by Mashiur | Jul 10, 2019 | এইচ আর এ্যাডমিন
কর্মী প্রবেশের বিধিমালা
পরিচয়পত্র ব্যতীত কোন কর্মীকে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না । যে সমস্ত কর্মীর চাকুরীর বয়স ১ মাসের কম তাদের ক্ষেত্রে নিয়োগের ১ম দিন থেকেই কর্মী প্রবেশের বিধিমালা অনুযায়ী ( অস্থায়ী পরিচয় পত্র) গেট পাশ সরবরাহ করা হবে। … ফফফ
- কারখানায় প্রবেশ নিয়ন্ত্রন ও উন্নত করতে শক্ত তদারকি করা হয়।
- কারখানায় কোন অননুমোদিত ব্যক্তি/ গাড়ীর প্রবেশ নিষেধ।
- কারখানায় প্রবেশের সময় প্রত্যেক কর্মীর পরিচয় পত্র/গেটপাশ নিরাপত্তাকর্মী এবং প্রশাসন কর্তৃপক্ষ তলাশী /যাচাই করবে। ব্যবস্থাপনা পরিষদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক নির্দিষ্ট প্যানেলের মাধ্যমে চাকুরী প্রার্থীদের সাক্ষাতকার গ্রহণ করা হয়। জনবল নিয়োগ বিভাগ কর্তৃক চাকুরী প্রার্থী যদি নির্দিষ্ট পদের জন্য উপযুক্ত বলে মনে হলে উক্ত প্রার্থীর নামের বিপরীতে একটি সুনির্দিষ্ট শর্তের ভিত্তিতে চাকুরীতে যোগদানের পত্রটি অনুমোদন করা হয়।
- কারখানার স্থায়ী কর্মচারীর জন্য ব্যক্তিগত আইডি কার্ড প্রবেশের সময় চেক করা হয়।
- যদি কোন কর্মচারী আইডি কার্ড আনতে ব্যর্থ হয় বা ভুলে যায় তখন তাকে/ তার প্রবেশের পুর্বে বিভাগীয় প্রধান দ্বারা পরিচয় নিশ্চিত করা করা হয়।
- সকল দর্শনার্থীকে তাদের পরিচয় প্রমান করতে তাদের ছবি সংযুক্ত আইডি কার্ড, ভিজিটিং কার্ড নিরাপত্তা গেইটে দেখাতে হবে।
- তাদের পরিচয় প্রমানের পর তাদের নাম ভেতরে প্রবেশ এর সময় ও বাহির হওয়ার সময় নিরাপত্তা রেজিস্টারে লিখতে হবে।
- নিরাপত্তা রেজিস্টারে তাদের নাম অন্তর্ভুক্তির পর তাদেরকে ভিজিটর কার্ড প্রদান করা হবে যা পরিধান করে ফ্যাক্টরীতে ভ্রমন করা যাবে।
- দর্শনার্থীর সকল ব¯ুÍ/ ব্যাগ হ্যান্ড ডিটেক্টর দ্বারা চেক করতে হবে।
- ভ্রমন শেষে দর্শনার্থীর কার্ড নিরাপত্তা হেইট ত্যাগ করার পুর্বে হস্তান্তর করতে হবে।
- উপরে উল্লেখিত নির্দেশনা সত্বেও যদি কোন অননুমোদিত / অপরিচিত ও সন্দেহজনক ব্যক্তির অবস্থান ফ্যক্টরীর অভ্যন্তরে পাওয়া যায় তবে দ্রুত তাকে নিরাপত্তা বিভাগে জিজ্ঞাসাবাদ এর জন্য নিতে হবে। প্রাথমিক অবস্থায় ফ্যক্টরীর নিরাপত্তা বিভাগে উক্ত ব্যাক্তির পরিচয় নিশ্চিত করা হয়। যদি উক্ত ব্যক্তির পরিচয় সন্দেহজনক নিশ্চিত হয় তবে জেনারেল ম্যানেজার (এডমিন) এর সাথে আলোচনা সাপেক্ষে সন্দেহজনক ব্যক্তিকে নিকটস্থ থানায় হস্তান্তর করা হবে।
- কোন কর্মীকে দিয়াশলাই, সিগারেট, বিস্ফোরক দ্রব্য, ব্যাগসহ ফ্যাক্টরীতে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না এবং প্রবেশের সময় তলাশী করা হবে। নির্বাহী (ঊীবপঁঃরাব)পদের নিম্নতর পদের নিয়োগের ক্ষেত্রে কর্মীবিভাগ) সংশ্লিষ্ট বিভাগের ব্যবস্থাপকের সহিত আলোচনা করে নিয়োগের ব্যবস্থা করবে।
- সঠিক পরিচয় সনাক্ত করনের পর কর্মীদেরকে উৎপাদন স্থলে প্রবেশ করতে দেয়া হবে। চাকুরী প্রার্থী অস্থায়ী ভিত্তিতে তিন মাসের জন্য শিক্ষানবীশ হিসাবে নিয়োগ পাবেন এবং তার যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা বিভাগীয় প্রধান কর্তৃক যাচাই করা হবে । ফলাফল সন্তোষজনক হলে প্রার্থী স্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ পাবে। কর্মচারী চাকুরী হতে অব্যহতির ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান প্রচলিত শ্রমিক আইন উলেখ পূর্বক বিভিন্ন শর্তের ভিত্তিতে সিদ্ধান্তে উপনীত হবে।
- সকল গাড়ী ফ্যাক্টরীতে প্রবেশের পুর্বে চেক করতে হবে।
- কোন কর্মীকে সন্দেহ হলে অবশ্যই মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে তলাশী শেষে কারখানায় প্রবেশের অনুমতি দেয়া যেতে পারে। মানব সম্পদ উন্নয়ন বিভাগ প্রার্থীদের জীবন বৃত্তান্ত, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, নিয়োগচুক্তি, পূর্ব অভিজ্ঞতার সনদ, নিয়োগপত্র এবং নিয়ম শৃংখলার তথ্য সংরক্ষন ও পুনর্বিবেচনা করবে।
by Mashiur | Jun 28, 2019 | এইচ আর এ্যাডমিন
প্রভিডেন্ড ফান্ড নীতিমালা
গার্মেন্টস লিমিটেড শ্রমিক, কর্মচারী- –কর্মকর্তাদের বিভিন্ন প্রকার আর্থিক সুযোগ-সুবিধা প্রদানের বিষয়ে যথেষ্ট আন্তরিক । যে কারনে শ্রমিক-কর্মচারীদের আর্থিক ভবিষ্যত তহবিল গঠন বিবেচনার্থে কোম্পানী প্রদত্ত বিভিন্ন প্রকার সুযোগ-সুবিধা প্রদানের পাশাপাশি শ্রমিক, কর্মচারী-–কর্মকর্তাদের মতামতের ভিত্তিতে “ গার্মেন্টস লিমিটেড এর কর্মীদের কন্ট্রিবিউটরী প্রভিডেন্ড ফান্ড ” গঠন করেছে এবং সে সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। যাহা ১লা জুন ২০১৩ ইং তারিখ হতে কার্যকরী হবে।
যে সমস্ত শ্রমিক-কর্মচারী ও কর্মকর্তগণ এই প্রতিষ্ঠানে নূন্যতম ৬ (ছয়) মাস চাকুরীর বয়স পূর্ণ করেছেন বা যখনই ৬ (ছয়) মাস পূর্ণ হবে তখন থেকে এই ফান্ডের সদস্য পদের জন্য নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে পারবেন। তবে এ প্রভিডেন্ড ফান্ডের সদস্য হওয়া বাধ্যতামূলক নয় । ফান্ডের সকল কার্যক্রম একটি ট্রাস্ট্রি বোর্ডের মাধ্যমে পরিচালিত হবে যেখানে মালিক পক্ষের ও শ্রমিক পক্ষের সমান সংখ্যক নির্বাচিত প্রতিনিধি থাকবে । এছাড়াও অন্যান্য সদস্যগণের যৌথ উপস্থিতিতে সভার এর মাধ্যমে সংখ্যাধিক্যেও মতামতের ভিত্তিতে এই বোর্ডের সভায় যে কোন সিদ্বান্ত গ্রহন করা হবে ।
এই ফান্ডের হিসাব কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কোম্পানীর ব্যয়ে একজন হিসাব রক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে যিনি এই প্রভিডেন্ট ফান্ডের সকল সদস্যের নামে পৃথক পৃথক হিসাব খোলাবেন ও তাহা সময় সময় সদস্যদের অবহিত করবেন । প্রতিমাসে প্রত্যেক চাঁদাদানকারী সদস্যদের মূল বেতন ( বেসিক বেতন ) হতে ৮ % হারে টাকা উক্ত প্রভিডেন্ড ফান্ডে তার নামের হিসাবে জমা হবে । সাথে সাথে কোম্পানীও তার নামে সমান সংখ্যক টাকা জমা দিবেন । নিজের জমা টাকা ও কোম্পানী প্রদত্ত টাকা যৌথভাবে ব্যাংক হিসাবে জমা হবে । ব্যাংক হিসাবটি ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যদের মধ্য হতে যৌথ একাউন্ট হোল্ডার কর্তৃক পরিচালিত হবে ।
যদি কোন চাঁদাদানকারী সদস্য উক্ত ফান্ডের সদস্য হওয়ার তারিখ হতে পরবর্তী ৩ ( তিন ) বৎসর পর্যন্ত চাঁদাদান অব্যাহত রাখেন এবং তার পরে সে যদি চাকুরী হতে পদত্যাগ বা চলে যান তবে সে সদস্য তার নামের জমাকৃত সমূদয় অর্থ সহ কোম্পানী কর্তৃক প্রদত্ত সমান পরিমান অর্থ ও ব্যাংক কর্তৃক প্রদত্ত সুদ সহ সকল অর্থ এককালীন ফেরত পাবেন ।
অন্যদিকে উক্ত ফান্ডের বিধিমালা অনুযায়ী কোন সদস্য যদি উক্ত প্রভি ফান্ডের সদস্য হওয়ার তারিখ হতে ০৩ (তিন ) বৎসর অতিক্রান্ত হওয়ার পূর্বেই চাকুরী হতে চলে যান তবে ফান্ডে জমাকৃত তার নিজের অংশের টাকা তাকে ফেরত প্রদান করা হবে ।
কোন সদস্য যদি মৃত্যুবরণ করেন বা চাকুরী হতে অবসর গ্রহন করেন তবে সাথে সাথে উক্ত প্রভিডেন্দ ফান্ডে তার চাঁদা প্রদান বন্ধ হয়ে যাবে । ৩ (তিন ) বছরের পূর্বেই যদি কোন সদস্যের যে কোন উপায়ে তার চাকুরীর অবসান হয় তবে তার একাউন্টের জমাকৃত টাকা হতে কোম্পানীর প্রদত্ত চাঁদার অংশ ও তার সুদ লেপস বা ফরফিচার একাউন্টে জমা হবে ।
কোন সদস্য যদি মৃত্যুবরণ করেন বা চাকুরী হতে অবসর গ্রহন করেন সে ক্ষেত্রে যদি কোম্পানীর নিকট উক্ত ব্যক্তির কোন আর্থিক দায় থাকে তবে সেই পরিমান অর্থ কোম্পানী কর্তন করে বাদ বাকী অর্থ তাকে ফেরত দেওয়া হবে।
কোন সদস্য এই ফান্ডের সদস্য হওয়ার পরবর্তী ০২ ( দুই ) বৎসর অতিক্রান্ত হলে প্রয়োজনে তার হিসেবে নিজের জমাকৃত মোট টাকার সর্বোচ্চ ৮০% টাকা বিনা সুদে ঋণ বা লোন পেতে পারেন । যাহা লোন আবেদন ফরমে এবং ট্রাস্ট্রি চেয়ারম্যান কর্তৃক অনুমোদিত সংখ্যক কিস্তিতে বিনা সুদে আদায় করা হবে । উক্ত ঋণের কিস্তি যে মাস হতে ঋণ প্রদান হবে সে মাস হতে কর্তন করা হবে ।
প্রতি বছর শেষ দিন অতিক্রান্ত হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা প্রতিটি চাঁদাদানকারী এর একাউন্টে বৎসরের শেষের মোট ব্যালেন্সের বিবরন প্রত্যেক চাঁদাদানকারী সদস্যের নিকট পৌছাবেন । সদস্যগণ তাদের হিসাবের বিবরণী হাতে পাওয়ার ০১ ( এক ) মাসের মধ্যে হিসাবের বিবরণীতে কোন ভূলক্রটি কিছু থাকলে তাহা হিসাব রক্ষন কর্মকর্তাকে জানাবেন ।
ফান্ডের অবসান ঃ
সকল সুবিধাভোগীদের (বেনিফিসিয়ারী) কমপক্ষে ০৬ (ছয়) মাসের নোটিশ প্রদান করা (ব্যক্তিগতভাবে বা রেজিষ্টার্ড ডাকযোগে প্রেরণ কিংবা ফ্যাক্টরীর প্রকাশ্য স্থানে প্রদর্শন করে জারি করতে হবে) উক্ত ফান্ড বিলুপ্ত করা যাবে এবং সকল সুবিধাভোগী (বেনিফিসিয়ারী) দের সমুদয় পাওনা পরিশোধ করতে হবে। উক্ত ফান্ড অবলুপ্ত হওয়ার সাথে সাথে অত্র বিধিমালা বাতিল বলে গন্য হবে।
by Mashiur | Jun 28, 2019 | এইচ আর এ্যাডমিন
শিশুর প্রবেশ পরিহার নীতিমালা
শিশুর প্রবেশ আই এল ও জাতিসংঘ কনভেনশন এবং জাতীয় শ্রম আইন দ্বারা শিশু শ্রম সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ। ফর্টিস গার্মেন্টস লিমিটেড সবসময়ই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। ফর্টিস কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে যে কোন শিশু কারখানায় প্রবেশ করলে বিভিন্ন বিপদের সম্মুখীন হতে পারে যার কারনে যে কোন ছোট ছেলে মেয়েদের প্রবেশ করার জন্য নিন্মোক্ত নীতিমালা অনুসরণ করে থাকে।
- কারখানার মূল ফটকে/ গেইটে স্পষ্ট করে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেয় যে, কারখানা অভ্যন্তরে শিশুর প্রবেশ নিষেধ।
- নিরাপত্তা কর্মীগণ নিশ্চিত করবে যে, চাইল্ড কেয়ার এর শিশু ব্যতিত অন্য কোন শিশু কারখানার অভ্যন্তরে প্রবেশ করবেনা।
- সকল বিভাগীয় প্রধানগন সহ সকল সেকশনের কর্মীদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করা যাতে কেউ শিশুকে সাথে নিয়ে কারখানায় প্রবেশ না করে।
- শিশু দিবাযতœ কেন্দ্রে যারা বাচ্চা নিয়ে আসবেন তাদেরকে সচেতন করা যাতে তারা শিশুদের নিয়ে কেন্দ্রের মধ্যে থাকেন কারখানার ভেতর প্রবেশ না করেন।
- শিশু দিবাযতœ কেন্দ্রে বাচ্চাদের তত্বাবধানের দ্বয়িত্বে যিনি থাকবেন তাকে সতর্কতার সহিত খেয়াল রাখতে হবে যেন কোন শিশু এদিক-সেদিক ছুটাছুটি না করে এবং চাইল্ড কেয়ারের বাইরে যেতে না পারে।
by Mashiur | May 1, 2019 | এইচ আর এ্যাডমিন
ইন আউট পলিসি
- প্রত্যেকে লাঞ্চ এবং ছুটির সময় শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে যেতে হবে।
- প্রত্যেক শ্রমিক কর্মিকে ইন আউট পলিসি সম্পর্কে জানাতে হবে।
- প্রত্যেক শ্রমিকের জন্য সমতা নীতি থাকা দরকার
- লাঞ্চ এবং ছুটির সময় প্রত্যেকের বোরকা এবং জুতা খুলে রাখতে হবে এবং ফ্যাক্টরীর বাহিরে পরিধান করতে হবে।
- ছুটির সময় প্রত্যেককে অবশ্যই আইডি কার্ড পাঞ্চ করতে হবে।
- প্রত্যেক শ্রমিক কর্মচারীর নিরাপত্তার স্বার্থে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্দিষ্ট দই থেকে তিন স্তর বিশিষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা মানিয়া চলিতে বিশেষ ভাবে নির্দেশ প্রদান করা হল ।
- কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনে উপরোল্লিখিত নিয়মকানুন পরিবর্তন,পরিবর্ধন, সংশোধন, করার অধিকার সংরক্ষন করেন ।
- প্রবেশের সময মহিলাদের জন্য গেট নং-০৩ এবং পুরুষদের জন্য গেট নং-০ ব্যবহার করতে হবে। প্রবেশকালে সারিবদ্ধভাবে প্রত্যেকের আইডি কার্ড প্রদর্শনের পর আইডি কার্ড পাঞ্চ করে, হাজিরা কার্ড গেটে কর্মরত ব্যক্তির (নিরাপত্তা প্রহরী, এ্যাডমিন সেকশন, টাইম সেকশন ইত্যাদি) নিকট জমা দিবেন। কেউ যদি আইডি র্কাড আনতে ভুলে যায় তাহলে সেকশন ইনচার্জ তাদের কে টেমপরারি ( ) আইডি কার্ড দিয়ে নিয়ে যাবেন ।
- লাঞ্চ টাইমে একইভাবে গেট নং-০ দিয়ে মহিলা ও গেট নং-০7 দিয়ে পুরুষ লাঞ্চের জন্য ডাইনিং এলাকায় যাবে। লাঞ্চে যাওয়ার সময় প্রত্যেককে সারিবদ্ধভাবে নিরাপত্তা প্রহরীর নিকট চেক হয়ে লাঞ্চে যেতে হবে।
- ছুটির সময় আইডি কার্ড পাঞ্চ শেষে একইভাবে নির্ধারিত গেট দ্বারা সারিবদ্ধভাবে বের হতে হবে এবং উক্ত সময়ে কর্তব্যরত নিরাপত্তা প্রহরী সকলকে চেক করবে।
- প্রত্যেকে নির্দিষ্ট বাক্সে তাদের খাবার বাটি, ব্যাগ, জুতা ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র রাখার জন্য নির্দেশ প্রদান করা যাচ্ছে। কোন রকম মূল্যবান জিনিস পত্র উক্ত বক্সে না রাখার জন্য বলা হচ্ছে, অন্যথায় কোন কিছু খোয়া গেলে কতৃপক্ষ দায়ী থাকিবে না ।
- ফ্যাক্টরী চলাকালীন সময় মোবাইল ফোন বহন ও ব্যবহার নিষিদ্ধ ।
- কর্মক্ষেত্রের উপযোগী পোষাক পরিধান করে কাজ করবে। এক্ষেত্রে দূর্ঘটনা এড়ানোর জন্য যে কোন ধরনের ঢিলেঢালা পোষাক। যেমনঃ- বোরকা, শাড়ি, চাদর,মাফলার ,ক্যাপ ইত্যাদি পরিধান করে না আসাই ভাল।
by Mashiur | Dec 5, 2018 | এইচ আর এ্যাডমিন
শ্রমিক/ কর্মচারী সনাক্তকরন নীতিমালা
উদ্দেশ্য: AUTOGARMENT ফ্যাশনস্ লিমিটেড শ্রমিক/ কর্মচারী সনাক্তকরন করার একটি সুনিদিষ্ট নীতিমালা প্রনয়ন করে থাকে ।
প্রত্যেক শ্রমিক কোম্পানী কর্তৃক আইডি কার্র্ড প্রদর্শন করে কর্মস্থলে প্রবেশ করে।
কারখানার কাজের সহিত সংশ্লিষ্ট নয় এমন কোন জিনিস নিয়ে কারখানায় প্রবেশ করানো হয় না।
শ্রমিকদের ব্যক্তিগত জিনিস পত্র কর্মস্থলে আনা যাবে না। যদি কেউ এ জাতীয় জিনিসপত্র কারখানায় আনে তাহা হইলে অবিলম্বে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়।
ব্যক্তিগত প্রয়োজনে বাহিরে যাওয়ার সময় লিখিত অনুমতি (গেইট পাস নেওয়া) নিয়ে তারপর বাহিরে যাওয়া যায়।
শ্রমিক/ কর্মচারী সনাক্তকরন নীতিমালা কোম্পানী প্রদত্ত আইডি কার্ড গেটে প্রবেশের পূর্ব মুহুর্ত হইতে শেষ পর্যন্ত প্রদর্শিত অবস্থায় রাখা হয়।
চাকুরীচ্যুত বা বরখাস্তকৃত কোন শ্রমিক যেন ভিতরে প্রবেশ করিতে না পারে তার জন্য কড়া নজর রাখা হয়।
চাকুরীচ্যুত বা বরখাস্তকৃত শ্রমিকদের নামের তালিকা নিরাপত্তা রক্ষীকে এইচ আর সেকশন থেকে জানিয়ে দেয়া হয়।
সংরক্ষিত এলাকায় অনুমতি ছাড়া প্রবেশ না করার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা করা হয়।
অনুমতি ছাড়া এক কর্মস্থল হইতে অন্য কর্মস্থলে যাতে কেই প্রবেশ করিতে না পারে তার জন্য নিরাপত্তা কর্মী সর্বক্ষন সচেতন থাকে ।
প্রয়োজনে সংরক্ষিত এলাকায় প্রবেশ করতে হলে এবং সংরক্ষিত রেজিষ্টারে নাম, সেকশান, আইডি কোড, কারণ ইত্যাদি লিপিবদ্ধ করে অনুমতি নিয়ে তারপর প্রবেশ করে।
প্রধান কার্যালয়ের লোকজনের প্রবেশাধিকার
হেড অফিসের লোকজনের নাম, আসার কারণ, কার সাথে দেখা করবে প্রভৃতি রেজিষ্টারে লিপিবন্ধ হওয়ার পর স্বাক্ষর করে প্রবেশ করা হয়।
সংরক্ষিত এলাকায় প্রবেশ করতে হলে নাম/কারণ লিখে কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করা হয়।
সংরক্ষিত এলাকায় প্রবেশের সময় ও বাহির সময় রেজিষ্টারে উল্লেখ করা হয়।
তাদের কাছে কোন জিনিসপত্র থাকলে এবং সন্দেহ হলে চেকের ব্যবস্থা করা এবং যদি অবৈধ হয় তা হলে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়।
কার, গাড়ি, মটর সাইকেল ইত্যাদি থাকলে ড্রাইভারের নাম, লাইসেন্স নং, গাড়ি নং ইত্যাদি রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করা হয়।
একই গ্রপের অন্য ইউনিটের লোকজনের প্রবেশাধিকার
একই গ্রুপের অন্য ইউনিটের লোকজনের নাম কার সাথে দেখা করবে আসার সময়, যাওয়ার সময় কারণ ইত্যাদি রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করে পাস নিয়ে ভিতরে প্রবেশ করা হয়।
সঙ্গে থাকা জিনিসপত্র যদি সন্দেহ হয় চেক করে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।
যদি সন্দেহ হয় তাহা হলে নিরাপত্তা রক্ষী কর্তৃক নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।
সংরক্ষিত এলাকায় পূর্বানুমতি ছাড়া প্রবেশ করতে দেয়া হয় না।
নিজস্ব কর্মী ছাড়া অন্যান্য শ্রমিকের প্রবেশাধিকার
কাপেন্টার মিস্ত্রি, রং মিস্ত্রি এবং অন্যান্য ব্যক্তি যারা কারখানায় কনষ্ট্রাকশন কাজে ও রক্ষনা বেক্ষন কাজে নিয়োজিত থাকে বা সেই সমস্ত লোকদের নাম তাহাদের কোম্পানীর নাম ইত্যাদি লিখে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়।
অবশ্যই তাদেরকে অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করতে দেয়া হয়।
তাহাদের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি মালামাল চেক করে ভিতরে প্রবেশ করানো হয় এবং বাহির হওয়ার সময় তাদেরকে চেক করা হয়।
কতজন লোক কি কাজে প্রবেশ করল এবং তাদের মালামাল একটি তালিকা তৈরী করা হয়।