Select Page
CTPAT Policy লোডিং আনলোডিং এরিয়া এর বর্ণনা।

CTPAT Policy লোডিং আনলোডিং এরিয়া এর বর্ণনা।

লোডিং আনলোডিং এরিয়া

CTPAT Policy লোডিং আনলোডিং এরিয়া শধুমাত্র কর্তৃপক্ষের অনুমতি প্রাপ্ত ব্যক্তিরাই প্রবেশ করিতে পারবে। গার্মেন্টস শিপমেন্টে পাঠানোর সময় স্টোর ডিপার্টমেন্ট ০৩ (তিন) কপি চালান তৈরী করবে ও সকল কপি নিরাপত্তা সেকশনে পাঠাবে।   নিরাপত্তার দায়িত্বে প্রধান ব্যক্তি একটি চালানের ফটোকপি কর্তব্যরত নিরাপত্তা প্রহরীকে প্রদান করবে। …

  • পরিবহন সকল বিষয় সঠিক পাওয়া গেলে লোডিং এলাকায় পাঠানো  হবে।অনুমতি প্রাপ্ত ব্যক্তির ছবি সহ তালিকা প্রদর্শিত থাকবে।
  • যাহারা কাজ করবে তাহাদের অবশ্যই আই ডি বেজ প্রদর্শিত অবস্থায় থাকবে
  • লোডিং এলাকায় ট্রাক প্রবেশ করার পর দায়িত্বরত নিরাপত্তা প্রহরী   বাহ্যিকভাবে উপস্থিত হবেন। সকল প্রকার যান বাহন প্রবেশ-বাহির সময় নিয়ন্ত্রন করবে।
  • কোন প্রকার অবৈধ জিনিস নিয়া প্রবেশ করিবে না।
  • যাহারা কাজ করবে তাহাদের নাম, আসার সময়, এবং যাবার সময় রেজিষ্টারে লিপিবন্ধ থাকবে।
  • কর্তব্যরত প্রহরী চালান অনুসারে গাড়ীতে মাল বোঝাই করতে অনুমতি দিবেন। গাড়ীতে মাল বোঝাই করার পুর্বে প্রহরী স্ট্যাইল নং, ক্রেতার  নাম, কার্টুন নং, কার্টুনের ওজন চেক করবেন। চালান অনুযায়ী কোন ভিন্নতা পাওয়া গেলে নিরাপত্তায় দায়িত্বরত ব্যক্তিতে দ্রুত অবগত      করবেন।  প্রবেশের এবং বাহিরের সময় চেক করবে।
  • লোডিং এবং আনলোডিং এরিয়াকে, বিশেষ নিরাপত্তা এলাকা হিসাবে চিহ্নিত করে সার্বক্ষনিক নিরাপত্তা দেওয়ার ব্যবস্থা।
  • লোডিং এবং আনলোডিং এরিয়া সংরক্ষিত এলাকায় বিনা অনুমতিতে প্রবেশ মার্ক করার ব্যবস্থা করা। লোডিং এরিয়ার প্রবেশ কাজ তদারকি করার জন্য নিম্ন লিখিত ব্যক্তিবর্গ নিয়োজিত থাকবে। এর বাইরে কোন ব্যক্তি লোডিং এরিয়ায় প্রবেশ করতে পারবে না। যদি কোন কারনে প্রবেশ করতে হয় তাহা হইলে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বিশেষ অনুমতি নিয়া প্রবেশ করা যেতে পারে। CTPAT Policy লোডিং আনলোডিং এরিয়া

১। ষ্টোর ইনচার্জ, ২। ষ্টোর সহকারী, ৩। কেয়ার টেকার

লোডিং /আনলোডিং কাজে নিয়োজিত লোকজন

ট্রাক সম্পূর্ণ বোঝাই হওয়ার পর কার্টুন নিরাপত্তায় দায়িত্বরত ব্যক্তি ও  নিরাপত্তা প্রহরী পুনঃ চেক এবং চালানের বিপরীতে আবার গণনা করে   নিশ্চিত হবেন। তাদের কোম্পানী কর্তৃক আই ডি কার্ড ব্যবহার করা।

  • ঠিক কতজন লোকের প্রয়োজন সেই হিসাব কর্তৃপক্ষ থেকে জেনে এবং তাদের তালিকায় সহিত মিলাইয়া আইডি কার্ড দেখানোর পরে তাদের প্রবেশ করতে দেয়া
  • ট্রাক ছাড়ার পূর্বে যে কোন অসামনঞ্জস্যতা জানানো হবে এবং প্রয়োজন বোধে ক্লিয়ারেন্স এর পুর্বে আবার গণনা করবে
    যাদের কাজ করার অনুমতি আছে তাদের বায়োডাটা সংগ্রহে রাখা।
  • ফটোসহ আইডি কার্ড যতক্ষন পর্যন্ত কার করবে ততক্ষন পর্যন্ত সাথে রাখা।
  • কার্টুন রপ্তানীর কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিগত ছাড়াও যদি বিশেষ কারনে অন্য লোক প্রয়োজন হয় তাহা হইলে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বিশেষ অনুমতি নিয়া প্রবেশ না করার ব্যবস্থা রাখা।
  • তাদের সাথে জিনিস পত্র থাকলে চেক করার ব্যবস্থা রাখা।
  • সিকিউরিটি ইনচার্জ ও সিকিউরিটি গার্ড গাড়ীর রেজি. নং, চালকের নাম, ড্রাইভারের ড্রাইভিং লাইসেন্স নং রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ করবে ও পরিবহন ছেড়ে যাওয়ার অনুমতি দিবে। বিনা অনুমতিতে সংরক্ষিত এলাকায় প্রবেশ না করার ব্যবস্থা রাখা।
  • যদি সকল কিছু ঠিকঠাক হয় তবে অনুমোদিত সীল দ্বারা গেইট সীল  করতে হবে। প্রবেশ ও বাহির সময় লিপিবন্ধ করা।

প্রধান ফটকে অবস্থিত লোকজন

এসকর্ট কারখানা কর্তৃক নির্বাচিত হবে। এসকর্ট এ নিয়োজিত ব্যক্তিকে  প্রতি পরিবহনের সাথে পাঠানো হবে এবং গন্তব্য পর্যন্ত থাকবে।  পরিবহন ছেড়ে যাওয়ার পুর্বে এসকর্টকে চালানের কপিসহ হস্তান্তর করা  হবে। বাকী দুই কপি চালান কারখানায় থাকবে।

  • কোন অপরিচিত লোককে কারখানার আশেপাশে ঘুরতে দেওয়া যাবেনা ।
  • প্রয়োজনে অপরিচিত লোককে চ্যালেঞ্জ করার ব্যবস্থা রাখা।
  • গাড়ী ছেড়ে যাওয়ার সময় সিএন্ডএফ এজেন্টকে গাড়ী পাঠানো  বিস্তারিত বিবরন, সময়, ড্রাইভারের বিবরন ইত্যাদি জানাতে হবে। প্রয়োজনে কর্তৃপক্ষের অবহিত করতে হবে ।

অন্যান্য লোকজন

গন্তব্যস্থানে পরিবহন পৌছার পর এসকর্ট কারখানাতে পৌছানোর সময়  জানাবে ও রেজিস্টারে লিখে রাখবে।

  • কাপেন্টার মিস্ত্রি, রং মিস্ত্রি এবং অন্যান্য ব্যক্তি যারা কারখানায় কনষ্ট্রাকশন কাজে ও রক্ষনা বেক্ষন কাজে নিয়োজিত থাকে বা সেই সমস্ত লোকদের নাম তাহাদের কোম্পানীর নাম ইত্যাদি লিখে প্রবেশ করতে দেওয়া।
  • যে কোন প্রত্যাশিত ঘঠনা তাৎক্ষনিক জানাতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে  অবহিত করতে হবে। অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করা।
  • তাহাদের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি মালামাল চেক করে ভিতরে প্রবেশ করা।
  • বাহির হওয়ার সময় চেক করা।
  • কতজন লোক কি কাজে প্রবেশ করল এবং তাদের মালামাল একটি তালিকা তৈরী করা।
  • শ্রমিকদের কারখানায় প্রবেশ ,বাহির ও চলাকালীন

সময়ে ব্যবহার্য জিনিসপত্র

  • আইডি কার্ড সব সময় সাথে এবং প্রদর্শিত অবস্থায় রাখতে হবে।
  • জব কার্ড প্রধান ফটকে জমা দিতে হবে।
  • কারখানায় প্রবেশের সময় নিরাপত্তা রক্ষীকে আইডি কার্ড প্রদর্শন করতে হবে।
  • আইডি কার্ড কোন ভাবেই হস্তান্তর করা যাবে না।
  • কাজের স্থানে থেকে অন্য স্থানে যেতে হলে অনুমতি নিতে হবে।

শিক্ষা এবং প্রশিক্ষন সচেতনতা:

কোম্পানী নিরাপত্তার বিষয়ে সর্বদা সকলকে সতর্ক ও দায়িত্বশীল     হওয়ার জন্য পুরষ্কার এর ব্যাবস্থা করেছেন। প্রতি ঘটনার জন্য নিরাপত্তা কর্মীদের ২০০/- (দুইশত টাকা) এবং  অন্যান্যদের জন্য             ৩০০/- (তিনশত টাকা) নগদ পুরষ্কার প্রদান   করেন। এই পুরষ্কার    বিতরণ প্রতিটি সদস্যকে সবসময় নিরাপত্তার ব্যাপারে সতর্ক ও দায়িত্বশীল করে গড়ে তোলে।

ট্রাক সরবরাহকারী কোম্পানীর নির্বাচনের সাথে আরম্ভ করে যাতে উহা কারখানা থেকে পাঠানোর বন্দর পর্যন্ত পন্য পরিবহনেরর বাস্তব নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে শক্তিশালী নিয়মে কাজ করে। ভাল পরিবহন  কোম্পানী নির্বাচন করতে আমাদের কোম্পানী একটি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে এবং সেই প্রক্রিয়া সংযুক্তি এ,বি,সি,ডি হিসাবে অত্র “সিটি-প্যাট”  এসওপিতে সংযুক্ত করা হল।

CTPAT Policy প্রাতিষ্ঠানিক নিরাপত্তা নীতি সমুহের বর্ণনা।

CTPAT Policy প্রাতিষ্ঠানিক নিরাপত্তা নীতি সমুহের বর্ণনা।

CTPAT Policy প্রাতিষ্ঠানিক নিরাপত্তা নীতি

কারখানা বন্ধ ঃ

  • CTPAT Policy প্রাতিষ্ঠানিক নিরাপত্তা নীতি সকল দরজা জানালা গেইট ঠিকমত বন্ধ করা হয়েছে কিনা তাহা নিশ্চিত করা।
  • কোন দরজা জানালা গেইট যদি ভাঙ্গাঁ থাকে তাহা হইলে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা এবং জরুরী ভিত্তিতে মেরামত করা।
  • দরজা জানালা এবং গেইট দিয়া যেন সহজে যাতায়াত করতে না পারে, সেই ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
  • বন্ধ করার সময় সকল তালা সিল গালা করে বন্ধ করা।
  • কোম্পানী কর্তৃক নিযুক্ত ব্যক্তিরাই সকল তালা সিল করার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে।
  • কোন মালামাল বা ব্যক্তি যেন সহজে কারখানায় ঢুকতে এবং বাহির হতে না পারে সেই জন্য নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা রাখা।
  • কারখানা বন্ধের সময় বৈদ্যুতিক সুইচ, বৈদ্যুতিক পাখা, মেইন সুইচ, মেইন সার্কিট ব্রেকার, পানির কল, মেশিনের অফ/অন সুইচ, আয়রন প্রভৃতি বন্ধ নিশ্চিত করে বাহির হওয়া।
  • কারখানা বন্ধের সময় ফ্লোর অথবা সেকশান ওয়াইজ বন্ধের রেজিষ্টার মেইন ট্যাইন করা।
  • রেজিষ্টার গুলি কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিযুক্ত ব্যক্তিরাই সংরক্ষন করবে।
  • কারখানা থেকে সকল শ্রমিক/কর্মচারী ছুটির সময় বাহির হয়েছে কিনা তাহা নিশ্চিত করা এবং রেজিষ্টার মেইনটেইন করা।
  • রেজিষ্টার গুলি মনিটর করার জন্য কারখানার কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিযুক্ত ব্যক্তির ব্যবস্থা রাখা।
  • কারখানা যখন বন্ধ থাকে তখন কারখানার চারিদিকে সার্বক্ষনিক পাহারায় নিয়োজিত নিরাপত্তা রক্ষিত দায়িত্ব নিশ্চিত করা।
  • কারখানা মেইন গেইট সহ বিভিন্ন গেইট, সিকিউরিটি পয়েন্ট প্রভৃতি ৩ শিফটে সার্বক্ষনিক বা ২৪ ঘন্টার জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
  • কারখানা বন্ধ করার সময় ধোঁয়া বা আগুনের কোন অস্তিত্ব আছে কিনা তাহা নিশ্চিত করা।
  • রাত্রি কালীন ডিউটির সময় দূর্ঘটনা, চুরি, ক্ষতি সাধন, অনুনোমোদিত ব্যক্তি সংরক্ষিত এলাকায় প্রবেশ নাশকতা মূলক কার্যক্রম, ইত্যাদি দেখা মাত্র কর্তৃপক্ষের অবহিত এবং প্রতিরোধ করবে।
  • বারান্দা, সিড়িঁ, গেইট এবং চারিদিকে অবস্থিত সিকিউরিটি পয়েন্টের বাতিগুলি সার্বক্ষনিক জ্বালিয়ে রাখা।
  • সকল প্রকার যানবাহনের প্রবেশ ও বাহির সময় নিয়ন্ত্রন করা।

প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রন ভিজিটর

  • ভিজিটর আসলে প্রথমে রেজিষ্টারে নাম, ঠিকানা পরিদর্শনের কারণ ইত্যাদি লিখে দস্তখত করে ভিজিটর পাস নিয়ে প্রবেশ করা।
  • CTPAT Policy প্রাতিষ্ঠানিক নিরাপত্তা নীতি ভিজিটরের প্রতি কোন সন্দেহের উদ্রেক হলে তাহাকে পাহারা দিয়ে কঙ্খিত ব্যক্তির নিকট নিয়ে আসা।
  • ভিজিটরের সাথে আনা কোন অবৈধ জিনিস পত্র থাকলে তাহা কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।
  • ভিজিটরের সাথে কোন ব্যাগ থাকলে অথবা সন্দেহ হলে চেক করা। ভিজিটরের সঙ্গে আনা জিনিসপত্র রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করা।
  • কোন রকম পূর্বনুমতি ছাড়া কোন ভিজিটর কারখানায় কোনভাবেই প্রবেশ করতে পারবে না।
  • ভিজিটর পাস, এমন জায়গায় লাগাতে হবে যেন সেটা সহজেই চোখে পড়ে।
  • ভিজিটর লগ বুকে আসার সময়, যাওয়ার সময়, ও কারণ ইত্যাদি লিপিবন্ধ করা।
  • নির্দিষ্ট স্থান ব্যতিত কোন পূর্বানুমিত ছাড়াই অন্য কোন জায়গায় বা সংরক্ষিত স্থানে যাতায়াত করতে পারবে না।
  • ভিজিটর পাস নং রেজিষ্টারে এন্ট্রি করা।
  • ভিজিটর যতক্ষণ পর্যন্ত পরিদর্শনে যাবে ততক্ষন পর্যন্ত ভিজিটর পাস লাগানো থাকবে।
  • সংরক্ষিত এলাকায় প্রয়োজনে প্রবেশ করতে হলে নাম, পাস নং, প্রবেশ, বাহির সময় ও কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়া প্রবেশ করতে হবে।
  • ভিজিটরদের কোন বাহন থাকলে তাহার নাম্বার রেজিষ্টারে লিপিবন্ধ করা।
  • ভিজিটরের কাছে তাহাদের কোম্পানী কর্তৃক প্রদত্ত কোন আই ডি বেজ আছে কিনা দেখা।

শ্রমিক/কর্মচারী

  • প্রত্যেক শ্রমিক কোম্পানী কর্তৃক আইডি কার্ড ও জব কার্ড প্রদর্শন করে প্রবেশ করা।
  • কারখানার কাজের সহিত সংশ্লিষ্ট নয় এমন কোন জিনিস যেন কারখানায় না আনে।
  • শ্রমিকদের ব্যক্তিগত জিনিস পত্র কর্মস্থলে আনা যাবে না। যদি কেউ এ জাতীয় জিনিসপত্র কারখানায় আনে তাহা হইলে অবিলম্বে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।
  • ব্যক্তিগত প্রয়োজনে বাহিরে যাওয়ার সময় লিখিত অনুমতি (গেইট পাস নেওয়া) নেওয়া।
  • কোম্পানী প্রদত্ত আইডি কার্ড গেটে প্রবেশের পূর্ব মুহুর্ত হইতে শেষ পর্যন্ত প্রদর্শিত অবস্থায় রাখা।
  • চাকুরীচ্যুত বা বরখাস্তকৃত কোন শ্রমিক যেন ভিতরে প্রবেশ করিতে না পারে তার জন্য কড়া ব্যবস্থা রাখা।
  • চাকুরীচ্যুত বা বরখাস্তকৃত শ্রমিকদের নামের তালিকা নিরাপত্তা রক্ষীকে জানানোর ব্যবস্থা রাখা।
  • সংরক্ষিত এলাকায় অনুমতি ছাড়া প্রবেশ না করার ব্যবস্থা রাখা।
  • অনুমতি ছাড়া এক কর্মস্থল হইতে অন্য কর্মস্থলে না যাওয়ার ব্যবস্থা রাখা।
  • প্রয়োজনে সংরতি এলাকায় প্রবেশ করতে হলে এবং সংরক্ষিত রেজিষ্টারে নাম, সেকশান কোড, আইডি কোড, কারণ ইত্যাদি লিপিবন্ধ করে অনুমতি নিয়ে তারপর প্রবেশ করা।

প্রধান কার্যালয়ের লোকজন

  • হেড অফিসের লোকজনের নাম, আসার কারণ, কার সাথে দেখা করবে প্রভৃতি রেজিষ্টারে লিপিবন্ধ হওয়ার পর স্বাক্ষর করে প্রবেশ করা।
  • পাস নিয়ে কারখানার অভ্যন্তরে প্রবেশ করা।
  • পূর্বনুমতি ছাড়া সংরক্ষিত এলাকায় প্রবেশ করা।
  • পাস নং এন্ট্রি করা।
  • সংরক্ষিত এলাকায় প্রবেশ করতে হলে নাম/কারণ লিখে কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করা।
  • সংরক্ষিত এলাকায় প্রবেশের সময় ও বাহির সময় রেজিষ্টারে উল্লেখ করা।
  • তাদের কাছে কোন জিনিসপত্র থাকলে এবং সন্দেহ হলে চেকের ব্যবস্থা করা যদি অবৈধ হয় তা হলে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।
  • কার, গাড়ি, মটর সাইকেল ইত্যাদি থাকলে ড্রাইভারের নাম, লাইসেন্স নং, গাড়ি নং ইত্যাদি রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করা।

একই গ্রপের অন্য ইউনিটের লোকজন

  • সঙ্গে থাকা জিনিসপত্র যদি সন্দেহ হয় চেক করে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।
  • যদি সন্দেহ হয় তাহা হলে নিরাপত্তা রক্ষী কর্তৃক নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে পৌঁছে দেওয়া।
  • সংরক্ষিত এলাকায় পূর্বানুমতি ছাড়া প্রবেশ করতে না দেয়া।
CTPAT Policy বিষয় সমূহ কি কি? প্রতিষ্ঠানিক নিরাপত্তা কি?

CTPAT Policy বিষয় সমূহ কি কি? প্রতিষ্ঠানিক নিরাপত্তা কি?

CTPAT Policy  বিষয় সমূহ

প্রতিষ্ঠানিক নিরাপত্তা ঃ

  • CTPAT Policy বিষয় সমূহ কারখানা বন্ধ।
  • সিল পদ্ধতি।
  • কারখানা খোলা।
  • চাবি সংরক্ষণ।

প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রন ঃ

ভিজিটর।

  • শ্রমিক / কর্মচারী।
  • প্রধান কার্যালয়ের লোকজন।
  • একই গ্রুপের অন্য ইউনিটের লোকজন।
  • লোডিং আনলোডিং কাজে নিয়োজিত লোকজন।
  • প্রধান ফটকে অবস্থিত লোকজন।
  • অন্যান্য লোকজন।
  • শ্রমিকদের কারখানায় প্রবেশ / বাহির ও চলাকালীন সময়ে ব্যবহার্য জিনিসপত্র।
  • লোডিং আনলোডিং এরিয়া।
  • রপ্তানী পণ্য সংরক্ষণাগার।

প্রসিডিউরাল নিরাপত্তা ঃ

  • ইমপোর্ট।
  • রপ্তানী।
  • আসা যাওয়া মালামালের শর্ট এবং ওভারের রির্পোটিং পদ্ধতি।
  • রপ্তানীকৃত কার্গো লোডিং পরিচালনা পলিসি
  • রপ্তানীকৃত কার্গো সিল পলিসি
  • প্রোডাক্ট ইনট্রিগ্রিটি পলিসি
  • পরিচয় পত্র পলিসি
  • প্যাকিং করার সময় লক্ষনীয়
  • সিকিউরিটির সময় এবং শিপ্ট
  • সিকিউরিটির দায়িত্ব হস্তান্তর
  • শ্রমিক কর্মচারীদের নিরাপত্তামূলক দায়িত্ব ও কর্তব্য
  • সন্দেহজনক/আইন বিরোধী/নিয়ম বহির্ভূত কার্যক্রম সনাক্তকরন পরবর্তী পালনীয় পদক্ষেপ সমূহ
  • সিটি পেট সংক্রান্ত তথ্য (প্যাকিং শ্রমিক/কর্মচারীদের)
  • থ্রেট সংক্রান্ত তথ্য
  • প্যাকিং/লোডিং/আনলোডিং এলাকায় নিরাপত্তারক্ষীর দায়িত্ব ও কর্তব্য
  • নিরাপত্তারক্ষীর দায়িত্ব ও কর্তব্য
  • আইডি কার্ড/পাঞ্চ কার্ড হারানো নষ্ট / চুরি এবং নতুন করে পাওয়ার পদ্ধতি
  • শ্রমিক কর্মচারীদের ইধপশমৎড়ঁহফ চেক পলিসি।
  • শ্রমিকদের ব্যক্তিগত দ্রব্যাদি রাখার পলিসি।
  • কোম্পানী কর্তৃক শ্রমিকদিগকে দেওয়া এবং যথাস্থানে রাখা দ্রব্যাদির পলিসি
  • কোম্পানীর কর্তৃক দেওযা দ্রব্য সামগ্রীর ফেরৎ নেওয়া পলিসি
  • মেইল/পার্শ্বেল এবং অন্যান্য ডকুমেন্টন দেওয়া পলিসি
  • মেইল/পার্শ্বেল এবং অন্যান্য ডকুমেন্টন নেওয়া পলিসি
  • CTPAT Policy বিষয় সমূহ সিসিটিভি
  • জরুরী টেলিফোন
  • কারখানায় প্রবেশকালীন শ্রমিক কর্মচারীর নিরাপত্তা
  • কারখানায় প্রবেশকালীন ভিজটরের নিরাপত্তা
  • সরবরাহকারীদের জন্য নিরাপত্তা নীতিমালাপলিসি
  • ইনসিডেন্ট পলিসি
  • আইটি ঃআইটি ডাটা পলিসি
  • ট্রেনিং ঃ
  • সনাক্তকরন ঃ

১। ভিজিটর সনাক্তকরণ কার্ডের নমুনা/কার্ড

২। শ্রমিক/কর্মচারীদের কারখানা ও সেকশন সনাক্তকরণ নমুন

সাধারন নিরাপত্তা

  • অগ্নি নিরাপত্তা আমাদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নিরাপত্তা। আর অগ্নি নিরাপত্তার জন্য আমাদের যে সকল বিষয়ের উপর লক্ষ্য রাখতে হবে সেগুলো হলোঃ
  • আপনার মেশিনের বৈদ্যুতিক তারে, আপনার লাইনের টিউব লাইটে যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে আপনি নিজে কখনও সেটা ঠিক করতে যাবেন না। কারন এটা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এটা করতে গিয়ে আপনি বিদ্যুতায়িত হয়ে মারাত্মকভাবে আহত হতে পারেন। তাই এসব ব্যাপারে আপনি অবশ্যই আপনার ফ্লোরের দায়িত্বপ্রাপ্ত ইলেকট্রিশিয়ানদের সাথে যোগাযোগ করবেন।
  • সুপ্রিয় শ্রমিক ভাই ও বোনেরা এবং সম্মানিত স্টাফগণ, ফ্লোরের হাউজ কিপিং রক্ষার্থে ও ঠিক রাখতে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং সার্বিকভাবে সহযোগিতা করতে হবে। ফেøারের হাউজ কিপিং রক্ষার জন্যঃ
  • গার্মেন্টস কোন ক্রমেই মেঝের উপর যত্রতত্র রাখা যাবে না। প্রায়ই লক্ষ্য করা যায় যে, আপনারা ফ্লোরের উপর গার্মেন্টস ফেলে কাজ করেন। এ ধরনের কাজ থেকে আপনাদের অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। গার্মেন্টস সবসময় সাজিয়ে গুছিয়ে কাজ করতে হবে। ওয়াশিং ফ্লোরের গার্মেন্টস ও স্টোরের ফেবিক্র রোল রাখার জন্য অবশ্যই কাঠের মাচা ব্যবহার করতে হবে।
  • ফ্লেরে কোন কাটিং পার্টস ফেলে রেখে কাজ করা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ।
  • সকল এক্রিট রাস্তা এবং আইল মার্কস সব সময় পরিস্কার রাখতে হবে। এক্রিট রাস্তা এবং আইল মার্কস-এর উপর কোন গার্মেন্টস, কাটুন, মেশিন, টেবিল, বক্স ইত্যাদি কিছু রাখা যাবে না।
  • সকল মেশিন, টেবিল, বক্র ইত্যাদি পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। কোন মশিন, টেবিল, বক্র যেন ফ্লোরের হলুদ দাগ অতিক্রম করে না রাখা হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
পলিসি সেবা কি? পলিসি সেবা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হল

পলিসি সেবা কি? পলিসি সেবা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হল

পলিসি সেবা

একটি পলিসি সম্পাদন করতে হলে পলিসিটির দাবি নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বিক্রয় উত্তর সেবা প্রাদান করা যেতে পারে ।জীবনবীমা শিল্পে বিক্রয় উত্তর সেবা যে কম্পানি হতে পলিসি গ্রহন করা হয় সে কম্পানি হতে সেবা গ্রহন করতে হয়। অন্য কোন কম্পানি থেকে সেবা গ্রহন করা যাবে না ।গ্রাহক কে  বীমা কম্পানি থেকে সব সেবা দেয়া হয় তা নিম্নে উল্লেখ করা হল ঃ

পলিসি সেবায় বীমা দলিল ইস্যু করা

বীমা গ্রহিতাকে বীমা দলিল ইস্যু করতে হয় ।

নবায়ন জনিত  সেবা

নবায়ন জনিত সেবা দুই প্রকার

১।চলতি সমন্বয়

২।পুনর্বহাল

চলতি সমন্বয়

চলতি সমন্বয়ের কাজের ধাপগুলো নিম্নে আলোচনা করা হল ঃ

বিমাগ্রহিতাকে প্রিমিয়াম প্রদানের তারিখ স্মরন করিয়ে দেওয়ার জন্য দেয় তারিখের পুর্বে গ্রাহকদের বরাবরে কম্পিউটারে মুদ্রিত প্রিমিয়ামের নোটিশ প্রেরন করতে হবে ।

কেন্দ্রীয় হিসাব বিভাগ ,সার্ভিস সেন্টার /সার্ভিসিং সেল এর হিসাব বিভাগ থেকে নগত অর্থ গ্রহনের মাধ্যমে  চলতি প্রিমিয়ামের পাকা রসিদ ইস্যু করতে হবে ।

কেন্দ্রীয় হিসাব বিভাগ বা সার্ভিস সেন্টারের হিসাব বিভাগের মাধ্যমে কোম্পানির স্থানীয় অফিস বা ব্যাংকের মাধ্যমে জমাকৃত প্রিমিয়ামের রসিদ গ্রহন করতে হবে।

সমস্ত পি আর /বি এম কম্পিউটার এন্ট্রি করতে হবে ।

সাময়িক রসিদ পাওয়ার পর বিভাগীয় রেকর্ডপত্র যথাযথভাবে পরীক্ষা করতে হবে ।

উপরোক্ত তথ্যগুলি ভাল্ভাবে যাচাই করার পর দৈনিক সমন্বয় বিবরনি প্রস্তুত করে তা কম্পিতারে তা  প্রেরন করতে হবে ।

কম্পিটার থেকে আউটপুট পাওয়ার পর পাকা রসদ প্রস্তুত করে (সিল ও রাজস্ব স্ট্যম্প সংযুক্ত করে) ভার প্রাপ্ত কর্মকরতার সাক্ষর গ্রহণ করতে হবে ।

পাকা রসিদ ডাকযোগে অথবা অন্য কোন মাধ্যমে বীমাগ্রহিতার বরাবরে প্রেরন করা।

পাকা রসিদ নাম্বার স্ট্যম্প রেজিস্টারে তালিকাভুক্ত করা বা এন্ট্রি করা ।

পলিসি নবায়নের ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিগ তথ্যাবলি

সমর্পনমুল্য সৃষ্টি হঅয়ার পর যথা সময়ে প্রমিয়াম জমা দেওয়া না হলে পলিসি বাজেয়াপ্ত হয়ার সম্ভাবনা থাকে ।তাই বাজেয়াপ্ত না হওয়ার জন্য পলিসি অপশনের ব্যবস্থা রয়েছে।সাধারণত একটি পলিসি সমর্পন মুল্য অর্জন করার পর পলিসি অপশন কার্যকর করা হয়। নিম্ন অপশন গুলির সুবিধা গুলো আলোচনা করা হল

১।পলিসি অপশন (A)

পলিসি অপশন  (A) এর আওতাভুক্ত হলে নির্ধারিত সময়েও প্রিমিয়াম জমা না হলে পলিসি তামাদি হয়না  এক্ষেত্রে অর্জিত সমর্পন মুল্য থেকে এক বছরের প্রিমিয়াম ঋণ হিসাবে গ্রহণ করে পলিসিটি স্বয়ংক্রিয় ভাবে চালু রাখা যায়। এক বছর অতিক্রম হওয়ার পর পলিসিটি খণ্ডিত বীমা বা আংশিক পরিশোধিত বীমায় রূপান্তরিত হয় ।

২।পলিসি অপশন (B)

পলিসি (A) এর সাথে পলিসি (B) এর পার্থক্য হচ্ছে এখানে সমর্পন মুল্য থেকে ঋণ নিয়ে পলিসি চালিয়ে যাওয়ার জন্য সময়সীমা বেধে দেওয়া নেই। সমরপন মুল্য নিঃশেষিত হওয়ার পুর্বে বিমাগ্রাহক পলিসি পরিশোধ করতে চাইলে অপশন (A) এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নিয়মে প্রিমিয়াম পরিশোধ করতে পারবেন ।

৩।পলিসি অপশন (C)

এ ক্ষেত্রে কোন পলিসির প্রিমিয়াম নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা না হলে পলিসিটি সরাসরি তামাদি হায়ে যায় বা    আংশিক সম্পাদিত  বীমায়  রূপান্তরিত  হয়।  পলিসির  সম্পাদিত  মূল্য মেয়াদপূর্তিতে  অথবা  মৃত্যুদাবী  উত্থাপিত  হলে পরিশোধযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।আংশিক সম্পাদিত বীমা পুনরায় নিয়মিত করার জন্য   বকেয়া প্রিমিয়াম বিলম্ব ফি ইত্যাদির সাথে বিভিন্ন অবলিখন চাহিদার প্রয়োজন হতে পারে।

পুনর্বহাল (Revival)

সাধারণত প্রিমিয়াম প্রদানের নির্ধারিত তারিখের পর বিশ থেকে ত্রিশ দিনের  মধ্যে প্রিমিয়াম জমা দেওয়া না হলে পলিসি তামাদি/অচল/অনিয়মিত হয়ে পড়ে। তামাদি বা অচল পলিসি গ্রাহকের জীবনের উপর বা সম্পত্তির উপর ঝুঁকি বহন করে না। তবে, বীমা গ্রহিতা ইচ্ছা করলে বীমাযোগ্যতা প্রমাণ সাপেক্ষে বিভিন্ন অবলিখন চাহিদাদি (ভাল স্বাস্থ্যের ঘোষণা/বিভিন্ন ডাক্তারী পরীক্ষার রির্পোট) এবং বিলম্ব ফি সহ বকেয়া প্রিমিয়াম জমা করে পলিসিটি পুনর্বহাল করিয়ে নিতে পারেন। সাধারণতঃ বীমাগ্রাহকের বয়স, বীমার পরিমান , তামাদিকাল ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে পুনর্বহালের চাহিদাদি নির্ধারন করা হয়। বীমাগ্রহিতা যত তাড়াতাড়ি পলিসি পুনর্বহালের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে, পুনর্বহালের চাহিদা তত কম  হবে।যেমন পলিসি তামাদি হওয়ার ৬ (ছয়) মাসের মধ্যে সাধারণত শুধুমাত্র বকেয়া প্রিমিয়াম, বিলম্ব ফি এবং ভাল স্বাস্থ্যের ঘোষণার মাধ্যমে পলিসির পুনর্বহাল করা যেতে পারে।তামাদিকাল ৬ মাসের বেশী হলে  বয়স, বীমার পরিমান এবং তামাদিকাল ভেদে বিলম্ব ফি ছাড়াও আরও  বিভিন্ন ডাক্তারী পরীক্ষার রিপোর্ট প্রয়োজন হয়।

অবলিখন কি অবলিখনের নিয়মাবলী ও চাহিদাসমুহ কি কি ?

অবলিখন কি অবলিখনের নিয়মাবলী ও চাহিদাসমুহ কি কি ?

অবলিখন কি ?

সাধারণভাবে অবলিখন বলতে জীবন বীমার প্রস্তাবপত্র বিবেচনা করাকে বুঝায়।
জীবন বীমা গ্রহনের উদ্দেশ্যে দাখিলকৃত প্রস্তাবপ্ত্র প্রস্তাবকের কাছে আর্থিক, সামাজিক, পেসাগত, শারিরিক , পারিবারিক এবং সর্বোপরি সাস্থ্যগত অবস্থার প্রেক্ষিতে বিবেচনার মাধ্যমে জীবনের ঝুকিনিরুপনের প্রয়োজনে অতিরিক্ত প্রিমিয়াম নির্ধারনসহ জীবনবীমা প্রতিষ্ঠানএর পক্ষে প্রস্তাবপত্রের গ্রহনযোগ্যতা নির্ধারন করাকে অবলিখন বলে।

অবলিখনের নিয়মাবলী

  • বীমা ঝুকিঃ অবলিখনের  সাধারন নিয়মাবলী
  • ডাক্তারি পরীক্ষাবিহীন বীমার জন্য অবলিখনসমুহ
  • মহিলাদের জীবনবীমা প্রস্তাবের জন্য নির্দেশাবলি ও প্রস্তাবসমূহ
  • ও অনান্য নির্দেশাবলি

অবলিখনের চাহিদা

আকজন অবলিখক অবলিখনের আওতা থেকে  প্রস্তাবপত্র বিবেচনা করে থাকে। কাজেই অবলিখনের নিয়ম অনুযায়ি প্রস্তাবপত্র ও ফাইল প্রস্তুত করা হয়েছে কিনা তা যাচাই করতে হবে। কোন চাহিদার অভাব থাকলে সেই চাহিদা প্রকৃয়া বিলম্বিত হবে এবং পুনরায় চাহিদা প্রেরন করতে হবে। নিম্নে অবলিখন চাহিদা নির্ধারনের বিবেচ্য বিষয়গুলো আলোচনা করা হল

অবলিখন চাহিদা নির্ধারনে বিবেচ্য বিসয়সমূহ

১।প্রস্তাবিত জীবন (পুরুশ/মহিলা)

২।বীমা ঝুকি অংক

  • প্রস্তাবকের নাম ,বয়স ,পেশা
  • প্রস্তাবিত পরিকল্পনা ও  মেয়াদ
  • বীমা অঙ্ক/বার্ষিক পেনসন /বার্ষিক বীমা/ইউনিট বৃত্তি

৩।অবলিখন নিয়ম অনুযায়ী

  • ডাক্তারি পরীক্ষাবিহীন
  • ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন
  • প্রয়োজনীয় পরীক্ষার রিপোর্ট
  • ডায়াবেটিক রোগ সম্পর্কে প্রশ্নমালা
  • বিমান ভ্রমন সম্পর্কে প্রশ্নমালা
  • বিমার আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে প্রশ্নমালা

অবলিখন চাহিদা সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপুর্ন বিষয়

১।বীমা ঝুকির পরিমান ঃ প্রস্তাবপত্রের অনুকুলে সকল অবলিখন চাহিদা সর্বদা বীমা অঙ্কের ওপর নির্ভর না করে বীমা ঝুকি অঙ্কের ওপর নির্ভর করে ।পরিকল্পনাভেদে বিমাঝুকির অঙ্কের  পরিমানের  তারতম্য ঘটে ।এবং তা নির্ধারন পদ্ধতিও ভিন্নতর । পরিকল্পনা ভিতিক বীমা ঝুকির পরিমান নির্ধারন করতে হয়। উল্লেখ যে বীমা অতিরিক্ত প্রিমিয়াম বিমাঝুকি অঙ্কের ওপর নির্ধারন করতে হয়।

২।বয়স ও বসের গ্রহনযগ্যতা ঃ যেহেতু বয়সের গ্রহনযোগ্য প্রমান ছারা বিমাদাবি পরিশোধ করা হয় না তাই প্রস্তাবপত্র দাখিল করার সময়ই তা দাখিল করা উচিৎ ।এবং তা যথাযথভাবে বিবেচনা করা উচিৎ।

গ্রহণযোগ্য বয়স প্রমানের জন্য বিবেচ্য বিষয়

শিক্ষিত প্রস্তাবক

১।মাধ্যমিক বা সমমান পরীক্ষার পাশের সনদ

২।এস ,আস,সি দাখিল করতে অপ্রাগ হলে

  • রেজিস্ট্রেশন কার্ড
  • এস, আস,সি র প্রবেশ পত্র
  • এস, এস, সি র প্রশংসা পত্র
  • এস, এস, সি র মার্কসিট

অশিক্ষিত প্রস্তাবক

  • পাসপোর্টের সত্যায়িত ফটোকপি
  • জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি

চাকরিজীবী হলে

  • চাকুরির নথি

অন্যান্য

  • জন্ম সনদ
  • বিমাকম্পানির নিজেস্ব ফর্মে ঘসনাপত্র(দুই কপি সম্প্রতি তলা সত্যায়িত ছবি)

কনপ্রস্তাবপত্রের অনুকুলের সকল অবলিখন চাহিদা সঠিকভাবে দেয়া থাকলে আপনার পরবর্তি কাজ হবে প্রস্তাবিত জীবনের ঝুকি নিরুপনের নিয়ামক সমূহ বিবেচনা করা।

ঝুকি নিরুপনের নিয়ামক সমূহ নিম্নরূপ

  • মহিলা জিবন/পুরুষ জীবন
  • প্রস্তাবকের বয়স /বয়সের প্রমান
  • প্রস্তাবিত পরিকল্পনা ও মেয়াদ
  • সহযোগী বীমা ও প্রস্তাবকের পেশা
  • প্রস্তাবকের সাস্থ্যগত অবস্থা

 

কেমিক্যাল স্টোর অডিটের জন্য গাইড লাইন সমুহের বর্ণনা

কেমিক্যাল স্টোর অডিটের জন্য গাইড লাইন সমুহের বর্ণনা

কেমিক্যাল স্টোরের গাইড লাইন

  • কেমিক্যাল স্টোরে H & M এর “কেমিক্যাল রেস্ট্রিকশন” এবং “কেমিক্যাল রেস্ট্রিকশন ইমপ্লিমেন্টেশন টুলকিট” এর লেটেস্ট কপি ফাইল আপ করা থাকতে হবে।
  • পার্সোনাল প্রটেক্টীভ ইকুইপমেন্ট যথাস্থানে সংরক্ষণ করতে হবে।
  • পার্সোনাল প্রটেক্টীভ ইকুইপমেন্ট এর যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
  • কেমিক্যাল স্টোরে H & M এর ফরম্যাটে একটা Chemical Inventory sheet থাকা দরকার ।
  • Chemical Inventory Sheet এ যে সকল কেমিক্যাল আছে,সেই সকল কেমিক্যাল এর MSDS থাকতে হবে।
  • Chemical Inventory Sheet এ যে সকল কেমিক্যাল আছে, সেই সকল কেমিক্যাল এর কেমিক্যাল রেস্ট্রিকশন কমপ্লায়েন্স সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
  • ডিটারজেন্ট এর APEO/NPEO সার্টিফিকেট এর FILE থাকতে হবে।
  • প্রত্যেকটা কোম্পানির অকে-ট্যাক্স সার্টিফিকেট থাকতে হবে। কোম্পানি ওয়াইজ না থেকে প্রোডাক্ট ওয়াইজ থাকলেও চলবে।
  • GOTS সার্টিফিকেট এর একটা ফাইল থাকবে, এখানে যে সকল প্রোডাক্ট/ কোম্পানির সার্টিফিকেট আছে তা সংরক্ষণ করতে হবে।
  • এবস্ত্রাক্ট MSDS প্রত্যেকটা কেমিক্যালের ড্রামের পাশে ঝুলানো হতে হবে।
  • প্রত্যেকটা কেমিক্যালের অরিজিনাল MSDS থাকতে হবে।
  • প্রত্যেকটা ড্রাম বা কন্টেইনারে অরিজিনাল লেবেল লাগানো থাকতে হবে এবং সেটা দৃশ্যমান থাকতে হবে।
  • কেমিক্যাল স্টোরে কম্প্যাটিবিলিটি চার্ট টাঙানো থাকতে হবে।
  • কম্প্যাটিবিলিটি চার্ট সম্পর্কে কেমিক্যাল কর্মীদের সাম্যক ধারনা থাকতে হবে।
  • অডিটের সময় কেমিক্যাল রুমে কোন প্রকার গন্ধ থাকতে পারবে না।অর্থাৎ এগজষ্ট ফ্যান চালু রাখতে হবে।
  • FIFO (First In First Out)অর্থাৎ যে ডাইস/কেমিক্যাল স্টোরে প্রথমে আসবে সেটা প্রথমে ব্যবহার করতে হবে। খাতায় তা দৃশ্যমান হতে হবে।
  • ইনকামিং ডাইস এবং কেমিক্যালের ইনভয়েস নাম্বার এবং রিসিভিং তারিখ পন্যের গায়ে লাগানো থাকতে হবে।