


ফিনিশিং সেকশনের নিয়মাবলী সমূহ
ফিনিশিং সেকশনের নিয়মাবলী সমূহ
- সকল অপারেটর মাস্ক পরে থাকবেন।
- নিটিং নিডেল এবং কাটার রশি দিয়ে বেধে রাখবেন।
- হ্যান্ড নিডেল ফোমের মধ্যে গেঁথে রাখবেন।
- সকল নিডেল ইস্যু রিসিভ রেজিষ্টারে শ্রমিকের স্বাক্ষর নিয়ে ইস্যু করবেন এবং হালনাগাদ করে রাখবেন।
- প্রয়োজনের অতিরিক্ত নিডেল কোন অপারেটরের নিকট বা ফ্লোরে থাকবে না।
- ফিনিশিং সেকশনের সকল রেজিষ্টার হালনাগাদ করে রাখবেন।
- ফ্লোর পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে ক্লিনারকে সহযোগীতা করবেন এবং ফ্লোরে (হলুদ দাগের মাঝে) কোন মালামাল রাখবেন না।
- ফ্লোরে মোবাইল ফোন ব্যবহার বন্ধ রাখবেন।
- টেবিলের উপর সকল গার্মেন্টস কালার, সাইজ ও ষ্টাইল অনুযায়ী গুছিয়ে রাখবেন।
- সকল সুপারভাইজার / ফায়ার ও ফাষ্ট এইড সদস্যগণ ইউনিফর্ম পরিধান করবেন ।
- নিজ নিজ কর্মস্থল বা ফ্লোর সব সময় পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখবেন।
- ফ্লোরে দৌড়াদৌড়ি করা, উচ্চ স্বরে কথা বলা বা হৈচৈ করবেন না।
- আইল মার্কের মধ্যে বা হলুদ দাগ দেয়া চলাচলের পথে কোন কিছু রাখবেন না।
- ফাষ্ট এইড বক্সের নিচে কোন মালামাল রাখবেন না।
- ফায়ার এক্সটিংগুইসারের নিচে কোন মালামাল রাখবেন না।
- যে কোন ইলেক্ট্রিক বক্সের নীচে কোন বান্ডেল, কার্টুন, গার্মেন্টস বা অন্য কোন কিছু রাখবেন না।
- স্কার্ফ, মাস্ক, হেন্ড গ্লোভস, এয়ার প্লাগ ইত্যাদি ব্যবহার করবেন।
- কোন প্রকার কার্টার, সিজার খোলা অবস্থায় রাখা যাইবে না।
- নিটিং নিডেল, কার্টার, সিজার রশি বা ডষ্ট্রিংস দিয়ে বেঁধে রাখবেন।
- সুুইং, ওভারলক ও জিপার সেকশনে আই গার্ড, নিডেল গার্ড, পুলি গার্ডের ব্যবহার নিশ্চিত করবেন।
- আয়রন সেকশনের সকল অপারেটর নিজ নিজ আয়রন মেশিনে কভার ব্যবহার করবেন।
- নিটিং সেকশনে মেশিনের উপরে বা মেশিনের আশেপাশে কোন প্রকার ভাঙ্গা নিডেল বা অতিরিক্ত নিডেল যেখানে সেখানে পড়ে থাকবে না।
- কোন প্রকার সমস্যা হলে তা জরুরী ভিত্তিতে এইচ আর,এডমিন এন্ড কমপ্লায়েন্স সেকশনে জানালে তার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
- সকল সেকশনে প্রয়োজনীয় প্রতিরক্ষামূলক সরঞ্জাম ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
- কাজ চলাকালীন সময় ফ্লোরে মোবাইল ফোন ব্যবহার করবেন না।
- ফিনিশিং সেকশনের সকল শ্রমিক কর্মী নিজ নিজ মেশিন পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখবেন।
- ফ্লোরে বায়ার থাকাকালীন সকলে নিজ নিজ কাজে মনযোগী থাকবেন।
- সকাল ৮.০০ হইতে বিকাল ৫.০০ টা পর্যন্ত সাধারণ কাজ চলে। জরুরী শিপমেন্টের প্রয়োজনে ৫.০০ টা হইতে ৭.০০ টা পর্যন্ত কাজ করানো হয়। অতিরিক্ত কাজের জন্য বেসিকের বা মূল বেতনের দ্বিগুন হারে ওভার টাইম দেওয়া হয়।
- সপ্তাহে ৬ দিন ফ্যাক্টরী খোলা থাকে। ১ দিন সাপ্তাহিক বন্ধ। বর্তমানে শুক্রবারে সাপ্তাহিক বন্ধ।
- বেতন প্রতি মাসের প্রথম ৭ (সাত) কর্ম দিবসের মধ্যে প্রদান করা হয়। অনুপস্থিতি ব্যাতিত অন্যকোন খাতে বেতন হতে কোন প্রকার কর্তন করা হয় না। কোন প্রকার জরিমানা করা হয় না।
- জাতি, ধর্ম,বর্ণ ভেদে কোন প্রকার বৈষম্য করা হয় না।
- সবাই স্বাধীন ভাবে মতামত প্রকাশ করতে পারে।
- চাকুরী নেওয়ার সময় কোন প্রকার টাকা পয়সা কাউকে দিতে হয় না।
- সকল কর্মীর বয়স ২২ বৎসরের বেশী বলতে হবে। শিশু শ্রম সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
- মাতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া হয়। মাতৃত্বকালীন ছুটি মোট ১৬ সপ্তাহ বা ১১২ দিন। অর্জিত বা বাৎসরিক ছুটি প্রতি ১৮ দিনে ১ দিন। অর্জিত বা বাৎসরিক ছুটি বৎসরে ২০ দিন। উৎসব ছুটি বৎসরে ১১ দিন। অসুস্থতা জনিত ছুটি ১৪ দিন ফুল বেতনে। নৈমিত্তিক ছুটি ১০ দিন ফুল বেতনে।
- বিবাহিত মহিলাকর্মীদের চাকুরী প্রদানের সময় সে গর্ভবতী কিনা তা পরীক্ষা করা হয় না।
- শ্রমিককর্মীদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে রেজিষ্টার্ড এমবিবিএস ডাক্তার, প্রশিক্ষিত নার্স ও পর্যাপ্ত পরিমান ঔষধ সম্বলিত ডিসপেনসারি আছে।
- প্রতিটি ফ্লোরে প্রয়োজনীয় সংখ্যক প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স আছে এবং তা পরিচালনার জন্য প্রশিক্ষিত কর্মী রয়েছে।
- শ্রমিককর্মীরা তাদের অভিযোগ গোপনভাবে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করার জন্য নির্ধারিত স্থানে অভিযোগ বাক্স রয়েছে

STENTER MACHINE এ সফেনার দেওয়ার সময় সতর্কতা
STENTER MACHINE
STENTER MACHINE এ সফেনার দেওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবেঃ Read This Article in English
- প্রতিটা নতুন ড্রাম খুলে প্রথমে দেখতে হবে যে, ড্রামের উপরিতলে সর (SKIN FORMATION) পড়েছে কিনা সেটা ভালোভাবে পরীক্ষা করে নিতে হবে।
- সর যুক্ত সফেনার কাপড়ে দিলে, কাপড়ে দাগ আসতে পারে।
- তারপর ড্রামের মধ্যে মগ ঢুকিয়ে দেখতে হবে চাকা বা দানা আছে কিনা।
- চাকা বা দানা যুক্ত সফেনার কাপড়ে দিলে, কাপড়ে দাগ আসতে পারে।
- সংক্ষেপে বলতে গেলে, একটা সফেনারের ড্রাম প্রথমে পরীক্ষা করে নিতে হবে সেটা ব্যাবহারের উপযোগী কি না।যদি ব্যাবহারের অনুপযোগী হয় তাহলে সফেনার ডিসল্ভিং এর দায়িত্তপ্রাপ্তদের সাথে যোগাযোগ করে সেটাকে ব্যাবহারের উপযোগী করে নিতে হবে।
- সফেনার ট্রে তে সফেনার দেওয়ার পরে, সফেনার ট্রে এর সব জায়গায় সমস্বতঃ মিশ্রণ আছে কিনা সেটা নিশ্চিত করতে হবে।
- ট্রে এর একপাশে সফেনার ঘন ও একপাশে পাতলা থাকলে কাপড়ের দুইপাশে দুইরকম শেড অর্থাৎ রানিং শেড আসতে পারে।
- সফেনার ঢালার সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে কোন অবস্থায় সফেনার সরাসরি কাপড়ের গায়ে না লাগে।কোন প্রকার সফেনারের ফোম ও কাপড়ের গায়ে না লাগে।
- সফেনার অথবা সফেনারের ফেনা কাপড়ের গায়ে সরাসরি লাগলে, শুকানোর পর সেটা কালার স্পট (দাগে) পরিনত হতে পারে।
- সফেনার ট্রে তে সফেনার ঘন হয়ে গেলে সেটা সেটা কাপড়ের গা বেয়ে উঠতে থাকলে কাপড়ে ভারটিকাল মার্ক আসতে পারে।সেক্ষেত্রে সফেনার ট্রে তে সফেনারের ঘনত্ব বিশেষভাবে লক্ষণীয়।
- সফেনার ট্রে তে সফেনারের ঘনত্ব ব্যাচের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একই রকম রাখতে হবে। তা নাহলে রোল টু রোল শেড ভেরিয়েশন হতে পারে।
- সফেনারের মধ্যে এনজাইমের ডাস্ট থাকলে সেটা প্যাডারে চাপ লেগে সাদা সাদা দাগ আসতে পারে, সেজন্য কিছুক্ষণ পর পর এনজাইম ডাস্ট সফেনার ট্রে থেকে তুলে ফেলতে হবে।