by Mashiur | Nov 16, 2017 | রাসায়নিক
স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির বিবরণী
রাসায়নিক পণ্য বাবহারে স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির বিবরণী গুলো – অধিক অনাবৃত্তের ফলাফল। চোখের সংস্পর্শে এলে জ্বালাপোড়ন এবং চোখ ব্যাথা অনুভব হতে পারে। ত্বকের সংস্পর্শে এলে জ্বালাপোড়ন হতে পারে। পণ্যের ব্যবহারের সময় মুক্তভাবে শ্বাস গ্রহণ করলে শ্লেষ্মায় জ্বালাপোড়ন হতে পারে। …
প্রাথমিক চিকিৎসা কার্যপ্রণালী :
শ্বাস-প্রশ্বাস : মুক্ত বায়ুতে যেতে হবে। যদি শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা হয় তাহলে কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যবস্থা করতে হবে। যদি শ্বাস গ্রহণ কঠিন হয়ে পড়ে তাহলে অক্সিজেন গ্রহণ করতে হবে এবং ডাক্তারের স্মরণাপন্ন হতে হবে।
ত্বকের সংস্পর্শ :ত্বকে প্রদাহ দেখা দিতে পারে। দীর্ঘ সংস্পর্শ অথবা বারংবার সংস্পর্শের কারণে ত্বকের তেল হ্রাস পেতে পারে, ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়তে পারে এবং ত্বকে ফাটল দেখা দিতে পারে। পরিধেয় বস্ত্র খুলে ফেলতে হবে। গোসল করার সাবান দিয়ে ত্বক প্রচুর পানি দ্বারা ধৌত করতে হবে।
চোখের সংস্পর্শ : চোখের জ্বালাপোড়া দেখা দিতে পারে, চোখ লাল হতে পারে, চোখ ফুলে যেতে পারে এবং চোখে পানি আসতে পারে।অন্তত ১৫ মিনিট প্রচুর পানি দ্বারা চোখ ধৌত করতে হবে এবং ডাক্তারের স্মরণাপন্ন হতে হবে।
গিলে ফেললে : কমপক্ষে ৩-৪ গ্লাস পানি পান করতে হবে। বমি করার চেষ্টা করা যাবে না। দ্রুত চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হতে হবে। এই পণ্য গিলে ফেললে মারাত্মক দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। গলার মধ্যে দিয়ে এ্যারোসল পণ্য প্রবেশ করবে এ ধরণের সম্ভাবনা কম। এর ফলে আন্ত্রিক প্রদাহ, বমিভাব দেখা দিতে পারে এবং বমি হতে পারে, ¯œায়ুতš ¿ প্রভাবিত হতে পারে। গিলে ফেলার ফলেফুসফুসে সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং বমি করার ফলে ফুসফুসের গুরুতর ক্ষতি হতে পারে।
মানব স্বাস্থ্য: খুবই কম মাত্রার বিষক্রিয়া ঘটে এবং সঠিকভাবে ব্যবহার করলে ঝুঁকির পরিমাণ কম থাকে। নিঃশ্বাসের সঙ্গে বাষ্প অথবা ধোঁয়া গ্রহণ করার ফলে মিউকাস ত্বকের এবং উপরের শ্বাস নালীর জ্বালাপোড়া দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত মাত্রায় উন্মোচনের ফলে মাথা ব্যথা, ঝিমুনী, তন্দ্রালুতা, নিঃশ্বাসের কষ্ট, হৃদকম্পে সমস্যা, অনিয়মিত হৃদকম্পে, স্বল্পস্থায়ী নিঃশ্বাস, অচেতনতা এমনকি মৃত্যুও হতেপারে।
বিষক্রিয়া:
মুখে এলডি৫০ (মিগ্রা/কেজি):> ১৫০০ ইঁদুর
২/৩
ইন্ডাষ্ট্রিয়াল স্বাস্থ্যতত্ত¡
এই পণ্যের সংরক্ষণ, ব্যবহার এবং পরিবহন কোম্পানীর উপযুক্ত ব্যবহার নির্দেশিকা এবং আইন অনুযায়ী করতে হবে। এই পণ্য সতর্কতার সহিত ব্যবহারে ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব। এই তথ্য বিবরণী আমাদের সীমিত জ্ঞান অনুযায়ী বর্ণনাকৃত যা আমাদের পণ্যের বর্ণনা এবং নিরাপত্তা মূলক ব্যবস্থা নির্দিষ্টভাবে লিখিত হয়েছে।
শাখা ৬- প্রতিক্রিয়াশীল বিবরণী
রাসায়নিক পণ্যে র স্থায়ীত্ব : স্থায়ী
এড়িয়ে যাওয়ার অবস্থা : প্রযোজ্য নয়
অসামঞ্জস্য উপাদান : অ্যালকালিস এবং অক্সিডাইজিং মাধ্যম
পলিমারেশন ঝুঁকি : ঘটনশীল নয়
শাখা ৭ – কার্যপ্রণালী এবং অবমুক্তকরণ বিবরণী
অবমুক্তকরণ শোষন করতে পারে এমন পণ্যের সাথে কন্টেইনারে করে বর্জ্য ফেলার স্থানে বর্জ্য অবমুক্ত করতে হবে।
বর্জ্য অবমুক্তের পদ্ধতি স্থানীয় এবং জাতীয় আইনের প্রতি লক্ষ্য রেখে বর্জ্য পণ্য অবমুক্ত করতে হবে।
শাখা ৮- বিশেষ সুরক্ষা
শ্বাস সুরক্ষা :
চোখ সুরক্ষা :সুরক্ষা চশমা এবং আয়না।
অন্যান্য সুরক্ষা যন্ত্রাংশ :ÑÑÑÑ চোখ ধৌত করার এবং বিশুদ্ধ শাওয়ারের ব্যবস্থা কাছাকাছি রাখতে হবে।
সুরক্ষা হাত মোজা:
পর্যাপ্ত আলো বাতাস:
যান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা এবং কর্মক্ষেত্রে পর্যাপ্ত আলো বাতাসের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
ব্যবহার এবং সংরক্ষণ:
রাসায়নিক পণ্য উপযুক্ত স্থানে সংরক্ষণ করতে হবে। অব্যবহৃত অবস্থায় ভালভাবে মুখবন্ধ করে রাখতে হবে।
শাখা ৯- বিশেষ পূর্ব সতর্কতা
ঝুঁকির শ্রেণী: প্রযোজ্য নহে
তথ্যগত সংখ্যা:প্রযোজ্য নহে
ইউ এন নং: প্রযোজ্য নহে
পরিবহনকৃতের নাম: ডায়াপল এক্সএলএফ
কেমিক্যালের ক্ষতির প্রাথমিক চিকিৎসা সমূহ ঃ
ক. যদি শরীরের কোন স্থানে লেগে যায় তখন ঐ স্থান প্রচুর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। প্রয়োজনহলে সাবান ব্যবহার করতে হবে।
খ. যদি চোখে যায় তখন যত দ্রুত সম্ভব প্রচুর পানি দিয়ে চোখ ধুয়ে ফেলতে হবে।
গ.রাসায়নিক পণ্য নিঃশ্বাসের সাথে ভিতরে চলে গেলে মক্তু বায় ু সেবন করতে হবে। যদি সমস্যা বেশি হয় ডাক্তারেরপরামশর্ নিতে হবে।
ঘ. দুর্ঘটনাবশতঃ খেয়ে ফেললে মখু দ্রত পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। মক্তু বায় ু সেবন করতে হবে এবং দ্রত ডাক্তারের পরামশর্ নিতে হবে।
by Mashiur | Nov 5, 2017 | রাসায়নিক
রাসায়নিক দ্রব্যের মজুদকরণ, চালনা ও পরিবহন নীতি
ভূমিকা
ফ্যাশন ওয়্যার লিঃ ১০০% কমপ−ায়েন্স ও গার্মেন্টস্ পোশাক প্রস্তুতকারী স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকবৃন্দ সীমিত সামর্থের মধ্যে কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ রক্ষার প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ। আসুন আমরা সবাই মিলে বেঁচে থাকার জন্য একটি পরিস্কার এবং পরিচ্ছন্ন পরিবেশ গড়ে তুলি। দেশের অন্যতম বৃহৎ বস্ত্র উৎপাদক ও রপ্তানীকারক প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানের খ্যাতি ভাবেও স্বীকৃত। এ প্রতিষ্ঠানে বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিক কর্মরত রয়েছেন। প্রতিষ্ঠানের সকল স্তরের কর্মচারী ও শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে বদ্ধপরিকর।রাসায়নিক দ্রব্যের মজুদকরণ, প্রশিক্ষণ শ্রমিক, কর্মচারীদের সচেতনতা বৃদ্ধি করে ও সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে এবং শ্রমিক, কর্মচারীদের আচরণ পরিবর্তিত হয়। নীটওয়্যার লিঃ, টেক্সটাইল লিঃ, ওয়াশিং লিঃ, ট্রিমস লিঃ কারনখানায় কর্মরতদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে। তাই জীবনের নিরাপত্তা বিধান, ঝুঁকি হ্রাস ও দূর্ঘটনা রোধ করার জন্য নতুন এবং পুরাতন শ্রমিক, কর্মচারীদের স্বাস্থ্য রক্ষায় বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসুচি গ্রহন করা হয়েছে এবং তাদের সু-চিকিৎসার ব্যবস্থা করার বিষয়টি ট্রিমস লিঃ তার নৈতিক দায়িত্ব হিসাবে গ্রহণ করে।
উদ্দেশ্য
কর্তৃপক্ষ কাঁচামাল ব্যবহার, পন্য উৎপাদনের সময় পরিবেশ রক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহনের মাধ্যমে কারখানার অভ্যন্তরে ও বাহিরে এনভায়রনমেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ঊহারৎড়হসবহঃ গধহধমবসবহঃ ঝুংঃবস (ঊগঝ) বা পরিবেশ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি নিশ্চিত করার উপর জোর দেন। কর্তৃপক্ষ কারখানার অভ্যন্তরে এবং চারদিকে পরিবেশ সহায়ক অবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষে সকল নীতি প্রয়োগে বদ্ধ পরিকর। প্রতিদিনের উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনায় আমাদের ঝুঁকিপূর্ণ অনেক কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্যের পরিবহণ, মজুদকরণ, মিশ্রণ ও ব্যবহার করতে হয়। কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্যের সুষ্ঠ ব্যবহার, অপচয় রোধ, পরিবেশগত ঝুঁকি, শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করাই হচ্ছে এই প্রশিক্ষণ পাঠ্যসূচীর উদ্দেশ্য।
রাসায়নিক দ্রব্য
রাসায়নিক দ্রব্য বলতে রাসায়নিক বস্তু ও পণ্যকে বোঝায়। যেমন- লুব্রিক্যান্ট অয়েল, ডিজেল, গ্লু, ল্যাকার, সলভেন্ট, পেইন্ট, রঙ স্টেইন, হার্ডেনার, মোম, এসিড, লবণ, অ্যাডিটিভ্স, গ্যাস, থিনার এবং লিফটার-৮৩৩ ইত্যাদি।
রাসায়নিক দ্রব্যের প্রকারভেদ
প্রতিদিনের উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনায় সাধারণত দুই ধরনের রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার হয়। যেমন ঃ বিপজ্জনক ও অ-বিপজ্জনক রাসায়নিক দ্রব্য।
বিপদজনক রাসায়নিক দ্রব্য
প্রতিদিনের উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনায় যে সকল রাসায়নিক দ্রব্যে অপেক্ষাকৃত / তুলনামূলকভাবে বেশি বিষাক্ততা ও ক্ষয়কারক বস্তু বিদ্যমান থাকে সেগুলো বিপদজনক রাসায়নিক দ্রব্য। যেমন ঃ এসিড, কাস্টিক সোডা, হাইড্রোজেন পার অক্সাইড ইত্যাদি। এগুলো মানুষ ও পরিবেশ উভয়ের জন্য ক্ষতিকর। এসব রাসায়নিক দ্রব্যের যে সকল ঝুঁকি রয়েছে সে সম্পর্কে জানতে হবে এবং রাসায়নিক দ্রব্য আনা – নেওয়া, মজুদকরণ, পরিবহন ও সঠিকভাবে অপসারণ করার সময় ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামাদি অবশ্যই পরিধান করতে হবে।
অ-বিপদজনক রাসায়নিক দ্রব্য
প্রতিদিনের উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনায় যে সকল রাসায়নিক দ্রব্যে অপেক্ষাকৃত / তুলনামূলকভাবে কম বিষাক্ততা ও কম ক্ষয়কারক বস্তু বিদ্যমান থাকে সেগুলো অ-বিপদজনক রাসায়নিক দ্রব্য। যেমন ঃ লবন, ইউরিয়া, নারিকেল তেল ইত্যাদি। এগুলো মানুষ ও পরিবেশের জন্য অপেক্ষাকৃত / তুলনামূলকভাবে কম ক্ষতি করে। এসব রাসায়নিক দ্রব্যের যে সকল ঝুঁকি রয়েছে সে সম্পর্কে জানতে হবে এবং রাসায়নিক দ্রব্য আনা – নেওয়া, মজুদকরণ, পরিবহন ও সঠিকভাবে অপসারণ করার সময় ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামাদি অবশ্যই পরিধান করতে হবে।
ম্যাটেরিয়াল সেফটি ডাটা শিট সম্পর্কে ধারণা
গধঃবৎরধষ ঝধভবঃু উধঃধ ঝযববঃ (গঝউঝ) এমন একটি দলিল বা নথিপত্র যেটি আমাদের কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সম্পর্কিত বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী দেয়। একটি ম্যাটেরিয়াল সেফটি ডাটা শিট থেকে প্রায় ১৫/১৬টি তথ্য পাওয়া যায়। যেমন রাসায়নিক দ্রব্যের নাম ও ক্ষতিকর বিষয়গুলো, কোম্পানীর নাম, বিপদ সংকেত, প্রাথমিক চিকিৎসা, অগ্নি নিরাপত্তা, ব্যবহার পরিবহন ও সংরক্ষণ বিধি, পরিবেশ দূষণ সংক্রান্ত ইত্যাদি। কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার, মজুদ, মিশ্রন ও পরিবহনের আগে এর নিরাপত্তা তথ্য ও নির্দেশাবলী ভালভাবে পড়তে হবে এবং তা মেনে কাজ করতে হবে।
সনাক্তকরণ ও লেবেলিং
স্থায়ী ও অস্থায়ী সকল রাসায়নিক দ্রব্যের কনটেইনার / ড্রামে যথাযথভাবে রাসায়নিক দ্রব্যের নাম, বিপদ সংকেত, উৎপাদক ও সরবরাহকারীর নাম-ঠিকানা সম্বলিত লেবেল লাগাতে হবে। কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার, মজুদ, মিশ্রন ও পরিবহনের আগে এর নিরাপত্তা তথ্য ও নির্দেশাবলী ভালভাবে পড়তে হবে এবং তা মেনে কাজ করলে সম্ভাব্য ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব হবে।
রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার
কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার, মজুদ, মিশ্রন ও পরিবহনের আগে এর নিরাপত্তা তথ্য ও নির্দেশাবলী ভালভাবে পড়তে হবে। অনেক রাসায়নিক দ্রব্য আছে যেগুলো পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর এবং শরীরের সংস্পর্শে আসলে ত্বকের বিভিন্ন রোগ হতে পারে এবং চোখের সংস্পর্শে আসলে চোখের ক্ষতি হতে পারে। তাই রাসায়নিক দ্রব্যের পাত্রে বিদ্যমান বিপদ সংকেত সম্বলিত স্টিকার যেমন ঃ দাহ্য , বিস্ফোরক, জারক , যন্ত্রনাদায়ক, ক্ষয়কারক (ঈড়ৎৎড়ংরাব), ক্ষতিকর (ঐধৎসভঁষ), বিষাক্ত (ঞড়ীরপ), পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর (ঊহারৎড়হসবহঃ যধুধৎফ), নিরাপত্তা ও নির্দেশনা তথ্যাবলী (গঝউঝ) ভালভাবে পড়তে হবে এবং তা মেনে কাজ করলে সম্ভাব্য ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব হবে।
ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামাদির ব্যবহার
ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামাদি বলতে আমরা বুঝি এমন কোন পোশাক পরিচ্ছদ, যন্ত্রপাতি বা বস্তু যা কোন ব্যক্তিকে দূর্ঘটনা ও অসুস্থতার ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে। কাজের ধরণ অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের পি পি ই ব্যবহৃত হয় যেমন ধুলাবালি থেকে রক্ষার জন্য কটন মাস্ক (ঈড়ঃঃড়হ গধংশ) ব্যবহৃত হয়। শ্রবনশক্তি রক্ষার জন্য ইয়ার
প্লাগ ও ইয়ার মাফ , মুখ, চোখ ও মাথার সুরক্ষার জন্য গগলস , ফেইস শীলড ও হেলমেট পরিধান করতে হয়। আবার যারা কেমিক্যাল ব্যবহার, পরিবহণ ও সংরক্ষণের কাজে নিয়োজিত তাদেরকে পরিধান করতে হয় রেসপিরেটরি মাস্ক , এ্যাপরোন, হ্যান্ড গ্লোভস , গাম বুট কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তাগত ঝুঁকি এড়ানোর জন্য কাজ শুরু করার পূর্বে যথাযথ ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জামাদি পরিধান করতে হবে। এক্ষেত্রে (ঝধভবঃু ভরৎংঃ) সবার আগে নিজের সুরক্ষা নীতি অবশ্যই মানতে হবে। কারখানার সকল সেকশনে পর্যাপ্ত সংখ্যক নিরাপত্তা সরঞ্জামাদি প্রদান করা হয়েছে। কর্মস্থলে কখনো কোন ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জামাদি না থাকলে সাথে সাথে সংশ্লিষ্ট সেকশনের সুপারভাইজার বা কমপ্লায়েন্স বিভাগে জানাতে হবে। কোনভাবেই ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জামাদি ছাড়া কাজ করা যাবে না। ব্যক্তিগত নিরাপত্তার জন্য সকল মেশিনেই সেইফটি ডিভাইস রয়েছে। কোন মেশিনে সেইফটি ডিভাইস না থাকলে তা অবশ্যই মেকানিক্যাল বিভাগকে অবহিত করতে হবে।
অপচয় রোধ
প্রশিক্ষণের আরেকটি উদ্দেশ্য হলো অপচয় হ্রাস করা। সঠিক প্রশিক্ষণ পেলে শ্রমিকরা কাঁচামালের সুষ্ঠু ব্যবহার ও অপচয় রোধে সহায়তা করে ফলে উৎপাদন ব্যয় নূন্যতম মাত্রায় আনা সম্ভব হয়।
গুদামজাতকরণ
পরিবেশগত ঝুঁকি এবং শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিধান নিশ্চিত সাপেক্ষে কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্যের মজুদ, সংরক্ষণ ও ব্যবহার করতে হবে। রাসায়নিক দ্রব্য মজুদ রাখার স্থানে নিরাপত্তা তথ্য ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জামাদির ব্যবহার সম্বলিত সাইন বিদ্যমান থাকতে হবে। বিপজ্জনক ও অবিপজ্জনক কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্যের শ্রেনীবিন্যাস অনুযায়ী পৃথকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে এবং প্রতিটি কন্টেইনার বা ড্রামে কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রব্যের নাম ও ক্ষতিকর বিপদ সংকেত সহ লেবেলিং করতে হবে। লেবেল বিহীন কোন কন্টেইনার বা ড্রাম মজুদ বা সংরক্ষণ করা যাবে না।
কেমিক্যাল ব্যবহার পদ্ধতি (সলভি)ঃ
কর্তৃপক্ষ কারখানায় ঝঢ়ড়ঃ জড়ড়স এর ব্যবস্থা করেছেন যাতে করে রাসায়নিক ও কেমিক্যাল জাতীয় পদার্থ ব্যবহারের ফলে কারখানায় বা এর আশেপাশের এলাকার কোন ক্ষতি না হয়। অনেক কেমিক্যাল আছে যেগুলো ত্বক ও ফুসফুসের ক্ষতি করে, পরিবেশ দুষন করে এবং চোখের ক্ষতি করে সেসব রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার ও পরিচালনা নীতি জানতে হবে এবং তা মেনে কাজ করতে হবে। কাজ শেষে অতি দ্রুত দূষিত কাপড় খুলে ফেলতে হবে এবং হাত ও মুখ ভালভাবে ধৌত করতে হবে।কর্তৃপক্ষ কমিক্যাল ব্যবহর সংশি−ষ্ট সম্ভাব্য দুর্ঘটনার ঝুকি কমাতে একটি নির্দেশিকা তৈরী করেছেন। কারখানাতে কাপড়ের দাগ দুর করার জন্য ডিটারজেন্ট পাউডার ও স্পট লিফ্টার (৮.৩৩) নামক একটি দাহ্য তরল পদার্থ ব্যবহার করা হয়। এই দাহ্য তরল পদার্থটির ব্যবহারের সময় যে কোন সম্ভাব্য ঝুকি এড়াতে যথাযথ প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেয়া জরুরী। স্পট লিপ্টার ব্যবহারের সময় পালনীয় বিধি গুলি নিম্নরূপঃ
- স্পট লিফ্টারের কন্টেইনার গুলি কোন সুনির্দিষ্ট ও সুরক্ষিত স্থানে যথাযথ লেভেলিং ও সনাক্তকরন চিহ্ন সহকারে সংরক্ষন করতে হবে।
- ধুমপান এবং অন্যান্য সমজাতীয় বস্তু যেমন ম্যাচ বাক্স, ওয়েল্ডিং মেশিন ইত্যাদি স্পট লিপ্টার সংরক্ষন এলাকায় পরিবহন সম্পুর্ন ভাবে নিষিদ্ধ।
- স্পট লিফ্টার ব্যবহার করার সময় অবশ্যই হ্যান্ড গ−াভস, প্রতিরোধ মূলক চশমা এবং এ্যাপ্রোন প্রভৃতি পরিধান করতে হবে।
- স্পট লিফ্টার এর সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন হস্ত চালিত পাম্পটি সাবধানে পরিচালিত হয় এবং কোনভাবেই অতিরিক্ত গরম না হয়।
- স্পট লিফ্টার ব্যবহৃত খালি কন্টেইনার গুলি একটি পৃথক স্থানে ঢাকনা যুক্ত বাক্সে সংরক্ষন করা হয় এবং প্রয়োজনবোধে যথাযথ নিরাপত্তা বিধি মেনে তা ফেলে দেয়া হয়।
- স্পট লিফ্টারের কন্টেইনার কোন কারনেই কাটা যাবে না।
- স্পট লিফ্টারের খালি কন্টেইনারগুলো অন্য কোন কাজে ফ্যাক্টরীতে ব্যবহার করা যাবে না এবং কর্মীদেরও দেয়া যাবে না।
- প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত এবং দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কেহ স্পট লিফ্টার হ্যান্ডল করা সম্পূর্ন নিষিদ্ধ।
- ফ্যাক্টরীর সকলকে স্পট লিফ্টারের এর ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে অবহিত করা হয়।
by Mashiur | Nov 5, 2017 | রাসায়নিক
রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের নির্দেশনা
রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের নির্দেশনা গুলো। রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের সময় যাহাতে কোন রাসায়নিক বাইরে পড়ে না থাকে সেদিকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।কমেক্যিাল স্টোরজে পদ্ধতঃিকমেক্যিালরে নরিাপদ ব্যবহাররে ক্ষত্রেে সঠকিভাবে কমেক্যিাল স্টোরজে খুবই গুরুত্বর্পূন। কমেক্যিাল স্টোরে সকল কমেক্যিাল তাদরে নজি নজি সংরক্ষন পদ্ধতি অনুসারে স্টোরজে করা হয়। বায়ার র্কতৃক প্রদত্ত নীতমিালা অনুযায়ী সকল কমেক্যিালরে লবেলেংি ও এম.এস.ড.িএস নশ্চিতি করা হয়। স্টোররে সকল র্কমীদরে ব্যক্তগিত নরিাপত্তা সরঞ্জাম পরধিান করতে হয়। রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের সময় শ্রমিকদের যাতে কোন সমস্যা না হয় সেজন্য প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ নিুলিখিত বিষয় গুলি সম্পর্কে সুস্পষ্ঠভাবে অবহিত করেছে :
- গ্রুপরে সকল ইউনটিে কমেক্যিালরে নরিাপদ ব্যবহাররে লক্ষ্যে নম্নিলখিতিনীতমিালা অনুসরণ করা হয়ঃ
- ফ্যাক্টরতিকেমেক্যিালপ্রবশেঃফ্যাক্টরতিকেমেক্যিাল প্রবশেরে র্পূবে কয়কেটি ধাপ অনুসরণ করা হয়। প্রথমে কমেক্যিালরে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যমেন-এম.এস.ড.িএস, ট.িড.িএস ও গ্যারান্টি লটোর নশ্চিতি করা হয়। পরর্বতীতে কমেক্যিালটি বায়ার র্কতৃক প্রদত্ত নষিদ্ধি কমেক্যিাল তালকিার অর্ন্তগত কনিা তা নশ্চিতি করা হয়। এই সকল ডকুমন্টে কোম্পানরি ই.স.িআর, ওয়াশংি প্লান্টরে প্রধান ও কমপ্লায়ন্সে বভিাগরে দ্বারা নরিীক্ষনরে পরে কমেক্যিালটি স্টোরে প্ররেন করা হয় ।
- রাসায়নিক দ্রব্যের নিকটবর্তি স্থানে অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র রাখতে হবে।
- রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই আতœরক্ষামূলক হাত মোজা, চশমা এবং মুখোশ ব্যবহার করতে হবে।
- রাসায়নিক ব্যবহার ও সংরক্ষণ এলাকায় এ ব্যাপারে সতর্কবাণী প্রদর্শিত আছে।
- এম,এস,ডি,এস এর ব্যাপারে সকল শ্রমিকগণকে প্রশিক্ষন দিতে হবে।
- র্কাযক্ষত্রেে নরিাপত্তাঃযথাযথ র্কতৃপক্ষরে দ্বারা অনুমোদতি রকিুইজশিনরে মাধ্যমে কমেক্যিাল স্টোর থকেে উত্তোলন করা হয়। র্কমক্ষত্রেরে নরিাপদ পরবিশে নশ্চিতি করার জন্য নানাবধি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। সকল র্কমীদরে তাদরে নরিাপত্ত্রা জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা সরঞ্জাম কোম্পানীর থকেে সকল রাসায়নিক দ্রব্যকে নিরাপদ দূরত্বে চিহ্নিত করে রাখতে হবে ।
- রাসায়নিক দ্রব্য রাখার স্থানে ধুমপান এবং যে কোন ধরণের অগ্নি উৎস হতে সর্বদা দূরে থাকতে হবে।দয়ো হয়। র্কমক্ষত্রেে সকল কমেক্যিালরে এম.এস.ড.িএস দয়ো হয়। জরুরী আই ওয়াশ বসেনি ও অগ্নি নর্বিাপক যন্ত্র যথাযথ স্থানে সংরক্ষন করা হয়।
- র্কমীদরে প্রশক্ষিনঃমটেরেয়িাল সফেটি ডাটা শটি অনুযায়ী কমেক্যিালরে ব্যবহাররে সাথে সম্পৃক্ত সকল র্কমীদরে প্রশক্ষিন দয়ো হয়। প্রশক্ষিনে কমেক্যিালরে নাম, সরবরাহকারী কোম্পানী নাম, ভৌত বশৈষ্টি, সম্ভাব্য ক্ষতকিারক নর্দিশেনা, প্রাথমকি চকিৎিসা, র্দূঘটনা প্রতরিোধে করনীয়, অগ্নি নর্বিাপন ব্যবস্থা, ব্যবহার ও সংরক্ষন পদ্ধত,ি আত্নরক্ষামূলক সরঞ্জাম প্রভৃতি বষিয়ে বশিদভাবে আলোচনা করা হয়।
- নয়িমতি স্বাস্থ্য পরীক্ষাঃ কমেক্যিালরে নড়াচড়ার সাথে সংশ্লষ্টি শ্রমকি, র্কমচারী ও র্কমর্কতা সকলরেই কোম্পানরি মডেক্যিাল অফসিার দ্বারা ২ মাস অন্তর অন্তর নাক, কান, গলা ও ফুসফুস ইত্যাদরি পরীক্ষা করা হয় এবং রর্কেড সংরক্ষণ করা হয়।
- ই.ট.িপঃি ওয়াশংি প্লান্টরে কমেক্যিাল মশ্রিতি পানি ই.ট.িপি প্লান্টে পরশিোধনরে মাধ্যমে পরবিশেে ছাড়া হয়। পরশিোধতি পানরি ইঝজ ঝঞঅঘউঅজউ বজায় রাখা হয়।
- তরল রাসায়নিক ব্যবহারের পর ফ্লোর/মেঝে এবং পাত্রের উপরিভাগে উচ্ছিষ্ঠ রাসায়নিক শুকনো স্পঞ্জ/ শুকনো কাপড় দিয়ে দ্রুত পরিস্কার করতে হবে।
- শুন্য রাসায়নিক কন্টেইনার / কার্টুন কে নিক্ষিপ্ত অবশিষ্টাংশ ও অন্য যে কোন কারনের জন্য কাটা যাবে না।কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রশিক্ষিত ব্যক্তি ছাড়া রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ।
- র্বজ্য ব্যবস্থাপনাঃকমেক্যিাল কন্টইেনাররে অবশষ্টি কমেক্যিাল পানি দয়িে ধুয়ে ই.ট.িপি প্লান্টে ফলেতে হব।ে ই.ট.িপি প্লান্টরে থকেে উৎপন্ন র্বজ্য নর্দিষ্টি স্থানে মাটি চাপা দয়িে সংরক্ষন করতে হব।ে
- সকল রাসায়নিক দ্রব্যকে আলাদাভাবে নাম লিখে উপযুক্ত স্থানে সংরক্ষন করতে হবে ।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ঃ
জীবকিার চাহদিায় মানুষ বভিন্নি পশোয় নয়িোজতি থাক।ে র্কমক্ষত্রেে কউে কউে ঝুঁকপর্িূন পরবিশেে কাজ করে থাক।ে র্কমক্ষত্রেে কমেক্যিালরে ব্যবহার ঝঁকপর্িূন পশোর অর্ন্তগত। কন্তিু আল গ্রুপরে বশ্বিাস এই য,ে সঠকি প্রশক্ষিন ও সচতেনতার মাধ্যমে এই ঝুঁকি অনকোংশে রোধ করা যায়।এই উদ্দশ্যেে আল গ্রুপরে সকল ইউনটিকেমেক্যিালরে নরিাপদ ব্যবহাররে লক্ষ্যে একটিনীতমিালাঅনুসরণ করা হয় ।
নীতমিালার ফলোআপ ও বাস্তবায়ন র্পষদঃফ্যাক্টরতিে নরিাপদে কমেক্যিালরে ব্যবহার নশ্চিতি করার লক্ষ্যে কমেক্যিাল ব্যবহাররে সহতি সংশ্লষ্ঠি সকলকে র্পযাপ্ত প্রশক্ষিন দওেয়ার ব্যবস্থা করা হয় এবং সঠকিভাবে তাহা বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে নয়িমতি ফলোআপ নম্নিলখিতি কমটিরি মাধ্যমে সম্পাদন করা হয়-
র্কাযসূচীঃ এ পলসিি কারখানার অভ্যন্তরে বাস্তবায়নরে লক্ষ্যে প্রশক্ষিন র্কমসূচরি আয়োজন করা হবে এবং মাসকি মটিংি পরচিালনা করা হব।ে দায়ত্বিপ্রাপ্ত নরিাপদ কমেক্যিালরে র্কমস্থলে যথাযথ রক্ষনাবক্ষেন, আত্ন্ররক্ষামূলক সরঞ্জামাদরিব্যবহার নশ্চিতিকরন ইত্যাদি বষিয়ে দনৈকি, সাপ্তাহকি, মাসকি র্কাযসূচ/িমটিংি অব্যাহত রখেে নরিাপদ র্কম পরবিশে নশ্চিতিকরণতেৎপর থাকবনে।
যোগাযোগরে মাধ্যমঃ কারখানায় নরিাপদ কমেক্যিাল ব্যবহার নশ্চিতিকরণরেলক্ষ্যে র্পূনাঙ্গ নীতমিালাটি কারখানার বভিন্নি নোটশির্বোডে সকলরে অবগতরি জন্য প্রর্দশন করা থাকব।ে নরিাপদ কমেক্যিালরে ব্যবহার ও নড়াচড়ার বষিয়ে সাউন্ড সস্টিমেে সকলরে উদ্দশ্যেে নীতমিালার সারাংশ সম্প্রচারকরা হয়ে থাক।ে গনওএইপলসিরিবষিয়াদমিনটিরংিএরদায়ত্বিনেয়িোজতিথাকবনে।
ফডিব্যাকঃ কারখানারকোথাও যদি এই পলসিরি র্কাযক্রম বাস্তবায়ন না হয় তাহলে র্কাযকরি র্পষদ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।ে এমনকি প্রয়োজন হলে মাননীয় ব্যবস্থাপনা পরচিালকরে হস্তক্ষপে প্রয়োজন হতে পার।ে
পরশিষ্টিঃ কারখানার সকলে এই নীতমিালা অনুযায়ী কমেক্যিাল ব্যবহার করছে কনিা, নড়াচড়া ঠকিমত হচ্ছে কনিা, স্টোরজে পদ্ধতি ঠকিমত হচ্ছে কনিা, আত্নরক্ষামূলক সরঞ্জামাদি ব্যবহার হচ্ছে কনিা, কমেক্যিাল ড্রামে যথাযথ লবেলেংি আছে কনিা এবং শূন্য ড্রাম ইটপিরি মাধ্যম হয়ে সংরক্ষতি হচ্ছে কনিা ইহা নশ্চিতি করা আমাদরে লক্ষ্য ও অঙ্গীকার।