C-TPAT চাবি রক্ষনাবেক্ষন ও হস্থান্তর পলিসি

C-TPAT চাবি রক্ষনাবেক্ষন ও হস্থান্তর পলিসি এর বর্ণনা।

C-TPAT চাবি রক্ষনাবেক্ষন ও হস্থান্তর পলিসি

যথাযথ নিরাপত্তা জন্য C-TPAT চাবি রক্ষনাবেক্ষন ও হস্থান্তর পলিসি মেনে চলা দরকার।নিম্নে পলিসি গুলো দেওয়া হলো

  • যথাযথ নিরাপত্তা জন্য চাবি রক্ষনাবেক্ষন ও হস্তান্তর জরুরী যথাযথ ব্যবহার, ব্যক্তি নির্বাচন, পরিবর্তন ইত্যাদি খুবই গুরুত্ব পূর্ন। চাবি রক্ষনাবেক্ষন ও হস্তান্তর ক্ষেত্রে নিম্ন লিখিত নীতিমালা গুলো অনুসরন করতে হবেঃ
  • ফ্যাক্টরীতে অবশ্যই একটি মাষ্টার চাবি বক্স থাকবে।
  • অবশ্যই একটি চাবি ওঘ/ঙটঞ রেজিষ্টার থাকবে।
  • ফ্যাক্টরীর ম্যানেজার প্রধান চাবি রক্ষনাবেক্ষন দায়িত্ব পালন করবেন।
  • ফ্যাক্টরীর সিকিউরিটি অফিসার চাবি ওঘ/ঙটঞ রেজিষ্টার রেকর্ড রাখবেন।
  • দিনের শেষে ফ্যাক্টরী বন্ধ করার সময় সিকিউরিটি অফিসার ২ জন সিকিউরিটি সহ পার্সোনাল অফিসারকে নিয়ে প্রত্যেক ফ্লোরের যাবতীয় দরজা জানালা ও মেইন দরজা চেক করে লক করবেন।
  • লক করার পর চাবি চাবির বক্সে সংরক্ষন করবেন।
  • এরপর সিকিউরিটি অফিসার রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করে ফ্যাক্টরী ম্যানেজারকে যাবতীয় বিষয় অবহিত করবেন।
  • সিকিউরিটি অফিসার চাবি ফ্যাক্টরী ম্যানেজার (বাসা কাছে হলে) অথবা সিকিউরিটি অফিসার যিনি ফ্যাক্টরীতে দায়িত্বরত থাকবেন অথবা কোম্পানী মনোনীত কোন ব্যক্তিকে চাবি বুঝাইয়া দিবেন।
  • কোন দূর্ঘটনা ঘটলে সাথে সাথে তা সিকিউরিটি অফিসার ফ্যাক্টরী ম্যানেজারকে অবহিত করবেন এবং ফ্যাক্টরী ম্যানেজার নির্দেশ অনুযায়ী অথবা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবেন।
  • ফ্যাক্টরী ম্যানেজার মালিক বা উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবেন।
  • পরবর্তী দিন একইভাবে সিকিউরিটি অফিসার সকল লক খুলবেন এবং চাবি সংরক্ষন করবেন।
  • এই ভাবে চাবি রক্ষনাবেক্ষন ও হস্তান্তর প্রক্রিয়া ফ্যাক্টরী ম্যানেজারের তত্ত্বাবধানে চলতে থাকবে।
  • যদি কোন নিয়ম পরিবর্তন করা হয় তাহলে তা পলিসিতে ও যথাযথ ভাবে পরিবর্তন করা যাবে।
  • আইভাবে C-TPAT চাবি রক্ষনাবেক্ষন করা হয় ।
  • এছাড়াও আরও পড়তে পারেন

Comments

2 responses to “C-TPAT চাবি রক্ষনাবেক্ষন ও হস্থান্তর পলিসি এর বর্ণনা।”

Leave a Reply