Select Page
রাসায়নিক বর্জ্য এবং কেমিক্যাল কনটেইনার এর অপসারন প্রক্রিয়া

রাসায়নিক বর্জ্য এবং কেমিক্যাল কনটেইনার এর অপসারন প্রক্রিয়া

রাসায়নিক বর্জ্য

রাসায়নিক বর্জ্য এবং কেমিক্যাল কনটেইনার এর অপসারন প্রক্রিয়া. কারখানায় কর্মরত পর্যাপ্ত সংখ্যক পুরুষ ও মহিলা শ্রমিক-কর্মচারীদের সমন্বয়ে পরিবেশ নিয়ন্ত্রন দল গঠন করবেন। কারখানায় উৎপাদন প্রক্রিয়ার ফলে উৎপাদিত কেমিকেল বর্জ্য এবং কেমিকেল মিশ্রিত খালি কন্টেইনার পরিবেশের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে থাকে। এগুলির অপসারন প্রক্রিয়া সঠিকভাবে না হলে কেমিকেল বর্জ্য পরিবেশের সংস্পর্শে অর্থাৎ পানি এবং মাটিকে দূষিত করবে ফলে পরিবেশের ভারসাম্যে হুমকির মুখে পরবে। এজন্য এক্সেসরিজ লিঃ কেমিকেল বর্জ্য এবং কেমিকেল কনটেইনার অপসারনকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। …

রাসায়নিক বর্জ্য অপসারন প্রক্রিয়া ঃ

  • কেমিকেল এর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতের মাধ্যমে কেমিকেল অপচয় বা কেমিকেল বর্জ্যরে পরিমান কমিয়ে আনতে হবে।
  • পরিবেশ নিয়ন্ত্রন দলের প্রত্যেক সদস্য/সদস্যাকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা, বর্জ্য নিষ্কাশন সহ পরিবেশ নিয়ন্ত্রন সংক্রান্ত অন্যন্য বিষয়ের উপর পর্যাপ্ত প্রশিক্ষন প্রদান করবেন।কেমিকেল বর্জ্যরে অপসারন করার জন্য দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন।
  • কেমিকেল বর্জ্যসমূহকে কেমিকেল কনটেইনারের মধ্যে সংরক্ষন করে ঢেকে রাখতে হবে এবং কন্টেইনারের গায়ে সঠিক লেবেলিং থাকতে হবে।
  • সঠিক দিক নির্দেশনার মাধ্যমে কারখানা এলাকার পরিবেশ নিরাপদ, পরিষ্কারক পরিচ্ছন্ন ও ঝুকিমূক্ত রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবেন।কেমিকেল বর্জ্যসমূহকে একটি নিরাপদ স্থানে সংরক্ষন করতে হবে।
  • কেমিকেল বর্জ্যসমূহকে চুক্তিপত্র অনুযায়ী কেমিকেল সাপ্লাইয়ারের কাছে রি-সাইক্লিং করার জন্য হস্তান্তর করতে হবে।
  • কেমিকেল বর্জ্যসমূহ হস্তান্তরের পরিমান উল্লেখসহ চালান কপি সংগ্রহ কওে রাখতে হবে।
  • ইটিপির সাথে সংযোগকৃত চৌবাচ্চায় ক্যামিকেলের জন্য ব্যবহৃত খালী ড্রাম গুলো ভাল ভাবে ধৌত করতে হবে। ধৌতকৃত পানি ইটিপিতে পরিশোধন করে নিঃসরণ করতে হবে। ধোয়ার কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মীদের অবশ্যই পিপিই ব্যবহার করতে হবে এবং উক্ত কাজের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষন দিতে হবে।
  • নিরাপদ কর্মপরিবেশ বজায় রাখার পাশাপাশি কারখানায় কর্মরত শ্রমিকদের মধ্যে পরিবেশ নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থাপনার উপর সচেতনতা সৃষ্টি করবেন। খালি কনটেইনারগুলি আলাদা করে নির্দিষ্ট স্থানে সংরক্ষন করতে হবে।
  • কেমিকেল কনটেইনারগুলি খোলা আকাশের নিচে না রেখে ছাউনির নিচে গুছিয়ে রাখতে হবে যাতে সরাসরি সুর্যের আলো, বৃষ্টির পানি বা আগুন থেকে দুরে থাকে।
  • নির্দিষ্ট পরিমান কেমিকেল কনটেইনার জমা হওয়ার পর চুক্তি অনুযায়ী. কে সরবারহ করে থাকে এবং উক্ত কোম্পানী রি সাইক্লিং করার পর সঠিকভাবে উক্ত

প্রশিক্ষণঃ

স্বাস্থ্যকর খাবার পানি সরবরাহ, বাতাস প্রবাহ ব্যবস্থা এবং কারখানার অভ্যন্তরের সঠিক তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রনে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।দক্ষ মানব সম্পদ সৃস্টির মাধ্যমে ঠেকসই উন্নয়নকে তরান্বিত করা এবং সমূহ ঝুকি অনেকটাই কমানো  স্বাস্থ্যকর ক্যন্টিন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। স্বাস্থ্যকর ক্যন্টিন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। শ্রমিক কর্মচারীদের জন্য স্বাস্থ্যকর ও পরিচ্ছন্ন টয়লেট সুবিধা প্রদানের ব্যবস্থা নিশ্চিত করবেন। কমিটি সঠিক বর্জ্য নিষ্কাশন পদ্ধতি নিশ্চিত করে কারখানার অভ্যন্তরে ও চারপাশে পরিবেশ সহায়ক অবস্থা বজায় রাখতে সাহায্য করবেন। যায়। পরিবেশ সংরক্ষণ ও তা দূষন হতে রক্ষা করার জন্য দক্ষ ও সচেতন মানব সম্পদের কোন বিকল্প নেই। কর্মক্ষেত্রে রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার জনিত কারনে কোন ব্যক্তি, দল বা প্রতিষ্ঠান যাতে কোন ভাবে ক্ষতি গ্রস্থ না হয় সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে অত্র প্রতিষ্ঠান উক্ত বিষয়ের উপর নিয়মিত প্রশিক্ষন প্রদান করে থাকে। এই নীতিমালা বাস্তবায়নে মনিটরিং সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করবে। কেমিকেল ব্যবস্থাপনা কমিটির সকল সদস্যগন নিজ নিজ দ্বায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করবে এবং কেমিকেল ব্যবহারকারীদের প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রদান করবে।

কেমিকেল ব্যবস্থাপনা কমিটির দ্বায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো কি কি ?

কেমিকেল ব্যবস্থাপনা কমিটির দ্বায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো কি কি ?

কেমিকেল ব্যবস্থাপনা কমিটির দ্বায়িত্ব

কেমিকেল ব্যবস্থাপনা কমিটির দ্বায়িত্ব ও কর্তব্য – রাসায়নিক পদার্থের খালি পাত্র কারখানাতে অন্য কোন কাজ ব্যবহার করা যাবে না বা কোন কর্মীকে ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য দেয়া যাবে না। প্রত্যেক পঞ্জিকা বছর শেষে ষ্টোরে রাসায়নিক দব্যের দায়িত্বে নিয়োািজত ব্যক্তি রাসায়নিক দ্রব্য সংগ্রহাগারে কি পরিমান রাসায়নিক দ্রব্য মজুদ আছে তার হিসাব উপস্থাপন করবে । মাসের শুরু ও শেষের মজুদ থেকে ব্যবহৃত রাসায়নিক দ্রব্যের পরিমান নির্ণয় করে জেনারেল ম্যানেজারকে প্রদান করবে । জেনারেল ম্যানেজার রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে পরবর্তী মাসসমূহে কি পরিমান কেমিক্যাল প্রয়োজন হতে পারে তা নির্ধারণ করে এবং কোন কেমিক্যাল কেনার চাহিদাপত্র প্রদান করা হলে তা যাচাই করবেন । …

  • প্রতিষ্ঠানের রাসায়নিক দ্রব্য ক্রয়, সংরক্ষণ, ব্যবহার, প্রশিক্ষণ ও অপসারণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নির্দেশ প্রদান করবেন।
  • উৎপাদন ব্যবস্থাপনার প্রতিদিনের বর্জ্য, নির্দিষ্ট কার্টুন বা বর্জ্যের বাক্সে জমা করে রাখতে হবে এবং প্রতি কর্ম দিনের শেষে এসব বর্জ্য কারখানার বাইরে নির্ধারিত নিরাপদ জায় প্রতিষ্ঠানের রাসায়নিক দ্রব্য ক্রয়, সংরক্ষণ, ব্যবহার, প্রশিক্ষণ ও অপসারণ বিষয়ের নির্দেশনা বাস্তবায়ন করাবেন।
  • কমিটির মিটিং মিনিটস, ডকুমেন্টেসন প্রনয়ন এবং টিমের কার্যাবলী মনিটরিং করবেন।
  • প্রতিষ্ঠানের রাসায়নিক দ্রব্য বৈধ উৎস হইতে সঠিকভাবে ক্রয়ের জন্য পদাধিকারী। প্রতিষ্ঠানের  রাসায়নিক  দ্রব্য সঠিক দামে, সঠিক পরিমাণে, গুণগত মানসম্মত ও অনুমোদিত কি না তা যাচাই করার জন্য পদাধিকারী।
  • সকল অব্যবহারযোগ্য কাপড় নির্ধারিত নিরাপদ জায়গায় ঢাকনা যুক্ত বাক্সে/ব্যাগে রাখা উচিত এবং সংরক্ষনের জায়গা সর্বদা শুকনা রাখতে হবে। বর্জ্য সংগ্রহ কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিরা বর্জ্যরে বাক্স আনা নেয়ার সময় যেন কোন বর্জ্য মাটিতে না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। প্রতিষ্ঠানের ক্রয়কৃত রাসায়নিক দ্রব্যের চালান মোতাবেক দ্রব্য ইনভেনটরি করা, মজুত করা, বিতরণ করা, অপসারণ করার জন্য দায়িত্ব প্রাপ্ত।
  • হিট ট্রান্সফার সেকশনে ব্যবহৃত রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার, সেকেন্ডারী কন্টেইনমেন্ট এবং পি পি ই এর ব্যবহার নিশ্চিত করবেন।
  • উৎপাদন প্রক্রিয়ার সাথে সংশ্লিষ্ট সকল সদস্যগন প্রতিটি সেকশন অনুযায়ী সকল ধরনের কেমিকেল সঠিক ব্যবস্থাপনার জন্য দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন

অবশিষ্টাংশ নিষ্কাশনের জন্য বা অন্য কোন কারনে স্পট লিফ্টারের কন্টেইনার কাটা যাবে না।উৎপাদন প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে, যন্ত্রপাতি রক্ষনাবেক্ষন কাজে ব্যবহৃত সকল প্রকার রাসায়নিক দ্রব্য কারখানার কমপ্ল্যায়েন্স ও ক্রেতাদের মানদন্ড সিদ্ধ কি না তা যাচাই করতে হবে । রাসায়নিক দ্রব্য সংরক্ষাগারে এসডিএস এর উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলি স্থানীয় ভাষায় অনুবাদ করে এর কপি সংগ্রহাগারে রক্ষিত সংশ্লিষ্ট রাসায়নিক দ্রব্যের পাশের দেয়ালে এটে দিতে হবে ও ঊঈজ (ঊহারৎড়হসবহঃধষ ঈযবসরপধষ জবংঢ়ড়হংরনষব) এর নিকট এস, ডি,এস এর মূল কপি সংরক্ষণ করবেন । কোন কেমিক্যালের এস, ডি, এস এর কোন পরিবর্তন বা পরিবর্তন হলে পুরাতনটি নতুনটি দ্বারা প্রতিস্থান করে পুরাতনটি ধ্বংশ করে ফেলতে হবে । ফর্মুলা পরিবর্তনের কারণে ব্যবহৃত কোণ রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের উপযুক্ততা হারিয়ে ফেললে এর ব্যবহার সংগে সংগে রহিত করতে হবে এবং বিকল্প সুরক্ষিত কেমিকাল খোঁজ করতে হবে ।

বর্জ্য নিষ্কাশনে নিয়োজিত ব্যাক্তিদের বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য, তাদের সম্ভাব্য ক্ষতিকর দিক এবং প্রয়োজনীয় প্রতিরোধ ব্যবস্থা সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান দান করতে হবে।  এছাড়াও যন্ত্রপাতি যেমনঃ বয়লার, জেনারেটর, ইটিপ্ িএবং উৎপাদন প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি রক্ষনাবেক্ষণে ব্যবহৃত রাসায়নিক দ্রব্য সমুহের উপাদন যাচাইপূর্বক কমপ্লায়েন্স ও ক্রেতাকর্তৃক প্রদত্ত মান দন্ডের উপযোগি কি না তা নিশ্চিত হয়েই ব্যবহার করা হয়ে থাকে । কোন রাসায়নিক দ্রব্যের কমপ্লায়েন্স বা বায়ারের চাহিদা অনুযায়ী ব্যবহারের উপযুক্ততা না থাকলে তা কারখানায় প্রবেশের অনুমোদন প্রদান করা যাবে না।

১০০ টি সর্ব শ্রেষ্ঠ রাসায়নিক আর্টিকেল /লেখার লিস্ট -১

১০০ টি সর্ব শ্রেষ্ঠ রাসায়নিক আর্টিকেল /লেখার লিস্ট -১

১০০ রাসায়নিক আর্টিকেল নিয়ে লেখার লিস্ট -১

রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের নীতিমালা। দূর্ঘটনা বিষয়ক ব্যবস্থাপনা কি?

রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের নীতিমালা। দূর্ঘটনা বিষয়ক ব্যবস্থাপনা কি?

রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের নীতিমালা

রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের নীতিমালা সমূহ নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ

উদ্দেশ্য ঃ- শ্রমিকের স্বাস্থ্য রক্ষা, দূর্ঘটনা এড়িয়ে চলা এবং রাসায়নিক দ্রব্যের সঠিক ব্যবহার সহ সর্বোচ্চ লক্ষমাত্রা অর্জন করা। আইনের দ্বাদশ অধ্যায়ে বর্ণিত দূর্ঘটনার কারণে চিকিৎসা পাইবার ও ক্ষতিপূরন আদায়ের বিষয়ে সমাধানের জন্য মালিক বা কর্তৃপক্ষের নিকট লিখিত আকারে সুপারিশ পেশ করিতে পারিবেন। …

পরিধি ঃ-কারখানা বা শিল্প-প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকসহ সকল কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য সেফটি কমিটি নিরাপওা ঝূঁকি সর্ম্পকে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করিবে।

সকল ওয়াশ, ডাইং, প্রিন্টিং সেকশন এবং ক্যামিকেল ষ্টোরে ইহার ব্যবহার করা হয়।

সরবরাহ ঃ-প্রশিক্ষণে কারখানা বা শিল্প-প্রতিষ্ঠানের সকল বিভাগ, কর্মকর্তা ও শ্রমিকের অংশগ্রহন নিশ্চিত করিতে মালিক পক্ষ প্রয়োজীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করিবে। যে সকল উৎপাদনকারী/সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান তাদের উৎপাদিত/সরবরাহকৃত ক্যামিকেল সমূহের সাথে নির্দিষ্ট দিতে পারে, আমাদের কোম্পানী সেই সকল উৎপাদনকারী/সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান থেকে গুনগত মানের ক্যামিকেল ক্রয় করিতে আগ্রহী।

সংরক্ষণ ঃ- সব প্রশিক্ষণ ও রিফ্রেসার্স প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ বিনামূল্যে হইবে এবং অফিসের কর্মসময়ের মধ্যে আয়োজন করিতে হইবে। উৎপাদনকারী/সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান তাদের উৎপাদিত/সরবরাহকৃত ক্যামিকেল সংরক্ষণের নিয়মানুসারে নির্দিষ্ট স্থানে ঠান্ডা জায়গায় ক্রয়কৃত ক্যামিকেল সমূহ সংরক্ষণ করা এবং যাহা একজন অভিজ্ঞ কর্মী দ্বারা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা হয়।

প্রশিক্ষণ ঃ- যে সকল সেকশনে (ওয়াশ, ড্রাইং, প্রিন্টিং এবং ক্যামিকেল স্টোর ইত্যাদি) ক্যামিকেলর ব্যবহার করা হয় সেই সকল সেকশনের প্রত্যেক কর্মীকে এর সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যাহার মাধ্যমে কর্মীরা ক্যামিকেলের কার্যকারীতা, গুণাগুন, সতর্কতা ও ব্যবহার বিধি সম্বন্ধে ধারণা লাভ করতে পারে।

ব্যবহার ঃ- সেফটি কমিটি দেশের সেফটি বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানসমূহের সহিত দ্রুততম সময়ে যোগাযোগের সুবিধার্থে ফোন, ই-মেইল, ফ্যাক্স, বিস্তারিত ঠিকানা সম্বলিত তথ্য বা ডাটাবেজ সংরক্ষণ করিবে।ক্যামিকেলের এর নিয়মানুযায়ী নির্দিষ্ট কাজের জন্য নির্দিষ্ট ক্যামিকেল ব্যবহার করা হয়।

নিরাপত্তা ঃ- কোম্পানীতে ব্যবহৃত প্রতিটি ক্যামিকেল অতি নিরাপত্তার সাথে সংরক্ষণের, সরবরাহ ও ব্যবহার করা হয়, যাহাতে কোন প্রকার অপচয় না হয় এবং স্বাস্থ্যের কোন প্রকার ক্ষতি না হয় সেদিক লক্ষ্য রাখা হয়।

বাস্তবায়ন ঃ- পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপওা, বিল্ডিং কোড, বিদ্যুৎ, অগ্নিনির্বাপণ, পরিবেশ আইনসহ, সেফটি সংশ্লিষ্ট বতীয় আইন-কানুন ও বিধি-বিধান হালনাগাদ অবস্থায় সংরক্ষণ করিবে। এইচ, আর বিভাগের তত্ত্বাবধানে বিভাগের সদস্যগন প্রডাকশন বিভাগের বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সমন্বয়, প্রশিক্ষণ প্রদান, ব্যবস্থা গ্রহন ও তদারকির মাধ্যমে এই নীতিমালার বাস্তবায়নের ব্যবস্থা করে থাকে।

মূল্যায়ন ও নিয়ন্ত্রন ঃ- এইচ, আর বিভাগের সদস্যগন এই নীতিমালার মূল্যায়ন ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ব্যবস্থা গ্রহন ও নিয়ন্ত্রনের জন্য কাজ করে থাকেন।

দূর্ঘটনা বিষয়ক ব্যবস্থাপনা:

  • সামগ্রিক পরিবেশ ও প্রক্রিয়ার সদস্য আপদকালীন অবস্থা পর্যালোচনা।
  • ব্যক্তি পর্যায়ের দূর্ঘটনার সম্ভাবনা যাচাই বা বিবেচনা ।
  • ব্যাপকহারে সম্ভাব্য দূর্ঘটনার ক্ষেত্রে উদ্ধার তৎপরতার কর্মপরিকল্পনা।
  • দায়িত্ব বন্টন ।
  • উদ্ধার কাজে প্রয়োজনীয় উপকরণ বা সরঞ্জামাদি সংরক্ষণ এবং তাৎক্ষণিকভাবে সংগ্রহের উপায় নিরুপন ।
  • বিভিন্ন সংস্থার সহিত যোগাযোগ ও সমন্বয় পরিকল্পনা ।
  • সংঘটিত দূর্ঘটনার তদন্ত পরিচালনা ও কারণ নির্ণয় ।
  • দায়-দায়িত্ব নিরুপন ।
  • পূনঃদূর্ঘটনারোধে প্রদেয় সুপারিশ ও নির্দেশনা এবং
  • র্ঘটনা কবলিত শ্রমিকদের চিকিৎসা ও ক্ষতিপুরন প্রদান।

বিপজ্জনক চালনা, পেশাগত ব্যধি ও বিষক্রিয়াজনিত অসুস্থতার ব্যবস্থাপনা

  • প্রতিষ্ঠানে বিধি ৬৮ এর অধীন তালিকাভুক্ত বিপজ্জনক চালনাযুক্ত পেশাসমূহ নির্ধারণ।
  • প্রতিষ্ঠানে ব্যবহুত তফসিলভুক্ত ও তালিকাভুক্ত রাসায়নিক পদার্থের তালিকা প্রণয়ন
  • বিপজ্জনক পেশা ও ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শে কর্মরত শ্রমিকদের স্বাস্থ্যগত পরীক্ষার বাধ্যবাধ্যকতা নিশ্চিতকরন।
  • সংশিষ্টø পেশায় নিয়োজিত শ্রমিকদের নির্দিষ্ট মেয়াদান্তে স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে প্রাপ্ত শারীরিক অসুস্থতার বিষয়ে চিকিৎসকদের সহিত মতবিনিময়।
  • সংশ্লিষ্ট পেশাসমূহে কর্মরত শ্রমিকদের সামগ্রিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা, চিকিৎসা ও ক্ষতিপূরন ব্যবস্থাপনার ল্যায়ন এবং
  • স্বাস্থ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সুপারিশ ও নির্দেশনা প্রদান।

রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার নীতিমালা

রাসায়নিক দ্রব্য আমাদের জীবনমানকে উন্নত করেছে ঠিকই তবে এর অপব্যবহারে  বা অসাবধানতার সাথে ব্যবহারের কারনে আমাদের জীবনের ওপর মারাত্বক ক্ষতি বা মৃত্যু উভয়ই হতে পারে। ওয়াশিং প্লান্টে গার্মেন্টসকে বিভিন্ন প্রকারের ধোয়ার জন্য নানা রকম কেমিক্যাল ব্যবহৃত হয়ে থাকে যেগুলোর বিষয়ে সর্তকতা অবলম্বন করা একান্ত প্রয়োজন।

  • রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারে যে সকল ক্ষতি হতে পারে ঃ রাসায়নিক দ্রব্যের অপব্যবহারে অগ্নিকান্ড, বিষ্ফোরন, পরিবেশ বিষয়ক ইত্যাদির মত ব্যাপক ঘটনা সংঘটিত হতে পারে যার প্রেক্ষিতে প্রধানত ব্যক্তি ও বস্তুর ক্ষতি সাধিত হয়। ওয়াশিং প্লান্টে ব্যবহৃত  রাসায়নিক দ্রব্যের মাধ্যমে  নিুলিখিত ক্ষতির কারণ হতে পারে ঃ
  • নির্দিষ্ট মাত্রার অধিক রাসায়নিক দ্রব্য শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে দেহে প্রবেশ করতে পারে যার প্রেক্ষিতে শরীরের অভ্যন্তরে অসহনীয় অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে।
  • খাদ্য বা পানীয়র সাথে মিশে শরীরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে শরীরের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে।
  • সংবেদনশীল স্থান যেমন চোখ, মুখ, নাক ইত্যাদির সংস্পর্শে এসে মারাত্বক জখম, যন্ত্রনা, সৃষ্টি, এমনকি চিরতরে পঙ্গু হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • ওয়াশিং প্লান্টে ব্যবহৃত কেমিক্যালের অধিকাংশ অম্ল অথবা ক্ষার জাতীয় দ্রব্য হওয়ায় মানব শরীরের ত্বকে ফুসকুরি ওঠা অথবা পুড়ে যাওয়া সহ ব্যাপক ক্ষতি সাধন হতে পারে।
  • ব্যবহারে পর্যাপ্ত সাবধানতা অবলম্বন না করলে মারাত্বক দূর্ঘটনার মাধ্যমে বাষ্প / গ্যাস ইত্যাদি সৃষ্টি হয়ে শ্বাস- প্রশ্বাসে বিঘœ ঘটিয়ে মৃত্যুর কারন হতে পারে।
  • নিরাপদ গুদামজাত ঃ রাসায়নিক দ্রব্য গুদামজাত করনের ক্ষেত্রে নিুোক্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে ঃ
  • অনুপযোগী বস্তু একত্রে গুদামজাত করা যাবে না।
  • অনুপযোগী রসায়নশালা প্রক্রিয়া এড়িয়ে চলা।
  • অবশ্যই কেমিক্যালের কন্টেনার ফুটা, মরিচা এবং ক্ষতিযুক্ত হবে না। ইহা অবশ্যই সচল হবে।
  • পর্যাপ্ত আলো বাতাসের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে যাহা ঝুকির কারন নির্মূল করতে পারে।
  • ঠান্ডা এবং পর্যাপ্ত আলো বাতাসযুক্ত জায়গায় রাসায়ন বস্তু রাখতে হবে।
  • পানীয় পানির উৎস, প্লান্ট এবং বসবাসের জায়গা হতে রসায়নশালা পৃথক রাখতে হবে।
  • অগ্নি নিবারন গাড়ী প্রবেশের পথে থাকতে হবে।
  • দৈব দূর্ঘটনা থেকে বৈদ্যুতিক সার্কিট, সুইচ বক্স এবং ফিকচার রক্ষার ব্যবস্থা রাখতে হবে।
  • অগ্নি শিখা, ঝালাই, ধোঁয়া এবং তাপ বিকিরন নিষিদ্ধ করা উচিত।
  • শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় কাজকর্ম গুদামে ও প্লান্টে করা উচিৎ।
কেমিক্যাল ঝুঁকি প্রতিরোধের করনীয় ও ঝুঁকির কারন

কেমিক্যাল ঝুঁকি প্রতিরোধের করনীয় ও ঝুঁকির কারন

কেমিক্যাল ঝুঁকি প্রতিরোধের করনীয়

ডিজেল ব্যবহার ও সংরক্ষনে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা
নিয়মিত বৈদ্যুতিক ডিভাইজ গুলি ক্রটিমুক্ত আছে কিনা পরীক্ষা
করা ।
জেনারেটর কক্ষে প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত করা ।
জেনারেটর কক্ষকে অবস্যই চিহ্নিত করে দেয়া।
জেনারেটর কক্ষে বিপদ জনক নোটিশ লাগানো ।
জেনারেটর কক্ষে কর্মরত কর্মীদের সর্বদা ইয়ার প্লাগ/ ইয়ার মাফ
ব্যবহার নিশ্চিত করা ।
কেমিক্যাল দ্বারা যাবতীয় কাজ করার সময় হাত মোজা, এপ্রোন, মুখোশ, চশমা ইত্যাদি আতœরক্ষামুলক সরআমাদি সার্বক্ষনিক ব্যবহার করা ।
সর্বদা (গঝউঝ) দেখে কাজ করা।
ঝুকিগুলো সম্পর্কে সতর্কমুলক পোষ্টার লাগানো।
কাজ করার পূর্বে বৈদ্যুতিক ডিভাইজ গুলি ভাল ভাবে পরীক্ষা করা।
সর্বদা রাবার ম্যাটের উপর দাড়িয়ে কাজ করা।
আয়রন সেকশনে কর্মরত সকল কর্মীদের নির্দেশাবলী অনুসরন করা।
স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সম্পর্কিত প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করা।

কেমিক্যাল ঝুঁকি প্রতিরোধের করনীয় বিসয় সমূহ যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে

বিপদ/ক্ষতির সম্ভাবনা

শ্রবন শক্তি হ্্রাস
অগ্নি কান্ডের সম্ভাবনা
বিস্ফোরনের সম্ভাবনা
অগ্নি দ্বগ্ধ ও প্রানহানী ঘটতে পারে ।
মালামালের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে।
চর্ম রোগ
মস্তিকে সমস্যা
শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা
ফুসফুসে ক্যান্সার
দৃষ্টিজনিত সমস্যা
পাকস্থলির সমস্যা

ত্বক পুরে যেতে পারে।
বৈদ্যুতিক শর্ট লাগতে পারে।

ঝুঁকির কারন

ডিজেল ,
বৈদ্যুতিক
গোলযোগ এবং
শর্ট সার্কিট

কেমিক্যাল ব্যবহারের ফলে

আয়রন ও স্টীম

জীব বৈচিত্র ও প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে উৎপাদন প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখছে। বিশ্বায়নের যুগে মানুষ তার জৈবিক চাহিদা মেটানোর জন্য একদিকে প্রাকৃতিক পরিবেশকে ধ্বংস করছে অন্য দিকে শিল্প কারখানায়  বিভিন্ন প্রকার মারাত্মক রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করে ইকো-সিস্টেমকে করে তুলছে বিপন্ন। রাাসায়সিক পদার্থের নিয়ন্ত্রনহীন ব্যবহারের ফলে মানুষের মধ্যে নানা প্রকার জটিল রোগব্যাধি যেমন- ত্বকের নানারকম রোগ, হাত পা ফোলা, চোখ ও ত্বকে প্রদাহ, লাঞ্চ ক্যান্সার, প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস, এলার্জি বা চুলকানি ইত্যাদি রোগ সৃষ্টি হচ্ছে এবং জলাশয় (নদীনালা , খালবিল) এর বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ- প্রাণী ধ্বংস হচ্ছে । তাই এই নীতিমালা ও পদ্ধতির মৌলিক ও মুখ্য উদ্দেশ্য হল প্রতিষ্ঠানের জন্য রাসায়ানিক দ্রব্য ক্রয়, ব্যবহার, সংরক্ষণ, এবং অপসারণ সংক্রান্ত নিয়মাবলী ও দায়িত্ব ও কর্তব্য বিস্তারিত বর্ণনা ও বাস্তবায়নের জন্য নির্দেশনা দেয়া যাতে সুরক্ষিতভাবে রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের একটি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয় ।

ঝুঁকিপুর্ন এলাকা

জেনারেটর কক্ষ

কেমিক্যাল কক্ষ

আয়রন সেকশন

কেমিক্যাল ঝুঁকি প্রতিরোধের করনীয় ও ঝুঁকির কারন

কেমিক্যাল ব্যবস্থাপনা কমিটির গঠনের নিয়ম শৃঙ্খলা ।

কেমিক্যাল ব্যবস্থাপনা কমিটির

কেমিক্যাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সকল সদস্যের উপস্থিতিতে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব হাবিব আলম, সভাপতি, কেমিক্যাল ব্যবস্থাপনা কমিটি, এক্সেসরিজ লিঃ। সভার শুরুতে সভাপতি উপস্থিত সকলকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে সভার কার্যক্রম শুরু করেন। সম্মিলিত আলোচনা ও মতামতের ভিত্তিতে  সিদ্ধান্ত  সমূহ গ্রহন করা হয়-

কেমিক্যাল ক্রয় প্রসঙ্গেঃ

সভাপতি মহোদয় তাঁর বক্তব্যে বলেন আমাদের সর্ব প্রথম যে বিষটির উপর লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন সেটি হলো বায়ারের চাহিদা অনুযায়ী কেমিক্যাল ক্রয় করতে হবে। বায়ার নিষিদ্ধ কেমিক্যাল ক্রয় করা যাবে না। এ ব্যাপারে বেশী ক্রয় বিভাগ (সাপ্লাই চেইন) কে লক্ষ্য রাখতে হবে । কেমিক্যাল ক্রয় এর পূর্বে ল্যাব এর পরামর্শ নিতে হবে এবং কেমিক্যাল ক্রয়ের সময় সরবরাহকারীর নিকট থেকে কেমিক্যাল এর এস ডি এস সংগ্রহ করতে হবে ।

কেমিক্যাল ব্যবহার করা প্রসঙ্গেঃ

সভাপতি মহোদয় আরো বলেন ফ্লোরে কেমিক্যাল ব্যবহার করার সময় আমাদের আরো সাবধান হতে হবে। কেমিক্যাল ব্যবহারের সময় অবশ্যই মাস্ক, গ্লাভস, গামবুট, এপ্রোন ব্যবহার করতে হবে । ফ্লোরে ব্যবহৃত কেমিক্যালের ছোট বড় সকল ধরনের ড্রাম, পাত্র, কন্টেইনারগুলিকে অবশ্যই সেকেন্ডারী পাত্রে রাখতে হবে ।

শ্রমিকদের পি পি ই ব্যবহার নিশ্চিত করা প্রসংঙ্গেঃ

কেমিক্যাল কমিটির অন্যতম সদস্য মো. হাম্নিদ রহমান তার বক্তব্যে বলেন শ্রমিক পি পি ই ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য শ্রমিকদের ট্রেনিং দিতে হবে, ফেøারে গিয়ে তাদেরকে পি পি ই ব্যবহারের গুরুত্ব বুঝাতে হবে । এ ক্ষেত্রে ফ্লোরের সুপারভাইজার, ম্যানেজার সবচেয়ে বেশী ভূমিকা পালন করবে ।

সপ্তাহে অন্তত একবার ফ্লোর ভিজিট করা প্রসংঙ্গেঃ

কেমিক্যাল কমিটির অন্যতম সদস্য মো. নেসার রহমান বলেন সপ্তাহে অন্তত একবার আমাদের কেমিক্যাল কমিটির সদস্যগনকে এক সাথে প্রতিটি ফ্লোরে কেমিক্যাল ব্যবস্থাপনা ও পি পি ই ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য ভিজিট করতে হবে এতে সবার মধ্যে পি পি ই ব্যবহারে আগ্রহ ও কেমিকেল ব্যবহারের সচেতনতা তৈরী হবে ।

সভায় আর কোন আলোচ্য বিষয় না থাকায় সভাপতি সকলকে আবারও সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে সভার কার্যক্রম সমাপ্ত ঘোষনা করেন।