by Mashiur | Sep 4, 2018 | মেইনটেনেন্স
বয়লার রক্ষনাবেক্ষন ও সতর্কতা নীতিমালা
বয়লার মেশিন চালানোর সময় শ্রমিক ও কর্মস্থলের নিরাপত্তার জন্য নিম্ন লিখিত ঝুঁকিগুলোর প্রতি সতর্ক থাকতে হবে। গ্র“প-এ ব্যবহ্নত বয়লার রক্ষনাবেক্ষনের জন্য নিুের বিষয় গুলো মেনে চলা হবে …
- বয়লার রক্ষনাবেক্ষন এর ঢাকনা খোলার পূর্বে অবশ্যই বায়ুচাপ দেখে নিতে হবে। বয়লার অধিদপ্তরের রেজিষ্টেশন নম্বর নিশ্চিত করতে হবে।
- ঘূর্নায়মান অংশের নিকটে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।প্রতি মাসে বয়লার চেক এবং তলানি অপসারনের ব্যবস্থা করতে হবে।
- নিয়মমাফিক প্রতিটি বয়লারের প্রয়োজনীয় চাপ পরীক্ষা করতে হবে।
- বয়লার চালনার সময় কোনরুপ ক্রটি ধরা পরলে সাথে সাথে বয়লারটি বন্ধ করে তা পরীক্ষা করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করতে হবে।
- বয়লারের প্রয়োজনীয় পানির লাইন, ষ্টীম আউট লাইন, বৈদ্যুতিক লাইন নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে।
- প্রেসার বাল্ব, বৈদ্যুতিক সার্কিট, সলেনাইট বাল্ব ইত্যাদি নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে।
- যে কোন কাজ এর পূর্বে মেশিন এর তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর নীচে আছে কিনা দেখে নিতে হবে। বয়লারের পার্শ্বে কোন প্রকার দাহ্য পদার্থ রাখা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- সাপ্তাহিক রক্ষনাবেক্ষনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।
- বয়লার রেজিষ্টারে চেকিং ও পরিদর্শনকারীর রিপোর্ট থাকতে হবে, যাতে করে নিয়মিত প্রশাসন বিভাগ, মেকানিক্্র এবং বয়লার অপারেটরগন চেক করে সঠিকতা নিশ্চিত করতে পারে।
- যে কোন বৈদ্যুতিক র্দূঘটনা এড়ানোর জন্য দক্ষ ইলেকট্রিশিয়ান দ্বারা মটর নিয়ন্ত্রন প্যানেল এবং অনান্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি মেরামত ও চেক করতে হবে। বয়লার রুমের তাপমাএা স্বাবাবিক রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।
মেশিন চালু করার পূর্বে যা করনীয়:
- পানির লাইন ঠিকমত কাজ করছে কিনা পরীক্ষা করে নিন।
- গ্যাস লাইন ঠিকমত কাজ করছে কিনা পরীক্ষা করে নিন।
- ইলেকট্রিক্ পাওয়ার সাপ্লাই ঠিক মত আছে কিনা পরীক্ষা করে নিন ।
- পানির লেবেল কাঙ্খীত পর্যায়ে না উঠা পর্যন্ত ব্লোয়ারের সুইচ চালু করা যাবে না।
- মেশিন চলন্ত অবস্থায় বেল্ট কভার এবং চেইন খোলা যাবে না। আস্তে আস্তে স্টীম ছাড়–ন।
- প্রতি ৩০(ত্রিশ) ঘন্টা পর পর বয়লারের পানির নমুনা পরীক্ষা করে নিন।
- দিনে দুইবার বয়লার ব্লো-ডাউন করে নিন।
- বয়লারের স্টীম প্রেসারের দিকে সবসময় খেয়াল রাখুন।
(1)
প্রতিঃ
জনাব ..
সহকারী জেনারেল ম্যানেজার
এডমিন, এইচ আর এন্ড কমপ্লায়েন্স
ক্লোথিং কোং লিঃ
বিষয় ঃ মিনি ইলেকট্রিক বয়লার (৬০ কেজি/ ঘন্টা) স্থাপন প্রসঙ্গে।
জনাব,
আপনার অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে যে, বিগত ১০/০৮/২০০৯ ইং তারিখ, রবিবার আনুমানিক সন্ধ্যা ৮:০০ ঘটিকার সময় হেড অফিস সহকারী মেইনটেনেন্স ইনচার্জ (বয়লার), একটি মিনি ইলেকট্রিক বয়লার (৬০ কেজি/ঘন্টা) স্থাপন করার জন্য ফ্যাক্টরী ম্যানেজমেন্ট তথা আপনার সাথে পরামর্শ করে যে পরিকল্পনা গ্রহন করে, মোবাইল ফোনে তা আমাকে অবগত করে এবং আমার অনুমতি প্রার্থনা করে। আমি সেভাবে তাহাকে নির্দেশ প্রদান করি। কিন্তু তার পর এখন পর্যন্ত কোন উক্ত বয়লারটি পরিকল্পনা মাফিক স্থাপন করা হয় নাই তাহার যথাযথ ব্যাখ্যা অনতিবিলম্বে নিু স্বাক্ষরকারীর নিকট লিখিতভাবে জানানোর জন্য নির্দেশ প্রদান করা হইল।
ডিরেক্টর
এডমিন এন্ড কমপ্লায়েন্স
(2)
প্রতি
জেনারেল ম্যানেজার
একাউন্টস্ এন্ড ফাইনান্স
বিষয়: বয়লার সার্টিফিকেট নবায়ন প্রসঙ্গে।
আপনার অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জানানো যাইতেছে যে, বয়লার নম্বর ৯৯ ওয়্যার লিঃ গত অদ্য ১৫/০২/২০০৯ ইং তারিখে যার মেয়াদউত্তীর্ন হইয়া গিয়াছে। এখানে উল্লেখ্য যে, এন কে কে নিটওয়্যার লিঃ এ ডধষ-গধৎঃ, ঝবধৎং সহ বেশ কিছু বায়ারের অডিট অনুষ্ঠিত হইবে। উক্ত অডিটগুলোতে নবায়নকৃত বয়লার সার্টিফিকেট না দেখাতে পারলে অডিটের রিপোর্ট নিুমূখী হইবে।
অতএব যথাশীঘ্র উক্ত বয়লার নবায়ন পূর্বক উহার এক কপি এডমিন এন্ড কমপ্লায়েন্স ডিপার্টমেন্ট এ প্রেরন করার জন্য বিশেষভাবে বলা হচ্ছে।
মেজর ডিরেক্টর
এডমিন এন্ড কমপ্লায়েন্স
সারাংশ
বয়লার মেশিন অপারেটরের অবশ্যই ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জামাদি ব্যবহার করতে হবে এবং বয়লার মেশিন কক্ষের দরজা বন্ধ রাখতে হবে।
by Mashiur | Sep 4, 2018 | মেইনটেনেন্স
ড্রায়ার মেশিন চালনা এবং বন্ধ করার পদ্ধতি
ড্রায়ার মেশিন চালনা – পুর্ববর্তী শিফট থেকে মেশিন বুঝে নেওয়ার সময় মেশিনের অবস্থান, কোন প্রয়োজনীয় তথ্য, অতি জরুরী বিষয় সমূহ সতর্কতার সাথে বুঝে নিতে হবে। প্রতি শিফটে একবার করে মেশিন এর জালি বাহির হইতে পরিস্কার করা। প্রতি শিফটে একবার করে গ্যাস বার্নারের সম্মুখ পরিস্কার করা। প্রয়োজনে কমপ্রেস্ড এয়ার ব্যবহার করা। মেশিন চালাতে কোন অসুবিধা দেখা দিলে বা মেশিনে কোন সমস্যা দেখা দিলে সাথে সাথে মেইনটেন্যান্স বিভাগকে অবহিত করা। কাপড়ের রং, নামানোর সময় এবং প্রয়োজনীয়তার উপর ভিত্তি করে শিফ্ট সুপারভাইজার , মেশিনের প্রোগ্রাম তৈরী করবে এবং তৎঅনুযায়ী মেশিন চালাতে হবে। …. ফফফফ
ড্রায়ার মেশিন চালনা করার পদ্ধতি
১।মেশিন এবং তার আশেপাশের জায়গা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।প্রোগ্রাম অনুযায়ী ব্যাচ কার্ড নিতে হবে এবং সর্তকতার সাথে বিভিন্ন ধরনের তথ্য (ডায়া, কালার, জিএসএম, কাপড়ের প্রকারভেদ ইত্যাদি) পড়তে হবে। চালুর পুর্বে সকল অংশ ভাল করে চেক করে নিতে হবে।
২। সাদা কাপড়ের জন্য ১২০-১৩০ক্কসেঃ এবং রঙ্গীন কাপড়ের জন্য ১৩০-১৬০ক্কসেঃ পর্যন্ত তাপমাত্রা সেট করতে হবে। হইতে সার্কিট ব্রেকার অন করে নিতে হবে।
৩। মেশিনের সাথে সুইচ অন করে নিতে মেশিনকে পরিচালনা করে নিতে হবে।
৪।ম্যানুয়াল অনুসারে মেশিন চেক করা। প্রয়োজন অনুযায়ী বুশ পরিবর্তন করা। অতঃপর দীর্ঘস্থায়ী লুব্রিকেন্ট (গ্রীজ) ব্যবহার করা। উভয় পাশের ড্রাম চালানোর জন্য সুইচ অন করতে হবে।
মেশিনের গতি যতদূর সম্ভব বেশী সেট করতে হবে (৬-৪০ স/সরহ)।
চেম্বারের ফিল্টার প্রতি ৮ ঘন্টা অন্তর অন্তর পরিষ্কার করতে হবে।
যেকোন কারিগরি তথ্য এবং উৎপাদনের পরিমান একটি নির্দিষ্ট খাতায় লিপিবদ্ধ করতে হবে।
মেইনটেন্যান্সের জন্য প্যানেল বোর্ডের ছক অনুসারে কাজ করা।
যে সময় গুলোতে মেশিন বন্ধ ছিল (যে কোন কারনে) তা খাতায় লিপিবদ্ধ করতে হবে।
মেশিনকে পরিষকার পরিচ্ছন্ন অবস্থায় পরবতীৃ শিফটের অপারেতরের হাতে হস্তান্তও করতে হবে।
৫। গ্যাস লাইনের ভাল্ব খুলে দিতে হবে। প্রয়োজন অনুযায়ী ওভার ফিট সেট করতে হবে (১০-২০%)
৬। বার্নার সক্রিয় করার জন্য সুইচ অন করে নিতে হবে।
৭।মেশিন চালানোর সময় শ্রমিক ও কর্মস্থলের নিরাপত্তার জন্য নিম্ন লিখিত ঝুঁকিগুলোর প্রতি সতর্ক থাকতে হবে।
তাপমার্তা প্রয়োজন অনুযায়ী সেট করতে হবে।
৮।নজেল চেম্বার চেক করার পূর্বে মেশিনের তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর নীচে আছে কিনা দেখে নিতে হবে।
টাইমার দ্বারা প্রয়োজন অনুযায়ী সময় নির্দ্ধারন করে সেট করে দিতে হবে।
যে কোন বৈদ্যুতিক র্দূঘটনা এড়ানোর জন্য দক্ষ ইলেকট্রিশিয়ান দ্বারা মটর নিয়ন্ত্রন প্যানেল এবং অনান্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি মেরামত ও চেক করতে হবে।
৯। ষ্ট্রীম ড্রায়ার হলে ষ্ট্রীম লাইনের ভাল্ব খুলে দিতে হবে।
বন্ধ করার পদ্ধতি
১।অতিরিক্ত বায়ুচাপ নিয়ন্ত্রনের জন্য দক্ষ ব্যক্তিকে নিয়োজিত করতে হবে।
বার্নার সুইচ অপ করতে হবে।
২। গ্যাস লাইন বন্ধ করতে হবে।
৩। ষ্ট্রীম ড্রায়ার হলে ষ্ট্রীম লাইন বন্ধ করে দিতে হবে।
৪। উভয় পর্শের ড্রাম বন্ধ করার জন্য সুইচ অপ করে দিতে হবে।
৫।ঘূর্নায়মান অংশের নিকটে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন। হইতে সার্কিট ব্রেকার অফ করে দিতে হবে।
ড্রায়ার মেশিন চালনায় সতর্কতা
১। গ্যাস লাইন ও বার্নার ভাল করে চেক করতে হবে।
২। চলমান অস্বাভাবিক শব্দ/ ভোল্ট ছিরে যাওয়া/ বর্নার সমস্যা/ গ্যাস লাইনের সমস্যা / এডজাষ্ট ব্লোয়ারের সমস্যা / স্ট্রীম লাইনের সমস্যা / ইলেকট্রিক লাইনের সমস্যা যে কোন সমস্যা পরিলক্ষিত হলে মেশিন বন্ধ করে তাৎক্ষনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে জানাতে হবে।
৩। কোনভাবেই নিজে নিজে মেরামত কাজে হাত দেওয়া যাবেনা।
৪। ঢিলেঢালা পোষাক পরে মেশিন চলানো যাবেনা।
৫। নিরাপদ অব¯হায় থেকে কাজ করতে হবে।
৬। ড্রায়ার মেশিন চালনা ও কাজের ¯হান পরিস্কার করতে হবে।
৭।মেশিন চলন্ত অবস্থায় বেল্ট কভার এবং চেইন খোলা যাবে না। অসু¯হ বা অমনোযোগী অব¯হায় মেশিন চালানো যাবেনা।
নিরাপত্তা
প্রণালী ঃ
- মেশিন এর চেম্বার প্রতিদিন এক বার পরিস্কার করতে হবে। ভিতরে ময়লা থাকলে যে কোন সময় আগুন ধরতে পারে। হঠাৎ যদি আগুন লাগে তাহলে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র ব্যবহার করতে হবে এবং সাথে সাথে মেশিন এর বিদ্যুতিক লাইন বন্ধ করে দিতে হবে।
- যে কোন দূর্ঘটনা ঘটলে দ্রুত মেশিনের সুইচ বন্ধ করতে হবে।
- হঠাৎ আগুন লাগলে দ্রুত মেশিনের সুইচ বন্ধ করে অগ্নি নির্বাপন যন্ত্র দ্বারা আগুন নিভানোর চেষ্টা করতে হবে।
- দূর্ঘটনা এড়াতে কাজের সময় ঢিলা ঢালা পোষাক পরিধান না করা।
সারাংশ
ড্রায়ার মেশিন চালনা – তাপমাত্রা ৮০ক্কসেঃ বা তার নিচে না আসা পর্যন্ত কনভেয়ার বেল্ট অথাৎ মেশিন বন্ধ করা যাবে না। মেশিন চলা অবস্থায় দরজা খোলা যাবে না। খুবই সতর্কতার সাথে কনভেয়ার বেল্ট পরিষ্কার করতে হবে। মেশিন পরিষ্কার করার সময় অবশ্যই তাপমাত্রা কমাতে হবে এবং প্রধান সুইচ বন্ধ রাখতে হবে।
by Mashiur | Sep 4, 2018 | মেইনটেনেন্স
বরাবর
চেয়ারম্যান
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন -,
টি সি বি ভবন, (চতুর্থ তলা)
কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫
বিষয়ঃ গ্যাস লাইন সংযোগের নিমিত্তে তিতাস গ্যাসকে অবহিত করা প্রসঙ্গে।
জনাব
আপনার সদয় অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে যে, দ কম্পোজিট মিলস্ লিঃ সাভারস্থ ঠিকানায় একটি ১০০% রপ্তানীমূখী তৈরী পোশাক শিল্প কারখানা স্থাপন করিয়াছি। বর্তমানে উক্ত কারখানাটিতে গ্যাস লাইন সংযোগ না থাকায় আমরা কারখানাটি চালু করতে পারছিনা।
বিগত ৯ ফেব্র“য়ারী ২০০৯ ইং তারিখে বিদ্যুত উৎপাদনের জন্য ৫০০ কেভিএ একটি গ্যাস জেনারেটর এর গ্যাস সংযোগের জন্য ব্যবস্থাপক (জাবিকা-সাভার) বরাবরে আবেদন করা হইয়াছে (কপি সংযুক্ত) যাহা বর্তমানে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন কর্তৃক প্রদত্ত ওয়েভার সনদপত্র না থাকার কারনে কার্যক্রম বন্ধ হইয়া আছে।
ইতিমধ্যে বিগত ১২ মার্চ ২০০৯ ইং তারিখে উক্ত ফ্যাক্টরীর নামে ৫০০ কেভিএ গ্যাস জেনারেটর চালানোর নিমিত্তে ওয়েভার সনদপত্রের জন্য আপনার দপ্তরে আবেদন পত্র জমা দেওয়া হইয়াছে যাহা পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য প্রক্রিয়াধীন আছে।
অতএব, আপনার দপ্তর হইতে ব্যবস্থাপক, জাবিকা-সাভার, ঢাকার নামে বিগত ১২ মার্চ ২০০৯ তারিখের ওয়েভার সনদপত্রের জন্য অত্র কোম্পানীর আবেদন করিয়াছেন যাহা বর্তমানে অত্র দপ্তরে প্রক্রিয়াধীন আছে এই মর্মে একটি পত্র প্রদান করার জন্য অনুরোধ করা হইল।
মেজর মোঃ
ডিরেক্টর
এডমিন্ এন্ড কমপ্লায়েন্স
by Mashiur | Sep 2, 2018 | মেইনটেনেন্স
C-TPAT ব্যবহৃত ও ভায়া টিউব লাইট
- ভাষা ও নষ্ট টিউব লাইট গুলো কাঠের বাক্সের মধ্যে রাখা হয়।
- ভাষা ও নষ্ট টিউব লাইট গুলো সাপ্লাইয়ারকে দিয়া দেওয়া হয়।
- ভাষা ও নষ্ট টিউব লাইট গুলো চালানের মাধ্যেমে দেওয়া হয়। …
আই ডি কার্ড সংক্রান্ত পলিসি
- কারখানায় প্রবেশের সময় অবশ্যই গলায় আইডি কার্ড ঝুলিয়ে প্রবেশ করতে হবে।আইডি কার্ড গলায় ঝুলানো ছাড়া কাউকে কারখানায় প্রবেশ করতে দেয়া হবেনা।তবে, কেউ যদি কোন কারনে কার্ড না আনতে পারে তাহলে সময় রক্ষণ শাখায় তার নাম এন্ট্রি করে তাকে ভিতরে ঢুকতে হবে।
- আইডি কার্ড হারানো গেলে, নষ্ট হলে, পুড়ে গেলে চুরি হলে প্রথমে মৌখিক/লিখিত ভাবে ওয়েল ফেয়ার এবং মানব সম্পদ বিভাগকে জানাবে।
- কারখানায় প্রবেশের সময় এবং ডিউটি শেষ করে বের হওয়ার সময় অবশ্যই আইডি কার্ড পাঞ্চ করতে হবে।মনে রাখতে হবে কেউ যদি ডিউটিতে প্রবেশের সময় এবং ডিউটি শেষ করে বের হওয়ার সময় কার্ড পাঞ্চ না করে তাহলে তার হাজিরা পেতে সমষ্যা হতে পারে।
- মানব সম্পদ বিভাগ/ওয়েল ফেয়ার অফিসার অবগত হওয়ার পর হারানো, নষ্ট হওয়া, চুরি হওয়া, পুড়ে যাওয়া সমন্ধে শ্রমিকের নিকট হতে উক্ত ঘটনা সম্পর্কে তথ্য নিবে।
- তথ্য গুলো মানব সম্পদ বিভাগ ও ওয়েল ফেয়ার যাচাই বাছাই করে পুরানো আইডি নম্বর বাদ দিয়ে নতুন আইডি, নম্বর দিয়ে নতুন আইডি কার্ড বিতরণ করবে।
- নষ্ট হওয়া আইডি কাড জমা নিয়ে নতুন কার্ড বিতরন করবে।
- রেজিষ্টার সংরক্ষন সংরক্ষন করবে।
- চলে যাওয়ার কর্মীদের আইডি কার্ড সংশ্লিষ্ট শাখায় ফেরত দিতে হবে।
- যেহেতু এটি ইলেক্ট্রনিক্স আইডি কার্ড সেহেতু এটি হারিয়ে ফেললে অথবা নষ্ট হয়ে গেলে তাৎক্ষণিকভাবে এইচ আর বিভাগে ১০০(একশত) টাকা জরিমানা সহ আবেদন করতে হবে এবং নতুন আইডি কার্ড না হওয়া পর্যন্ত সাময়িক হাজিরা টোকেন সংগ্রহ করতে হবে।
- আইডি কার্ড হারানো পত্রিকা সমূহে আইডি কার্ড হারানো বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে।
- আঞ্চলিক পত্রিকা সমূহে আইডি কার্ড হারানো বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হবে।
- সর্বোপরি হারানো আইডি কার্ড ব্যাপারে জিডি (সাধারন ডায়েরী) করতে হবে।
- পাঞ্চ করার সময় অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যেন কোন অবস্থাতেই কার্ড ০২(দুই) বার পাঞ্চ না হয়।
- কার্ড পাঞ্চ করার সময় যদি কোন সমস্যা দেখা দেয় তাহলে সাথে সাথে এইচ আর বিভাগে জানাতে হবে।
একজনের কার্ড অন্যজনকে দিয়ে পাঞ্চ করানো যাবেনা।
- কারখানায় ডিউটিতে থাকাকালীন সময় অবশ্যই গলায় আইডি কার্ড গলায় ঝুলিয়ে রাখতে হবে এবং এমনভাবে রাখতে হবে যেন দূর থেকে দেখা যায়।
- আইডি কার্ডের জন্য কোন টাকা দিতে হবেনা।
- কেউ যদি উপরোক্ত নিয়মকানুন অমান্য করে তাহলে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে আইনানুগ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করা হইবে।
সত্যতা যাচাই সনদ পত্র
তারিখ ঃ
এই মর্মে পরিচিতি প্রদান করা যাইতেছে যে, নাম ………………………………………………………………………….. পিতা/স্বামী নাম ………………………………………… মাতার নাম ………………………………………….. স্থায়ী ঠিকানা/গ্রাম – …………………………………………. ডাকঘর ……………………………………. থানা ঃ …………………………………… জেলা ঃ ………………………………………………..।
বর্তমানে ঠিকানা ……………………………………………………………………………..
আমার পরিচিতি। সে একজন মুসলিম/হিন্দু/বৌদ্ধ পরিবারের ছেলে/মেয়ে। সে সৎ এবং কর্মঠ। আমার নামতে কোন অসামাজিক কার্যকলাপে জড়িত নয়।
আমি তার সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনা করি।
স্বাক্ষর ঃ
নাম ঃ
ঠিকানা ঃ
মোবাইল নং
(যদি থাকে)
তথ্য সংগ্রহকারী।
by Mashiur | Sep 1, 2018 | মেইনটেনেন্স
C-TPAT থ্রেট সংক্রান্ত তথ্য
- কারখানায় কাজের সহিত সংশ্লিষ্ট নয় এমন কোন জিনিস আনবেন না।
- কারখানার কাজের সহিত সংশ্লিষ্ট নয় এমন কোন জিনিস যদি কেউ তাকে আনতে থ্রেট দেয় তাহা সে আনবে না এবং কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবে।
- কারখানার কাজের সহিত সংশ্লিষ্ট নয় এমন কোন জিনিস কারখানায় অভ্যন্তরে বা কারখানায় ঢুকতে দেখলে তাহা কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবে।
- কারখানার কাজের সহিত সংশ্লিষ্ট নয় এমন কোন ব্যক্তি কারখঅনার ভিতরে দেখলে তা কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবে।
- কর্মস্থলে তার কর্মের সহিত সংশ্লিষ্ট নয় এমন কোন ব্যক্তিকে দেখলে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবে।
- কোম্পানী কর্তৃক ভিজিটর কার্ড কোন অপরিচিত লোক দেখলে কোম্পানীকে অবহিত করবে।
- কারখানায় কোথাও যদি কোন দ্রব্য পড়ে থাকে যাহা কারখানার কাজের সহিত সংশ্লিষ্ট নয় এমন জিনিস দেখলে সাথে সাথে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবে।
- কারখানায় নিযুক্ত নয় এমন কোন ব্যক্তি যদি কাজ করতে দেখে তা হলে সাথে সাথে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে।
- অননুমোদিত ব্যক্তি যদি কোন সংরক্ষিত এলাকায় প্রবেশ, নাশকতা মূলক কার্যক্রম ইত্যাদি করে তাহলে সাথে সাথে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবে।
- নিদিষ্ট স্থান ব্যতিত কোন শ্রমিক যেন ভিতরে প্রবেশ করে নাশকতা মূলক করতে না পারে সে ব্যাপারে সকলকে সজাগ থাককে হবে এবং এই জাতীয় কর্মকান্ড দেখলে সাথে সাথে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে।
- চাকুরীচ্যুত বা বরখাস্তকৃত কোন শ্রমিক যেন ভিতরে প্রবেশ করে নাশকতা মূলক কাজ করতে না পারে সে ব্যাপারে সকলকে সজাগ থাকতে হবে এবং এই জাতীয় কর্মকান্ড দেখলে সাথে সাথে কর্তৃপক্ষেকে অবহিত করতে হবে।
by Nazmul Islam | Jul 30, 2018 | মেইনটেনেন্স
Hand Dryer-1
- M/c Switch এর (।।) নং দাগে সবসময় চালাতে হবে। (।।।) নং দাগে চালানো যাবে না
- SAMPLE HAND DRYER শুকানোর পর অবশ্যই Switch off (বন্ধ) করে রাখতে হবে।
- গরম অবস্থায় Dryer এর Nozzel এর শরীরের সংস্পর্শে যেন না আসে সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
- Dryer এর Nozzel কোন অবস্থাতেই দেয়ালের সাথে ঘষাঘষি করা যাবে না।
- SAMPLE HAND DRAYER যেন কোন অবস্থাতেই নিচে (Floor) না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
- Hand Dryer-2:- (Digital)
- M/c Switch on/off করে চালাতে হবে। কোন অবস্থাতেই Setting এ হাত দেওয়া যাবে না ।
- Sample শুকানোর পর অবশ্যই Switch off (বন্ধ) করে রাখতে হবে।
- Hand Dryer যেন কোন অবস্থাতেই নিচে (Floor) না পড়ে।
- Hand Dryer এর Nozzel কোন অবস্থাতেই দেয়ালের সাথে ঘষাঘষি করা যাবে না।
- গরম অবস্থায় Dryerএর Nozzel শরীরের সংস্পর্শে যেন না আসে সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
Hand Dryer এ Sample শুকানর নিয়মাবলি
- Sample (Fabric) বেশী বড় আকারের কাটা যাবে না। ছোট করে শুকাইতে হবে।
- Fabric হতে Dryer Nozzel এর দুরত্ব সবার ক্ষেত্রে সমান হতে হবে।(২ইঞ্চি)
- মাঝে মধ্যে Sampleউল্টিয়ে Nozzel এবং এর মাথা নেড়ে চেড়ে সমভাবে শুকাইতে হবে।
নিয়মাবলী
- সুপ্রিয় শ্রমিক ভাই ও বোনেরা এবং সম্মানিত স্টাফগণ, আমাদের এতো বড় ফ্যাক্টরী ক্লিনারদের একার পক্ষে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা কখনও সম্ভব নয়। তাই পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা রক্ষার্থে আমাদের অবশ্যই ক্লিনারদের সহযোগিতা করতে হবে। আপনাদের প্রত্যেকের লাইন ও কাজের জায়গা যেন পরিস্কার থাকে সে ব্যাপারে সজাগ ও সচেতন হতে হবে। ক্লিনাররা যতই পরিস্কার করুক আপনারা যদি পরিস্কার না রাখেন বা পরিস্কার রাখার ব্যাপারে সহযোগিতা না করেন তাহলে কখনও পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা সম্ভব হবে না।
- ফ্লোরে যারা সম্মানিত স্টাফ আছেন, ডব্লিও পি সি, ফার্স্ট এইডার ও ফায়ার ফাইটার আছেন-আপনারা জানেন যে আপনাদের জন্য নির্ধারিত ইউনিফর্ম বা পোশাক আছে। তাই আপনারা আপনাদের ইউনিফর্ম পড়ে কাজ করবেন।
- ফ্লোরে যারা গর্ভবতী মহিলা আছেন তাদের সহজেই সনাক্ত করার জন্য আমরা তাদের সবুজ স্কার্ফ দিয়েছি। তাই গর্ভবতী মহিলারা অবশ্যই মাথায় সবুজ স্কার্ফ পড়ে কাজ করবেন।
- সুপ্রিয় শ্রমিক ভাই ও বোনেরা এবং সম্মানিত স্টাফগণ, আপনারা যখন ফ্লোরে কাজ করেন তখন আপনাদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার জন্য অবশ্যই ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জামাদি পড়ে কাজ করতে হবে।
- যারা ফ্লোরে ম্যাকানিক্যাল ইনচার্জ ও ম্যাকানিকস আছেন- আপনারা আপনাদের পর্যবেক্ষণ আরো জোরদার করে প্রত্যেকটি মেশিনের নিরাপত্তা ও নিরাপত্তা সরঞ্জাম নিশ্চিত করবেন।
- মেশিনে কাজ করার সময় আপনারা সবাই অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করবেন। কারন একটু অসতর্কতার জন্য আপনার জীবনে ঘটে যেতে পারে মারাত্মক দুর্ঘটনা।