by Mashiur | Apr 10, 2019 | রাসায়নিক
হাইড্রোজেন
পারঅক্সাইড
রংহীন
তরল তিতা স্বাদের
গিলে
ফেললে বা শ্বাসের সাথে
গ্রহন করলে ক্ষতি হবে
এর কারণে ত্বক এবং চোখে
জ্বালাতন হতে পারে এবং
বিচ্ছিন্নভাবে মিউকাস মেমব্রেনে ও জ্বালা হতে
পারে।শ্বাসন করলে ঐ এলাকাটি
সম্ভবত বিচ্ছিন্নভাবে জ্বালাতন করতে পারে। শক্তিশালী
অক্সিডাইজার অন্যান্য দ্রব্যের সংষ্পর্শে আসলে আগুন লাগতে
পারে। উচ্চ তাপমাত্রায়
পাত্রাটি তীব্র ভাবে ভেঙ্গে যেতে
পারে বষ্প/ ধোয়া পিশ্চাসের সাথে
নেওয়া যাবে না। চোখে,
ত্বকে বা কাপড়ে লাগানো
যাবেনা তাপ এবং ধোয়া
থেকে দূরে রাখতে হবে
কাপড় এবং অন্যান্য দাহ্য
বস্থু সংষ্পর্শ
থেকে দূরে রাখতে হবে
দাহ্য পদার্থ থেকে দূরে জমা
রাখতে হবে পাত্রের মুখ
শক্ত করে বন্ধ করতে
হবে।ব্যবহারের পর হাত ভাল
ভাবে ধূতে হবে। পর্যাপ্ত
বায়ু চলাচল স্থানে ব্যবহার করতে হবে সতর্কতার
সাথে পরিচালনা/ব্যবহার করতে হবে।
স্বাস্থ্যের
উপযুক্ত কার্যকর প্রভাব:
শ্বসণ
স্বল্প
মেয়াদী ফলাফল ঃ শ্বাসের সাথে
গ্রহন করলে তা ক্ষতিকর
সম্ভবত বিচ্ছিন্ন ভাবে জ্বালাতন করতে
পারে। আরও হতে পারে
বমি, ডায়রিয়া, শ্বসকষ্ট, মাথাব্যাথা,মাথা ঝিমঝিম করা,
অবশ ঝাকি দেওয়া, ফুসফুস
সংকুচিত হওয়া, কম্পণ, মানসিক আঘাত।
দীর্ঘমেয়াদী
ফলাফল: সল্প মেয়াদী ফলাফল
গুলোই প্রকট হতে পারে ফলাফল
গুলো ভয়ঙ্গর রুপ নিতে পারে।
ত্বক
স্পর্শ ঃ
স্বল্প
মেয়াদী ফলাফল : সম্ভবত বিচ্ছিন্নভাবে জ্বালাতন করতে পারে।
দীর্ঘ
মেয়াদী ফলাফল ঃ স্বল্প মেয়াদী
ফলাফল গুলোর প্রকট প্রভাবই পড়তে পারে।
চোখ
স্পর্শঃ
স্বল্প
মেয়াদী প্রভাব জ্বালাতদন করতে পারে। ফলাফলগুলো
ভয়ঙ্কর রুপ নিতে পারে
আবার অন্ধত্বের কারন ও হতে
পারে।
দীর্ঘ
মেয়াদী প্রভাব স্বল্পমেয়াদী ফলাফল গুলোই প্রকট হতে পরবর্তীতে এর
ফলে চোখ নষ্ট হয়ে
যেতে পারে।
পাকস্থলী
ঃ
স্বলমেয়াদী
প্রভাবঃ গিলে ফেললে ক্ষতি
হতে পারে। জ্বলাতন করতে পারে। পরবর্তীতে
এর ফলে জ্বর এর
বুকে ব্যাথা হতে পারে। দীর্ঘ
মেয়াদী ফলাফল স্বল্পমেয়াদী ফলাফল গুলোই প্রকট হতে পারে এবং
এর ফলে কিডনী নষ্ট
হয়ে যেতে পারে এর
ফলে টিউমার ও হতে পারে।
অংশ
– ৩ ঃ প্রাথমিক
চিকিৎসা ব্যবস্থা
শ্বসনঃ
প্রাথমিক
চিকিৎসা দ্রুত প্রকাশিত ক্ষেত্রে থেকে সেিয় বিশদ্ধ
বাতাসে নিয়ে যেতে হবে।
যদি প্রয়োজস হয় তবে কৃত্রিম
শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যবস্থা করতে হবে। বায়ু
চলাচল রক্তাচাপ এবং শ্বাস প্রশ্বাসের
ব্যবস্থা চালু করতে হবে।
বিশ্রাম এবং উষ্ণ পরিবেশে
থাকতে হবে লক্ষন এবং
সমর্থন অনুযায়ী চিকিৎসা করতে হবে দ্রুত
চিকিৎসা নিতে হবে। যোগ্য
চিকিৎসা কর্মী অবশ্যই অক্সিজেনের ব্যবস্থা করবে।
ত্বক
স্পর্শ ঃ
প্রাথমিক
চিকিৎসা দ্রুত দূষিত কাপড় ও জুতাগুলো
খুলে ফেলতে হবে। প্রচুর পানি
সাবান এর জন্য পরিষ্কারক
দিয়ে ধুতে হবে। যতক্ষন
পর্যন্ত কোন রাসায়নিক চিহ্ন
না থেকে যায়। (কমপক্ষে
১৫-২০ মিনিট) যদি
জ্বলে তবে লক্ষ্যনীয় ব্যবস্থা
নিতে হবে ঃ আক্রান্ত
জায়গায় জীবানুমুক্ত নিরাপদ শুষ্ক এর ঢিলেঢালা পোশাক
দিয়ে ঢাকতে হবে। লক্ষন এবং
সমার্থন অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে। দ্রুত
চিকিৎসা পরামর্শ নিতে হবে।
চোখ
স্পর্শ ঃ
প্রাথমিক
চিকিৎসা ঃ দ্রুত প্রচুর
পানি দিয়ে চোখ ধুতে
হবে। কখন ও কখন
চোখ টিপতে হবে। রাসায়নিক পদার্থর
কোন চিহ্ন যতক্ষন পর্যন্ত না যায় (কম
পক্ষে১৫-২০ মিনিট ) সাধারণ
লবন পানিতে চোখ ধুয়ে যেতে
হবে যতক্ষণ পর্যন্ত না চোখ সাভাবিক
অবস্থায় ফিরে আসে (৩০-৬০মিনিট) জীবানুমুক্ত ব্যন্ডেজ দিয়ে ঢাকতে হবে।
দ্রুত চিকিৎসা নিতে হবে।
পাকস্থলী
ঃ
প্রাথমিক
চিকিৎসা ব্যক্তির্নি যদি সজ্ঞানে থাকে
এবং কাপুনি না হয়। তবে
তাকে ২-৪ গ্লাস
পানি পান করাতে হবে
যাতে রাসায়নিক পদার্থটি অধিকতর পাতলা হয়ে যায়। গ্যাসট্রিক
টিউব ব্যবহার করা যেতে পারে
ঐ চাপ থেকে মুক্ত
হতে হলে কারণ সেটা
অক্সিজেনে পূর্ণ থাকে (ড্রিসব্যাচ, বিষসংক্রান্ত সারগ্রন্থ ১২ তম সংস্করণ
) লক্ষণ এবং সমর্থন অনুযায়ী
চিকিৎসা দিতে হবে। যোগ্য
চিকিৎসা কর্মী অবশ্যই টিউব এর ব্যবস্থা
করতে, দ্রুত চিকিৎসা পরামর্শ নিতে হবে।
চিকিৎসকদের
মন্তব্য
ঔষধ ঃ কোন
সুনির্দিষ্ট ঔষধ নেই। লক্ষন
ও সমর্থন অনুযায়ী চিকিৎসা দিতে হবে।
অংশ-
৪ ঃ দূৃর্ঘটনা
থেকে বাচার উপায়
স্বাভাবিক
পতণ ঃ
দাহ্য
পদার্থটি রাখতে হবে ( কাঠ, কাগজ, তৈল
ইত্যাদি ) পড়ে যাওয়া উপাদান
থেকে দূরে রাখতে হবে।
পড়ে যাওয়া দ্রব্য স্পর্শ করা যাবে না।
ছিদ্রটা বন্ধ করে দিতে
হবে যদি কোন ঝুকি
না থাকে পানি ছিটিয়ে
ধোয়া হ্রাস করতে হবে। পাত্রের
ভিতরে পানি দেওয়া যাবে
না। অল্প শুকè পড়ে
যাওয়া দ্রব্য বেলচা দিয়ে পরিষ্কার করতে
হবে। পাত্রটি মুছতে হবে। পাত্রটি ঐ
জায়গা থেকে সরিয়ে ফেলতে
হবে। অল্প পড়ে যাওয়া
তরল দ্রব্য প্রচুর পানি দিয়ে পরিষ্কার
করতে হবে। বেশি পরিমান
দ্রব্য পড়ে গেলে তা
থেকে কিছুটা অগ্রসর হয়। সে খানে
গর্ত করে পড়ে যাওয়া
দ্রব্য সেকানে বিন্যস্ত করতে হবে অপ্রয়োজনীয়
লোকদের দূরে রাকতে হবে
ঝুকিপূর্ণ এলাকা পৃথক করতে হবে
এবং প্রবেশাধিকার নিষেধ করতে হবে উল্লেখিত
পরিমান ( আর কিউ ) ঃ
পাউন্ড দি
সুপারফান্ড এমেন্ডমেন্টস এন্ড রিঅথোরাই জেমন
আইন (———)শাখা ৩০৪-এ
বলা হয়েছে যে দ্রব্যের প্রকৃতি
যদি উল্লেখিত পরিমানের চেয়ে বেশি বা
সমান হয়। তবে দ্রুত
স্থানীয় পরিকল্পনা কমিটিকে জানাতে হবে। এবং তারা
তা ইমার্জেন্সি রেসপন্স কমিশনকে জানাবে (৪০———-৩৫৫.৪০) মক্ত
দ্রব্যের প্রকৃতি যদি কেরেকলা শাখা ১০৩ এর
কম হয় তবে ন্যাশনাল
রেসপন্স সেন্টার অবশ্যই তা লক্ষ করবে
এবং দ্রুত মেট্রোপলিটক ওয়াশিংটর এর (৮০০). ৪২৪-৮০০২ অথবা (২০২)
৪২৪-২৬৭৫. এলাকায় জানাতে হবে (৪০ সি.
এফ. আর. ৩০২.৬)
অংশ
– ৫ ঃ একটি
নিয়ন্ত্রন, ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষা
বায়ুরন্ধ্র
ঃ অবরুদু প্রকৃয়ার অবাধে বায়ু চলাচলের যোগান
দিতে হবে। প্রকট সীমা
প্রকাশিত হতে হবে।
চোখ
প্রতিরক্ষা ঃ
কর্মীদের
অবশ্যই তরল পদার্থ প্রতিরোধক
অথবা ধূলা বালি প্রতিরোধক
নিরাপদ চশমা এবং একটি
মুখ রক্ষক পরিধান করতে হবে যা
কিনা পদার্থের সংস্পর্শ থেকে প্রতিরোধ করে।
জরুরী
ধৌতকরণ সুবিধা ঃ
যদি
কমীদের চোখ অথবা ত্বকে
পদার্থটির সংস্পর্শের কোন সম্ভাবনা থাকে
তবে কর্মীর উচিত চোখ ধৌতকরণ
যন্ত্র এবং দ্রুত প্রচুর
পানির ঝাপটার যোগান রাখা। যা কিনা দ্রুত
কাজ করা এলাকার জরুরী
ভিক্তিতে ব্যবহার করা যায়।
পোশাক
পরিচ্ছেদ ঃ
কমীদের
উচিত যথোপ যুক্ত প্রতিরক্ষামূল
পোশাক এবং যন্ত্র পরিধান
করা যদি পদার্থটি ত্বকে
লাগার কোন প্রকার সম্ভাবনা
থাকে।
দস্তানা
ঃ
পদার্থটির
সংস্পর্শ প্রতিরোধ করার জন্য যথোপযুক্ত
প্রতিরক্ষামূলক দস্তানা কর্মীদের পরিধান করতে হবে।
বায়ুশোধক
ঃ
ইউ.এস ডিপার্টমেন্ট অব
হেলথ এন্ড হিউম্যান সার্ভি
স এন.আই.এস.এইচ পকেট গাইড
টু কেমিক্যাল হ্যাজার্ডস, এন.আই.ও.এস.এইচ ক্রাইটেরিয়া
এর তত্ত্বাবধানে সর্বাধিক ব্যবহৃত বায়ুশোধকটি উল্লেখিত। সুনির্দিষ্ট বায়ুশোধকটি নির্বাচন করা হয় কারখানার
দূষিত লেভেলের উপর ভিত্তি করে
এবং অবশ্যই কর্মসীমা অতিক্রম করা ঠিক নয়
এবং এটি প্রমানিত ন্যাশনাল
ইন্সটিটিউট ফর ওকাপেশনাল সেইফটি
এন্ড হেলথ এবং দি
মাইন সেইফটি এন্ড হেলথ এডমিনিসট্রেশন
দ্বারা প্রমানিত।
হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড
১০ পি.পি.এম- যে
কোন বায়ু সরবরাহকারী বায়ুশোধক।
২৫ পি.পি.এম-
যে
কোন বায়ু সরবরাহকারী বায়ুশোধক
যা সক্রিয়ভাবে লাগাতার প্রবাহিত হয়।
৫০ পি.পি.এম- যে
কোন স্বয়ং সম্পূর্ণ নিঃশ্বাসের যন্ত্রের সাথে সংযুক্ত ফেসপিস।
যে কোন বায়ু সরবরাহকারী
বায়ুশোধক ফেসপিস সংযুক্ত।
৭৫ পি.পি.এম- যে
কোন বায়ু সরবরাহকারী
বায়ুশোধক যা কিনা ফেসপিস
ভর্তি এবং সক্রিয়ভাবে চাহিদা
অনুযায়ী চাপ এবং অন্যান্য
পজেটিভ চাপের ধরণ অনুযায়ী হয়ে
থাকে।
মুক্তি
ঃ যে কোন বায়ু
বিশুদ্ধকরণ, সম্পূর্ণ ফেসপিস, শ্বসন (গ্যাসীয় নল) চিবুক স্টাইল
সামনে অথবা পেছনে স্থাপন
করে পেটী প্রতিরক্ষার যোগান
দিতে হবে এই যৌগিক
এর বিরুদ্ধে।
যে কোন যথোপযুক্ত মুক্তি
ঃ ধরণ, স্বয়ংসম্পূর্ণ শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্র।
অগ্নিকান্ড
এবং অন্যান্য দ্রুত অবস্থা যা কিনা জীবন
ও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ঃ
যে কোন স্বয়ংসম্পূর্ণ শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্র যা কিনা ফেসপিস
ভর্তি এবং সক্রিয়ভাবে চাহিদা
অনুযায়ী চাপ এবং অন্যান্য
পজেটিভ চাপের ধরণ অনুযায়ী হয়ে
থাকে।
যে কোন বায়ু সরবরাহকারী
বায়ু শোধক যা কিনা
ফেসপিস ভর্তি এবং সক্রিয়ভাবে ্চাপ
এবং অন্যান্য পজেটিভ চাপের ধরণ অনুযায়ী হয়ে
থাকে এবং যুক্ত আছে
সহায়ক স্বয়ং সম্পূর্ণ শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্র সক্রিয়ভাবে চাহিদা অনুযায়ী চাপ এবং অন্যান্য
পজেটিভ ধরণ অনুযায়ী হয়ে
থাকে।
অংশ-
৬ ঃ বিষবিজ্ঞানগত তথ্য
বিষসংক্রান্ত
তথ্য ঃ
৯০%
২ গ্রাম / এম ৩/৪
ঘন্টা ইনহেলেশন রেট এলসি ৫০;২২৭ পিপিএম ইনহেলেশন
মাউথ এলসিএল ও ৫০০ কেজি
/মিলিগ্রাম স্কিন-র্যাবিট এলডিএলও;
৪০৬০ কেজি, স্কিন র্যাট এল,
ডি ৫০; ২ গ্রাম
/কেজি স্কিন পিগ।
ক্যান্সার সম্ভাবনার অবস্থা ঃ এনিমেল লিমিটেড প্রমানপত্র (আইএআর সি শ্রেণী- ৩) আমাদের পড়াশোনা দিকনির্দেশনা করে যে হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড এর টিউমার হওয়ার কার্যকারিতা নেই।
স্থানীয়
কার্যকারিতা ঃ ধীর ধ্বংসাত্মক
শ্বাসগ্রহণ, ত্বক, চোখ, ইনজেকশন।
তীব্র
বিষ বিজ্ঞান স্তর ঃ বিষ
দ্বারা শ্বাস গ্রহণ এবং ইনজেকশন দেওয়া
হয়। তুচ্ছ বিষক্রিয়াও শোষণ করে।
কাঙ্খিত
কার্যকরী তথ্য ঃ তথ্য
পর্যাপ্ত নয়।
বিস্ফোরনের
ফলে ঝুঁকি বৃদ্ধি ঃ ফুসফুস, চোখ
অথবা ত্বকের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি।
স্বাস্থ্য
পরিণতি ঃ শ্বাসগ্রহণ ঃ
ক্ষয়িষ্ঞু / বিষ
৭৫ পিপিএম দ্রুত বিপদ হতে পারে
জীবন অথবা স্বাস্থ্যের।
তীব্র
শ্বাস প্রতিক্রিয়া ঃ বাস্প অথবা
কুয়াশায় সম্ভবত শ্বাস-প্রশ্বাস প্রক্রিয়ায় প্রচন্ড অস্বস্তির সৃষ্টি করে। ১০% এর
কারণে গলায় লালচে ভাব,
কাঁশি এবং শ্বাস কষ্ট
হয়। ৩০% এর উপরে
শ্বাস প্রশ্বাস সংকুচিত হয়। প্রচন্ড নিয়ন্ত্রিত
বিষক্রিয়ার ফলাফল হতে পারে মাথা
ব্যাথা, বমি ভাব, ডাইরিয়া,
টিউমার, ইরিটেবিলিটি, ইনোসোমনিয়া, হাইপার রিফ্লেক্রিয়া, নাম্বপেস, কনভালসান, অসতর্কতা, আঘাত এবং মৃত্যু।
শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষতিকর মাত্রা সম্ভবত অল্প ব্রঙ্কাইটিস থেকে
ফুসফুসে ইউমা এবং প্রতিক্রিয়াটি
সম্ভবত কয়েক
ঘন্টা বিলম্বিত হয়।
দীর্ঘকাল
ব্যাপী প্রতিক্রিয়া ঃ কুকুরদের যদি
দ্রবণের ৯০% থেকে পিপিএম
দিনে ৬ ঘন্টা, সপ্তাহে
৫দিন, ৬ মাসের জন্য
হয় তাহলে কোন প্রতিক্রিয়া দেখা
যাবে না প্রথম ২৩
সপ্তাহে। পরে ২৩ সপ্তাহ
কাঁশি, লেফরিমেশন এবং বিবর্ণ চুল
দেখা যেতে পারে। কোন
চুলের বীজকোষ ধ্বংস না করে এবং
ফুসফুস উত্তেজিত করে ত্বকের পুরুত্ব
দেখায়। খরগোশকে ৩ মাস ২২
পিপিএম দিলে বিবর্ণ চুল
এবং নাকের চারপাশে উত্তেজনা দেখা যায়।
ত্বকের
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঃ ক্ষয়িষ্ঞু
তীব্র
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঃ
বাস্প
অথবা কুয়াশা ত্বকের জন্য ক্ষতিকারক। ৬%
মিশ্রন দূর্বল ক্ষতিকারক। অল্প মিশ্রিত তরলের
সাথে সংযোগের ফলে ত্বকের স্নায়ু
উত্তেজনা এবং সাদাভাব হয়।
যদি না যায় তাহলে
এরিথমা অথবা ভেসিকাল প্রক্রিয়া
হতে পারে। আলসারের সাথে উচ্চ মিশ্রণ
বেশী পোড়ায়। এখানে মানব জাগড়নের অসমাপ্ত
অথবা অসংলগ্ন প্রতিবেদন আছে।
দীর্ঘদিনের
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঃ
কার্যক্ষমতা
নির্ভর করে মিশ্রন এবং
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সময়ের উপর। ধীর ক্ষতিকারক
উপাদানের সাথে পর্যায়ক্রমে সংস্পর্শের
ফলে টিউমারটিটিস অথবা একই রকম
তীব্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়।
চোখের
সংস্পর্শ ঃ ক্ষয়িষ্ঞু
তীব্র
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ
বাস্প
সম্ভাব্য কারণ হতে পারে।
লালচে ভাব, প্রচন্ড তীব্রতা
এবং অস্পষ্টতা। তরল তীব্র আলসারের
কারণে সম্ভবত ফলাফল হচ্ছে অন্ধত্ব। সম্ভবত কার্যকারিতা স্থগিত। খরগোশের চোখে করনিয়া ইপিথিলিয়াম
সমস্যা হচ্ছে ০.৫% যা
স্বাভাবিক হয় ২৪ ঘন্টায়।
তীব্র করনিয়া ইডিমা কেঁপে কেঁপে জ্বলে ৫%। অত্যন্ত
কাছাকাছি করনিয়ার আইরিশ এবং রক্তনালী ৪
থেকে ৫ মাসে অল্প
উন্নতি হয়। ৫ থেকে
৩০% করনিয়াল অন্ধত্ব্য যা দৃঢ়ভাবে মনোযোগ
দিতে হবে > ১০%।
দীর্ঘকাল
ব্যাপী প্রতিক্রিয়া ঃ পরিণতি নির্ভর
করে দ্রবণ এবং কার্যকারিতার সময়ের
উপর। পূণরাবৃত্ত প্রতিক্রিয়া ধীরক্ষতিকারক উপাদানের সম্ভবত কারণ সংযোজনকারী অথবা
পরিণতি তীব্র প্রতিক্রিয়ার। খরগোশকে ১০ সপ্তাহে ৭
পিপিএম দিলে কোন করনিয়াল
ক্ষতি দেখা যায় না।
পাকস্থলী
ঃ ক্ষয়িষ্ঞু/বিষ/এনিম্যাল লিমিটেড
কারসিনোজেন
তীব্র
প্রতিক্রিয়া ঃ মুখে এবং
গলায় প্রচন্ড অস্বস্তি এবং আঘাতের কারণ
হতে পারে। কন্ঠনালী এবং পেট প্রসারিত
করে এবং আভ্যন্তরীন রক্তক্ষরন
হয়। ৫ জন মানুষ
যারা ৫০ এমএল ইনজেকশন
নেয় ৩৫% দ্রবন থেকে
তারা উপলব্ধি করে পেট এবং
বুকের ব্যাথা, নিঃশ্বাস ধারণ করে মুখে
ফেনা হয়। এবং জ্ঞান
হারিয়ে ফেলে। তারা পরবর্তীতে মোটর
এবং সংবেদনশীল অক্ষমতা, জড় মাইক্রোহেমোরেইজ এবং
উন্নত লিউকোসাইটোসিসেস উন্নতি করেছে। ১ পেপিউমোনিয়ার উন্নতি।
সব ঠিক তহয়ে যায়
২-৩ সপ্তাহে। প্রানঘাতি
প্রতিবেদনে ইঁদুর ছিল ৭৫ এমজি/কেজি ৭৫% দ্রবনে।
দীর্ঘকালব্যাপী
প্রতিক্রিয়া ঃ
প্যাথলজিক্যাল পরিবর্তন পিরিওজেনটিয়াম সময়ে দেখা যায় যে পুরু ইঁদুর ৮ সপ্তাহে গ্রহণ করে ১.৫% হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড তরল হিসেবে পান করে। ৩৫ সপ্তাহে ইঁদুরের চিকিৎসার জন্য ০.১৫% হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড এর ফলাফল হল জল চিকিৎসার অধঃপতিত প্রাণীর যকৃত এবং বৃক্ক নালা করে ইপিথিলিয়াল টিস্যু, পঁচনরূপী ব্যাধী, দাহ্যতা, অনিয়মিত টিস্যুর গঠন, পাকস্থলীর প্রাচীর এবং হাইপারথেফিলথিকা সংক্রান্ত টিস্যুর ছোট আভ্যন্তরীন প্রাচীর; ১% কেন্দ্রীভূত অপসারনের ফলে শরীরের ওজন কমবে এটা সুস্পষ্ট এবং ২ সপ্তাহের মধ্যে মারা যাবে। পূণরায় ইঁদুরের উপর প্রয়োগ করা হলে গ্রহণীতে এজিনোমাস এবং কর্কটনামক একপ্রকার রোগ হয়।
by Mashiur | Dec 21, 2018 | রাসায়নিক
চালনা এবং গুদামজাত করা ও এক্সপোজার নিয়ন্ত্রণ
এক্সপোজার নিয়ন্ত্রণ এখানে থাকছে কর্মচারী, স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা প্রফেশনালস এবং নিয়োগ কর্তাদের জন্য হ্যান্ডলিং ও ষ্টোরেজ সংক্রান্ত তথ্য। আরও থাকছে বিপজ্জনক বস্তুর দুর্ঘটনাজনিত নিঃসরণে সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে সতর্কতা এবং এক্সপোজার নিয়ন্ত্রণ অনুশীলনীগুলোর বিবরণ নিম্নে দেওয়া হলো
তথ্যের গুরুত্ব ঃ
ধওে নেওয়া যাবে না যে ষ্টোরে রাখা কন্টেনারগুলো নিরাপদ সেগুলো ক্ষয়ে যায়। ঢাকনাগুলো লিক থাকতে পারে। আগুনের স্ফুলিংগ কিংবা উত্তাপে আগুন ধওে যেতে পারে। বিস্ফোরণ ঘটাতে পারে। পরস্পরের সগে বেমানান এমন বস্তুগুলো ঘনিষ্ঠভাবে গাদাগাদি করে রাখলে বিপজ্জনক প্রতিক্রিয়া হতে পারে। এমন বাস্তব প্রেক্ষিতে আমরা জানতে পারি-
বিপজ্জনক পদার্থগুলো কিভাবে হ্যান্ডেল করতে হয়।
অনিরাপদ গুদামজাতকরন প্রতিরোধ করার উপায়।
নিজেদের সম্ভাব্য বিপদ থেকে রক্ষা করতে কি কি করা দরকার।
এক্সপোজার নিয়ন্ত্রণ ও ব্যাক্তিগত নিরাপত্তাঃ
এই সেকশনে পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা প্রফেশনাল এবং মালিকদের জন্য বিপজ্জনক পদার্থের এক্সপোজার থেকে শ্রমিককে কিভাবে রক্ষা করা যায় এবং ঝুঁকি কমানো যায় সেই পদ্ধতিগুলো আলোচিত হয়। এতে অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে পারসোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট গুলো এবং তাদের যথোপযুক্ত ব্যবহার সম্পর্কে একটা সুস্পষ্ট ধারণা দেওয়া হয়। স্বাভাবিক এবং জরুরী অবস্থায় পিপিই-ও সুপারিশমালার আলোকে গ্রহণীয় ব্যবস্থাদিও উপরে আলোকপাত করা হয়।
এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ কে?
এ থেকে ঝুঁবিপূর্ণ/বিপজ্জনক পদার্থ নিয়ে কাজ করতে কি কি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে তা ানতে পারা যায়।
নিজের স্বাস্থ্য রক্ষায় কি কি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা হাতের কাছে রাখতে হবে তার একটা সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।
অনুধাবন করা যায় যে এক্সপোজার হ্রাসে প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণের চাইতে প্রকৌশলগত নিয়ন্ত্রণ অনেক বেশি কার্যকর এবং তা পিপিই’র চাইতেও অধিকতর ভালো।
বাস্তসংস্থান কিংবা পরিবেশগত তথ্য
এই সেকশনের তথ্যাদি ঃ পরিবেশের মধ্যে কোনো রাসায়নিক পদার্থ অবমুক্ত করলে তার কি প্রভাব পড়তে পারে তার মূল্যায়ন করতে এই সেকশনে পরিবেশিত তথ্য সহায়ক হয়। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত অনুশীলনগুলোও মূল্যায়ন করতে এর ভূমিকা অনস্বীকার্য। মাছ, গাছপালা ইত্যাদির উপরে পরিবেশগত বিষক্রিয়ার দীর্ঘ মেয়াদী বিরূপ প্রভাবের যাবতীয় উপাত্ত এতে সন্নিবেশিত থাকে। বাতাস, পানি কিংবা মাটিতে কেমিক্যাল এর আচরণ পরিবেশদূষণ মূল্যায়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাত্ত হিসাবে বিবেচিত হয়।
এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ কে?
বিষাক্ত কেমিক্যাল অপ্রয়োজনে কিংবা কাজে ব্যবহারের অনুপযুক্ত হয়ে পড়লে কোথায় নিরাপদে ফেলে দেওয়া যায় তা নির্ধারণ করতে পরিবেশগত তথ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। পরিবেশগত বিষয় উপাত্ত জানা থাকলে পানি, মাটি কিংবা বাতাসে তার ক্রিয়া-প্রক্রিয়া কি হবে কিংবা সেই ক্রিয়ার বিপজ্জনকতা কতটুকু সে সম্পর্কে সঠিক সিদ্ধঅন্ত নেওয়া যায়। আলোচ্য সেকশনে পরিবেশিত তথ্যাদি এসব বিষয়ে অত্যন্ত সহায়ক হয়।
ডিসপোজাল সংক্রান্ত বিবেচ্য বিষয় (অপসারণ)
এই সেকশন পেশাগত পরিবেশবিদ কিংবা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত ব্যাক্তিদের জন্য যথোপযুক্ত ডিসপোজাল ইনফরমেশন প্রদান করে। এতে ডিসপোজাল এর স্পেশাল পদ্ধতিগুলো জানা যায়। তার সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে অবহিত হওয়া যায়।
এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ কে?
প্রদত্ত তথ্য উপযুক্ত ডিসপোজাল প্রণালী নির্ধারণ করতে সাহার্য করে এবং তদ্বারা পরিবেশের ক্ষতি, জনসাধারনের স্বাস্থ্য- ঝুঁকি, আইন ও নিয়মনীতি লংঘন, ইত্যাদি প্রতিরোধ করা সহজতর হয়।
পরিবহন সংক্রান্তঃ
এই সেকশনের তথ্যে থাকে
নিয়োগর্তা, পরিবেশক জরুরী অবস্থা মোকাবিলায় নিয়োজিত সহায়কবৃন্দ এবং ট্রান্সপোর্ট/শিপিং ডিপার্টমেন্ট এর জন্য শিপিং ক্লাসিফিকেশন সংক্রান্ত তথ্য। সেই তথ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকে-
– ঝুঁকিপূর্ণ পদার্থের বিবরণ/শিপিং এর উপযুক্ত নাম
– ঝুঁকির শ্রেণী বিন্যাস, এবং
– সনাক্তকরননাম্বার।
এছাড়া দেশীয় এবং আন্তর্জাাতিক শিপিং সংস্থাগুলোর নিজস্ব রেগুলেশনের পরিপূরক সকল ইত্যাদি।
by Mashiur | Dec 21, 2018 | রাসায়নিক
বিষবিজ্ঞানগত তথ্য
কোনো পদার্থ কিংবা তার গঠনকারী উপকরণগুলোর বিষাক্ততা পরীক্ষা সম্পর্কিত তথ্য আমরা এই সেকশনে পাই। সাধারণতঃ তথ্যগুলোতে পশুর উপরে পরীক্ষার প্রতিফলন থাকে। যদিও কিছু কিছু মানবীয় উপাত্ত পাওয়া যাবে যদি কোনো মানুষের দুর্ঘটনাজনিত কারণে বিষক্রিয়া ঘটে তার পরীক্ষা শেষে। এই সেকশনের তথ্যগুলো ডাক্তারী পেশা, পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা প্রফেশনাল এবং বিষবিজ্ঞানীদের জন্য পরিবেশিত। এতে সন্নিবেশিত উপাত্তগুলোর সাহায্যে মানব দেহে সৃষ্ট বিপজ্জনক অবস্থার মাত্রা নিরূপণ করা যায়।
এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ কে?
বিষাক্ত পদার্থের কাছে উন্মুক্ত শ্রমিকদের সম্ভাব্য স্বাস্থ্য -ঝুঁকি মূল্যায়ন করার জন্য বিষবিজ্ঞানগত উপাত্তগুলোর মূল্য অপরিসীম। এক্সপোজড জনগোষ্ঠির স্বাস্থ্যের উপরে ব্যবহৃত অধিকাংশ কেমিক্যাল কতটা বিরূপ প্রভাব ফেলে তার সম্পূর্ণ নির্ভরযোগ্য কোনো প্রমাণ পাওয়া কষ্টসাধ্য। তাই পেশাদার ব্যক্তিবর্গকে মানব দেহের উপর সম্ভাব্য প্রভাবের পূর্বাভাস দিতে পশু সম্পর্কিত বিষবিজ্ঞানগত উপাত্তের উপরে অবশ্যই আস্থা রাখতে হয়।
ফাষ্ট এইড এর ব্যবস্থাদি ফাষ্ট এইড এর ব্যবস্থাদি এই সেকশনের তথ্যাদিতে দুর্ঘটনাজনিত এক্সপোজারের জন্য মেডিক্যাল এবং ফাষ্ট এইড সম্পর্কে তথ্য থাকে। কিভাবে এক্সপোজার হল তারও উদ্ধৃতি এতে থাকবে। যেমন –নিশ্বাস গ্রহণ, ত্বক, চোখ এবং পাকস্থলীতে গ্রহণ, ইত্যাদি। একজন সাধারণ কিংবা বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত ব্যাক্তি তাৎক্ষনিকভাবে যে প্রতিষেধক ব্যবহার করতে পাওে তার উল্লেখ এতে থাকবে। এর একটি সার সেকশনে চিকিৎসকের পরামর্শমূলক বিবৃতি সহ প্রশিক্ষিত মেডিক্যাল কর্মীদের অবগতি ও চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণের এবং রোগ নির্নয় পদ্ধতির উপর কিছু বিনির্দিষ্ট মেডিক্যাল ইনফরমেশশন থাকবে। এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ কে?দুর্ঘটনার পওে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পেশাদার চিকিৎসকের চিকিৎসা গ্রহন করা উচিত। তথাপি, তাৎক্ষণিকভাবে গৃহীত পদক্ষেপে কোনো ছোটখাটো এবং বড় আঘাতের মধ্যে উল্লেখযোগ্য তারতম্য ঘটাতে পারে। যেমন চোখে ব্যাটারীর এসিড লাগার সাথে সাথে যদি পানির ঝাপটা দেওয়া যায় তাহলে দৃষ্টিশক্তি হারাবার আশংকা বহুলাংশে হ্রাস পাবে। এসিড আক্রান্ত চোখটা বা চোখ দুটো বাঁচানো যাবে। তাই আপনাকে হাতের কাছে কোনো প্রতিষেধক দ্বরা প্রাথমিক পরিচর্যা কিভাবে করা দরকার তা আবশ্যিকভাবে আগেই জানা দরকার।
সেকশন-৫ৎ অগ্নি নিরোধক ব্যবস্থাএমএসডিএস এর এই সেকশনে অগ্নি প্রতিরোধের লক্ষ্যে প্রশিক্ষিত অগ্নি নির্বাপন কর্মী, জরুরী পরিসেবায় নিয়োজিত কর্মী, কর্মচারীবৃন্দ এবং বৃত্তিগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা প্রোফেশনালদের জন্য মৌলিক নির্দেশনা থাকবে। সংশ্লিষ্ট বস্তুর প্রজ্জ্বলন এবং বিস্ফোরণ বৈশিষ্ট্যাবলী, নির্বপানের জন্য যথোপযুক্ত ম্যাটিরিয়াল এবং নিরাপদ এবং কার্যকরভাবে অগ্নি নির্বাপনের যাবতীয় সতর্কতা এবং পদ্ধতিগুলোর বিবরণ লিপিবব্দ থাকে।
এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ কে?
ক্স সংশ্লিষ্ট বস্তুর বিপজ্জনকতার পরিমাপ সম্পর্কে একটা সুস্পষ্ট পূর্ব ধারণা পাওয়া এবং তা কার্যকরভাবে মোকাবিলা করার জন্য আগাম পরিকল্পিত ব্যবস্থা হাতের কাছে রাখা যায়। (সেকশন ৯ দ্রষ্টব্য)ক্স কোনো দাহ্য বিষবিজ্ঞানগত তরল পদার্থের ”ফ্লাস পয়েন্ট” কিংবা সর্বনিু যে তাপমাত্রায় আগুন লেগে যেতে পাওে, সে সম্পর্কে অবহিত হওয়া এবং প্রতিরক্ষা/প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়। ক্স এই সেকশনে থেকে জানা যাবে যে আগুনের তাপ নয় বরং আগুন থেকে নির্গত বিষাক্ত ধোঁয়া মানব দেহের জন্য সবচাইতে বেশি বিপজ্জনক। এই সেকশনে জানা এবং প্রত্যাশিত ঝুঁকিপূর্ণ দাহ্য পণ্যের একটা তালিকা সন্নিবেশিত করা হয়। (কেশন ৫ দ্রষ্টব্য)ক্স এখানে ব্যাখ্যা পাওয়া যায় কখন কোন ম্যাটিরিয়্যাল বিষ্ফোরণোন্নুখ হতে পারে কিংবা সচরাচর হয়না এমন কোন আগুনজনিত বিপদ বা ঝুঁকি আছে কিনা।
বিষক্রিয়া ঃ বিষক্রিয়া হতে রক্ষার্থে রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারে নিুোক্ত সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে ঃ
যতদূর সম্ভব রসায়ন সর্ম্পকে অবগত থাকা যাতে ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব হয়।
কেমিক্যালস নিয়ে মেশিনে কাজ করার সময় সঠিক সরঞ্জামাদি বেছে নিতে হবে।
জ্ঞানের অভাবে যাতে দূর্ঘটনা সংঘটিত না হয় সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে।
মেশিন/ সরঞ্জামাদি কর্মস্থলে মেরামতের সময় নিয়ন্ত্রনকারী যথাযথ নিরাপত্তামূলক পদক্ষেপ গ্রহন করা।
নিয়োজিত শ্রমিকদের জন্য কর্র্তৃপক্ষের দায়িত্ব হচ্ছে শ্রমিকদের কাজে সহযোগিতা করা, নিয়ম-কানুন সর্ম্পকে অবগত করা এবং তাদের কর্মস্থলে কেমিক্যাল ব্যবহারে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সর্ম্পকে সচেতন করা। শ্রমিকদের উচিৎ ঝুঁকি সর্ম্পকে নিজেকে সর্তক রাখা এবং অন্যদেরকে এ ব্যাপারে অবগত করা। সুস্থ পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নিুোক্ত সর্তকতামূলক ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে ঃ
সমস্ত সরঞ্জামাদি যথাযথ ব্যবহার করণ যাহা নিজেকে এবং অন্যদেরকেও ক্ষতি হতে রক্ষা করে।
কাজ আরম্ভের পূর্বে সরঞ্জামাদি যথাযথ পরীক্ষা করা এবং যে কোন জরুরী ভিত্তিতে পরিদর্শককে অবহিত করা।
রসায়ন ব্যবহারে যে বিপদ সংঘঠিত পারে সে ব্যাপারে যথেষ্ট মনযোগী হওয়া।
ঝুঁকিপূর্ণ রসায়ন ব্যবহার থেকে বিশেষত মহিলা কর্মী, গর্ভবতী অথবা বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে সুস্থ পরিবেশ নিশ্চিত করা।
ক্ষতি বা রোগ ভোগের সময় তাকে সঠিক চিকিৎসা ও ক্ষতিপুরণ দেয়া।
ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জাম ঃ ওয়াশিং প্লান্টে কাজে নিয়োজিত সকলের নিরাপত্তার স্বার্থে নিুলিখিত ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামের অবশ্যই ব্যবস্থা রাখতে হবে।
ক। নোজ মাস্ক
খ। প্রটেকটিভ গ্লাভস
গ। এপ্রন (ওয়াশের জন্য)
ঘ। রেক্সিন এপ্রন (স্যান্ড ব্লাস্টের জন্য)
ঙ। রাবারের তৈরী গাম বুট/ শর্ট বুট
চ। আই প্রটেকটর।
ছ। তাৎক্ষনিক চক্ষু ধৌত করার ব্যবস্থা।
প্রশিক্ষন এবং শিক্ষা ঃ রসায়নের ঝুঁকি নিয়ন্ত্রন করতে প্রশিক্ষন ও শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। যারা কেমিক্যাল নিয়ে কাজ করে তাদের সম্ভাব্য শিক্ষা দেওয়া উচিৎ। কেমিক্যাল দ্বারা ঝুঁকি ঘটলে আত্মরক্ষামূলক সরঞ্জামাদি ব্যবহার করবে এবং জরুরী ভিত্তিতে প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে। শ্রমিকরা প্রশিক্ষন প্রাপ্ত হলে ঝুঁকিপূর্ন রসায়ন ব্যবহারে ঝুঁকি এড়ানো সহজ বিধায় এ ব্যাপারে শ্রমিকদেরকে প্রশিক্ষন দেওয়ার ব্যবস্থা থাকতে হবে।
by Mashiur | Dec 21, 2018 | রাসায়নিক
ফিজিক্যাল ও কেমিক্যাল গুণাগুণ
এই সেকশনে প্রদত্ত তথ্যের সাহায্যে পরিবহন/শিপিং ডিপার্টমেন্টগুলো শিপমেন্টের জন্য যথোপযুক্ত কাগজপত্র/ ডকুমেন্ট তৈরি করতে পারে। যথাযথভাবে মালামাল এর প্যাকেজিং ঐ তথ্যানুযায়ী করা সম্ভব যাতে পরিবহনকালে কোনো বিপজ্জনক অবস্থা সৃষ্টি না হতে পারে। কোন পদার্থে কতটা ঝুঁকি থাকতে পারে তাও এই তথ্যের সাহায্যে জানা যায়।
এখানে এসবের তথ্য থাকবে-
ভৌত উপাত্তের তালিকা
পদার্থের স্ফুটানংক বা বয়েলিং পয়েন্ট
পানিতে দ্রাব্যতা
আঠালো ক্ষার বিশেষ
স্পেসিফিক গ্রাভিটি
গলনাংক বা মেলটিং পয়েন্ট
বাস্পীভবনের হার ইত্যাদি।
এসব তথ্য জানা থাকলে পদার্থটির ক্রিয়া বিক্রিয়া সম্পর্কে পূর্বাভাস পাওয়া যাবে। নিরাপদ হ্যান্ডলিং পদ্ধতি নির্ধারণ এবং সঠিক পিপিই নির্ধারণ করা যাবে।
এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ কে?
বিভিন্ন তাপমাত্রায় বস্তুটির আচরণ সম্পর্কে জানা যায়।
পানিতে তার বিক্রিয়া কি সে সম্পর্কে অবহিত হওয়া যায়।
বিশেষ ভেন্টিলেশন বা শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণযন্ত্রেও ব্যবহার সম্পর্কে জানতে পারা যায়।
দাহ্য ও বিষাক্ত পদার্থের ক্ষেত্রে পূর্ব সতকর্তামূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে ম্পষ্ট ধারণা পাওয়া যেতে পারে।
স্থিতিশীলতা এবং সক্রিয়তা
এই সেকশনে তখ্য ঃ পদার্থগুলোর পারস্পরিক বিক্রিয়ার বিভিন্ন পথ আছে। এই সেকশনে বিপজ্জনক পদার্থ এবং পরিস্থিতিগুলো তালিকাভুক্ত করতে যখন সেগুলো এমএসডিএস-এ আলোচিত পদার্থের সঙ্গে বিক্রিয়া ঘটায়। এতে থাকে রাসায়নিক পদার্থগুলোর পারস্পরিক অসঙ্গতি, সেগুলো এড়িয়ে চলার শর্ত, পণ্য পৃথকীকরণ এবং পণ্যের স্থিতিশীলতা সম্পর্কে তথ্যাদি।
এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ কে?
আগে জানা থাকলে অধিক নিরাপদে ম্যাটিরিয়াল হ্যান্ডেল এবং ষ্টোর করা।
পরিবর্তিত তাপমাত্রায় পদার্থটির প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানা যেতে পারে।
কন্টেইনার এবং তাকের জন্য উপযুক্ত উপকরণ নির্বাচন করা।
নিয়ন্ত্রক বা রেগুলেটরী তথ্য
এই সেকশন নিয়োগকারী এবং বাস্তবায়নকারী কর্মীদের জন্য কেমিক্যাল গুণাগুণ নীতিমালা পরিবেশিত হয়। আন্তর্জাতিক রেগুলেশনগুলোও এতে সন্নিবেশিত থাকতে পারে।
এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ কে?
দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক রেগুলেটরী বাধ্যবাধকতা মেনে চলতে এই অংশে সন্নিবেশিত তথ্যাদি ব্যাপকভাবে সাহায্য করে।
সেকশন-১৬ ঃ অন্যান্য তথ্য
এই সেকশন অতিরিক্ত তথ্যের উৎস সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে।
এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ কে?
এই সেকশন অতিরিক্ত তথ্য আহরণের ব্যাপারে নমনীয়তা অনুমোদন কওে এবং একটি পূর্ণাংগ এমএসডিএস প্রনয়ন নিশ্চিত করে। এতে ঝুঁকির হার নির্ণয় ব্যবস্থায় একটি সহজ, সনাক্তযোগ্য এবং সহজবোধ্য রেফারেন্স পাওয়া যায় যার সাহায্যে কোনো পদার্থের বিপজ্জনকতা মূল্যায়ন করা সম্ভবপর হতে পারে।
আপনার মূলবান চোখ দুটো রক্ষা করার জন্য নিরাপদ চশমা ব্যবহার করুন।
by Mashiur | Dec 21, 2018 | রাসায়নিক
ঝুঁকি সনাক্তকরণ নীতিমালা
এই সেকসনটি দুটি অংশে বিভক্ত। প্রথমটিতে ম্যাাটিরিয়ালটির চেহারার বর্ণনা এবং ইমারজেন্সী কর্মীদের জন্য সর্বাধিক তাৎপর্যপূর্ণ বিষয়গুলোর কথা বিবৃত থাকে। আপাতদৃষ্টিতে সম্ভাব্য বিপদ ও ঝুঁকিগুলোর স্বতন্ত্র ও উল্লেখযোগ্য ক্ষতিকারক বৈশিষ্ট্যগুলোর চিত্র তুলে ধরা হয়। ঐ সব ম্যাটেরিয়াল জলজ প্রাণী কিংবা পরিবেশের কতটা ক্ষতি করতে সক্ষম তার একটা বিবরণ এতে থাকে। এব্যাপারে আরও তথ্যেও জন্য নম্বর সেকশন লক্ষ্য করা যায়।
এই সেকশনের দ্বিতীয় অংশে স্বাস্থ্যের উপর সম্ভাব্য ক্ষতির প্রভাব, ঝুঁকিপূর্ণ পদার্থের সংস্পর্শে এসেছে কিনা তার আলামত, ম্যাটিরিয়ালে ব্যবহৃত উপকরণ ইত্যাদি বিষয়ে তথ্য প্রদান করা হয়। দেহের কোন অঙ্গে কতটা ক্ষতি হতে পারে সেই মাত্রা এবং ভয়াবহতার ইঙ্গিতও এখানে পাওয়া যায়। এতে অবশ্যই স্বল্প মেয়াদী এবং দীর্ঘ মেয়াদী বিরূপ প্রভাব, এর লক্ষণ এবং এক্সপোজারের মেডিক্যাল কন্ডিশন কি ভাবে খারাপ হতে পারে সে সম্পর্কে তথ্য ও থাকবে।
বলা বাহুল্য যে, আগে কোনো বস্তুর এক্সপোজার এর ঝঁুঁকি এবং তার ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে জানা থাকলে উপযুক্ত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ সহজতর হয়। শরীরের উপর দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব রাখে এমন ম্যাটিরিয়াল বিশেষভাবে ভয়ংকর বিপজ্জনক কেননা এর তাৎক্ষনিক আলামত পাওয়া যায় না কিংবা প্রভাবিত ব্যাক্তি তার দৈনন্দিন কাজে সেটা অনুভব-ও করেনা। কিন্তু ঐ শ্রমিক কিংবা এক্সপোজড ব্যাক্তি অবসর জীবনে মারাতœক স্বাস্থ্য সমস্যায় পতিত হয়। কোন কোন ম্যাটেরিয়াল শরীরের বিশেষ বিশেষ অঙ্গেও (হৃৎপিন্ড, লিভার, ফুসফুস, কিডনী ইত্যাদি) ক্ষতি করে।
শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণের মাধ্যমে মানুষের দেহের মধ্যে বিপজ্জনক বস্তু প্রবেশ করে থাকে। কোন রাসায়নিক তরল পদার্থের উগ্র গন্ধ দ্বারা তার ক্ষতির পরিমাপ করা সক সময়ে সঠিক হয় না। এমনও দেখা গেছে উগ্র গন্ধ ছড়ায় না এমন কেমিক্যাল ও দীর্ঘমেয়াদে আপনার অগোচরে আপনাকে সতর্ক থাকতে সাহায্য করতে পারে। ক্ষতিকর ব্যাক্তিগত সংস্পর্শের বিষয়ে এবং সুরক্ষার ব্যবস্থাদি সম্পর্কে এ কেবল জন্তু জানোয়ারের উপাত্তগুলো তালিকাভুক্ত হয় তবে যদি তা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য প্রাসংগিক হয়। প্রাণী সম্পর্কিত বিশদ উপাত্ত সেকশনে লক্ষ্য করা যাবে।
দুর্ঘটনাজনিত কারণে নিসৃত বিপজ্জনক বস্তুর মোকাবিলায় গ্রহণীয় ব্যবস্থা
ঝুঁকি সনাক্তকরণ নীতিমালায় এই সেকশনে ইমারজেন্সী কর্মী এবং পরিবেশ সংক্রান্ত পেশাদারদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বস্ত মেঝেতে উপচে বা ছিঁটকে পড়লে তা মোকাবেলায় কোন পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে তারই একটা বিবরণ থাকে। উদ্ধারকার্য পরিচালনা, পাত্র পুনরায় ভর্তি করা এবং যথাযথ সংরক্ষণ এবং পরিষ্কার করার কৌশল এবং অন্যান্য জরুরী পরামর্শ এতে থাকে। সেগুলো সঠিকভাবে অনুসরণ কওে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা কর্মীরা তাদের নিজের এবং পরিবেশের সু-রক্ষা নিশ্চিত করতে হতে।ক্স এতে পরিবেশিত জ্ঞান দ্বারা জরুরী অবস্থায় করণীয় বিষয়ে ষ্টাফদের প্রশিক্ষণ এবং কর্ম এলাকায় যাবতীয় প্রয়োজনীয় সাজ-সরঞ্জামের ব্যবস্থা রাখার জন্য পূর্ব পরিকল্পনা প্রনয়ন করা যায়।ক্স এতে পরিবেশিত জ্ঞান দ্বারা জরুরী অবস্থায় করণীয় বিষয়ে ষ্টাফদের প্রশিক্ষণ এবং কর্ম এলাকায় যাবতীয় প্রয়োজনীয় সাজ-সরঞ্জামের ব্যবস্থা রাখার জন্য পূর্ব পরিকল্পনা প্রনয়ন করা যায়।ক্স দাহ্য পদার্থের দুর্ঘটনাজনিত নিঃসরণে এবং তা জরুরী ভিত্তিতে পরিষ্কার করে ফেলার প্রণালী সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া যায়। জানতে পারা যায় কোন পরিস্থিতিতে কোন ধরনের টুল এবং ইকুইপমেন্ট এবং কোন প্রকারের অদ্রাহ্য শোষক পদার্থ ব্যবহার করতে হবে, ব্যবহারের কৌশলগুলো কি কি?