পোশাক শিল্পে নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং উৎপাদনশীলতা

পোশাক শিল্পে নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং উৎপাদনশীলতা এর বর্ণনা

পোশাক শিল্পে নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং উৎপাদনশীলতা

সূচনা: পোশাক শিল্পে সাধারনত শত শত শ্রমিক কাজ করে। এই শিল্পে অধিকাংশ শ্রমিক হল নারী।

যেভাবে নিরাপত্তা বিঘিœত হয়-

প্রতিষ্ঠানে আগুন লাগতে পারে
আঙ্গুলে সুঁই ফুটতে পারে
আঙ্গুল থেতলে যেতে পারে
রাসায়নিক পদার্থ নাকে গিয়ে বিপদ হতে পারে
বদ্ধ কাজের পরিবেশে বাতাসের অভাব হতে পারে
গরমে শ্রমিকেরা অসুস্থ হতে পারে ইত্যাদি

পোশাক শিল্পে নিরাপত্তা ব্যবস্থা খুবই গুরুত্বপুর্ন তাই উপরোক্ত বিপদ সমুহ যাতে না হতে পারে তার জন্য প্রতিকার মূলক ব্যবস্থা করা প্রতিষ্ঠানের সাংবিধানিক দায়িত্ব। তাছারা শ্রমিকেরা বিপদজনক পরিস্থিতিতে কাজ করলে বা বিপদজনক অবস্থায় থাকলে তাদের মনোযোগ নষ্ট হয়।পোশাক শিল্পে নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকলে উৎপাদনশীলতা মারাত্বকভাবে ব্যহত হয়। বিপদ হওয়ার পর তার সাথে যুদ্ধ করার চেয়ে বরং আগে থেকেই প্রতিরোধ/নিবারণ মূলক ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন যাতে বিপদই আসতে না পারে। এতে বিপদ থেকে যেমন রক্ষা পাওয়া যায় তেমনি শ্রমিকের উৎপাদনশীলতাও বজায় থাকে।

কারখানায় বিপদের উৎস সমুহ:

আগুনের বিপদ: শর্ট সার্কিট বা লুজ সংযোগ
বয়লার হতে
কাপড় কাটার যন্ত্র
বাটন মেশিন হতে
সেলাই মেশিন অসাবধানতা বসত পরিচালনা করলে
আতঙ্ক, ভয়, অসংগঠিতভাবে দৌড়াদৌড়ি
সেলাই মেশিনের সুরক্ষামূলক যন্ত্রপাতি না থাকলে
কাটিং মেশিন হতে সৃষ্ট ধুলা ও বস্তুকনা
ওভারলক মেশিন হতে সৃষ্ট ধুলা ও বস্তুকনা
অবসাদ, বিসন্নতা ও শারিরীক অসারতা, অসুস্থতা
অপরিচ্ছন্ন কর্মস্থল ও টয়লেট
অপর্যাপ্ত আলো, বাতাস
বাতাস আগমন-নির্গমনের পথ না থাকলে
মনস্তাত্বিক-সামাজিক বিপদ – যেমন: বৈষম্য, কর্মস্থলে উত্যক্ত, অবমাননা, অবহেলা, নাজেহাল করা, কর্মের নিরাপত্তার অভার, অপ্রতুল বেতন, যথোপযুক্ত কাজেনিয়োগ না করা, দূরবর্তী কর্মস্থল ইত্যাদি।

গার্মেন্টস শিল্পে অগ্নি দুর্ঘটনার কারণ:

১. অপরিকল্পিত কাজের পরিবেশ
২. শ্রমিকদের বিশৃঙ্খলা
৩. বৈদ্যুতিক সর্ট সার্কিট
৪. বয়লার বিষ্ফোরণ
৫. ত্রুটিপূর্ণ বৈদ্যুতিক তারের সংযোজন
৬. ধুমপানের উপকরণ
৭. রান্নাঘরের চুল্লি
৮. অসতর্কতা
৯. এক্সিসটিং কাঠামো হতে আগুন
১০. ত্রুটিপূর্ণ ভবনের নকশা
১১. শিল্প মালিকদের অগ্নি হতে সৃষ্ট দুর্ঘটনা বিষয়ে চিন্তা বা উদ্বেগের অভাব।

গার্মেন্টস শিল্পে অধিকাংশ মৃত্যুর কারণ:

১. অগ্নিকান্ডের সময় বহির্গমন পথ বন্ধ বা গেট তালাবদ্ধ থাকলে
২. বের হওয়ার পর্যাপ্ত পথ না থাকলে
৩. আতঙ্কে দিশেহারা হয়ে ছোটাছুটি করলে
৪. পর্যাপ্ত সিড়ির সংখ্যা না থাকলে
৫. ইচ্ছাকৃতভাবে পথ বন্ধ করলে
৬. ধোয়ায় দম বন্ধ হয়ে যাওয়া

অগ্নি বিপদ থেকে নিরাপত্তা:

১. অগ্নি বিপদ বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান।
২. জরূরী অবস্থায় কর্মীদের নিরাপদ বহির্গমন পরিকল্পনা করা।
৩. কারখানায় অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র সংস্থাপন করা।
৪. কারখানায় বৈদ্যুতিক ও হস্ত চালিত এলার্ম সিস্টেম সংস্থাপন করা।
৫. কারখানায় কেন্দ্রীয় মাইক সিস্টেম সংস্থাপন করা।
৬. কারখানায় হোস পাইপ সিস্টেম সংস্থাপন করা।
৭. প্রতি মাসে একবার ফায়ার ড্রিল করানো এবং তার ডকুমেন্ট রাখা।
৮. ফ্লোরে বহির্গমন পথ দাগ দিয়ে চিহ্নিত করা যাতে বিপদের সময় কর্মীরা সহজেই বেরিয়ে যেতে পারে।
৯. ফ্লোরে, সিড়ির গোড়ায়, স্টোরে ব্যাটারী চালিত ইমার্জেন্সি লাইট সংস্থাপন করা।
১০. স্টোরের ক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক সুইচ, ব্যালাস্ট ইত্যাদি স্টোরের বাইরে স্থ্াপন করা।
১১. কারখানায় অন্তত ২ (দুই) টি সিড়ির ব্যবস্থা করা এবং সিড়ির নূন্যতম প্রশস্থতা ৮র্ – ০র্র্র্র্ র্ হতে হবে।
১২. কাঠের তৈরী আসবাবপত্র ব্যবহার যথাসম্ভব পরিহার করতে হবে।

অগ্নি বিপদ বিষয়ে প্রশিক্ষণ:

১. কারখানায় বিপদ সম্মন্ধে সকল কর্মীদের বিস্তারিত জানাতে হবে পোশাক শিল্পে নিরাপত্তা ঠিক থাকে
২. কর্মীদের শিক্ষা দিতে হবে যাতে আগুন লাগলে তারা আতঙ্কগ্রস্থ ও দিশেহারা না হয়। তারা যেন শান্ত হয়ে বহির্গমন পথে বেরিয়ে যায়।
৩. কর্মীদের শিক্ষা দিতে হবে যে আগুন দ্বারা না যতটুকু ক্ষতিগ্রস্থ হয় তার চেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয় হুরাহুড়ি করে নামতে গিয়ে পায়ের তলে চাপা পড়ে। এটাও বোঝাতে হবে যে আগুন ছড়িয়ে পরতেও সময় লাগে।
৪. কর্মীদের মাসে অন্তত একবার ফায়ার ড্রিল করানো উচিত কারণ এতে তারা অগ্নি বিপদে করণীয় বিষয়ে অভ্যস্ত হবে।

যন্ত্র থেকে উৎসারিত বিপদ:

১. নিরাপদ ও মানসম্পন্ন মেশিন ক্রয় ও ব্যবহার।
২. উৎপাদনকারী কোম্পানীর নির্দেশনা মত বয়লার ব্যবহার করা।
৩. বয়লারের নিবারণমূলক রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করা।
৪. কাপড় কাটা যন্ত্র ব্যবহারের সময় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা।
৫. কাপড় কাটার সময় ইস্পাতের হ্যান্ড গ্লাভস পরিধান করা।
৬. মেশিনের সাথে নিরাপত্তা ব্যবস্থা সংযুক্ত করা।

রাসায়নিক থেকে উৎসারিত বিপদ:

১. অতি ক্ষুদ্র বস্তুকনা: কাটিং মেশিন ও ওভারলক যন্ত্র কোটি কোটি অদৃশ্যবস্তুকনা তৈরী করে কর্মীদের ক্ষতি করে।
২. বস্তুকনা: নিঃশ্বাসের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে নাক, গলা, ফুসফুসের ক্ষতি করে ফলে নাক ও গলায় অস্বস্তি, ফুসফুসে প্রদাহ, নিউমোনিয়া, হাপানী রোগ দেখা দিতে পারে। রাসায়নিক বিপদের ক্ষেত্রে কর্মীদের মাস্ক ব্যবহার করতে হবে এবং উদ্বুদ্ধ করতে হবে।
৩. ফরমালডিহাইড: উৎপাদন, কাটিং ও স্টোর এলাকায়কর্মরত কর্মীদের ক্ষতি করে।চোখ, নাক, মুখ, গলা অসস্তি তৈরী করে এবং মাথা ঘুরানি, হাপানি বা চর্ম রোগ সৃষ্টি করতে পারে।
৪. থিনার: ওয়াশিং এবং ক্লিনিং এলাকায় কর্মরত শ্রমিকদেও ক্ষতি করে। থিনার নিশ্বাসের মাধ্যমে, মুখের মাধ্যমে বা চামড়ার সংস্পর্শে শরীরে প্রবেশ করে।
৫. উপরোক্ত সমস্যা সমূহ অনুপস্থিতি, কর্মত্যাগ, অসুস্থতা বাড়ায় এবং কর্মে অগ্রহনযোগ্য গুনগত মান ও স্বল্প উৎপাদনশীলতা দেখা দেয়।

সামাজিক-মনস্তাত্তিক বিপদ:

১. বৈষম্য: লিঙ্গ, ভাষা, ধর্ম, বর্ণ, জাতীয়তা, নৃতাত্তিক বৈশিষ্ট ইত্যাদির ভিত্তিতে নিয়োগ, বেতন বৃদ্ধি, প্রমোশন, পুরস্কার, শাস্তি ইত্যাদি। তাতে শ্রমিকদের মনে উদ্বেগ, রাগ, ভয়, টেনশন, নিরাপত্তার অভাব এবং মানসিক বিপর্যয় ঘটে। ফলে অনুপস্থিতি, কর্মত্যাগ, অসুস্থতা বাড়ায় এবং অগ্রহনযোগ্য গুনগত মান ও স্বল্প উৎপাদনশীলতা দেখা দেয়।
২. অনিরাপদ চাকুরী ও স্বল্প বেতন: ফলে উদ্বেগ, রাগ, ভয়, টেনশন, নিরাপত্তার অভাব এবং মানসিক বিপর্যয় ঘটে।
৩. দীর্ঘ কর্ম-ঘন্টা: বিশ্রামের অভাব, ক্লান্তি, অবসাদ, অসারতা, দুর্বলতা তৈরী হয় ফলে কর্মে অনুপস্থিতি, পারিবারিক কলহ-সমস্যা, সাস্থ্যহীনতা ঘটে। কর্মে অগ্রহনযোগ্য গুনগত মান ও স্বল্প উৎপাদনশীলতা দেখা দেয়।
৪. অদক্ষ কর্মে নিয়োগ: কর্মীর দক্ষতার অপূর্ণ ব্যবহার, একই কাজ বারবার করায় শারিরীক ও মানসিক অসারতা ও অবসাদ, কর্মক্ষেত্রে উন্নতির ও সম্ভাবনার অভাব হওয়ায় উদ্বেগ, রাগ, ভয়, টেনশন, নিরাপত্তার অভাব এবং মানসিক বিপর্যয় ইত্যাদি ঘটে। ফলে অনুপস্থিতি, কর্মত্যাগ, অসুস্থতা বাড়ায় এবং অগ্রহনযোগ্য গুনগত মান ও স্বল্প উৎপাদনশীলতা দেখা দেয়।
৫. কর্মস্থলে যাওয়ার জন্যে দীর্ঘ ভ্রমন: ক্লান্তি, অবসাদ, অসারতা, দুর্বলতা তৈরী হয় ফলে কর্মে অনুপস্থিতি, সাস্থ্যহীনতা ঘটে। ফলে কর্মে অগ্রহনযোগ্য গুনগত মান ও স্বল্প উৎপাদনশীলতা দেখা দেয়।
৬. অবমাননা: এটা এমন ধরনের কর্ম বা ব্যবহার বা আচারন বা মৌখিক উক্তি যার ধরন আগ্রাসী, অবমাননাকর বা তুচ্ছকারী বা যাতে অন্যের ব্যক্তিগত বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা হয়। ফলে উদ্বেগ, রাগ, ভয়, টেনশন, নিরাপত্তার অভাব এবং মানসিক বিপর্যয় ঘটে। এবং কর্মে অগ্রহনযোগ্য গুনগত মান ও স্বল্প উৎপাদনশীলতা দেখা দেয়।

অন্তঃস্বত্তা মহিলাদের সম্ভাব্য দূর্ঘটনা সমূহ ঃ

১. বিপজ্জ্বনক বা ঝুঁকিপূর্ন কাজে অন্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিককে নিয়োজিত করা।
২. ভার উত্তোলন বা বহন করার কাজে কোন অন্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিককে নিয়োজিত করা।
৩. দীর্ঘ ক্ষন দাড়িঁয়ে থাকার কাজে অন্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিককে নিয়োজিত করা।
৪. অসাবধান বা বেপরোয়া ভাবে সিড়িঁতে চলাচল করা।
৫. কোন অন্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিকে রাতের বেলা কোন কাজে নিয়োজিত করা।
৬. কঠোর পরিশ্রমের কাজে নিয়োজিত করা।

অন্তঃস্বত্তা মহিলাদের দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ :

১) বিপজ্জ্বনক বা ঝুঁকিপূর্ন কাজে অন্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিককে নিয়োজিত না করা।
২) ভার উত্তোলন বা বহন করার কাজে কোন অন্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিককে নিয়োজিত না করা।
৩) দীর্ঘ ক্ষন দাড়িঁয়ে থাকার কাজে অন্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিককে নিয়োজিত না করা।
৪) অসাবধান বা বেপরোয়া ভাবে সিড়িঁতে চলাচল না করা।
৫) কোন অন্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিকে রাতের বেলা কোন কাজে নিয়োজিত না করা।
৬) কঠোর পরিশ্রমের কাজে নিয়োজিত না করা।

এছাড়াও নি¤œলিখিত সাবধানতা অবলম্বন করুন :

১. অন্তঃস্বত্তা মহিলাদের টয়লেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা বা পিচ্ছিল ফ্লোর ব্যবহার না করা।
২. ৬ মাস পূর্ন হয়েছে এমন সকল মহিলা শ্রমিককে শ্রম আইন অনুযায়ী মার্তৃত্বকল্যান ছুটি ও সুবিধা প্রদান করা ।
৩. কোন অন্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিককে দিয়ে জানা মতে সন্তান প্রসবের অব্যবহিত ৮ সপ্তাহ আগে ও পরে কাজ না করানো।
৪. কোন অন্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিককে অতিরিক্ত সময়ে কাজ না করানো।
৫. কোন অন্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিককে প্রচন্ড শব্দ হয় এমন জায়গায় কাজ না করানো।
৬. কোন অন্তঃস্বত্তা মহিলা শ্রমিককে অতিরিক্ত গরম এমন জায়গায় কাজ না করানো।

শারিরীক অসারতার বিপদ:

১. বয়ে আনে ক্লান্তি ও শ্রান্তি, শারিরীক দুর্বলতা ও অবসাদ, কর্মস্পৃহা ও কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়। শারিরীক অসুস্থতার ফলে অনুপস্থিতি, কর্মত্যাগ করায় এবং অগ্রহনযোগ্য গুনগত মান ও স্বল্প উৎপাদনশীলতা দেখা দেয়।
২. শারিরীক অসারতা হতে পরিত্রানের জন্য কাজের মধ্যে স্বল্প সময়ের বিশ্রাম, উপযুক্ত ডিাইনকৃত ব্যাক-রেস্ট ও ফুট-রেস্ট সম্বলিত চেয়ারে বসতে দেয়া এবং যারা দাড়িয়ে ইন্সপেক্টরের কাজ কওে তাদেরকে ব্যাক-রেস্ট ও ফুট-রেস্ট সম্বলিত উঁচু চেয়ারে বসতে দিতে হবে।
পোশাক শিল্পে নিরাপত্তা বাবস্থায় কর্তৃপক্ষের করনিয়

১. কর্মক্ষেত্রে কাজের উপযুক্ত এবং স্বাস্থকর পরিবেশ থাকতে হবে।
২. লাইনচীফ, সুপারভাইজার বা ম্যানেজার বা যে কেউ দ্বারা যৌন নিপীরণ বন্ধ করতে হবে।
৩. পর্যাপ্ত টয়লেট এবং ওয়াশরুমের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
৪. মহিলা শ্রমিকদের জন্য পর্যাপ্ত খাবার পানি ওয়াশরুমের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
৫. বেতন এবং অন্যান্য সুবিধা নির্ধারণে পুরুষ এবং মহিলা শ্রমিকদের মধ্যে বৈষম্য দুর করতে হবে ।
৬. মহিলা শ্রমিকদের মাসিক বেতন প্রদান পূর্বক পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালিন ছুটির ব্যবস্থা থাকতে হবে।
৭. মহিলা শ্রমিকদের সাপ্তাহিক ছুটির ব্যবস্থা থাকতে হবে।
৮. শ্রমিকদের বিনোদনের ব্যবস্থা রাখতে হবে। যেমন: গান , বাৎসরিক বনভোজন ইত্যাদি।
৯. মহিলা শ্রমিকদের শিশু পরিচর্যা কেন্দ্রের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
১০. পূর্ণকালিন ডাক্তার এবং নার্স এর ব্যবস্থা থাকতে হবে।

Comments

11 responses to “পোশাক শিল্পে নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং উৎপাদনশীলতা এর বর্ণনা”

Leave a Reply