by Nazmul Islam | Jun 5, 2018 | ট্রেনিং শিক্ষা
ওয়ার্ডপ্রেসের পোস্ট লিখার উপায়
- প্রথমে ওয়ার্ডপ্রেসের ওয়েব সাইটে জেতে হবে। যেমন – www.bangla.autogarment.com
- তারপর লগিন করার জন্য এভাবে লিখতে হবে – www.bangla.autogarment.com/wp-admin
- তারপর নিচের মত ইস্ক্রিন আসবে
- তারপর ব্যাবহার কারির নাম /User Name ও পাস ওয়ার্ড / Password দিতে হবে।
- Then Login click/ প্রবেশ
- তারপর নতুন আরেকটি / New Post অপশনে ক্লিক করতে হবে
- তারপর সাধারণত ৬০ থেকে ৬৫ অক্ষর/ character এর একটি শিরনাম/title দিতে হবে।
- তারপর শিরনাম২ Heading2 / শিরনাম৩ Heading3/ শিরনাম৪ Heading4 এভাবে পর্যায়ক্রমে দিতে হবে।
- তারপর কমপক্ষে ৩০০ থেকে তার বেশি সব্দ দিয়ে বর্ণনা /Description দিতে হবে।
- তারপর কমপক্ষে যে কোন একটি বিভাগসমূহ/Category সিলেক্ট করতে হবে
- তারপর কমপক্ষে একটি অথবা বেশি ট্যাগসমূহ/Tag দিতে হবে। বেশি ট্যাগ দিলে কমা দিয়ে আলাদা করতে হয়, যেমন – গারমেন্টস, টেক্সটাইল
- তারপর সুন্দর করে শিরনাম/title এর ২/৩ টি সব্দ দিয়ে পারমালিঙ্ক করতে হয়।
- তারপর একটি ছবি দেয়ার জন্য ফিচার ছবি স্থাপন ক্লিক করে আপলোড করতে হয়।
- তারপর একটি ছবি দেয়ার জন্য নতুন মিডিয়া যুক্তকরণ এ ক্লিক করে আপলোড করতে হয়।
- সবার সেসে প্রকাশ/Publish বাটনে ক্লিক করতে হয়।
- এভাবে আপনি ওয়ার্ডপ্রেসের পোস্ট লিখে অনলাইনে পোস্ট করতে পারেন
by Nazmul Islam | Jun 5, 2018 | ট্রেনিং শিক্ষা
ওয়ার্ডপ্রেসে ফিচার ছবি স্থাপন করার নিয়ম
- প্রথমে একটি ভালো পোষ্ট লিখতে হবে। আর্টিকেল লেখার নিয়ম এখানে দেয়া আছে।
- তারপর সবার নিচে ফিচার ছবিতে ক্লিক করতে হবে
- তারপর ফাইল আপলোড কর বাটনে ক্লিক করতে হবে
- তারপর ফাইল নিরবাচন করুন বাটনে ক্লিক করতে হবে এবং আপনার কাঙ্ক্ষিত ছবি আপলোড করতে হবে
- তারপর ছবির শিরনাম দিতে চেক করতে হয়।
- তারপর ছবির ক্যাপশন দিতে হয়।
- তারপর ছবির টেক্সট দিতে হয়।
- তারপর ছবির বিবরন দিতে হয়।
- তারপর ফিচার ছবি স্থাপন বাঁটনে ক্লিক করে দিতে হয়।
by Mashiur | Jan 21, 2018 | ট্রেনিং শিক্ষা
শিক্ষানবীশ নীতি
সূচনা ঃ শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে কোম্পানীর প্রচলিত বিধি বিধান ও বাংলাদেশ শ্রম আইন -২০০৬ইং ও বাংলাদেশের গেজেট এর প্রতি সম্পূর্ন শ্রদ্ধাশীল থেকে, কোন প্রকার বৈষম্য, স্বজনপ্রীতি এবং কোন প্রকার আর্থিক লেনদেন ব্যতীত শুধুমাত্র দক্ষতা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে শ্রমিক নিয়োগে অটো গ্রুপ অঙ্গীকারাবদ্ধ।কর্তৃপক্ষ এই মর্মে ঘোষনা করছে যে, অত্র প্রতিষ্ঠানে নিষিদ্ধ নারী,বয়স,পুরুষ,,ধর্ম,বর্ণ,গোত্র,সামাজিক অবস্থান,ভূমিকা জাতিগত ও বর্ণগত উৎস, জাতীয়তা,যৌন দৃস্টি ভঙ্গি বা অন্য যে কোন বৈশিষ্টের ক্ষেত্রে শ্রমিকদের সমিতির সদস্য পদ লাভে আই এল ও কনভেনশনের ১০০ ও ১১১ বিধি অনূযায়ী কোন ধরনের বৈষম্য সহ্য করা হয় না।
শ্রমিক নিয়োগের সময় যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে সঠিক ও যথার্থ পদে নিয়োগ প্রদান করা হয়। নিয়োগ প্রদানের পর কর্মক্ষেত্রে তার কর্মদক্ষতা ও আচার আচরন সম্পর্কে সম্যক ধারনা লাভ করার উদ্দেশ্যেই এই শিক্ষানবীশ নীতি প্রনীত।
- অত্র ফ্যাক্টরীতে নিয়োগকৃত নতুন শ্রমিকদের শিক্ষানবীশ সময় তিনমাস । তিন মাস অতিক্রমনের তাদের কার্যাবলী সার্বিক মূল্যায়নের পথে যে সকল শর্ত সমূহ গৃহীত হয় তাহা নিম্নরুপ:
- কোন শ্রমিককে শিক্ষাধীন শ্রমিক বলা হবে যদি কোন প্রতিষ্ঠানে তার নিয়োগ প্রশিক্ষাণার্থী হিসাবে হয় ; এবং প্রশিক্ষনকালে তাকে বাতা প্রদান করা হয়।
- কোন শ্রমিককে অস্থায়ী শ্রমিক বলা হবে যদি কোন প্রতিষ্ঠানে তার নিয়োগ এমন কোন কাজের জন্যহয় যা একান্তভাবে অস্থায়ী এবং যি সীমিত সময়ের মধ্যে সম্পন্ন হওযার সম্ভাবনা তাকে।
- কোন শ্রমিককে স্থায়ী শ্রমিক বলা হবে যদি কোন প্রতিষ্ঠানে তাকে স্থায়ীভাবে নিয়োগকরা হয়, অথবা প্রতিষ্ঠানে তিনি তার শিক্ষানবিশীকাল সন্তোষজনকভাবে সমাপ্ত কওে থাকেন।
- কেরাণী- সংক্রান্ত কাজে নিক্তুক্ত কোন শ্রমিকের শিক্ষানবিশীকাল হবে ছয়মাস এবং অন্যান্য শ্রমিকের জন্য এই সময় হবে তিনমাস ঃ
- তবে শর্ত থাকে যে, একজন দক্ষ শ্রমিকের ক্ষেত্রে তার শিক্ষানবিশকাল আরও তিনমাস বৃদ্ধি করা যাবে যদি কোন কারনে প্রথম তিন মাস শিক্ষানবিশকালে তার কাজের মান নির্ণয় করা সম্ভব আ হয়।
- শিক্ষানবিশকালে যে কোন সময় কোন কারন দর্শানো ব্যতিরেকে বিনা নোটিশে কর্তপক্ষ কারো চাকুরী অবসান করিতে পারিবেন অথবা আপনিও চাকুরী হইতে ইস্তফা দিতে পারিবেন।
পরিশিষ্ঠঃ শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে কান প্রকার বৈষম্য, স্বজনপ্রীতি এবং কোন প্রকার আর্থিক লেনদেন ব্যতীত শুধুমাত্র দক্ষতা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে শ্রমিক নিয়োগে অটো গ্রুপ অঙ্গীকারাবদ্ধ ।
by Mashiur | Dec 18, 2017 | ট্রেনিং শিক্ষা
গার্মেন্টস কারখানায় ট্রেনিং পলিসি
প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রশিক্ষন একটি অতি গুরুত্বপূর্ন বিষয় কারণ মানুষের মানসিক উৎকষতা বৃদ্ধি এবং দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষনের বিকল্প নেই। প্রশিক্ষনের মাধ্যমে শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের দক্ষ মানব সম্পদে পরিনত করা যায়। এতে সকলের মধ্যে তথ্যের আদান প্রদান হয় এবং সুন্দর কর্ম পরিবেশ সৃষ্টি হয়। তাই আমরা আমাদের কোম্পানীতে নিয়োজিত সকল শ্রমিক, কর্মচারী এবং কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষনের আওতায় নিয়ে এসে আয়োজন করে থাকি সারা বছর ব্যাপী প্রশিক্ষন কর্মসূচীর। শ্রমিক, কর্মচারী বা কর্মকর্তাদের আলাদা আলাদা প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করা হয়। এজন্য প্রথমেই তৈরী করা হয় প্রশিক্ষনের সিডিউল। প্রশিক্ষনের শেষে প্রশিক্ষনার্থীদের মতামত বা অভিমত গ্রহন করা হয়।
প্রশিক্ষণ / ট্রেনিং বিষয়বস্তু
- গার্মেন্টস কারখানায় ট্রেনিং এর মাধ্যমে শ্রমিকদেরকে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো সম্বন্ধে অবগত করা হয়।
- শ্রমিক নিয়োগ পদ্ধতি, বৈষম্য এবং শিশু শ্রম।
- শ্রমিকের দায়িত্ব ও কর্তব্য।
- মজুরী ও ওভার টাইম ।
- ছুটি।
- কার্যঘন্টা।
- জোরপূর্বক শ্রম বা কাজ।
- হয়রানি বা নির্যাতন।
- চাকুরী হতে বরখাস্ত ও অব্যাহতির পদ্ধতি।
- শ্রমিক কল্যাণ কমিটি ( ড ড ঈ )।
- অভিযোগ ও পরামর্শ পদ্ধতি ।
- পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা।
- অগ্নি নিরাপত্তা।
- ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
- হাউস কিপিং।
- মধ্য ব্যবস্থাপনা
- সার্টিফিকেট সমুহ
- OEKO-TEX
- ISO 9001:2000
- SRM
- ISO14001:2004
- OHSAS18001:1999
- WRAP
এখানে শ্রমিক নিয়োগ পদ্ধতি বর্ণনা করা হল
অটো নিটওয়্যারস লিঃ এ শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা ও নিয়োগবিধি মেনে চলা হয়। এ ক্ষেত্রে, প্রধানতঃ রাষ্ট্রীয় আইন মেনে চলা হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রে ক্রেতাদের ( ইুঁবৎং) কাংখিত নিয়ম নীতি বা বিধি বিধান মানা হয়ে থাকে, যদি তা স্থানীয় আইনের পরিপন্থী না হয়। কারখানার শ্রমিক নিয়োগ বিধি ও পদ্ধতি নিুরূপঃ
১। সকল শ্রমিকদেরকে বিধি সম্মত উপায়ে নিয়োগ করা হয়।
২। কখনও জাতি, ধর্ম, বর্ণ ও লিঙ্গ ভেদে পক্ষপাতমূলক আচরণ করা হয় না। নিয়োগের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ সকলকেই সমানভাবে মূল্যায়ণ করা হয়।
৩। শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে সংবাদপত্র, পোষ্টার বা অন্য কোন উপায়ে বিজ্ঞাপন প্রদান করা হয়।
৪। আবেদনকারীকে কারখানায় নিয়োগের পূর্বে অবশ্যই নিুোক্ত কাগজপত্র জমা দিতে হয় ঃ
- জীবনবৃত্তান্ত।
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
- জন্ম তারিখ ও বয়সের প্রত্যয়নপত্র ( এস.এস.সি.অনুযায়ী বা রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক প্রদত্ত)।
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র ( যদি থাকে )।
- জাতীয়তার সনদপত্র (স্থানীয় ওয়ার্ড কমিশনার বা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত)।
- সার্ভিস বুক।
- যোগ্যতার ও অভিজ্ঞতার সনদপত্র (যদি থাকে)।
- অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।
৫। ১৮ বছরের কম বয়সী কোন শ্রমিককে কোন অবস্থায়ই নিয়োগ করা হয় না। যদি কখনো নিয়োগ করা হয় সেক্ষেত্রে প্রচলিত আইন মেনে চলা হয়।
৬। যদি কোন শ্রমিকের বয়সের ব্যাপারে সন্দেহের সৃষ্টি হয় তবে কর্তৃপক্ষ অবশ্যই তার জন্ম তারিখের প্রত্যয়ন পত্রের সত্যতা যাচাই করেন এবং প্রয়োজনে রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের (কোম্পানীর নিজস্ব ডাক্তার) দ্বারা বয়স পুনঃ প্রত্যয়ন করা হয়।
৭। ইন্টারভিউ এর সময় নিু বিষয়গুলো বিবেচনা করা হয়ঃ
- শারীরিক উপযুক্ততা
- পদানুসারে শিক্ষাগত যোগ্যতা
- প্রয়োজনে কর্মীদের যোগ্যতার পরীক্ষা
- যোগ্যতার ভিত্তিতে মজুরী নির্ধারণ
- জন্ম তারিখ ও বয়স
৮। কাউকে শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে নিয়োগ করা হয় না। কোন প্রকার জামিনে বা দায়বদ্ধতায় শ্রমিক নিয়োগ করা হয় না।
৯। নিয়োগপ্রাপ্ত প্রত্যেক শ্রমিককে নিয়োগপত্র প্রদান করা হয়।
১০। কাজে যোগদানের তারিখ হতে পরবর্তী ৩ মাস চৎড়নধঃরড়হ চবৎরড়ফ (আবেক্ষ কাল) হিসাবে গণ্য হয়। কর্তৃপক্ষ যদি মনে করেন তবে চৎড়নধঃরড়হ চবৎরড়ফ (আবেক্ষ কাল) আরও ৩ মাস বর্ধিত করতে পারেন।
১১। প্রত্যেক শ্রমিক/কর্মচারীকে সনাক্ত করার জন্য আইডি নম্বর প্রদান করা হয়। যার দ্বারা তার সমস্ত হিসাব পরিচালিত হয়।
by Mashiur | Dec 17, 2017 | ট্রেনিং শিক্ষা
কর্মী নিয়ম শৃঙ্খলা কার্যপ্রনালী
অটোগ্র“প কর্মী ও ষ্টাফদের ক্ষেত্রে প্রচলিত শ্রম আইন অনুযায়ী সকল নিয়ম কানুন প্রয়োগ করে এবং মেনে চলে। অটোগ্র“প সবসময় ন্যায়বিচারের নীতিমালা মেনে চলে এবং কোন কর্মীর সাথে পক্ষপাত মূলক ও বৈষর্ম্য মুলক আচরণ করে না। অটোগ্র“প নিম্ন লিখিত অসাদাচারন অনুসারে শ্রম আইনের বিধান মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে।
- অসাদাচারণ
- এককভাবে বা সংঘবদ্ধভাবে কর্তৃপক্ষের আদেশ নিষেধ অমান্য করা।
- চুরি, অসততা বা যে কোন ধরনের প্রতারণা মূলক কোম্পানীল কর্মকান্ডে অংশ গ্রহণ করা।
- অসদ উপায়ে অর্থ গ্রহণ প্রদান করা।
- অভ্যাসগত ভাবে বিনা অনুমতিতে ছুটি ও অননোমুদিতভাবে কমপক্ষে (১০) দশ দিন কাজে অনুপস্থিত থাকা।
- অভ্যাসগত ভাবে দেরীতে উপস্থিত হওয়া।
- অভ্যাসগত ভাবে কোম্পানীর আইন অমান্য ও ভঙ্গ করা।
- কোম্পানীর অন্তরঘাতমুলক কাজে অংশগ্রহণ করা।
- অভ্যাসগত ভাবে কাজে অবহেলা করা।
- কোম্পানীর কোন সম্পদ ও অফিসিয়াল কোন কাগজ পত্র নষ্ট করা।
- অনুমতি ছাড়া কর্মস্থল ত্যাগ করা।
- কাজের সময় ঘুমানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা।
- ধুমপান নিষিদ্ধ এলাকায় ধুমপান করা।
- মারামারি করা, জুয়াখেলা বা অন্য কোন অসদাচরন।
- কোন আদালতে দোষী প্রমানিত হলে।
- নিজের সমন্ধে ভুল তথ্য প্রদান (যেমন- নাম, ঠিকানা, বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, ইত্যাদি)।
- আত্মরক্ষামূলক সরঞ্জামাদির ব্যবহার না করা।
- কোম্পানীর অনুমতি ব্যতীত কোন রকম সভা অনুষ্ঠান করা, যে কোন পোষ্টার বা দেওয়াল লিখন ইত্যাদি প্রদর্শন।
শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের পদ্ধতিঃ
- যে কোন অভিযোগ অবশ্যই লিখিত হতে হবে।
- অভিযোগ গঠন ও অভিযোগ পত্র প্রদান (চার দিনের ভিতর পত্রের জবাব)।
- অভিযোগ পত্রের জবাব বিবেচনা করা।
- তদন্ত কমিটি গঠন ও তদন্তের নোটিশ প্রদান।
- সঠিক তদন্ত ও তদন্ত কর্মকর্তার রিপোর্ট প্রদান।
- তদন্তের রিপোর্ট বিবেচনা করা ও শাস্তি প্রদান।
- শাস্তির আদেশ প্রদান করা।
শাস্তির প্রকার ভেদঃ
- কারণ দর্শানো নোটিশ।
- কারণ দর্শানো সহ সাময়িক কর্মচ্যুতি।
- সতর্কীকরন পত্র
- বরখাস্ত
- কর্মচ্যুতি
- চাকুরী অবসান
- চাকুরী অধিকার হারানো
যে কোন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহনের ক্ষেত্রে শ্রম আইনের সকল বিধি বিধান অনুসরণ করে থাকে এবং কারও প্রতি কোন পক্ষপাত মুলক ও অন্যায় শাস্তি প্রদান করা হয় না।