Select Page
বাক স্বাধীনতা এর অধিকার নীতি। ট্রেড ইউনিয়ন কি প্রয়োজন?অথবা শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের নিয়ম।

বাক স্বাধীনতা এর অধিকার নীতি। ট্রেড ইউনিয়ন কি প্রয়োজন?অথবা শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের নিয়ম।

বাক স্বাধীনতার অধিকার নীতি

গার্মেন্টস লিমিটেড শ্রম ও শিল্প আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করার বা ট্রেড ইউনিয়নে যোগদান করার অধিকার কে সাদরে গ্রহন করেছে। শ্রমিক এবং মালিকের সম্পর্ক অথবা শ্রমিককে এবং শ্রমিকের সম্পর্ক নিয়ত্রন করার লক্ষে কোন পার্থক্য ছাড়াই সকল শ্রমিকের ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করার এবং সংশি¬ষ্ট ইউনিয়নের গঠনতন্ত্রে, সাপেক্ষে তাহাদের নিজস্ব পছন্দের ট্রেড ইউনিয়নে যোগদানের স্বাধিনতা দিয়েছে। শ্রমিকদের দাবি আদায়ের জন্য বাক স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে।

শ্রমিকগনের ট্রেড ইউনিয়নের ফেডারেশন গঠন করার এবং উহাতে যোগদান করার অধিকার থাকার এবং উক্তরূপ কোন ইউনিয়ন বা ফেডারেশনের শ্রমিক সংগঠনের কোন আšর্তজাতিক সংস্থা বা কোন ফেডারেশনের সহিত সম্বন্ধীকরনের অধিকার থাকবে। ট্রেড ইউনিয়ন সমুহের নিজস্ব গঠনতšত্র ও বিধিমালা প্রনয়নের স্বাধীনভাবে নিজস্ব প্রতিনিধিদের নির্বাচনের, সমিতির প্রসাশন ও কর্মতৎপরতা সংগঠনের এবং কর্মসুচী প্রনয়নের অধিকার খাকবে। ট্রেড ইউনিয়নের জন্য শ্রমিকদের বাক স্বাধীনতা বা অধিকার আদায়ের শর্তাবলী পালন করতে হবে ঃ

     ১। ট্রেড ইউনিয়ন অবশ্যই রেজির্ষ্ট্রি করন হতে হবে।

     ২। ট্রেড ইউনিয়নের গঠন তšত্র- ট্রেড ইউনিয়নের উদ্দেশ্য, সদস্য হওয়ার পন্থা, ট্রেড ইউনিয়নের সুবিধাদি, গঠনতšত্র পরিবর্তন, সংশোধন ও বাতিলের পন্থা ইত্যাদি উলে¬খ থাকতে হইবে। 

     ৩। টেড ইউনিয়নের সদস্য হওয়ার জন্য তাহাকে অবশ্যই উক্ত প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক হইতে হইবে।

     ৪। একই সময়ে কোন শ্রমিক একই প্রতিষ্ঠানের একাধিক ট্রেড ইউনিয়নের সদস্য হইতে বা থাকিতে পারিবে না।

     ৫। টেড ইউনিয়নের সভাপতি, সাধারন সম্পাদক, সংগাঠনিক সম্পাদক বা কোষাধক্ষকে তাহার সম্মতি ব্যতিত অন্য কোম্পানীতে বদলী করা যাইবে না।

     ৬। মালিকের বিনা অনুমতিতে কোন শ্রমিক তাহার কর্মসময়ে কোন ট্রেড ইউনিয়নের কর্মকান্ড  নিয়োজিত থাকিতে পারিবে না।

     ৭। যে প্রতিষ্ঠানে একটি মাত্র ট্রেড ইউনিয়ন থাকে সে ক্ষেত্রে উক্ত প্রতিষ্ঠানের জন্য উহা যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি বলিয়া গন্য হইবে।

     ৮। যে প্রতিষ্ঠান একাধিক ট্রেড ইউনিয়ন  থাকে সেখানে শ্রম পরিচালক গোপন ভোটের মাধ্যমে ঠিক করেন কে যৌথ দরকষাকষির প্রতিনিধি হইবে।

শ্রমিক কর্তৃক পদত্যাগ বা রিজাইন করার নিয়মঃ

কোন স্থায়ী শ্রমিক সেচ্ছায় যদি কারখানা থেকে চাকুরী ছেড়ে চলে আসতে চায় অর্থাৎ পদত্যাগ বা রিজাইন দিতে চায় তবে তাকে অন্তত ৬০ দিন পূর্বে লিখিত ভাবে প্রতিষ্ঠানের মালিককে পদত্যাগপত্র বা নোটিশ দিতে পারে। যদি নোটিশ দিতে না পারেন তবে তিনি তার মালিককে ৬০ দিনের মজুরি প্রদান করিবেন।
শ্রমিক কর্তৃক পদত্যাগ বা রিজাইন করলে শ্রমিক যে সমস্ত আর্থিক সুবিধাদি পাবেন তার বিবরনঃ
১) বকেয়া মজুরী এবং ওভারটাইমের ভাতা।
২) পাঁচ বছরের বেশি কিন্তু দশ বছরের কম কাজ করে থাকলে প্রতি বছর কাজের জন্য ১৪ দিনের মজুরী এবং দশ বছরের বেশি কাজ করে থাকলে প্রতি বছর কাজের জন্য ৩০ দিনের মজুরী, ক্ষতিপূরন বা গ্রাচ্যুইটি যা বেশি হয় তা পাবেন।
৩) যদি অর্জিত ছুটি ভোগ করে না থাকে তাহলে পাওনা অর্জিত ছুটির মজুরী।
৪) প্রভিডেন্ট ফান্ডের বিধান থাকলে প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা।

একটি গার্মেন্টস এর প্রধান অডিট চেক লিস্ট গুলো কি কি?

একটি গার্মেন্টস এর প্রধান অডিট চেক লিস্ট গুলো কি কি?

একটি গার্মেন্টস এর অডিট চেক লিস্ট গুলো

একটি গার্মেন্টস এর অডিট চেক লিস্ট গুলো কেমন হতে পারে নিম্নে তা আলোচনা করা হলোঃ

  • সিকিউরিটির সঙ্গে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে কিনা?
  • সিকিউরিটির সঙ্গে বাহিরের আইন প্রয়োগকারী ও অন্যান্য সংশ্লিষ্টদের যোগাযোগের ব্যবস্থা  আছে কিনা ?
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে সিকিউরিটি আছে কিনা?
  • হ্যান্ড মেটাল চেক হয় কিনা ?
  • নিরাপত্তা সংক্রান্ত তথ্য প্রদানকারীকে পুরুস্কার দেওয়া সিস্টেম আছে কিনা?
  • নিরাপত্তা রক্ষীর সাথে কর্তৃপক্ষের মিটিং হয় কিনা ?
  • ছয় মাস পর পর অডিট সম্পন্ন হয় কিনা ?
  • মেটাল ডিটেক্টর মেশিন আছে কিনা ?
  • বাশিঁ ,লাঠি, টর্চ লাইট, সিকিউরিটি ড্রেস, যোগাযোগের জন্য ফোন/মোবাইল/ইন্টারকম ইত্যাদি সরবরাহ আছে কিনা?
  • সিকিউরিটি প্ল্যান আছে কিনা ?
  • ফায়ার এলার্ম সিস্টেম আছে কিনা?
  • বাহিরে ফেনিংওয়াল সুরক্ষিত আছে কিনা?
  • ব্যাক গ্রাউন্ড ভেরিফিকেশন চেক করা হয় কিনা?
  • আইডি কার্ড নষ্ট এবং  নতুন করে পাওয়ার আবেদন রক্ষনাবেক্ষন রেকর্ড আছে কিনা?
  • আইডি কার্ড হারানো ব্যক্তির তালিকা / রেকর্ড আছে কিনা ?
  • চূড়ান্ত নিস্পত্তির রেকর্ড আছে কিনা ?
  • নিয়োগ বা আইডি রেজিষ্টার আছে কিনা?
  • অব্যাহতি প্রাপ্ত/বরখাস্তকৃত শ্রমিক/কর্মচারীদের তালিকা রেকর্ড আছে কিনা?
  • সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের তালিকা আছে কিনা ?
  • সরবরাহ প্রতিষ্টানে অডিট সম্পন্ন করা হয় কিনা?
  • সিসিটিভি মনিটর করার অনুমোদিত ব্যক্তির তালিকা প্রেরন করা হয় কিনা?
  • কারখানার বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন তথ্য পোষ্টেড করা আছে কিনা ?
  • আইটি ব্যবহারকারী অনুমোদিত ব্যক্তির তালিকা আছে কিনা ?
  • ইন্টারকম এর তালিকা আছে কিনা ?
  • পলিসি/প্রসিডিউর আপডেট করা হয় কিনা ?
  • ক্যারিয়ার প্রতিষ্ঠান সমূহের সাথে চুক্তিপত্র আছে কিনা?
  • সাব কণ্ট্রাক্টর প্রতিষ্ঠান সমূহের প্রোফাইল তৈরী আছে কিনা?
  • আভ্যন্তরীন অডিট করার অনুমোদিত ব্যক্তি আছে
  • কিনা ?
  • প্যাকিং ম্যান ক্রিমিনাল ভেরিফিকেশান চেক হয় কিনা ?
  • পেকিংকৃত কার্টুন ওজন চেক রেজিষ্টার/রিপোর্ট আছে কিনা?
  • এক্সপোর্ট ষ্ট্যাষ্টাস আছে কিনা?
  • প্যাকিং হইতে ফিনিশড কার্টুন গুদামে রাখার রেজিষ্টার/রিপোর্ট আছে কিনা ?
  • প্যাকিং রুম সংরক্ষিত আছে কিনা ?
  • ফিনিশড কার্টুন গুদাম সংরক্ষিত আছে কিনা ?
  • অনুমোদিত ছুটি নিয়ে যাওয়া শ্রমিক/কর্মচারীদের রেজিষ্টার লিপিবদ্ধ আছে কিনা?
  • নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত শ্রমিক/কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়েছে কিনা?
  • নিয়মিত শ্রমিক/কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়েছে কিনা?
  • নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত অফিসারদের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়েছে কিনা?
  • লোডিং-আনলোডিং ও অন্যান্য কাজে নিয়োজিত শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়েছে কিনা?
  • ফিনিশড কার্টন গুদামে প্রবেশের অনুমোদিত ব্যক্তির প্রশিক্ষন সম্পন্ন হয়েছে কিনা?
  • প্যাকিং সেকশনে শ্রমিকের প্রশিক্ষন সম্পন্ন হয়েছে কিনা?
  • কারখানার অডিট চেক লিস্ট অনুযায়ি কাজ হয় কিনা?
  • রপ্তানী সংক্রান্ত কাজের জন্য অনুমোদিত ব্যক্তির প্রশিক্ষন প্রেরন হয়েছে কিনা?
  • নিরাপত্তা রক্ষীদের প্রশিক্ষন সম্পন্ন হয়েছে কিনা?
  • ঘটনার/রিপোটিং রেজিষ্টার আছে কিনা?
  • ফিনিশড কার্টন গুদামে প্রবেশের অনুমোদিত ব্যক্তির তালিকা প্রেরন করা আছে কিনা?
  • প্যাকিং সেকশনে প্রবেশের অনুমোদিত ব্যক্তির তালিকা আছে কিনা?
  • লোডিং-আনলোডিং প্রবেশের অনুমোদিত ব্যক্তির তালিকা আছে কিনা?
  • অডিটর / বায়ার/ ভিআইপি অতিথি আগমনের অগ্রিম জানানোর রেকর্ড আছে কিনা?
  • ইনভেট্রি রিপোর্ট আছে কিনা ?
  • বোল্ট সিল ইস্যু রেকর্ড আছে কিনা ?
  • রপ্তানীকৃত কার্টুন নিতে আসা খালী কন্টেইনার/কাভার্ড ভ্যান চেক রেজিষ্টার আছে কিনা ?
  • কাভার্ড ভ্যান ৭ পয়েন্ট ইন্সপেকশন রেজিষ্টার আছে কিনা ?
  • কারখানা খোলার রেজিষ্টার লিপিবদ্ধ আছে কিনা ?
  • কারখানা বন্ধের রেজিষ্টার লিপিবদ্ধ আছে কিনা ?
  • ভিজিটর প্রবেশ রেজিষ্টার আছে কিনা ?
  • বোল্ট সিল কন্ট্রোল লগ আছে কিনা ?
  • এক্সপোর্ট রেজিষ্টার আছে কিনা ?
  • ইমপোর্ট রেজিষ্টার আছে কিনা ?
  • মেইল/পার্শ্বেল/চিঠি আসার রেজিষ্টার আছে কিনা ?
  • মেইল/পার্শ্বেল/চিঠি যাওয়ার রেজিষ্টার আছে কিনা ?
  • আউট সাইটে পেরিমিটার লাইট আছে কিনা ?
  • চাবি নিয়ন্ত্রন (কারখানা খোলার সময়) রেজিষ্টার
  • আছে কিনা ?
  • চাবি নিয়ন্ত্রণ (কারখানা বন্ধের সময়) রেজিষ্টার আছে কিনা ?
  • চাবি রাখার নিদিষ্ট বক্স /স্থান আছে কিনা ?
  • ভিজিটর গাড়ী প্রবেশ/বাহির চেক রেজিষ্টার আছে
  • কিনা ?
  • অফিসিয়াল গাড়ী প্রবেশ/বাহির রেজিষ্টার আছে কিনা ?
  • সিকিউরিটি পেট্রোল ডিউটি রেজিষ্টার আছে কিনা ?
  • সিকিউরিটি রোষ্টার ডিউটি রেজিষ্টার আছে কিনা ?
  • মালামাল আসার রেজিষ্টার আছে কিনা ?
  • মালামাল যাওয়ার রেজিষ্টার আছে কিনা ?
  • কারখানা হইতে বন্দরে পৌছার পূর্বে অঘোষিতভাবে কাভার্ড ভ্যান চেক রেজিষ্টার আছে কিনা ?
  • অডিটর/বায়ার/ভিজিটর.প্রবেশের অগ্রিম জানানোর রেজিষ্টার আছে কিনা ?
  • সংরক্ষিত এলাকা সমূহের মনিটর রেজিষ্টার আছে
  • কিনা ?
  • সিকিউরিটি নীতিমালা আছে কিনা ?
  • সিকিউরিটি নীতিমালা  আপডেট আছে কিনা ?
  • সিকিউিরিটি ইন্টারন্যাল অডিট এবং আপডেট আছে কিনা ?
  • সিকিউরিটি প্ল্যান এবং আপডেট আছে কিনা ?
  • নিরাপত্তা কর্মীর পার্সোনাল ফাইল আছে কিনা ?
  • নিরাপত্তা কর্মীর ফটোসহ আইডি কার্ড ( নীল কালার)
  • আছে কিনা ?
  • নিরাপত্তা কর্মীর বেক গ্রাউন্ড পুলিশ ভেরিফিকেশান আছে কিনা ?
  • আইডি কার্ডের ফটোকপি পার্সোনাল ফাইলে সংরক্ষণ
  • আছে কিনা ?
  • সিকিউরিটি দায়িত্ব ও কর্তব্য পাসোন্যাল ফাইলে আছে কিনা ?
  • লোডিং- আনলোডিং শ্রমিকের পার্সোনাল ফাইল আছে কিনা ?
  • লোডিং- আনলোডিং বেক গ্রাউন্ড পুলিশ ভেরিফিকেশান
  • আছে কিনা ?
  • লোডিং-আনলোডিং এর জন্য নিরাপত্তা নীতিমালা আছে কিনা ?
  • ইনসিডেন্ট (যদি হয়) রেকর্ড আছে কিনা?
  • ইন্টারনাল অডিটর হয় কিনা ?
  • সকল শ্রমিক/কর্মচারীদের পার্সোনাল ফাইল আছে কিনা?
  • সকল শ্রমিক/ কর্মচারীদের ফটোসহ আইডি কার্ড আছে
  • কিনা ?
  • সকল শ্রমিক/কর্মচারীদের সেকশন সনাক্তকরণ করা আছে কিনা ?
  • লোডিং- আনলোডিং এরিয়া সংরক্ষিত আছে কিনা ?
  • চলে যাওয়া শ্রমিক/কর্মচারীদের ব্যবহার্য জিনিস ফেরৎ আছে কিনা ?
  • পেরিমিটার লাইট চেক করা হয় কিনা ?
  • কারখানা বন্ধের জন্য দায়িত্বশীল ব্যক্তি আছে কিনা?
  • সিসিটিভি সিকিউরিটি ইনচার্জ দ্বারা  মনিটর করা হয় কিনা ?
  • সংরক্ষিত এলাকা সমূহ সিসিটিভি কার্যক্রম আছে কিনা?
  • সিসিটিভির কার্যক্রমের ব্যাক আপ ৩০-৪৫ দিন আছে কিনা?
  • কারখানার ইনসাইড/আউট সাইড সিসিটিভি আছে কিনা?
  • মালামাল লোডিং ও আনলোডিং এর সময় নিরাপত্তা ও সিসিটিভি কার্যক্রম হয় কিনা ?
  • আইটি রুমে প্রবেশ সংরক্ষিত আছে কিনা?
  • আইটি ব্যাক আপ আছে কিনা?
  • আইটি রুমে অনাহুত প্রবেশ রোধ করার ওয়ার্নিং সিস্টেম আছে কিনা?
  • বাধ্যগত ভাবে এবং পর্যায়ক্রমে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা হয় কিনা ?
  • নিরাপত্তা সংক্রান্ত সাইন বোর্ড সিকিউরিটি পোষ্টে লাগানো আছে কিনা ?
  • বিপদ জনক মালামাল সনাক্তকরণ/চিহ্নিত করণ করা আছে কিনা?
  • ইন্টারনেট ব্যবহার মনিটরিং করা হয় কিনা?
  • সিকিউরিটির সঙ্গে সিকিউরিটির যোগাযোগ (ইন্টারন্যাল) ব্যবস্থা আছে কিনা?
  • সকল শ্রমিক /কর্মচারী হুমকি সর্তকীকরন প্রশিক্ষন পেয়েছে কিনা?
র্দূনীতি দমন কি? সততা ও স্বচ্ছতা নীতি গুলো কি কি ?

র্দূনীতি দমন কি? সততা ও স্বচ্ছতা নীতি গুলো কি কি ?

র্দূনীতি দমন/ সততা ও স্বচ্ছতা নীতি

প্রন্টি লঃি এর র্কতৃপক্ষ কারখানার শ্রমকিদরে কাজরে পরবিশে রক্ষা, একতা, নশ্বিস্থতা, উৎপাদনশীল মানসকিতা এবং প্রত্যকে শ্রমকিকে নজি নজি দায়ীত্ব ও র্কতব্য সততা ও একাগ্রতার সাথে সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করার নমিত্তিে এবং প্রত্যকে শ্রমকিরে ভুল সংশোধন কল্পে কারখানার নয়িম-শৃঙ্খলা বজায় রাখা জন্য একটি র্দূনীতি দমন নীতমিালা প্রনয়ন করছে।ে  প্রন্টি লঃি র্দূনীতি দমন সর্ম্পকীত নম্নিোক্ত নীতমিালা মনেে চলঃে

১। কারখানাতে কোন অবস্থায় কোন প্রকার উৎকোচ লনেদনে করা হয় না।

২। কারখানা সর্ম্পকীত কোন বষিয়ে কারখানার বাহরিে উৎকোচ লনেদনে করা সর্মথন করা হয় না।

৩। কারখানা সর্ম্পকীত যে কোন প্রকার উৎকোচ লনেদনে করা শাস্থযিোগ্য অপরাধ হসিবেে ববিচেতি হয়।

৪। কারখানা সর্ম্পকীত যে কোন প্রকার উৎকোচ লনেদনে করার অভযিোগ যথাযথ ও সঠকি তদন্ত শষেে আইন  অনুযায়ী ব্যবস্থা নওেয়া হয়।

৫। সততা ও স্বচ্চতা সর্ম্পকে সকল্কে প্রশক্ষিন প্রদান করা হয়।

র্কতৃপক্ষ কারখানার প্রত্যকেকে এই নীতমিালা মনেে চলতে নর্দিশে প্রদান করছেনে।

MANAGEMENT SYSTEM TO FACILITATE COLLECTION:MANAGEMENT SYSTEM TO FACILITATE COLLECTION: A recruitment process with a documentation system that captures new hire’s basic information and profile (e.g. gender, age, a copy of ID, time for joining, department, time for resignation/termination, labor contract information and emergency contacts).  and on-time update of worker name list and relevant worker profile documents.TOOL KIT: A workers roaster template  Example of a Recruitment Process and documentation recordExample of the Employee termination/suspension/resignation/dismissal management policy
SELF-VERIFICATION Total number of male/female workers end of the month should be the same as next month’s total male/female workers beginning of the next month.= Total Number of Male/Female Workers Beginning of the Month + Number of Male/Female Workers Hired within the Month – Number of Male/Female Workers Left within the Month In case a worker is continuing to be absent for more than 10 days and the facility considers to be “Resigned” so this must be added in “Number of workers Resigned” and if the worker comes back in the next month then this should be added “ Number of workers hired”

অংশ গ্রহনকারী কমিটি গঠনের নিয়ম এবং দায়িত্ব ও কর্তব্য

অংশ গ্রহনকারী কমিটি গঠনের নিয়ম এবং দায়িত্ব ও কর্তব্য

অংশ গ্রহনকারী কমিটি

সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব মসসিউর রহমান, চেয়ারম্যান, অংশগ্রহণকারী কমিটি, এক্সেসরিজ লিঃ। সভার শুরুতে সভাপতি উপস্থিত সকলকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে সভার কার্যক্রম শুরু করেন। সম্মিলিত আলোচনা ও মতামতের ভিত্তিতে নি¤েœাক্ত সিদ্ধান্ত  সমূহ গ্রহন করা হয়- …

অংশগ্রহনকারী কমিটির দায়িত্ব ও কর্তব্য

  • শ্রমিক ও মালিক উভয় পক্ষের অধিকার ও স্বার্থের প্রতিনিধিত্ব করা ও তা রক্ষা করা।
  • শ্রমিক ও মালিক উভয় পক্ষের মধ্যে বিশ্বাস, সহযোগীতা ও সমঝোতা সৃষ্টি করা।
  • কারখানার উন্নয়ন কর্মকান্ডে শ্রমিকদের সম্পৃক্ত করা।
  • প্রচলিত শ্রম আইনের সুবিধাদি যাতে শ্রমিকরা গ্রহন করতে পারে সে বিষয়ে কাজ করা।
  • বৃত্তিমুলক শিক্ষা এবং প্রশিক্ষন বিষয়ক উন্নয়নে সক্রিয় ভুমিকা পালন করা।
  • কারখানার পরিবেশের নিরাপত্তার স্বার্থ সম্পর্কিত নিয়মনীতি বিষয়ে শ্রমিক মালিকদের অবহিত করা।
  • স্বাস্থ ও নিরাপত্তা সহ শ্রমিকদের কাজের পরিবেশ এবং জীবন ব্যবস্থার উন্নয়নে ভুমিকা পালন করা।
  • পন্যের মান উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে ভুমিকা রাখা।
  • সকল প্রয়োজনীয় তথ্য শ্রমিকদের অবহিত করা।

অংশগ্রহনকারী কমিটির কর্মপন্থা

  • প্রতি দুই মাসে একবার কমিটির মিটিং করা (প্রযোজনে জরুরী মিটিং করা যেতে পারে)।
  • কাজ চলাকালে অথবা কাজের পরে মিটিং করা যাবে।
  • মিটিং এর আলোচ্যসুচি মিটিং এর পূর্বেই স্থির করতে হবে।
  • মিটিং এর কার্যবিবরনী লিপিবদ্ধ করা।
  • সভার কার্যবিরনী কারখানার কর্মীদের মধ্যে প্রচার করা।
  • মিটিং এর যে কোন তথ্য বা আলোচনা কারখানার বাইরে প্রচার করা যাবে না।
  • মিটিং মিনিটস এক সপ্তাহের মধ্যে শ্রমপরিচালকের দপ্তরে প্রেরন করা।

নাইট শিফটে বিরতি ঃ

উপরোল্লিখিত বিষয়ে আলোচনার শুরুতে অংশ গ্রহনকারী  সদস্য জনাব মোঃ রাহ্মাত, কিউ সি (কেয়ার লেবেল) তাঁর বক্তব্যে বলেন ডে শিফটে কর্মরত সকলেই কোম্পানী পক্ষ্য থেকে  ফ্রি লাঞ্চ পায় কিন্তু নাইট শিফটে কোন প্রকার টিফিন বা চা বিরতির ব্যবস্থা নেই। সুতরাং নাইট শিফটেও বিনামূল্যে চা বিরতি বা টি ব্রেক দেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের নিকট প্রস্তাব রাখছি।

অংশগ্রহনকারী কমিটি র সদস্য জনাব হামিদ, ব্যবস্থাপক (সি এস আর) বলেন নাইট শিফটে বিরতির সময় হবে ০২.০০ ঘটিকা থেকে ০২.১৫ ঘটিকা পর্যন্ত এবং সকলে একমত হলে ঐ সময়ে কারখানার ক্যান্টিন খোলা রাখা হবে সেই সাথে চা- নাস্তা বিনা মুল্যে প্রদান করা হবে। এই ঘোষনার সাথে সাথে সভায় উপস্থিত সকলে খুশি হন এবং জনাব হাম্নিদ ব্যবস্থাপক (সি এস আর) কে ধন্যবাদ জানান।

অংশগ্রহনকারী কমিটির সদস্য জনাব রাহ্মাত্র ব্যবস্থাপক (পি এফ এল এবং এন এফ ইউ) বলেন নাইট শিফটের বিরতির সময়টুকু (সর্বমোট ১৫ মিনিট) সাধারন কর্মঘন্টার সাথে সমন্বয় করার জন্য অর্থাৎ  নাইট শিফটে ডিনার রাত ০৯.০০ ঘটিকা থেকে ১০.০০ ঘটিকার পরিবর্তে ০৯.০০ ঘটিকা থেকে ০৯.৪৫ ঘটিকা করার  প্রস্তাব করেন।

সভায় উপস্থিত সকল সদস্যগণ উক্ত প্রস্তাব ২ টি সমর্থন করেন এবং অংশগ্রহণকারী কমিটির সভাপতি সকলের সম্মতিক্রমে উক্ত প্রস্তাব ২ টি গ্রহণ করে আগামী ১৯ জুলাই, ২০১৮ ইং তারিখ থেকে নাইট শিফট রাত ০২.০০ ঘটিকা থেকে ০২.১৫ ঘটিকা পর্যন্ত কর্মবিরতি ঘোষনা করেন এবং ঐ সময়ে কারখানার ক্যান্টিন খোলা রাখা হবে এবং চা- নাস্তা বিনা মুল্যে প্রদান করা হবে। সেই সাথে সকলের সম্মতিক্রমে নাইট শিফটে ডিনার রাত ০৯.০০ ঘটিকা থেকে ১০.০০ ঘটিকার পরিবর্তে ০৯.০০ ঘটিকা থেকে ০৯.৪৫ ঘটিকা করার সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়।

সভায় আর কোন আলোচ্য বিষয় না থাকায় সভাপতি সকলকে আবারও সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে সভার কার্যক্রম সমাপ্ত ঘোষনা করেন।

অংশগ্রহণকারী কমিটি তে শ্রমিক প্রতিনিধির মনোনয়ন ফরম ঃ

কার খানা/ প্রতিষ্ঠানের নাম ঃ লিমিটেড

কারখানা/ প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা ঃ ঢাকা।

০১। নাম          ঃ

০২। পিতার নাম           ঃ

০৩। মাতার নাম          ঃ

০৪। স্থায়ী ঠিকানা    ঃ

০৫। বর্তমান ঠিকানা  ঃ

০৬। অত্র ফ্যাক্টরীতে চাকুরিতে যোগদানের তারিখঃ

০৭। শিক্ষাগত যোগ্যতা ঃ

০৮। বয়স         ঃ

০৯। পদবী         ঃ

১০। আইডি নং      ঃ

১১। মোবাইল নম্বর   ঃ

অংশগ্রহণকারী কমিটি নির্বাচিত হইবার জন্য আমি এতদদ্বারা ————————————————————- এর প্রস্তাব করিতেছি।

আবেদনকারীর স্বাক্ষরঃ       সমর্থনকারী

১। নামঃ          পদবীঃ                    কার্ড নং              স্বাক্ষর

২। নামঃ          পদবীঃ                    কার্ড নং              স্বাক্ষর

অফিস নোটিশ

এতদ্বারা এর সকল শ্রমকিদরে অবগতরি জন্য জানানো যাচ্ছে য,ে অত্র কারখানায় স্বাস্থ্য ও নরিাপত্তা কমটিি গঠনকল্পে আগামী ০৫/০৩/২০১৯ ইং তারখি বকিাল ৩ ঘটকিার সময়  রুমে আলােচনা সভার আয়োজন করা হয়ছে।ে উক্ত সভায় স্বাস্থ্য ও নরিাপত্তা কমটিরি সদস্য হতে ইচ্ছুক শ্রমকিদরে উপস্থতি থাকার জন্য অনুরোধ করা গলে।এতদ্বারা লিঃ এর সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আমাদের কারখানার অংশগ্রহণকারী কমিটির শ্রমিক পক্ষের নির্বাচন আগামী ২৮ শে ফেব্রুয়ারী ২০১৯ ইং (রোজ রবিবার) তারিখ অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত নির্বাচনে যে সকল শ্রমিক অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক তাদেরকে নি¤œবর্ণিত যোগ্যতা ও নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী প্রশাসন বিভাগ থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।

প্রার্থীর যোগ্যতাঃ

০১।   প্রার্থীর চাকুরী অত্র ফ্যাক্টরীতে কমপক্ষে ১ বছর হতে হবে। (নতুন ফ্যাক্টরীর ক্ষেত্রে চাকুরীর বয়স ১ বছর প্রযোজ্য নয়)

০২। প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২৪ বছর হতে হবে।

০৩।  প্রার্থীকে অবশ্যই ৮ম শ্রেণী পাশ হতে হবে।

আবেদনপত্রের সঙ্গে যে সকল কাগজপত্র জমা দিতে হবেঃ

১। শিক্ষাগত যোগ্যতার সত্যায়িত সনদ -১ কপি।

২। সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজ ছবি-২ কপি।

নির্বাচনী তফসিলঃ

ক)   মনোনয়ন ফরম উত্তোলনের  তারিখ – ০১/০২/২০১8 ইং।

খ)    মনোনয়ন ফরম জমাদানের শেষ তারিখ – ০৭/০২/২০১8 ইং।

গ)   মনোনয়ন ফরম বাছাই Ñ ০৮/০২/২০১8 ইং তারিখ।

ঘ)   মনোনয়ন ফরম প্রত্যাহার – ০৯/০২/২০১8 ইং তারিখ।

ঙ)   প্রার্থীর চুড়ান্ত তালিকা প্রকাশ – ১০/০২/২০১8 ইং তারিখ।

চ)   প্রতীক(মার্কা) বরাদ্দ – ১১/০২/২০১8 ইং তারিখ।

ধন্যবাদান্তে

কারখানার সেফটি পলিসি Safety Policy সমূহ এবং বর্ণনা

কারখানার সেফটি পলিসি Safety Policy সমূহ এবং বর্ণনা

সেফটি পলিসি

Fire Safety:

  • সেফটি পলিসি- অগ্নি নিরাপত্তাকে ৩ টি ভাগে ভাগ করে অগ্নি দূর্ঘটনা প্রতিরোধে বিভিন্ন নীতিমালা গ্রহন করা হয়েছে।  অগ্নি দূঘটনা রোধে নিম্ন লিখিত পদ্বতিগুলো অনুসরন করা হয় এবং সকলের জন্যই তা প্রযোজ্য :-
  • জরুরী মুহুর্তে কারখানা থেকে নিরাপদে দ্রুত বের হবার জন্য ১৫ তম তালা থেকে ৭ম তালা পর্যন্ত প্রতিটি ফ্লোরে ২ টি করে জরুরী নির্গমন সিড়ি রয়েছে। ৬ষ্ঠ তলা থেকে নীচ তলা পর্যন্ত ৩টি করে জরুরী নির্গমন সিড়ি রয়েছে।
  • প্রতিটি ফ্লোরে বাধাহীন চলাচলের জন্য যথেষ্ট সংখ্যক Passage (পথ) রয়েছে।
  • প্রতিটি Passage রং দিয়ে মার্কিং করা রয়েছে এবং দেওয়াল ও জানালায় লাল রঙের বড় করে “→ ” চিহ্ন দিয়ে নির্গমনের পথ নির্দেশ করা রয়েছে।
  • প্রতিটি ফ্লোরের দরজায় Auto Generator নির্গমন পথ নির্দেশের জন্য¨ ¨ Exit Light Box রয়েছে।
  • প্রতিটি ফ্লোরে এবং সিড়িতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক Auto Generator চালিত Emergency Light এর ব্যবস্থা রয়েছে।
  • সকল ফ্লোরের প্রধান সিড়ি পথে ১টি করে গং বেল ঝুলানো রয়েছে এবং Auto Generator চালিত) ১টি করে Fire Alarm bell রয়েছে। তাছাড়া উক্ত Fire Alarm এর সুইচ প্রতিটি সিড়ি মুখে লাগানো রয়েছে যা লাল রঙের চিহ্ন দিয়ে নির্দেশিত রয়েছে।
  • কারখানা আইন অনুযায়ী প্রতিটি ফ্লোরে ১টি করে সিড়ি অগ্নি নির্বাপন সরঞ্জাম (Fire Equipments) দ্বারা সজ্জিত আছে। যেমন – Fire Helmet, Gas musk, Fire Beater, Fire Hook, Water bucket, Dram ইত্যদি।
  • প্রতিটি ফ্লোরের প্রধান সিড়ি মুখে ১টি করে Fire Equipments Box রয়েছে যার মধ্যে Fire Helmet, Gloves ও Gas রয়েছে এবং প্রয়োজনীয় সংখ্যক Fire Beater, Fire Hook সহ অন্যান্য সরঞ্জাম রয়েছে। একই সাথে Fire Bucket I Water Drum রয়েছে।
  • প্রতিটি  ফ্লোরে ১টি করে Hose Pipe রয়েছে যা Emergency Water tank  এর সাথে যুক্ত।
  • জরুরী মুহূর্তে ব্যবহারের জন্য প্রতিটি ফ্লোরে ফায়ার ও সিভিল ডিফেন্স কর্তৃক নির্দেশিত প্রয়োজনীয় সংখ্যক Fire Extinguisher রয়েছে।
  • সহজে নিয়ন্ত্রনাধীন রাখার জন্য প্রতিটি Fire Extinguisher এর Number এবং Location দেওয়া রয়েছে।
  • Extinguisher গুলি সহজে চিহ্নিত করার জন্য নীচে এবং উপরে Fire Sign ব্যবহার করা হয়েছে ।
  • Store গুলি তুলনামুলক বেশী Fire Hazard বিধায় সেখানে  50 kg  ওজনের Fire Extinguisher রাখা হয়েছে।
  • প্রতিটি Fire Extinguisher সকল সময় সক্রিয় রাখতে প্রতিনিয়ত চেক করা হয় এবং তা রেকডভুক্ত করা হয়।
  • Factory র Production Area কে  ধুমপান মুক্ত এলাকা হিসাবে ঘোষনা করা হয়েছে এবং এ সংক্রান্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
  • প্রতিটি ফ্লোরে প্রতি ১৫০ জনের জন্যে ১টি করে সকল সরঞ্জামাদি সহ  First Aid Box রয়েছে। প্রতিটি বক্সের জন্য ৪ জন করে প্রাথমিক চিকিৎসায় প্রশিক্ষন প্রাপ্ত লোক রয়েছে।
  • প্রতি মাসে কমপক্ষে এক বার করে Combined Fire Drill এর আয়োজন করা হয়।
  • প্রতিটি ফ্লোরের উভয় সিড়ি মুখে ১টি করে Evacuation এবং Fire Safety Plan রয়েছে।
  • প্রতিটি ফ্লোরে Fire Fighter Team রয়েছে। প্রতি Team এ ৪০ জন করে সদস্য রয়েছে। প্রতি Floor এর Fire Fighting Team কে ৫ ভাগে ভাগ করে  জরূরী মুহুর্তে তাদের করনীয় বিষয়াবলী সর্ম্পকে প্রশিক্ষন দেওয়া হয়েছে। সেফটি পলিসি
শৃংখলা মূলক ব্যবস্থার Disciplinary Practice নীতিমালা

শৃংখলা মূলক ব্যবস্থার Disciplinary Practice নীতিমালা

শৃংখলা মূলক ব্যবস্থা

প্রতিটি ফ্যাক্টরীতে নিয়ম-শৃংখলা বজায় রাখার জন্য নির্ধারিত কিছু নিয়ম রয়েছে। মূলতঃ ফ্যাক্টরীতে কাজের পরিবেশ রক্ষা এবং প্রত্যেক শ্রমিককে ভুল সংশোধনের উদ্দেশ্যে নিম্নোক্ত নিয়ম পালন করতে হবে ঃ

  • মৌখিকভাবে বুঝানো –     কমপক্ষে ৩ বার
  • মৌখিকভাবে সতর্ক করা –     কমপক্ষে ৩ বার
  • কারন দর্শানোর নোটিশ –     যতবার প্রয়োজন
  • লিখিত সতর্কবাণী –     কমপক্ষে ৩ বার

উপরোক্ত ব্যবস্থায় ফলাফল না পাওয়া গেলে নিয়ম মাফিক কার্য্যকরী ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়ে থাকে। উল্লেখ্য সাধারণ  শৃংখলা ভঙ্গের কারনে শ্রমিকদেরকে প্রশিক্ষণ ও উদ্ভুদ্ধ করনের মাধ্যমে সংশোধন পূর্বক কর্মের প্রতি মনোযোগী এবং অনুরাগী করে গড়ে তোলা হয় কোন অবস্থাতেই শারিরীক, দৈহিক, মানসিক ও যৌন নির্যাতন, অর্থদন্ড বা অন্য কোন সুযোগ সুবিধা হতে বঞ্চিত করা হয় না।

শ্রমিক কর্তৃক নিম্নবর্ণিত কাজ ও ত্র“টিসমূহ অসদাচরণরূপে বিবেচিত হয়ে থাকেঃ

  • একাকী বা সংঘবদ্ধভাবে কোন উর্দ্ধতন কর্মকর্তার আইন-শৃংখলা  বা যুক্তিসংগত আদেশ ইচ্ছাকৃত ভাবে পালন না করা বা অবাধ্যতা দেখানো।
  • কোম্পানীর ব্যবসার বা সম্পত্তি সংক্রান্ত ব্যাপারে চুরি, প্রতারনা বা অসাধুতা অথবা কোন ধরনের ক্ষতি সাধন।
  • ঘুষ বা অবৈধ কোন পারিতোষিক গ্রহণ বা প্রদান।
  • ছুটি ব্যতিরেকে অভ্যাসগত অনুপস্থিতি বা ছুটি ব্যতিরেকে ১০ (দশ) দিনের বেশী অনুপস্থিতি।
  • প্রতিষ্ঠানে প্রযোজ্য যে কোন আইন-শৃংখলা বা নিয়ম ভঙ্গ করার অভ্যাস।
  • কোন কাজ না করার অভ্যাস বা কাজে অবহেলা।
  • একাকী বা সংঘবদ্ধভাবে ইচ্ছাকৃত অনুপস্থিতি।
  • শিল্প প্রতিষ্ঠানে হাঙ্গামামূলক বা উচ্ছৃংখল আচরণ অথবা আইন-শৃংখলা পরিপন্থী কোন কাজ করা।
  • একক বা সংঘবদ্ধভাবে কোম্পানীর জন্য ক্ষতিকারক, ধ্বংসাত্বক বা সন্দেহজনক কাজে অংশগ্রহণ করা।
  • প্রতিষ্ঠানের নামে কর্তৃপক্ষের অজান্তে কোন ধরনের টাকা পয়সার লেনদেন।
  • ধুমপান নিষিদ্ধ ফ্যাক্টরী এলাকায় ধুমপান করা।
  • প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত যে কোন প্রকার বিধি বিধান যেমন স্বাস্থ্য বিধি, নিরাপত্তা, পরিবেশ ইত্যাদি ইচ্ছাকৃত ভাবে না মেনে চলা।
  • ফ্যাক্টরী কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকে ফ্যাক্টরী ও নিকটবর্তী এলাকায় কোন ধরণের পোষ্টার, প্যামফ্লেট প্রচার করা।
  • ফ্যাক্টরী বা ফ্যাক্টরীর নিকটবর্তী এলাকায় জুয়া খেলা।
  • অনুমতি ব্যতিত কর্মক্ষেত্র ত্যাগ।
  • কর্মস্থলে ঘুমানো।
  • নাম, বয়স, যোগ্যতা, পূর্ণ অভিজ্ঞতা বিষয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য প্রদান।
  • কোম্পানীর সম্পত্তি বা দলিল পত্র নষ্ট করা, ক্ষতি করা বিকৃত করা।
  • একাকী বা সংঘবদ্ধভাবে ইচ্ছাকৃতভাবে ধীরে কাজ করা বা এর জন্য উস্কানী দেয়া।

ছাঁটাই

  • কোন শ্রমিককে প্রয়োজন অতিরিক্ততার কারনে কোন প্রতিষ্ঠান হইতে ছাটাই করা যাইবে।
  • কোন শ্রমিক যদি কোন মালিকের অধীনে অবিচ্ছিন্নভাবে অন্যুন এক বৎসর চাকুরীতে নিয়োজিত থাকেন, তাহা হইলে তাহার ছাঁটাইয়ের ক্ষেত্রে মালিককে-
  • তাহার ছাটাইয়ের কারন উল্লেখ করিয়া এক মাসের লিখিত নোটিশ দিতে হইবে অথবা নোটিশ মেয়াদের জন্য নোটিশের পরিবর্তে মজুরী প্রদান করিতে হইবে।
  • নোটিশের একটি কপি প্রধান পরিদর্শক অথবা তৎকর্তৃক নির্ধারিত কোন কর্মকর্তার নিকট প্রেরন করিতে হইবে এবং আরেকটি কপি প্রতিষ্ঠানের যৌথ দর কষাকষি প্রতিনিধিকে, যদি থাকে, দিতে হইবে এবং
  • তাহাকে ক্ষতি পূরন বাবদ তাহার প্রত্যেক বৎসর চাকুরীর জন্য ত্রিশ দিনের মজুরী প্রাচুইটি যদি প্রদেয় হয়, যাহা অধিক হইবে, প্রদান করিতে হইবে।
  • উপ-ধারা (২) এ যাহা কিছুই থাকুক না কেন, ধারা ১৬ (৭) এর অধীন ছাটাইয়ের ক্ষেত্রে উপ-ধারা (২) (ক) এর উল্লেখিত কোন নোটিশের প্রয়োজন হইবে না, তবে ছাটাইকৃত শ্রমিককে উপ-ধারা (২) (গ) মোতাবেক প্রদেয় ক্ষতিপূরন বা গ্রাচুইটির অতিরিক্ত হিসাবে আরোও পনের দিনের মজুরী দিতে হইবে।
  • যে ক্ষেত্রে কোন বিশেষ শ্রেণীর শ্রমিককে ছাটাই করার প্রয়োজন হয় সে ক্ষেত্রে, মালিক

ছাঁটাইকৃত শ্রমিকের পুনঃ নিয়োগ। যে ক্ষেত্রে শ্রমিককে ছাটাই করা হয় এবং ছাটাইয়ের এক বৎসরের মধ্যে মালিক পুনরায় কোন শ্রমিক নিয়োগ করিতে ইচ্ছুক হন সে ক্ষেত্রে মালিক ছাটাইকৃত শ্রমিকের সর্বশেষ জানা ঠিকানায় নোটিশ প্রেরন করিয়া তাহাকে চাকুরীর জন্য আবেদন করিতে আহ্বান জানাইবেন এবং এই আহ্বানে সাড়া দিয়া কোন শ্রমিক পুনরায় চরীর পাইবার জন্য আবেদন করিলে তাহাকে নিয়োগের ব্যাপারে অগ্রাধিকার দেওয়া হইবে, এবং এ রকম একাধিক ছাটাইকৃত শ্রমিক প্রার্থী হইলে তাহাদের মধ্যে চাকুরীর জ্যেষ্ঠতার ভিক্তিতে অগ্রধিকার দেওয়া হইবে।

চাকুরী হইতে ডিসচার্জ।

  • কোন শ্রমিককে, কোন রেজিস্টার্ড চিকিৎসক কর্তৃক প্রত্যয়িত, শারীরিক বা মানসিক অক্ষমতা বা অব্যাহত ভগ্ন স্বাস্থের কারনে চাকুরী হইতে ডিসচার্জ করা যাইবে।
  • ডিসচার্জ কোন শ্রমিক অন্যূন এক বৎসর অবিচ্ছিন্ন চাকুরী সম্পুর্ণ করিলে তাহাকে মালিক তাহার প্রত্যেক বৎসর চাকুরীর জন্য ক্ষতিপূরন হিসাবে ত্রিশ দিনের মজুরী অথবা গ্রাচুইটি, যদি প্রদেয় হয়, যাহা অধিক হইবে, প্রদান করিবেন।

অসদাচরণ এবং দন্ড-প্রাপ্তির ক্ষেত্রে শাস্তি।

  • এই আইনে লে-অফ, ছাটাই ডিসচার্জ এবং চাকুরীর অবসান সম্পর্কে অন্যত্র যাহা কিছুই বলা হউক না কেন, কোন শ্রমিককে বিনা নোটিশে বা নোটিশের পরিবর্তে বিনা মজুরীতে চাকুরী হইতে বরখাস্ত করা যাইবে, যদি তিনি-
  • কোন ফৌজদারী অপরাধের জন্য দন্ডপ্রাপ্ত হন; অথবা
  • ধারা ২৪ এর অধীন অসদাচরণের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হন।
  • অসদাচরণের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত কোন শ্রমিককে উপ-ধারা (১) এর অধীন চাকুরী হইতে বরখাস্তেও পরিবর্তে, বিশেষ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে, নিুলিখিত যে কোন শাস্তি প্রদান করা যাইবে, যথা ঃ-
  • অপসারণ;
  • নীচের পদে, গ্রেড বা বেতন স্কেলে অনধিক এক বৎসর পযর্ন্ত আনয়ন;
  • অনধিক এক বৎসরের জন্য পদোন্নতি বন্ধ;
  • অনধিক এক বৎসরের জন্য মজুরী বৃদ্ধি বন্ধ;
  • জরিমানা;
  • অনধিক সাত দিন পর্যন্ত বিনা মজুরীতে বা বিনা খোরাকীতে সাময়িক বরখাস্ত;
  • ভৎসনা ও সতর্কীকরণ।
  • উপ-ধারা (১) এর অধীনে বরখাস্তকৃত অথবা উপ-ধারা (২) এর অধীন অপসারিত কোন শ্রমিককে, যদি তাহার অবিচ্ছিন্ন চাকুরীর মেয়াদ অন্যুন এক বৎসর হয়, মালিক ক্ষতিপূরণ বাবদ প্রত্যেক সম্পূর্ণ চাকুরী বৎসরের জন্য চৌদ্দ দিনের মজুরী অথবা গ্রাচ্যুইটি, যদি প্রদেয় হয়, যাহা অধিক হইবে, প্রদান করিবেন।
  • তবে শর্ত থাকে যে, কোন শ্রমিককে উপ-ধারা (৪) এর অধীন অসদাচরণের জন্য বরখাস্ত করা হইলে তিনি কোন ক্ষতিপূরণ পাইবেন না।
  • উপ-ধারা (১) (ক) এর অধীন বরখাস্তকৃত কোন শ্রমিক যদি আপীল খালাস পান, তাহা হইলে তাহাকে তাহার পূর্বতন পদে বহাল করিতে হইবে, অথবা নূতন কোন উপযুক্ত পদে তাহাকে নিয়োগ করিতে হইবে, এবং যদি ইহার কোনটিই সম্ভব না হয়, তাহা হইলে তাহাকে ডিসচার্জকৃত কোন শ্রমিককে প্রদেয় ক্ষতিপূরণের সমান হারে ক্ষতিপূরণ প্রদান করিতে হইবে, তবে বরখাস্ত হওয়ার কারণে ইতিমধ্যে প্রাপ্ত ক্ষতিপূরণের টাকা ইহা হইতে বাদ যাইবে।

শাস্তির পদ্ধতিঃ

  • ধারা ২৩ এর অধীন কোন শ্রমিকের বিরুদ্ধে শাস্তির আদেশ প্রদান করা যাইবে না, যদি না-
  • তাহার বিরুদ্ধে অভিযোগ লিখিতভাবে করা হয়;
  • অভিযোগের একটি কপি তাহাকে দেওয়া হয় এবং ইহার জবাব দেওয়ার জন্য অন্তত সাতদিন সময় দেওয়া হয়;
  • তাহাকে শুনানীর সুযোগ দেওয়া হয়;
  • তদন্তের পর তাহাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়;
  • মালিক বা ব্যবস্থাপক বরখাস্তের আদেশ অনুমোদন করেন।
  • অসদাচরণের অভিযোগ অভিযুক্ত কোন শ্রমিককে তদন্ত সাপেক্ষে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা যাইবে, এবং যদি না বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন থাকে, এই সাময়িক বরখাস্তের মোট মেয়াদ ষাট দিনের অধিক হইবে নাঃ
  • তবে শর্ত থাকে যে, উক্তরূপ সাময়িক বরখাস্ত কালে মালিক তাহাকে তাহার গড় মজুরী, মহার্ঘভাতা এবং এডহক বা অন্তর্বর্তী মজুরী, যদি থাকে, এর অর্ধেক খোরাকী ভাতা হিসাবে প্রদান করিবেন।
  • সাময়িক বরখাস্তের কোন আদেশ লিখিতভাবে হইবে এবং ইহা শ্রমিককে প্রদানের সঙ্গে সঙ্গে কার্যকর হইবে।
  • কোন তদন্তে অভিযুক্ত শ্রমিককে, তাহার প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত এবং তৎকর্তৃক মনোনীত কোন ব্যক্তি সাহায্য করিতে পারিবেন।
  • যদি কোন তদন্তে কোন পক্ষ মৌখিক সাক্ষী প্রদান করেন, তাহা হইলে যাহার বিরুদ্ধে এই সাক্ষ্য প্রদান করা হইবে তিনি কে জেরা করিতে পারিবেন।
  • যদি তদন্তে কোন শ্রমিককে দোষী পাওয়া যায় এবং তাহাকে ধারা ২৩ (১) এর অধীন শাস্তি প্রদান করা হয়, তাহা হইলে তিনি তাহার সাময়িক বরখাস্তকালীন সময়ের জন্য কোন মজুরী পাইবেন না, তবে উক্ত সময়ের জন্য তাহার খোরাকী ভাতা প্রাপ্য থাকিবে।
  • যদি তদন্তে কোন শ্রমিকের অপরাধ প্রমাণিত না হয়, হইলে তিনি সাময়িক বরখাস্তকালীন সময়ে কর্মরত ছিলেন বলিয়া গণ্য হইবেন এবং ঐ সময়ের জন্য তাহার, খোরাকী ভাতা সমন্বয় সহ, মজুরী প্রদেয় হইবে।
  • শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে , শাস্তির আদেশের একটি কপি সংশ্লিষ্ট শ্রমিককে দিতে হইবে।
  • যদি কোন শ্রমিক মালিক কর্তৃক প্রেরিত নোটিশ, চিঠি, অভিযোগনামা, আদেশ বা অন্য কোন কাগজপত্র গ্রহণ করিতে অস্বীকার করেন, তাহা হইলে উহা তাহাকে প্রদান করা হইয়াছে বলিয়া বুঝিতে হইবে যদি উহার একটি কপি নোটিশ বোর্ডে প্রদর্শিত হয় এবং আরেকটি কপি মালিকের নথি-পত্র হইতে প্রাপ্ত শ্রমিকের ঠিকানায় রেজিস্ট্রি ডাক যোগে প্রেরণ করা হয়।
  • কোন শাস্তি প্রদানের ব্যাপারে মালিক সংশ্লিষ্ট শ্রমিকের পূর্বতন নথি-পত্র, অপরাধের গুরুত্ব এবং বিদ্যমান অন্য কোন বিশেষ অবস্থা বিবেচনায় আনিবেন।