাধ্যমে ঠা-া পানির ঠা-া বাতাস ডাক্টে প্রবেশ করে ও ডাক্টের মাধ্যমে বি – বিল্ডিংয়ে ছরিয়ে পড়ে, যার দরূণ মেশিন সুরক্ষিত থাকে এবং বিল্ডিং সুরক্ষিত থাকে। চিলার এর ক্যাপাসিটি ২৯০ টি ও আর (টন অফ রেফ্রিজারেশন), রেফ্রিজারেটর মডেল নং- আর ওয়ান থ্রি ফোর এ; ব্রে- – বি এ আাই কে আই এন।
ওয়াটার ট্রিটম্যান্ট প্ল্যান- এর কাজ হল পানিকে ট্রিটম্যান্ট করে জীবানু মুক্ত পানিতে রূপান্তর করে মেশিনে সাপ্লাই করা। এর মাধ্যমে ৭০ মি.কিউব প্রা আওয়ার পানি ট্রিটম্যান্ট করা যায় ম্যাক্সিমাম এবং ৫০ মি.কিউব প্রা আওয়ার পানি ট্রিটম্যান্ট করা যায় মিন্মিাম। এর ঠ্যাংকিতে রিজার্ভ ক্যাপাসিটি ২,০০,০০০০ লিটার। ওয়াটার ট্রিটম্যান্ট প্ল্যান থেকে পানি সাপ্লাই হয়- সি –বির্ডিং, অফসেট প্রিন্টিং, বইলার, চিলার, ডাইং সেড্ ইত্যাদি।
প্রযোজ্য ক্ষেত্র ঃ
কম্পোজিট লিমিটেড এর কর্তৃপক্ষ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। প্রচলিত আইন সমূহ এবং নীতিমালা কার্যকর করার লক্ষ্যে কর্তৃপক্ষ দূঢ় প্রতিজ্ঞ এবং আইনানুযায়ী অত্র কারখানা পরিচালিত এবং কর্মরত সকল বিভাগের শ্রমিক/ কর্মচারী ও কর্মকর্তাগনের ক্ষেত্রে এই নীতিমালা প্রযোজ্য।
পদ্ধতি সমূহঃ
বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে সঠিক পরিকল্পনা, উৎপাদন প্রক্রিয়ায় পানি ও শক্তি যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করে উৎপাদন প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করা রাখা সম্ভব। এ লক্ষ্যে কর্তৃপক্ষ সকলকে নিম্ন লিখিত বিষয় গুলোর প্রতি বিশেষ ভাবে সচেতন থাকার জন্য অনুরোধ করেছেন ঃ
পানির অপচয় রোধ, সঠিক ব্যবহার ও করনীয় ঃ
উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বা দৈনন্দিন কাজে পানি ও শক্তি র ব্যবহার অপরিহার্জ। পানির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করন ও অপচয় রোধ করন প্রত্যেকের দায়িত্ব ও কর্তব্য। এ লক্ষে কর্তৃপক্ষ নিম্ন লিখিত বিষয় গুলোর প্রতি বিশেষ গুরুত্ত প্রদান করেছেন, যেমন ঃ
- প্রয়োজন অতিরিক্ত পানি ব্যবহার করা হতে বিরত থাকুন।
- খাবার পানি নেওয়ার পর পানির টেপ/কল অবশ্যই বন্ধ করুন।
- টয়লেটে ব্যবহার বা হাত, মুখ অথবা পা ধোয়ার জন্য টেপ/কল ছেড়ে পানি ব্যবহারের সময় অযথা কথা বলে পানির অপচয় করবেন না বরং প্রয়োজন শেষে টেপ/কল অবশ্যই বন্ধ করুন।
- নিজে সচেতন থাকুন এবং অন্যকেও সচেতন থাকার পরামর্শ দিন।
শক্তির (বিদুৎ, গ্যাস, ডিজেল) অপচয় রোধ, সঠিক ব্যবহার ও করনীয় ঃ এ লক্ষে কর্তৃপক্ষ নিম্ন লিখিত বিষয় গুলোর প্রতি বিশেষ গুরুত্ত প্রদান করেছেন, যেমন ঃ
- উৎপাদনের নিমিত্তে সকল বিভাগে ব্যবহৃত মেশিন চালিত হয় শক্তি (বিদুৎ, গ্যাস, ডিজেল) দ্বারা। বৈদ্যুতিক সংযোগে চালিত মেশিন সমূহ দৈনিক উৎপাদন পরিকল্পনা অনুযায়ী মেশিন পরিচালনা করা। যে সকল মেশিন বা এরিয়াতে কাজ না থাকে তার সাথে সংশ্লিষ্ট বৈদ্যুতিক সংযোগ বন্ধ রেখে বিদ্যুতের অপচয় রোধ করা সংশ্লিষ্ট সকলের দায়িত্ব ও কর্তব্য।
- গ্যাস চালিত মেশিন চালনার ক্ষেত্রে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে নির্ধারিত সময়ের পরে যেন সঠিক ভাবে গ্যাস সংযোগ বন্ধ করা হয়।
- ডিজেল চালিত মেশিন চালনার ক্ষেত্রে ডিজেল ব্যবহার সঠিক ভাবে করতে হবে। অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে ঢালতে গিয়ে যেন পরে না যায় এবং নির্ধারিত সময়ের পরে যেন অবশ্যই মেশিন বন্ধ করা হয়।
- অফিসিয়াল কার্যাবলী সম্পাদনের জন্য বৈদ্যুতিক সংযোগে ব্যবহৃত যন্ত্রাদীর মধ্যে এসি, কম্পিউটার, ফটোকপি মেশিন, স্ক্যানার, প্রিন্টার, ফ্যাক্স মেশিন, পিএবিএক্স ইত্যাদি প্রয়োজন অনুসারে ব্যবহার করতে হবে এবং কাজ না থাকলে অবশ্যই উক্ত মেশিন সমূহ বন্ধ রাখতে হবে।
- সচেতনতামূলক প্রশিক্ষনের মাধ্যমে সকলকে উপরোক্ত বিষয়ের উপর সচেতন করা ও পানি ও শক্তির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত, অপচয় রোধ ও বিদুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব।