by Mashiur | Feb 16, 2020 | ইন্ডাস্ট্রিয়াল
- যদি ভাংগা সুঁই খোজে পাওয়া না যায় তাহলে দরখাস্তের মাধ্যমে সুপারভাইজার এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর নিয়ে নিডেলম্যানের কাছ থেকে পুনরায় নতুন সুই সংগ্রহ করা হয়। আআআ
- যদি সুই এর ভাংগা অংশগুলো সম্পুর্ন খোজে না পাওয়া যায়তাহলে মেশিনের ভিতরে ,আশেপাশে এবং চারপার্শের গামেন্টস এ হারানো অংশ খোজ করে দেখা হয়।(প্রয়োজনে নিডেল ডিটেকটরের সাহায্য নেওয়া হয়)
- যদি গামেন্টস পৃথক করে খোজার পরেও না পাওয়া যায় তাহলে সে ড়গুলো অন্য গামেন্টস থেকে আলাদা করে রাখা হয়।এবং মেটাল ডিটেকটর মেশিন দিয়ে চেক করা হয়।
- পিন, অতিরিক্ত সুঁই অথবা হাতে সেলাই এর সুই,কাঁচ বা ধাতব খন্ড ইত্যাদি মেশিনের ভিতরে ,উপরে বা ড্রয়ারে রাখা যাবেনা।
- যখন কোন মেশিনে নতুন সুই এর প্রয়োজন হবে তখন নিডেলম্যানের কাছ থেকে পুরাতন সুই জমা দিয়ে নতুন সুই সংগ্রহ করা হয়।
- স্ট্যাপলার ব্যবহার সম্পুর্ন নিষেধ। উৎপাদন এলাকায় সকল প্রকার কাঁচ ও কাচের বোতল ব্যবহার নিষিদ্ধ।
- ডগ ফিডারস ও অন্যান্য ধাতব জিনিস এবং কাটার জাতীয় যন্ত্রাংশ মেশিনের ড্রয়ারে রাখা হয় না।কেবলমাত্র মেকানিকগন উহা সংরক্ষণ করবেন।
- যদি মেশিনে সুই ভাংগে তাহলে সাথে সাথে কাজ বন্ধ রাখা হয় এবং ভাংগা অংশ খোজে বের করা হয়।খন্ডিত ভাংগা অংশগুলো নিডেলম্যান নিশ্চিত কওে রেজিষ্টার সংরক্ষন করবে এবং নতুন সুঁই প্রদান করবে।
- বাঁকা ও ভোতা সুই সরিয়ে রাখা হয় ভাংগা সুই এর সাথে নির্দিষ্ট রেজিষ্টারে সংরক্ষরন করা হয় যা ২য় বার যেন কেউ ব্যবহার করতে না পারে।
- ট্যাগগানের সুই এর ক্ষেত্রে একই নিয়ম প্রযোজ্য ।
- কাটার, সিজার, ভোমর, টিনের প্যাটানর্ ড্রস্টিং দিয়ে বেধে রাখা হয় ফ্লোরে পড়তে না পারে।
by Mashiur | Aug 25, 2019 | ইন্ডাস্ট্রিয়াল
ফেব্রিক্স টার্ন মেশিন ব্যবহারের পদ্ধতি
আদেশকৃত প্রতিটি আইটেম এবং রংএর জন্য কারখানায় একটি ফেব্রিক রেফারেন্স স্যাম্পল থাকতে হবে। রং, স্পর্শ এবং অবয়ব যাচাইয়ের জন্য কারখানা এই স্যাম্পলটি ব্যবহার করবে। পরবর্তী একই আইটেম এবং রংয়ের জন্য এই মূল স্যাম্পলটি ব্যবহার করতে হবে।…
- ফেব্রিক্স টার্ন মেশিনে কাজ শুরু করার পূর্বে লক্ষ্যণীয়
- মেশিনে কোন ইলেকট্রিক তার ছেড়া বা খোলা আছে কিনা তা লক্ষ্য করুন যদি থাকে তাহলে ইলেট্রিশিয়ানকে অবহিত করুন।
- মেশিনের ইলেট্রিক লাইন ঠিক আছে কিনা তা লক্ষ্য করুন।
- ফেব্রিক্স টার্ন মেশিনে কাজ শুরু করার নিয়মাবলী
- মান যাচাই তুলনা করার জন্য এই রেফারেন্স স্যাম্পলটি অবশ্যই যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। একটি পরিষ্কার স্যাম্পল ফোল্ডার স্থাপন করতে হবে যেখানে কারখানার নাম, আইটেম নাম্বার, কালারের নাম, গ্রহনের তারিখ, ব্যাচ নাম্বার এবং অন্নান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য থাকবে। আরপিএম লক্ষ্য করে কাজ শুরূ করুন।
- ফেব্রিক্স টার্ন মেশিন চালু থাকা অবস্থায় সতর্কতা
- মেশিনের কাছাকাছি কাগজ/কাপড় এলোমেলো রাখা যাবে না।
- সম্ভাব্য দূর্ঘটনা লাইট বক্সের ঘরটি অবশ্যই বাইরের আলো থেকে পৃথক এবং আবদ্ধ কক্ষে থাকবে। হালকা ধুসর বর্ণ দ্বারা কক্ষের দেয়াল রং করতে হবে।
- মেশিন চালু অবস্থায় নির্দিস্ট দুরুত্ব বজায় রাখতে হবে।
- আত্বরক্ষামুলক সরঞ্জামাদী
- ক্রয়কৃত বা ক্রয়ের জন্য প্রস্তুত প্রক্রিয়াধীন কাপড়ের গুনাগুন একটি নির্দিষ্ট আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন পদ্ধতিতে যাচাই করে থাকে। এ পদ্ধতির উদ্দেশ্যসমূহ নিম্নরুপ
- কারখানাসমূহকে কাপড়ের মান সম্পর্কে একটি পরিপূর্ণ নির্দেশনা প্রদান করা।
- মান সম্পর্কে সকল সরবরাহকারীদের অবহিত করা।
- কারখানাকে ত্রুটিসমূহ চিহ্নিতকরণে সহায়তা করা এবং নিম্নমানের কাপড় চূড়ান্ত পণ্যে পৌছানো রোধ করা।
- ইন্সপেক্টরদের জন্য পর্যাপ্ত প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করা।
- মুখোস পরিধান করতে হবে।
- কাজ শেষে লক্ষণীয়ঃ সসস আআআ
- মেশিন বন্ধ করার সময় পওয়ার সুইচ বন্ধ করুন, এবং মেশিন ভালভাবে পরিস্কার করুন।
by Mashiur | Jul 23, 2019 | ইন্ডাস্ট্রিয়াল
লৌহ সম্পর্কিত নির্দেশিকা
লৌহ সম্পর্কিত নির্দেশিকা – একটি ১০০% রপ্তানী মূখী তৈরী পোশাক শিল্প প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠান তার কর্মক্ষেত্রের সকল পর্যায়ে আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে কাজ করার চেষ্ট্া করে। পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় রাখার ক্ষেত্রে গার্মেন্টস লিঃ কর্তৃপক্ষ সর্বদা স্থানীয় পরিবেশ আইন মেনে কাজ করার চেষ্টা করে এবং যথাসম্ভব সঠিক উপায়ে তার কারখানার সৃষ্ট সকল ধরনের বর্জ্য পরিত্যাজ্য করে থাকে।
- ফ্যাক্টরীতে লৌহ জাতীয় কোন পকার জিনিষ ভাঙ্গিয়া গেলে সাথে সাথে ষ্টোর অথবা রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগে নিদ্দিষ্ট পাত্রে করিয়া সাবধনার সাথে গিয়ে জমা দিবে।
- ষ্টোর অথবা রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগ সেই সকল জিনিষ নিদ্দিষ্ট নিরাপদ পাত্রে রাখিবে এবং বিস্তারিত নিদ্দিষ্ট রেজিষ্টারে লিখিয়া রাখিবে।
- লৌহ জাতীয় ভাঙ্গা জিনিষের ষ্টকের পরিমান বেশী হইয়া গেলে, সেইসব জিনিষ সাবধানতার সাথে বাহির করে এগুলো রি-সাইক্লিং এর জন্য প্র¯ু‘তকারকের নিকট বিক্রয় করা হয় অথবা স্থানীয় ক্রেতার নিকট বিক্রয় করা হয় এবং নিদ্দিষ্ট রেজিষ্টারে লিখিয়া রাখিবে।
- উপরোক্ত বিষয়ে কোন প্রকার বুঝিতে অসুবিধা হইলে বা সমস্যায় পড়িলে সাথে সাথে কর্তৃপক্ষের সাহায্য লইতে হইবে।
ভাঙ্গা নিডেল সম্পর্কিত নির্দেশিকা
- কোন নিডেল ভাঙ্গিয়া গেলে সাথে সাথে লাইনের সুপারভাইজারকে জানাবে।
- সুপারভাইজার ভাঙ্গা নিডেলের সবগুলো টুকরো খুজে বের করবে এবং নিদ্দিষ্ট পাত্রে করে অপ রেটরের নাম, কার্ড নং, লাইন নং, অর্ডার নম্বওসহ নির্ধারিত ফরমের মাধ্যমে রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগে জমা দিবে।
- রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগ সাথে সাথে নিদ্দিষ্ট রেজিষ্টাওে রেকর্ড কি বে এবং একটি নতুন নিডেল সরবরাহ করিবে।
- রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগ ভাঙ্গা নিডেলের অংশগুলো একটি নিরাপদ স্থানে রাখিয়া দিবে।
- ভাঙ্গা নিডেলের কোন অংশ কোন বডিতে বা বান্ডিলে চলিয়া গেলে বা সন্দেহ হইলে সাথে সাথে অপারেটর সুপারভাইজারকে জানাবে।
- সুপারভাইজার সেই বডি বা বান্ডিলটি একটি লাল ফিতা দ্বারা বাধিয়া সতর্কতার সহিত মেটাল চেক টেবিলে জমা দিবেন।
- মেটাল চেক টেবিলের কোয়ালিটি ইন্সপেক্টর তাহার রেজিষ্টারে বিস্তারিত রেকর্ড করিবেন।
পরিত্যক্ত কাপড় পরিত্যাজ্য পদ্ধতিঃ
বায়ার কর্তৃক অর্ডারকৃত কাপড়ের শিমমেন্ট শেষে পরিত্যক্ত যে কাপড় থেকে যায় তা একটি নিদ্দিষ্ট সময় পর্যন্ত নিদ্দিষ্ট স্থানে সংরক্ষণ করা হয়। পরবর্তীতে স্থানীয় সংগ্রাহক/ক্রেতার মাধ্যমে পরিত্যক্ত কাপড় রি-সাইকিলিং এর জন্য পাঠানো হয়। এছাড়া প্রতিদিনের কাজ শেষে যে পরিমান পরিত্যক্ত টুকরা কাপড় বের হয় তা ফ্লোরের নিদ্দিষ্ট জায়গায় জমা করা হয় এবং দিন শেষে নদ্দিষ্ট ড্রামে ফেলা হয়।
ময়লা আবর্জনা পরিত্যাজ্য পদ্ধতিঃ
ফ্লোরের সকল ময়লা নিদ্দিষ্ট ঝুড়িতে ফেলা হয়। উক্ত ঝুড়ি গুলি প্রতিদিন হাউজ কিপার/সুইপার পরিস্কার করে এবং কারখানার বাইরে সিটি কর্পোরেশনের নিদ্দিষ্ট ডাষ্টবিনে ফেলে দেয় যা সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক পরিত্যাজ্য হয়।
পানীয়/ তরল বর্জ্য পরিত্যাজ্য পদ্ধতিঃ
পয়ঃনিস্কাশনের পানি ,ব্যবহৃত পানি , স্বাভাবিক নিঃষ্কাশনের পানি, ব্যবহৃত ময়লা পানি এবংসেনিটেশনের পানি সুয়ারেজে লাইনের মাধ্যমে প্রবাহিত করা হয়।
ডাষ্ট/পরিত্যক্ত খাবার/আবর্জনা /পরিত্যক্ত কাগজঃ
এগুলো ফ্লোরে রক্ষিত ডাষ্টবিনে জমা করা হয় এবং দিন শেষে এগুলো সিটি কর্পোরেশনের ডাস্টবিনে ফেলা হয় যা সিটি কর্পোরেশনের ক্লিনার দ্বারা পরিস্কার করা হয়।
প্লাস্টিক জাতীয় বর্জ্য পরিত্যাজ্য পদ্ধতিঃ
খালি ড্রাম/ ব্যবহৃত কন্টিনার / খালি বোতল/পরিত্যাক্ত প্লাষ্টিক এগুলো ফ্লোরের একটি নিদ্দিষ্ট জায়গায় জমা করা হয় এবং পরবর্তীতে এগুলোর রি-সাইক্লিং এর জন্য সংগ্রহকারীর নিকট পাঠানো হয়।
by Mashiur | Jul 15, 2019 | ইন্ডাস্ট্রিয়াল
ভূমিকা
ইনসেন্টিভ সিস্টেম হচ্ছে এক ধরণের মুদ্রাবিষয়ক (monetary) অথবা অমুদ্রা বিষয়ক (non-monetary) পুরস্কার (Reward) যা শ্রমিক/কর্মচারীদের কর্ম-প্রেরণাকে (work motivation) উজ্জীবিত করার জন্য প্রদাণ করা হয় ।পোশাক শিল্পে শ্রমিকদের ক্রমাগত উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সহায়তার জন্য এবং সঠিক ভাবে প্রেরণা যোগানোর জন্য Individual Incentive System এর চেয়ে Group Incentive-কে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই প্রাধান্য দেয়া হয় । আআআআ ফফফফ
ইনসেন্টিভের লক্ষ্য „
ইনসেন্টিভ সিস্টেমের মূল গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে :
- শ্রমিকদের আকাঙ্খিত কাজের পারফরম্যান্সকে পুরষ্কৃত করার মাধ্যমে প্রেরণা (motivation) যোগানো ।
- বৃহৎ পরিসরে শ্রমিক যোগদান করানো ও শ্রমিকদের অণুপস্থিতি এবং
মাইগ্রেশনের হার কমানো ।
- উৎপাদনশীলতাকে ক্রমাগত তরান্বিত করা ।
- দলগত কাজের (Team
work) পরিবেশ সৃষ্টি করা ।
পরিচালিত ইনসেন্টিভ
প্রোগ্রাম/সিস্টেম অনুযায়ী লাইন Ranking নির্ণয় করার জন্য আই.ই (Industrial
Engineering & Planning) ডিপার্টমেন্ট কর্তৃক নির্ধারিত Target-কে প্রাধান্য দেয়া
হবে ।দৈনিক (Daily) টার্গেট নির্বাচনের জন্য নিম্নোক্ত বিষয়গুলোকে
প্রাধান্য দেয়া হবে :
- লার্নিং এফিসিয়েন্সি (Learning Efficiency)
- উপস্থিত শ্রমিকের সংখ্যা
(Present
Manpower)
- অণুপস্থিতির হার (Absenteeism)
- স্টাইল ক্রিটিক্যালিটি (Style Criticality)
- স্টাইল পরিবর্তনের সময় (Style Change Over
Time)
- প্রতি মিনিটের খরচ (CPM)
ইনসেন্টিভ প্রদানের মূলশর্ত
সাপ্তাহিক গ্রুপ ইনসেন্টিভ প্রদাণের ক্ষেত্রে সুইং লাইনের শ্রমিকদের
1.গ্রীণ লাইন স্টেজ (Green Line Stage)
২.বোনাস পয়েন্ট লাইন (Bonus
Point Line)
:
Sustainable Continuous productivity Improvement ।যদি কোন লাইন সপ্তাহে একটানা চার দিন আই.ই ডিপার্টমেন্ট কর্তৃক নির্ধারিত টার্গেট-এর ৯৫% অর্জন করতে পারে (মোট কর্মঘন্টার ভিত্তিতে) সেক্ষেত্রে উক্ত লাইনটিকে গ্রীণ লাইন হিসেবে বিবেচনা করা হবে ।গ্রীণ লাইন স্টেজে যাওয়া সকল লাইন ৫০০০টাকা ইনসেন্টিভ পাবে ।
বোনাস পয়েন্ট লাইন
:
বোনাস পয়েন্ট-কে নির্ধারিত করা হচ্ছে প্রত্যেক সপ্তাহের শেষের দু্ই দিন
, অর্থাৎ কোন লাইন গ্রীণ লাইন স্টেজে যাওয়ার পরে পরবর্তী ২দিনেও যদি (৫ম ও ৬ষ্ঠ দিন
) আই.ই ডিপার্টমেন্ট কর্তৃক নির্ধারিত টার্গেট-এর ৯৫%
অর্জন
করতে পারে তবে উক্ত লাইনটিকে বোনাস পয়েন্ট লাইন হিসেবে বিবেচনা করা হবে এবং উক্ত লাইনটিকে
১০,০০০ টাকা ইনসেন্টিভ দেয়া হবে (যদি টানা ৫ম দিন পর্যন্ত নির্ধারিত টার্গেট-এর ৯৫%
অর্জন
করতে পারে ) এবং ২০,০০০ টাকা ইনসেন্টিভ দেয়া হবে (যদি টানা ৬ষ্ঠ দিন পর্যন্ত নির্ধারিত টার্গেট-এর ৯৫%
অর্জন
করতে পারে ) ।
উল্লেখ্য ,
ইনসেন্টিভ ৫০০০ টাকা =
গ্রীণ লাইন স্টেজ (একটানা চার দিন নির্ধারিত টার্গেট-এর ৯৫%
অর্জন) ।
ইনসেন্টিভ ১০,০০০ টাকা = গ্রীণ লাইন স্টেজ + ৫ম দিন নির্ধারিত টার্গেট-এর ৯৫%
অর্জন
।
ইনসেন্টিভ ২০,০০০ টাকা = গ্রীণ লাইন স্টেজ + ৬ষ্ঠ দিনেও নির্ধারিত টার্গেট-এর ৯৫%
অর্জন
।
- প্রতি ফ্লোর থেকে সর্বোচ্চ দু্ই লাইন ইনসেন্টিভ পাবে ।
- যদি একই ফ্লোর থেকে দুইয়ের অধিক লাইন ইনসেন্টিভ পাওয়ার যোগ্যতা
অর্জন করে তবে উক্ত লাইন সমূহের Point
calculation Matrix অনুযায়ী সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপ্ত দুটি লাইনকেই
Incentive প্রদান করা হবে
।
by Mashiur | Jul 14, 2019 | ইন্ডাস্ট্রিয়াল
মেশিন মেইনটেনেন্স নীতি
উৎপাদনের জন্য মেশিন অপরিহার্য। এ লক্ষ্যে প্রন্টি লঃি এর কর্তৃপক্ষ সব সময় মেশিনের নিরাপত্তা, উৎপাদনশীলতা পরীক্ষা, উন্নতমানের মেশিন ক্রয়, মেশিনের সাধারন সমস্যা দূরীকরন এবং সর্বপরি মেশিনের যথাযথ রক্ষনাবেক্ষন এর ব্যপারে সদা সতর্ক।
এ উদ্দেশ্যে কর্তৃপক্ষ মেশিনের কার্য ক্ষমতা বজায় রাখার জন্য
একটি সু-নির্দিষ্ট নীতিমালা প্রনয়ন করেছেন,এই সম্পর্কিত নীতিমালা নিম্মে বর্ননা করা
হলো ঃ –
মেশিন সার্ভিসিং
প্রত্যেক মেশিন মইন্েটনেন্সে চকে লস্টি অনুযায়ী সার্ভিসিং করতে হবে।এমনভাবে সার্ভির্সিং সিডিউল সেট করতে হবে যেন প্রতিটি মেশিন দনৈকি, সাপ্তাহকি, এবং মাসকি সার্ভিসিং করা সহজ হয়।
মেশিন অয়েল পরিবর্তন
প্রতি এক মাস পর পর মেশিনের অয়েল চকে করতে হবে।
স্পেয়ার পার্টস্
প্রত্যেক মেশিনের প্রতিটি পার্টস সঠিকভাবে কাজ করে কিনা তা চেক
করতে হবে, যদি কোন পার্টস নষ্ট/ ভেঙ্গে যায় তবে যথাশীঘ্র নতুন পার্টস সংযোজন
করতে হবে।
সেফটি গার্ড
বাধ্যতামূলকভাবে প্রতিটি মেশিনের সেফটি গার্ড থাকতে হবে। নিয়মিতভাবে
প্রতিটি মেশিনের সেফটিগার্ড চেক করতে হবে এবং সেফটিগার্ড ভেঙ্গে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে
সাথে সাথে নতুন সেফটিগার্ড লাগিয়ে দিতে হবে।
পরিষ্কার পরি”ছন্ন রাখা
নিয়মিতভাবে প্রতিটি মেশিন পরিষ্কার পরি”ছন্ন রাখতে হবে।
বৈদ্যুতিক সংযোগ পরীক্ষা
প্রতিটি মেশিনের বৈদ্যুতিক সংযোগ সঠিকভাবে সংযোজন করা হয়েছে
কিনা তা নিয়মিতভাবে পরীক্ষা করে দেখতে হবে।
সব সময় চলে লস্টি েমেশিনের মেইনটেনেন্স এর তথ্যাদি নথিভুক্ত করতে হবে।
মেইনটেনেন্স
অডিট চেক লিস্ট
১. যন্ত্রপাতি ভাল অবস্থায়
রাখা হয় কিনা এবং মেরামত ঠিকমত শেষ করা হয় কিনা।
২. কোন প্রকার অগ্রাধিকার
ভিক্তিক মেরামত আছে কিনা জা দ্রব্যের নিরাপত্তা, লিগালিটি এবং গুনগত মানের সাথে
সম্পর্কিত।
৩.মেরামতের নির্দিষ্ট
সময়মাপ আছে কিনা।
৪.মেইটেনেন্সের পূর্বে কোন
পরিকল্পিত প্রতিরোধ ব্যাবস্থা নেয়া হয় কিনা।
৫. মেরামত অথবা
যন্ত্রপাতির সার্ভিস প্রশিক্ষিত ইঞ্জিনিয়ার বা অনুমোদিত কন্ট্রাক্টার অথবা
ইকুপমেন্ট মেনুফেকচারার দ্বারা করা হয় কিনা।
৬.মেশিন মেইনটেনেন্স ওয়ার্কশপ ভাল অবস্থায় স্বাস্থ্যসম্মত এবং ভাল হাউজ কিপিং এবং নিরাপদ আছে কিনা।
৭.ওয়ার্কশপে কোন বেরিয়ার দেয়ার আছে কিনা দরজার বাহিরে
রারার ফ্লোর মেট আছে কিনা।
৮.উৎপাদন এলাকায় লকেবল মেটাল অথবা প্লাস্টিক টুলবক্স
আছে কিনা।
৯.উৎপাদন এলাকায় সকল টুলস এবং পার্টস নিয়ন্ত্রন করা
হয় কিনা।
১০.টুলসগুলোকে পরিষ্কার এবং যথাযতভাবে রক্ষণাবেক্ষণ
করা হয় কিনা।
১১.ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করার সময় নিরাপত্তা পোশাক পরিধান
করে কিনা এবং আনুষঙ্গিক স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা মেনে চলে কিনা।
১২.অতিরিক্ত বা অব্যবহিত মেশিন কোথায় রাখা আছে কিনা
এবং তা থেকে সুই খোলা রাখা আছে কিনা।
১৩.মেনুফেকচারিং এলাকায় কোন মেইনটেনেন্সের কাজ হওয়ার
সময় প্রোডাকশন এলাকায় কোন পণ্য থাকে কিনা।
১৪.কোন মেশিনারি কারখানায় প্রবেশের পর ।