Select Page
ভারবহন ও উত্তোলন নীতিমালা সমুহের চমৎকার বর্ণনা

ভারবহন ও উত্তোলন নীতিমালা সমুহের চমৎকার বর্ণনা

ভারবহন/উত্তোলন নীতিমালা

উদ্দেশ্য:

ভার উত্তোলন একটি ঝুঁকিপূর্ন কাজ।এই ম্যাটেরিয়াল ব্যবহারের কাজের সময় বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন নতুবা বিপদের সম্ভাবনা থাকে। ভার উত্তোলন এর সময় কেহ যাতে কোনরুপ আঘাতপ্রাপ্ত বা বিপদেও সম্নুখীন না হয় , তা এড়ানোর  লক্ষ্যেই এ নীতিমালা প্রনীত। যাতে শ্রমিক কর্মচারীদের শরীরের ভিতরে ধুলাবালি, কাপড়ের ডাস্ট এবং কোন প্রকার দূগর্ন্ধ প্রবেশ করতে না পারে তার জন্য মাস্কের ব্যবস্থা করা আছে এবং সকল শ্রমিক কর্মচারীরা এই নিয়ম অবশ্যই পালন করে থাকে এবং শ্রমিকদের মাথায় একটি স্কার্ফ থাকে।

ভারবহন /উত্তোলনের জন্য নিম্নলিখিত নির্দেশাবলী পালন করতে হবে ঃ

  • ভার উত্তোলনের পূর্বে ওজন সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে নিন।
  • সম্পূর্ন সামনের দিকে ঝুঁকে ভার উত্তোলন করবেন না।
  • বড় সাইজের বাক্স দুইজনে ধরাধরি করে কোমর উচ্চতায় তুলুন, পরে আপনার বিধাজনক স্থানে স্থাপন করে ওজন বহন করুন।
  • ভারী ওজন বহনের ক্ষেত্রে অপরের সাহায্য নিন।
  • ভারবহন সময় আপনার দৃষ্টি সীমা পরিস্কার রাখুন।
  • ওজন বহনের সময় শব্দ ব্যবহার করে আশপাশের সকলকে সতর্ক করুন এবং সংঘর্ষ এড়ান।
  • ওজন বহনের সময় ট্রলি ব্যবহার করার চেষ্টা করুন শারীরিকভাবে ওজন বহন যথাসম্ভব পরিহার করুন।

২০০৬  সনের কারখানার বিধিমালা ৭৪ মোতাবেক সর্বোচ্চ ওজন বহন করা নির্দেশ নিম্নরুপ ঃ

১.         প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ ঃ ৩০.৯০ কেজি ( ৬৮ পাউন্ড )

২.        প্রাপ্ত বয়স্ক মহিলা ঃ ২২.৭০ কেজি ( ৫০ পাউন্ড )

পরিবেশগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নীতি

  • ট্রিমস্ লিঃ সর্বদা একটি স্বাস্থ্যকর ও সুন্দর কর্ম পরিবেশ নিশ্চিত করতে বন্ধ পরিকর এবং এখানে পর্যাপ্ত আলো বাতাস এর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
  • ফ্যাক্টরীর চতুর্দিকে যাতে ময়লা আবর্জনা জমে পরিবেশ দূষিত না হয় সেজন্য প্রত্যহ কোম্পানী নিয়োজিত সুইপার/ ক্লিনার দ্বারা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা হয়।
  • টয়লেট/ বাথরুম গুলো প্রত্যহ তিনবার করে জীবানু নাশক ঔষধ দিয়ে ভালভাবে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা হয়। যাতে কারখানার শ্রমিকদের স্বাস্থ্য নিশ্চিত করা যায়।
  • কারখানার আভ্যন্তরীন পরিবেশ রক্ষার্থে প্রতিটি বাথরুম/ টয়লেটে প্রয়োজনমত তোয়ালে এবং সাবান রাখা হয়। এছাড়া বাথরুম / টয়লেট সর্বদা শুকনা রাখা হয়।
  • ফ্যাক্টরীর আভ্যন্তরীন পরিবেশ যাহাতে স্বাস্থ্যকর ও সুন্দর থাকে তার জন্য ফ্যাক্টরীর বিভিন্ন ধরনের ডধংঃধমব একটা নির্দিষ্ট স্থানে সংরক্ষন করা এবং তাহা সপ্তাহে একবার ফ্যাক্টরী হতে বাহিরে নেবার ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে।
  • ফ্যাক্টরীর শ্রমিকদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তার জন্য থূ-থূ ও পিক্ ফেলার জন্য নির্দিষ্ট স্থানের ব্যবস্থা রয়েছে। সবাই তাহা ব্যবহার করে।
  • ফ্যাক্টরীর অভ্যন্তরে অতিরিক্ত শব্দ যাতে পরিবেশ নষ্ট করতে না পারে তার নিয়ন্ত্রনের ব্যবস্থা আছে, এবং অধিক শব্দ দূষনের জায়গাগুলেিত শ্রমিকদরা এয়ার প¬াগ ব্যবহার করেন।
  • ফ্যাক্টরীর অভ্যন্তরে মৃদু আলো ও অতিরিক্ত আলো যাতে শ্রমিক কর্মচারীদের ক্ষতি না করতে পারে তার ব্যবস্থা আছে।
  • অতিরিক্ত তাপ, ধূলাবালি ও ডাস্ট নির্গমনের জন্য প্রতিটি ফ্লোরে পর্যাপ্ত আলো বাতাস ও ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা আছে এবং এই ব্যবস্থা সুষ্ঠ ভাবে পরিচালনার জন্য সর্বক্ষনিক ব্যবস্থাও গ্রহন করা আছে।
  • জেনারেটরের ধুয়া যাতে পরিবেশ নষ্ট করতে না পারে তার জন্য এর সাইলেন্সর পাইপ ছাদের উপরে উঠানো আছে।
  • ক্যামিকেল জাতীয় পদার্থ ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নির্দেশিকা অনুযায়ী রাসায়নিক পদার্থ
পন্য মজুদীকরণ নীতি Storage Policy চমৎকার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

পন্য মজুদীকরণ নীতি Storage Policy চমৎকার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

পন্য মজুদীকরণ নীতি

নীতিমালা প্রনয়নের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ঃ অত্র কোম্পানীতে উৎপাদন নিশ্চিত করনের জন্য বিভিন্ন মালামাল স্টোরে এনে মজুদ করা হয়। এ সকল মালামাল উৎপাদনের জন্য প্রোডাকশন  ফ্লোরে সাপ্লাই এর পূর্ব পর্যন্ত সঠিকভাবে সংরক্ষন করতে হবে। মালামাল সংরক্ষন   এর নিরাপত্তা বিধানের জন্য অত্র কোম্পানীতে একটি নিদিষ্ট নীতিমালা রয়েছে যা পন্য মজুদীকরণ নীতি সফলভাবে সম্পন্ন হতে সহায়তা করে।

নীতিমালা প্রয়োগ ও মূল্যায়ণ পদ্ধতি/প্রকৃয়া ঃ

অটো গ্র“প উন্নতমানের সংগঠিত সংরক্ষন পদ্ধতিঃ অনুসরণ করে থাকে, যা নিম্নরুপঃ

  • মেঝেতে মালামাল রাখা সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ; এক্ষেত্রে কাঠের পাটাতন ব্যবহার করা হয়।
  • সংরক্ষণ বিষয়ে কোন প্রকার সন্দেহ হলে সাথে সাথে স্থানান্তর করা হয়।
  • যেটার যত বেশী ব্যবহার সেটা ততো নাগালের মধ্যে রাখা হয়।
  • প্রতিটি সরঞ্জাম ও কাজের আইটেমের জন্য নির্দ্দিষ্ট জায়গা বরাদ্দকৃত।
  • বাধামুক্ত চিহ্নিত চলার পথ সর্বদা নিশ্চিত করা হয়।
  • বায়ার, স্টাইল, স্টাইল নং কালার ইত্যাদি বিস্তারিত ভাবে উল্লেখপূর্বক ফেব্রিক্স স্টোরেজ করা হয়। এক্ষেত্রে বিন কার্ড পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।
  • কোন ষ্টাইল শেষ হবার সাথে সাথে ঐ স্টাইল সংশ্লিষ্ট সকল এক্সেসরিজ, ফেব্রিক্স (যদি অবশিষ্ট থাকে) ষ্টকলড করা হয় এবং এ ক্ষেত্রেও বিন কার্ড পদ্ধতি চালু থাকে।

কার্যকরী পরিষদ:

নীতিমালাটি বাস্তবায়নের জন্য অত্র কোম্পানীতে একটি কার্যকরী পরিষদ গঠন করা হয়েছে যারা এই নীতিমালাটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে:

নীতিমালা সম্পর্কে অবহিত করন/ যোগাযোগঃ এই পলিসি যাতে কারখানার সব জায়গায়, সকল কর্মকর্তা, কর্মচারী সকলেই যাতে অবগত হতে পারেন তার জন্য সাউন্ড সিস্টেমের মাধ্যমে ঘোষনা, কারখানার নোটিশ বোর্ড, ব্যানার, প্রশিক্ষণ ইত্যাদির মাধ্যমে অবহিত করা হয়। এই পলিসির সকল কার্যক্রম নথিভুক্ত করা হয়।

ফিডব্যাক ও কন্ট্রোল ঃ

এই পলিসি কারখানায় বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে কর্তৃপক্ষ সর্বদা  সচেতন এবং সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহন করে। এরপরও যদি পলিসি বাস্তবায়ন না হয় বা বাস্তবায়নের পথে কোন বাধাঁর সস্মুখীন হয়, তবে সদা নিয়ন্ত্রন করার জন্য কার্যকরী পরিষদ ও নির্বাহী পরিচালক ব্যবস্থা গ্রহন করবেন। এমনকি মাননীয় ব্যবস্থাপনা পরিচালকের হস্তক্ষেপ অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

পরিশিস্ট:

পন্য মজুদীকরনের ক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিগনকে আরো সচেতন ভূমিকা পালন করতে হবে। কেননা উৎপাদনের পূর্বশর্ত হচ্ছে মালামালের সঠিক সংরক্ষন ও প্রয়োজনের সময় এর সহজলভ্যতা।

কার্টুন এবং ফেব্রিক ষ্টোর সংক্রান্ত নিরাপত্তা নীতিমালা এর বিশেষ বর্ণনা

কার্টুন এবং ফেব্রিক ষ্টোর সংক্রান্ত নিরাপত্তা নীতিমালা এর বিশেষ বর্ণনা

কার্টুন এবং ফেব্রিক ষ্টোর সংক্রান্ত নিরাপত্তা নীতিমালা

কার্টুন এবং ফেব্রিক ষ্টোর সংক্রান্ত নিরাপত্তা নীতিমালা – একটি স্বনামধন্য পোষাক রপ্তানীকারী প্রতিষ্ঠান নীট ওয়্যার লিঃ এর সম্পূর্ণ নিরাপত্তা বিধানের জন্য বদ্ধ পরিকর। স্থানীয় ও আন্তর্-জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এই প্রতিষ্ঠান অবৈধ দ্রব্যাদি রপ্তানী ও আমদানীর সম্পূর্ন বিরোধী। সকল প্রকার উৎপাদন নীতি মেনে চলে উৎপাদিত পোষাক সঠিক সময়ে রপ্তানীর জন্য প্রয়োজন যথাযথ নিরাপত্তা যা সম্পূর্ণ রূপে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নীট ওয়্যার লিঃএর রয়েছে নিজস্ব নিরাপত্তা বিধিমালা। কোন প্রকার অবৈধ বা নিষিদ্ধ জিনিসপত্র নিয়ে ফ্যাক্টরীতে প্রবেশ করা যাবে না। বিনা অনুমতিতে কেউ, ফ্যাক্টরীর সম্পদ, মালামাল/ কাপড়/ গার্মেন্টস/ যন্ত্রপাতি/ জিনিসপত্র নিয়ে বাহিরে যেতে পারবেনা। ফ্যাক্টরীর ভিতর কোন প্রকার ধূমপান করা যাবে না; এমনকি কি মাদক দ্রব্য বা ধূমপান জাতীয় পদার্থ বহন করা যাবে না।

১) সিকিউরিটি কাজের পূর্বে প্রধান দরজা খুলবে এবং নিরাপত্তা ও অগ্নি সংক্রান্ত সবকিছু চেক করবে।
২) ষ্টোর ম্যানেজার ষ্টোর এর সবস্থান চেক করবে যাতে সবকিছু ঠিক আছে কি না। -,
৩)ষ্টোর ম্যানেজার কাজের সময় ষ্টোরে থাকবে।
৪)নিদিষ্ট রেজিষ্টারে সকল ইন এবং আউট কার্গো রেকর্ড থাকবে। নষ্ট কাটুর্ন সনাক্ত করার পর তা তৎক্ষণাত ষ্টোর থেকে বের করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ডির্পাটমেন্ট প্রধানকে জানাতে হবে।
৫) সকল ইনকামিং এবং আউট গোয়িং রেকর্ডস সঠিক রেফারেন্স নম্বর সহকারে রেজিষ্টারে লিপিবব্ধ থাকবে।
৬) কাজ শেষ করার পূর্বে, ষ্টোরের সকল কাগজপত্র যথাযথ ভাবে ফাইল এবং সংরক্ষন করতে হবে।
৭) কাজ শেষ করার পূর্বে, সিকিউরিটি গার্ড নিশ্চিত করবে যে ষ্টোরের বাহিরে কোন অতিরিক্ত কার্টুন থাকবে না, যদি থাকে, তবে অতিরিক্ত কার্টুন ষ্টোরের ভিতর রাখতে হবে।
৮) ষ্টোর বন্ধ করার পুর্বে সিকিউরিটি ষ্টোরের দরজা জানালা যথাযথ ভাবে লক করে বন্ধ করবে।
৯) সিকিউরিটি দরজা বন্ধ করার র্পুবে ষ্টোরের চারপাশে চেক করবে। দরজা Ÿন্ধ পর সিকিউরিটি ষ্টোর লক করার সময় রেজিষ্টারে লিপিবব্ধ করবে।
১০) ষ্টোর একটি সংরক্ষিত এলাকা। অনুমতি ছাড়া কেউ ষ্টোরে ভিতরে প্রবেশ করবে না।

কার্টুন এবং ফেব্রিক ষ্টোর সংক্রান্ত নিরাপত্তা

এটি সম্পূর্ণ লিখিত একটি নিরাপত্তা বিধি এবং এই বিধি সূচারুরুপে পালন করতে কোম্পানী বদ্ধ পরিকর। নিম্নে নীট ওয়্যার লিঃএর নিরাপত্তা বিধি দেওয়া হলো ঃ

  • কারখানার প্রবেশপথ সুক্ষèভাবে নিয়ন্ত্রিত যার মধ্যে শুধুমাত্র দুইটি প্রধান দরজা দ্বারা প্রবেশ করা যায়।
  • কারখানার নিরাপত্তার জন্য সবাই সচেতন এবং এ বিষয়ে শ্রমিকদের আরো সচেতন করার জন্য “নিরাপত্তা সচেতনতা” নামে কোম্পানীর একটি প্রকল্প আছে।
  • কারখানা ২৪ ঘন্টা নিরাপত্তা প্রহরী দ্বারা পাহারা দেওয়া হয়। নিরাপত্তা প্রহরীরা কোম্পানীর নিজস্ব নিয়োগকৃত ও প্রশিক্ষিত যারা কোম্পানীর অন্যান্য সুযোগ সুবিধা সহ সপ্তাহে ১ দিন ছুটি ভোগ করে।
  • কারখানার শ্রমিক কর্মচারী ও কর্মকর্তারা কারখানায় প্রবেশের পূর্বে কোম্পানী প্রদত্ত তাদের নিজ নিজ “প্রোক্সিমিটি কার্ড” সোয়াইব করে। তাদের আগমন ও বহিঃর্গমন অত্যাধুনিক স্বয়ংক্রিয় মেশিনের দ্বারা সনাক্ত করা হয়। এছাড়া প্রবেশের পূর্বে তাদের কাছে রক্ষিত ব্যাগ বা এ জাতীয় কিছু থাকলে তা সার্চ করা হয়।
  • দর্শনার্থী, সরবরাহকারী, সরবরাহকারী গাড়ীর ড্রাইভার, ট্রান্সপোর্ট এজেন্ট, ঠিকাদার ও বিভিন্ন সংস্থার এজেন্ট তাদের পরিচয় প্রদান করে গেটে রক্ষিত রেজিষ্টার বুকে নাম ও ঠিকানা লিখে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে কারখানায় প্রবেশ করে। এছাড়া কারখানায় অবস্থানকালে নিরাপত্তা কর্মীরা তাদের অবস্থান ও গতিবিধি পর্যবেক্ষন করে।
  • কারখানার সমস্ত প্রকার তালা ও লকের চাবি কঠোর ভাবে নিয়ন্ত্রন করা হয়।
  • দর্শনার্থী, সরবরাহকারী, ঠিকাদার ও অন্যান্য যে কোন গাড়ী পার্ক করার জন্য আলাদা জায়গায় ব্যবস্থা আছে।
  • “ফিনিসড গুডস” কন্টেইনারে লোড হওয়ার সময় কোম্পানী নিযুক্ত নির্দিষ্ট ব্যক্তি তা পর্যবেক্ষণ করে এবং মালামাল লোড হওয়ার পর তিনি তা সিল করে দেন।
  • প্যাকিং এরিয়া এবং লোডিং এরিয়ার প্রবেশ সংরক্ষিত। প্যাকিং এবং লোডিং করার কাজ ও তা পর্যবেক্ষণের জন্য একমাত্র নিযুক্ত ব্যক্তি ছাড়া প্যাকিং এরিয়া এবং লোডিং এরিয়ায় প্রবেশ নিষিদ্ধ।
  • খালি ও ভরা কন্টেইনার নিরাপদ স্থানে সংরক্ষণ করা হয় এবং এসব কন্টেইনার নির্দিষ্ট সময় পর পর পরিদর্শন করা হয়।
  • শিপিং এর পূর্বে সিল করা কন্টেইনার ও এর শিপিং ডকুমেন্ট, ইনভয়েজ, প্যাকিং লিষ্ট মিলিয়ে দেখা হয়।
  • কাজের জন্য সরবরাহকৃত নিদির্ষ্ট ব¯ত্তু ব্যতীত ফ্যাক্টরীর ভিতর অন্য যে কোন প্রকার বিপদজনক বস্তু (যেমন- ছুরি, চাকু, ধারালো বস্তু বা আগ্নেয়াস্ত্র) আনা যাবে না। ফ্যাক্টরীর ভিতর কোন প্রকার দাহ্য পদার্থ নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না (যেমন- দিয়াশলাই, জ্বালানীতেল, মোমবাতি, ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ , বোমা, আঁতশবাজী ইত্যাদি)।
  • শিপমেন্টযোগ্য মালামাল যেখানে রাখা হয় অর্থ্যাৎ প্যাকিং এরিয়া, ফিনিশড্ গুডস এরিয়া, লোডিং – আনলোডিং এরিয়ায় নির্ধারিত শ্রমিক ও কর্র্তৃপক্ষ ব্যতীত অন্যদের  প্রবেশ নিষিদ্ধ।
  • ফ্যাক্টরীর ভিতর প্রবেশ ও বাহির হওয়ার সময় ব্যাক্তিগত ব্যবহার্য দ্রব্যাদি যেমন- হাতব্যাগ, লাঞ্চ ক্যারিয়ার, ব্রিফকেস ইত্যাদি খুলে নিরাপত্তা রক্ষী পরীক্ষা করবে, এতে কারও বাধা দেওয়া চলবে না।
  • ফ্যাক্টরীর ভিতর বা আশেপাশে কারো কোন ধরনের সন্দেহমূলক চলাফেরা/ কার্যকলাপ করা যাবে না।
  • প্রত্যেক শ্রমিককে ফ্যাক্টরীতে প্রবেশের মূহুর্তে সিঁিড়তে উঠার আগেই তাদের জুতা অবশ্যই ব্যাগে রাখতে হবে এবং ফ্লোর থেকে বের হয়ে সিড়ি থেকে নেমে পুনরায় প্রত্যেকের জুতা খুলে বাহিরে যেতে হবে।
  • অনুমতিপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ ব্যতীত ফ্যাক্টরীর ভিতর মোবাইল ফোন আনা ও ব্যবহার করা যাবেনা, যদি ধরা পড়ে, জব্দ করা হবে।
  • যদি কোন শ্রমিক, কর্মচারী, কর্মকর্তা, নিরাপত্তা প্রহরী কিংবা অন্য যে কেউ কোনরকম সন্দেহমূলক আচরণ করে তবে তা পর্যবেক্ষণ ও তদন্ত করা হয় এবং ঐ ব্যক্তি দোষী সাব্যস্ত হলে তার শা¯িতর ব্যবস্থা করা হয়।

উল্লেখিত/ উপরোক্ত বিধিনিষেধগুলো ফ্যাক্টরীর নিরাপত্তার স্বার্থে নির্বাহী কর্র্তৃপক্ষের আইনানুগ অনুমতিক্রমে পরিচালিত হয়। উক্ত বিধি- নিষেধগুলো যদি কেউ অমান্য করে বা ভাংতে চেষ্টা করে, নিরাপত্তা বিভাগ তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবে; এমনকি অভিযুক্ত ব্যক্তি/ ব্যক্তিবর্গকে পুলিশে সোপর্দ করতে বাধ্য হবে।

কিভাবে একজন স্টোর ম্যান কে পরিচালনা করতে হয়?

কিভাবে একজন স্টোর ম্যান কে পরিচালনা করতে হয়?

স্টোর ম্যান পরিচালনা প্রক্রিয়া

ক-আনলোডিং

সম্পাদনাকারী: স্টোর কিপার
রিপোর্ট করতে হবে: স্টোর ম্যানেজার

আনলোডিং এর আগে ই-মেইল এর মাধ্যমে কমার্শিয়াল ম্যানেজারের নিকট থেকে প্রেরিত যাবতীয় ডকুমেন্ট স্টোর এর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা চেক করবেন ও প্রস্তুত রাখবেন। তারপর স্টোর ম্যানেজার ই-মেইল এর মাধ্যমে তাদের রেফারেন্সের জন্য জি.এম.এ./জি.এম.পি. কে অবহিত করবেন।
প্যাকিং তালিকা
ইনভয়েস
চালান
যদি উপরের ডকুমেন্টগুলি সঠিক পাওয়া যায় তবে স্টোর ম্যানেজার আনলোডিং এরিয়ায় (কোয়ারান্টাইন এরিয়া) সেগুলি আনলোড করতে দিবেন এবং স্টোর ম্যান কাপড় ও ট্রিম পরীক্ষা করার জন্য কিউ.এ. ম্যানেজারকে অবহিত করবেন।
স্টোর ম্যানেজার
সিনিয়র ইনচার্জ
সিকিউরিটি অফিসার
স্টোর ইনচার্জ/সিকিউরিটি অফিসার প্যাকিং তালিকা মোতাবেক গণনা করবেন এবং নিশ্চিত করবেন যে কমার্শিয়াল অফিসারের প্রদত্ত প্যাকিং তালিকার সাথে মিল রয়েছে কিনা। যদি কোন প্রকার ঘাটতি থাকে তবে স্টোর ম্যানেজার ই-মেইল এর মাধ্যমে পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য কমার্শিয়াল ম্যানেজার/জি.এম.এ. ও জি.এম.পি. কে অবহিত করবেন।

খ-কাপড় পরীক্ষা

সম্পাদনাকারী: কাপড় ইন্সপেক্টর
রিপোর্ট করতে হবে: কিউ.এ. ম্যানেজার

উদ্দেশ্য:
এই প্রক্রিয়ার উদ্দেশ্য হল ক্রেতার চাহিদা মোতাবেক কাপড় এর মান পরীক্ষা করা এবং কোন প্রকার অন্যথা হলে প্রয়োজনীয় সংশোধনমূলক ও প্রতিরোধমূলক ব্যাবস্থা গ্রহন করা।
পরিধি:
এই প্রক্রিয়া গার্মেন্টস এ উৎপাদনের জন্য যাবতীয় কাপড় এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
দায়িত্ব:
কাপড় ইন্সপেক্টর কোয়ালিটি ম্যানেজারের তদারকীর অধীনে ৪ পয়েন্ট সিস্টেম মোতাবেক কাপড় পরীক্ষা করবেন। নমুনা নির্ধারন শ্রেনী হবে বৃহৎ লট ভিত্তিক ১০% চেক করণ।
প্রক্রিয়া:
১) কাপড় ইন্সপেক্টর অবশ্যই লট ভিত্তিক গৃহীত পরিমান থেকে ১০% চেক করবেন।
২) কাপড় এর রোল খুলতে হবে এবং পরিদর্শন মেশিনে রাখতে হবে।
৩) পরীক্ষার সময় পরীক্ষার মেশিনে কাপড় এর রং ও মান নিশ্চিত করতে হবে।
৪) বায়ারের অনুমোদিত নমুনা ফ্যাক্টরিতে না থাকলে পরিদর্শন মেশিনে ফ্যাক্টরির জি.এম. অনুমোদিত নমুনা থাকবে।
৫) নমুনা মানে নিচের বিষয়গুলি থাকবে।
কাস্টমার
মৌসুম
রং এর নাম
শেড গ্রুপ

৬) সরবরাহ পরিদর্শন রিপোর্টের বিপরীতে অবশ্যই চেক করতে হবে।
১) পরীক্ষার সময় কাপড় এর ফেস/টপ সাইড নিশ্চিত কওে কাপড় মেশিনে চেক করতে হবে।
২) সরবরাহকারীর রোল ট্যাগে বর্নিত পরিমানের বিপরীতে কাপড় কতখানি লম্বা তা চেক করতে হবে। কোন প্রকার বৈপরীত্য দেখলে তা মার্চেন্ডাইজারের মাধ্যমে সরবরাহকারীকে জানাতে হবে।
৩) কাপড় পরীক্ষার সময় প্রশস্ততা নিশ্চিত করার জন্য ৩-৫ বার ভিন্ন জায়গায় চেক করতে হবে এবং ক্রয়কৃত প্রশস্ততার বিপরীতে তুলনা করতে হবে। যদি প্রশস্ততা ক্রয়কৃত প্রশস্ততার কম হয় তবে প্রমানসহ কাপড় সরবরাহকারীকে অবহিত করতে হবে। বর্ধিত ব্যাবহারের জন্য সরবরাহকারী তার কাপড় পরিবর্তন করবেন।
৪) তিনটি ভিন্ন জায়গায় কাপড় এর ওজন পরিমাপ করতে হবে। তিনটি এলাকার গড়পড়তা হবে বর্নিত ওজনের +-৫% এর মধ্যে।
৫) ৪ পয়েন্ট সিস্টেম মোতাবেক কাপড় এর ত্রুটি চেক করতে হবে এবং ত্রুটি প্রদর্শন করে তা চিহ্নিত করতে হবে। কোন অনুমোদনের প্রয়োজন হলে অনুমোদনের জন্য ত্রুটিপুর্ন নমুনা রাখতে হবে এবং পিপি মিটিং এর আগে অনুমোদন নিতে হবে।
৬) কাপড় এ কোন প্রকার ত্রুটি, কাটাছেড়া ও ঢিলা ইত্যাদি রয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করতে হবে।
৭) রোলের মধ্যে রং শেডিং শুরুতে, মধ্যখানে ও রোলের প্রান্তে চেক করতে হবে। যদি কোন প্রকার সমস্যা দেখা যায় তবে পুরো প্রশস্ত স্ট্রাইপ ( মোটামুটি ৬” প্রশস্ত) শুরু থেকে টিউব করতে হবে। রোলের মধ্য ও প্রান্ত ভাগ নিতে হবে এবং রং শেডিং নিশ্চিত করার জন্য একটি কম্বল করতে হবে।
৮) পরীক্ষার রিপোর্টে উপরোক্ত বিষয় রিপোর্ট করতে হবে। কোন বড় ত্রুটির জন্য নমুনা প্রমান হিসেবে রাখতে হবে। পয়েন্ট ১০০ বর্গ গজ এবং উপরোক্ত তথ্যের ভিত্তিতে হিসেব করতে হবে।
৯) যদি প্রতি ১০০ বর্গ গজে গণনা পয়েন্ট ২৮ এর বেশী হয় তবে ব্যাচের অন্য ১০% পরীক্ষা করতে হবে। এখনো পয়েন্ট যদি প্রতি ১০০ বর্গে ২৮ এর বেশী হয় তবে পণ্য ১০০% চেক করতে হবে।
১০) যদি ১০০% পরীক্ষায় সমস্যা পাওয়া যায় তবে তা মার্চেন্ডাইজারকে অবহিত করতে হবে এবং কাপড় প্রত্যাখ্যান হবে এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।
১১) প্রত্যাখ্যান পণ্যের নমুনা বায়ার থেকে অনুমোদনের জন্য মার্চেন্ডাইজারের নিকট প্রদান করতে হবে।
১২) এন.আর.সি. এর উপর ভিত্তি করে নন কনফরমিটি রিপোর্ট করতে হবে এবং প্রত্যাখ্যাত মাল আলাদা প্রত্যাখ্যান এলাকায় মার্ক করে স্পষ্ট চিহ্ন দিয়ে রাখতে হবে।
১৩) তারপর স্টোর ম্যানেজার সঠিক প্রত্যাখ্যাত পরিমান উল্লেখ করে ই-মেইল এর মাধ্যমে মার্চেন্ডাইজারকে অবহিত করবে ।
১৪) মার্চেন্ডাইজার থেকে নিশ্চিত হওয়ার পর প্রত্যাখ্যত মালামাল চালানের মাধ্যমে সরবরাহকারীকে ফেরত পাঠাতে হবে।
১৫) কাপড় ফেরত প্রদান বিষয়ে স্টোর ম্যানেজার অবশ্যই কাপড় এর অবস্থা দেখবেন এবং সেই মোতাবেক রেকর্ড হালনাগাদ করবেন।
১৬) পরিবর্তিত যে কাপড় আসবে তার ১০০% পরীক্ষা করতে হবে।

খ-০১: শেড ব্যান্ড প্রক্রিয়া
১) প্রত্যেক রোল থেকে ৮” বাই ৮” পরিমাপের ৫ পিস ব্লাংকেট কাটতে হবে।
২) তারপর রোল ভিত্তিক ব্লাংকেট ১ ইয়ার্ড বাই ১ ইয়ার্ড ৫ সেট করে তা ওয়াশিং প্লান্টে পাঠাতে হবে।
৩) তারপর এটা ৩ সেট ওয়াশ করা ও ২ সেট ওয়াশ না করা আলাদা রেখে শেড ব্যান্ড করতে হবে।
৪) এক সেট ওয়াশ করা ব্লাংকেট ওয়াশিং প্লান্টে দিতে হবে এবং অন্য সেট রেফারেন্সের জন্য ফ্যাক্টরিতে রাখতে হবে ।

৫) ওয়াশ না করা ব্লাংকেটটি ওয়াশিং প্লান্টে দিতে হবে এবং একটি গার্মেন্টস এ রেফারেন্সের জন্য রাখতে হবে।
৬) একটি ওয়াশ করা ব্লাংকেট কাটতে হবে এবং শেড গ্রুপ আলাদা করে রিপোর্ট করতে হবে।
৭) যদি শেড আওতার মধ্যে না থাকে তবে ব্লাংকেট পুন:ওয়াশ করতে হবে এবং সেই মোতাবেক মার্চেন্ডাইজারের অনুমোদন নিতে হবে।
খ-০২ সংকোচন পরীক্ষা
সংকোচন উদ্দেশ্যে প্রত্যেক রোল থেকে কাপড় কেটে তা নিচের মোতাবেক পাঠাতে হবে:
৪০ সিএম

৭০ সিএম

১) উপরে দেখানো মতে কাপড় ইন্সপেক্টর প্রত্যেক রোল থেকে কাপড় কাটবেন এবং স্থায়ী মার্কার পেন দিয়ে ৩০ সিএম বাই ৩০ সিএম (৪০ সিএম এর জন্য) ৫০ সিএম বাই ৫০ (৭০ সিএম এর জন্য) সিএম মার্ক করবেন।
২) পরিমাপের পর মার্ক ওয়াশের জন্য ওয়াশিং প্লান্টে পাঠাতে হবে।
৩) সংকোচনের জন্য সংকোচন পিসগুলি ওয়াশ করতে হবে এবং সংকোচন মোতাবেক রোল আলাদা করতে হবে।
৪) একই ইন্সপেক্টর তা ফরম্যাটে হালনাগাদ করবে এবং সব বিভাগে (স্টোর/কাটিং/উৎপাদন/কোয়ালিটি) তার কপি প্রদান করবে।
৪ পয়েন্ট সিস্টেম:
লম্বা ও প্রশস্ততায় ০-৩” পর্যন্ত ত্রুটি = ০১ পয়েন্ট
লম্বা ও প্রশস্ততায় ৩-৬” পর্যন্ত ত্রুটি = ০২ পয়েন্ট
লম্বা ও প্রশস্ততায় ৬-৯” পর্যন্ত ত্রুটি = ০৩ পয়েন্ট
লম্বা ও প্রশস্ততায় ৯-১ গজ পর্যন্ত ত্রুটি = ০৪ পয়েন্ট

গ- ট্রিম পরীক্ষা

সম্পাদনাকারী : ট্রিম অডিটর
রিপোর্ট করতে হবে: কিউএএম

উদ্দেশ্য:
বায়ারের শর্ত মোতাবেক ট্রিমের মান পরীক্ষা করা এবং ত্রুটি দূরীকরনার্থে প্রয়োজনীয় সংশোধনমুলক/ প্রতিরোধমুলক ব্যবস্থা গ্রহন করা।

প্রক্রিয়া:
১) পরীক্ষা শুরু করার আগে ট্রিম ইন্সপেক্টরের নিকট মার্চেন্ডাইজারের অনুমোদিত ট্রিম কার্ড থাকবে।

২) পরীক্ষা শুরু করার আগে কোন ত্রুটি আছে কিনা তা পরীক্ষা করার জন্য ধাতব পরীক্ষা মেশিনে পাশ করতে হবে। যদি কোন প্রকার ধাতব পদার্থ থাকে তবে তা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের জন্য কিউএএম কে অবহিত করতে হবে।
৩) বিস্তারিত স্টাইল/ পণ্য গ্রহন তারিখ/পরিমান/পরীক্ষা তথ্য (পাশ/ফেল) সহ বিস্তারিত রেজিস্টারে বর্নিত থাকতে হবে।
৪) অর্ডার পরিমান থেকে ১০% পরীক্ষা করতে হবে। একিউএল নমুনা চার্ট মোতাবেক ইচ্ছামত নমুনা নির্বাচন করতে হবে।
৫) পরীক্ষা ফেল করলে সেক্ষেত্রে কিউএএম এর মাধ্যমে অনুমোদিত হয়ে পুন: পরীক্ষা করতে হবে।
৬) বায়ার থেকে অনুমোদনের জন্য সংশ্লিষ্ট মার্চেন্ডাইজারের নিকট প্রত্যাখ্যাত নমুনা প্রদান করতে হবে।
৭) এন.আর.সি. এর উপর ভিত্তি করে নন কনফরমিটি রিপোর্ট করতে হবে এবং প্রত্যাখ্যাত মাল আলাদা প্রত্যাখ্যান এলাকায় মার্ক করে স্পষ্ট চিহ্ন দিয়ে রাখতে হবে।
৮) তারপর স্টোর ম্যানেজার সঠিক প্রত্যাখ্যাত পরিমান উল্লেখ করে মার্চেন্ডাইজারকে অবহিত করবে ইমেইল মাধ্যমে ট্রিম পরীক্ষা রিপোর্ট এর মাধ্যমে।
৯) মার্চেন্ডাইজার থেকে নিশ্চিত হওয়ার পর প্রত্যাখ্যাত মালামাল চালান এর মাধ্যমে সরবরাহকারীকে ফেরত পাঠাতে হবে।

১০) ট্রিম ফেরত প্রদান বিষয়ে স্টোর ম্যানেজার অবশ্যই ট্রিম এর অবস্থা দেখবেন এবং সেই মোতাবেক রেকর্ড হালনাগাদ করবেন।
১১) পরিবর্তিত যে ট্রিম আসবে তার ১০০% পরীক্ষা করতে হবে।
ঘ-কাপড় ও ট্রিম স্টোরকরন:
সম্পাদনাকারী: স্টোর কিপার
রিপোর্ট করতে হবে: স্টোর ইনচার্জ
১) কাপড় পরীক্ষা পাশের পর বায়ারের মতামত মোতাবেক স্টোর করতে হবে এবং সেই মোতাবেক স্টোর কিপারের তদারকীর মাধ্যমে বিন কার্ড হালনাগাদ করতে হবে এবং একই সময়ে অবশ্যই রেজিস্টার হালনাগাদ করতে হবে।

ঙ-কাপড় কাটিং এ প্রদান

সম্পাদনাকারী: স্টোর কিপার
রিপোর্ট করতে হবে: স্টোর ইনচার্জ
১) এই প্রক্রিয়া শুরু করার আগে স্টোর কিপার অবশ্যই কাপড় পরীক্ষা রিপোর্ট/সংকোচন/শেড রিপোর্ট হাতে রাখবেন।
২) কাটিং ম্যানেজার স্টোর চালান প্রস্তুত করবেন এবং মেড/ সংকোচন/ প্রশস্ততা ও লট মোতাবেক প্রয়োজনীয় কাপড় এর চাহিদা কাটিং সারভিসার এর মাধ্যমে স্টোরে পাঠাবেন।

৩) সারভিসার স্টোর ম্যানেজারের নিকট স্টোর এস.আর. প্রদান করে অনুমোদন গ্রহন করবেন।
৪) তারপর কাটিং সারভিসার স্টোর কিপারের নিকট এস.আর. দিবেন এবং স্টোর কিপার এস. আর. মোতাবেক কাপড় প্রদান করবেন।
৫) প্রদানের পর স্টোর ম্যান অবশ্যই প্রদানকৃত পরিমান মোতাবেক এস.আর. অনুযায়ী রেজিস্টার এবং বিন কার্ড হালনাগাদ করবেন।
৬) যদি কোন কাপড় কাটিং শেষে অতিরিক্ত হয় তবে কাটিং ম্যানেজার ম্যাটেরিয়াল রিটার্ন চালান এর মাধ্যমে অতিরিক্ত মালামাল স্টোর ম্যানেজারের নিকট পাঠাবেন।

চ- ট্রিম উৎপাদন লাইনে প্রদান

সম্পাদনাকারী : স্টোর কিপার
রিপোর্ট করতে হবে : স্টোর ইনচার্জ

১) এই প্রক্রিয়া সম্পাদনের আগে স্টোর ম্যান এর  নিকট অবশ্যই অনুমোদিত ট্রিম কার্ড থাকবে।
২) ইনপুট পরিমান মোতাবেক সুইং সার্ভিসার স্টোর রিকুইজিশন ফরম প্রস্তুত করবে এবং উৎপাদন ম্যানেজারের স্বাক্ষরের পর স্টোর কিপারের নিকট জমা দিবেন।

৩) স্টোর ম্যান অবশ্যই কাটিং রিপোর্টের সাথে ক্রস চেক করবেন যাতে নির্ধারিত পরিমান ও আকার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায় এবং তারপর স্টোর ম্যানেজার থেকে অনুমোদন নিবেন।
৪) যদি এটা মিলে যায় তবে স্টোর কিপার এস.আর. মোতাবেক ট্রিম প্রদান করবেন এবং এস.আর. অনুযায়ী রেজিস্টার এবং বিন কার্ড হালনাগাদ করবেন।
৫) যদি কোন ট্রিম কাজের শেষে অতিরিক্ত হয় তবে উৎপাদন ম্যানেজার ম্যাটেরিয়াল রিটার্ন চালান এর মাধ্যমে অতিরিক্ত মালামাল স্টোর ম্যানেজারের নিকট পাঠাবেন। স্টোর ম্যানেজার তা গ্রহন করবেন।

ছ-মাসিক শিপমেন্ট অবস্থা প্রস্তুতকরন:

সম্পাদনাকারী : স্টোর ম্যানেজার
রিপোর্ট করতে হবে : জি.এম.এ
১) শিপমেন্ট কমার্শিয়াল হতে প্রাপ্ত ইনভয়েস এবং প্যাকিং তালিকা মোতাবেক স্টোর ম্যানেজার/ ফিনিশিং ম্যানেজার/ সিকিউরিটি ইনচার্জ এর তদারকীর মাধ্যমে পাঠাতে হবে
২) মালামাল পাঠানোর পর স্টোরম্যানেজার অবশ্যই শিপমেন্ট অবস্থা হালনাগাদ করবেন।
৩) মাসের শেষে স্টোর ম্যানেজার অবশ্যই শিপমেন্ট অবস্থা হালনাগাদ করবেন।

৪) এই রিপোর্ট চেক করতে হবে এবং তা সংশ্লিষ্ট হিসাব ও অর্থ বিভাগে জি.এম.এ. এর অনুমোদনের পর প্রেরণ করতে হবে।

জ-স্টাইল রিকনসিলিয়েশন রিপোর্ট

সম্পাদনাকারী : স্টোর কিপার
রিপোর্ট করতে হবে : স্টোর ম্যানেজার

১) ফিনিশিং ম্যানেজার ফিনিশিং রিকনসিলিয়েশন রিপোর্ট প্রস্তুত করবে এবং স্টাইল রিকনসিলিয়েশন রিপোর্ট প্রস্তুত করার জন্য স্টোর বিভাগে প্রেরন করবে।
২) স্টোর ম্যান রিকনসিলিয়েশন রিপোর্ট প্রস্তুত করবে এবং আরো চেক করার জন্য ও স্বাক্ষর করার জন্য স্টোর ম্যানেজারের নিকট প্রেরন করবেন।
৩) রিপোর্ট সম্পন্ন হওয়ার পর মার্চেন্ডাইজিং বিভাগ/ আইই প্রধান / জি.এম.পি./ জি.এম.এ. এর স্বাক্ষরের পর স্টোর ম্যানেজার তা সংশ্লিষ্ট সকলের নিকট হস্তান্তর করবেন।

ঝ-পরিত্যাক্ত স্টক রিপোর্ট

সম্পাদনাকারী : স্টোর কিপার
রিপোর্ট প্রদান করতে হবে : স্টোর ম্যানেজার

১) শিপমেন্ট সম্পন্ন হওয়ার পর স্টোর কিপার পরিত্যাক্ত স্টক রিপোর্ট প্রস্তুত করবেন।
২) রিপোর্ট চেক করার পর এবং স্টোর ম্যানেজার ও জি.এম.এ. তা স্বাক্ষর করবেন।
৩) জি.এম.এ. এই রিপোর্ট ব্যাবস্থাপনা পরিচালকের সাথে শেয়ার করবেন।
৪) স্টোর ম্যান পরিত্যাক্ত পোশাকের ল্যাবেল অপসারন করবেন এবং সব পরিত্যাক্ত পোশাক মূল স্টোর এর বাইরে পা

ফরম্যাট

কাপড় পরীক্ষা
শেড ব্যান্ড
কাপড় সংকোচন
১/১৬ পাউন্ড কাপর পরীক্ষা
লাইট পরীক্ষার ধন্টা ভিত্তিক রিপোর্ট
এক্সেসরিস পরীক্ষা
ধাতব সনাক্তকরন রিপোর্টিং
কাপড় ইনভেন্টরি রিপোর্ট
বিন কার্ড
এক্সেসরি ইনভেন্টরি রিপোর্ট
কাপড় রিকুইজিশন ফরম
উপাদান ফেরত চালান
কাপড় রিকুইজিশন ফরম
উপাদান ফেরত চালান
মাসিক শিপমেন্ট রিপোর্ট
স্টাইল মিলানো রিপোর্ট
পরিত্যাক্ত স্টক রিপোর্ট
ব্যবহত সুচ বিন্যাস লগ
ব্যবহত /ভাঙ্গা সুচ কন্ট্রোর লগ
হ্যান্ড সুইং ট্যাগ গান সুচ
হ্যান্ড সুইং পরিসংখ্যান লগ
সুচ পরিসংখ্যান লগ
নতুন সুচ রিকুইজিশন
বারকোড স্ক্যানিং রিপোর্ট

কিভাবে একটি আদর্শ স্টোর অডিট চেক লিস্ট বানাতে হয়?

কিভাবে একটি আদর্শ স্টোর অডিট চেক লিস্ট বানাতে হয়?

স্টোর অডিট চেক লিস্ট

স্টোর অডিট চেক লিস্ট তৈরির নিয়ম কানুন সমূহ নিম্নে আলোচনা করা হলো

১.সকল কাপড় সরবরাহের সময় ত্রুটিসমৃহ পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করা হয় কিনা।

২.সকল কাপড় সরবরাহের আগে কোন স্বীকৃ্ত লেব থেকে টেস্ট করা হয় কিনা।

লট ওয়াই টেস্ট করা হয়।

৩.নীট জার্সি কাপড় ডেলিভারির আগে ডেলিভারি নোটে যে জি,এস,এম থাকে তার বিপরীত জি,এস,এম সরবরাহ করা হয় কিনা।

করা হয়।

৪.কাপড় আসার পর অনুমোদনের পূর্বে কোয়ারেন্টাইন এলাকায় রাখা হয় কিনা।

হয়।

৫.কাপড় অনুমোদন হলে অর্ডারের বিপরীতে কিভাবে স্টক নিয়ন্ত্রন করা হয় কিনা।

কাটিং থেকে রিকুইজিশন দেওয়া হয় এবং টপ ম্যানেজমেন্ট ইন্সিওর করে থাকে।

৬. ফেব্রিক ইন্সপেকশন মেশিনে মান সম্মত কিনা।

হ্যা।

৭.প্রত্যেক কাপড়ের ডেলিভারির ১০% চেক হয় কিনা ।

হ্যা।

৮. ফোর পয়েন্ট সিস্টেমে কাপড় চেক করা হয় কিনা।

হ্যা।

৯. প্রত্যেক কাপড়ে কালার ফাস্টনেস , সিঙ্ককেজ চেক করা হয় কিনা।

হ্যা।

১০.কালার দেখার জন্য বাল্ক এপ্রুভাল এবং কন্টিনিউটি চেক করা ।

হ্যা।

১১. কেলিব্রটেড লাইটবক্স আছে কিনা।

হ্যা।

১২. টেসকো কালার এপ্রুভাল আছে কিনা।

হ্যা।

১৩.লেদার মেটারিয়াল কোড অব প্রাকটিস আছে কিনা।

মার্চেন্টডাইজিং করে।

১৪. কাঁচামালের চূড়ান্ত অনুমোদন পক্রিয়া আছে কিনা।

টেসকো এপ্রুভাল প্রসেস অনুযায়ী।

১৫. কাঁচামাল কমার্শিয়ালি অনুমোদন হয়েছে কিনা তার রেকর্ড আছে কিনা।

হ্যা।

১৬. কমার্শিয়াল অনুমোদন পক্রিয়া টেসকোকে জানানো হয়েছে কিনা।

হ্যা।

১৭. কোন ননকনফারমিং কাপড় ডেডিকেটেড ,নিরাপদ এবং পরিষ্কার সনাক্তকৃত কোয়ারেন্টাইন এলাকায় রাখা হয় কিনা।

হ্যা।

১৮.কাঁচামাল রাখার এলাকা শুকনা এবং পরিষ্কার কিনা এবং তথ্য সহকারে রাখা হয় কিনা।

হ্যা।

১৯. কাঁচামাল অর্ডারসীট বা পেকিং লিস্টের বিপরীতে ইস্যু হয় কিনা ।

হ্যা।

২০.একই পণ্য স্টক রোটেশন ফিকো সিস্টেমে রাখা হয় কিনা।

২১. কোন পৃথক ট্রিম ওয়ার হাওজ আছে কিনা।

হ্যা।

২২.এখনো পর্যন্ত চেক করা হয় নাই এমন ট্রিম গুলো কোয়ারেন্টাইন এলাকায় রাখা হয় কিনা।

হ্যা।

২৩.কোয়ালিটি,কালার এবং সাইজ চেক করা হয় কিনা ।

হ্যা।

২৪.প্রত্যেক এক্সসোসারিস, ট্রিম এবং লেবেলের ট্রিম কার্ড আছে কিনা।

হ্যা।

২৫. গ্রহনযোগ্য এবং অগ্রহণযোগ্য মাল আলাদা করা হয় কিনা।

হয়।

২৬.ইন্সপেকশন এবং ডেলিভারি রেকর্ড রাখা হয় কিনা এবং তা বিশ্লেষণ করা হয় কিনা।

হ্যা।

২৭.ট্রিম এবং এক্সসোসারি ভিজুয়াল ইন্সপেকশন করা হয় কিনা।

হ্যা।

২৮. প্রত্যেক ডেলিভারি দেওয়ার পূর্বে স্ট্যান্ডার্ড চেক করা হয় কিনা।

হ্যা।

২৯. স্যাম্পল প্রত্যেক বক্স, রোল , কোন থেকে নিয়ে চেক হয় কিনা।

হ্যা।

৩০. বাটন, পপার, রিভিট প্রত্যেক বক্স থেকে কমপক্ষে ১০ ইউনিট চেক করা হয় কিনা।

হ্যা।

৩১.ট্রিম এবং এক্সোসারিজের কোন স্ট্যান্ডার্ড, কালার/শেড কার্ড আছে কিনা।

ট্রিমের ক্ষেত্রে পাওয়া যায় না।

৩২. প্রত্যেক ট্রিম কার্ডে এপ্রুভ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা আছে কিনা।

সীল এপ্রুভ লাগবে।

৩৩.ডাই টু অর্ডারে কাপড়ে সঠিক টেস্ট করা হয় কিনা যেমন কালার ফাস্টনেস।

হ্যা।

৩৪.সকল ট্রিম এবং লেবেল টেস্ট করা হয় কিনা।

হ্যা।

৩৫. সকল দ্রব্য মেটাল ডিটেক্টর মেশিনে চেক করা হয় কিনা।

হ্যা।

৩৬.সকল লেবেল এবং হাংট্যাগ এপ্রুভাল হওয়ার আগে কোয়ারেন্টাইন এলাকায় রাখা হয় কিনা ।

হ্যা।

৩৭.সকল লেবেল এবং হাংট্যাগ কনটেন্ট এবং তথ্যসমৃহ চেক করা হয় কিনা।

করা হয়।

৩৮.কান্ট্রি অব অরিজিনে,ফাইবার কম্পোজিশন, কেয়ার কোর্ড এবং প্রোডাক্ট নাম্বার সঠিকভাবে হয় কিনা।

হ্যা।

৩৯. সকল ধাতব ট্রিম কি মেটাল ডিফেক্টারে পাশ করা হয়।

হ্যা।

৪০.সকল লেবেল এবং ট্রিম কার্ড এপ্রুভাল প্রসেস শেষ হওয়ার পূর্বে কোয়ারেন্টাইন এলাকায় রাখা হয় কিনা।

হ্যা হয়।

৪১. এক্সোসারি স্টোরে কোন নন অরথরাইজড কর্মীর আনাগোনা আছে কিনা।

রিস্ট্রিকশন আছে।

৪২.প্রোডাকশন ফ্লোরে লেবেল ইস্যু এবং রিসিভ রেকর্ড করা হয় কিনা।

হয়।

৪৩.প্রোডাকশনে অব্যবহ্নত লেবেল/অতিরিক্ত লেবেল সঠিকভাবে এবং উপযুক্তভাবে ফেরত আনা হয় কিনা।

আজিজের পার্ট।

৪৪.কোন সঠিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা আছে কিনা।

আছে।

৪৫.সকল প্রকার ট্রিমসের ডেলিভারির পর এপ্ররুভাল প্রসেস শেষ হওয়ার আগে কোয়ারেন্টাইন এলাকায় রাখা হয় কিনা।

হয়।

৪৬.সকল বক্স এবং পেক থেকে রেনডম বেসিস স্যাম্পল নেওয়া হয় কিনা এবং তা ভিজুয়ালি ইন্সপেকশন করা হয় কিনা।

রেনডম বেসিস।

৪৭.ইন্সপেকশনে সাইজ ,শেপ, প্রিন্ট বিস্তারিতভাবে চেক করা হয় কিনা।

হ্যা।

৪৮. গ্রহণযোগ্য এবং অগ্রহণযোগ্য পেকেজিং সঠিকভাবে আলাদা করা হয় কিনা ।

হয়।

৪৯.ইন্সপেকশনের সকল রেকর্ড রাখা হয় কিনা।

আছে।

৫০.কাপড়ের রোলগুলি উপযুক্ত এবং ঢাকা অবস্থায় পরিষ্কার চিহ্নিত করা হয় কিনা।

হয়।

৫১.কাপড়ের রোলগুলি পেলেট বা রেকে রাখা হয় কিনা এবং চলাচলের সহজ রাস্তা আছে কিনা।

হয়।

৫২.কাপড়ের রোলগুলো উচু হাইট হলে লকেবল স্টপ লেডার ব্যবহার করা হয় কিনা।

হয়।

৫৩.একচুয়াল ফেব্রিক ইস্যু করার পর তা স্টক থেকে বাদ দেওয়া হয় কিনা।

হয়।

৫৪. একই কাপড় নিয়মিতভাবে ব্যবহার করা হলে স্টক রোটেশন সিস্টেম ব্যবহার করা হয় কিনা।

হয়।

৫৫.সকল ফিনিশ কাপড় সঠিক ভাবে এবং পরিষ্কারভাবে মার্ক করা হয় কিনা ।

বায়ার অয়াইজ বিন কার্ড রাখা হয়।

৫৬.কাপড়ের স্রিংকেজ এবং রঙের পরিবর্তন প্রত্যেক ডাই লটে দেখা হয় কিনা ।

করা হয়।

৫৭.প্রত্যেক বেচে ডিউরিবিলিটি ওয়াশ টেস্ট করা হয় কিনা এবং ফলাফল নিশ্চিত হওয়ার আগ পর্যন্ত হোল্ড করা হয় কিনা ।

এখন হয়।

৫৮.প্রত্যেক মেশিন কি টেসকো নিযুক্ত সার্ভিস কন্ট্রাক্টার দ্বারা টেস্ট করা হয় কিনা ।

হয়।

৫৯.প্রশিক্ষিত কর্মী দ্বারা স্রিংকেজ করা হয় কিনা ।

হয়।

৬০.পিঞ্চ গেজের প্রশিক্ষণ সার্টিফিকেট রেকর্ড করে রাখা হয়েছে কিনা।

আছে।

৬১.টেকনিক্যাল ডাটা সীট অনুযায়ী প্রোডাকশনে এপ্রুভ দেওয়া হয় কিনা জা সব মেশিনে এভেইলেবল আছে কিনা।

হয়।

৬২.কোন পিঞ্চ গেজ ডাটা টেস্টিং ,ফেল হলে কোন প্রসিজার অনুসরন করা হয় কিনা ।

হয়।

স্লো মভিং ইনভেনটরি ম্যানেজমেন্ট প্রসিডিউর

স্লো মভিং ইনভেনটরি ম্যানেজমেন্ট প্রসিডিউর

স্লো মভিং ইনভেনটরি ম্যানেজমেন্ট

যেহেতু, ডাই হাউস (অটো টেক্সটাইলস লিঃ) একটি ফ্যাশান ইন্ডাস্ট্রির ব্যাক্ওয়ার্ড লিঙ্কেজ।ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি যেমন দ্রুত রঙ পরিবর্তন করে, সেই দ্রুত রঙ পরিবর্তনশীল শিল্পের কাঁচামাল (ফিনিশড ফ্যাব্রিক) তৈরির জন্য আমাদেরকেও আমাদের ডাইস পরিবর্তন করতে হয়। কিন্তু স্লো মভিং ইনভেনটরি ম্যানেজমেন্ট এর অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আমরা আমাদের কাঁচামাল (ডাইস) এর জন্য বিদেশের উপর নির্ভরশীল । বিদেশ থেকে মানসম্পন্ন কাঁচামাল আমদানি করতে আমদের কিছু কিছু ক্ষেত্রে ২ থেকে ৩ মাস লিড টাইম লাগে।

এখানে উল্লেখ্য যে ডাইস প্রকিউরমেন্ট অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ফোরকাস্টিং করা যায় না, কারন কালার ওয়াইস অর্ডার আসার পর আমাদের হাতে ফ্যাব্রিক তৈরির জন্য মাত্র ১ মাস সময় থাকে। যেটা ডাইস প্রকিউরমেন্ট এর লিড টাইম এর চেয়ে অনেক কম। আমরা ডাইস প

কারখানা সুতারাং এখানে ডাইস এবং কেমিক্যাল স্টক হবেই, কারণ এখানে বিচিত্র রকমের রং এর কাজ করা হই, তাই কোন এক সময় কোন একটি রং বেশি ব্যবহার করা হই আবার অন্য কোন এক সময় কোন একটি রং কম ব্যবহার করা হই।

২) আবার সাইপ্লায়ারকে শুদুমাত্র একটি রং দিয়ে অর্ডার দেওয়া যায়না, তাই অর্ডার দেওয়ার সময় উক্ত সাইপ্লায়ারর সমস্ত স্টক বিবেচনায় নিয়ে অর্ডার দেওয়া হয়।

৩) প্রত্যেক মাসের শুরুতে একটি স্লো মভিং ইনভেনটরি স্টোর বিভাগ থেকে তৈরি করে ডাইং, ল্যাব ও এজিএম স্যারকে দিতে হবে ।

৪) স্ব স্ব বিভাগে স্লো মভিং ইনভেনটরি লিস্ট পাওয়ার পর প্লান্নিং করে কিভাবে তা দ্রুত শেষ করা যায় নিশ্চিত করতে হবে। কোন একটি রং/কেমিক্যাল এর নাম স্লো মভিং ইনভেনটরি লিস্ট এ উঠার পর ২ বছরের ভিতরে শেষ করতে হবে।

৫) যেকোনো ডাইস এবং কেমিক্যাল এর এক্সপায়ার তারিখ শেষ হওয়ার মিনিমাম ৩ মাস আগে সংশ্লিষ্ট বিভাগে অবহিত করতে হবে স্টোর বিভাগ থেকে, অন্যথায় সমস্ত দায়দায়িত্ব তাকে(স্টোর বিভাগকে) বহন করতে হবে।

ইমপোর্ট ও স্থানীয় সাপ্লাইয়ারের সাধারণ মালপত্র ও এক্সেসরীজ আনলোডিংয়ের সময় দায়িত্ব কর্তব্যঃ

  • ইমপোর্ট কন্টেইনার টহষড়ধফ দেওয়ার পূর্বেই নিদৃষ্ট কন্টেইনারটিকে ৭ পয়েন্টে ইনেসপেকশন করা হয়েছে কিনা তাহা নিশ্চিত করা।
  • আমদানীকৃত মালপত্র আসলে ট্রাক থেকে সুন্দরভাবে মালপত্র গুলো নামছে কিনা তা দেখা।
  • মালপত্র গুলো চালানের সাথে মিলিয়ে দেখা।
  • মালপত্রগুলো যথাস্থানে সুন্দরভাবে রাখা হয়েছে কিনা তাহা দেখা।
  • সাধারণ জিনিষ পত্রের ক্ষেত্রে চালান পত্র অনুসারে মাল বুঝে নেয়া।
  • চালান/ বিলে স্বাক্ষর সহ সীলগালা নিশ্চিত করা।
  • বিভিন্ন দ্রব্য/ জিনিষ আনা নেয়ার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে পণ্যটি অবৈধ কিনা অথবা কোন কেমিক্যাল কিনা, কেমিক্যাল হলে তাহা দাহ্য (ফ্লেমেবেল) কিনা।
  • ক্ষতিকারক কোন জিনিষ আনা যাবে না সেদিকে কড়া নজরদারি করতে হবে।
  • আনলোডিং এরিয়া সি সি টিভির মাধ্যমে সার্বক্ষনিক পর্যবেক্ষন করা হয়।