গার্মেন্টস নোটিস / লেটার লিস্ট সমূহ
গার্মেন্টস নোটিস / লেটার লিস্ট সমূহ
গার্মেন্টস নোটিস / লেটার লিস্ট সমূহ
গার্মেন্টস নোটিস / লেটার লিস্ট সমূহ
যখন কোন মালিক কর্তৃক স্থায়ী শ্রমিকের কোন রুপ অপরাধ ছাড়া তার চাকুরির সমাপ্তি ঘটানো হয় তখন তাকে অব্যহতি বা টার্মিনেশন বলা হয়। এটি মালিকের অধিকার, মালিক যে কোন সময় তার কারখানার স্বার্থে এবং প্রয়োজন মনে করলে শ্রমিকের প্রাপ্য টাকা পয়সা প্রদান করে যে কোন শ্রমিককে চাকুরি হইতে অব্যহতি দিতে পারে।
অব্যহতির নীতিমালা বা পদ্ধতি সমুহ আলোচনা করা হলোঃ স্থায়ী শ্রমিককে মালিক অবর্শ্যই ১২০ দিন বা চার মাস আগে শ্রমিককে নোটিশ দিবেন অথবা আদেশটি সাথে সাথে কার্যকর করতে চাইলে নোটিশের পরিবর্তে ৪ মাস বা ১২০ দিনের মজুরি দিয়ে দিবেন।
স্থায়ী শ্রমিককে মালিক অবর্শ্যই ১২০ দিন বা চার মাস আগে শ্রমিককে নোটিশ দিবেন অথবা আদেশটি সাথে সাথে কার্যকর করতে চাইলে নোটিশের পরিবর্তে ৪ মাস বা ১২০ দিনের মজুরি দিয়ে দিবেন।
অব্যহতি নিতিমালা বা টার্মিনেশনের মাধ্যমে শ্রমিকের চাকুরি অবসান করা হলে, যে দিন শ্রমিকের চাকুরি অবসান করা হয়েছে তার ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে শ্রমিক নিন্মোক্ত পাওনাদি পাওয়ার অধিকারী হইবেন।
১) বকেয়া মজুরী এবং ওভারটাইমের ভাতা।
২) বর্তমান মাসের মজুরি এবং ওভারটাইমের ভাতা।
৩) যদি অর্জিত ছুটি ভোগ করে না থাকে তাহলে পাওনা অর্জিত ছুটির মজুরী।
৪) শ্রমিক যতদিন কাজ করেছে তার প্রতি পূর্ন বছরের জন্য ৩০ দিনের মজুরী হারে ক্ষতিপুরন অথবা গ্রাচুইটি থাকলে এর মধ্যে যেটি বেশী হবে সেটি।
৫) অব্যহতির জন্য ১২০ দিন বা চার মাস পূর্বে যদি নোটিশ না দিয়ে থাকে তাহলে ১২০ দিন বা ৪ মাসের মজুরী।
৬) প্রভিডেন্ট ফান্ডের বিধান থাকলে প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা।
বরখাস্ত বা ডিস মিস করা হচ্ছে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা। সাধারনত অসদাচরনমূলক কাজের জন্য শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে শ্রমিকের চাকুরির সমাপ্তি (ডিসমিস) ঘটাতে পারে।
এক্ষেত্রে মালিক কর্তৃক নিচের কতিপয় পদ্ধতি অনুসরন করবেন, যেমনঃ
ক্স শ্রমিকের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগসমূহ লিখিতভাবে করবেন।
ক্স লিখিত অভিযোগের এক কপি শ্রমিককে দিবেন এবং জবাব দেওয়ার জন্য কমপক্ষে সাত দিন সময় দিতে হবে।
ক্স ব্যক্তিগত ভাবে উপস্থিত হয়ে বক্তব্য পেশের সুযোগ দিবেন।
ক্স মালিক বা ম্যানেজার এরুপ আদেশ অনুমোদন করবেন।
এছাড়া অসদাচরনের দায়ে অভিযুক্ত শ্রমিককে তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পর্কে তদন্ত সাপেক্ষে সাময়িক বরখাস্ত করা যেতে পারে এবং বিষয়টি কোন আদালতে বিচারাধিন না থাকলে বরখাস্তের মেয়াদ ৬০ দিনের বেশি হবে না। সাময়িক বরখাস্ত কালিন সময়ে গড় মজুরী, মহার্ঘভাতা এবং এডহক বা অন্ত:বর্তিকালিন মজুরির অর্ধেক খোরাকি ভাতা হিসাবে পাবেন।
নচের কারনে মালিক শ্রমিককে চাকুরি হতে বরখাস্ত করতে পারেন। একারন গুলোই অসাদাচরনঃ
একাকি অথবা সংঘবদ্ধভাবে উর্ধ্বতন কর্মকর্তার আইনসংগত কোন আদেশ ইচ্ছাকৃতভাবে পালন না করা বা ইচ্ছাকৃত ভাবে অবাধ্য হওয়া।
মালিকের ব্যবসা বা সম্পত্তি সম্পর্কে অসাধুতা বা প্রতারনা করা।
মালিকের অধীনে নিজের বা অন্য কোন শ্রমিকের চাকুরির ব্যাপারে ঘুষ বা বেআইনীভাবে অন্য কোন সুবিধা গ্রহন বা প্রদান করা।
ছুটি না নিয়ে কাজে অনুপস্থিত থাকার অভ্যাস অথবা ছুটি না নিয়ে একটানা ১০ (দশ) দিনের অতিরিক্ত কাজে অনুপস্থিত থাকা।
দেরিতে কাজে যোগদানের অভ্যাস।
কারখানার যে কোন আইন বা বিধি মালা বা নিয়ম কানুন ভঙ্গ করার অভ্যাস।
কারখানায় দাঙ্গা-হাঙ্গমা মূলক উশৃঙ্খল আচরন করা বা নিয়ম শৃঙ্খলা ভঙ্গের কোন কাজ করা।
অভ্যাসগত ভাবে কাজে অমনোযোগিতা বা অবহেলা প্রদর্শন করা।
কারখানা পরিদর্শকের অনুমোদিত চাকুরি সংক্রান্ত, শৃংখলা বা আচরনসহ যে কোন বিধির অভ্যাসগত লংঘন।
মালিকের অফিসের নথিপত্র নষ্ট বা ক্ষতি করা, বিক্রীত করা বা মিথ্যা প্রমান করা।
চুরান্ত নিষ্পত্তির নিতিমালা সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ শ্রম আইনের প্রতি শ্রদ্ধা ও আনুগত্যশীল হয়ে সকল শ্রমিকের পাওনাদি পরিশোধের ব্যাপারে আন্ত-রিক। প্রত্যেক শ্রমিককে, শ্রম আইনের অধীন পাওনাদি পরিশোধ করিতে এবং কোম্পানী সকল শ্রমিকের মজুরী পরিশোধ করার জন্য কর্তৃপক্ষ বদ্ধপরিকর।। চাকুরীর অবসান, ছাঁটাই, ডিসচার্জ, অপসারন, পদত্যাগ, অবসর, বরখাস্ত অথবা অন্য যে ভাবেই হউক না কেন, কোম্পানী শ্রমিকের আইনানুগ পাওনাদি পরিশোধ করে থাকে। গার্মেন্টস লিঃ সকল শ্রমিকের যে সকল পাওনাদি আইন সম্মত উপায়ে পরিশোধ করে থাকে তাহা নিন্মরুপ ।
০১। শ্রমিকের যে মজুরীকাল সর্ম্পকে তাহার মজুরী প্রদেয় হয় সেই কাল শেষ হওয়ার পরবর্তী সাত কর্মদিবসের মধ্যে তাহার মজুরী পারশোধ করে।
০২। মজুরী কর্ম দিবসের মধ্যে পরিশোধ করে।
০৩। মজুরী প্রচলিত মুদ্রায় পরিশোধ করে।
০৪। মজুরীর সাথে অতিরিক্ত কর্মঘন্টার মজুরীও সাত কর্ম দিবসের মধ্যে পরিশোধ করে।
০৫।কোম্পানী লে-অফ করিলে আইনানুগ পদ্ধতিতে পাওনাদি পরিশোধ করিতে প্রতিশ্র“তিবদ্ধ।
০৬। কোন শ্রমিককে সাময়িক বরখাস্ত করিলে তাদেরকে আইনানুগ পাওনাদি পরিশোধ করা হয়।
০৭। যদি কোন শ্রমিক কোন মালিকের অধীন অবিচ্ছিন্ন ভাবে অন্তত তিন বছরের অধিককাল চাকুরীরত থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরন করেন, তবে কোম্পানী তাহাকে আইন অনুযায়ী মৃত্যুজনিত সুবিধা প্রদানে প্রতিশ্র“তি বদ্ধ।
০৮। প্রয়োজনের অতিরিক্ততার কারনে প্রতিষ্ঠান কোন শ্রমিককে ছাঁটাই করলে শ্রম আইন অনুযায়ী সুবিধা প্রদান করে।
০৯। প্রতিষ্ঠান যদি কোন শ্রমিককে শারিরীক ও মানষিক অক্ষমতার কারনে ডিসচার্জ করে, তাহলে তাহাকে শ্রম আইন অনুযায়ী পাওনাদি পরিশোধ করে।
১০। প্রতিষ্ঠান কোন শ্রমিককে যদি শ্রম আইন অনুযায়ী বরখাস্ত করে থাকে তবে, তাহাকে শ্রম আইন অনুযায়ী পাওনাদি পরিশোধ
করে।
১১। প্রতিষ্ঠান যদি কোন শ্রমিককে অব্যাহতি প্রদান করে তবে, শ্রম আইন অনুযায়ী চার মাসের নোটিশ বা নোটিশ মেয়াদের জন্য মজুরী প্রদান ও অন্যান্য সুবিধা প্রদান করে।
১২। প্রতিষ্ঠানের কোন শ্রমিক যদি চাকুরী থেকে ইস্তফা দেন এবং তাহার চাকুরীর মেয়াদ পাঁচ বছর হইতে দশ বছরের মধ্যে হয় বা দশ বছরের উর্দ্ধে হয় তবে শ্রম আইন অনুযায়ী পাওনা পরিশোধ করে।
১৩। প্রতিষ্ঠানের কোন শ্রমিক যদি চাকুরী থেকে ইস্তফা দেয় এবং তাহার বার্ষিক ছুটি পাওনা থাকে, তবে প্রতিষ্ঠান শ্রম আইন অনুযায়ী পাওনাদি পরিশোধ করে।
১৪। প্রতিষ্ঠানের কোন শ্রমিকের বয়স ৫৭ (সাতান্ন) বৎসর পূর্ন হইলে তিনি চাকুরী হইতে স্বাভাবিক অবসর গ্রহন করিলে শ্রম আইন অনুযায়ী তাহার সকল সুবিধাদি প্রদান করে।
১৫। প্রতিষ্ঠানের কোন মহিলা কর্মী প্রসূতি কল্যান সুবিধা পাইবার অধিকারী হইলে শ্রম আইন অনুযায়ী ১৬ সপ্তাহ মাতৃকল্যান ছুটি ও ঐ সময়ের জন্য আর্থিক সুবিধা প্রদান করে থাকে।
কর্ম ঘন্টা – কর্ম কর্তৃপক্ষ দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী কাজের সময় নির্ধারন করেছে। কর্তৃপক্ষ তাদের উৎপাদন পরিকল্পনাকে এমন ভাবে তৈরী করে যেন তাদের সাপ্তাহিক কর্মঘন্টা কোন সময় দেশের আইনের সীমাকে লংঘন না করে। কর্তৃপক্ষ সপ্তাহে একদিন প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখে। শ্রমিকগণ প্রতিদিন ৮ ঘন্টা এবং সপ্তাহে ৪৮ ঘন্টার বেশী কাজ করতে পারবেনা। তবে জরুরী কাজের প্রয়োজনে শ্রমিকগণ দিনে সর্বোচ্চ ১০ ঘন্টা এবং সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৬০ ঘন্টা পর্যন্ত কাজ করতে পারে তবে তা কোনভাবেই বছরে ৫৬ ঘন্টার বেশী নয়।
কর্তৃপক্ষ একটি মানসম্পন্ন কাজের সময় সূচী নির্ধারন করেছে, যাহা বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী প্রনীত। প্রতিষ্ঠানের সাধারন কার্য়ক্রম সকাল ৮ ঘটিকায় শুরু হয় এবং বিকাল ৫ ঘটিকায় শেষ হয়।
তবে মাঝে বেলা ১.০০ টা থেকে বেলা ২.০০ ঘটিকা পর্যন্ত দুপুরের খাবারের জন্য বিরতি দেওয়া হয়। কোন অবস্থাতেই প্রতিষ্ঠানের সাধারন কার্যক্রম ৮ অতিক্রম করেনা।
অতিরিক্ত কাজ সেচ্ছাধীন, বাধ্যতামূলক নয় । যদি কেউ ইচ্ছা করে তিনি অতিরিক্ত কাজ করবেন না তবে কর্তৃপক্ষ তাকে কোন বাধাদিতে পরবেনা। এই অতিরিক্ত কাজের সময় প্রতিদিন সর্বোচ্চ ২ ঘন্টা এবং সপ্তাহে ১২ ঘন্টা। কোন অবস্থাতেই এই অতিরিক্ত কাজের সময় সীমা সপ্তাহে ১২ ঘন্টার অতিরিক্ত হতে পারবেনা। কর্তৃপক্ষ কখনোই অতিরিক্ত কাজকে উৎসাহিত করে না তবে জরুরী কাজের প্রয়োজনে কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে সর্বোচ্চ ২ ঘন্টা পর্যন্ত কাজ করানো যাবে।
কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে প্রতিটি শ্রমিকেরই একদিন বিশ্রাম নেওয়া দরকার। বিশ্রাম শরীরের ক্লান্তি ও অবসন্নতা দূর করে। ফলে কর্মে স্পৃহা জাগে এবং কাজে বেশী উৎসাহ পাওয়া যায়। এই লক্ষ্যে কর্তৃপক্ষ শনিবার সাধারন ছুটি হিসাবে কারখানার কার্যক্রম বন্ধ রাখে। তবে অনেক সময় জরুরী কাজ যেমন, প্রাকৃতিক দূযোগ, লক আউট, ধর্মঘট, বৈদ্যূতিক বিপর্যয় বা জরুরী রপ্তানীর কারনে কারখানার কর্যক্রম খোলা রাখতে পারে। এক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ যত দ্রুত সম্ভব ১ দিন বদলী ছুটি প্রদান করিবে এবং এতদসংক্রান্ত একটি নোটিশ বোর্ডে প্রদর্শন করার মাধ্যমে শ্রমিক, কর্মচারী এবং কর্মকর্তাদের পূর্বে অবগত করা হবে।
প্রতিদিনের কর্ম ঘন্টা দৈনিক হাজিরা কার্ডের / বহির মাধ্যমে সংরক্ষণ করা হয়। প্রতিদিন শ্রমিক, কর্মচারী এবং কর্মকর্তাগণ তাদের দৈনিক হাজিরা কার্ডের / বহির মাধ্যমে তাদের কাজের সময় সংরক্ষণ করে থাকে।প্রতিষ্ঠানে নিয়োগকালীন সময় প্রতিটি নির্বাচিত প্রার্র্থীকে তাদের কর্মসময় সম্পর্কে ধারনা দেওয়া হয়। এছাড়াও কাজের সময়সূচী নোটিশ বোর্ড এবং ফ্লোরের দৃশ্যমান স্থানে লাগিয়ে দিয়ে শ্রমিকদের প্রতিষ্ঠানে দৈনিক কার্য্যসূচী সম্পর্কে ধারনা দেওয়া হয়।
শ্রমিক কর্মচারীদের সঠিক মজুরী/বেতন প্রদানে বদ্ধ পরিকর। এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ শ্রম আইন মেনে চলে। শ্রমিক কর্মচারীদের সঠিক হাজিরা অর্থাৎ ফ্যাক্টরীতে আগমন ও প্রস্থানের যথাযথ রেকর্ড মানব-সম্পদ বিভাগ সঠিক ভাবে সংরক্ষণ করে থাকে। তাছাড়া মাস শেষে মজুরী তৈরীর জন্য পে-রোল শাখা শ্রমিক-কর্মচারীদেরকে প্রদানকৃত লোন এর হিসাব যথাযথ নিয়মে মজুরী হতে কর্তনের পাশাপাশি দেরীতে আগমন, নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বেই ফ্যাক্টরী হতে গমনের সঠিক হিসাবের রেকর্ড সংরক্ষন করে মাসান্তে তাহা নির্ভূল ভাবে সেলারী সীটে/ মজুরী শ্লিপে প্রর্দশন করে থাকে। মজুরী হতে কর্তন যোগ্য বিষয় গুলো নিম্নে উলেখ করা হলোঃ-
সাধারণত শ্রমিক-কর্মচারীদের অননুমোদিত অনুপস্থিতির জন্য আমাদের দেশের প্রচলিত শ্রম আইন মোতাবেক মজুরী কর্তন করা হয়ে থাকে। এছাড়াও নিম্নোক্ত কারন গুলির জন্য মজুরী কর্তন করা হয়ে থাকে।
কোন শ্রমিক-কর্মচারী যদি নির্ধারিত কর্ম দিবসে সঠিক সময়ের পরে আগমন করে ।
সেক্ষেত্রে যদি সে সময়ের পরিমাণ ৫৮ মিনিটের মধ্যে থাকে তবে কোম্পানীর নিজস্ব বিধান মতে তাহার কোন মজুরী কর্তন হবেনা।
যদি দেরীতে আগমনের মোট সময় সর্বনিম্ন ১ ঘন্টা হয় সেক্ষেত্রে সাধারনত তাহার ১ ঘন্টার মজুরী মুল বেতন হইতে কর্তন করা হয়ে থাকে। মজুরী কর্তন নীতিমালা
প্রতিদিন নির্ধারিত কর্ম সময় ৮ ঘন্টার পূর্বেই যদি কোন শ্রমিক-কর্মচারী ফ্যাক্টরী হতে কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকে চলে যায় তবে সেক্ষেত্রে ক্রমিক নং ১ উলেখিত নিয়ম কার্যকরী হবে।
কোম্পানী কর্তৃপক্ষ শ্রমিক-কর্মচারীদের বিভিন্ন ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সমস্যার কারণে আবেদনের প্রেক্ষিতে অগ্রীম অর্থ প্রদান করে থাকে যাহা মাসিক কিস্তিতে মজুরী হতে কর্তন যোগ্য।
সেক্ষেত্রে প্রতি মাসের মজুরী হতে নির্ধারিত পরিমান অর্থ মজুরী হতে কর্তন করা হয়।
মজুরী কর্তন নীতিমালা গুলো – কর্তৃপক্ষ শ্রমিক-কর্মচারীদের মজুরী হতে উপরোক্ত ৩ টি বিষয় সহ মজুরী প্রদানের সময় শ্রম আইনের আলোকে রাজস্ব স্ট্যাম্প বাবদ ১০ টাকা কর্তন করে থাকে।
অতত্রব গার্মেন্টস লিমিটেড এর কর্তৃপক্ষ শ্রমিক-কর্মচারীদের প্রকৃত পাওনাদী পরিশোধের ব্যপারে সব সময় প্রতিশ্রতি বদ্ধ।
যে কারনে অন্যান্য কোন বিষয়ের জন্য তাদের মজুরী হতে কোন রুপ মজুরী কর্তন করা হয় না।
শ্রম আইনের প্রতি যথেষ্ট শ্রদ্ধাশীল ও শ্রম আইনের প্রয়োগ যথাযথ ভাবে বাস্তবায়ন করে থাকে বিধায় বাংলাদেশ শ্রম আইনের এ বর্ণিত অসদাচরনের কারনে বা বরখাস্ত ইত্যাদি ব্যতিত অন্যভাবে মালিক কর্তৃক শ্রমিকের চাকুরির অবসানের পর কর্তৃপক্ষ যে সকল সিদ্বান্ত গ্রহন করে থাকে তাহা নিæে প্রদত্ত হইল
কোম্পানীর সঠিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার ও কোম্পানীর বৃহত্তর স্বার্থে আমাদের প্রতিষ্ঠান সাধারনত অবসানকৃত শ্রমিকদের পূর্নরায় ফ্যাক্টরীতে প্রবেশ ও কাজের অনুমতি প্রদান করে না। এক্ষেত্রে সকল বিভাগের বিভাগীয় প্রধানগন সহ সংশ্লিষ্ট সকলে যথেষ্ট সচেতন ও কোম্পানির নীতিমালা বাস্তবায়নে বদ্ধ পরিকর।