Select Page
জেনারেটরে ঝুঁকি কি কি? বয়লারের ঝুঁকি সমুহ কি কি?

জেনারেটরে ঝুঁকি কি কি? বয়লারের ঝুঁকি সমুহ কি কি?

জেনারেটরে ঝুঁকি কি কি?

অতিরিক্ত আওয়াজ,শব্দ দুষন হয়। ফলে জেনারেটর অপারেটরের কানের শ্রবন শক্তি লোপ পায়। .. ফফফফ
ডিজেল ঃ ডিজেল একটি দাহ্য পদার্থ। তাই এ থেকে যে কোন সময়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

প্রতিরোধ ঃ জেনারেটর অপারেটর জেনারেটরটি ষ্টার্ট করার পূর্বে অবশ্যই ইয়ার মাফ ব্যবহার করিবেন। ফলে তিনি শব্দ দুষন থেকে রক্ষা পাবেন। জেনারেটরে ডিজেল ভরার সময় অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করিবেন। যাহাতে ডিজেল ছড়িয়ে না পরে। ডিজেল নির্দিষ্ট স্থানে ও ব্যারেলে মওজুদ রাখিতে হইবে। জেনারেটর নিয়মিত সার্ভিসিং করিতে হইবে। জেনারেটর রুম সবসময় ধুমপান মুক্ত রাখিতে হইবে।

বয়লারের ঝুঁকি কি কি?

বয়লার মেশিন চালানোর ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করে থাকেন। বয়লার মেশিন চালানোর ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগকে দায়িত্ব প্রদান করিয়াছেন। এক্ষেত্রে রক্ষণাবেক্ষণ ব্যবস্থাপক রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগের বয়লার চালানোর সাথে সম্পৃক্তদেরকে এই পদ্ধতি সম্পর্কে অবহিত করে থাকেন।

১. মেইন গ্যাস বাল্ব আস্তে আস্তে খুলতে হবে।
২. গ্যাস প্রেসার ঠিক আছে কিনা তা প্রেসার গ্যাজ মিটারে চেক করে দেখতে হবে।
৩. বয়লারে পানি পরিমাণ মত আছে কিনা তা দেখে নিতে হবে। অর্থাৎ ডধঃবৎ খবাবষ ঈড়হঃৎড়ষষবৎ ঠিক মত কাজ করে কিনা চেক করতে হবে।
৪. সব কিছু ঠিক থাকলে বয়লার সুইচ দিয়ে চালু করতে হবে।
৫. ৮(আট) কেজি প্রেসার উঠার পর বয়লার অটোমেটিক বার্নার বন্ধ হয় কিনা তা দেখে নিতে হবে।
৬. বয়লার বন্ধ করার পর গ্যাস লাইনের মেইন বাল্ব বন্ধ করে রাখতে হবে।
৭. বয়লারের ভিতরের পানি এবং স্টীম কখনো একেবারে খালি করা যাবে না।

বয়লারের ঝুঁকি সমুহ-

আওয়াজ ঃ অতিরিক্ত আওয়াজে শব্দ দুষন হয়। ফলে বয়লার অপারেটরের কানের শ্রবন শক্তি লোপ পায়।

প্রতিরোধ ঃ বয়লার অপারেটর বয়লারটি ষ্টার্ট করার পূর্বে অবশ্যই ইয়ার মাফ ব্যবহার করিবেন। ফলে তিনি শব্দ দুষন থেকে রক্ষা পাবেন।

ফেটে যাওয়া ঃ অতিরিক্ত লোডের ফলে বয়লার যে কোন মূহুর্তে ফেটে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই অতিরিক্ত লোড যেন না হয় সে দিকে দৃষ্টি রাখিতে হইবে।

প্রতিরোধ ঃ বয়লার নিয়মিত সার্ভিসিং করিতে হইবে। অতিরিক্ত লোড না দেওয়া,বয়লার অপারেটর সকল কর্মসময়ে নির্ধারিত পোষাক পরিধান এবং অবশ্যই ইয়ার মাফ ব্যবহার করা।

থ্রেড সাকার মেশিন

থ্রেড সাকার মেশিন ঝুঁকি কি কি?

আওয়াজ ঃ অতিরিক্ত আওয়াজে শব্দ দুষন হয়। ফলে থ্রেড সাকার মেশিন অপারেটরের কানের শ্রবন শক্তি লোপ পায়। আওয়াজ ৯০ডেসিবল এর উপরে থাকলে অবশ্যই ইয়ার মাফ ব্যবহার করিবেন

জোড়া তার ঃ মেশিনে জোড়া তার থাকলে যে কোন সময় মেশিন বিদ্যুৎতায়িত হয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

সুইচ ঃ মেশিনে সুইচ নড়েবড়ে অবস্থায় থাকলে যে কোন সময় মেশিন মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। প্রতিদিন কাজ শেষে অপারেটররা অবশ্যই মেশিন পরিস্কার করবেন। তাছাড়া কাজ ছেড়ে কোথাও গেলে মেশিনের সুইচ অবশ্যই বন্ধ করে যাবেন।

প্রতিরোধ ঃ অপারেটর থ্রেড সাকার মেশিন চালু করিবার সময় অবশ্যই ইয়ার মাফ ব্যবহার করিবেন এবং পাশের শ্রমিকগনকেও ইয়ার মাফ/ইয়ার প্লাগ ব্যবহার করিতে হইবে। থ্রেড সাকার মেশিন নিয়মিত সার্ভিসিং করিবেন।

বয়লার পরিচালনা এবং বয়লার  চালু করার পূর্বে করনীয় কি?

বয়লার পরিচালনা এবং বয়লার চালু করার পূর্বে করনীয় কি?

বয়লার পরিচালনার জন্য করনীয় কি

বইলার – এর কাজ হল স্টিম মানে বাষ্প তৈরী করা। এই বাষ্প ডাইং মেশিনে পাইপ এর মাধ্যমে যায় এবং ডাইং মেশিন এ বাষ্প দিয়ে লেভ্লে ওয়াস করে।বয়লার গ্যাস এবং ডিজেল এই ২টা জ্বালানি দিয়ে চলে। এর ডিজেল ট্যাংকির ক্যাপাসিটি ২৫০লিটার। বইলার এর প্রেসার ৮ ব্ার, তাপমাত্রা ১৫০ ডিগ্রি সে. এবং ইহা ঘন্টায় ২০ লিটার ডিজেল নেয়। ইহা ঘন্টায় ২৪ মিটার কিউব গ্যাস নেয়।   ইহা বাষ্প তৈরীর ক্যাপাসিটি ৫০০ কেজি এবং ডাইং মেশিনে ব্যবহার হয় ম্যাক্সিম্াম ২০০-৩০০কেজি .. ফফফফ

বয়লার চালু করার পূর্বে করনীয় ঃ

০১) বয়লার রুমের দরজা জানালা খোলা থাকতে হবে যাতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত বাতাস চলাচল করতে পার্।ে

০২) ফিড ওয়াটার ট্যাংক এ পর্যপ্ত পানি থাকতে হবে।

০৩) ফিড ওয়াটার এর পানির কাঠিন্য (ঐঅজউঘঊঝঝ) চয  স্বাভাবিকমাত্রায় থাকতে হবে।

০৪) বিদ্যুৎ সরবরাহ (লাইন ও ভোল্টেজ ) ঠিক থাকতে হবে।

০৫) বয়লারের পানির লেবেল ঠিক থাকতে হবে।

০৬) গ্যাস প্রেসার ঠিক থাকতে হবে অথবা জ্বলানীর (ফার্নেস ওয়েল/ ডিজেল) মজুদ সঠিক পর্যায় থাকতে হবে।

০৭) বয়লারের সমস্ত ভাল্ব গুলি পরিক্ষণ করতে হবে।

বয়লার চালু করার জন্য সুইচ অন করার পর লক্ষণীয় ঃ

০১) বয়লারের সুইচ”অন” করার পর বয়লার সমপূর্ন চালু না হওয়া পর্যন্ত ”অফ”সুইচের নিকট থেকে নিম্নলিখিত     নির্দেশনাবলীর প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে।

০২) বয়লার চালুর শ্রেনী গত ( ঝঃবঢ় নু ঝঃবঢ় ) হচ্ছে কিনা লক্ষ্য রাখতে হবে।

০৩) কোন প্রকার অসমজাস্যপুর্ন শব্দ হচ্ছে কিনা তাহা লক্ষ্য রাখতে হবে।

০৪) পাইলট ফায়ার এর ফুল ফায়ার না হওয়া পর্যন্ত সর্বোচ্চ সর্তক থাকতে হবে।

০৫) এই সময় যে কোন ধরনের আগন্তুক কে বয়লার রুমে প্রবেশ করতে দেওয়া যাবেনা।

বয়লার চালু হওয়ার পর করণীয় ঃ

০১) সমস্ত বয়লার পুনরায় পরিদর্শন করে কোন প্রকার ত্রুটি বিচ্চ্যুতি হয় নাই তাহা নিশ্চিত করতে হবে।

০২) ষ্টিম হ্যাডারের ও ষ্টিম লাইনের  ষ্টিম ট্রাপ এর বাইপাস লাইন খুলে রাখতে হবে।

০৩) উচ্চ নির্ধারিত চাপে ষ্টিম উঠার পর নির্র্দিষ্ট সময় নিয়ে মেইন ভাল্ব খুলতে হবে।

০৪)বয়লার পরিচালনার জন্য করনীয় কি

০৫) পর্যায় ক্রমে (নির্দিষ্ট সময় নিয়ে) বা ধীরে ধীরে  ষ্টিম লাইনে ষ্টিম  ছাড়তে হবে।

০৬) ষ্টিম ছাড়ার পর ষ্টিম লাইনের ষ্টিম ট্রাপ ঠিকমত কাজ করে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে এবং বাইপাস লাইন বন্ধ    করতে হবে।

০৭) সফ্টনার (ঝড়ভঃহবৎ) থেকে ফিডওয়াটার ট্যাংকে পানি ঠিকমত যাচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে।

স্টীম বয়লার রক্ষণাবেক্ষণ শিডিউল

প্রতিদিন

০১)        বয়লারে উচ্চ চাপে (নির্ধারিত) ষ্টিম রেখে প্রতি ২ ঘন্টা ৩০ মিনিট হইতে ০৪ ঘন্টা (প্রোয়জন অনুযায়ী)

০১ মিনিট হইতে ০২ মিনিট ব্লো-ডাউন করতে হবে।

০২) গেজ গ্লাসের ষ্টিম ও পানি ছেড়ে পানির লেবেল কাজ করার উপুযুক্ত রাখতে হবে।

০৩) প্রতি ২৪ ঘন্টা/৪৮ঘন্টা (প্রয়োজন অনুয়াযী) সফ্টনার (ঝড়ভঃবহবৎ) ব্যাক ওয়াশ করে কার্যকারিতা নিশ্চিত    রাখতে হবে।

০৪) কোথাও কোন ক্রটি দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে প্রোয়জনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।বয়লার চালু করার পূর্বে পানি সফ্ট আছে কিনা পরীক্ষা করা।
কাজ শেষে বয়লার বন্ধ করা এবং বয়লারে স্টীম প্রেসার ১৫ পি, এস, আই থাকা অবস্থায় ব্লোডাউন করা।

প্রতিমাসে

সপ্তাহে নির্দিষ্ট দিনে উচ্চ চাপে (নির্ধরিত) স্টিম রেখে বয়লারের বার্নার বন্ধ করে সেফটি ভাল্ব চালু করে ০১            হইতে ০২ মিনিট পর্যন্ত প্রোয়জন অনুযায়ী  রাখতে হবে। যাতে করে  সেফটি ভাল্ব সর্বদা কাজের উপযোগী থাকে।
ক) সেফটি ভাল্ব পরীক্ষা এবং প্রয়োজনানুসারে সঠিক করা।
খ) ওয়াটার লেভেল কন্ট্রোলার পরীক্ষা এবং প্রয়োজনানুসারে সঠিক করা।
গ) সিকোয়েন্স কন্ট্রোলার পরীক্ষা এবং প্রয়োজনানুসারে সঠিক করা।
ঘ) সেফ্টি সার্কিট পরীক্ষা করা এবং ঠিক করা।
ঙ) অস্বাভাবিক শব্দ যদি পরিলক্ষিত হয় সঠিক করা।
চ) ষ্টীম উৎপাদন পরিমাণ পরীক্ষা করা এবং যদি কম হয় তবে বার্নার এডজাষ্ট করা।

প্রতি তিন মাসে

ক) ফ্লেম ইলেকট্রোড পরীক্ষা / পরিস্কার করা।
খ) ইগনিশন ইলেকট্রোড পরীক্ষা / পরিস্কার করা।
গ) ওয়াটার লেভেল ইলেকট্রোড (যদি থাকে) পরীক্ষা / পরিস্কার করা।
ঘ) ইগ্নিশন স্পার্ক সঠিক কিনা পরীক্ষা করা।
ঙ) গ্যাস লাইন স্ট্রেইনার পরিস্কার করা।
চ) গ্যাস সলেনয়েড ভাল্ব পরীক্ষা করা এবং প্রয়োজানানুসারে সঠিক করা।

প্রতি বার মাসে

উপরোক্ত কার্যাদির অতিরিক্তঃ
ক) বয়লার অভ্যন্তরে স্কেলের পরিমাণ নির্ধারণ করা এবং প্রয়োজন বোধে মূল্য বিনিময়ের মাধ্যমে পরিস্কার করা।
খ) বয়লার অভ্যন্তরে ফ্লু সাইড পরিস্কার করা।
গ) লিকেজ এবং কোন ভাল্ব সঠিক কাজ করে কিনা উহা পরীক্ষা ও সঠিক করা।
ঘ) প্রয়োজনানুসারে পরিস্কার ও রং করা।

বয়লার রুমের ঝুকি প্রতিরোধে করনীয় ব্যবস্থা গুলো কি কি?

বয়লার রুমের ঝুকি প্রতিরোধে করনীয় ব্যবস্থা গুলো কি কি?

বয়লার রূম

বৈদ্যুতিক ডিভাইজ ও স্টিম প্রেসার পাইপ  ব্যবহারের ফলে

Read in English

বয়লার রুমের ঝুকির মাত্রা

  • বিপদ/ক্ষতির সম্ভাবনা
  • উচ্চঅগ্নিকান্ডের সম্ভবনা
  • প্রানহানী ঘটতে পারে।
  • মালামাল এর ব্যপক ক্ষতি সাধন।
  • বয়লার অপারেটরর এয়ার প্লাগ ব্যবহার না করার ফলে শ্রবন শক্তি হ্রাস হতে পারে।

ঝুকি প্রতিরোধে করনীয় ব্যবস্থা

  • বৈদ্যুতিক ডিভাইজ গুলি ত্র“টিমুক্ত আছে কিনা নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে।
  • সেফটি গার্ড ঠিকমত কাজ করছে কিনা নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে।
  • বয়লারের স্টিম প্রেসার ঠিক আছে কিনা সার্বক্ষনিক নজরদারি করতে হবে।
  • গ্যাস লাইস ঠিক আছে কিনা নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে।
  • বয়লার কক্ষকে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত কওে প্রবেশধিকার সংরক্ষিত করতে হবে।
  • বয়লার রূম অবশ্যই লকেবল হতে হবে।
  • নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থে জরুরী বহিঃগমনের পথ সব সময় ফ্রি রাখুন।
  • স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কর্মস্থল পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন।
  • টয়লেটের পানি পান করবেন না।
  • কোম্পানীর নিয়ম-শৃংখলা মেনে চলুন।

বয়লার রুমের ঝুকি সমূহ

  • বয়লার বিস্ফোরণে অগ্নিকান্ডের সম্ভাবনা
  • বয়লার বিষ্ফোরণে ব্যাপক প্রানহানী ও মালামালের ক্ষতিসাধনের সম্ভাবনা
  • বয়লারের শব্দে কানের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা
  • বয়লারের শব্দে মাথা ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা
  • বহিরাগতদের দ্বারা বয়লার রুমে অগ্নি কান্ড ও দূর্ঘটনা হবার সম্ভাবনা
  • প্রশিক্ষন প্রাপ্ত বয়লার অপারেটর না থাকার ঝুকি

ঝুঁকি প্রভাব

  • বয়লার বিস্ফোরণে অগ্নিকান্ডের সুত্রপাত এবং কারখানায় অগ্নিকান্ড সংঘঠিত হতে পারে।
  • বয়লার বিষ্ফোরণে ব্যাপক প্রানহানী ও মালামালের ক্ষতিসাধন হতে পারে।
  • বয়লারের শব্দে কানের ক্ষতি হতে পারে এবং বধির হতে পারে এবং সৃত্মি শক্তি কমে যেতে পারে।
  • বয়লারের শব্দে মাথা ব্যথা হতে পারে এবং মস্তিষ্কে বিকৃতি দেখা দিতে পারে।
  • বহিরাগতদের দ্বারা বয়লার রুমে যেকোন ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
  • বয়লার অপারেটর এর প্রশিক্ষন সার্টিফিকেট না থাকলে বয়লার অপারেটিং করায় ভুল করতে পারে, ফলে মারাত্মক দুর্ঘনা ঘটতে পারে

কারখানা কর্তৃপক্ষ দ্বারা নিম্নোক্ত ব্যবস্থা সমূহ গ্রহন করা হয়েছে কি না?

  • বৈদ্যুতিক ডিভাইজ সঠিক ভাবে আছে কি না তা নিয়মিত পরীক্ষা করা হয়ে থাকে। বয়লারের ষ্টিম পাইপ এর প্রেসার ঠিক আছে কি না তা নিয়মিত পরীক্ষা করা হয়।
  • বয়লারের গ্যাস লাইন ঠিক আছে কি না তা নিয়মিত পরীক্ষা করা হয় এবং ব্যাপক প্রানহানী ও জানমালের ক্ষতি সম্পর্কে সচেতনা বৃদ্ধি করা হয়।
  • বয়লার অপারেটরকে প্রয়োজনীয় এয়ার প¬াগ দেয়া হয়েছে এবং তা ব্যবহার করতে পরামর্শ দেয়া হয়েছে। বয়লার অপারেটর নিয়মিত ভাবে এয়ারপ¬াগ ব্যবহার করে থাকে।
  • বয়লারের শব্দে মাথা ব্যাথা দেখা দিলে সাথে কারখানার ডাক্তার দ্বারা চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
  • বয়লার রুমকে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করে বহিরাগতদের প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত করা হয়েছে।
  • প্রশিক্ষন প্রাপ্ত বয়লার অপারেটর নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

ব্বব্ব =tkl   -, ফফফফ =format  সসসস =short, ডার্ড, পি.এন. কম্পোজিট            আল-মুসলিম     আল মুসলিম  রিও  এন  মিনার    কলম্বিয়া    ওপেক্স  সিন্হা  স্ক্যনডেক্স   ক্যাসিওপিয়া    ব্যাবিলন   শোভন  লেনী  হান্নান   তারাসিমা  রিও ফ্য্যলা ফর্টিস ইন্টারফ্যাব  জায়েন্ট  নেক্সট  ঝুমা  Palmal danger লিজ  Southern  FORTIS  , ofma camp, Interfab